Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 1/12/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২১৪
 
চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী এবং বিমান পরিবহন মন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলোকচিত্রী ও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
 
আজ পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, আনোয়ার হোসেন ছিলেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা আলোকচিত্রী ও সিনেমাটোগ্রাফার। তাঁর কর্ম ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে দেশে-বিদেশে প্রচুর সুনাম অর্জন করেছেন। বাংলাদেশের মানুষ বিশেষ করে শিল্পবোদ্ধা সংস্কৃতিমনস্ক মানুষ তাঁকে দীর্ঘদিন স্মরণ রাখবে।
 
#
 
ফয়সল/মাহবুব/মাসুম/সঞ্জীব/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩২১৩
 
আলোকচিত্রশিল্পী আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের শোক
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
প্রখ্যাত আলোকচিত্রশিল্পী ও সিনেমাটোগ্রাফার আনোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এবং তথ্যসচিব আবদুল মালেক।
 
আজ সকালে ৭০ বছর বয়সে ঢাকায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি............ রাজিউন)।
 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিব এই প্রতিভাবান আলোকচিত্রশিল্পীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
তথ্যমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় বলেন, আনোয়ারের মৃত্যুতে আমরা এক আলোকচিত্র প্রতিভাকে হারালাম। তাঁর প্রতিভা ও কর্মের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
 
সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে আনোয়ার হোসেন পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এই পাঁচ ছবি হলো হলো- ‘সূর্যদীঘল বাড়ি’, ‘এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী’, ‘পুরস্কার’, ‘অন্য জীবন’ ও ‘লালসালু’।
 
#
 
আকরাম/মাসুম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩২১২
 
বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাথমিক স্তর থেকেই
শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর অপরিহার্য
                                  -- মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, একবিংশ শতাব্দীর বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যুগোপযোগী শিক্ষার বিকল্প নেই। দক্ষ ও প্রযুক্তি উপযোগী জনসম্পদ তৈরির মাধ্যমে আধুনিক জাতি গঠনে প্রাথমিক স্তর থেকেই শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর করতে হবে।  এই লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্র্রহণ ও বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে।
 
মন্ত্রী আজ  ঢাকায় মিরপুরে  ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড কলেজে বাংলাদেশ ডিজিটাল স্কুল সোসাইটি (বিডিএসএস)  আয়োজিত ‘শিক্ষাক্ষেত্রে ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহারের সুবিধা’ শীর্ষক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষকদের অবশ্যই  ডিজিটাল  প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। শিক্ষাব্যবস্থার মান বৃদ্ধি করতে শিক্ষকদের অবশ্যই ডিজিটাল শিক্ষা ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। তিনি বলেন, ২০১৯ সালের মধ্যে দেশের প্রতিটি ঘরে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়া হবে। শিক্ষাক্ষেত্রে আধুনিক এবং গুণগত পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী দেশের কাতারে উপনীত হয়েছে। 
 
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় রাজধানীর প্রায় ২৫০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান এবং আইসিটি বিষয়ক শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
মিরপুর ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ এবং বিডিএসএস’র সভাপতি ইয়াহিয়া খান রিজন কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন। 
 
#
 
শেফায়েত/মাসুম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১.৩০ ঘণ্টা 
  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২১১
 
বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
 
আজ এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক তারামন বিবির অবদান অসামান্য। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করতে তারামন বিবি যে সাহসী ভূমিকা রেখেছিলেন, তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
 
প্রতিমন্ত্রী মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
#
 
মাসুম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২১০ 
 
বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের শোক
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এবং তথ্যসচিব আবদুল মালেক।
 
আজ পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বীরপ্রতীক তারামন বিবি ছিলেন একজন নিভৃতচারী দেশপ্রেমিক। তাঁর মৃত্যুতে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের এক বীর সেনানীকে হারালাম। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বাঙালি জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে তাঁকে স্মরণ করবে। 
 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিব তারামন বিবির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
 
#
 
আকরাম/মাসুম/মাহবুব/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                   নম্বর : ৩২০৯

 

বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর):

 

            বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক  মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।  

 

     আজ এক শোকবাণীতে মন্ত্রী মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকাহত পরিবারের সদস্যদের  প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

 

            বীরপ্রতীক তারামন বিবি ১লা ডিসেম্বর শনিবার রাতের প্রথম প্রহরে কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার শংকর মাধবপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি -------- রাজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসের সংক্রমণ, শ্বাসকষ্ট আর ডায়াবেটিস ভুগছিলেন।

 

#

 

আলমগীর/মাসুম/মাহবুব/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৮৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩২০৮

বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে স্পিকারের শোক

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।  আজ এক শোকবার্তায় স্পিকার বলেন, তারামন বিবি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ দেশপ্রেমিক। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের এক অকুতোভয় বীরসেনানীকে  হারালো। এদেশের মুক্তির জন্য তাঁর অবদান জাতি  শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

স্পিকার মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

 

তারিক/মাসুম/মাহবুব/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                    নম্বর : ৩২০৭

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী এবং বিমান পরিবহন মন্ত্রীর শোকবীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর):

            বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্য্টন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

            আজ পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বীরপ্রতীক তারামন বিবি ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ ও নিভৃতচারী দেশপ্রেমিক। তাঁর মৃত্যুতে এদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের এক বীর সেনানীকে হারাল। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য বাঙালি জাতি তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

     তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

#

ফয়সল/মাসুম/মাহবুব/সঞ্জীব/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৮১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩২০৬

বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে 
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিবের শোক

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :

বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক  মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব এস এম আরিফ-উর-রহমান। আজ এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক তারামন বিবির অবদান জাতি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।

ভারপ্রাপ্ত সচিব মরহুমার  আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকাহত পরিবারের সদস্যদের  প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

আলমগীর/মাসুম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২৫ ঘণ্টা 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২০৪ 
 
 পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স¦াক্ষরের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ২১ বছর পূর্তিতে আমি পার্বত্য এলাকায় বসবাসরত ও সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
 
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে গড়ে ওঠা এক জনপদ পার্বত্য চট্টগ্রাম। এ অঞ্চলের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর বর্ণিল জীবনাচার, ভাষা, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি এ অঞ্চলকে বিশেষভাবে বৈশিষ্ট্যম-িত করেছে। দীর্ঘদিন এ অঞ্চলে চলমান রক্তপাত ও সংঘাত নিরসনে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক উদ্যোগে স্বাক্ষরিত হয় ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি। সরকার কর্তৃক গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। শান্তিপূর্ণভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সারাবিশ্বে এটি একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
 
শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় গঠিত হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ। শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। পার্বত্য জেলাসমূহের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আমি দলমত নির্বিশেষে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
 
পার্বত্য এলাকার উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি ইতিবাচক ভূমিকা রাখুক- এ প্রত্যাশা করি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
 
হাসান/মাসুম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩২০৫
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স¦াক্ষরের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (১ ডিসেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স¦াক্ষরের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমি পার্বত্য জেলাসমূহের জনগণ ও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিরসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এই ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ব ইতিহাসে এটি একটি বিরল ঘটনা।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম পশ্চাদপদ পার্বত্য জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূলধারায় ফিরিয়ে আনেন। তাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেন। জাতির পিতা আঞ্চলিক উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রে পাহাড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের সম-সুযোগ প্রদানের ব্যবস্থা করেন। এ লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানসমূহে পাহাড়ি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুনির্দিষ্ট আসন সংরক্ষণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।
’৭৫ পরবর্তী অগণতান্ত্রিক সরকারগুলো পার্বত্য অঞ্চলের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পরিবর্তে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে বাঙালি-পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে। খুন, অত্যাচার-অবিচার, ভূমি জবরদখল এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদের  অপব্যবহার এ অঞ্চলকে আরো অস্থিতিশীল করে তোলে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির মাধ্যমে এ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জাতিগত হানাহানি বন্ধ হয়। অনগ্রসর ও অনুন্নত পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় শান্তি ও উন্নয়নের ধারা। ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার অর্জন এই চুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির স্মারক।
আওয়ামী লীগ সরকার শান্তি চুক্তির আলোকে এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করেছি। এ অঞ্চলের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, অবকাঠামো, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সকল খাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আমরা রাঙামাটিতে ১টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১টি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছি। ভূমি বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। 
আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন, ২০১৪ প্রণয়ন করেছি। পার্বত্য এলাকার নারীদের স্বাবলম্বী করতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৪ হাজার পাড়াকেন্দ্রের মাধ্যমে এ অঞ্চলের নারী ও শিশুদের মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা ও শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে। পার্বত্য অঞ্চলে মাতৃভাষার শিক্ষাদানের জন্য বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ভাষায় বর্ণমালা সংরক্ষণ এবং নিজ নিজ ভাষায় শিক্ষাদানের কাজ শুরু হয়েছে। ঢাকার বেইলী রোডে পার্বত্যবাসীর স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে প্রায় ২ একর জমির ওপর ১৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স’ নির্মাণ করা হয়েছে। আমাদের পদক্ষেপের ফলে আজ পার্বত্য জেলাসমূহ কোনো পিছিয়ে পড়া জনপদ নয়। দেশের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এ অঞ্চলের জনগণ সম-অংশীদার। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের সর্বত্র শান্তি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।
আমি আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
আমি শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।  
                                                                                                           জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
               বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/মাসুম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০৫ ঘণ্টা 
 
Todays handout (7).docx Todays handout (7).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon