Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী 26/4/2019

তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৮৪
 
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর পিতার আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মরহুম মোঃ আব্দুল খালেক শেখের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আজ রাজধানীর বেইলী রোডস্থ  মন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 
 
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবর্গ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিবৃন্দ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট আইনজীবীগণ, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশিষ্ট সাংবাদিকবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং মন্ত্রীর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এ দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।
 
উল্লেখ্য, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর পিতা মরহুম মোঃ আব্দুল খালেক শেখ গত ৭ এপ্রিল ২০১৯ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
 
#
 
ইফতেখার/এনায়েত/সেলিম/২০১৯/২২১০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৬৮৩
 
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে মূল ¯্রােতধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে
                                 -- প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
 
জৈন্তাপুর (সিলেট), ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের গুরুত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে তিনি প্রতিটি গ্রামকে শহরে পরিণত করার ঘোষণা দিয়েছেন।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা অডিটোরিয়ামে কৃষকদের মাঝে অনুদান ও কৃষি উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণাকে বাস্তবায়ন করতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূল ¯্রােতধারায় আনতে হবে। তিনি উপজেলার কৃষিবান্ধব পরিবারগুলোকে সরকারি প্রণোদনা প্রদানে সঠিক মূল্যায়ন করার জন্য উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে বিশেষ নজর দেওয়ার আহ্বান জানান এবং প্রতিবন্ধী, চা-শ্রমিক জনগোষ্ঠীকে মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে সমাজ সেবা কর্মকর্তাকে সুদৃষ্টি রাখার পরামর্শ প্রদান করেন।
 
অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌরীন করিমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ, গোয়াইনঘাট সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ফজলুল হক, সিনিয়র এএসপি গোয়াইনঘাট সার্কেল নজরুল ইসলাম, জৈন্তাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি  শাহেদ আহমদ, জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফয়েজ আহমদ বাবর, জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যন বশির উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পলিনা রহমান, জৈন্তাপুর ইউপি চেয়ারম্যান এখলাছুর রহমান প্রমুখ। 
 
#
 
রাশেদ/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৮২
 
পরিবেশ রক্ষা সচেতনতায় গণমাধ্যমের ভূমিকা অনন্য
-- কাঠমান্ডু মিডিয়া সামিটে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষা সচেতনতায় গণমাধ্যমের ভূমিকাকে অনন্য বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
 
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে দু’দিনব্যাপী আয়োজিত  এশীয়-প্রশান্ত আঞ্চলিক সম্প্রচার সংগঠন 'এশিয়া-প্যাসিফিক ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন-এবিইউ' এর পঞ্চম শীর্ষ সম্মেলনে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বাংলাদেশ প্রতিনিধি এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ হিসেবে আজ সম্মেলনের সমাপনী দিনে তাঁর বক্তব্যে একথা বলেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নিজেরাই আজ পরিবেশ ধ্বংসের কারণ হয়ে নিজেদের অস্তিত্বকে সংকটাপন্ন করছি। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও দুর্যোগ প্রশমনে গণমাধ্যম মানুষকে নতুনভাবে সচেতন করতে ভূমিকা নেবে।’
 
সম্মেলন শেষে সর্বসম্মতিক্রমে কাঠমান্ডু মিডিয়া একশন প্লান গৃহীত হয় যা আগামী দুর্যোগ হ্রাস বিশ্বসভার আলোচ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে।
 
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ নেপালের প্রধানমন্ত্রী খড়গ প্রসাদ শর্মা অলির সাথে তার দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। প্রধানমন্ত্রী কেপি অলি এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সময় দুই নেতার মধ্যে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে বাণিজ্য ও গণমাধ্যম খাতে সহযোগিতা, নেপালের জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে যৌথ সুবিধা গ্রহণ ছাড়াও বিভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হয়।
 
নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মাশফি বিনতে শামস, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশিদ ছাড়াও দূতাবাসের কর্মকর্তারা এ সময় মন্ত্রীর সাথে ছিলেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৮১
 
স¦াধীনতার চেতনায় কাজ করতে হবে
                -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন দেশের প্রতিটি নাগরিককে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।  
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের ধারাবাহিক অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে ‘বর্তমান সরকার মুজিবনগর সরকারের ধারাবাহিক সরকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় একথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা বাঙালি জাতির ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ অর্জন। এই অর্জনের পূর্ণ সুফল ভোগ করতে হলে সকলকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি এ সময় বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সকলকে দেশসেবার ব্রত নিয়ে কাজ করারও আহ্বান জানান। 
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। 
 
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের নির্বাহী সদস্য ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নুরুল ইসলাম ঠান্ডু এবং বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী সভাপতি এডভোকেট মশিউর মালেক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
 
#
 
শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৮০
 
সমৃদ্ধ দেশ গড়তে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা অপরিসীম
                                       -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের অর্থনীতির গতিকে সচল রেখে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইনস্টিটিউট অভ্ ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি) মিলনায়তনে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স আওয়ামী পরিষদ (বিটেপ) এর চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  একথা বলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল খাতে বাংলাদেশ বিশ্বে শক্তিশালী অবস্থান দখল করে আছে। এর পেছনে রয়েছে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কঠোর পরিশ্রম ও আন্তরিকতা। তাদের নিরলস প্রচেষ্টাতেই আজ এই খাতে দেশ বিশ্বে শক্তিশালী অবস্থান দখল করতে পেরেছে। তিনি এই খাতে দেশের অবস্থানকে আরো দৃঢ় করতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি আহ্বান জানান। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়ে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শামিল হয়েছে। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রেখে দেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যেতে হবে। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স আওয়ামী পরিষদ (বিটেপ) এর সদস্যসহ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি পুনরায় আহ্বান জানান। 
 
বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স আওয়ামী পরিষদ (বিটেপ) এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম রনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ইনস্টিটিউট অভ্ ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার এম. এম. সিদ্দিকি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য প্রকৌশলী জাকির হোসেন সাগর, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মিজানুল ইসলাম মিজু এবং হ্যামস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সফিকুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। 
 
#
 
শিবলী/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৬৭৯
বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন ও বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে কেউ যেন অবৈধ সুবিধা নিতে না পারে
                                                                                         -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন ও বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করে কেউ যেন ব্যবসা বা ব্যক্তিগত সুবিধা নিতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে বঙ্গবন্ধু প্রেমিকদের কাছে অনুরোধ করেন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন । তিনি বলেন, ‘কেউ এ ধরনের কাজের সাথে জড়িত থাকলে তাদের সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।’ 
আজ ঢাকায় জাতীয়  গণগ্রন্থাগারের ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে ‘বর্তমান সরকার মুজিবনগর সরকারের ধারাবাহিক সরকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের ধারাবাহিক অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ড. মোমেন আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর শত্রুকেও সম্মান দিতেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, সবাই ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একে অন্যকে সম্মান করবে। স্বাধীনতার চেতনা হলো সেই চেতনা যেখানে আমরা সহমর্মিতা সৃষ্টি করব। তিনি বলেন, আমরা যে পথে হাঁটছি, সে পথে হাঁটলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত হবে। বঙ্গবন্ধুর জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বৈশিষ্ট্য হলো ন্যায্য অধিকারের জন্য সংগ্রাম এবং স্বাধীন সার্বভৌম দেশের জন্য সংগ্রাম ও বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। 
ড. মোমেন বলেন,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভালো কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘জেলখানার রোজনামচা’ গ্রন্থ দুটি প্রকাশ করা। তিনি বলেন, সম্প্রতি বঙ্গবন্ধুর ওপর গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্টগুলোও দুটি পর্বে প্রকাশ করা হয়েছে। এ বইগুলো পড়ার জন্য সকলকে তিনি অনুরোধ করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্থাপিত গণহত্যা কর্নারে এই বইগুলো পাওয়া যাবে এবং সকলে সেখান থেকে বইগুলো পড়তে পারবে বলেও ড. মোমেন উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ১৭ মার্চ  থেকে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্নভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করবে।  তিনি বলেন, ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছরপূর্তি উদ্যাপন করব। বিদেশস্থ বাংলাদেশের সব মিশনকে এ বিষয়ে  ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। আমাদের দায়িত্ব হলো এ দু’বছর  জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে জানা, বাংলাদেশকে জানা, বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্য বিভিন্নভাবে সভা, সমিতি, ওয়ার্কশপ, কনসার্ট ও লেখালেখির মাধ্যমে জনগণকে জানানো। কারণ বঙ্গবন্ধু এদেশে সৃষ্টি হয়েছিলেন বলেই আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের অধিকারী হয়েছি। এদেশে সৃষ্টি হয়েছে সম্ভাবনাময় অর্থনীতির। এটা সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুর ধীশক্তি ও তাঁরই পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে। সম্প্রতি তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে আমাদের স্বপ্ন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন, দেশবাসীর স্বপ্ন ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত সমৃদ্ধ অর্থনীতি গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছেন। ড. মোমেন বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলের সহায়তায় আমরা অবশ্যই আমাদের স্বপ্ন অর্জন করতে পারব এবং সম্মানিত জাতি হিসেবে বিশ্বে টিকে থাকব।
অনুষ্ঠান প্রধান অতিথি হিসেবে খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বক্তৃতা করেন।
#
তৌহিদুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৬৭৮
 
রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই সমাধানে নিরাপত্তা পরিষদ দায় এড়াতে পারে না
                                   -- জাতিসংঘে রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন
 
নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র), ২৬ এপ্রিল :
“স্ব-প্রণোদিতভাবে, নিরাপদে এবং মর্যাদার সাথে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমিতে প্রত্যাবাসন এবং এই সহিংসতার দায়-দায়িত্ব নিরূপণ করে দোষীদের বিচার করার মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই সমাধান নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে নিরাপত্তা পরিষদ দায় এড়াতে পারে না” - গত ২৩ এপ্রিল জাতিসংঘ নিরাপত্তা  পরিষদে ‘সংঘাতময় পরিস্থিতিতে যৌন সহিংসতা’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের এক উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য প্রদানকালে একথা বলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।
রোহিঙ্গা সংকটে সৃষ্ট যৌন সহিংসতার মতো অন্যায় করে পার পেয়ে যাওয়ার যে সংস্কৃতি বিশ্ব অবলোকন করে যাচ্ছে, সে প্রেক্ষাপট উল্লেখ করে স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, ‘এ সকল অপরাধের সমাপ্তি ঘটানো না গেলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। আর এই অপরাধসমূহের দায় নির্ধারণ ও বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমেই কেবল রোহিঙ্গাদের আস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব যা তাদেরকে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনে উৎসাহিত করবে; কিন্তু এখন পর্যন্ত এটি বাস্তবায়িত হয়নি’। 
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দ্বারা বাংলাদেশের মা-বোনেরা যে অবর্ণনীয় যৌন সহিংসতা ও নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন সেই ভয়াল স্মৃতির কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সেই একই অবস্থার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে। ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ এর হিসাব মোতাবেক সহিংস যৌন নির্যাতনের ফলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ২০১৮ সালে প্রায় ৪ হাজার শিশু ভূমিষ্ট হয়েছে। এ সকল শিশুকে স্বীকৃতি, ক্ষতিপূরণ এবং নিজ দেশ মিয়ানমারে ভালো ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অবশ্যই আমলে নিতে হবে”।
“জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশগুলোর অন্যতম হিসেবে বাংলাদেশ ‘যৌন নির্যাতন ও এর অপব্যবহার’ রোধে সচেতনতা সৃষ্টিসহ বাংলাদেশের সকল শান্তিরক্ষীদের জন্য পদায়নপূর্ব প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী কর্মক্ষেত্রে নারীদের যৌন সহিংসতা ও বৈষম্যের অভিযোগসমূহ আমলে নিয়ে এর বিচার ও প্রতিকারে আমরা নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছি। ‘ইউএন উইমেন’ এর সহযোগিতায় আমাদের সরকার ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ বিষয়ে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে যাচ্ছে”। এছাড়া মাসুদ বিন মোমেন বাংলাদেশে যৌন নির্যাতন ও সহিংসতা রোধে আইন, নীতিমালা ও তদন্ত ব্যবস্থা শক্তিশালী করা; নির্যাতনের শিকার নারীকে সুরক্ষাদানের পাশাপাশি তার প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা এবং পুনর্বাসনসহ স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সক্ষমতা বিনির্মাণ করার সরকারি পদক্ষেপসমূহের কথা উল্লেখ করেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেজ, জাতিসংঘ মহাসচিবের যৌন সহিংসতা রোধ বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি প্রমিলা প্যাটেন, ২০১৮ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. ডেনিস মুখউইজি ও মিজ্ নাদিয়া মুরাদ এবং ব্যারিস্টার অমল ক্লুনে এই উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য রাখেন। দায়বদ্ধতা নিরূপণের গুরুত্ব এবং সহিংসতার শিকার নারীদের সুরক্ষাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে যৌন সহিংসতা রোধের ওপর এই উন্মুক্ত আলোচনায় আলোকপাত করা হয়।
নিরাপত্তা পরিষদের চলতি মে মাসের সভাপতি জার্মানি এই উচ্চ পর্যায়ের উন্মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে।
#
মাহমুদ/ইসরাত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                      নম্বর : ১৬৭৭  
 
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭ এপ্রিল শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবং বাংলার কৃষক ও  মেহনতী মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক-এর ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
 
শেরে বাংলা এ দেশের কৃষক সমাজের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত  করতে আজীবন কাজ করে গেছেন। কৃষকদের অধিকার আদায়ে তিনি সব সময় ছিলেন  সোচ্চার। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে  আবুল কাশেম ফজলুল হক দরিদ্র কৃষক এবং প্রজাদের স¦ার্থ রক্ষার জন্য কৃষিঋণ আইন, প্রজাস¦ত্ব (সংশোধন) আইনসহ বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেন।
 
তিনি ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্য সাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। রায়তদের ওপর জমিদারগণ যে আবওয়াব ও সেলামি ধার্য করতেন, তিনি তার বিলোপ সাধন করেন। তাঁর সাহসী নেতৃত্ব, উদার ও পরোপকারী স¦ভাবের জন্য জনগণ তাঁকে ‘শেরে বাংলা’ বা ‘বাংলার বাঘ’  খেতাবে ভূষিত করেন।
 
বাংলার গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য তাঁর অসীম মমত্ববোধ ও ভালোবাসা এ দেশের মানুষকে চিরদিন অনুপ্রাণিত করবে।
 
আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’ 
 
#
 
ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৬৭৬
 
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৭ এপ্রিল শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনীতিবিদ শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি এই মহান নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
 
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্য সাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া গ্রামে মাতুলালয়ে তাঁর জন্ম। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন অসাধারণ মেধার অধিকারী। নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ও নবাব নওয়াব আলী চৌধুরীর কাছে রাজনীতিতে তাঁর হাতেখড়ি। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য, সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের সভাপতি (১৯১৬-১৯২১), কলকাতার মেয়র (১৯৩৫), অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৩৭-১৯৪৩), পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪), পূর্ব বাংলার গভর্নরের (১৯৫৬-১৯৫৮) পদসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি ছিলেন অসাধারণ মেধাবী ও বাগ্মী। তিনি একাধারে বাংলা, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় অনর্গল বক্তৃতা করতে পারতেন। দক্ষ রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক হিসেবে প্রায় অর্ধ-শতাব্দীর অধিককাল তিনি গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন।
 
হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা। তিনি কৃষক ও শ্রমিকদের স্বার্থে ১৯৩৬ সালে কৃষক প্রজা পার্টি (কেপিপি) এবং ১৯৫৩ সালে শ্রমিক-কৃষক দল প্রতিষ্ঠা করেন। অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শেরে বাংলা এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজ সংস্কারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। বাংলার শোষিত ও নির্যাতিত কৃষক সমাজকে ঋণের বেড়াজাল থেকে মুক্তির লক্ষ্যে তাঁর উদ্যোগে গঠিত ‘ঋণ সালিশী বোর্ড’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বঙ্গীয় চাকুরি নিয়োগবিধি, প্রজাস্বত্ব আইন, মহাজনী আইন, দোকান কর্মচারী আইন প্রণয়নের ফলে এ অঞ্চলের অবহেলিত কৃষক-শ্রমিক উপকৃত হন। এই বরেণ্য রাজনীতিবিদ ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। কৃষক-শ্রমিক তথা মেহনতি মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তাঁর অবদান জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। এ কে ফজলুল হকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।
 
আমি এ মহান নেতার ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরানুল হাসান/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা 
Todays handout (6).docx Todays handout (6).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon