Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী 27-06-2018

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১৮৪০
 
আইন মেনে চলার মানসিকতা গড়তে হবে
                    -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :
 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, আইন না মেনে চলার প্রবণতা দূর করে আমাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আইন মেনে চলার মানসিকতা গড়তে হবে। তবেই আমরা সমাজের বিভিন্ন সমস্যা, অসঙ্গতি ও বিশৃঙ্খলা দূর করে একটি সুশৃঙ্খল এবং সমৃদ্ধ দেশ ও জাতি গড়ার পথে এগিয়ে যেতে পারব।
 
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর এইচ খান রচিত ‘খবমধষ ঝঃড়ৎরবং ড়ভ খরভব’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন, আইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এটি একটি দেশ ও জাতিকে সঠিক নিয়ম ও পথে পরিচালিত করতে সহায়তা করে। তিনি আরো বলেন, আমাদের আইন মেনে চলা জাতিতে পরিণত হতে হবে। ব্যারিস্টার ওমর এইচ খানের আইন বিষয়ক এ বইটি আমাদের আইন বিষয়ে আরো সচেতন করে তোলাসহ আইন মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করবে  বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. আনিসুজ্জামান, বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ড. রেনেঁ হোলেনস্টেইন, বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ, ব্যারিস্টার ড. কামাল হোসেন ও ব্যারিস্টার আমির উল ইসলাম।  
 
#
 
ফয়সল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৮৩৯
 
শেখ হাসিনার দশ বিশেষ উদ্যোগ আত্মনির্ভরশীলতার দর্শন 
                                                  -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :
 
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, দারিদ্র্য, সাম্প্রদায়িকতা, ইতিহাস বিকৃতি ও বিচারহীনতার অন্ধকার থেকে বাংলাদেশকে টেনে তুলে বিস্ময়কর উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের আলোর পথে এগিয়ে নিয়ে শেখ হাসিনা আজ শান্তি আর উন্নয়নের দূত। তিনি আরো বলেন, একটি বাড়ি একটি খামার, ডিজিটাল বাংলাদেশ, নারীর ক্ষমতায়ন, সবার জন্য বিদ্যুৎ, কমিউনিটি ক্লিনিক ও শিশু বিকাশ, আশ্রায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, শিক্ষা সহায়তা, বিনিয়োগ বিকাশ এবং পরিবেশ সুরক্ষা-এ দশ বিশেষ উদ্যোগ দেশ ও মানুষের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের মডেল এবং আত্মনির্ভরশীলতার দর্শন, যা বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছে।
 
আজ দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রীর দশটি বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে গণমাধ্যমকর্মী ও সচেতন নাগরিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
 
২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নের কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার জনগণ ও গণমাধ্যমকে সবসময় তথ্যে সমৃদ্ধ করতে চেয়েছে। প্রেস ইনস্টিটিউটের ইতিহাসে মোট প্রকাশিত গ্রন্থের অর্ধেকের বেশি গত  নয় বছরে প্রকাশিত হয়েছে, উল্লে¬খ করেন তিনি। 
 
তথ্যসচিব আবদুল মালেক বলেন, আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) এর তথ্যানুসারে বাংলাদেশ গত নয় বছরে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিশ্বের ১৫টি দেশকে পেছনে ফেলে বিশ্বের ৪২তম স্থানে উন্নীত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব দর্শন ও নেতৃত্বে বাংলাদেশের এ উন্নয়ন বিশ্বের বুকে অগ্রগতির এক বিস্ময় হিসেবে পরিচিত করেছে।
 
পিআইবি পরিচালনা বোর্ডের সভাপতি ও দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন তথ্যসচিব আবদুল মালেক। চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, পিআইবি’র মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলমগীর, বিএফইউজে’র মহাসচিব ওমর ফারুক, মোহনা টেলিভিশনের বার্তা পরিচালক রহমান মুস্তাফিজসহ উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মী ও নাগরিকবৃন্দ এসময় শেখ হাসিনার দশ বিশেষ উদ্যোগের বাস্তবায়ন ও প্রচার বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন। 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৮৩৮
 
জনগণকে জনসম্পদে পরিণত করতে হবে 
                -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :
 
দেশের জনগণকে জনসম্পদে পরিণত করতে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে।
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০১৭ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল দিকনির্দেশনায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি কাজের প্রতি কর্মকর্তাদের সবসময় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ (পড়সসরঃঃবফ) থাকার জন্য আহ্বান জানান। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ মোজাম্মেল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয় এবং সংযুক্ত দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
পরে, ইসমাত আরা সাদেক একই অনুষ্ঠানস্থলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং সংযুক্ত দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ২০১৮-১৯ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। 
 
#
 
মাসুম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৮৩৭
 
ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ
                                  --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, যে কোনো উপায়ে ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে সরকার দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। এ অঙ্গিকার বাস্তবায়নে সরকার ২৮৫ কোটি টাকার তিনবছর মেয়াদি একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।  
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের ষষ্ঠ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনে ২০২৫ সালের মধ্যে সকল প্রকার শিশুশ্রম নিরসন করা হবে। এজন্য সরকারি-বেসরকারি সংস্থা নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ২০১৩ সালের পর সরকারিভাবে শিশুশ্রমের ওপর কোনো জরিপ করা হয়নি। ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে হালনাগাদ তথ্য প্রয়োজন। সারা দেশে ৩৮টি ঝুঁকিপূর্ণ কাজে কি পরিমাণ শিশু নিয়োজিত রয়েছে সে বিষয়ে একটি জরিপ কার্যক্রম গ্রহণে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে অনুরোধ করবে মন্ত্রণালয়। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনের উপায় সংবলিত বিভিন্ন সংবাদ গণমাধ্যমে গুরুত্বের সাথে তুলে ধরার জন্য প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান। 
         সভায় জানানো হয়, শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের সাথে সংশ্লিষ্ট আইএলও, ইউনিসেফসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরাম, ওয়ার্ল্ড ভিশন, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতিসহ শিশুশ্রম নিরসন কার্যক্রমের সাথে জড়িত বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাগুলো নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। 
মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান, অতিরিক্ত সচিব খোন্দকার মোস্তান হোসেন, বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট সালমা আলী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ শামসুজ্জামান ভূঁইয়া, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শিবনাথ রায়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইএলও, ইউনিসেফসহ বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থা এবং এনজিও প্রতিনিধিগণ সভায় অংশ গ্রহণ করেন।
#
 
আকতারুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৮৩৬
 
মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির সাথে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ গতকাল (মঙ্গলবার) যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রশাসন (ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঞৎধফব অফসরহরংঃৎধঃরড়হ) কেন্দ্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি (সহকারী মন্ত্রী) ওধহ চধঁষ ংঃবভভ -এর সাথে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সম্ভাবনা  তুলে ধরে বলেন, উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ খাতে ব্যবসা করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। ২০৪১ সালের মধ্যে এ খাতে ৮২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হতে পারে। এ বিশাল বিনিয়োগ সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাত হতেই আসতে পারে। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে কম। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের আরো বিনিয়োগ প্রত্যাশা করে। জ্বালানি খাতেও প্রচুর ব্যবসার সুযোগ রয়েছে। এলএনজি ও এলপিজি ভবিষ্যতে জ্বালানি নিরাপত্তায় কার্যকর অবদান রাখবে। গ্যাস ও তেল অনুসন্ধানের কাজ এগিয়ে চলছে। স্ক্যাডা, ইআরপি ও অনলাইন সেবা উত্তরোত্তর বাড়ছে। এসব কার্যক্রমেও যুক্তরাষ্ট্র অবদান রাখতে পারে। 
বাংলাদেশের সাম্প্রদিক উন্নয়নের প্রশংসা করে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত উন্নয়ন করছে এবং বাংলাদেশে বাজার আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিভাগ ঢাকায় একটি বাণিজ্য অফিস করার আগ্রহ প্রকাশ করে। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মোঃ ফয়জুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আসলাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৩৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৮৩৫
 
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে
                                                 -শিক্ষামন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন)ঃ
শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে জ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের প্রতিযোগিতায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। শিক্ষার মূল লক্ষ্য হচ্ছে নতুন প্রজন্মকে আধুনিক উন্নত বাংলাদেশের নির্মাতা হিসেবে গড়ে তোলা। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় প্রতিযোগিতা-২০১৭ এর জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও শিক্ষাক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। শতকরা ৯৯ শতাংশ শিশু এখন বিদ্যালয়ে আসছে। বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়া হয়। এর ফলে দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েরা পড়ালেখায় উৎসাহিত হচ্ছে। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত ৯ বছরে সরকার মাদ্রাসা তথা ইসলামি শিক্ষার উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছে। স্কুল ও মাদ্রাসা শিক্ষকদের মধ্যে বেতনের সমতা বিধান করা হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য আলাদা শিক্ষাবোর্ড ও অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। আলেম-ওলামাদের শত বছরের দাবি পূরণ করে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। গত ৯ বছরে ২ হাজার নতুন মাদ্রাসা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ২ হাজার ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে উন্নয়নের যে ধারা তৈরি হয়েছে, সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে। এজন্য তিনি আলেম সমাজের প্রতি ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। 
মন্ত্রী আরো বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয় করা হয়েছে। মাদ্রাসায় কোরআন-হাদিস ও ফিকাহ বিষয়ের সাথে আইসিটি ও বিজ্ঞান পড়ানো হয়। ফলে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা ও সরকারি চাকুরির সুযোগ পাচ্ছে।
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান এবং সংসদ সদস্য এডভোকেট মীর শওকাত আলী বাদশাহ। 
পরে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কারের নগদ অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী। অনুষ্ঠানে আরবি ভাষা ও ইসলামি জ্ঞান বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ী ৩৬ জন-শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণদের মধ্যে জাতীয় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
 
#
আফরাজুর/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৫১৩ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৮৩৪
 
যুব কল্যাণ তহবিল থেকে ১ কোটি ৩ লক্ষ টাকার প্রকল্পভিত্তিক অনুদান 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন)ঃ
সরকার যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন যুব কল্যাণ তহবিল থেকে এবছর দেশের ৫০০টি যুব সংগঠনের মধ্যে ১ কোটি ৩ লক্ষ টাকা প্রকল্পভিত্তিক অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে ৪৩৬ টি সংগঠনকে 
২০ হাজার এবং জেলাভিত্তিক ৬৪টি সর্বোত্তম সংগঠনকে ২৫ হাজার টাকা করে প্রকল্পভিত্তিক অনুদান প্রদান করা হবে।
আজ যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার এর সভাপতিত্বে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত যুব কল্যাণ তহবিল পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
সফল আত্মকর্মী যুব ও যুব সংগঠনসমূহ কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্প সাফল্যজনকভাবে বাস্তবায়নের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং সামাজিক ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য যুবদেরকে পুরস্কৃত করার উদ্দেশ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন যুব কল্যাণ তহবিল থেকে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৫০০টি সফল আত্মকর্মী যুব ও যুব সংগঠনকে প্রকল্পভিত্তিক অনুদান প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় যুব কল্যাণ তহবিলের মূলধনের পরিমাণ বৃদ্ধি করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয় এবং প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যুব কল্যাণ তহবিলে সরকার প্রদত্ত অনুদান ব্যতিরেকে অন্যান্য উৎস হতে অনুদান সংগ্রহের উদ্যোগ নেয়ার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভায় যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আসাদুল ইসলামসহ পরিচালনা বোর্ডের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  
 
#
 
শফিকুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৫০৫  ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৮৩৩
 
বর্তমান সরকার জনবান্ধব সরকার 
            -জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন)ঃ
বর্তমান সরকার জনবান্ধব সরকার। জনগণকে দ্রুত ও উন্নত সেবা প্রদানে সক্ষম জনপ্রশাসন তৈরিতে সরকার সক্রিয়ভাবে কাজ করছে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ রাজধানীর বিয়ামে বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আয়োজিত জাতীয় কাইজেন কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। বাংলাদেশ 
লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ওসঢ়ৎড়ারহম চঁনষরপ ঝবৎারপবং ঃযৎড়ঁময ঞড়ঃধষ ছঁধষরঃু গধহধমবসবহঃ প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষে এই কনভেনশন আয়োজন করা হয়। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়ন করতে সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। 
লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর ড. এম আসলাম আলমের সভাপতিত্বে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, কেবিনেট বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম এবং জাইকা বাংলাদেশ কার্যালয়ের সিনিয়র প্রতিনিধি কোজি মিতোমোরি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।  
 
#
মাসুম/অনসূয়া/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫১৬ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৮৩২
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন)ঃ
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ৪৫তম বৈঠক কমিটির সভাপতি রেবেকা মমিন এর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। 
কমিটির সদস্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম মেহের আফরোজ, মো. মোজাম্মেল হোসেন, মোছা. মাহাবুব আরা বেগম গিনি, নাসরিন জাহান রতœা এবং মনোয়ারা বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
যেসব দেশে অধিকসংখ্যক নারীশ্রমিক কর্মরত আছে তাদের সার্বিক সহযোগিতা করার লক্ষ্যে একজন নারী কর্মকর্তা পদায়ন করার জন্য কমিটি সুপারিশ করে।
প্রসূতি স্বাস্থ্য সম্পর্কে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়। এছাড়াও নিরাপদ মাতৃত্বসেবা নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ট্রেনিং এন্ড ওরিয়েন্টেশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
বৈঠকে জানানো হয় গণপরিবহণে নারীদের নিগ্রহের ঘটনা প্রতিরোধে যাত্রীছাউনি এবং ঢাকা ও আন্তঃনগর জেলার বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী যানবাহনে ২৪ ঘণ্টা টোল ফ্রি হেল্পলাইন ১০৯ স্টিকার লাগানো হয়েছে।  
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।                                   
#
মৌমিতা/অনসূয়া/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪৩৮  ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৮৩১
 
 
বিএবি’র অ্যাক্রেডিটেশন সনদ পেয়েছে ৫৯টি প্রতিষ্ঠান
 
ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন)ঃ
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) ইতোমধ্যে ৫৯টি দেশি-বিদেশি ল্যাবরেটরি ও প্রতিষ্ঠানকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদানে সক্ষম হয়েছে। এর মধ্যে ৪৭টি টেস্টিং ল্যাবরেটরি, ৬টি ক্যালিব্রেশন ল্যাবরেটরি, ২টি মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি, ২টি ইন্সপেকশন সংস্থা ও ২টি সনদ প্রদানকারী সংস্থা রয়েছে। বর্তমান সরকারের নীতি সহায়তা ও পৃষ্ঠপোষকতার ফলে বিএবি’র পরিচিতি দেশের গ-ি পেরিয়ে এশিয়া অঞ্চলসহ আন্তর্জাতিক পরিম-লে ছড়িয়ে পড়েছে। 
বিশ^ অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) আয়োজিত আলোচনায় সভায় আজ এ তথ্য জানানো হয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্প সচিব ও বিএবি’র পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্। 
বিএবি’র মহাপরিচালক মোঃ মনোয়ারুল ইসলামের সভাতিত্বে বিএসটিআই’র মহাপরিচালক সরদার আবুল কালাম, বিএবি’র বোর্ড সদস্য ও ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের জীব বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এম. ইমদাদুল হক, বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শমশদ কোরোয়াসী, প্রাণআরএফএল গ্রুপের মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের প্রধান মারুফ কবির এবং আন্তর্জাতিক ল্যাবরেটরি এসজিএস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রতিনিধি মোস্তাক পারভেজ  সভায় বক্তব্য রাখেন। 
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পসচিব বলেন, বিএবি’র কার্যক্রম জোরদারের ফলে বাংলাদেশি পণ্য ও সেবার গুণগত মানোন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। বাংলাদেশি পণ্য ধীরে ধীরে উন্নত দেশগুলোর বাজারে প্রবেশ করছে। এর ফলে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ের সুযোগ বাড়ছে এবং বিশ^বাণিজ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে বিএবি’র প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও জনবল বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। 
শিল্পসচিব সেবাদানের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বিএবি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা দেন। তিনি শিল্পসমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ এবং এসডিজি-২০৩০ এর সফল বাস্তবায়নে সময়, অর্থ ও পরিদর্শন সাশ্রয়ের নীতির ভিত্তিতে সেবাদান প্রক্রিয়া জোরদারের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।  
 
 #
জলিল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৩১০  ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৮৩০
 
নিউইয়র্কে রোহিঙ্গাদের সাহায্যার্থে কনসার্ট
নিউইয়র্ক, ২৭ জুন : 
 
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাহায্যার্থে ২৫ জুন ম্যানহাটানস্থ বারুক পারফর্মিং আর্টস্ সেন্টারে কনসার্টের আয়োজন করে জাতিসংঘের স্টাফ রিক্রিয়েশন কাউন্সিলের ‘ইউএন চেম্বার মিউজিক সোসাইটি’। কনসার্টটিতে সহযোগিতা প্রদান করে বেসরকারি পারফর্মিং আর্টস্ গ্রপ ‘ব্রুকলীন রাগা ম্যাসিভ’। 
মানবতার জন্য আয়োজিত এই কনসার্ট উপলক্ষে দেওয়া জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজের বাণী পাঠ করেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এন্ড্রু গিলমোর। জাতিসংঘ মহাসচিব তার বাণীতে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দান ও মানবিক সহযোগিতা প্রদানে বাংলাদেশের উদারতার কথা উল্লেখ করেন এবং রোহিঙ্গাদের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসার জন্য এ জাতীয় কনসার্টের আয়োজনকে স্বাগত জানান। 
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেন, রোহিঙ্গাদের এই মানবিক সঙ্কট বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। সঙ্কটের মাত্রা এতটাই ব্যাপক যে জাতিসংঘের সংস্থাসমূহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই সঙ্কটে পাশে দাঁড়ানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছে। এই মানবিক সঙ্কটে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষে যা করা সম্ভব তার সবটুকুই করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রদূত বলেন, শুধু মানবিক সহযোগিতাই নয়, বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা যাতে স্বেচ্ছায়, নিরাপদে এবং নিরাপত্তা ও মর্যাদার সাথে দ্রুততম সময়ে নিজভূমিতে ফিরে যেতে পারে সে বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি। জাতিসংঘ মহাসচিব ব্যক্তিগতভাবে রোহিঙ্গা সঙ্কটের বিষয়টিকে দেখছেন বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। মহাসচিবের আশু বাংলাদেশ সফর রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।  
অনুষ্ঠানে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মিত একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর শুরু হয় মুল আয়োজন কনসার্ট। এই কনসার্ট থেকে উপার্জিত অর্থ বাংলাদেশের বেসরকারি সংস্থা ‘ব্রাক’ এর মাধ্যমে বাংলাদেশে আশ্রিত বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মানবিক সাহায্যার্থে প্রদান করা হবে। 
 অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক সংগীত পিপাসু দর্শক-শ্রোতার পাশাপাশি জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১০০০ ঘণ্টা  
Todays handout (5).docx