Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 20/1/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৪৩
পাঠ্যসূচতিে মুক্তযিুদ্ধরে ইতহিাস বস্তিারতিভাবে অর্ন্তভুক্তরি জন্য উদ্যোগ নয়ো হবে
                                                                    -- মুক্তযিুদ্ধ বষিয়ক মন্ত্রী 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
 
মুক্তযিুদ্ধ বষিয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মলে হক বলছেনে, ৩০ ডসিম্বের  জনগণ সাম্প্রদায়কি রাজনীতকিে লাল র্কাড দখেয়িছে।ে এ দশেে আর সাম্প্রদায়কি শক্তি রাজনতৈকিভাবে প্রতষ্ঠিা পাবে না। তাদরে ভবষ্যিৎ নর্ভির করবে জনগণরে ঐক্যরে উপর। নতুন প্রজন্ম তাদরে গ্রহণ না করলে তারা মুসলমি লীগরে মতো বলিীন হয়ে যাব।ে মানুষ জয়রে আনন্দ ভুলে গলেওে পরাজয়রে গ্লানি সহজে ভোলে না। তাই অতন্দ্র প্রহরীর মতো আমাদরে স্বাধীনতার র্অজন পাহারা দতিে হব।ে কারণ ৫৪ ও ৭০ সালে সাম্প্রদায়কিতার বরিুদ্ধে রায় দলিওে দখো গছেে আমরা বারে বারে সাম্প্রদায়কিতাকে আবার বরণ করছে।ি
মন্ত্রী আজ ধানমন্ডরি ডব্লুভএি মলিনায়তনে একাত্তররে ঘাতক দালাল নর্মিূল কমটিরি ২৭তম প্রতষ্ঠিার্বাষকিী উপলক্ষে “মুক্তযিুদ্ধরে স্বপক্ষ শক্তরি বশিাল বজিয় : সরকার ও নাগরকি সমাজরে করণীয়” র্শীষক আলোচনা সভায় প্রধান অতথিরি বক্তব্যে এসব কথা বলনে। 
সাধারণ মানুষরে মাঝে মুক্তযিুদ্ধরে ইতহিাসরে দীনতার কথা উল্লখে করে মন্ত্রী বলনে, বভিন্নি সময়ে দখো গয়িছেে চাকরি র্প্রাথীরা মুক্তযিুদ্ধরে ইতহিাসরে সাধারণ বষিয়গুলোও জানে না। এ লক্ষ্যে গত পাঁচ বছরে বসিএিসরে সলিবোসে ১০০ নম্বর অর্ন্তভুক্ত করার জন্য অক্লান্ত পরশ্রিম করছে,ি যদওি ৫০ নম্বর অর্ন্তভুক্ত করা সম্ভব হয়ছে।ে পাঠ্যসূচতিে মুক্তযিুদ্ধরে ইতহিাস বস্তিারতিভাবে অর্ন্তভুক্তরি জন্য উদ্যোগ নয়ো হব।ে  
সভায় আ.ক.ম. মোজাম্মলে হক বলনে,  রাজাকারমুক্ত সংসদ চাই এবং যুদ্ধাপরাধীদরে বচিার চাই- এই দুটি বষিয়ে জনমত গঠনে একাত্তররে ঘাতক দালাল নর্মিূল কমটিরি অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকব।ে
জাতীয় অধ্যাপক আনসিুজ্জামান এর সভাপতত্বিে অনুষ্ঠতি আলোচনা সভায় সূচনা বক্তব্য রাখনে একাত্তররে ঘাতক দালাল নর্মিূল কমটিরি সভাপতি লখেক সাংবাদকি শাহরয়িার কবরি । অন্যান্যরে মধ্যে বক্তব্য রাখনে সক্টের কমার্ন্ডাস ফোরাম এর চয়োরম্যান মজের জনোরলে (অব.) কে এম শফউিল্লাহ বীরউত্তম, বাংলাদশে ইতহিাস সম্মলিনীর সভাপতি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন,  একাত্তররে ঘাতক দালাল নর্মিূল কমটিরি সহসাধারণ সম্পাদক শহদিসন্তান ডা. নুজহাত চৌধুরী প্রমুখ। 
#
 
দীপংকর/নাইচ/মোশারফ/রজোউল/২০১৯/২২৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৪২
 
আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও মূল্য কমাতে হবে
                           -- নির্বাহী চেয়ারম্যান (বিডা)
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
 
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেছেন, ব্যবসায়ীদের আমদানি করা পণ্য আমদানিকারকদের নিকট কত দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায় তার ব্যবস্থা নিতে হবে। রপ্তানির ক্ষেত্রেও দ্রুততার সাথে এ কাজ করতে হবে। আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও মূল্য কমিয়ে সহনশীল মাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। 
 
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আজ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ে 'ঊধংব ড়ভ উড়রহম ইঁংরহবংং জবভড়ৎস ২০১৯ ঞৎধফরহম অপৎড়ংং ইড়ৎফবৎ'  শীর্ষক সভায় এ কথা বলেন। সভায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান,  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব মোঃ নজিবুর রহমান এবং মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) মোঃ আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। 
 
সভায় সালমান এফ রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি দেখতে চান। আর সেটা বিনিয়োগ ছাড়া সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী দিক নির্দেশনায় গত দশ বছরে আমরা এ পর্যায়ে এসেছি। এখন পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য আমাদের আউট অভ্্ দ্য বক্স চিন্তা করতে হবে। আর এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বৈদেশিক বিনিয়োগের পাশাপাশি দেশি বিনিয়োগও জরুরি। আমরা যদি দেশি বিনিয়োগের সকল বাধা দূর করতে পারি তাহলে বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে ভরসা পাবে।
 
মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান বলেন, ঊধংব ড়ভ উড়রহম ইঁংরহবংং এর ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি খাত কি করবে তার ম্যাপিং করতে হবে। দৃঢ় মানসিকতা নিয়ে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে। আমাদের বিদ্যমান অর্জনগুলো নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
 
মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ বলেন, পূর্বে আমরা আমদানি রপ্তানির দেশ ছিলাম। এখন আমরা বিনিয়োগকারী দেশ হতে চাই। 
 
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বাণিজ্য সচিব মোঃ মফিজুল ইসলাম, ফেডারেশন অভ্ বাংলাদেশ চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিস (এফবিসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
#
 
শরীফা/নাইচ/এনায়েত/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/২২২৭ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৪১  
 
শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ
 নিশ্চিত করতে শিল্পপতিদের প্রতি আহ্বান পরিকল্পনা মন্ত্রীর 
 
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :  
 
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি এবং কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে দেশের শিল্পপতিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে আয়োজিত তৈরিপোশাক শিল্প পণ্যের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ।
 
মন্ত্রী বলেন, শ্রম রপ্তানি করে বাংলাদেশ ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়েছে। সুতরাং এ বাজারগুলো ধরে রাখার জন্য বর্তমান সরকার সকল প্রকার সহায়তা দিয়ে যাবে। এটা আমাদের দায়বদ্ধতা, জাতির প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি।
 
এম এ মান্নান বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বে একটি উদীয়মান, পরিবর্তনশীল জাতি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এটি সম্ভব হয়েছে সকলের পরিশ্রমের ফলে। পোশাক খাতের যেসব সমস্যা আছে, সেগুলো সমাধান করা হবে বলে মন্ত্রী জানান।
 
বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএপিএমইএ) সভাপতি আব্দুর কাদের খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য সুলতান মোঃ ইকবাল।
 
এ প্রদর্শনীতে ২৪টি দেশের ৫১০টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। 
#
 
শাহেদ/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১২১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ২৪০ 
 
প্লাস্টিক খাতকে ২০২১ সালে ৬০ বিলিয়ন রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হবে
               ---বাণিজ্যমন্ত্রী 
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
 
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি বলেছেন, সরকার ঘোষিত ২০২১ সালের মধ্যে ৬০ বিলিয়ন রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দেশের প্লাস্টিক খাতকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে। প্লাস্টিক বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খাত। দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্লাস্টিকের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। দেশের তৈরি পোশাকসহ অনেক শিল্প কারখানায় প্লাস্টিক জাতীয় পণ্য আমদানি করতে হতো। আজ বাংলাদেশ প্লাস্টিক পণ্যে স্বয়ংসম্পন্ন। দেশের চাহিদা পূরণ করে এখন বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে।    
 
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় রেডিসন হোটেলে বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস এন্ড ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন আয়োজিত ৪ দিনব্যাপী ১৪তম বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক প্লাস্টিক, প্যাকেজিং এন্ড প্রিন্টিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফেয়ার এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।  
 
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে এখন প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা মূল্যের প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদন এবং বিক্রয় হচ্ছে। বিভিন্ন খাতের মাধ্যমে প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি হচ্ছে ৩ হাজার কোটি টাকা এবং সরাসরি রপ্তানি হচ্ছে ১ হাজার কোটি টাকা। রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম। এ খাতে ১২ লাখের বেশি মানুষ কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। দেশের প্লাস্টিক সেক্টরকে সরকার গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর হিসেবে বিবেচনা করছে।   
 
টিপু মুন্শি বলেন, দেশের প্লাস্টিক খাতকে গতিশীল করতে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। এখন প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানিতে ১০ ভাগ হারে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। দেশে এ মুহুর্তে মাথাপিছু ৫ থেকে ৭ কেজি প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহৃত হচ্ছে, আগামী ২০৩০ সালে এর ব্যবহারের পরিমাণ ৩৫ কেজি দাঁড়াবে। সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।    
 
এবারের মেলায় বিশে^র ১৯টি দেশের ৪৬০টি কোম্পানির ৭৮০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। 
 
বাংলাদেশ প্লাস্টিক গুডস ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মোঃ জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লুনা প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম কামাল উদ্দিন, ওয়ার্কার্স ট্রেড এন্ড মার্কেটিং এর প্রেসিডেন্ট জুডি ওয়াং, স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট গিয়াস উদ্দিন আহমেদ।  
#
 
বকসী/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১২৪ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর :২৩৯  
 
অভিবাসন ব্যয় কমাতে রিক্রুটিং সেবা উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে দিতে হবে
                                                   ---প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
 
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেছেন, অভিবাসন ব্যয় কমাতে রিক্রুটিং সেবা উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে দিতে হবে। অভিবাসন প্রক্রিয়ার মাঝে যেন মধ্যস্বত্বভোগীরা অনুপ্রবেশ না করতে পারে সে ব্যাপারে নজরদারি বাড়ানো হবে। তিনি বলেন, দুই থেকে তিন স্তরের মধ্যস্বত্বভোগীর হস্তক্ষেপের কারণেই অভিবাসন ব্যয় অধিকহারে বেড়ে যায়।  
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় দক্ষকর্মীর অভিবাসন প্রাধান্য পেয়েছে। বৈদেশিক কর্মসংস্থানে দক্ষতা অপরিহার্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, অধিক দক্ষকর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থান মানেই অধিক রেমিটেন্স প্রাপ্তি। তিনি আরো বলেন, অধিক দক্ষকর্মী ব্যবস্থাপনাই হলো টেকসই উন্নয়নের হাতিয়ার। 
 
প্রতিমন্ত্রীর সাথে আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিস (বায়রা)-এর প্রতিনিধিরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি তাদের এসব কথা বলেন। 
 
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রৌনক জাহান, বায়রা’র সভাপতি বেনজির আহমেদ, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস, এনডিসি; জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজা, বোয়েসেল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মরণ কুমার চক্রবর্তী, বায়রার মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী (নোমান), যুগ্ম মহাসচিব তাজুল ইসলামসহ বায়রা’র নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
রাশেদুজ্জামান/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০১৭ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৩৮
 
২৭ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
 
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা- ২০১৯ উপলক্ষে ২৭ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। আজ এ সংশ্লিষ্ট জাতীয় মনিটরিং ও আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনির সভাপতিত্বে এতে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানগণ এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
 
সভায় জানানো হয়, পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে গুজবরটনার বিরুদ্ধে তীক্ষè গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়েছে। গত বছর সকল পরীক্ষা প্রশ্ন ফাঁসমুক্তভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এবারেও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। গুজব রটনা প্রতিরোধে বিটিআরসি ও তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করবে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানো হবে। 
 
শিক্ষামন্ত্রী এ সময় কোথাও প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে কিনা সে বিষয়ে সন্ধান না করতে পরীক্ষার্থীদেরও এ বিষয়টিকে প্রশ্রয় না দেওয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহবান জানান।
#
 
বিল্লাহ/ফারহানা/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০১২ ঘণ্টা 
তথ্যববিরণী                         নম্বর : ২৩৭
 
গণমাধ্যমে সবাই স্বাধীনভাবে কাজ করছে
                            -- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি ২০১৯):
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলছেনে, ‘সংবাদপত্রে একজন প্রতবিদেকরে গুরুত্ব অপরসিীম। ঝুঁকি নয়িে তাদরে কাজ করতে হয়। দশেরে গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করছে জানয়িে তথ্যমন্ত্রী বলনে, এ দশেরে গণমাধ্যম স্বাধীন, সবাই স্বাধীনভাবে কাজ করছ।ে’
মন্ত্রী আজ ঢাকা রপর্িোর্টাস ইউনটিি (ডআিরইউ) এর আয়োজনে সংস্থার সাগর-রুনি মলিনায়তনে ‘মটি দ্য প্রসে’ অনুষ্ঠানে এ সকল কথা বলনে। 
  তথ্যমন্ত্রী বলনে, ‘বএিনপরি বর্পিযয়রে কারণ নজিদেরেই বশ্লিষেণ করা উচতি। বর্পিযয় হয়ছেে তাদরে  কারণ।ে তারা জনগণরে বষিয়গুলোকে সামনে আনতে পারনে।ি যখন কোনো দল জনগণরে র্স্বাথে রাজনীতি না করে নজিদেরে র্স্বাথে কর,ে তখন তারা তো জনগণরে সর্মথন পতেে পারে না।’
সাংবাদকিদরে প্রশ্নরে জবাবে হাছান মাহমুদ বলনে, ‘বএিনপ’ির গত দশ বছররে আন্দোলন ছলি তারকে জয়িার মামলা থকেে অব্যাহত,ি তাকে দশেে ফরেত আনা, নর্বিাচন কমশিন পুর্নগঠনরে দাবতি।ে এগুলো আদায় করতে গয়িে তারা জনগণরে ওপর হামলা, জীবন্ত মানুষকে পুড়য়িে হত্যা, বাস-ট্রাকচালক ও অন্তঃসত্ত্বা নারীকে হত্যা করছে।ে এভাবে জনগণরে ওপর হামলা করে ত্রাস সৃষ্টি করা যায়, কন্তিু জনগণরে ভালোবাসা পাওয়া যায় না।’
সাগর-রুনি হত্যার বচিাররে প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলনে, ‘বচিাররে সঙ্গে সংশ্লষ্টি আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়রে সঙ্গে কথা বলবো। আলোচনা না করে কোনো নর্দিষ্টি দনিক্ষণ বলা সম্ভব নয়।’ ডজিটিাল আইনরে বষিয়ে হাছান মাহমুদ বলনে, ‘এই আইন কবেল সাংবাদকিদরে জন্য নয়, এটি দশেরে সব মানুষরে জন্য করা হয়ছে।ে সাংবাদকিদরে যসেব উদ্বগে-উৎকণ্ঠা আছ,ে সগেুলো দূর করার জন্য আমি কাজ করব।’ 
সাংবাদকিদরে নবম ওয়জে র্বোডরে বষিয়ে তনিি বলনে, নতুন সরকার গঠন হয়ছে।ে আগরে কমটিতিে অনকেইে নইে। তাই নতুন করে কমটিি গঠন করে দ্রুত সময়রে মধ্যে ওয়জে র্বোড বাস্তবায়ন করা হব।ে এছাড়া এতে টলেভিশিনরে সাংবাদকিদরে অর্ন্তভুক্ত করার জন্য সরকার কাজ করছ।ে
অনুষ্ঠানরে শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দনে ডআিরইউর সভাপতি ইলয়িাস হোসনে। হাছান মাহমুদরে জীবনবৃত্তান্ত  তুলে ধরনে সাধারণ সম্পাদক কবরি আহমদে খান।
 
#
 
আকরাম/ফারহানা/এনায়তে/মোশারফ/রজোউল/২০১৯/২০২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৩৬
 
তৃণমূল পর্যায়ে বইপাঠের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে
                           ---এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী
 
যশোর, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) :
 
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেছেন, দেশের বেসরকারি গ্রন্থাগারসমূহ উন্নয়নের মাধ্যমে পাঠকদের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি, সেবার মান উন্নয়ন, নতুন পাঠক সৃষ্টিতে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। বর্তমান সরকার ২০০৯ হতে ২০১৮ পর্যন্ত বিভিন্ন গ্রন্থাগারের জন্য ১৮ দশমিক ৫২ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করেছে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ যশোর জেলার মনিরামপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত বই মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে ২০ দশমিক ৯১ কোটি টাকা ব্যয়ে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি সম্প্রসারণ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হয়েছে। এতে সহজেই জেলা-উপজেলায় মানুষের দোরগোড়ায় বই পৌঁছে যাচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের তৃণমূল পর্যায়ে বইপত্র পাঠ অভ্যাস গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি গণগ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষকে আরো সমন্বিত ভূমিকা রাখতে হবে। মনন ও সৃষ্টিশীল বই পাঠের মাধ্যমে মানুষকে সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নিতে সহায়তা করে। তিনি মনিরামপুরবাসীকে আরো বেশি বেশি বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার পরামর্শ দেন।
 
এর আগে প্রতিমন্ত্রী যশোর জেলা প্রশাসক ও মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে পৃথক মতবিনিময় সভায় যোগদান করেন।
#
 
আহসান/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯৩৫ ঘণ্টা 
ঐধহফড়ঁঃ                                                  ঘঁসনবৎ : ২৩৫
 
ঙওঈ ঝবপৎবঃধৎু এবহবৎধষ পড়হমৎধঃঁষধঃবং চগ ঝযবরশয ঐধংরহধ 
উযধশধ, ২০ ঔধহঁধৎু :
 
ঞযব ঙওঈ ঝবপৎবঃধৎু এবহবৎধষ উৎ. ণড়ঁংবভ নরহ অযসধফ অষ-ঙঃযধরসববহ পড়হমৎধঃঁষধঃবফ চৎরসব গরহরংঃবৎ ঝযবরশয ঐধংরহধ ভড়ৎ যবৎ যরংঃড়ৎরপ ারপঃড়ৎু ধহফ ৎবরঃবৎধঃবফ যরং যড়ঢ়ব ঃযধঃ ঁহফবৎ ঃযব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ চৎরসব গরহরংঃবৎ ঝযবরশয ঐধংরহধ – ইধহমষধফবংয ড়িঁষফ পড়হঃরহঁব ড়হ রঃং ঢ়ধঃয ঃড় ঢ়বধপব, ফবাবষড়ঢ়সবহঃ ধহফ ঢ়ৎড়মৎবংং.  ঞযব ঙওঈ ঝবপৎবঃধৎু এবহবৎধষ সধফব ঃযবংব ৎবসধৎশং ফঁৎরহম যরং পড়সসবহপবসবহঃ ংঃধঃবসবহঃ ধঃ ঃযব ঙওঈ ঝবহরড়ৎ ঙভভরপরধষং সববঃরহম রহ ঢ়ৎবঢ়ধৎধঃরড়হ ভড়ৎ ঃযব ৪৬ঃয ঈড়ঁহপরষ ড়ভ ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎং. ঝবপৎবঃধৎু এবহবৎধষ উৎ. ণড়ঁংবভ নরহ অযসধফ অষ-ঙঃযধরসববহ ধষংড় বীঢ়ৎবংংবফ যরং ভবষরপরঃধঃরড়হং ফঁৎরহম ধ পধষষ ড়হ নু ঋড়ৎবরমহ ঝবপৎবঃধৎু ড়ভ ইধহমষধফবংয গফ. ঝযধযরফঁষ ঐধয়ঁব ঃড়ফধু ধঃ ঔবফফধয. ওহ ঃযব যড়ঁৎ-ষড়হম ফরংপঁংংরড়হ, ঃযবু ফরংপঁংংবফ সধঃঃবৎং ড়ভ পড়সসড়হ ঙওঈ রহঃবৎবংঃং ধহফ রংংঁবং ড়ভ নরষধঃবৎধষ রসঢ়ড়ৎঃধহপব. 
 
ঊধৎষরধৎ ইধহমষধফবংয ঋড়ৎবরমহ ঝবপৎবঃধৎু ঝযধযরফঁষ ঐধয়ঁব ড়ঢ়বহবফ ঃযব ঃযৎবব-ফধু ষড়হম ঝবহরড়ৎ ঙভভরপরধষং গববঃরহম (ঝঙগ) ধঃ ঃযব ঙওঈ ঐবধফয়ঁধৎঃবৎং রহ ঔবফফধয ঃযরং সড়ৎহরহম. ঞযব ঝঙগ রং রহ ঢ়ৎবঢ়ধৎধঃরড়হ ভড়ৎ ঃযব ভড়ৎঃযপড়সরহম ৪৬ঃয ঈড়ঁহপরষ ড়ভ গরহরংঃবৎং (ঈঋগ) ঃড় নব যবষফ রহ ঃযব টঅঊ ষধঃবৎ ঃযরং ুবধৎ. ইধহমষধফবংয নবরহম ঃযব ড়ঁঃমড়রহম ঈযধরৎ ড়ভ ঃযব ৪৫ঃয ঈঋগ, যধফ ড়ৎমধহরুবফ ঃযব ষধংঃ রঃবৎধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ঈড়ঁহপরষ রহ উযধশধ রহ ২০১৮. 
 
ঋড়ৎবরমহ ঝবপৎবঃধৎু ঝযধযরফঁষ ঐধয়ঁব ড়ঢ়বহবফ ঃযব ঝবহরড়ৎ ঙভভরপরধষং গববঃরহম ঃড়ফধু নু সধশরহম ধ ংঃধঃবসবহঃ ধহফ যধহফবফ ড়াবৎ ঃযব ঈযধরৎ ঃড় ঃযব ঐবধফ ড়ভ উবষবমধঃরড়হ ভৎড়স ঃযব টঅঊ – ষবফ নু ঃযবরৎ অংংরংঃধহঃ গরহরংঃবৎ ভড়ৎ ঋড়ৎবরমহ অভভধরৎং ধহফ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঈড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ অসন ণঁংবভ ণধপড়ঁন অষ ঐড়ংধহর. ইধহমষধফবংয ফবষবমধঃরড়হ রহপষঁফবফ ঃযব ইধহমষধফবংয অসনধংংধফড়ৎ ঃড় ঝধঁফর অৎধনরধ ধহফ চবৎসধহবহঃ জবঢ়ৎবংবহঃধঃরাব ঃড় ঃযব ঙওঈ এড়ষধস গড়ংরয ধহফ ড়ঃযবৎ ংবহরড়ৎ ড়ভভরপরধষং ভৎড়স ঃযব গরহরংঃৎু ড়ভ ঋড়ৎবরমহ অভভধরৎং. 
 
ঋড়ৎবরমহ ঝবপৎবঃধৎু ঐধয়ঁব ধষংড় ঢ়ধৎঃরপরঢ়ধঃবফ রহ ধ পড়হংঁষঃধঃরড়হ সববঃরহম ধঃ ঃযব ঝবহরড়ৎ ঙভভরপরধষং’ ষবাবষ - ড়ভ ঃযব সবসনবৎ ংঃধঃবং ড়ভ ঃযব হবষিু ভড়ৎসবফ গরহরংঃবৎরধষ অফ-ঐড়প ঈড়সসরঃঃবব ড়হ অপপড়ঁহঃধনরষরঃু ৎবমধৎফরহম মৎড়ংং যঁসধহ ৎরমযঃং ারড়ষধঃরড়হং ড়ভ ঃযব জড়যরহমুধং রহ গুধহসধৎ. ঞযব ঝবহরড়ৎ ঙভভরপরধষং গববঃরহম ড়ভ ঃযব অফ-ঐড়প ঈড়সসরঃঃবব ফরংপঁংংবফ নড়ঃয ঃযব ংঁনংঃধহঃরাব ধহফ ষড়মরংঃরপ ঢ়ৎড়ঃড়পড়ষং রহ ঢ়ৎবঢ়ধৎধঃরড়হ ভড়ৎ ঃযব অফ-যড়প ঈড়সসরঃঃবব সববঃরহমং ংপযবফঁষবফ ঃড় নব যবষফ ড়হ ১০ ঋবনৎঁধৎু ২০১৯ রহ এধসনরধ. 
#
ঞড়যরফঁষ/ঋধৎযধহধ/ঐধংধহ/ঝধহলরন/অননধং/২০১৯/১৯৩০ যড়ঁৎং
 
ঐধহফড়ঁঃ         ঘঁসনবৎ : ২৩৪
 
ঞযব মড়াবৎহসবহঃ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব ংঃধহফং ৎবধফু ঃড় ংঃৎবহমঃযবহ 
ৎবষধঃরড়হংযরঢ় রিঃয ঃযব হবি মড়াবৎহসবহঃ ড়ভ ইধহমষধফবংয
 
উযধশধ, ২০ ঔধহঁধৎু :
ঞযব ঈড়হংঁষ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব রহ ইধহমষধফবংয ডরষষরধস ঈযরশ সধফব যরং রহঃৎড়ফঁপঃড়ৎু পধষষ ড়হ ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ উৎ. অ.ক. অনফঁষ গড়সবহ, রহ ষধঃঃবৎ’ং ড়ভভরপব রহ গরহরংঃৎু ড়ভ ঋড়ৎবরমহ অভভধরৎং রহ উযধশধ ঃড়ফধু.
ঞযব ঈড়হংঁষ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব রহ ইধহমষধফবংয পড়হমৎধঃঁষধঃবফ ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ উৎ. অ.ক. অনফঁষ গড়সবহ ড়হ নবযধষভ ড়ভ যরং মড়াবৎহসবহঃ ধহফ ভড়ৎবরমহ সরহরংঃবৎ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব. ঐব ৎবধভভরৎসবফ ঃযব মড়াবৎহসবহঃ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব ংঃধহফং ৎবধফু ঃড় ভঁৎঃযবৎ ংঃৎবহমঃযবহ ৎবষধঃরড়হংযরঢ় রিঃয ঃযব হবি মড়াবৎহসবহঃ ড়ভ ইধহমষধফবংয ঁহফবৎ ঃযব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ চৎরসব গরহরংঃবৎ ঝযবরশয ঐধংরহধ.  
ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ ড়ভ ইধহমষধফবংয ঢ়ৎধরংবফ ঝরহমধঢ়ড়ৎব ধহফ রঃং ফুহধসরপ ঢ়বড়ঢ়ষব ভড়ৎ ঃযব ঃৎবসবহফড়ঁং বপড়হড়সরপ ংঁপপবংং. গবহঃরড়হরহম বীরংঃরহম নরষধঃবৎধষ ঃৎধফব ৎবষধঃরড়হং নবঃবিবহ ইধহমষধফবংয ধহফ ঝরহমধঢ়ড়ৎব, উৎ. গড়সবহ  ধষংড় ৎবয়ঁবংঃবফ  যরস ঃড় ঃধশব রহরঃরধঃরাবং ভড়ৎ ৎবফঁপরহম বীরংঃরহম ষধৎমব নরষধঃবৎধষ ঃৎধফব ফবভরপরঃং. ঞযব ঈড়হংঁষ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব রহ ইধহমষধফবংয ধংংঁৎবফ ঃড় পড়হাবু ঃযরং সবংংধমব ঃড় যরং মড়াবৎহসবহঃ ভড়ৎ ধঢ়ঢ়ৎড়ঢ়ৎরধঃব ধপঃরড়হং রহ ঃযরং ৎবমধৎফ.
ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ বসঢ়যধংরুবফ নড়ড়ংঃরহম াড়ষঁসব ড়ভ ংশরষষবফ সধহঢ়ড়বিৎ বীঢ়ড়ৎঃ ঃড় ঝরহমধঢ়ড়ৎব ভৎড়স ইধহমষধফবংয. ডরঃয ৎবভবৎবহপব ঃড় ঃযব জড়যরহমুধ পৎরংরং ঃযব ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ ঃযধহশবফ ঝরহমধঢ়ড়ৎব ভড়ৎ ংঃধহফরহম নবংরফব ইধহমষধফবংয রিঃয যঁসধহরঃধৎরধহ ধংংরংঃধহপব ধহফ ধষংড় ঁৎমবফ ভড়ৎ ঃযব পড়হঃরহঁবফ পড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব ঃড় ৎবংড়ষাব ঃযরং পৎরংরং.
ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ ধষংড় সবহঃরড়হবফ ঃযধঃ ঃযব মড়াবৎহসবহঃ ড়ভ ইধহমষধফবংয রং হড়ি ড়িৎশরহম ঃড় ৎবধষরুব ঃযব ারংরড়হ ড়ভ “এড়ষফবহ ইধহমষধ” ধহফ ংড়ঁমযঃ ংঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ড়ভ ঝরহমধঢ়ড়ৎব রহ ইধহমষধফবংয’ং ফবাবষড়ঢ়সবহঃ ংঃৎরফবং.
#
ঞড়যরফঁষ/ঋধৎযধহধ/ঐধংধহ/ঝধহলরন/অননধং/২০১৯/১৯৩২ যড়ঁৎং
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৩৩
 
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে জনগণের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের সচেতন হতে হবে
                                ---খাদ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হলে জনগণের সচেতনতার পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের লোভ সংবরণ করতে হবে। তাহলে জনগণের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। 
 
আজ ঢাকার বিজয়নগরের ফারস হোটেলে দেশের বিভিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁয় গ্রেডিং পদ্ধতির প্রবর্তন কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এই গ্রেডিং পদ্ধতি চালুর উদ্যোগ নেয়।
-
মন্ত্রী বলেন, রেস্তোরাঁর ভালো মান বজায় রাখতে হবে। এজন্য ব্যবসায়িক লোভ ত্যাগ করে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরো বলেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হলে শুধু খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একার পক্ষে তা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সবার মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে। 
 
রেস্তোরাঁয় সবুজ স্টিকার দেখলে বুঝতে হবে এখানকার মান এ+ (এ প্লাস) অর্থাৎ উত্তম। কমলা রংয়ের স্টিকার দেখলে বুঝতে হবে এটি অনিরাপদ। কমলা স্টিকারযুক্ত রেস্তোরাঁগুলো এক মাসের মধ্যে রেস্তোরার মান ভালো না করলে বাতিল হবে তাদের লাইসেন্স।
 
ভোক্তা ও ভোজনরসিকদের স্বার্থে ‘এ+’, ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ এই চার ক্যাটেগরিতে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে ঢাকা মহানগরীর হোটেল ও রেস্তোরাঁকে। গ্রেডিং সিস্টেমের আওতায় খাবারের মান, বিশুদ্ধতা, পরিবেশ, ডেকোরেশন, মনিটরে রান্নাঘরের পরিবেশ দেখা যাওয়ার ব্যবস্থা ও ওয়েটারদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ভিত্তিতে রেস্তোরাঁগুলোতে চার ক্যাটেগরিতে চিহ্নিত করা হবে। 
 
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শাহাবুদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম, এমপি, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারমান মাহফুযুল হক, বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব রেজাউল করিম সরকার সহ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
#
 
সুমন/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯১০ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৩২
নিজেদের আত্মরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য তায়কোয়ানডো চর্চা জরুরি
           ---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, তায়কোয়ানডো হচ্ছে কোরিয়ান ঐতিহ্যবাহী মার্শাল আর্ট। এর চর্চার মাধ্যমে একজন মানুষ হয়ে ওঠে আত্মবিশ্বাসী, সুশৃঙ্খল ও স্বাস্থ্যবান। নিজেদের আত্মরক্ষা ও নিরাপত্তার জন্য তায়কোয়ানডো চর্চা জরুরি।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের জিমনেসিয়ামে বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় এবং ওয়ালটন লিমিটেডের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী (২০-২১ জানুয়ারি) ‘ওয়ালটন জাতীয় স্কুল ও কলেজ তায়কোয়ানডো প্রতিযোগিতা ২০১৯’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
প্রধান অতিথি বলেন, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চা হতে পারে যুব সমাজকে মাদক, জঙ্গিবাদসহ সামাজিক অবক্ষয় হতে দূরে রাখার অন্যতম হাতিয়ার। সেজন্য তায়কোয়ানডোসহ অন্যান্য খেলাধুলা তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া প্রয়োজন।
 
মন্ত্রী এসময় তাঁর নিজ নির্বাচনি এলাকায় তায়কোয়ানডো চর্চার পদক্ষেপ নিবেন বলে ঘোষণা দেন এবং এ ব্যাপারে বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশনের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা কামনা করেন।
 
বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশনের সভাপতি কাজী মোর্শেদ হোসেন কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের স্পোর্টস এন্ড ওয়েলফেয়ার বিষয়ক হেড অভ্ দ্য ডিপার্টমেন্ট এফএম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন। স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম রানা।
 
উল্লেখ্য, ওয়ালটন জাতীয় স্কুল ও কলেজ তায়কোয়ানডো প্রতিযোগিতা ২০১৯ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ তায়কোয়ানডো ফেডারেশন অনুমোদিত দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ হতে প্রায় ৫০০জন তায়কোয়ানডো খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছে। 
#
 
ফয়সল/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯০৬ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৩১ 
বিএসসি আরো ২৬টি জাহাজ সংগ্রহ করবে 
ঢাকা, ৭ মাঘ (২০ জানুয়ারি) : 
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি) চীন থেকে ৬টি জাহাজ সংগ্রহ করছে। এর মধ্যে তিনটি জাহাজ বিএসসি’র বহরে যুক্ত হয়েছে, বাকি তিনটি জাহাজ আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে যুক্ত হবে। এ ছাড়া আরো ৬টি নতুন জাহাজ সংগ্রহের সরকারি অনুমোদন পাওয়া গেছে। বিএসসি আরো ২০টি জাহাজ সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছে। 
আজ ঢাকায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিএসসি’র ৩শ’তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও বিএসসির চেয়ারম্যান খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। 
সভায় পরিচালনা পর্ষদের সদস্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিক, বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর ইয়াহ্ইয়া সৈয়দ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মোঃ সাইফুল আলম হামিদী, বিএসসির নির্বাহী পরিচালক (অর্থ) মোঃ হাবিবুর রহমান, বিএসসির’র নির্বাহী পরিচালক (প্রযুক্তি) মোহাম্মদ ইউসুফ ও স্বতন্ত্র পরিচালক মোঃ আবদুর কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন। 
সভায় জানানো হয়, ৬টি জাহাজের মধ্যে ৩টি বাল্ক ক্যারিয়ার বিএসসির বহরে যুক্ত হয়েছে, যার প্রতিটির ধারণক্ষমতা ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। বাকি ৩টি অয়েল ট্যাংকার। যার প্রতিটির ধারণক্ষমতা ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। নতুন যে ছয়টি জাহাজ সংগ্রহ করা হবে তার মধ্যে দু’টি মাদার ট্যাংকার, যার প্রতিটির ধারণক্ষমতা ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার মেট্রিক টন, দুটি ৮০ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতার প্রোডাক্ট অয়েল ট্যাংকার এবং দু’টি ৮০ হাজার মেট্রিক টন ধারণক
Todays handout (14) (1).docx Todays handout (14) (1).docx