Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ জানুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী 6 January 2017

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৫৯

বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় একটি মহল ঈর্ষান্বিত 
                                            -- আইনমন্ত্রী

কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), ২৩ পৌষ (৬ জানুয়ারি) : 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, প্রত্যেক উন্নয়নের পেছনে যে আলো থাকে তার পেছনে থাকে অন্ধকার। এই অন্ধকার আলোকে নিভিয়ে দিয়ে উন্নয়নের গতি থামাতে চায়। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অব্যাহত উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল নানা ধরনের ফন্দি ফিকির করছে। তারা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের সাফল্যকে মস্নান করে দিতে চায়।  মহলটি দেশে নানা ধরনের ধ্বংসাত্মক কাজ করে সরকারকে ড়্গমতাচ্যুত করতে না পেরে বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র করছে। তাই আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

মন্ত্রী গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পরিষদ মার্কেট চত্বরে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের তিন বছরপূর্তি ও গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উদ্‌যাপন উপলড়্গে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকা কসবা-আখাউড়ায় বিগত তিন বছরে শিড়্গা, স্বাস'্য, সড়ক যোগাযোগ ও বিদ্যুৎ খাতে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে বলেন, বিশ্বের খুব কম দেশ আছে যেখানে প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ১ এর বেশি। অত্যনত্ম গৌরবের বিষয় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ১ ছাড়িয়ে গেছে। যখন সাড়া বিশ্বে মুসলিম দেশগুলোতে নানা সমস্যা বিরাজমান তখন বাংলাদেশ উন্নয়নের রোলমডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

তিনি বলেন, নানা ষড়যন্ত্রে  বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু নির্মাণে তাদের অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন' জননেত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধানত্ম থেকে কিছুতেই পিছপা হননি। তিনি আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতুর নির্মাণ কাজ শুরম্ন করেছেন এবং এ নির্মাণ কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। এখন বিশ্বব্যাংক বলছে তারা পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থায়ন করবে। আমরা বলেছি না।

এর আগে মন্ত্রী ডাচ বাংলা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে বিজনা নদীর উপর প্রায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে কসবা ব্রিজ এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের অর্থায়নে প্রায় ২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে কসবা-কুটি সড়ক উদ্বোধন করেন। 

#

রেজাউল/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৫৭

চীন কারিগরি খাতের ৫৮১ জনকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে   
                                               
গুয়াংজো (চীন), ৬ জানুয়ারি :

    চীন বাংলাদেশের কারিগরি খাতের ৫৮১ জন শিক্ষক-কর্মকর্তাকে পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণ প্রদান করবে।
    আজ থেকে চীনের গুয়াংজো ইন্ডাস্ট্রি ও ট্রেড টেকনিশিয়ান কলেজে প্রথম ব্যাচের ১০ দিনব্যাপী বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন।
    এ সময় গুয়াংজো মিউনিসিপ্যালিটির ভাইস মেয়র লি মিং (খর গরহম) সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
    অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাস, স্টেপ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব)
মোঃ ইমরান, এনএসডিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) এ বি এম খোরশেদ আলম, স্টেপ প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক জয়দেব চন্দ্র সাহা ও প্রকৌশলী মোঃ নুরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী জনাব নাহিদ বলেন, শিক্ষা বাংলাদেশের অগ্রাধিকার খাত, কারিগরি শিক্ষা হলো অগ্রাধিকারের অগ্রাধিকার। সরকার ইতোমধ্যে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ১৪ শতাংশের উপরে উন্নীত করেছে। এই হার আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ২০ শতাংশ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে জোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এখাতের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ভাগ করে কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগ করেছে। চীন বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু উল্লেখ করে বলেন, চীন বাংলাদেশের শিক্ষা, যোগাযোগসহ বিভিন্ন খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। কারিগরি খাতে এ প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে মূল্যবান ভূমিকা রাখবে। তিনি ভবিষতে চীনের সাথে সুসম্পর্ক আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সিঙ্গাপুর সরকার ইতোমধ্যে বাংলাদেশের কারিগরি খাতের ৪২০ জন শিক্ষক-কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে এবং ২০১৯ সালের মধ্যে আরো ১১৫০ জনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সমাপ্ত করবে। ভারতের সাথেও এ ধরনের প্রশিক্ষণের বিষয় নিয়ে তৎপরতা চলছে।
    কারিগরি শিক্ষাঙ্গনের ৫৮১ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে গত নভেম্বর মাসে স্কিলস এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (ঝঞঊচ) ও চীনের গুয়াংজো ইন্ডাস্ট্রি ও ট্রেড টেকনিশিয়ান কলেজ-এর সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর আওতায় ২০ জন করে বিভিন্ন ব্যাচে শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের ১০ দিন ও ২১ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
    শিক্ষামন্ত্রী পরে গুয়াংজো-তে চীনের গুয়াংজো ইন্ডাস্ট্রি ও ট্রেড টেকনিশিয়ান কলেজ-এর শিক্ষার্থীদের স্কিলস্ কম্পিটিশন উদ্বোধন করেন এবং কলেজের ল্যাব ও ওয়ার্কশপ পরিদর্শন করেন। এছাড়া তিনি গুয়াংজোর ওরিয়েন্টাল রিসোর্ট-এ মেয়র প্রদত্ত রাষ্ট্রীয় ভোজে অংশ নেন।
#
ঢালী/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭৩৮ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৫৮

মতলব উত্তরে কম্বল বিতরণ করলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
                                                  
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ২৩ পৌষ (৬ জানুয়ারি) :

    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম আজ চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তরে অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা, নদী ভাঙা দুস্থ শীতার্ত মানুষের মাঝে ৫ হাজার কম্বল বিতরণ করেন।
 
    তিনি তাঁর নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে এ কম্বল বিতরণ করেন।

    মতলব উত্তর উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুর আহমেদ মঞ্জু, ছেঙ্গারচর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম জজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট রুহুল আমিন, সেক্রেটারি এম এ কুদ্দুসসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।   

    ত্রাণ মন্ত্রী বলেন, মানবিক সহায়তা হিসেবে শীতার্ত ও দুস্থ মানুষেরা রাষ্ট্রের কাছ থেকে সামাজিক নিরাপত্তা ও সহযোগিতা পাওয়ার অধিকার রাখে। সরকার তাদের সামাজিক নিরাপত্তাদানের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা দেশের সূর্য সন্তান। তাদের যে কোন বিপদে সরকার পাশে রয়েছে। বাংলাদেশের নি¤œ আয়ের মানুষদের সামাজিক ও মানবিক নিরাপত্তা দানের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। এ সময় তিনি উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের কাছে নিজ নিজ এলাকার দুস্থ মানুষদের জন্য কম্বল তুলে দেন।

#
ওমর/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭৪৪ ঘণ্টা

 

Todays handout (1).docx Todays handout (1).docx