Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭৮০

তারুণ্যের প্রতিভা বিকাশে খেলাধুলার বিকল্প নেই

                                      --- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, তারুণ্যের প্রতিভা বিকাশে খেলাধুলার বিকল্প নেই। খেলাধুলা যেমন শরীরকে সুস্থ-সবল রাখে, তেমনি মনকেও প্রফুল্ল রাখে, প্রশস্ত করে।

          আজ রাজধানীর কুড়িলে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এআইইউবি মাঠে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপের কাবাডি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

          যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এআইইউবি’র ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হাসানুল এ হাসান, প্রকৌশল বিভাগের ডিন ড. সিদ্দিক হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।

          ড. হাছান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সোনার মানুষ প্রয়োজন। আর দেশাত্মবোধ, মমত্ববোধ, গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, মেধা-মনন-শিল্প-ক্রীড়াচর্চা সোনার মানুষ গড়ার হাতিয়ার। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পাশাপাশি এই মানবিক মূল্যবোধের চর্চাতেও অগ্রণী হতে হবে।

          ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পর্যন্ত আমরা রাষ্ট্রীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আওতায় এনেছি। এবছর বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়নশিপের বিভিন্ন খেলাধুলায় দেশের ১২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাত হাজার প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছে।

          এ দিন সমাপ্ত আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কাবাডি প্রতিযোগিতায় ছাত্র বিভাগে চ্যাম্পিয়ন গণবিশ্ববিদ্যালয় ও

রানারআপ ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি এবং ছাত্রী বিভাগে চ্যাম্পিয়ন ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ও রানারআপ গণবিশ্ববিদ্যালয় দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথি ও আয়োজকবৃন্দ।

#

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৭৭৯

 

প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা সম্প্রসারণে স্বল্প সময়ে নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে

                                                         -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

          প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা সম্প্রসারণে স্বল্প সময়ে নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

আজ রাজধানীর একটি হোটেলে প্রাণিসম্পদ খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি ও প্রাণিবিমা সম্প্রসারণে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তির ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রাণিবিমা সম্প্রসারণে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তির ভূমিকা: আমাদের অবস্থান ও করণীয় বিষয়ক অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান। আদর্শ প্রাণিসেবা লিমিটেড এ সেমিনার আয়োজন করে।

মন্ত্রী বলেন, প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা সম্প্রসারণে একটি যৌথ কার্যকর কমিটি গঠন করা দরকার। প্রাণিবিমার জন্য নীতিমালা কীভাবে করা যায়, এক্ষেত্রে কী কী প্রতিবন্ধকতা আছে, কী সুযোগ আছে এটা আগে নির্ধারণ করতে হবে। প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়ার জন্য আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগ দরকার।

          প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা ধারণার সাথে একমত পোষণ করে এসময় মন্ত্রী বলেন, প্রাণিসম্পদ খাতকে বিমার আওতায় নিয়ে আসা দরকার। বিমা একটি প্রচলিত ব্যবস্থা। এ প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রাণীকে অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব। গবাদিপ্রাণী আমৃত্যু অবদান রেখে যাচ্ছে। মানুষের উপকারের দিক থেকে গবাদিপ্রাণী কোনো অংশেই কম নয়। মৃত্যু পর্যন্ত তার উপযোগিতা ও উপকারিতা ভোগ করার সুযোগ আমাদের রয়েছে। এ প্রাণী যারা লালন-পালন করবেন, সেক্ষেত্রে একটি ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসা প্রয়োজন। এ বিষয়টি নিয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কার্যক্রম চলমান আছে।

সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির সদস্য মোজাফফর হোসেন পল্টু, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আদর্শ প্রাণিসেবা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফিদা হক। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাধারণ বিমা কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাণিসম্পদ খাত কর্মসংস্থানের বড় উৎস। এ খাত বাণিজ্যিক খাতে পরিণত হয়েছে। এ খাতে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত উৎসাহব্যঞ্জক। বিমা থাকলে সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করা যায়। বিমা ব্যবস্থা উৎপাদন ত্বরান্বিত করতে অপরিহার্য। এজন্য প্রাণিসম্পদ খাতে বিমা জনপ্রিয় করতে হবে, প্রচারণায় গুরুত্ব দিতে হবে।

#

ইফতেখার/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৯৪৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩৭৭৮

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

                                                --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

          একাত্তরের গণহত্যার স্বীকৃতি আদায়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের মুক্তিকামী জনগণের ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পরিচালিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দীর্ঘ ৫১ বছরেও আদায় হয়নি। তবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২৫ মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস ঘোষণা করেছে। তিনি এই দিবসটিকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।

          আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

          মন্ত্রী বলেন, একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ২৫ হাজার মানুষকে হত্যা করে। পৃথিবীতে এত স্বল্প সময় এত বেশি সংখ্যক মানুষ হত্যার রেকর্ড নেই। এরপর দীর্ঘ ৯ মাসে ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীরা বাড়ি-ঘর পুড়িয়ে দিয়েছে ও সারা দেশে ব্যাপক লুটতরাজ চালিয়েছে। দুই লাখ মা বোনের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছে। তাই ওই গণহত্যার স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ৯ ডিসেম্বরের পাশাপাশি ২৫ মার্চকেও আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস ঘোষণা দিতে হবে।'

          জাতিসংঘের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি আদায়ের জন্য দেশে ও বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

          মন্ত্রী আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা পরবর্তী দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর সেই বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্বাধীনতা বিরোধীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিচার শুরু করেছে। রাজাকার-আলবদরদের তালিকা তৈরির জন্য সংসদে আইন পাস হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী দলগুলোর নিবন্ধন নির্বাচন কমিশন বাতিল করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।’

          মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার বিষয়ে জাতিসংঘের স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে নেদারল্যান্ডসের প্রবাসী সংগঠন বাংলাদেশ সাপোর্ট গ্রুপ (বাসুগ) এবং প্রজন্ম ৭১ ও আমরা একাত্তর এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য উত্থাপন করেন আমরা একাত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হিলাল ফয়েজী। বক্তৃতা করেন গণহত্যা বিশেষজ্ঞ ও শহিদ সন্তান প্রদীপ কুমার দত্ত ও প্রজন্ম ৭১-এর সভাপতি আসিফ মুনীর।

#

মারুফ/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/জয়নুল/২০২২/১৯৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৭৭৭

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫২৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ। এ সময় ৪ হাজার ১৪৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।  

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৩৩৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬০ হাজার ৬১৫ জন।

কবীর/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৬৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৩৭৭৬

 

ন্যাপ (NAP) বাস্তবায়িত হলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা সহজ হবে

                                                                                ---পরিবেশমন্ত্রী

                                                                             

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :       

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ) বাস্তবায়িত হলে দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত অভিযোজন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা সহজতর হবে। এলক্ষ্যে বাংলাদেশের জন্য সুনির্দিষ্ট অভিযোজন চাহিদাসমূহ নিরূপণ এবং তা বাস্তবায়নে যথাযথ কৌশলসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে। এ পরিকল্পনা কেবল একটি জাতীয় প্রতিবেদন নয়, বরং এটা জলবায়ু অভিযোজনের ক্ষেত্রে বিশ্ব দরবারে আমাদের অবস্থান তুলে ধরবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীতব্য জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা-এর চূড়ান্ত খসড়ার ওপর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত চূড়ান্ত যাচাইকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষের মাঝে অভিযোজনমূলক সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর আরো জোর দিতে হবে। বাংলাদেশে জলবায়ু সহিষ্ণু উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থা এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় চিহ্নিত অভিযোজনমূলক কার্যক্রমসমূহ গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করা হবে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ন্যাপ প্রণয়ন প্রকল্পের জাতীয় প্রকল্প পরিচালক মোঃ মিজানুল হক চৌধুরী এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ আবাসিক প্রতিনিধি Stefan Liller। ন্যাপ এর ওপর মুক্ত আলোচনা পরিচালনা করেন ন্যাপ প্রণয়ন প্রকল্প কনসর্টিয়াম এর টিম লিডার প্রফেসর ডক্টর আইনুন নিশাত। ন্যাপ উপস্থাপন করেন সিইজিআইএস এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান।

                                                      #

দীপংকর/পাশা/মাহমুদ/আরাফাত/আব্বাস/২০২২/১৭০১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৭৭৫

 

জামানাত ছাড়াই কৃষককে ঋণ দেয়া যায়

                                            -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

          কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, প্রকৃত কৃষককে আরো সহজ শর্তে জামানাত ছাড়াই ঋণ দেয়া যায়। সরকার কৃষিখাতে ৪ শতাংশ স্বল্প সুদে কৃষকদেরকে ঋণ দিচ্ছে। কিন্তু এ ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান কঠিন শর্ত অনেক সময়ই কৃষক পূরণ করতে পারে না। সেজন্য ঋণ দেয়ার পদ্ধতি আরো সহজ করতে হবে।

          আজ রাজধানীর একটি হোটেলে প্রাণিসম্পদ খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে আমাদের অবস্থান ও করণীয় শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আদর্শ প্রাণিসেবা লিমিটেড এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

প্রাণিসম্পদে অবশ্যই বিমা প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে একটি গাভির দাম ৫-১০ লাখ টাকা। সেজন্য প্রাণিসম্পদে অবশ্যই বিমা হওয়া উচিত। তবে বিমা কোম্পানির ওপর দেশের মানুষের বিশ্বাস নেই। তারা গ্রাহককে ব্যাপকভাবে হয়রানি ও প্রতারণা করে। এই হয়রানি ও প্রতারণা বন্ধ করে বিমাকে গ্রাহকবান্ধব করতে হবে। বিমাতে মানুষের আস্থা বৃদ্ধি করতে হবে।

ডিমের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে এটি সাময়িক; এবং শিগগিরই দাম কমে আসবে বলেও মন্ত্রী জানান। ভোজ্যতেলের উৎপাদন বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে ভোজ্যতেলের চাহিদা শতকরা ৪০ ভাগ দেশে উৎপাদনের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে।

          সেমিনারে কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসমাইল হোসেন, কৃষি ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল্লাহ হারুন পাশা, কৃষিবিদ আওলাদ হোসেন,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং ও বিমা বিভাগের অধ্যাপক হাসিনা শেখ, ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কায়সার হামিদ বক্তব্য রাখেন।

আলোচকগণ প্রাণিসম্পদ খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, ঋণ ও বিনিয়োগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তারা বলেন, কৃষিঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যাংকারদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দরকার। এছাড়া, গ্রাম পর্যায়ে এখনো বেশিরভাগ ব্যাংক শাখা স্থাপন করেনি। অন্যদিকে, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহ (এমএফআই) ও এনজিওগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কম সুদে ঋণ নিয়ে গ্রাম পর্যায়ে ২০-২৫ শতাংশ চড়া সুদে ঋণ বিতরণ করে থাকে।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনিডোর ন্যাশনাল প্রোজেক্ট কোঅর্ডিনেটর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক আইনুল হক। প্রবন্ধে জানানো হয়, ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রাণিসম্পদখাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা, যা মোট কৃষিঋণের ১৪ শতাংশ। প্রাণিসম্পদ খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে মূল বাধা হলো ঋণ প্রক্রিয়ায় পদ্ধতিগত জটিলতা, জামানাতজনিত জটিলতা, প্রাইভেট ব্যাংকগুলোর অনীহা, মধ্যস্বত্ত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য, প্রাণিসম্পদের মৃত্যুঝুঁকি, বিমার প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা না থাকা প্রভৃতি।

প্রবন্ধে আরো বলা হয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বিগত ১৩ বছরে অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। তারপরও প্রাণী প্রতি গড় মাংস ও দুধ উৎপাদনে উন্নত দেশের তুলনায় এখনো বাংলাদেশ পিছিয়ে। এছাড়া, প্রতিবছর প্রায় এক লাখ টনেরও বেশি গুড়াদুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য আমদানি করতে হয়, যাতে খরচ হয় বছরে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।

#

কামরুল/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৬৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৭৭৪

 

সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় পাটখাতের ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার করে অধিক সমৃদ্ধশালী করা হয়েছে

                                                                                       --বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী,বীরপ্রতীক বলেছেন, সরকারের ধারাবাহিক সময়োপযোগী পৃষ্ঠপোষকতায় পাটখাতের ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার করে অধিক সমৃদ্ধশালী করা হয়েছে।

আজ সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ জুট মিলস এসোসিয়েশন (বিজেএমএ) ও বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স এসোসিয়েশন (বিজেএসএ) এর একটি প্রতিনিধিদলের সাথে সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তসলিম কানিজ নাহিদা, বাংলাদেশ জুটমিলস এসোসিয়েশনের (বিজেএমএ) চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হোসেন, বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স এসোসিয়েশনের (বিজেএসএ) চেয়ারম্যান শেখ নাসিরউদ্দিনসহ এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, পাটখাতে সরকারের নানামুখী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ফলে জাতীয় অর্থনীতিতে এখাতটি অসামান্য অবদান রাখছে। যদিও কালের পরিক্রমায় কৃত্রিম তন্তু (পলিথিন)-এর ব্যবহার বৃদ্ধি পেলেও বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, দেশে প্রয়োজনীয় কাঁচাপাট সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির ধারা বেগবান করার লক্ষ্যে সর্বদা পাটের বাজারদর পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। পাট চাষ নিশ্চিতকরণে বীজ সরবরাহ সঠিক রাখার পাশাপাশি কৃষককে অন্যান্য উপকরণ সহায়তার কারণে সম্প্রতিক বছরগুলোতে পাটের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে পাটকলসমূহ নিরবচ্ছিন্নভাবে পাট সংগ্রহ করতে পারছে যা রপ্তানি আয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

মন্ত্রী আরো বলেন, এ বছর পাট মৌসুম শুরু হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কাঁচাপাট বাজারে আসতে শুরু করেছে। এ মৌসুমে কাঁচাপাটের উৎপাদনও সন্তোষজনক। পাট চাষিগণ ভাল পাটের ভালো দাম পাবেন। কোনো কারণে যেন কাঁচাপাটের দাম অসহনীয় না হয় সেজন্য সর্বদা কাঁচাপাটের বাজার পর্যবেক্ষণ করা হবে। তিনি বলেন, পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয়ের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এজন্য লাইসেন্স বিহীন অসাধু ব্যবসায়ীগণকে কাঁচাপাট ক্রয়-বিক্রয় ও মজুত হতে বিরত রাখা; ভিজাপাট ক্রয়-বিক্রয় রোধ করা; বাজারে কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাট অধিদপ্তরকে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

#

সৈকত/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/আরাফাত/শামীম/২০২২/১৬০৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৭৭৩

স্বেচ্ছায় প্রাক-নিবন্ধন বাতিল করতে ইচ্ছুক হজযাত্রীকে

সহযোগিতা করার আহ্বান ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :

বেসরকারি ব্যবস্থাপনাধীন যে সকল হজ এজেন্সি প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীদের ইচ্ছানুযায়ী নিবন্ধন বাতিল কাজে সহযোগিতা করছে না, যা হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২১ এবং হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২২ অনুযায়ী অনিয়ম ও অসদাচরণের সামিল। 

সংশ্লিষ্ট সকল হজ এজেন্সিকে তাদের অধীনে প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীদের মধ্যে স্বেচ্ছায় প্রাক-নিবন্ধন বাতিল করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার জন্য ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছে। অন্যথায় অভিযুক্ত এজেন্সির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সম্প্রতি ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

শাহীন/অনসূয়া/শাম্মী/শামীম/২০২২/১১৫৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৩৭৭২

এন্টি টেররিজম ইউনিট এর বর্ষপূর্তিতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৩ আশ্বিন (১৮ সেপ্টেম্বর) :     

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ১৯ সেপ্টেম্বর এন্টি টেররিজম ইউনিট-এর পঞ্চম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  

‍“সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদ দমন ও প্রতিরোধের লক্ষ্যে গঠিত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত সংস্থা এন্টি টেররিজম ইউনিট-এটিইউ পঞ্চম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি ধন্যবাদ ও এটিইউ’র সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী আহ্বানে সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের দেশপ্রেমিক পুলিশ সদস্যগণ। আমি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সেই সকল বীর পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের, যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে রচিত হয়েছিল আমাদের মহান স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস। 

দেশের উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা ও অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি রুদ্ধ করে দেবার জন্য সৃষ্ট কৃত্রিম সংকটকালীন পরিস্থিতিতে আমরা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ‘শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি’ ঘোষণা করে একগুচ্ছ কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। দেশব্যাপী সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ বিরোধী গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, অভিযান, মামলা তদন্ত ও জনসচেতনতামূলক কাজসহ Counter Radicalization ও De-Radicalization কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুমোদন দিয়ে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত এই ইউনিট এটিইউ গঠন করেছি। নবসৃষ্ট এটিইউ প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানাবিধ কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে ইতিবাচক ভাবমূর্তি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।  

সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদ দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল হিসেবে বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করেছে। রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে বৈশ্বিক বিনিয়োগ এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশ নানাবিধ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। এ সকল উন্নয়ন ও পরিকল্পনার সুফল সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার অন্যতম পূর্বশর্ত হলো স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও জনমানুষের নিরাপত্তাবোধ। জঙ্গিবাদ ও সহিংস উগ্রবাদ দমন ও প্রতিরোধ ইতোমধ্যে এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্তৃক গৃহীত কার্যক্রম জনসাধারণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।  

আমি আশা করি, দেশের প্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতি বিবেচনা করে এটিইউ আরো বিস্তৃত পরিসরে নিরলস কাজ করে যাবে। প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষতার এই সময়ে জঙ্গি ও দেশবিরোধী শক্তির অপতৎপরতা রুখে দিতে এটিইউ নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধিতে যুগের চেয়ে অগ্রবর্তী ভূমিকা পালন করে জনগণকে সেবা প্রদান করে যাবে এটাই আমার প্রত্যাশা। 

আসুন, আমরা সকলে মিলে আগামী প্রজন্মের জন্য জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত একটি আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি। 

আমি এন্টি টেররিজম ইউনিট- এটিইউ পঞ্চম বর্ষপূর্তির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু   

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

ইমরুল/অনসূয়া/শাম্মী/সাজ্জাদ/আসমা/২০২২/১০৫০ ঘণ্টা

 

2022-09-18-14-32-58786dc371237c27102bf68c7eb0d260.docx 2022-09-18-14-32-58786dc371237c27102bf68c7eb0d260.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon