তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩২০
বাংলাদেশের আইটি খাতে জাপানের বিনিয়োগের আগ্রহ
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
জাপান বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগ এবং বাংলাদেশের কম্পিউটার প্রকৌশলীদের জাপানে কর্মসংস্থানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ঔধঢ়ধহ ঊীঃবৎহধষ ঞৎধফব ঙৎমধহরুধঃরড়হ (ঔঊঞজঙ) এর স্থানীয় প্রতিনিধি (ঈড়ঁহঃৎু জবঢ়ৎবংবহঃধঃরাব) উ. অৎধর এর নেতৃত্বে জাপানের ১০টি খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট এক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আজ ডাক, টেলিয়োগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সাথে সাক্ষাৎ করে এই আগ্রহের কথা জানান। উল্লেখ্য, ঔঊঞজঙ জাপানের বাণিজ্য ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি প্রতিষ্ঠান।
প্রতিনিধিদল মন্ত্রীকে জানান, জাপানে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে প্রচুর আইটি ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা রয়েছে। তারা বাংলাদেশি কম্পিউটার প্রকৌশলীদের ভূয়শী প্রশংসা করে বলেন, এ দেশের আইটি ইঞ্জিনিয়াররা অত্যন্ত দক্ষ ও পরিশ্রমী। বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রাথমিকভাবে জাপান চারশ’ আইটি ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করতে চায়।
মন্ত্রী বলেন, জাপান বাংলাদেশের বন্ধু ও উন্নয়ন সহযোগী। জাপান বাংলাদেশের ভালো ব্যবসা ক্ষেত্র। অনুরূপভাবে বাংলাদেশও জাপানের উত্তম ব্যবসায়ের স্থান। তিনি প্রতিনিধিদলকে জানান, বাংলাদেশে আইসিটি বিভাগের অধীনে বিভিন্ন ভাষা শেখানোর জন্য ‘সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাব স্থাপন’ প্রকল্প চালু রয়েছে। উক্ত প্রকল্পের অধীনে ৬৫টি ল্যাবে জাপানি ভাষাসহ বিভিন্ন ভাষা শেখানো হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য অত্যন্ত চমৎকার পরিবেশ বিরাজ করছে। সরকার দেশে উচ্চ প্রযুক্তি নির্ভর শিল্প গড়ে তুলতে বিভিন্ন স্থানে হাই-টেক পার্ক গড়ে তুলছে। আইটি খাতে বিনিয়োগের জন্য সরকার হাট-টেক পার্কে জমি বরাদ্দ প্রদান, ১০ শংতাংশ নগদ প্রণোদনা, ১০ বছর ধরে ট্যাক্স হলিডে প্রদান, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, যোগাযোগসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে। ইতিমধ্যে এসব পার্কে আগ্রহী হয়ে উঠেছে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ঝঅগঝটঘএ ও ঐটঅডঊও সহ বিভিন্ন কোম্পানি মোবাইল ফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ ও এসবের যন্ত্রাংশ উৎপাদন শুরু করেছে। কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্কে শ্রীলঙ্কা, কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন এবং সৌদি আরবের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান শিল্প কারখানা স্থাপন করার জন্য কার্যক্রম শুরু করেছে। তিনি জাপানি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আইটি খাতসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে সরকার প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের আহ্বান জানান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন টষঃৎধ-ঢ অংরধ চধংরভরপ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঈড়ৎঢ়ড়ৎধঃরড়হ (ওহপ.) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঞধঃংুঁধ যধঃঃড়ৎর, ভাইস প্রেসিডেন্ট ঈযরযধৎঁ ঘধশধনধুধংযর ও পরিচালক গধংধসর ওংযরনধংযর; উৎবধস ঙহষরহব ওহপ. এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঐরৎড়ংযর ঐড়ৎর; চধংংঃবস ঝধরংড়হ ওহপ. এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঞধশধযরৎড় গঁৎধশধসর ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ণধংঁহড়ৎর ণধসধুধশর; ওহভড়ৎসধঃরড়হ ংঃৎধঃবমু ধহফ ঃবপযহড়ষড়মু ঈড়. খঃফ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঔঁহ ঞধশধর; জরপড়ঃঃধ ওহপ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জরশধ ঙযধংযর; ঈঙখঙডওউঊ ঈঙ. খঞউ. এর সহযোগী সদস্য ণঁসধ ঙুধসধফধ; ইরঃংঃৎধ ওহপ; এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অরযরৎড় গধবফধ; টহরাবৎধষ ঝুংঃবস ওহপ., এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কবরঃধৎড় ঋঁলরর; ইঔওঞ ওঘঈ. এর চেয়ারম্যান ঔগ অশনধৎ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ণধংঁযরৎড় অশধংযর ও ব্যবস্থাপক গধহধসর ঝধংধসড়ঃড় এবং ইঔওঞ খরসরঃবফ এর ঈঙঙ, গবযবফর গধংঁফ.
#
শহিদুল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৯
কলকাতায় বঙ্গবন্ধুর প্রিয় বিদ্যাপিঠে তাঁর জীবনাদর্শন নিয়ে আলোচনা
কলকাতা (ভারত), ১৬ আগস্ট :
বাংলাদেশের প্রথম মিশন কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন স্বাধীনতার মহান স্থপতি বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।
উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসানের সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধুর পাঠস্থান প্রতিষ্ঠান মৌলানা আজাদ কলেজ (পূর্বতন ইসলামিয়া কলেজ)-এর রেজা আলি ওয়াশাথ হলে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সম্মাননা প্রাপ্ত ও ভারতের দূরদর্শনের প্রাক্তন আধিকারিক পঙ্কজ সাহা এবং মৌলানা আজাদ কলেজ, পশ্চিমবঙ্গের অধ্যক্ষ ড. সুভাশিস দত্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা বাংলার কথা বললেও তাঁরা ছিল যুগে যুগে বাঙালিত্বে বিরোধীতা করা ধর্মাশ্রয়ী প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী, যারা বাংলাদেশে জন্ম গ্রহণ করেও বাংলা ভাষা, বাঙালির স্বায়ত্ত্বশাসন ও সর্বোপরি স্বাধীকার আন্দোলনের বিরোধীতা করেছিল, ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ বাংলাদেশকে আবার পূর্ব পাকিস্তানে রূপান্তর করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা জয় বাংলার বদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রতিষ্ঠা করেছিল। আজ বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে অনেক পথ এগিয়েছে যা বিশ্ববাসীর কাছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত।
ড. সুভাশিস দত্ত তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমি অত্যন্ত সৌভগ্যবান যে, বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে কলেজে পড়েছিলেন ও নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা অর্জন করেছিলেন আমি এখন এই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ। বাঙালিত্বের যে তত্ত্ব বঙ্গবন্ধু সূচনা করেছিলেন সেই আদর্শের কারণেই আজ বিশ্বে প্রকৃত বাঙালিত্বের অস্তিত্ব রয়েছে।
উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান তাঁর বক্তৃতায় বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। বঙ্গবন্ধুর সাহসী ও বীরত্বপূর্ণ নেতৃত্বের জন্য বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের জায়গা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধ’ু শিরোনামে একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। হল ভর্তি দর্শক তথ্যচিত্রটি দেখে আবেগময় হয়ে পড়েন। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন এ উপ-হাইকমিশনের কাউন্সেলর শাহানাজ আখতার রানু।
#
মোফাকখারুল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৮
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাজপেয়ীর মৃত্যুতে আইনমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যুতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
মন্ত্রী আজ এক শোক বাণীতে বাজপেয়ীর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
#
রেজাউল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৭
বাংলাদেশ এখন আর তলাবিহীন ঝুড়ি নয়
-- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আমাদের অগ্রযাত্রা চলছে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি, তাহলে আমাদের সন্তানেরাও বলতে পারবে আমাদের একটা মর্যাদাশীল দেশ আছে।
আজ ঢাকায় নিবন্ধন অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
আইনমন্ত্রী বলেন, এই দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার যাতে না হয় সে জন্য আইন করা হয়েছিল। আজকে দুঃখের কথা আমাদের শুনতে হয় যে এখানে মানবতা বিরোধী কাজ চলছে। হিউম্যান রাইটসের ব্যাপারে আমাদের অনেকেই জ্ঞান দেন। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন সেইদিন আপনারা কোথায় ছিলেন। যখন এই দেশে ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স ছিল। কেউ মুখ খুলে বলে নাই এই ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স বাতিল করতে হবে।
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ্ শেখ মোঃ জহিরুল হকের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক খান মোঃ আব্দুল মান্নান, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাসরিন বেগম ও সালমা বিনতে কাদির বঙ্গবন্ধুর জীবন আলেখ্য নিয়ে আলোচনা করেন।
সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সঙ্গে নিহত পরিবারের সদস্যদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
#
রেজাউল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৬
কোরবানির জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, সরকার নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানির পশু জবাইয়ের বিষয়টি একটি শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে চেষ্টা করছে। এ লক্ষ্যে দেশের ১১টি সিটি কর্পোরেশনে মোট ২ হাজার ৯৩৬টি স্থান নির্দিষ্ট করা হয়েছে।
মন্ত্রী আজ বিকেলে সচিবালয়স্থ স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসহ সারা দেশে নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানির পশু জবাই এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণকল্পে কর্মপরিকল্পনা ও প্রস্তুতি-পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ সাঈদ খোকন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভিসহ দেশের সকল সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে পাড়ায় পাড়ায় যথেষ্ট লোক নিয়োগ করে নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি নিশ্চিত করতে হবে। কাউন্সিলরদের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি নিশ্চিত করে সে বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে সিটি কর্পোরেশনের মেয়রদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, নিজ বাড়িতে যদি কেউ কোরবানি করে তাহলে আইনগতভাবে তাদের ওপর জোর করার বিষয় নেই। তবে কোরবানির স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। নিজেরা কোরবানি করে যদি নিজেরা পরিষ্কার করে ফেলেন তাহলে কোন সমস্যা নেই। মূল কথা বর্জ্যগুলো সাথে সাথে পরিষ্কার করতে হবে। আর পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের সুবিধার্থে যদি কোন নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি করা হয় তাহলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অনেক সুষ্ঠুভাবে করা যায়। তিনি বলেন, সিটি কর্পোরেশন বিনামূল্যে পলিথিন ব্যাগ ও ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ করবে। আগামীকাল থেকে সব সিটি কর্পোরেশনে এ ব্যাগ ও ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ করা শুরু হবে। এ সংক্রান্ত সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
#
জাকির/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৫
বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হওয়া সহজ কোন বিষয় নয়
-- সংস্কৃতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হওয়া সহজ কোন বিষয় নয়। বঙ্গবন্ধু ছিলেন আজীবন সংগ্রামী মানুষ; জীবনে কোন দিন আপস করেননি। মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাস পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। আপস করলে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন। সেই সাহস ও চেতনা না থাকলে বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হওয়া যাবে না। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হতে হলে আত্মসংযম, আত্মশুদ্ধি ও আত্মসমালোচনা করতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) এর লেভেল-১৪ এ জাতীয় শোক দিবস ২০১৮ উপলক্ষে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (আইসিবি) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সানাউল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিবি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মজিব উদ্দিন আহমদ।
সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর চিন্তা-চেতনা, দর্শন ও আত্মত্যাগ। বঙ্গবন্ধুকে কেবল একটি বই দিয়ে জানা সম্ভব নয়, তিনি একটি মহাকাব্য। তাঁর চিন্তা-ভাবনা, আদর্শ ও দর্শনকে ধারণ ও লালন করতে প্রয়োজন সময়, অধ্যবসায় ও ধৈর্য। মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি ভাষণই আমাদের জীবনের জন্য দিকনির্দেশনা ও মাইলফলক বলে বিবেচিত। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকে শুধু শ্রদ্ধা নয়, তাঁকে ভালোবেসে তাঁর জীবন দর্শন থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশ গড়ার কাজে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ মশিউর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক নীলিমা আক্তার, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি লায়ন হামিদুল আলম সখা, আইসিবি’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মোসাদ্দেক-উল-আলম এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদ ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট দিদার আলী।
#
ফয়সল/ফারহানা/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৪
হাটহাজারীতে নির্মিত হচ্ছে ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের অর্থায়নে চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে নির্মিত হতে যাচ্ছে একটি আধুনিক ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন। প্রকল্পের জন্য ১৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ ও আধুনিক ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রকল্প প্রণয়নের কাজ চলছে।
চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের হাটহাজারী রেঞ্জের মন্দাকিনি বন বিট এলাকায় এ ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পের শুরুতে অফিস স্থাপনা ও অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। পরে এই ইকোপার্কে মানুষের বিনোদন ও ঘুরে বেড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এখানে শিশুদের বিনোদনের জন্য একটি শিশু কর্নার গড়ে তোলা হবে। ইকোপার্কের পাশাপাশি বোটানিক্যাল গার্ডেনে বিরল ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গাছের বাগান, বিভিন্ন জাতের বাঁশের বাগান, শোভা বর্ধনকারী গাছ ও ফুলের বাগান গড়ে তোলা হবে।
#
পাশা/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১৩
পারমাণবিক শক্তির ওপর সেমিনার অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল (ইপিআরসি)-এর উদ্যোগে আজ বিদ্যুৎ ভবনের বিজয় হলে অহ ঙাবৎারবি ড়ভ ঘঁপষবধৎ ঊহবৎমু ধহফ উবাবষড়ঢ়সবহঃ ঝঃধঃঁং ড়ভ ওহহড়াধঃরাব জবধপঃড়ৎং শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী জুলকারনাইন ও বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. এমএ রশিদ সরকার যৌথভাবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। পারমাণবিক শক্তির প্রয়োজনীয়তা, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রিঅ্যাক্টর ও এর বিভিন্ন প্রজন্ম, পারমাণবিক নিরাপত্তা, রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও এর নিরাপত্তা, ছোট মডুলার রিঅ্যাক্টরের উন্নয়ন, আইইএ-এর নির্দেশনা প্রভৃতি এ সেমিনারে আলোচিত হয়েছে।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীরবিক্রম ছোট মডুলার রিঅ্যাক্টর ব্যবহার করে ছোট ছোট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখার জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন। এ সংক্রান্ত কোনো গবেষণার প্রয়োজন হলে তা বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল সহায়তা করতে পারে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, আমাদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রয়োজন। পারমাণবিক বিদ্যুৎ তা পূরণে কার্যকর অবদান রাখবে এবং একই সাথে তা কতটা আর্থিকভাবে সাশ্রয়ী করা যাবে তা নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করছে। শান্তিপূর্ণভাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎ ব্যবহার করে দেশের অগ্রগতি সাধন করা হবে।
বিদ্যুৎ ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও এর নিরাপত্তার বিষয়টি স্পষ্ট করেন। তিনি বলেন, সকল পারমাণবিক বর্জ্য রাশিয়া নিয়ে যাবে। প্রশিক্ষণ ও গবেষণার বিষয়টিও এখানে থাকবে।
সেমিনারে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম, বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল চেয়ারম্যান শাহীন চৌধুরী, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১২
বঙ্গবন্ধু চিরকাল বেঁচে থাকবেন
-- তারানা হালিম
ঢাকা, ১ ভাদ্র (১৬ আগস্ট) :
তথ্য প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট তারানা হালিম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর আর্দশ ও কর্মের মাধ্যমে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। যাঁরা মানুষের জন্য কাজ করেন তাঁরা কখনো হারিয়ে যান না।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর এবং গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর প্রমাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
তারানা হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ’৭৫ এর ১৫ই আগস্টের পর থেকেই হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। তারা ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার বিচারের পথও বন্ধ করে দেয়। মার্শাল ল’ জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। সংবিধানকে ক্ষত-বিক্ষত করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে। স্বাধীনতা বিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের নাগরিকত্ব দেয়। রাষ্ট্র ক্ষমতার অংশীদার করে। রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে পুনর্বাসিত করে।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা কামরুন নাহার, পিআইবি’র মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলমগীর বক্তৃতা করেন।
পরে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে একটি প্রমাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
#
এনায়েত/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩০৯
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘জঙ্গি, মাদক, সাইবার অপরাধ ও মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে আরো সোচ্চার হতে হবে।’
আজ রাজধানীর পুরানা পল্টনে ‘সারাবাংলা ডটনেট’ অনলাইন সংবাদ পোর্টালের স্টুডিও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমরা চারটি প্রধান চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। প্রথমত, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মোকাবিলা করে রাজনৈতিক শান্তি প্রতিষ্ঠা; দ্বিতীয়ত, মাদকের বিস্তার রোধ করে সামাজিক শান্তি আনা; তৃতীয়ত, তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র বা সাইবার জগতের নিরাপত্তা বিধান এবং হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যাচারের হাত থেকে গণমাধ্যমকে রক্ষা।’
মন্ত্রী বলেন, ‘ গণমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা একটি ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই ঝুঁকিপূর্ণ কাজটিই করেছেন। তিনি গণমাধ্যমকে উন্মুক্ত করে গণতন্ত্রের বিকাশকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন। বর্তমানে দেশের গণমাধ্যমের প্রসার ও বিকাশ ঘটছে। সারাবাংলা ডটনেট সে গণমাধ্যমের নতুন সদস্য। আশা করি বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে সারাবাংলা গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখবে।’
এ সময় গাজী গ্রুপের চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, গাজী গ্রুপের পরিচালক ও দৈনিক সারাবাংলার প্রকাশক বদরুল আলম খান, সারাবাংলা ডটনেট ও জিটিভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, সারাবাংলার নির্বাহী সম্পাদক মাহমুদ মেনন খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩১০
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, জয় বাংলা স্লোগানকে মনে প্রাণে বাঙালি জাতির জাতীয় স্লোগান হিসেবে বিশ্বাস করতে হবে। জয় বাংলা বাঙালি সত্তাকে জাগিয়ে তোলে। ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর কথা স্মরণে রেখে তিনি জয়বাংলা স্লোগানকে সার্বজনীন করার জন্য সর্বস্তরের প্রতি আহ্বান জানান।
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ের ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এসব কথা বলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সোনার বাংলা গড়ার জন্য অর্থনৈতিক মুক্তি চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। মন্ত্রী এ সময় শোককে শক্তিতে পরিণত করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, জয়বাংলা স্লোগান, বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস ও লালন করারও আহ্বান জানান।
ভূমি সচিব আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আতাউর রহমান, উপসচিব গোলাম মাওলা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩০৬