Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী 15/11/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪৩৫৫

দেশে চাহিদার ৬০ শতাংশ মোবাইল স্থানীয় কারখানায় উৎপাদিত হচ্ছে

                                                          -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমদানি নির্ভর জাতি থেকে বাংলাদেশ এখন মোবাইলসেটসহ ডিজিটাল ডিভাইসের উৎপাদক ও রপ্তানিকারক দেশে রূপান্তর লাভ করেছে। আমেরিকায় মোবাইল রপ্তানি করা হচ্ছে। বিশ্বের ৮০টি দেশে সফটওয়্যার রপ্তানি হচ্ছে। সৌদিআরবে আইওটি ডিভাইস রপ্তানি হচ্ছে। নেপাল ও নাইজেরিয়ায় ল্যাপটপ ও কম্পিউটার রপ্তানি করছে বাংলাদেশ। দেশের চাহিদার ৬০ শতাংশ স্থানীয় কারখানার উৎপাদিত মোবাইল থেকে মেটানো সম্ভব হচ্ছে। তিনি বলেন, মেধাবী জাতি হিসেবে আমরা আজ অতীতের শত শত বছরের পশ্চাৎপদতা অতিক্রম করে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের অংশীদার।

          মন্ত্রী আজ ঢাকার অদূরে টংগীতে ফাইভ স্টার মোবাইল কোম্পানির নিজস্ব ভবনে কারখানার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ডিজিটাল ডিভাইস বিশেষ করে স্মার্ট ফোন মানুষের জীবনযাত্রায় শ্বাস প্রশ্বাসের মতো অপরিহার্য। ১৯৬৪ সালে আইবিএম কম্পিউটারে যা করা যেতো স্মার্ট ফোনে এখন তার চাইতে হাজার গুণ বেশি কিছু করা হচ্ছে। দেশে ডিজিটাল ডিভাইস বিকাশের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার বলেন, জাতিগতভাবে বাঙালির বড় শক্তির নাম হচ্ছে মেধা। তিনি বলেন, দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদের দিকনির্দেশনায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল-সহ প্রায় প্রতিটি ইউনিয়ন উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় আনার কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন হওয়ার পথে। ফোর-জি মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত সম্প্রসারণের কার্যক্রম চলছে। সরকারের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতায় আমাদের সন্তানেরা রোবটও উৎপাদন করে বিদেশে রপ্তানি করবে, সেদিন বেশি দূরে নয়।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ২০০৮ সালে ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি দূরদর্শী বৈপ্লবিক কর্মসূচি উল্লেখ করে বলেন, ইংল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান. ভিয়েতনাম এবং মালদ্বীপ-সহ বিশ্বের অনেক দেশ এমনকি ২০১৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ঘোষণার মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বিশ্ব ঘোষণা প্রদান করে। করোনাকালে অচল জীবনযাত্রা সচল রাখতে এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রা উন্নত বিশ্বের মানুষের জীবনযাত্রা থেকে পিছিয়ে থাকেনি। এশিয়ার অনেক দেশের জিডিপি যেখানে ঋণাত্মক সেখানে বাংলাদেশ শতকরা ৫ দশমিক ৮ ভাগ থেকে ৭ ভাগ জিডিপি অর্জন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের সুফলের ধারাবাহিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          ফাইভ স্টার মোবাইল কোম্পানির চেয়ারম্যান মোঃ অলিউল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আজমত উল্লাহ খান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান মোঃ জহুরুল হক এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা মহাজোট চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের প্রাক্তন মহাসচিব মনিরুল হক বক্তৃতা করেন।

#

শেফায়েত/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ৪৩৫৪                                       

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় বেঁচে থাকবেন মানুষের হৃদয়ে

                            ---তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান

 

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :     

          অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর অনন্য প্রতিভাময় কাজের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন। কিংবদন্তি এই অভিনেতার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে একথা বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

          আজ কলকাতার একটি হাসপাতালে ৮৬ বছর বয়সে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের সংবাদে তথ্যমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় অভিনয় জগতে দক্ষতা, প্রাজ্ঞতা ও বিনয়ের যে অধ্যায় তৈরি করে গেছেন, তা সমগ্র অভিনয় জগতের প্রকৃষ্ট উদাহরণ। 

          ১৯৩৫ সালের ১৯ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া এ অভিনেতা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ৬ অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ক্যান্সারে যোদ্ধা সৌমিত্র ৪০ দিন লড়াইয়ের পর অন্য জগতে পাড়ি দেন।

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৪৩৫৩

রাসুল (সা.) এর উম্মত হিসেবে আমাদের তাঁর দেখানো জীবনাচরণ ও আদর্শ মেনে চলতে হবে

                                                                                                ----ধর্ম সচিব

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

ধর্ম সচিব মোঃ নূরুল ইসলাম বলেছেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এই পৃথিবীতে এসেছিলেন মানবজাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে পরিচালিত করতে। জগতে আলো ছড়িয়ে সকল অন্ধকারকে জয় করতেই মহান আল্লাহ তাঁকে প্রেরণ করেছিলেন। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ধর্ম, সমাজ, ইসলাম ও মানবজীবনের পূর্ণতা দান করে গেছেন। তাঁর উম্মত হিসেবে আমাদের তাঁর দেখানো জীবনাচরণ ও আদর্শ মেনে চলতে হবে।

ধর্ম সচিব আরো বলেন, মানুষের এমন কোনো ভালো গুণ নেই যা মহানবী (সা.) এর চরিত্রে ছিল না। তিনি ছিলেন সৃষ্টি জগতের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি। তাঁর মহান ব্যক্তিত্বের কারণে শুধু মুসলমানরাই নয়, অমুসলিমগণও তাঁকে সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শন করে পৃথিবীর এক নম্বর ব্যক্তি হিসেবে শ্রদ্ধা করতেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অভ্ গভর্নরসের গভর্নর ড. মাওলানা মুহাম্মদ কাফীলুদ্দীন সরকার ও আল্লামা মুফতি রুহুল আমীন। মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত সচিব ফারুক আহম্মেদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠান শেষে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আয়োজিত ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। অনলাইনভিত্তিক এ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় চারটি বিভাগ থেকে মোট ১৫ জন প্রতিযোগীকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রতিযোগিতায় প্রায় ২ শতাধিক প্রতিযোগি অংশগ্রহণ করে। অনুষ্ঠান শেষে দোয়া ও মোনাজাত করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অভ্ গভর্নরসের গভর্নর আল্লামা মুফতি রুহুল আমীন।

#

আনোয়ার/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯২৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৩৫২

প্রথমবারের মতো রেল দিবস পালন

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :

          বাংলাদেশ রেলওয়ের ১৫৮ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রেল দিবস পালন করা হলো। এ উপলক্ষে ঢাকা রেল ভবনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন প্রধান অতিথি হিসেবে এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

          আলোচনা সভায় মন্ত্রী বলেন, যে অঞ্চলের উপর দিয়ে রেল চলে গেছে সেখানে রেল কেন্দ্রিক জীবন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। রেল সামাজিক বিবর্তন এবং অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় বিরাট ভূমিকা রেখে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় রেল সেক্টরকে পশ্চিমারা অনেক ক্ষতি করেছিল। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু ক্ষতিগ্রস্ত রেল পুনর্গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। সরকার রেলের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করেছে। তাই আজ রেলখাত এগিয়ে চলেছে। অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আশা করা যায় রেলের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে রেলওয়ে মানুষের কাক্সিক্ষত সেবায় এগিয়ে যাবে।

          অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সেলিম রেজা ও রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ শামসুজ্জামান।

          উল্লেখ্য, ১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া জেলার জগতি পর্যন্ত ৫৩ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেললাইন চালু হয়।

#

শরিফুল/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪৩৫১

করোনা মোকাবেলায় নতুন আরো ৩শ’ ভেন্টিলেটর ক্রয় করা হবে

                                                       -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকে আমেরিকা বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র। দেশের উন্নয়নমূলক কাজে আমেরিকা সরকার সবসময় বন্ধুর মতোই এগিয়ে এসেছে। এই করোনা দুর্যোগে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ও মৃত্যুর দেশ আমেরিকা। নিজ দেশের এতো বড় বিপর্যয়ের পরেও আমেরিকা বাংলাদেশকে ১০০টি অত্যাধুনিক ভেন্টিলেটর উপহার দিচ্ছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। এই ভেন্টিলেটরগুলো অত্যন্ত আধুনিক ও সহজে ব্যবহার উপযোগী। এমনকি পর্যাপ্ত ট্রেনিং ছাড়াও এই ভেন্টিলেটরগুলো ব্যবহার করা যায়। এ কারণে দেশের উপজেলা পর্যায়ে যেখানে এখনো আইসিইউ সেবা পৌঁছানো সম্ভব হয়নি সেসব এলাকায় এই একশসহ আরো নতুন ৩শ’ ভেন্টিলেটর কিনে খুব দ্রুতই পাঠানো হবে।’

          আজ রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক নতুন একশ ভেন্টিলেটর মেশিন হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

          যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নিকট ১০০টি ভেন্টিলেটর হস্তান্তর করেন।

          অনুষ্ঠান শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী উপস্থিত মিডিয়া কর্মীদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। বেসরকারি হাসপাতালের লাইসেন্স নবায়ন করা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সকল প্রাইভেট ক্লিনিক, হাসপাতালকে সরকারের দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত হতে হবে। লাইসেন্স ছাড়া কোনো প্রাইভেট ক্লিনিক বা হাসপাতাল চালানো যাবে না।

          বিদেশ ফেরত যাত্রীদের কোভিড-১৯ নেগেটিভ সার্টিফিকেট সঙ্গে আনা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, বিদেশ ফেরত যাত্রীদের অবশ্যই নেগেটিভ সার্টিফিকেট সঙ্গে করে আনতে হবে। তা না হলে দেশে এলেই বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এরপর মন্ত্রী দেশের স্বাস্থ্যখাতের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারের নানা প্রস্তুতির কথা তুলে ধরেন।

          কোভিড-১৯ দুঃসময়ে বাংলাদেশ আমেরিকায় প্রচুর পরিমাণে পিপিই সরবরাহ করেছে বলে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার। তিনি ভবিষ্যতে দুদেশের সম্পর্ক আরো মজবুত হবে বলেও জানান। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ইউএসএইডের ডেপুটি মিশন ডিরেক্টর জন এলিও,স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব প্রমূখ।

#

মাইদুল/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮৩২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর: ৪৩৫০

 

মানুষ যখন করোনায় উদ্বিগ্ন, বিএনপি তখন বাস ও মানুষ পোড়ানোর খেলায়

                                                               ---তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

 

            তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘মানুষ যখন করোনাভাইরাস নিয়ে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন, বিএনপি তখন বাস ও মানুষ পোড়ানোর খেলায় মেতেছে।’

            আজ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন। প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

            ড. হাছান বলেন, ‘আজকে করোনা ভাইরাসের কারণে স্তব্ধপ্রায় সমস্ত পৃথিবী এর মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম না হলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ ধনাত্মক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হাতেগোনা ক’টি দেশের মধ্যে অন্যতম, করোনায় আক্রান্তদের মৃত্যুহারও ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোর চেয়ে কম তো বটেই, ভারত-পাকিস্তানের চেয়েও কম। এ সত্ত্বেও করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় যখন সবাই হিমশিম খাচ্ছে, প্রতিটি মানুষ অত্যন্ত উদ্বিগ্ন, সেই পরিস্থিতিতেও আমরা দেখতে পেলাম গত বৃহস্পতিবার বিএনপি আবার সেই পুরনো বাস পোড়ানো-মানুষ পোড়ানোর খেলায় মেতে উঠেছে।’

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সরকার তো বটেই, সব শ্রেণি-পেশার মানুষও যখন দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছে, তখন বিএনপি দুর্গতদের পাশে না দাঁড়িয়ে বরং যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয়া শুরু করেছে, যেটি অত্যন্ত ন্যক্কারজনক, নিন্দনীয় এবং তাদের এই অপরাজনীতি থেকে তারা বেরিয়ে আসতে পারে নাই।’

            ‘বিএনপির পক্ষ থেকে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার অপচেষ্টা দেখা যাচ্ছে’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘নিজেরাই বাস পুড়িয়েছে আবার এটার বিরুদ্ধে তারা নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, যা অত্যন্ত হাস্যকর। গ্রেফতার করা হয়েছে ভিডিও ফুটেজ দেখেই, অনেককে সন্দেহজনক গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই বিএনপির সাথে যুক্ত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আপনারা দেখেছেন, নিতাই রায় চৌধুরীর সাথে তাদের দলের নেত্রী ফরিদা বেগমের কথোপকথনে বলা হয়েছে, যুবদলের ছেলেরা বাসে আগুন দিয়েছে। প্রথম বাসে আগুন দেয়ার ঘটনাটাও কিন্তু নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে একটি সরকারি বাসে। সুতরাং এই অপরাজনীতি যারা করে, তারা কখনো জনগণের রাজনীতির দল হতে পারে না।’

            ‘বিএনপি কানাডার আদালত কর্তৃক সন্ত্রাসী দল হিসেবে সাব্যস্ত হয়েছে, সেখানে আপিল আদালতও রায় বহাল রেখেছে’ স্মরণ করিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপিকে কেন সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়েছে সেটির ব্যাখ্যাও আছে। সেখানে বলা হয়েছে, তারা পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে, সরকারি সম্পত্তি, জনগণের সম্পত্তি পুড়িয়েছে, ধ্বংস করেছে-এজন্যই তারা সন্ত্রাসী দল। কোনো সন্ত্রাসী দলের আসলে এদেশে কি রাজনীতি করার অধিকার আছে কি না, সেটিই হচ্ছে বড় প্রশ্ন।’

            ‘বিএনপি সন্ত্রাসী দলের পাশাপাশি একটি প্রচণ্ড মিথ্যাবাদী দলেও রূপান্তরিত হয়েছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘অবাক লাগে কিভাবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব অবলীলায় মিথ্যা বলে যান। দুনিয়াতে মিথ্যা বলার ক্ষেত্রে যদি কোনো পুরস্কার থাকতো, মির্জা ফখরুল ইসলাম প্রথম পুরস্কার পেতেন। মির্জা ফখরুলকে বলবো এই অপরাজনীতি এবং ক্রমাগত মিথ্যা বলার রাজনীতি থেকে দয়া করে বের হয়ে আসুন।’

            সাংবাদিকরা এ সময় ‘সম্প্রতি মূর্তির বিরুদ্ধে অনেকে বক্তব্য দিয়েছেন’ উল্লেখ করে মন্তব্য চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘ভাস্কর্য আর মূর্তির মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে, আমি আশা করবো তারা সেটি বুঝতে পারবেন।’

            ঢাকা ১৮ ও সিরাজগঞ্জ ১ আসনের উপনির্বাচন নিয়ে বিএনপির মন্তব্য ‘ভোটার উপস্থিতি কম ও ভোট সুষ্ঠু নয়’ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মহামারির মধ্যে ভোটার উপস্থিতি কম হবে এটাই স্বাভাবিক। সুষ্ঠু ভোট না হলে তো ভোটার টার্ন আউট অনেক বেশি হতো। বিএনপি আসলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে জয়লাভের উদ্দেশ্যে নয়, তাদের মূল উদ্দেশ্য দু’টি- প্রথম এবং প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে -নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। দ্বিতীয় উদ্দেশ্য হচ্ছে দলকে টিকিয়ে রাখা। আর তাদের সব অভিযোগ গতানুগতিক। সব নির্বাচনের সময়ই তারা এই অভিযোগ করে থাকেন।’

#

 

আকরাম/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৮১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ৪৩৪৯

 

নৌ চলাচলে বিঘ্নকারী ব্রিজ ভেঙে নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হবে

                                      ---স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

 

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এবং নদী দখলমুক্ত, দূষণরোধ এবং নাব্যতা বৃদ্ধির জন্য গঠিত মাস্টারপ্ল্যান কমিটির সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, ঢাকার চারপাশে যেসব ব্রিজ নৌ চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে সেগুলোকে ভেঙে নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।

            মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ঢাকার চারপাশের নদী দখলমুক্ত, দূষণরোধ এবং নাব্যতা বৃদ্ধির জন্য গঠিত মাস্টারপ্ল্যান কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান।

            মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর-এলজিইডিসহ যে সকল মন্ত্রণালয় অথবা অধিদপ্তর থেকে ঢাকার চারপাশের নদ-নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে নৌ চলাচলে বিঘ্ন ঘটায় এমন ব্রিজ ভেঙে নৌ চলাচলের উপযোগী করে নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।

            মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন সংক্রান্ত কমিটির সভাপতি বলেন, নদী দখলমুক্ত, দূষণরোধ এবং নাব্যতা বৃদ্ধিসহ রাজধানীর উন্নয়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর কিংবা সংস্থা থেকে অনেক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে ওভারল্যাপিং অর্থাৎ একই কাজের জন্য একাধিক প্রকল্প আছে কি না তা যাচাই-বাছাই করার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হবে।

            এ প্রসঙ্গে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, প্রকল্পসমূহের অব্যবস্থাপনা দূর করে সব প্রতিষ্ঠানের সমন্বয় করে কাজ করার কোনো বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের গৃহীত প্রকল্পের তালিকা চাওয়া হয়েছে। সব প্রকল্পগুলোকে প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের অধীনে আনা হবে। 

            ঢাকার চারপাশে নদীর ৯০ শতাংশ দখলমুক্ত হয়েছে এবং কিছু জায়গায় মসজিদ, মন্দির ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থাকায় জটিলতা আছে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে নদী দখলমুক্ত, দূষণরোধ এবং নাব্যতা বৃদ্ধির কাজ ধীর গতি এসেছে। অবৈধভাবে যে কেউ নদ-নদী, খাল-বিল দখল করে রাখুক না কেন তাদের উচ্ছেদ করে দখল মুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি।

            মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, রাজধানীতে চিহ্নিত খালগুলোর একটির সাথে আরেকটি সংযোগ স্থাপন করার লক্ষ্যে প্রকল্প নেয়া হয়েছে, যেখানে সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য দুই পাশে ওয়াকওয়ে এবং ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে।

            মাস্টার প্ল্যানের সময়সীমা সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান মাস্টার প্ল্যানের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। দশ বছর মেয়াদি এ প্ল্যানের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। 

            এর আগে অনুষ্ঠিত সভায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, জাতীয় নদী কমিশনের চেয়ারম্যান, বিআইডব্লিউটিএ এর চেয়ারম্যান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

হায়দার/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭২৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪৩৪৮

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১ হাজার ৬০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৮৩৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ৩২ হাজার ৩৩৩ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন-সহ এ পর্যন্ত ৬ হাজার ১৯৪ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৫৪২ জন।

#

হাবিবুর/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৭১৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ৪৩৪৭

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর) :   

          অভিনয় জগতের কিংবদন্তি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়-এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

          এক শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জানান, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। তিনি ছিলেন একাধারে অভিনয় শিল্পী, কবি, আবৃত্তিকার ও অনুবাদক। তাঁর মৃত্যুতে বাংলা অভিনয় জগতে এক বিশাল শূন্যতার সৃষ্টি হলো। তিনি তাঁর সৃষ্টিশীল কর্মের মধ্য দিয়ে অভিনয়প্রেমী দর্শকদের হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন।

          উল্লেখ্য, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (৮৫) আজ আনুমানিক দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে (ভারতীয় সময়) পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার বেলভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

#

ফয়সল/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/আসমা/২০২০/১৬০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর:  ৪৩৪৬

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে

                                             - টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর)

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডায়াবেটিস নীরব ঘাতকের মতই প্রতিমূহুর্তে কিডনি, হার্ট ও চোখ নষ্ট করছে। নতুন নতুন রোগের জন্ম দিচ্ছে। ডায়াবেটিস সারানো যাবে না তবে সচেতনতার মাধ্যমে জীবনধারা সঠিকভাবে পরিচালিত করতে পারলে ডায়বেটিস নিয়ে দুঃশ্চিন্তারও কোন কারণ নেই। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞদের মতে খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ, প্রতিদিন অন্তত ৪০ মিনিট হাঁটা এবং টেনশনমুক্ত থাকা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদ্ধতি। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে জীবন গতিময় করতে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির প্রয়োজনীয়তার ওপর মন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।

          মন্ত্রী বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষ্যে গতকাল রাতে অনলাইন পোর্টাল ডায়াবেটিস স্টোর আয়োজিত ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          দেশে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্ষায় জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন উল্লেখ করে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, এক সময় ডায়াবেটিস যে একটা রোগ তার ধারণাই ছিলনা। ডায়াবেটিসকে মারাত্মক জটিল করে দেখারও দরকার নেই। আবার এটিকে অবহেলাও করা যাবে না। সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা অপরিহার্য। সামগ্রিকভাবে অব্যাহত সচেতনতায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অসাধারণ সুফল পাওয়া সম্ভব।

          ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তরুণ উদ্যোক্তাদের আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানের কর্মসূচির প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, মানব সেবার চেয়ে ভাল কাজ হতে পারে না। এ ধরণের জনকল্যাণ কাজে অন্যরাও এগিয়ে আসবে বলে তিনি আশা করেন। যথাযথ চিকিৎসা শিক্ষা পেলে একজন ডায়াবেটিক রোগী চিকিৎসকের ওপর নির্ভরশীল না থেকে রোগকে ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

          ডায়াবেটিস স্টোরের প্রতিষ্ঠাতা সাহাব উদ্দিন শিপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার এবং সেক্রেটারি আবদুল ওয়াহেদ তমাল বক্তৃতা করেন।

#

শেফায়েত/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/খোরশেদ/২০২০/১৩০০ ঘণ্টা

 তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর:  ৪৩৪৫

বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনের নতুন আদেশ জারী

ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৫ নভেম্বর)

            বীর মুক্তিযোদ্

2020-11-24-11-27-481b7326a467917278fd7dfa1f9148b7.docx 2020-11-24-11-27-481b7326a467917278fd7dfa1f9148b7.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon