Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৮ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৯

বিচার ব্যবস'া সব কিছুর ঊর্ধ্বে
            -- এলজিআরডি মন্ত্রী

ফরিদপুর, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

    স'ানীয় সরকার পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বিচার ব্যবস'া সমসত্ম কিছুর ঊর্ধ্বে। যে সমাজে বিচার ব্যবস'া নেই, সেই সমাজে পশুও বাস করতে পারে না। তিনি আজ ফরিদপুরে কবি জসীমউদ্‌দীন হলে ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসের’ আলোচনা সভায় এ কথা বলেন।

    ফরিদপুর জেলা ও দায়রা জজ কে এম সামসুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী উপসি'ত জনসাধারণের উদ্দেশে বলেন, যে জায়গায় অন্যায় অত্যাচার দেখবেন- তাদের (ড়্গতিগ্রসত্মদের) উদ্বুদ্ধ করে আইনের আওতায় বিচার পাওয়ার সুযোগ করে দেবেন।  তিনি বলেন, আমরা সকলেই যদি অপরাধীদের ওপর সামাজিক চাপ সৃষ্টি করতে পারি তাহলে সমাজ থেকে অপরাধ কমে যাবে। বিচারহীনতা অসভ্যতার লড়্গণ উলেস্নখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, অন্যায় অবিচার দূর করে জনগণের দোরগোড়ায় আইনি সহায়তা পৌঁছে দিয়ে সভ্য সমাজ গঠনে বর্তমান সরকার ‘বিনামূল্যে আইনি সহায়তা প্রদান’ আইন প্রণয়ন করেছে।

    মন্ত্রী নারীদের উদ্দেশে বলেন, কোথাও যদি আপনার নির্যাতনের স্বীকার হন তাহলে লিগ্যাল এইডের  মাধ্যমে বিনা পয়সায় ন্যায় বিচার পাবেন, বর্তমান সরকার আপনাদের আইনগত সকল সুযোগ-সুবিধার ব্যবস'া করেছে, যা অতীতের কোন সরকার করেনি। সমাজের যে কোন লোক এই আইনের সহায়তা নিতে পারবে। তিনি আরো বলেন, আইনি সেবা প্রদানে আইন পেশার সাথে জড়িতদের আরো আনত্মরিক হওয়ার পাশাপাশি সেবা মূল্য যাতে সাধ্যের বাইরে চলে না যায় সে দিকে নজর রাখতে হবে। এ সময় তিনি বলেন, উচ্চ আদালতে আইনি সেবা গ্রহণের সূচনালগ্নেই আইনজীবীকে প্রদানের জন্য বিপুল অংকের টাকা গুনতে বাধ্য হন সেবা গ্রহীতা।

    এর আগে সকালে দিবস উপলড়্গে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালি শেষে আদালত প্রাঙ্গণে লিগ্যাল এইড মেলা ও স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।

#

জাকির/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৮

হাওর এলাকায় বন্যা
 ২৭১ কোটি টাকার ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ চলছে

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

    গত ২৯ মার্চ তারিখে সুনামগঞ্জ, সিলেট, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার হাওর এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ায় উক্ত জেলাসমূহের ৬২টি উপজেলার ৫১৮টি ইউনিয়নের ৮ লাখ ৫০ হাজার ৮৮টি পরিবার ক্ষতিগ্রসত্ম হয়। পাহাড়ি ঢলে ও অতিবৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় ২ লাখ ১৯ হাজার ৮৪০ হেক্টর জমির বোরো ফসল সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রসত্ম হয়। এছাড়া ১৮ হাজার ২০৫টি ঘরবাড়ি আংশিক বা সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রসত্ম হয়।

    দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম, সচিব  এবং দুর্যোগ ব্যবস'াপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা সরেজমিনে বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন। ক্ষতিগ্রসত্ম জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তার জন্য ২৭ এপ্রিল পর্যনত্ম ৩ হাজার ৯২৪ মেট্রিক টন জিআর চাল, নগদ ২ কোটি ১৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকা, ভিজিএফ হিসেবে জুলাই ২০১৭ পর্যনত্ম ৩ লাখ ৩০ হাজারটি পরিবারের মধ্যে বিতরণের জন্য ৩২ হাজার ৩৪০ মেট্রিক টন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ করা হয়। এ ছাড়াও অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন কর্মসূচির আওতায় ৯১ হাজার ৪৪৭ জন সুবিধাভোগীর জন্য ৮২ কোটি ৭ লাখ ৬৮৯ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া ৩০০ বান্ডিল ঢেউটিন ও গৃহনির্মাণ বাবদ ৯ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। ফলে এ পর্যনত্ম সর্বমোট ২৭১ কোটি ৫ লাখ ৯৮ হাজার ৩৪৯ টাকার ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ করা হয়েছে। বরাদ্দকৃত ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।

    এছাড়া প্রতি জেলায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব/যুগ্ম-সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাকে সরেজমিনে ত্রাণ কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়ের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে ত্রাণ নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সার্বক্ষণিক খোলা রাখা হয়েছে। এ মন্ত্রণালয়, অধীনস' সংস'াসমূহ এবং হাওর অঞ্চলের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর নৈমিত্তিক ছুটিসহ সকল প্রকার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বিসত্মারিত তথ্যের জন্য জাতীয় দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় কেন্দ্র, ঢাকা (ফোন-৯৫৪৫১১৫, ৯৫৪৯১১৬, ০১৭৫৫৫৫০০৬৭, ফ্যাক্স-৯৫৪৯১৪৮, ৯৫৪০৫৬৭, ০১৭০১১১৬১৯২৬, ব-সধরষ-হফৎপপ@সড়ফসৎ.মড়া.নফ) বা জেলা বা উপজেলা নিয়ন্ত্রণ কক্ষে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
        
#

হোসেন/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৭

বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সম্মেলনে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী
সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস অনত্মর্ভুক্ত করতে হবে

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বর্তমান প্রজন্ম ক্রমেই ইতিহাস বিমুখ হয়ে শেকড়চ্যুত হয়ে পড়ছে, বাঙালির গৌরবজ্জ্বল অতীত তারা জানে না। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় সম্পর্কে তাদের ধারণা অতি সামান্য। মাতৃভাষা চর্চার প্রতি এদের অনীহা। অথচ এ দেশের তরম্নণরাই ৫২’র ভাষা আন্দেলন, ৬২’র শিড়্গা কমিশন আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান এবং ৭১ এ সম্মুখ সমরের মধ্যদিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে। এই অশনি সংকেত উত্তরণে সকল কলেজ, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ও মাতৃভাষা বাংলাকে কারিকুলামে অনত্মর্ভুক্ত করতে হবে।

    তিনি আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদ আয়োজিত ৪৭তম বার্ষিক আনত্মর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ইতিহাস পরিষদের সহ-সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর মো. আখতারম্নজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ইউজিসি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান।

    মন্ত্রী বলেন, ইতিহাস সময়ের প্রতিবিম্ব। বর্তমানকে বুঝতে হলে অতীতকে জানতে হবে। একটি জাতির  উত্থান, অগ্রগতি ও বিকাশকে ধারণ করে ইতিহাস। উর্বর পলল ভূমির এ ভূখ-ের প্রতিটি প্রানেত্ম ইতিহাসের উপাদান ছড়িয়ে রয়েছে। আঞ্চলিক ও স'ানীয় গৌরবগাঁথার বিস্মৃত অধ্যায়গুলো ইতিহাসের পাতায় তুলে আনতে হবে, এর মধ্য দিয়ে জাতীয় ইতিহাসের ভিত দৃঢ় হবে। আর ইতিহাসের সৌন্দর্য ও সৌকর্য সবার কাছে তুলে ধরতে মাতৃভাষায় ইতিহাসের চর্চা করতে হবে।

#

মাহবুবুর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৬

বিআইডবিস্নউটিএ’র ২০টি ড্রেজিং ও নৌ-পথ সংরড়্গণ সহায়ক জলযান সংগ্রহ

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

    বাংলাদেশ অভ্যনত্মরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপড়্গ (বিআইডবিস্নউটিএ) বাসত্মবায়নাধীন দু’টি প্রকল্পের আওতায়  ২০টি ড্রেজিং ও নৌ-পথ সংরড়্গণ সহায়ক জলযান সংগ্রহ করেছে। সংগৃহীত ২০টি জলযানের মধ্যে দু’টি টাগবোট, একটি বয়া টেন্ডার ভেসেল, ছয়টি ইনল্যান্ড সার্ভে ভেসেল, একটি ক্রেনবোট, দু’টি সার্ভে এলুমিনিয়াম ওয়ার্কবোট, দু’টি পাইপ কেরিং ডাম্ব বার্জ, দু’টি সেল্ফ প্রপেল্ড মাল্টিপারপাজ ভেসেল এবং চারটি কেবিন ক্রুজার।

নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরে ড্রেজিং সহায়ক জলযানগুলোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ নৌপথ সৃষ্টি এবং নৌযাত্রা ঝুঁকিমুক্ত ও স্বাচ্ছন্দময় করতে সরকার ইতোমধ্যে বেশ কিছু যুগানত্মকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। দেশের ৫৩টি নৌরম্নট খননের জন্য ১১,৪৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্যাপিটাল ড্রেজিং কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ নৌপথ উন্নয়ন ও নাব্য রড়্গায় বিশ্ব ব্যাকের সহায়তায়  ৩২শ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। মংলা-ঘাসিয়াখালি নৌ-পথ খনন করে চালু করা হয়েছে। এতে ৮৪ কিলোমিটার পথ কমে এসেছে এবং জ্বালানি সাশ্রয় হচ্ছে।

 তিনি আরো বলেন, নৌ-বন্দর উন্নয়নের অংশ হিসেবে ঢাকা ও বরিশাল, নদী বন্দর ২টি আধুনিকায়ন করা হয়েছে। বরগুনা, যশোরের নওয়াপাড়া এবং ভোলা নদীবন্দর ও টার্মিনাল ভবনের উন্নয়ন এবং সীতাকুন্ড, কাঁচপুর ও টঙ্গীতে ল্যান্ডিং স্টেশন স'াপন করা হয়েছে। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে শ্যামপুর এলাকায় ফোরশোর ভূমি স'ায়ীভাবে দখলমুক্ত রাখা ও রিক্রিয়েশন সুবিধার জন্য শ্যামপুর, কাঁচপুর এবং নারায়ণগঞ্জে ‘ইকোপার্ক’ নির্মাণ করা হয়েছে।  ঢাকার চারদিকে নদী তীরের উচ্ছেদকৃত ভূমি পুনরায় যাতে দখল না হয় সেজন্য বুড়িগঙ্গা, তুরাগ ও শীতলড়্গা নদীর তীরে ব্যাংক প্রটেকশনসহ ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ ও বনায়ন করা হবে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের দু’পাশে ২৪০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা  হবে।  

বিআইডবিস্নউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য এ কে এম সেলিম ওসমান, সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রফিকুল ইসলাম ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো আনোয়ার হোসেন।    
#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৭৫

পেশাগত স্বাস'্য ও সেইফটি দিবসের অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী
শ্রমিকদের স্বার্থ রড়্গা করেই সবকিছু করা হবে

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :

    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, শ্রমিকদের স্বার্থ রড়্গা করেই সবকিছু করা হবে। শ্রমিকদের  মেহনতের কারণেই আজ আমাদের  দেশের অর্থনীতির এ উন্নতি হয়েছে।  তৈরি পোশাক খাতে দেশের ৪৫ লাখের বেশি শ্রমিক কাজ করছে। অপ্রত্যাশিত রানা পস্নাজা দুর্ঘটনার পর শিল্প কারখানার শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। শ্রমিকরা এখন উপযুক্ত বেতনে, নিরাপদ ও কর্মবান্ধব পরিবেশে কারখানায় কাজ করছে।

    তিনি আজ ঢাকায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পেশাগত স্বাস'্য ও সেইফটি দিবস-২০১৭ উপলড়্গে শ্রম ও কর্মসংস'ান মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো “শোভন কর্ম পরিবেশ, এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ”।

    শ্রম সচিব মিকাইল শিপারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস'ান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট মো. সিদ্দিকুর রহমান, কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সামসুজ্জামান ভূঁইয়া, ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত বেনোইট পিয়ারি লারামি, ঢাকায় নিযুক্ত আইএলও এর কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীনিভাস বি রিডি, শ্রমিক লীগের প্রেসিডেন্ট সুকুর মাহমুদ।
 
    পরে মন্ত্রী সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত সদস্যভুক্ত প্রয়াত সাংবাদিকদের সনত্মানদের শিড়্গাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। ১৭টি পরিবারকে মাসে দুই হাজার করে বৃত্তি প্রদান করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুরোধে আগামী বছর থেকে প্রতি পরিবারকে তিন হাজার টাকা করে শিড়্গা বৃত্তি প্রদান করার ঘোষণা করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সাধারণ সম্পাদক, অর্থ সম্পাদক মানিক মুনত্মাসির, যুগ্ম সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন এবং অনুষ্ঠানের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিলবোর্ড ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।

#

বকসী/মাহমুদ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১১৭৪

নতুন প্রজন্মকে সঠিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে
                  ---শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য শিক্ষা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। তাই নতুন প্রজন্মকে সঠিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে। ভালভাবে লেখাপড়া করে নিজের জীবনকে সার্থক করার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করতে হবে। জ্ঞান-প্রযুক্তি ও দক্ষতায় নিজেদের সমৃদ্ধ করতে হবে।
    তিনি আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতি আয়োজিত শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ছাত্রছাত্রীদের বিনামূল্যে বই, বৃত্তি, উপবৃত্তিসহ নানা ধরনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। এ প্রজন্মই হবে আধুনিক বাংলাদেশ নির্মানের কারিগর। তারা সকল ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবে। ২০২১ সালের মধ্যে সরকার ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চায়। এজন্য নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
    তিনি এ সময় দেশে শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি এবং মানোন্নয়নের জন্য বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহবান জানান। তিনি বলেন, সরকারের একার পক্ষে এ বিশাল কাজ সম্পন্ন করা কঠিন।
    শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির সভাপতি মোঃ হায়দার আলী মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আলমগীর, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্জ্ব আবদুল কাদির মোল্লা এবং সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন বক্তৃতা করেন।
    পরে শিক্ষামন্ত্রী মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি ও সনদ বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১১১ জন ছেলেমেয়েকে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

#
আফরাজ/মাহমুদ/আব্বাস/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা

 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx