Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০

তথ্যবিবরণী - ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৬১২ 

 

সিনেমা হল বাঁচলে চলচ্চিত্র শিল্প ও শিল্পীরা বাঁচবে

                                           -- তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা ৫ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, সিনেমা হল বাঁচলে চলচ্চিত্র শিল্প ও শিল্পীরা বাঁচবে। 

মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতি (বিএফপিডিএ), বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন। 

তথ্যসচিব কামরুন নাহারের পরিচালনায় বিএফপিডিএ’র সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু,  চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি কাজী শোয়েব রশীদ ও প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন। 

মন্ত্রী বলেন, ‘প্রত্যেকটা সমিতির সাথে আমি আলাদা আলাদাভাবে বসেছি। আজকে আমি একসাথে বসার আগ্রহ ব্যক্ত করেছিলাম। কারণ, প্রকৃতপক্ষে অনেকগুলো হল বন্ধ হয়ে গেছে। হল না থাকলে চলচ্চিত্র বাঁচবে না, আর চলচ্চিত্র না বাঁচলে শিল্পীরাও বাঁচবে না।’

ড. হাছান বলেন, ‘চলচ্চিত্র প্রদর্শনের মাধ্যম হচ্ছে হল। কিছু কিছু টেলিভিশনে রিলিজ করা হয়। কিন্তু মূল মাধ্যম হচ্ছে হল। প্রযোজক সমিতির সভাপতি যথার্থই বলেছেন, এখন হল বাঁচলে চলচ্চিত্র বাঁচবে। আবার প্রযোজকদের অসুবিধা হলো, একটি ছবি যখন তারা নির্মাণ করে, তখন টাকা উঠে আসে না। অর্থাৎ সমস্যা এখানে বহুমুখী।’ 

‘হল মালিকদের দাবির সাথে পরিচালক ও প্রযোজক সমিতির কোনো দ্বিমত নেই, সেটি হচ্ছে মুম্বাইয়ের সিনেমা-সহ নির্দিষ্ট সংখ্যক সিনেমা বিদেশ থেকে আমদানি করা’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে অনেকের সাথে কথা বলছি, কিন্তু শিল্পী সমিতি এখন পর্যন্ত সম্মতি দেয় নাই। আমরা সব পক্ষের সম্মতি ছাড়া সেটি করতে চাই না। অতীতে একবার করা হয়েছিল, সে নিয়ে আন্দোলন হয়েছে, অনেক বাক-বিতাণ্ডা হয়েছে। কিন্তু সবাইকে মনে রাখতে হবে, আমি শিল্পী হিসেবে টিকে থাকবো যদি হল থাকে। যদি শিল্পটাই হারিয়ে যায়, তাহলে শিল্পী হিসেবে টিকে থাকার সুযোগটাও থাকবে না। এটাও আমাদের মাথায় রাখতে হবে।’

হল বাঁচাতে স্বল্পসুদে ঋণ, বিদ্যুৎ বিল হ্রাস, আমদানিতে ‘শিল্প’ সুবিধা,

টিকেট থেকে প্রযোজক আয়বৃদ্ধি, নীতি সংস্কার

অবৈধ ডিটিএইচ উচ্ছেদ, বিদেশি টিভি চ্যানেলে অবৈধ বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ, দেশের টিভি চ্যানেলগুলোকে কেবল ক্রমে প্রথমে রাখা- দেশি গণমাধ্যমশিল্প বাঁচাতে এধরনের সাহসী পদক্ষেপ নেয়া তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান সিনেমা হল বাঁচাতেও তার মন্ত্রণালয়ের নানামুখী পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন। অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কিভাবে স্বল্পসুদে হল মালিকদের দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেয়া যায়, সে বিষয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বিষয়টি  মন্ত্রিপরিষদ ও  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাথেও আলাপ করা হবে এবং একটা সমাধানে পৌঁছানো যাবে। 

সেই সাথে সিনেমা হলের বিদ্যুৎ বিল হ্রাসে বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ে দেয়া পত্রের বিষয়ে পুণরায় তাগিদপত্র ও আলোচনা করা হবে, জানান ড. হাছান। চলচ্চিত্রকে ‘শিল্প’ ঘোষণার পরও শিল্পের মালামাল আমদানি ক্ষেত্রে যে সুবিধা আছে সেই সুবিধাটা নিশ্চিত করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাথে কথা বলে, গেজেটে পরিবর্তন আনতে হবে, বলেন তিনি। 

‘সিনেমা হল থেকে প্রযোজকরা টাকা পায় না’ -সভায় উত্থাপিত এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন ‘প্রথম দিকে আমরা সিনেপ্লেক্সগুলোতে একটা হার নির্ধারণ করে দিতে পারি। পরবর্তী ধাপে আমরা সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হলে যাই। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এবং এনবিআর এর সাথে যৌথসভা করে একটা নির্দেশনা খুব সহসা জারি করতে পারবো বলে আমরা আশা করছি।’

গত দশকে সারা পৃথিবীতেই অনেক এক পর্দার হল বন্ধ হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘একক পর্দার সিনেমা হল বন্ধ শুধু আমাদের দেশের চিত্র নয়, পৃথিবীর বড় চলচ্চিত্র শিল্পস্থান মুম্বাই এবং কলকাতা শহরে গত একদশকে বহু সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল বন্ধ হয়ে গেছে, এমনকি আমেরিকাতেও বন্ধ হয়েছে। এটি সারা পৃথিবীর চিত্র। কিন্তু সিনেমা হল ছাড়া চলচ্চিত্রকে বাঁচানো যাবে না। আশার কথা, অনেকগুলো সিনেপ্লেক্স হচ্ছে।’

ড. হাছান জানান, ‘ঢাকা শহরে আগামী দেড় বছরের মধ্যে ১০ বা ১৫টির বেশি সিনেপ্লেক্স হবে। চট্টগ্রাম শহরেও ৬-৭টি হবে, দেশের অন্যান্য জায়গাও হচ্ছে। সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল বন্ধ হলেও, সিনেপ্লেক্স বাড়ছে। একটি প্রতিষ্ঠান সারাদেশে ১০০টি সিনেপ্লেক্স করার পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছে। আরো অনেকেই সিনেপ্লেক্স করছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যেই হল সংকট কেটে যাবে।   ইতোমধ্যেই সিনেমার যে দৈন্যতা ছিল সেটি কিন্তু কেটে গেছে, মাঝখানে ভালো সিনেমাই হতো না। এখন কিন্তু ভালো সিনেমা হয়। এখন সংকট হচ্ছে হলের, এক-দেড় বছরের মধ্যে হলের সংকটটাও থাকবে না। আমরা সরকারিভাবেও কিছু উদ্যোগ নিচ্ছি।’ 

বহুমুখী সমস্যা সমাধানে তথ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তরিকতার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রথম থেকেই আমরা চেষ্টা করছি। এখানে আরো মন্ত্রণালয় ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্ত। আমাদের মতো করে সবাই উপলব্ধি করে না। এর মধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে অনুদানের পরিমাণ এবছর ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি টাকা করা হয়েছে। সিনেমাপ্রতি অনুদানের অংক ৬০ লাখ থেকে ৭৫ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ ১০ কোটি টাকায় স্বল্পদৈর্ঘ্য-সহ ১৫টি অনুদানের ছবি হবে প্রতিবছর। সেগুলোর তিনভাগের দুইভাগও যদি হলে মুক্তি পায়, তাহলে অন্তত ১০টা ছবি হলে মুক্তি পায়। সেইসাথে আমরা নীতিমালা পরিবর্তন করছি, যাতে অনুদানের ছবিগুলোকে অবশ্যই হলে মুক্তি দিতে হয়, আগে অনুদানে ছবি বানিয়ে হলে মুক্তি দিত না, আরেকজনের কাছে বিক্রি করে দিতো। সেজন্য হল ছবি পেতো না।’ 

চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচানো ও এগিয়ে নিতে সবার সহযোগিতা চেয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের সম্মিলিত চেষ্টায় আমাদের সিনেমা ঘুরে দাঁড়াবে। আমাদের লক্ষ্য শুধু অতীতের চমৎকার অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া নয়, জাতির পিতার হাত ধরে যে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা বাংলাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্ব বাজারেও প্রবেশ করবে এবং একসময় বিশ্ব বাজার দখল করবে, এটিই আমাদের লক্ষ্য।’ 

সভায় অন্যান্যের মধ্যে সামসুল আলম, এম.এস ইস্পাহানী, এজে রানা, মিঞা আলাউদ্দিন, আরএম ইউনুস রুবেল, মোঃ আজগর হোসেন, বদিউল আলম খোকন, শাহিন সুমন, কবিরুল ইসলাম রানা, সোহানুর রহমান সোহান, সাঈদুর রহমান সাঈদ, ছটকু আহমেদ, আব্দুস সামাদ খোকন, কমল সরকার প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন। 

#

আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯২৫ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৬১১

জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বাজার তদারকি

বিভিন্ন অপরাধে ১৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা

ঢাকা, ৫ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :

          বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের ৬৩ জন কর্মকর্তার নেতৃত্বে গতকাল ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগর এবং বিভিন্ন জেলায় ৬৩টি বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা ও ৪টি লিখিত অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ১৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭শ’ টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়েছে।

          ঢাকার রামপুরা, হাতিরঝিল, নিউমার্কেট ও কলাবাগান এলাকায় বাজার তদারকিকালে পণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ওমর ফারুক স্টোর, দাউদকান্দি রাইস স্টোর, মাসুম স্টোর, রহমান রাইস স্টোর, বড় মিয়া স্টোর, আবু তাহের স্টোর, আল্লাহর দান বিরিয়ানি ঘর, আইনালের মাংসের দোকান কে যথাক্রমে ২ হাজার টাকা, ১ হাজার টাকা, ২ হাজার টাকা, ১ হাজার টাকা, ২ হাজার টাকা, ২ হাজার টাকা, ২ হাজার টাকা, ১ হাজার টাকা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য পণ্য তৈরির অপরাধে বনফুল এন্ড কোং, কাঁচা লংকা রেস্টুরেন্ট কে যথাক্রমে ১০ হাজার টাকা, ১০ হাজার টাকা, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে এরাবিয়ান কেক এন্ড সুইট, ভাগ্যকুল মিষ্টান্ন ভান্ডার কে যথাক্রমে ৫ হাজার টাকা, ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অর্থাৎ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন অপরাধে সর্বমোট ৪৩ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।

          এছাড়া দেশব্যাপী ৫৭টি বাজার তদারকি কার্যক্রমের মাধ্যমে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য পণ্য তৈরি, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করা, ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্রের কারচুপি, ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয়, সেবা গ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্যকলাপ, ওজনে কারচুপি, সেবা প্রদানে অবহেলা ইত্যাদি দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি ইত্যাদি ঘটানো এবং পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ১২১টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৭শ’ টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।

          অন্যদিকে লিখিত অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রির অপরাধে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় এবং ৪ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ৬ হাজার ২৫০ টাকা প্রদান করা হয়।

#

তাহমিনা/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৬১০

স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ৫ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) : 

          সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বিষয়টি স্ক্রল আকারে প্রচার করার জন্য অনুরোধ করা হলো :

মূল বার্তা :   

          ‘মুজিববর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বছরব্যাপী অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মকান্ড ভিত্তিক বিভিন্ন প্রদর্শনী, বঙ্গবন্ধুর জীবনী আলোচনা, কবিতা পাঠ, শিশুদের চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে’।

#

বিবেকানন্দ/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০২০/১৫১৫ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৬০৯

একনেকে ৯টি প্রকল্প অনুমোদন

ব্যয় ১৩ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা

ঢাকা, ৫ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) : 

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি (একনেক) প্রায় ১৩ হাজার ৬৩৯ কোটি ১ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৯টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা-এর সভাপতিত্বে ঢাকার শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।

          অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘নোয়াখালী জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম হাজী কামাল উদ্দীন সড়ক (বেগমগঞ্জের গ্লোব ফ্যাক্টরি হতে কবিরহাটের ফলাহারী পর্যন্ত) (জেড-১৪৫৩) উন্নয়ন’ প্রকল্প; ‘আনোয়ারা উপজেলা সংযোগ সড়কসহ কর্ণফুলী টানেল সংযোগ সড়ককে ৪-লেনে উন্নীতকরণ (শিকলবাহা-আনোয়ারা সড়ক)’ প্রকল্প; এবং ‘শরীয়তপুর-জাজিরা-নাওডোবা (পদ্মা ব্রিজ এপ্রোচ) সড়ক উন্নয়ন’ প্রকল্প; নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘পাটুরিয়া এবং দৌলতদিয়ায় আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ নদী বন্দর আধুনিকায়ন’ প্রকল্প; এবং ‘মোংলা বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্প; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাজশাহী জেলার চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মা নদীর বাম তীরের স্থানসমূহ নদী ভাঙন হতে রক্ষা’ প্রকল্প; এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘বিলুপ্ত ছিটমহল ও নদী বিধৌত চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন’ প্রকল্প; ‘হাওর অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘রাজশাহী জেলার চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় পদ্মা নদীর বাম তীরের স্থাপনাসমূহ নদী ভাঙন হতে রক্ষা’ প্রকল্প।

          অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীবর্গ সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 #

শাহেদ/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শামীম/২০২০/১৪৪৭ ঘণ্টা

2020-02-18-20-08-35cdcca39d444fafa2d3b72f1578b50e.docx 2020-02-18-20-08-35cdcca39d444fafa2d3b72f1578b50e.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon