Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৬ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৫৬

বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দু’জনের মৃত্যুতে স¦াস্থ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও)সহ দুইজনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ইন্দোনেশিয়া সফররত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
এদিকে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তিনি সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেন। পাশাপাশি একটি বিভাগীয় তদন্ত কমিটি করার জন্যও সিভিল সার্জনকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৫৫

পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স'ায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :

    দশম জাতীয় সংসদের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স'ায়ী কমিটির ৩৩তম বৈঠক কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ হাসান মাহমুদের সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।

    কমিটির সদস্য পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন, উপমন্ত্রী আবদুলস্নাহ আল ইসলাম জ্যাকব, নবী নেওয়াজ, মো. ইয়াহ্‌ইয়া চৌধুরী, টিপু সুলতান এবং মেরিনা রহমান বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

    কমিটি পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য সংরড়্গণকল্পে দূষণকারী কোম্পানির ওপর ১ শতাংশ ইকোট্যাক্স আরোপ করার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করে।

    বৈঠকে আগামী অর্থবছরে জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদানের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। এছাড়া সংসদীয় কমিটি কর্তৃক সিলেটের হাওর অঞ্চল, পাথর উত্তোলন কার্যক্রমসহ বিভিন্ন সংরড়্গিত বনাঞ্চল পরিদর্শনের সুপারিশ করা হয়।

    পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশিস্নষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপসি'ত ছিলেন।

#

নীলুফার/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৫৪

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
দশম জাতীয় সংসদের ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষযক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির’ ২৩তম বৈঠক আজ কমিটি সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী  বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, এম আবদুল লতিফ, উষাতন তালুকদার, ফিরোজা বেগম (চিনু) এবং এম এ আউয়াল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলমান প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে জটিলতা নিরসনে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সরকারি কর্ম কমিশনের সচিব পর্যায়ে বৈঠক করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করে কমিটি।
কমিটি খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি ও দীঘিনালা উপজেলার মৎস্যজীবীদের ভিজিএফ প্রদান কর্মসূচি দ্রুত বাস্তবায়নের সুপারিশ করে। এছাড়া তিন পার্বত্য জেলার সদর হাসপাতালে প্রয়োজনীয় এম্বুলেন্স সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা নিতে কমিটি সুপারিশ করে।
বৈঠকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চলমান প্রকল্প সংসদীয় কমিটি কর্তৃক পরিদর্শনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করা হয়।
       পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষযক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 
#
সাব্বির/মাহমুদ/আলী/জয়নুল/২০১৭/১৯৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৫৩   

২৮ এপ্রিল জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থীকে সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রম সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে আগামী ২৮ এপ্রিল দেশে ৫ম বারের মতো জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত হতে যাচ্ছে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘বিরোধ হলে শুধু মামলা নয়, লিগ্যাল এইড অফিসে আপোষও হয়’।
দিবসটি উপলক্ষে ঐ দিন সকাল ১০ টায় ঢাকাস্থ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস - ২০১৭’ এর কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া, তৃণমূল পর্যায়ে সরকারি আইনি সেবার বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য সারা দেশে লিগ্যাল এইড র‌্যালি, মেলা, পথ নাটিকা, টক-শো, গোলটেবিল বৈঠক, সভা-সেমিনার, মাইকিং ও রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। 
দিবসটি পালন উপলক্ষে আজ আইন মন্ত্রণালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, একটি সুখী-সমৃদ্ধ, শোষণ-বঞ্চনামুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে উপহার দিয়ে গেছেন একটি অনন্য সংবিধান। এই সংবিধানে স্পষ্টভাবে বিধৃত হয়েছে প্রজাতন্ত্রের সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হবে। জনগণের এই মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ও বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছায় আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনগত সহায়তা প্রদান কল্পে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০’ প্রণীত হয়।  গঠন করা  হয়েছে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা। পাশাপাশি জনসচেতনতা গড়ে তোলা হচ্ছে। জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার আওতায় প্রত্যেক জেলায় জেলা লিগ্যাল এইড অফিস স্থাপনসহ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, চৌকি আদালত এবং শ্রম আদালতে লিগ্যাল এইডের কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। জেলা লিগ্যাল এইড অফিসগুলোকে এখন শুধু আইনি সহায়তা প্রদানের কেন্দ্র হিসেবে সীমাবদ্ধ রাখা হয়নি। মামলা জট কমানোর লক্ষ্যে এ অফিসগুলোকে ‘এডিআর কর্নার’ বা বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এছাড়া টোল ফ্রি জাতীয় হেল্পলাইন ১৬৪৩০ চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে যে কেউ বিনামূল্যে আইনি পরামর্শ ও সহায়তা নিতে পারছেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, ২০০৯ থেকে ২০১৭  সালের মার্চ পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৩১ হাজার ৬২৬ জনকে সরকারি আইনি সেবা প্রদান করা হয়েছে। ২০১২-২০১৭ পর্যন্ত ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩৩৯ জনকে মামলায় আর্থিক সহায়তা, কারাগারে আটককৃত ৪০ হাজার ৭১৫ জনকে আইনগত সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ৬৪ হাজার ৫৪৬টি মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। 
#
রেজাউল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা

থ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১১৫২

পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যু বন্ধ করা গেলে  এসডিজি  অর্জন সহজ হবে
                                    -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, এসডিজি অর্জন করতে হলে ২০৩০ সালের মধ্যে ৫ বছরের নিচে শিশু মৃত্যুর  হার প্রতি হাজারে ২৫ এর নিচে নামিয়ে আনতে হবে। এই লড়্গ্যে  সরকার কাজ করে যাচ্ছে।  প্রতি বছর  বাংলাদেশে ১৫ হাজার শিশু  পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে,  এর মধ্যে ৯ হাজার শিশুর বয়স ১ থেকে ৪ বছরের মধ্যে। এই বিপুল  সংখ্যক শিশুকে রড়্গা করতে পারলে  বাংলাদেশ সহজে এসডিজি অর্জন করতে পারবে।

তিনি আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেল সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন রিসার্চ  বাংলাদেশ  (ঈওচজই)  কর্তৃক  বাসত্মবায়িত  সলিড (সেভিং অভ্‌ লাইভস ফ্রম ড্রাওনিং) প্রকল্পের অভিজ্ঞতা  বিনিময় বিষয়ক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির  বক্তৃতায়  এসব কথা বলেন।

সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে উপসি'ত ছিলেন স'ানীয় সরকার, পলস্নী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মশিউর রহমান রাঙ্গাঁ, স্বাস'্য অধিদপ্তরের  অতিরিক্ত  মহাপরিচালক অধ্যাপক এইচ এম  এনায়েত হুসাইন, সিআইপিআরবি’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম ফজলুর রহমান, সিআইপিআরবি’র পরিচালক  ডা. আমিনুর রহমান প্রমুখ।

সেমিনারে  কি-নোট  উপস'াপন করেন সিআইপিআরবি’র পরিচালক  ডা. আমিনুর রহমান।  জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক  ওলা কুনলে  এলোঙ্গে (ঙষবশঁহষব অষড়হমব), সিআইপিআরবি’র  সিনিয়র পরিচালক সামস এল  আরেফিন ও সুমনা শারমিন সালাম অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।

উলেস্নখ্য সলিড প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৭টি উপজেলায় ৭৫ হাজারের বেশি  শিশুকে  আঁচল (শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র) এবং পেস্ন-পেন এ রাখা হয়। এই সকল শিশুদের বয়স ৯ থেকে ৩৬ মাস। গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল শিশু  আঁচল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে তাদের  মধ্যে পানিতে ডুবে মৃত্যুর সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ কমে যায়।

#

খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ১১৫১  

বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল ইন্দোনেশিয়ায় বাস্তবায়নের আগ্রহ

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলকে ইন্দোনেশিয়ায় বাস্তবায়নের আগ্রহ দেখিয়েছে সে দেশের সরকার।
    গতকাল ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকের সময় এই আগ্রহ ব্যক্ত করেন ইন্দোনেশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী নিলা মোলয়েক (ঘরষধ গড়বষড়বশ)। গ্রাম পর্যায়ের জনগোষ্ঠীর মৌলিক স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার  ব্যক্তিগত আগ্রহে স্থাপিত প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রমের প্রশংসা করে বাংলাদেশে এসে সরেজমিনে এ সেবা প্রত্যক্ষ করার আগ্রহ দেখিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা আজ অনেক দেশের জন্য উদাহরণ। ইন্দোনেশিয়াও এই মডেল বাস্তবায়ন করে তৃণমূল জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে চায়। 
এ সময় মোহাম্মদ নাসিম তাঁকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্ক আরো মজবুত করতে দুই দেশের স্বাস্থ্যখাতসহ আর্থসামাজিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে একসাথে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ আগ্রহী। বাংলাদেশের ঔষধ এখন আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক সমাদৃত এবং বিশে^র শতাধিক দেশে বাংলাদেশ থেকে ঔষধ রপ্তানি হচ্ছে, এই তথ্য জানিয়ে মন্ত্রী ইন্দোনেশিয়াতে ঔষধ রপ্তানির উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানালে নিলা মোলয়েক বাংলাদেশে একটি প্রতিনিধিদল প্রেরণ করবেন বলে জানান। বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প স্থাপনা পরিদর্শন করে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাবনাও এসময় উত্থাপন করেন ইন্দোনেশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী। প্রয়োজনে সে দেশে বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা যায় কিনা তাও বিবেচনা করবেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবায় তথ্যপ্রযুক্তির সফল ব্যবহার সম্পর্কে তাঁকে অবহিত করলে সেদেশে এই ব্যবস্থার প্রয়োগের উদ্যোগ নেওয়ারও আগ্রহ দেখান তিনি ।
বৈঠকে দুই দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের চিকিৎসক ও নার্সরা আজ আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে সক্ষম। দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত শিক্ষা পরিদর্শন কার্যক্রম অব্যাহত রাখলে উভয় দেশের স্বাস্থ্য সেবার মান আরো বাড়বে।
এসময় দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১৫০  

বিজ্ঞান জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপিত

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ আগারগাঁওস্থ জাদুঘর মিলনায়তনে বিভিন্ন কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। 
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞানের উন্নয়ন ও প্রসার ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। সেজন্য বিজ্ঞানকে ভিত্তি করেই জাতীয় উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, ছাত্র-ছাত্রী ও তরুণ প্রজন্মের মাঝে বিজ্ঞানমনস্কতা বৃদ্ধির জন্য এ জাদুঘরকে বিশ্বমানের, দৃষ্টিনন্দন ও সমৃদ্ধ জাদুঘরে পরিণত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বর্তমান বিজ্ঞান জাদুঘরের স্থলে নির্মিত হবে বিশ্বমানের আধুনিক এক জাদুঘর।
    সমাপনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের সিনিয়র কিউরেটর মো. বদিয়ার রহমান। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের  মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়ের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য প্রদান করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. এনামুল হক এবং জাদুঘরের সাবেক পরিচালক ড. মোবারক আলী আখন্দ।
    পরে মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান উদ্ভাবনী প্রদর্শন এবং বিজ্ঞান বিষয়ক কুইজ ও প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও সনদ বিতরণ করেন। বিজ্ঞান বিষয়ক নাটিকা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সুবর্ণজয়ন্তী পালনের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘটে।
সুবর্ণজয়ন্তী পালনের জন্য প্রথম পর্যায় দেশব্যাপী ৬৪টি জেলায় মিউজু বাসের মাধ্যমে বিজ্ঞান প্রদর্শনী ও আকাশ পর্যবেক্ষণ এবং মুভি বাসের মাধ্যমে ৬ডি মুভি প্রদর্শনী, শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। গত বছরের ১৭ নভেম্বর চট্টগ্রাম জেলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী এসব কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ৬ মাসব্যাপী কর্মসূচির দ্বিতীয় ধাপে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে ৫ দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি শুরু হয় গত শনিবার। এ ৫ দিনে তরুণ বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবনী প্রদর্শন, বিজ্ঞান বিষয়ক সেমিনার, স্মৃতিচারণ, বিজ্ঞান বিষয়ক কুইজ ও প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
#
কামরুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৪৯   

হাওর অঞ্চলে কৃষকদের পাশাপাশি জেলেদেরও ভিজিএফ দেয়া হবে
                                                              - ত্রাণমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম  বলেছেন, হাওর অঞ্চলে কৃষকদের পাশাপাশি জেলেরাও কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তাই কৃষকদের পাশাপাশি জেলেদেরও ভিজিএফ দেয়া হবে এবং তাদের সকলের বিকল্প কর্মসংস্থান করা হবে। ইতোমধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য জেলাভেদে ১০-১৫ কোটি টাকা ছাড় করা হয়েছে। ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে ৪০ দিনের কর্মসূচি প্রকল্পের আওতায় এ কর্মসংস্থান করা হবে।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বন্যাপ্লাবিত সিলেট, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার বন্যা পরিস্থিতি পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শেষে এ অঞ্চলগুলোর চলমান বন্যা পরিস্থিতির ওপর পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকভাবে হাওর অঞ্চলের ৩ লাখ ৩০ হাজার প্রান্তিক দরিদ্র লোককে ভিজিএফ সহায়তা দেয়া হবে। এ সংখ্যা বাড়তে থাকলে বাড়তি লোকদেরও সহায়তা করা হবে। এর পাশাপাশি সুলভ মূল্য ও ওএমএস কার্যক্রম চলমান থাকবে। হাওর এলাকার কর্মকর্তাদের ছুটি ও প্রেষণ বাতিল এবং শুন্যপদে পদায়নের জন্য তিনি সকল মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন। তিনি আরো বলেন, হাওর এলাকার ত্রাণ বিতরণ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য প্রত্যেক জেলায় মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব/অতিরিক্ত সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তা পাঠানো হয়েছে। এর বাইরে অতিরিক্ত প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী পদায়ন করা হয়েছে। ত্রাণ বিতরণে যে কোন অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা বলে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
সভায় ত্রাণ সচিব মো. শাহ্ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রিয়াজ আহাম্মদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৬০০ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৪৮   

সরকার এগ্রো ফুডসহ প্রতিটি সেক্টরেই যথেষ্ট উন্নতি অর্জন করেছে
                               -খাদ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 

খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ এগ্রো- ফুড সেক্টরসহ প্রতিটি সেক্টরে উন্নতি অর্জন করেছে। এগ্রো-ফুড আজ বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। এজন্য এ সেক্টরকে আরো উন্নয়ন ঘটাতে হবে।  
মন্ত্রী আজ বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ওহধঁমঁৎধঃরড়হ ঈবৎবসড়হু ঙভ ২হফ ঋড়ড়ফ ধহফ অমৎড় ইধহমষধফবংয ওহঃ’ষ ঊীঢ়ড় ২০১৭’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি জনগণের সাংবিধানিক অধিকার। এই সাংবিধানিক অধিকার প্রদান করার ব্যাপারে অতীতে কোনো সরকারই চেষ্ঠা করে নাই। এই অধিকার আমরা দিতে চাই । এখন আমরা জনগণ এবং ব্যবসায়ীদেরকে সচেতন করছি। সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি করছি। যে সমস্ত বড় বড় কোম্পানি খাদ্য উৎপাদন করে তাদেরকে আরো স্বচ্ছ ও সচেতন হতে হবে। যেন তাদের উৎপাদিত খাদ্য নিরাপদ হয়। 
সাম্প্রতিক হাওর অঞ্চলে ঘটে যাওয়া বন্যার কথা তুলে ধরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বন্যায় হাওর অঞ্চলে ৬ লক্ষ মেট্রিক টন ফসল নষ্ট হয়েছে। হাওর অঞ্চলের বন্যা দুর্গতদের জন্য ইতোমধ্যেই ওএমএস চালুসহ সরকার বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা প্রদান করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা দিতে সক্ষম হয়েছেন। দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আর্জন করেছে। দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে।  
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম, এমএ মতিন, মহাপরিচালক, আরডি, বগুরাসহ  ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভোক্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
সুমন/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৪৭   

রক্ষণাবেক্ষণ একটি ভবনের প্রাণ
       - গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 
সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ একটি ভবনের প্রাণ। সুন্দর ভবন নির্মাণ করার পর সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে তা স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য হারায়। তাই এ বিষয়ে প্রকৌশলীদের আন্তরিক হতে হবে। রক্ষণাবেক্ষণ খাতে যে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া আছে তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। 
আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত দেশব্যাপী বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে গণপূর্ত অধিদপ্তরের সক্ষমতা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন সুঊঁচ্চ ভবন নির্মাণ করছে এ অধিদপ্তর। চট্টগ্রামে ৪০ তলা করভবন এবং ঢাকায় ৩০ তলা করভবনের নির্মাণ কাজ চলছে। তিনি আরো বলেন, ভবন নির্মাণকালে বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহারের ক্ষেত্রেও প্রকৌশলীদের সচেতন হতে হবে। নির্মাণ কাজের জন্য নির্বাচিত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কাজ যথাযথভাবে তদারকি না করলে ভবনের গুণগতমান বজায় রাখা সম্ভব হয়না। এ বিষয়ে তিনি প্রকৌশলীদের গুরুত্ব প্রদানের তাগিদ দেন।
সভায় জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে ৩০টি মন্ত্রণালয়ের ২২৭টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। এ কাজে ৪ হাজার ৮ শত ৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে ৬৫টি প্রকল্প এ বছরের মধ্যে শেষ হবে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার ও প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসিরসহ সরকারের স্থাপনা নির্মাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তায়নের দায়িত্ব পালনকারী প্রকৌশলীগণ অংশ নেন। 
#
কিবরিয়া/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৪২৫ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৪৬   

বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস পালিত
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 

শিল্প মন্ত্রণালয়, পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস্ অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এবং ইন্টেলেকচ্যুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন অভ্ বাংলাদেশ (আইপিএবি) এর যৌথ উদ্যোগে আজ বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। 
শোভাযাত্রাটি ঢাকায় (ইনস্টিটিউট অভ্ ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ) আইইবি ভবন থেকে শুরু হয়ে  গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন। 
শোভাযাত্রা শেষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। পথসভায় বক্তৃতাকালে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বলেন, সৃজনশীল উদ্ভাবনকে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতে হলে, মেধাসম্পদ বিষয়ক জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি মেধাসম্পদের সুরক্ষা ও সংরক্ষণে তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি বিনির্মাণে বর্তমান সরকার মেধাসম্পদের বিকাশে সর্বোচ্চ পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এ শোভাযাত্রা জনসচেতনতা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 
শোভাযাত্রায় ডিপিডিটি’র রেজিস্ট্রার মো. সানোয়ার হোসেন, আইপিএবি’র মহাপরিচালক 
মো. আজিজুর রহমানসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন সেক্টর-কর্পোরেশন ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ডিপিডিটি, আইপিএবি’র সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের জনগণ অংশ নেন।
#

জলিল/অনসূয়া/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৪৫

সিপিএ বিশ্বের ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন জনগনের প্রতিনিধিত্ব করছে

                                                           - স্পিকার

অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে, ২৬ এপ্রিল :

স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন  ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন (সিপিএ) কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের সংসদ সদস্যদের একটি প্ল্যাটফরম যা  বিশ্বের ২.৪ বিলিয়ন জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে এবং এ জনসংখ্যার অধিকাংশই তরুণ সমাজ। 
স্পিকার মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে নর্দান টেরিটরি লেজিসলেটিভ  এসেম্বলি চেম্বারে  কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন (সিপিএ) এর কার্যনির্বাহী কমিটির মধ্যবার্ষিকী  সভার উদ্বোধন অনুষ্ঠানের বক্তৃতায় একথা বলেন।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, তরুণ সমাজ উন্নয়নের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের মধ্যে গণতান্ত্রিক চিন্তা চেতনার প্রসার ঘটাতে সিপিএভুক্ত পার্লামেন্টসমূহকে একসাথে কাজ করতে হবে। তিনি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার উন্নয়নে তরুণ সমাজকে সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। 
তিনি আরো বলেন, সিপিএভুক্ত প্রতিটি দেশে রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রে তরুণ সমাজের প্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং প্রতিটি উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে তরুণদের  প্রাধান্য দিতে হবে। 
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আগামী ২৫ হতে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত উধৎরিহ,ঘড়ৎঃযবৎহ ঞবৎৎরঃড়ৎু, অঁংঃৎধষরধ তে অনুষ্ঠেয় ঈচঅ গরফ-ণবধৎ ঊীবপঁঃরাব ঈড়সসরঃঃবব গববঃরহম এ অংশগ্রহণের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন।   
অনুষ্ঠানে নর্দান টেরিটরি লেজিসলেটিভ  এসেম্বলি চেম্বারের স্পিকার ঐঊ কঊতওঅ চটজওঈক, গখঅ, ডেপুটি স্পিকার এবং সংসদ সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

নূরুল/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২০০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৪৪ 

পাবলিক ইনফরমেশন বিভাগকে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে হবে

                                  - রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন 

নিউইয়র্ক, ২৬ এপ্রিল :

বহুভাষিক শিক্ষাসহ বহুভাষাবাদ, সংঘর্ষ প্রতিরোধ, টেকসই শান্তি স্থাপন এবং মানবিক ও উন্নয়নমূলক বিষয়গুলোকে আরো অগ্রসর করতে জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অভ্ পাবলিক ইনফরমেশন (ডিপিআই)-কে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে আরোও ব্যাপক ভূমিকা রাখার আহ্বান জানালেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। ২৫ এপ্রিল জাতিসংঘ সদর দপ্তরে কমিটি অন ইনফরমেশনের ৩৯তম সেশনে প্রদত্ত বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
বাংলাদেশে তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের সফলতার কথা তুলে ধরে স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, গত আট বছরে বাংলাদেশ সরকার ৪৪টি টেলিভিশন চ্যানেল, ২২টি এফএম রেডিও এবং ৩২টি কমিউনিটি রেডিও চ্যানেলের অনুমোদন দিয়েছে। দেশে নতুন নতুন সংবাদপত্র প্রকাশিত হচ্ছে। অনলাইনসহ সোশ্যাল মিডিয়া জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বাস করে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তিকে শক্তিশালী রাখার অন্যতম নিয়ামক।
বাংলাদেশ মিশনকে সাথে নিয়ে এবছর ২১ ফেব্রুয়ারি ডিপিআই এবং জেনারেল অ্যাসেম্বলি ও কনফারেন্স ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট যৌথভাবে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করায় স্থায়ী প্রতিনিধি ডিপিআইকে ধন্যবাদ জানান। 
রাষ্ট্রদূত মোমেন কমিটি অন ইনফরমেশনে কার্যকর ভূমিকা রাখার মাধ্যমে ডিপিআই’র কর্মকৌশলকে আরো এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ ডেলিগেশনের সর্বোচ্চ সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য ২৪ এপ্রিল থেকে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আওতাধীন কমিটি অন ইনফরমেশনের ৩৯তম সেশন শুরু হয়েছে। পরবর্তী এক বছর এ কমিটির কাজ চলবে।
#

অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০৪৫ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৪৩ 
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  

ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :     
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৭ এপ্রিল শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
“অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবং কৃষক ও মেহনতি মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হকের ৫৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। 
দেশের কৃষক সমাজের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে শেরে বাংলা আজীবন কাজ করে গেছেন। অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে তিনি দরিদ্র কৃষক এবং প্রজাদের স্বার্থ সুরক্ষার জন্য কৃষি ঋণ আইন, বেঙ্গল প্রজাস্বত্ব (সংশোধনী) আইনসহ বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেন।
রায়তদের ওপর প্রথাগতভাবে জমিদারগণ যে আবওয়াব ও সেলামি ধার্য করতেন, তিনি তার বিলো

Todays handout (7).docx Todays handout (7).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon