Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী ২৪ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৬৫৪
 
ওয়াক্ফ প্রশাসনকে উন্নত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে
                                                --- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
ওয়াক্ফ প্রশাসনকে যুগোপযোগী, উন্নত ও আদর্শ প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে হলে এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আরো সততা ও যোগ্যতার পরিচয় দিতে হবে। একই সাথে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের  স্বচ্ছতা বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে ওয়াক্ফ প্রশাসনের নব প্রস্তুতকৃত ডিজিটাল ডেটাবেইজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আজ ঢাকার ইস্কাটনে ওয়াক্ফ প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে ওয়াক্ফ প্রশাসনের কার্যক্রম বিষয়ে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ওয়াক্ফ প্রশাসন একটি ধর্মীয় অনুশাসনভিত্তিক সামাজিক কল্যাণকর ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। অসংখ্য মানুষের সারাজীবনের অর্জিত সম্পদ মহান উদ্দেশ্যে ওয়াক্ফ করে থাকে যার দেখা-শুনার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে ওয়াক্ফ প্রশাসন। ফলে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন, আমানত রক্ষা এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের উদ্দেশে এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের মান আরো উন্নত করতে হবে।
শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেন, পৃথিবীর বহুদেশ ওয়াক্ফ সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের মাধ্যমে মানবকল্যাণে বহুমুখী কাজ করে থাকে। বাংলাদেশের ওয়াক্ফ প্রশাসনকেও আমরা একটি কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করতে চাই। সে লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের জনবল বৃদ্ধি, আধুনিকায়ন, প্রযুক্তির ব্যবহারসহ সকল বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ওয়াক্ফ প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ধর্ম সচিব মোঃ আনিছুর রহমান। অনুষ্ঠানে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী হাসান আহমেদ, যুগ্মসচিব মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার, যুগ্মসচিব এ বি এম  আমিন উল্লাহ নূরী, উপ-ওয়াক্ফ প্রশাসক আব্দুস সামাদসহ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ওয়াক্ফ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
আনোয়ার/মাহমুদ/ইসরাত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২১৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                       Number : 1653

Heads of IOM, UNHCR and UN-OCHA jointly meet Shahriar Alam

Dhaka, April 24 :

Head of three UN Agencies, Filippo Grandi, United Nations High Commissioner for Refugees, Antonio Vitorino, Director General of International Organization for Migration (IOM) and Lowcock, Head of United Nations Office for the Coordination of Humanitarian Affairs (OCHA) and Emergency Relief Coordinator jointly called on the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam in Dhaka today. They are currently on a joint visit to Bangladesh during 24 - 28 April 2019. The delegation is scheduled to pay a visit to Cox’s Bazar Rohingya camps on 25 - 26 April 2019.

 

Shahriar Alam welcomed the delegation and thanked them for undertaking the visit. The delegation updated him about the recent development of work of UN Agencies in the Northern Rakhine of Myanmar. The delegation opined, though the development is not significant, but the situation is better than before. The visiting guests also informed about the funding status for implementing the Joint Response Plan-2019. The delegation commended Bangladesh’s efforts towards addreessing the basic needs of the Rohingyas and said Bangladesh has dealt with the Rohingya issue in an exemplary way. They said that the visit is intended to express consolidated solidarity to Bangladesh. They also raised the issue of education, training and livilihood opportunities for the Rohingyas in the camps of Cox’s Bazar.

 

Mr. Alam informed the delegation that the government of Bangladesh has already developed Bhasan Char island to accommodate one lakh Rohingyas. Relocating the Rohingyas to Bhasan Char will help to address the congestion problem in the camps in Cox’s Bazar. The State Minister expressed dissatisfaction at the failure of Myanmar to build confidence among the Rohingyas to return to their homeland. He urged the visiting UN Agency heads to put further efforts to create a conducive environment in Northern Rakhine and also enhance the engagement with Myanmar in building schools, hospitals, mosques and other basic structures for the Rohingyas in their place of return.

The State Minister also reiterated the proposal of creating safe zone in Myanmar propsed by the Prime Minister of Bangladesh Sheikh Hasina in the UN General Assembly and requested the visiting dignitaries to pursue with Myanmar for creating the safe zone.

At the end of the meeting, the State Minister assured full support of Bangladesh to the humanitarian actors working for the Rohingyas and urged the UN Agencies to take effective steps to solve the Rohingya crisis.

#

Tohidul/Mahmud/Sanjib/Salim/2019/19.30 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৫২

 
সবার আগে মানুষ হতে হবে
--- স্থপতি ইয়াফেস ওসমান
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার মিলনায়তনে আজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘বিশেষ গবেষণা অনুদানপ্রাপ্ত প্রকল্প : ফলাফল ও প্রয়োগ’ শীর্ষক সেমিনারের প্রধান অতিথি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেছেন, ‘মানবিকতাবিহীন বিজ্ঞানের প্রয়োজন নেই। বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য মানুষের কল্যাণে কাজ করা, মানুষের জীবনের দুঃখ দুর্দশা দূর করা। 
মন্ত্রী তাঁর উদ্বোধনী বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে স্বরচিত একটি কবিতা পাঠ করেন। একইসঙ্গে তিনি শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শিশু জায়ানকে ‘পুষ্প শিশু’ সম্বোধন করে শোক প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে শ্রীলঙ্কায় সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শিশু জায়ানকে সম্মান জানিয়ে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়। 
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আজকে আমরা যারা বিজ্ঞানী, গবেষক, শিক্ষক যে যাই করি তা কিন্তু মানুষের কল্যাণের জন্য। মানবতার জন্য। তাই আমাদেরকে সবার আগে মানুষ হতে হবে। বিজ্ঞানের চর্চা করতে গিয়ে আমরা বোমা বানিয়ে মানুষ মারছি। কোন্ বোমা কতো শক্তিশালী, কোন্ বোমা দিয়ে কতো মানুষ মারা যায় তার প্রতিযোগিতা করছি। তাই সবার আগে আমাদেরকে মানবিক গুণসম্পন্ন মানুষ হতে হবে।’ 
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ আকবর হুসাইন। 
সেমিনারের দ্বিতীয় পর্বে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন, আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্ব হয়। এতে দেশের বিভিন্ন গবেষক তাদের গবেষণা উপস্থাপন ও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকম-লী, গবেষকবৃন্দ, মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
#
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                       Number : 1651

3rd Bangladesh-UK Strategic Dialogue held

Dhaka, 11 Boishakh (24 April) :

            Bangladesh and the United Kingdom held their third Strategic Dialogue today at State Guest House Padma in Dhaka.

            The Strategic Dialogue was led by Bangladesh Foreign Secretary (Senior Secretary) Md. Shahidul Haque and British FCO Permanent Under-Secretary Sir Simon McDonald. Together, Sir Simon McDonald and Md. Shahidul Haque launched the Bangladesh-UK Strategic Dialogue in Dhaka in 2017.

            The Dialogue demonstrated the full depth of the Bangladesh-UK relationship and involved exchange of views on political relations, celebration of the 50th anniversary of the establishment of diplomatic relations, trade and investment, education and skills, good governance and human rights, the future development partnership, migration and security and defence cooperation, and regional and global issues of mutual interest. The issue of finding a durable solution to the Rohingya crisis figured high in the discussions.

            The meeting began with both sides welcoming the progress made in bilateral relations. Both sides briefed on their countries’ political developments domestically and internationally. 

            As fellow Commonwealth members, the UK and Bangladesh stood in solidarity with and condemned the recent terrorist attacks in New Zealand and Sri Lanka that claimed scores of innocent lives and agreed to continue to cooperate on security, countering terrorism and violent extremism to safeguard their citizens and global humanity from this menace. 

            Both sides stressed the importance of good governance, human rights and media freedom for any functioning democracy and also for Bangladesh’s economic and social development.

            The UK expressed its appreciation of Bangladesh hosting over one million forcibly displaced Rohingya refugees. Bangladesh welcomed the UK’s efforts in playing a leading role at the UN Security Council, and requested the UK’s continued global leadership in ensuring international efforts in all facets of this crisis including accountability on the part of Myanmar for alleged atrocities committed against the Rohingyas. Sir Simon McDonald highlighted that the UK is the second largest provider of humanitarian assistance to the Rohingya crisis and reiterated the UK’s long-term commitment to supporting Bangladesh in its humanitarian response and the voluntary, safe, dignified and sustainable return of the Rohingyas to Myanmar.

            Bangladesh stressed the importance of an efficient decision making process for UK visa applications for its nationals, particularly for students and businesses. The UK restated its commitment to maintain a high quality service for Bangladeshi nationals at the visa application centres in Dhaka and Sylhet. Sir Simon McDonald highlighted that the number of visa applicants from Bangladesh is increasing year on year with an average approval rate of around 70 percent in 2018 – up nearly 10% from 61% in 2016.    

cont. on page 2

- 2 -

            The UK welcomed Bangladesh’s continued commitment to take back its citizens who no longer have the right to remain in the UK, and welcomed progress in this regard.

            Both sides also discussed the issue of the proposed cross-border Higher Education Rules, which if implemented, will allow UK universities to operate in Bangladesh. Bangladesh proposed to open a dialogue in this regard. Both countries also agreed to consider further ways in which Bangladeshi students could be encouraged to study in the UK. Bangladesh reiterated its request for additional annual Commonwealth, Chevening and other scholarships for its students. The UK noted the increase in Chevening allocation and agreed to consider further requests.

            Both countries highlighted the valuable contribution that the Bangladeshi-British diaspora continue to make to British society and agreed that they should continue with efforts to create greater connectivity between the two nations. Bangladesh highlighted concerns of the British curry industry, on the shortage of skilled workers and the proposed wage structure as part of the future immigration white paper, whilst recognising their significant contribution to the British economy.

            Bangladesh highlighted its efforts to improve performance against the World Bank’s “Doing Business Index” and both sides agreed that trade was an important enabler of development, and that increasing bilateral trade could bring significant benefits to both countries. 

            Bangladesh informed the UK it will host a ‘Bangladesh Trade and Investment Expo’ in London in October / November 2019, and the UK welcomed efforts in this regard to promote commercial links and investment flows. Both countries agreed to consider encouraging coordination between major chambers of commerce.

            Both countries reiterated their long-term commitment to the Sustainable Development Goals and discussed ways for Bangladesh to reach these by 2030. The UK set out how the development partnership with Bangladesh will evolve to support further progress on climate change in the economic, social, and governance spheres – aligned with Government priorities.

            The UK and Bangladesh agreed that the Cricket World Cup in the UK would provide a good platform to celebrate the strong cultural, sporting and people-to-people links that bind the two countries.

            Finally, both sides agreed to host events in Bangladesh and the UK in 2021 to mark the 50th anniversary of the establishment of diplomatic relations between the UK and Bangladesh.

            This was the third Strategic Dialogue between the United Kingdom and Bangladesh. The first Strategic Dialogue was hosted by Bangladesh in March 2017. The second Strategic Dialogue took place at the UK’s Foreign and Commonwealth Office, in March 2018.

#

Tohidul/Mahmud/Sanjib/Joynul/2019/2015hours  

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৬৫০
 
প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিবন্ধিতা দূর করা সম্ভব হবে
                                      --- মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, প্রতিবন্ধী বলে আলাদা কোনো গোষ্ঠী নেই। আমরা সবাই মানুষ। সবারই কম বেশি কিছু না কিছু দুর্বলতা থাকে। কখনো শারীরিক কখনো মানসিক। তিনি বলেন, প্রযুক্তির অগ্রগতির এ সময় অসম্ভব বলে কিছু নেই।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে বিসিসি’র অডিটোরিয়ামে সেন্টার ফর সার্ভিসেস অ্যান্ড ইনফরমেশন অন ডিজাবিলিটির সহযোগিতায় আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চাকুরি মেলা ২০১৯’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা এমন একটা সময় বসবাস করছি যখন একেবারে বুদ্ধি চর্চা থেকে শুরু করে শারীরিক চর্চাসহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা সম্ভব। প্রযুক্তি দিয়ে  প্রতিবন্ধিতা জয় করা সম্ভব হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তি যে জায়গায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে তাতে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে প্রতিবন্ধিতা বলে কিছু থাকবে না। প্রযুক্তি সেই জায়গাটা সহজলভ্য করবে। 
দক্ষতা অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা যারা স্বাভাবিক জীবনযাপন করি তাদের নৈতিক দায়িত্ব ভিন্নভাবে সক্ষমদের পাশে থাকা। তিনি বলেন, প্রতিবন্ধীদের পাশে সচেতনভাবে থেকে যদি কাজের পরিবেশ তৈরি করা যায় তাহলে তাদের জন্য অসম্ভব বলে কিছুই থাকবে না। 
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিন্নভাবে সক্ষমদের অন্তর দিয়ে অনুভব করে ২০১৩ সালে প্রথম প্রতিবন্ধী অধিকার আইন পাশ করা করেছেন। এর ফলে আমরা তাদেরকে অধিকার প্রদান করি, এছাড়াও ইতিমধ্যে আমাদের ৩ হাজার প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় নিয়ে আসার জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যার মধ্যে দেড় হাজার জনের প্রশিক্ষণ প্রদান প্রায় শেষের দিকে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি সেন্ট্রাল ডেটাবেজ এবং বিশেষ ভাবে অ্যাপস তৈরি করা হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশে প্রযুক্তি ব্যবহার করে শহর গ্রামে সকলের জন্য সমান ভাবেন সুবিধা প্রদানের জন্য কাজ করছে।
দিনব্যাপী এ মেলায় বাক্য, এফবিসিসিআই, মাই আউটসোর্সিং, কোয়াব, লিডস কর্পোরেশন পশমি সোয়েটার লিমিটেডসহ মোট ২১ টি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থ প্রতিম দেবের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম, পিপুটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী বাক্য এর সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন, সিএসডিআই’র প্রধান নির্বাহী রহুল হক, মাই আউটসোর্সিং লি. এর সিইও তানজিরুল বাশার প্রমুখ।
#
শহিদুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৪৯
 
আগামীকাল উদ্বোধন হচ্ছে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে বিরতিহীন ট্রেন
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
আগামীকাল উদ্বোধন হতে যাচ্ছে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে নতুন বিরতিহীন ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ ট্রেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ট্রেন চলাচলের উদ্বোধন করবেন। নতুন ট্রেনের  ব্যবহৃত ব্রডগেজ কোচসমূহ এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এর অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য মিটারগেজ ব্রডগেজ প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ সংগ্রহ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ইন্দোনেশিয়া  হতে সংগৃহীত হয়েছে। 
 
দ্রুতগতির বিরতিহীন আধুনিক এ ট্রেন পরিচালনার ফলে রাজশাহী-ঢাকা-রাজশাহী রুটে চলাচলকারী যাত্রী সাধারণের নিরাপদ আসা-যাওয়া সহজতর, দ্রুততর ও আরামদায়ক হবে। 
 
সংগৃহীত কোচসমূহের অন্যতম নতুন বৈশিষ্ট্য হল- বায়ো-টয়লেট সংযোজন। বায়ো-টয়লেট সংবলিত কোচ দ্বারা বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন চালুর মধ্য দিয়ে পরিবেশবান্ধব রেল ব্যবস্থায় বাংলাদেশ আরো একধাপ এগিয়ে  গেল। ট্রেনটিতে প্রতিবন্ধী যাত্রিদের হুইল চেয়ারসহ চলাচলের সুবিধার্থে থাকছে প্রশস্ত দরজা (মেইন ও টয়লেট দরজা) এবং নির্ধারিত আসনের সুবিধা। প্রতিটি কোচ স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি এবং অত্যাধুনিক যাত্রি সুবিধা সংবলিত। প্রতিটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচে আধুনিক ও উন্নতমানের রুফ মাউন্টেড এয়ার কন্ডিশনার ইউনিট এবং এয়ার কার্টেইন এর ব্যবস্থা রয়েছে। 
 
১২টি কোচ দ্বারা ট্রেনটি চলবে। এর মোট আসন সংখ্যা ৯২৮। এর মধ্যে এসি চেয়ার ১৬০টি, শোভন চেয়ার ৬৪৪টি, খাবার গাড়িতে আসন ১০৮টি এবং পাওয়ার কারে ১৬টি। এটি শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন চলবে।  উক্ত ট্রেনের ভাড়া একই রুটে চলমান ট্রেনের ভাড়ার তুলনায় নন-স্টপ সার্ভিস চার্জ ১০ শতাংশ বেশি আরোপিত হবে। 
 
এছাড়া এই ট্রেনটিতে  বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রথম নিজস্ব ক্যাটারিং এন্ড ট্যুরিজম সার্ভিসেস (বিআরসিটিএস) দ্বারা খাবার সরবরাহ করা হবে। 
 
#
 
শরিফুল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৪৪৮
 
তথ্য কমিশন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
তথ্য কমিশন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণ কাজের ফলক উন্মোচন করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
 
আজ বিকেলে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর প্রশাসনিক এলাকায় তথ্য কমিশন ভবনের জন্য নির্ধারিত এফ-১৭-ডি প্লটে নতুন এ ভবন নির্মাণ কাজ উদ্বোধনকালে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ তথ্য প্রবাহে বিশ্বাসী বলেই ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর প্রথম সংসদ অধিবেশনেই তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও তথ্য কমিশন গঠন করে। তথ্য কমিশনের নিজস্ব ১৩তলা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ দেশের তথ্যখাতে একটি মাইলফলক।’
 
তথ্যমন্ত্রী এ সময় ভবনের আধুনিক মিলনায়তন, সম্মেলন কক্ষসহ অন্যান্য সুবিধা সংবলিত নকশার প্রশংসা করেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
 
প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন তথ্যসচিব আবদুল মালেক। প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, তথ্য কমিশনার নেপাল চন্দ্র সরকার, সুরাইয়া বেগম, প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ জয়নাল আবেদীন, তথ্য কমিশনের সচিব মোঃ তৌফিকুল আলমসহ কমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৩৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৬৪৭
সিপিডি’র কাজ কি শুধু দোষ খুঁজে বেড়ানো! - প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘সিপিডি শুধু দোষই খুঁজে বেড়ায়, দেশের গত দশ বছরের উন্নয়ন কিংবা নতুন সরকারের প্রথম ১০০ দিনের কর্মযজ্ঞ কোনটিই তাদের চোখে পড়েনি। এটি তাদের দৈন্য।’
আজ সকালে রাজধানীর প্রেস ক্লাবে বেসরকারি সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) -এর সাম্প্রতিক মন্তব্য-‘নতুন সরকারের ১০০ দিন ছিল উদ্যমহীন’ প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা মন্ত্রীর মতামত জানতে চাইলে তিনি একথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, ‘গত ১০ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। আমরা স্বল্প আয়ের দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছি, মাথাপিছু আয় ৩ গুণের চেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, ৬০০ ডলার থেকে মাথাপিছু আয় এখন প্রায় ২০০০ ডলার। মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও বৃদ্ধি পেয়েছে ৩ গুণ।’ 
‘কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গত ১০ বছর ধরে সিপিডি শুধু দোষই খুঁজে বেড়িয়েছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘তারা বাজেটের আগে একবার দোষ খোঁজে, পরে আরেকবার, বছরান্তে আরেকবার-শুধু দোষ খুঁজে বেড়ায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন দাঁড়ায় যে, সিপিডি’র কাজ কি শুধু দোষ খুঁজে বেড়ানো!’
মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়নের প্রশংসা করেছে সমগ্র বিশ্ব। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সিপিডি সে প্রশংসা করতে পারেনি। এটি তাদের দৈন্য ও ব্যর্থতা। একইভাবে সরকারের ১০০ দিন সম্পর্কে তাদের মন্তব্যও অনভিপ্রেত, অগ্রহণযোগ্য  এবং তারা যে গত ১০ বছর ধরে শুধু দোষ খুঁজে বেড়ায় তারই ধারাবাহিকতা ছাড়া আর কিছু নয়।’ 
ড. হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি সারা বিশ্ব দেখছে, গত ১০০ দিনেও সরকার সামাজিক, অর্থনৈতিক অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তথ্য মন্ত্রণালয় থেকেও আমরা অনেক উদ্যোগ নিয়েছি, কিন্তু সিপিডি সেগুলো দেখতে পায় না, এটি সিপিডি’র ব্যর্থতা। আমি প্রার্থনা করি, সিপিডি তাদের ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠে দেশের মানুষের উন্নয়ন, সরকারের সাফল্য-এগুলো দেখতে সমর্থ্য হোক।’
মন্ত্রী এ সময় বিএনপি’র সংসদে যোগ না দেয়ার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘বিএনপি যে সংসদে যাবে না, শপথ গ্রহণ করবে না বলছে, সেটি জনগণের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন ছাড়া আর কিছুই না।’ 
‘বিএনপি’র এ সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মহাপরিকল্পনার একটি অংশ’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনেও তারা অংশগ্রহণ করেছিল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে, যে কারণে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেও তারা করেনি। আর এখন যে, সংসদে অংশ নেবে না বলছে, সেটিও গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার, গণতন্ত্রের যাত্রা ব্যাহত করার পরিকল্পনারই অংশ।’
ড. হাছান বলেন, ‘তবে এতে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে না, বরং বিএনপি নিজেদেরকে বাধাগ্রস্ত করছে, যা তাদের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।’
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬৪৬
 
কৃষিতে প্রসারিত হচ্ছে নব নব প্রযুক্তি
                          --- কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) : 
কৃষিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উদাহরণ। ধান, গম ও ভুট্টা চাষে বিশ্বের গড় উৎপাদনকে পেছনে ফেলে ক্রমেই এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কৃষিবিদ, বিজ্ঞানী, গবেষক ও কৃষকরা তাদের একাগ্রতা, নিষ্ঠা ও সক্ষমতা দিয়ে আজ দেশকে খাদ্যে সাফল্য এনে দিয়েছে। সময়ের বিবর্তনে এসেছে নতুন নতুন ফসল, প্রসারিত হচ্ছে নব নব প্রযুক্তি। কৃষিকে বহুমুখীকরণে বাংলাদেশ এখন বেশ অগ্রগামী। কৃষি সেক্টরে ধান, পাটের পাশাপাশি মৎস্য ও পশু পালন, দুগ্ধ উৎপাদন, হাঁস-মুরগি পালন, নার্সারি, বনায়ন এবং কৃষিভিত্তিক ক্ষুদ্রশিল্পের দ্রুত প্রসার ঘটছে দেশে। কৃষিতে এখন বিনিয়োগ, রপ্তানি, বাজারজাত ও প্রক্রিয়াজাতকরণে সহায়তা প্রয়োজন। 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের সাথে আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে রাশিয়ার ঊঁৎড়পযবস মৎড়ঁঢ় এর পরিচালক অৎরষফ ঐধঁমধ (আরিল হুগা) এর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করলে তিনি এসব কথা বলেন। 
বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণের বিষয়ে কথা হয় প্রতিনিধিদলের সাথে। বাংলাদেশের কৃষির সাফল্যের প্রশংসা করে অৎরষফ ঐধঁমধ বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়নে পাশে থাকতে চায়। বাংলাদেশে সার রপ্তানির ক্ষেত্রে তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতার মনোভাব থাকবে। 
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সবসময় পরিবেশ সুরক্ষার দিক বিবেচনা করে নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন করে থাকে।  মানুষ ও পরিবেশের জন্য উপযোগী জাত উদ্ভাবনে সবসময় সচেষ্ট রয়েছে আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীগণ।
  প্রতিনিধিদলে আরো ছিলেন অষবীধহফবৎ ঙুবৎপযঁশ, ঐবধফ ড়ভ চড়ঃধংয নঁংরহবংং ড়ভ ঊঁৎড়পযবস মৎড়ঁঢ়, গফ. ঋধযরসঁষ যঁয়, গধহধমবরহম উরৎবপঃড়ৎ, ঋঅওঞ, ইধহমষধফবংয এবং গফ. ঝযধৎরভঁষ ঐঁয়, ঈযধরৎসধহ, ঋঅওঞ, ইউ.
#
গিয়াস/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৬৪৫
 
শব্দদূষণের বিরূপ প্রভাব ঠেকাতে প্রয়োজন জনসচেতনতা
                                           -- পরিবেশ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, শব্দদূষণের বিরূপ প্রভাব ঠেকাতে প্রয়োজন ব্যাপক জনসচেতনতা। নগরায়ন, শিল্পায়ন, মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্ম, যানবাহন, যান্ত্রিক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের অপরিকল্পিত ব্যবহারের কারণে দূষণ সৃষ্টি হয়। আর অপরিকল্পিত ব্যবহার হয়ে থাকে অব্যবস্থাপনা কিংবা আইনি দুর্বলতা কিংবা আইনের প্রয়োগহীনতার কারণে। শব্দদূষণ মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। 
 
আজ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে ‘আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস’ উপলক্ষে পরিবেশ অধিদপ্তর আয়োজিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।    
 
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেন, আমাদের দেশে শব্দদূষণের মাত্রা এতটাই বেড়েছে যে বড় বড় শহরগুলোতে শব্দদূষণের কারণে মানুষের জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মানুষ ক্রমাগতভাবে হয়ে উঠছে অসহিষ্ণু। প্রতিটি মানুষের আচরণ যেন মানবিকতার মাত্রা ছাড়িয়ে এক অভিনব নৈরাজ্যের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হচ্ছে। মানুষের পারিবারিক জীবন ছাড়িয়ে এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে সামাজিক এমনকি রাষ্ট্রীয় জীবনে। 
 
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী বলেন, মানুষের অসচেতনতা এবং অবহেলা শব্দ দূষণের জন্য প্রধানত দায়ী। জনসচেতনতার অভাবে শব্দদূষণ আজ মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় আইন আছে। তাই বিদ্যমান আইনটি জনগণের মাঝে ব্যাপক প্রচার করে এ ব্যাপারে জনসচেতনতা তৈরি করা প্রয়োজন। 
 
পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সুলতান আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ বিল্লাল হোসেন, এ এম মনসুরুল আলম, মোঃ মোজাহেদ হোসেন, ড. নূরুল কাদির, মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী প্রমুখ।  
 
#
 
পাশা/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৪৪
 
ঢাকাস্থ শ্রীলংকার দূতাবাসে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন আজ ঢাকাস্থ শ্রীলংকার দূতাবাসে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন। এ সময় শ্রীলংকার রাষ্ট্রদূত ঈৎরংধহঃযব উব ঝরষাধ উপস্থিত ছিলেন।
 
স্বাক্ষরকালে ড. মোমেন সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ সন্ত্রাস দমনে শ্রীলংকাসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। এ বিষয়ে সক্রিয়  ভূমিকা পালনেরও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি।
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ দুঃসময়ে শ্রীলংকার সরকার ও জনগণের পাশে থাকারও আশ্বাস দেন। এ ছাড়া তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। 
 
#
 
তৌহিদুল/মাহমুদ/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮১০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৬৪৩
 
ব্লু-ইকোনমিকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসতে হবে
                                        -- পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
সমুদ্রের জলরাশি ও এর তলদেশের  অপার সম্ভাবনা ও সম্পদকে কাজে লাগানোর জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। এজন্য তিনি এ বিষয়ে গবেষণা ও অধিকতর জ্ঞান আহরণের ওপর জোর দেন।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনেট ভবন মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশের উন্নয়নে টেকসই ব্লু-ইকোনমি’ বিষয়ক এক  আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন।
 
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোঃ কাওসার আহমেদ।
 
মন্ত্রী বলেন, আমাদের ব্লু-ইকোনমি বা সমুদ্রের জলরাশি ও তলদেশের সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে, নিয়ে আসতে হবে অর্থনীতির মূলধারায়। এজন্য এ বিষয়ে তাত্ত্বিক ও প্রায়গিকভাবে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় গবেষণা করতে এগিয়ে আসতে হবে গবেষক, শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলকে।
 
মন্ত্রী ব্লু-ইকোনমি বিষয়ক সুনির্দিষ্ট কোন প্রস্তাবনা বা  বাস্তবভিত্তিক কোনো প্রকল্প তার দপ্তরে আসলে তাতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতারও আশ্বাস দেন।
 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি মিশন চিফ গরপযধবষ ঝপযঁষঃযবরংং এবং  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জোবায়ের আলম প্রমুখ।
 
#
 
শাহেদ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৪২
 
সরকার কাউকে পিছনে রেখে এগিয়ে চলায় বিশ্বাসী নয়
                                       -- সমাজকল্যাণমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, ‘সরকার কাউকে পিছনে ফেলে রেখে এগিয়ে চলায় বিশ্বাস করে না। সকল প্রতিবন্ধী ও অপ্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে সমানভাবে এগিয়ে নিতে সরকার বদ্ধপরিকর। ক্রমান্বয়ে প্রতিটি প্রতিবন্ধী ব্যক্তির সুরক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে সরকার।’
 
আজ দুপুরে রাজধানীর বনানীর হোটেল সারিনার কনফারেন্স হলরুমে হ্যান্ডিক্যাপ ইন্টারন্যাশনাল ও জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন আয়োজিত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনর্বাসন বিষয়ক জাতীয় কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণমন্ত্রী ৬০টি দেশে বিভিন্ন জরুরি অবস্থায় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য হ্যান্ডিক্যাপ ইন্টারন্যাশনাল সংস্থাকে ধন্যবাদ জানান।
 
জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদা মিন আরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত রেন্সি টেইরিংক, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুশান্ত কুমার প্রামাণিক, এনডিডি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর গোলাম রব্বানী প্রমুখ।
 
#
 
মাইদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                            &nb
Todays handout (12).docx Todays handout (12).docx