Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২১ জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৯৪
 
কারখানার সংস্কার ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে
                                       --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
জাতীয় উদ্যোগের আওতায় এসেসমেন্ট (মূল্যায়ন) করা গার্মেন্টস কারখানার সংস্কার কিংবা স্থানান্তর কার্যক্রম আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে যে সকল কারখানা এ কাজ সম্পন্ন করবে না সেগুলো জানুয়ারিতে বন্ধ করে দেয়া হবে।
আজ বিজিএমইএ ভবনের অ্যাপারেল ক্লাব সম্মেলনকক্ষে জাতীয় উদ্যোগের আওতায় গার্মেন্টস কারখানা সংস্কারের বিষয়ে কারখানা মালিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক এ ঘোষণা দেন। 
সভায় জানানো হয় জাতীয় উদ্যোগের আওতায় কারখানার সংখ্যা ১৫৪৯টি। এর মধ্যে বর্তমানে ৭৫৫টি  কারখানা এ উদ্যোগের আওতায়  সক্রিয় রয়েছে। এ কারখানাগুলোর ৩২ শতাংশের কম সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ১৬৫টি কারখানা সংস্কার কাজ শুরুই করেনি এবং ৭৫৩টি কারখানা বন্ধ রয়েছে। এ পর্যন্ত শতভাগ সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়েছে মাত্র সাতটি কারখানার। সভায় অংশগ্রহণকারী সকলে আশা করেন তারা জাতীয় উদ্যোগের আওতাধীন সকল কারখানা সরকারের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংস্কার কিংবা স্থানান্তর কাজ শেষ করতে পারবে।
২০১৩ সালে রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর জাতীয় ত্রিপক্ষীয় কর্ম-পরিকল্পনার অংশ হিসেবে একর্ড, এলায়েন্স এবং জাতীয় উদ্যোগের আওতায় মোট ৩৭৮০টি গার্মেন্টস কারখানার প্রাথমিক এসেসমেন্ট সম্পন্ন করা হয়।
কারখানার সংস্কারের বিষয়ে সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে আগামী সপ্তাহের ২৫ থেকে ২৬ জুন বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেল্সে অনুষ্ঠেয় সাসটেইনেবেলিটি কমপ্যাক্টের ৪র্থ সভায় বিষয়টি তুলে ধরা হবে। 
মতবিনিময় সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, বিজিএমই’র সভাপতি মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ শামসুজ্জামান ভূইয়া, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব খোন্দকার মোস্তান হোসেন, বিজিএমই ও বিকেএমই পরিচালগণসহ শতাধিক গামের্ন্টস মালিক এবং তাদের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
#
আকতারুল/মাহমুদ/সেলিম/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৯৩
 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে বিভাগীয় প্রধানদের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর
 
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের উপস্থিতিতে বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসুর সাথে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভাগ ও সংস্থাসমূহের প্রধানগণ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেছেন। বিভাগ ও সংস্থাগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ চা বোর্ড, বাংলাদেশ টেরিফ কমিশন, বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট (বিএফটিআই), আমদানি ও রপ্তানি অধিদফতর, ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, জয়েন্ট স্টক কোম্পানি এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো। 
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উৎসাহিত করেন। তিনি দক্ষতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
এছাড়া জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলে সফলতার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পুরস্কৃত করা হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান বিজয় ভট্টাচার্য, টেরিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মোঃ জহির উদ্দিন আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধানগণসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৯২
 
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাথে সংস্থাসমূহের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স¦াক্ষর
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলেছেন, দক্ষতা ও যোগ্যতার সাথে কার্য সম্পাদনের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে এবং এভাবে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে; কারণ জনগণের কল্যাণের জন্যই জনপ্রশাসন। 
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থাসমূহের সাথে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
অনুষ্ঠানে বিমান ও পর্যটন সচিবের সাথে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এম নাইম হাসান, বাংলাদেশ বিমানের এমডি মোসাদ্দিক আহমেদ, হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লি. এর এমডি আলমগীর হোসেন, বাংলাদেশ সার্ভিস লি. এর এমডি লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান খান  কবির এবং বাংলাদেশের ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান। 
#
তুহিন/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৭৯১
 
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে ভাল কাজের প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করেছে
                                                                                      -মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে ভাল কাজের প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহের সাথে মন্ত্রণালয়ের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরশেষে উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি এ কথা বলেন।এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব অপরুপ চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের অধিনস্থ দপ্তরসমূহের প্রধান এবং বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব এবং দপ্তরসমূহের পক্ষে দপ্তর প্রধানগণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল মন্ত্রণালয়। কর্মকর্তাদের দায়িত্বশীলতা ও দক্ষতা বাড়াতেও এপিএ চুক্তি সাহায্য করছে।
তিনি আরো বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি যোগ্য কর্মকর্তাদের সঠিক মূল্যায়নেও ভূমিকা রাখছে। এই চুক্তির মাধ্যমে কাজের লক্ষ্যমাত্রা আগে থেকে নির্দিষ্ট থাকায় প্রতিষ্ঠানসমূহের কাজের পরিমাণও মূল্যায়ন করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, দায়িত্বশীলতা ও গতিশীলতা আনয়নের জন্য সরকার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রবর্তন করেছে । মন্ত্রণালয়/বিভাগের কার্যক্রম পদ্ধতি নির্ভর থেকে ফলাফল নির্ভর করা এ চুক্তির উদ্দেশ্য। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও একই সঙ্গে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করাও এ চুক্তির অন্যতম লক্ষ্য। এ চুক্তির আওতায় একটি অর্থ বছরে মন্ত্রণালয়/বিভাগের মধ্যে কোন কোন কার্য সম্পাদন করা হবে, কিভাবে করা হবে- সূচকের ভিত্তিতে তার রূপরেখা নির্ধারণ করা হয়।
 
#
মারুফ/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৪৫৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৭৯০
 
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর সাথে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত ঔড়ধড় ঞধনধলধৎধ ফব ঙষরাবরৎধ ঔঁহরড়ৎ আজ যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার এর সাথে তার সচিবালয়স্থ কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। 
সাক্ষাৎকালে তাঁরা ক্রীড়ার উন্নয়নে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন। রাষ্ট্রদূত ফুটবলের উন্নয়নে সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। বিশেষ করে দক্ষ ফুটবলার তৈরিতে স্কুল পর্যায়ে নিবিড় সহযোগিতার কথা বলেন। বাংলাদেশে ফুটবল একাডেমি প্রতিষ্ঠা, ব্রাজিলের স্বনামধন্য কোচ ও খেলোয়াড়দের বাংলাদেশের ফুটবলের উন্নয়নে কাজে লাগানোর বিষয়েও তিনি আন্তরিকতা প্রকাশ করেন।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব এ বি এম রুহুল আজাদ, যুগ্মসচিব মো. ওমর ফারুক এবং বাংলাদেশে ফিফা বিশ্বকাপ ২০১৮ এর উন্মাদনা অবলোকন করতে ব্রাজিল থেকে আগত চারজন টিভি সাংবাদিক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
 
#
শফিকুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৪৪৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৭৮৯
 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৩০তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, ডা. মো. এনামুর রহমান ও সাবিনা আক্তার তুহিন বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে ‘বস্ত্র বিল ২০১৮’ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। খসড়া ‘বস্ত্র আইন ২০১৮’ এ ২৪টি ধারা এবং ৬০টি উপধারা রয়েছে। বাংলাদেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনে সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণ, আধুনিকায়ন, সমন্বয় ও মান নিয়ন্ত্রণ, বস্ত্র শিক্ষাক্ষেত্রে চাহিদা ভিত্তিক কারিকুলাম প্রণয়ন, গবেষণা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং দক্ষ জনবল সৃষ্টির লক্ষ্যে খসড়া ‘বস্ত্র আইন ২০১৮’ প্রণয়ন করা হয়েছে বলে বৈঠকে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া খসড়া আইনটিতে রাষ্ট্রায়ত্ব মিলসমূহের ব্যবস্থাপনা তদারকি ও আধুনিকায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে এবং  এক্ষেত্রে জি টু জি সহ বেসরকারি বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে বলে বৈঠকে উল্লেখ করা হয়।
খসড়া ‘বস্ত্র আইন ২০১৮’ কে বস্ত্র খাতের সম্প্রসারণ ও সমৃদ্ধকরণে আরো কার্যকর ভূমিকা রাখার উপযোগী করার লক্ষ্যে পরবর্তী বৈঠকে পুনরায় খসড়া আইনটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এবং এসময় সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিটিএমসি ও তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যানগণ, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
 
#
সামিয়া/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৪৫১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৭৮৮ 
 
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সরকারি কার্যক্রম গতিশীল করেছে
                                       - বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অনন্য উদ্যোগ। এর মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহের বার্ষিক কর্মসম্পাদন কার্যক্রম গতিশীল হয়েছে। আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থা প্রধানগণের মধ্যে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। 
তিনি বলেন, এপিএ’র ফলে কর্মসম্পাদনের হার এবং স্বচ্ছতা বেড়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বার্ষিক কর্মসম্পাদনে সবসময়ই এগিয়ে ছিল। আগামী অর্থবছরেও সে সাফল্য অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।   
এ বছর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেনের সাথে এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরী, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়, ব্যান্সডকের মহাপরিচালক জেসমীন আক্তার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের মহাপরিচালক আবুল বাশার মো. জহুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাস এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বায়োটেকনোলজির মহাপরিচালক ড. মো. সলিমুল্লাহ। 
 
#
কামরুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৪১৫ ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৭৮৭

জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :        

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

"কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।  

এবারের প্রতিপাদ্য ‘অপ্রতিরোধ্য দেশের অগ্রযাত্রা, ফলের পুষ্টি যোগাবে নতুন মাত্রা’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।

অনাদিকাল থেকে ফলদ বৃক্ষ মানবজাতির জন্য খাদ্য, পুষ্টি ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করে আসছে। মানুষের অস্তিত্ব, মেধা ও ঐতিহ্য রক্ষায় ফলের অপরিসীম ও অকৃত্রিম ভূমিকা রয়েছে। আমাদের দেশের মাটি ও জলবায়ু ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। আমাদের রয়েছে ফলের সমৃদ্ধ ভাণ্ডার। আমাদের দেশীয় ফলগুলো স্বাদে, গন্ধে, পুষ্টিতে অতুলনীয়। তাছাড়া দেশীয় ফলগুলো স্বল্প যত্নেই চাষ করা যায় বলে অর্থনৈতিক দিক, কর্মসংস্থান ও পুষ্টি বিবেচনায় এসব ফল চাষের গুরুত্ব অপরিসীম।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, বৈষম্যহীন সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার। জাতির পিতার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে আমরা কৃষিকে সবসময়ই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কৃষিবান্ধব নীতি ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। সার, বীজসহ সব কৃষি উপকরণের মূল্যহ্রাস, কৃষকদের সহজশর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণের সুযোগ সৃষ্টি, ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগসহ কৃষকদের নগদ সহায়তা, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও ই-কৃষির সম্প্রসারণ, গবেষণায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। ফলে সাম্প্রতিক সময়ে কৃষিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বিভিন্ন শাকসবজি, ফলমূল উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের প্রথম কয়েকটি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। আমাদের এখন পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরো সচেষ্ট হতে হবে। বিভিন্ন দেশি ফলের আবাদ বৃদ্ধির মাধ্যমে সারা বছর বিভিন্ন ফলের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। উপযোগী জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের পাশাপাশি পরিবেশসম্মতভাবে নিরাপদ চাষ পদ্ধতি অবলম্বন এবং ফলের সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা ও প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি। আমি বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মীসহ সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে আরো সচেষ্ট হওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

আমি আশা করি, এই প্রদর্শনী ফলদবৃক্ষ ও পুষ্টির বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করে সুস্থ জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আমি 'জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী ২০১৮'- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীরী হোক।" 

#

ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৭৮৬

জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৭ আষাঢ় (২১ জুন) :      

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :    

"প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।

বর্তমান সরকারের বহুমাত্রিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের ফলে বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রায় কৃষিখাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ আজ দানাদার খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শাকসবজি, ফলমূল উৎপাদনও বেড়েছে বহুগুণ। দেশীয় ফলমূলের ব্যাপক উৎপাদন জাতীয় পর্যায়ে দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। এ প্রেক্ষাপটে জাতীয় ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনীর এবারের প্রতিপাদ্য ‘অপ্রতিরোধ্য দেশের অগ্রযাত্রা, ফলের পুষ্টি যোগাবে নতুন মাত্রা’-যা অত্যন্ত যথার্থ ও সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।

ফল আমাদের পুষ্টির অন্যতম প্রধান উৎস। বাংলাদেশের জলবায়ু ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। প্রকৃতির এই অপার সম্ভাবনাকে পরিপূর্ণভাবে সদ্ব্যবহারের জন্য সকলকে সচেষ্ট হতে হবে। দেশীয় ফলের উন্নত জাত উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির সম্প্রসারণ করতে হবে। আবাদি জমি, বসতবাড়িসহ চাষ উপযোগী প্রতিটি স্থানে ফলের গাছ বিশেষ করে দেশি ফলের আবাদ বাড়াতে হবে। একই সাথে পরিবেশসম্মতভাবে নিরাপদ ফল উৎপাদনেও সচেতন হওয়া আবশ্যক। এতে দেশের পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে, কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে এবং অর্থনৈতিকভাবেও লাভবান হওয়া যাবে। আমি ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষে সবাইকে বেশি করে ফলের গাছ রোপণের আহ্বান জানাচ্ছি।

ফলদ বৃক্ষ রোপণ পক্ষ ও জাতীয় ফল প্রদর্শনী ২০১৮ এর সকল আয়োজন সফল হোক- এ কামনা করি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।"

#

আজাদ/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা

 

Todays handout (3).docx Todays handout (3).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon