Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ জানুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী 15 January 2017

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ১৫৩ 

ডাক্তারদের কর্মস্থলে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে
                                                         -- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
    হাসপাতালে এসে রোগীরা যেন ফেরত না যায় সেলক্ষ্যে ডাক্তারদের কর্মস্থলে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে তদারকি ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, সবার আগে রোগীর সেবার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সরকার সারাদেশের হাসপাতালগুলোর সংস্কার করেছে, শয্যা সংখ্যা বাড়িয়েছে এবং অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেছে। পাশাপাশি নতুন নতুন বিশেষায়িত হাসপাতালও নির্মাণ করা হচ্ছে। এই পদক্ষেপগুলো নেয়া হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য স্বল্প মূল্যে আধুনিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে। 
    আজ রাজধানীর শ্যামলীতে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টিবি হাসপাতাল পরিদর্শনকালে চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময়কালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী একথা বলেন। 
    স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে যক্ষ¥া নির্মূলের পথে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে পোলিও এবং ধনুষ্টংকার মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। যক্ষ্মা নিয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদেরকে আরো নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যক্ষ্মা নির্মূলে সরকারের উদ্যোগকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি আহ্বান জানান। হাসপাতালগুলোকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পুনরায় নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, হাসপাতালের সামনে কোন অবৈধ দোকান যেন না বসতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে কোন শৈথিল্য মেনে নেয়া হবে না। হাসপাতালের ভিতরেও রোগীর সেবা উপযোগী পরিবেশ বজায় রাখতে নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা কাজ করতে তিনি পরিচালকদের নির্দেশ দেন। 
    মন্ত্রী হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভাগ ও ল্যাবরেটরি ঘুরে দেখে সেবা কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন। হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগী ও স্বজনদের সাথে কথা বলেন। এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয় ও হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে বিএমডিসি কমিটির সাক্ষাৎ

    চিকিৎসকদের জন্য একটি আচরণ বিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে। শীঘ্রই তা দেশের সকল চিকিৎসকের কাছে প্রেরণ করা হবে। আজ বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) কার্যনির্বাহী কমিটির ৭ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে এলে এতথ্য জানান। বিএমডিসি’র সভাপতি ডা. মোঃ শহীদুল্লাহ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
    স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে তারা জানান, হাসপাতালে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে আদালতে যাওয়ার আগে বিএমডিসি’র কাছে যেন তা পেশ করা হয়, এই মর্মে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর সম্প্রতি বিভিন্ন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বিএমডিসি বরাবর অভিযোগ পেশ করেছেন। বিএমডিসি’র শৃঙ্খলা কমিটি যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অভিযোগগুলোর নিষ্পত্তি করার ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এই বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতিনিধিদল স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সহায়তা চাইলে মোহাম্মদ নাসিম ইতিবাচক সাড়া দেন।
    সম্প্রতি উচ্চতর আদালত কর্তৃক ছাপানো প্রেসক্রিপশন বা হাতে লেখার ক্ষেত্রে বড় অক্ষর ব্যবহারের জন্য চিকিৎসকদের প্রতি উচ্চতর আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়নে বিএমডিসি ইতোমধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছে জানিয়ে সভাপতি জানান, এবিষয়ে দ্রুত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। তিনি জানান, চিকিৎসকরা তাদের প্রেসক্রিপশন প্যাড বা ভিজিটিং কার্ডে বিএমডিসির নিবন্ধনকৃত ডিগ্রি ছাড়া অন্য কোন ডিগ্রি যেন ব্যবহার করতে না পারে সে বিষয়েও সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিতে যাচ্ছে বিএমডিসি। এছাড়া বিভিন্ন দেশ থেকে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্স সম্পন্ন করে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য বিএমডিসি কর্তৃক পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার পদ্ধতিও শক্তিশালী করা এবং বছরে ২ বার এই পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে বলে জানায় প্রতিনিধিদল।
    এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মহাখালীতে ঘোষিত স্বাস্থ্যপল্লীতে বিএমডিসির নতুন ভবন নির্মাণের জন্য জমি বরাদ্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীয় স্বাস্থ্য কাউন্সিলকে আরো শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান মন্ত্রী। এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রিধারী ব্যতীত কেউ যেন ডাক্তার পদবি ব্যবহার না করে সেবিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে বিএমডিসি প্রতিনিধিদল মন্ত্রীকে অবহিত করলে মন্ত্রী বলেন, ভূয়া ডাক্তার চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকারের অভিযানকে এই প্রজ্ঞাপন বেগবান করবে। স্বাস্থ্য সচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
পরীক্ষিৎ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ১৫২

তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 

ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
       দশম জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৯তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ্ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে কমিটির সদস্য তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সিমিন হোসেন রিমি ও সুকুমার রঞ্জন ঘোষ অংশগ্রহণ করেন।
    কমিটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রতিটিতে বাধ্যতামূলকভাবে সিনেপ্লেক্স রাখার শর্ত সংযোজনসহ চলচ্চিত্র নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করে। এছাড়াও বিদ্যমান সিনেমা হলগুলোকে ডিজিটাল সিনেমা হল হিসেবে রূপান্তর করার সুপারিশ করে।
    বৈঠকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) এর ভাষানটেক জমির চারপাশে অতি দ্রুত নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরির সুপারিশ করে। এছাড়া অধিগ্রহণকৃত জমিতে বাণিজ্যিকভিত্তিতে বহুতল ভবন নির্মাণ করে আয়বর্ধক কর্মসূচি গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
    কমিটি বিএফডিসি’র সক্ষমতা বৃদ্ধির সুপারিশ করে। বৈঠকে প্রেক্ষাগৃহ ও প্রযুক্তি সমস্যার সমাধান করা গেলে বাংলাদেশ থেকেও বিশ্বমানের চলচ্চিত্র নির্মাণ ও প্রদর্শন সম্ভব হবে মর্মে অভিমত প্রকাশ করা হয়।  
    কমিটি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রতি গুরুত্বারোপ করে। কমিটি বিএফডিসি’র সম্মুখে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সংবলিত বহুতল বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণসহ সেখানে শপিংমল, রেস্টুরেন্ট, স্যুটিং স্পট এবং সিনেপ্লেক্স  সংযোজন করার সুপারিশ করে। 
    বৈঠকে বিশ্বের ৩২ কোটি বাঙালি দর্শকের জন্য ভালোমানের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য এ খাতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।  বৈঠকে জানানো হয়, বাংলাদেশে ইতোমধ্যে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট চালু হয়েছে। এখানে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে দেশের জন্য ভালো সিনেমা তৈরিতে অবদান রাখবে।
    বৈঠকে তথ্য সচিব মরতুজা আহমদসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।   
#

কামাল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৫১
বাংলাদেশ ২০৪০ সালের আগেই বাল্যবিবাহ মুক্ত হবে
                  ----মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):
    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ২০৪০ সালের আগেই বাংলাদেশ বাল্যবিবাহ মুক্ত হবে। এ লক্ষ্যে সরকার আইনগত সংস্কারের পাশাপাশি নারীকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে নানামুখি কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে সরকার অনেক সাহসী উদ্যোগ নিয়েছে। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশ এখনও সর্বোচ্চ নেতৃত্বে নারীকে মেনে নিতে পারছে না। কিন্তু বাংলাদেশ তা সম্ভব করেছে। নারীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন  নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশ।

    তিনি আজ ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে সিটিজেনস ইনিশিয়েটিভস অন সিডও, বাংলাদেশ (সিআইসি-বিডি) আয়োজিত এক অভিজ্ঞতা বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী নারী উন্নয়নে সরকারি কার্যক্রমের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হলে তাদেরকে তাৎক্ষণিক সহায়তা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক্সেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রামের সহায়তায় স্মার্টফোনে ব্যবহারযোগ্য  মোবাইল অ্যাপস ‘জয়’ তৈরি করা হয়েছে। এই অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু কিংবা তাদের পরিবার ১০৯২১ এ তাৎক্ষণিকভাবে এসএমএস প্রেরণ করে সহযোগিতা নিতে পারবেন।
তিনি আরো বলেন, সিডও এর দুই ধারা প্রত্যাহারে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আগে সরকার দেশের সকল ধর্মীয় নেতাদের সাথে আলোচনা করবে এবং নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপের সনদ সিডও-এর সংরক্ষিত দুই ধারা প্রত্যাহার করবে। যাতে দেশের শান্তি, শৃঙ্খলা ও নারীর এগিয়ে যাওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি না হয়।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের  সভানেত্রী আয়শা খানমের  সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম এনডিসি, বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ক্রিস্টিয়ান ফ’শ (ঈযৎরংঃরধহ ঋড়ঃংপয), ইউএন উইমেনের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ ক্রিস্টিন সুসান হান্টার, ইউনিসেফের রিপ্রেজেন্টিটিভ এডওয়ার্ড বিজবিডার এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য মোঃ নজরুল ইসলাম, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহি পরিচালক শাহীন আনাম প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
উল্লেখ্য, ৫৬টি বেসরকারি ও মানবাধিকার সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত সিআইসি-বিডি প্ল্যাটফরম-এর ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ২০১৬ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ৬৫তম সিডও অধিবেশনে অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিনিধিদলের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য আজ এই সভার আয়োজন করা হয়।
#


খায়ের/সেলিম/আলী/মোশারফ/আবব্াস/২০১৭/১৮০৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১৫০

কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাট উদ্বোধন
জনগণের দুর্ভোগ লাঘব হবে
        ---নৌপরিবহণ মন্ত্রী

কাঁঠালবাড়ীঘাট (শিবচর) মাদারীপুর, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):
    কাঁঠালবাড়ীতে ফেরিঘাট স্থানান্তরের ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলবাসীর যাতায়াতে পরিবহণ খরচ ও সময় সাশ্রয় হবে। ফেরির ফ্রিকোয়েন্সি বেড়ে যাবে। জনগণের দুর্ভোগ অনেকটা লাঘব হবে। শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে ১৮টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার আরো সহজতর হবে।
     নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ মাদারীপুর জেলার শিবচরে ইলিয়াছ আহমেদ চৌধুরী ফেরিঘাট (কাঁঠালবাড়ী ফেরিঘাট) উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য  নূর-ই-আলম চৌধুরী, সংসদ সদস্য  রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি,  সেতু বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধর রায় এবং বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী জ্ঞান রঞ্জন শীল।
শাজাহান খান বলেন, ফেরি সার্ভিস স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য এ সরকারের বিগত মেয়াদসহ বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট ১৭ টি ফেরি নির্মাণ করা হয়েছে। ফেরিতে ওভার লোডেড ট্রাকের মালামাল পরিমাপের জন্য ৬টি ‘ওজন সেতু’ স্থাপন  এবং ৬টি ফেরিঘাটের জন্য ৬টি ‘রেকার’ ক্রয় করা হয়েছে। পাটুরিয়া-কাজিরহাট ফেরি সার্ভিস পুনরায় চালু করা হয়েছে। বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ ও শরীয়তপুর এবং চাঁদপুরের মতলব ও নারায়ণগঞ্জের মধ্যে ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জামালপুরের বাহাদুরাবাদঘাট ও গাইবান্ধার বালাশীঘাট এবং আরিচাঘাট ও পাবনার নরদাহের মধ্যে ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, দক্ষিণ বঙ্গের জনগণের নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে “এম.ভি বাঙালি” এবং “এম.ভি মধুমতি”  নামে স্টিমার মডেলের বৃহৎ দু’টি আধুনিক যাত্রীবাহী জাহাজ চালু করা হয়েছে। আরো ২টি বৃহৎ যাত্রীবাহী জাহাজ নির্মাণাধীন রয়েছে।
শাজাহান খান বলেন,  নদী খননের জন্য ড্রেজার প্রয়োজন। কিন্তু ৭৫ পরবর্তী কোন সরকার ড্রেজার ক্রয় করেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের গত মেয়াদে বিআইডব্লিউটিএ ১৩টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছে। আরোও ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নদীর তলদেশ থেকে বর্জ্য উত্তোলণের জন্য তিনটি এক্সকাভেটর ক্রয় করা হয়েছে, আরো ৬টি এক্সকাভেটর ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শাজাহান খান বলেন, সরকার নদীর দখল ও দূষণরোধে শক্তিশালী কমিটি গঠন করেছে। কর্ণফুলীসহ ঢাকার চারপাশের নদীগুলোকে দখল ও দূষণমুক্ত করতে নৌবাহিনী সহযোগিতা করবে।  নদীর নাব্যতা রক্ষা, অবৈধ দখলমুক্ত ও দূষণরোধে ২০১০ সালে ‘টাস্কফোর্স’ গঠন করা হয়েছে। টাস্কফোর্সের মাধ্যমে নদী তীরে ‘সীমানা পিলার’ বসানো হয়েছে। হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি সাভারে স্থানান্তরে টাস্কফোর্স কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
উল্লেখ্য, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত শিমুলিয়া-চরজানাজাত নৌরুটটি একটি জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ নৌরুট। বর্তমান সরকারের শীর্ষ অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসাবে ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। পদ্মা বহুমূখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের নদী শাসন কাজের এলাইনমেন্ট অনুযায়ী চরজানাজাত হতে নদী শাসন কাজ শুরু করতে হবে। সে অনুযায়ী পদ্মা সেতুর নদী শাসন কাজ শুরু করার লক্ষ্যে চরজানাজাত নদী বন্দরের কার্যক্রম স্থগিত রেখে কাওড়াকান্দি এলাকায় ঘাটসমূহ কাঁঠালবাড়ী এলাকায় স্থানান্তর করার উদ্যোগ নেয়া হয়। পদ্মা সেতুর চলমান নির্মাণ কাজ বাধাগ্রস্ত না করে জনসাধারণ ও নৌযানসমূহের নিরাপদ নৌচলাচল নিশ্চিতকরণসহ যাত্রী সেবার মান বজায় রাখতে চরজানাজাত (কাওড়াকান্দি) নদী বন্দরের কার্যক্রম কাঁঠালবাড়ী এলাকায় স্থানান্তরে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
বর্তমানে মাওয়া (শিমুলিয়া) হতে চরজানাজাত (কাওড়াকান্দি) পর্যন্ত নৌপথের দূরত্ব প্রায় ১৩ কিলোমিটার। চরজানাজাত (কাওড়াকান্দি) নদী বন্দর কাঁঠালবাড়ী এলাকায় স্থানান্তরের ফলে নৌপথের দূরত্ব কমে দাঁড়াবে ৮ কিলোমিটারে অর্থাৎ মোট দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার হ্রাস পাবে। এক্ষেত্রে উক্ত নৌরুটে পরিবহণ খরচ ও যাতায়াতের সময় দুই-ই বাঁচবে, যা দক্ষিণাঞ্চলের আপামর জনগণের জীবনযাত্রায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
#


জাহাঙ্গীর/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৭/১৭৪৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৯

বিকেএসপি’তে সিনথেটিক ফুটবল মাঠ ও আধুনিক ক্রিকেট মাঠের উদ্বোধন

সাভার (ঢাকা), ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

    আজ  থেকে বিকেএসপি’র ক্রীড়াঙ্গনে যুক্ত হলো আরো দুটি ক্রীড়া স্থাপনা সিনথেটিক ফুটবল মাঠ ও আধুনিক ক্রিকেট মাঠ।  যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার এবং  যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী মোঃ আরিফ খান জয়  বিকেএসপি’র ১নং ক্রিকেট মাঠের আধুনিকায়ন ও ১নং ফুটবল  সিনথেটিক ফুটবল মাঠের  উদ্বোধন করেন।

    এর মধ্যদিয়ে বিকেএসপি’র চারটি ক্রিকেট মাঠের মধ্যে তিনটি মাঠই আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করা হলো। বিকেএসপি’র ক্রিকেট মাঠটি আধুনিকায়নে খরচ হয়েছে প্রায় ৪ কোটি টাকা ও সিনথেটিক টার্ফ স্থাপনে খরচ প্রায় ১০ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্ট কোচদের মতে মাঠ দুটি সংযোজন হওয়ার ফলে বিকেএসপি’র প্রশিক্ষণার্থীদের অনুশীলনে আসবে আমূল পরিবর্তন, সৃষ্টি হবে নতুন উদ্দীপনা ।

    এর আগে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার এর সভাপতিত্বে বিকেএসপি’র বোর্ড সভায় অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় আগামী এপ্রিল মাসে বিকেএসপি’তে সকল পর্যায়ের ক্রীড়াবিদ, সংগঠক ও ফেডারেশনসমূহের সমন্বয়ে একটি জাতীয় ক্রীড়া সম্মেলন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো বিকেএসপি’তে জাতীয় ক্রীড়া সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।  

    পরে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রী কলেজ শাখার সাধারণ শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান শাখার কার্যক্রম পরিদর্শনসহ বিকেএসপি’তে বিদ্যমান বিভিন্ন ক্রীড়া বিভাগের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এসময় তাঁদের সাথে ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মোঃ কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ ও বিকেএসপি’র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ সামছুর রহমান । আরও ছিলেন  যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণলেয়ের অধীন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া সেবি  কল্যাণ ফাউন্ডেশনসহ বিকেএসপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ।  
 
    সবশেষে সন্ধ্যায় বিকেএসপি’র প্রশিক্ষণার্থীদের পরিবেশনায় পরিবেশিত হয় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।   
#


শফিকুল/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৭/১৭৩১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৪৮

সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত 

ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির ২৮তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি 
কাজী কেরামত আলীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য মো. শহীদুজ্জামান সরকার, মো. আব্দুল মজিদ খান, মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে ৯ম জাতীয় সংসদের প্রথম থেকে শেষ অধিবেশন পর্যন্ত এবং ১০ম জাতীয় সংসদে সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত সময়ে সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী কর্তৃক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রদত্ত প্রতিশ্রুতির ওপর আলোচনা করা হয়।
সভায় জানানো হয়, ৯ম জাতীয় সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী কর্তৃক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট ৯১টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে ৪০টি প্রতিশ্রুতি সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে ১৩টি প্রতিশ্রুতি আংশিক বাস্তবায়িত এবং ২৮টি বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। ১০ম জাতীয় সংসদে সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত সময়ে সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী কর্তৃক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট ৪৮৫টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে ৪১টি প্রতিশ্রুতি সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে, ৪১টি আংশিক বাস্তবায়িত, ৫৮টি প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নাধীন রয়েছে এবং ৩৪০টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সমাজে  মাদকের ভয়াবহতা বৃদ্ধি ও যুবসমাজ মাদকের কড়ালগ্রাসে নিমজ্জিত হওয়ায় কমিটি উদ্বেগ প্রকাশ করে এবং অবিলম্বে এ ভয়াবহ ব্যাধি থেকে সমাজকে রক্ষার জন্য পুলিশবাহিনী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, বিজিবিসহ সকল সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। মাদক চোরাচালানকারীদের সাথে সরকারের কোন কর্মকর্তা কর্মচারীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। 
এছাড়াও বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ কর্তৃক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতির বিষয়ে মতামত প্রদান করা হয়। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ৪১টি প্রকল্পের পরিবীক্ষণে দেখা যায় যে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গড় অগ্রগতি শতকরা ২৪ ভাগ যা জাতীয় গড় অগ্রগতির চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি। 
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপিসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মিজানুর/অনসূয়া/ নুসরাত/সাহেলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৪৭

১৮ জানুয়ারি জেলা পরিষদের নব নির্বাচিত সদস্যদের শপথগ্রহণ

ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :

স্থানীয় সরকার বিভাগের আয়োজনে আগামী ১৮ জানুয়ারি রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত সদস্যবৃন্দের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৯.৩০ টায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের এবং সকাল ১১.৩০ টায় রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত সদস্যবৃন্দের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন এমপি নবনির্বাচিত সদস্যবৃন্দের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।
#

জাকির/অনসূয়া/নুসরাত/সাহেলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর : ১৪৬

পাঁচ জনকে প্ল্যানার ও রিসার্চ অফিসার পদে নিয়োগের জন্য পিএসসির সুপারিশ

ঢাকা, ২ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) ৫ জন প্রার্থীকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরে ‘প্ল্যানার ও রিসার্চ অফিসার’ পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছে।
পটুয়াখালী জেলার মো. বায়েজিদ (রেজি: ৪০৭০২৬), খুলনা জেলার মাহবুবুর রহমান (রেজি: ৪০১৩২৯) ও ফারহানা নাজনীন (রেজি: ০০০০১১) এবং বগুড়া জেলার মো. সাইফুর রহমান (রেজি: ০০০০২১) কে প্ল্যানার পদে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সুপারিশ করেছে।
এছাড়াও ঢাকা জেলার ফারহানা খোন্দকার (রেজি: ০৯৯২৬৪) কে রিসার্চ অফিসার পদে নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
 বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন আজ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
#

সুরাইয়া/অনসূয়া/নুসরাত/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৫২৫ ঘণ্টা 

Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon