Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ নভেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 14.11.2017

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৭৩
বর্তমান সরকার ১০ লাখ দুঃস্থ নারীদের মাঝে চাল বিতরণ করছে
                                                  --- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
 
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, বর্তমান সরকার সুবিধা বঞ্চিত দুঃস্থ নারীদের উন্নয়নে ভলনারেবল গ্রুপ উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এ কার্যক্রমের আওতায় সারাদেশের ১০ লাখ দুঃস্থ মহিলাকে মাসে ৩০ কেজি করে ২৪ মাসব্যাপী চাল সরবরাহ করছে। 
তিনি আজ ঢাকায় আগারগাঁও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে নেদারল্যান্ড সরকারের সখি প্রকল্প ও আমরাই পারি পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ জোট আয়োজিত কারিগরী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারীদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
জোটের চেয়ারপার্সন সুলতানা কামাল এর সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন- নেদারল্যান্ড দূতাবাসের ফাস্ট সেক্রেটারি ড. এ্যানি ভেস্ট জেন্স, সেলিনা আহমেদ ও জিন্নাত আরা হক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন কার্যক্রমে নারী-পুরুষের সমন্বিত অংশগ্রহণ করা অপরিহার্য। তিনি আরো বলেন, দেশব্যাপী নির্যাতনের স্বীকার নারী-শিশুদের সেবা প্রদানে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ৬০টি ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেল স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া স¦ল্পমূল্যে কর্মজীবী মহিলাদের নিরাপত্তা ও আবাসন সুবিধা প্রদানে বিভিন্ন জেলায় নতুন কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল-কাম-স্ট্রেনিং স্টোর নির্মাণের কাজ চলছে। তিনি এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পে নারী কল্যাণকর কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে বলেন- একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প এলজিএসপি প্রকল্পে সংখ্যাগরিষ্ট নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি আয়োজক সংগঠনটিকে নারী জীবন মানউন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে আরো নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণের পরামর্শ দেন।  
পরে প্রতিমন্ত্রী সংগঠনের পক্ষ থেকে আয়বর্ধনমূলক কারিগরী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নারীদের মাঝে সম্মাননা পদক প্রদান করেন। 
#
 
আহসান/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২২১০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                   Number : 3072

Strong ties between Bangladesh and Denmark continues

Dhaka, 14 November :

Foreign Secretary of Bangladesh Md. Shahidul Haque welcomed State Secretary of the Danish Development Cooperation, Martin Bille Hermann today discuss among others the present Rohingya crisis and bilateral relations within trade and development.

Martin Bille Hermann praised Bangladesh for having performed a great task by taking in the hundreds of thousands Rohingyas who have fled Myanmar since the influx began on August 25 Denmark was one of the first responding donors to the on-going crisis and has so far committed over DKK 120 million (USD 18.7 million) for humanitarian relief of the Rohingya refugees through UN agencies and NGO’s.

During the meeting, the two counterparts signed a political declaration regarding Denmark’s support to the local communities in Cox’s Bazar. The fast and sudden Rohingya influx, repeating floods and cyclones during the monsoon have put severe pressure on livelihoods in Cox’s Bazar. Thus, Denmark has allocated an additional DKK 33 million (USD 5.2 million) to the existing Country Programme which includes agricultural education, climate change adaptation and human rights support to the local people in Cox’s Bazar. 

Md. Shahidul Haque and Martin Bille Hermann also discussed the mutual development cooperation where Bangladesh has made impressive achievements. The Danish State Secretary, congratulated Bangladesh for its results within poverty reduction, access to education and health as some of the most significant results. On the same note, the Danish State Secretary underlined the importance of collaboration on fulfilment of the Sustainable Development Goals. As a part of the cooperation, Denmark and Bangladesh hosted a joint Green Growth Conference in April in Dhaka where experts from both countries discussed how Bangladesh can embark upon a green transition as Denmark has undergone.

The two officials also had the chance to discuss bilateral trade between Denmark and Bangladesh. Trade between the two countries has doubled over the last five years and it seems clear that the cooperation is moving from aid to trade.

Migration, human rights and the upcoming elections were among other important subjects that were discussed during the meeting.

#

Khaleda/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/2040Hours

 

Handout                                                                                                              Number : 3071

New Singapore High Commissioner met Foreign Minister

Dhaka, 14 November :

New High Commissioner of Singapore to Bangladesh (based in Singapore) Derek LohEu-Tse met Foreign Minister A H Mahmood Ali today at the Foreign Ministry.

Congratulating the new High Commissioner, the Foreign Minister expressed satisfaction over the existing close relations between Bangladesh and Singapore. He stressed on further deepening of bilateral cooperation in trade, investment and other areas of mutual interest. Foreign Minister particularly encouraged Singaporean investment in the energy and infrastructure sector of Bangladesh. The High Commissioner reiterated Singapore’s interest in the Power generation and LNG sector, Airport and Port development, and management areas. They have discussed about the Prime Minister’s expected visit to Singapore in early next year.

Foreign Minister opined that ASEAN, as an successful regional body, could play important role in addressing the Rohingya crisis. He also sought Singapore’s support in the effort for early repatriation of forcibly displaced Myanmar nationals from Bangladesh and also for securing a durable solution of the Rohingya problem.

The High Commissioner also met the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahariar Alam today. They concentrated more on enhancing bilateral trade and investment, particularly on attracting Singapore investment in the infrastructure, LNG and financial service sectors.

#

Khaleda/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/2030Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৭০
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ২ জন পুরুষ, ১ হাজার ৮ শত ৮৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৯ শত ৮৫ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৫০ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত ৮৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৬ শত ৩৯ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ২৩ জন পুরুষ, ৫ শত ১৫ জন নারী মিলে ৯ শত ৩৮ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ৯ শত ৫৮ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ৪৫ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৩ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ৭৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ৯৪ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩ শত ৭১ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৪ শত ২৬ জন পুরুষ, ১ হাজার ৫ শত ৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৯ শত ২৯ জন, শামলাপুর ক্যাম্পে ৮ শত ১২ জন পুরুষ, ৯ শত ৬২ জন নারী মিলে ১ হাজার ৭ শত ৭৪ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১৫ হাজার ৭ শত ৩৯ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৫ লাখ ২৭ হাজার ৭ শত ৯৭ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ২৯ হাজার জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২৫ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                    নম্বর : ৩০৬৯
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
      উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ২০ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩৬ ট্রাকের মাধ্যমে ১৭২ মেট্রিকটন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার ২ শত ৭৬ প্যাকেট শুকনো খাবার, ১৯ হাজার ৬ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৬৮
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে 
একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের কার্যক্রম প্রদর্শন
 
 
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
আজ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলনকক্ষে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প কার্যক্রমের ওপর এক ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভাগের সচিব মাফরুহা সুলতানা ফরিদপুর জেলার সদর, মধুখালী, বোয়ালমারী, নগরকান্দা, চরভদ্রাসন, সালথা ও ভাংগা উপজেলার কর্মকর্তা ও উপকারভোগীদের সাথে কথা বলেন। এসময় তিনি ঋণ অনুমোদন, কিস্তি আদায় ও সঞ্চয় জমা কার্যক্রম ভিডিওতে দেখেন।
সমবায় সচিব বলেন, প্রকল্পটিতে গরিব ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর টাকা সহজে তোলা, জমা ও আর্থিক স¦চ্ছতা নিশ্চিতকরণে অনলাইনে সকল আর্থিক ব্যবস্থাপনা সম্পাদন করা হচ্ছে। এ প্রকল্পের বিশেষ সুবিধা হচ্ছে অনলাইনে সঞ্চয় ও কিস্তি জমা দেয়া এবং ঋণ উত্তোলন করা, যা সুবিধাভোগীদের ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে অবহিত করা হয়।
#
 
আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৬৭
এভিয়েশন সেক্টরে সহযোগিতা করতে চায় আইএটিএ 
 
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
বাংলাদেশের বিমানবন্দরসমূহের নিরাপত্তা, যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন, অবকাঠামোগত সক্ষমতা বৃদ্ধি ও  বিমান যাত্রাকে নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে সহযোগিতা করতে চায় ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট এসোসিয়েশন (আইএটিএ)। আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সথে সাক্ষাৎকালে আইএটিএ রিজিওনাল ভাইস  প্রেসিডেন্ট ঈড়হৎধফ ঋৎবফৎরপশ ঔধসবং ঈষরভভড়ৎফ এ সহযোগিতার প্রস্তাব  দেন। 
আইএটিএ ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেন, এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির জন্য এ অঞ্চলে এভিয়েশন সেক্টরে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে। 
মন্ত্রী বলেন, সরকার বিমানবন্দরসমূহের উন্নয়ন ও আকাশপথ যাত্রাকে নিরাপদ করতে সম্ভব সব কিছু করছে। তিনি আইএটিএ’র প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। 
আইএটিএ’র ম্যনেজার আজহার আজহারি ও আইএটিএ’র বাংলাদেশ ম্যানেজার পারভেজ ইব্রাহিম এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
মাহবুবুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৬৬
গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস মা ও শিশু স্বাস্থ্যের  জন্য বড় হুমকি
               --- মেহের আফরোজ চুমকি
 
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন,  প্রতি ১০০ জন গর্ভবতী নারীর মধ্যে ২০ জন গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, যা পরে টাইপ টু ডায়াবেটিসে রূপান্তরিত হয়। অনেক ক্ষেত্রে শিশুরও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা নারী ও শিশু স্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি। একমাত্র সচেতনতা ও পরিকল্পিত গর্ভধারণ নারীকে এই দুর্যোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।  
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের মিলনায়তনে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি আয়োজিত এক  আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাসচিব মোঃ সাইফুদ্দিন, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মহাপরিচালক ডাঃ নাজমুন নাহার, ডায়াবেটিক সমিতি ল্যাবরেটরি উন্নয়ন প্রকেল্পর পরিচালক ডাঃ শুভাগত চৌধুরী প্রমুখ। 
অনুষ্ঠানে মোঃ সাইফুদ্দিন বলেন, অনেক  সময়  ডায়াবেটিসে আক্রান্ত  শিশুরা  পরিবার এবং সমাজে  ডায়াবেটিস রোগী হওয়ার কারণে অবহেলার শিকার হয় কিন্তু সেটা উচিত নয়, কারণ শিশুরা ডায়াবেটিসের জন্য দায়ী নয়। নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন করলে ডায়বেটিস থাকা সত্ত্বেও মানুষ সুস্থ থাকতে পারে। 
ডাঃ নাজমুন নাহার বলেন, গর্ভাবস্থায় যেসব নারীরা  ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয় পরে তাদের মধ্যে  ৫০ শতাংশ নারী স্থায়ী  ডায়াবেটিসে  আক্রান্ত হয় যা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।  
ডাঃ শুভাগত চৌধুরী বলেন, যে সব রোগে মানুষ মারা যায় তার মধ্যে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া বর্তমান বিশ্বে ৯ম অবস্থানে আছে। তিনি বলেন, গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়া বর্তমানে একটি বড় সমস্যা এবং সমস্যার কারণ হলো অপরিকল্পিত গর্ভধারণ। গর্ভাবস্থায় নারী পর্যাপ্ত পুষ্টি না পাওয়ার কারণে এই সমস্যা তৈরি হয় এবং এ কারণে শিশু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। এ জন্য এবারের বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সকল গর্ভধারণ হোক পরিকল্পিত’।
#
 
খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৪৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৬৫
স্বচ্ছতা, নিষ্ঠা ও দ্রুততার সাথে প্রকল্প সম্পন্ন করতে হবে
                                             --- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর) :
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা, নিষ্ঠা ও দ্রুততার সাথে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, স্বাস্থ্যখাতের ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে সর্বাধিক প্রাধান্য দেওয়া উচিত। 
আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্যখাতের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এই নির্দেশ দেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের সময় স্বাস্থ্যখাতে যে সাফল্য এসেছে তাকে আরো ঊর্ধ্বে নিয়ে যেতে হবে। এ জন্য আগামী দিনের কর্মসূচির সুষ্ঠু ও সফল বাস্তবায়ন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিশ্চিত করতে হবে। একটি জনবান্ধব চিকিৎসাব্যবস্থা গড়ে তুলতে হলে এই খাতের কোনো অংশে অনিয়ম ও গাফিলতি মেনে নেয়া যাবে না।
তিনি বলেন, আর্থসামাজিক খাতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে হলে সকল চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে আরো যতœবান হতে হবে। তৃণমূল মানুষের বিশেষ করে দরিদ্র মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারের পদক্ষেপগুলোর সফল বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদেরকে তৎপর থাকতে হবে। 
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ফয়েজ আহম্মেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর এবং বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩০৬৪
 
ছাত্রদের ভূমিসংক্রান্ত মৌলিক ধারণা থাকা দরকার
                                                    -ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ কার্তিক (১৪ নভেম্বর ) :  
 
শিক্ষাঙ্গণে ভূমিসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো পাঠ্যসূচি অন্তর্ভুক্ত নেই। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সেক্টর সম্বন্ধে পূর্বজ্ঞান না থাকায় অনেক সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তা বিপাকে পড়েন। তাই ভূমি সম্বন্ধে মৌলিক ধারণা অর্জন অত্যন্ত জরুরি।  
 
আজ রাজধানীর কাটাবনে ভূমিপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ৬ষ্ঠ হতে ১২ তলা ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, দেশে ভূমি সংস্কার ও প্রশিক্ষণের জন্য একটি ইনস্টিটিউট হওয়া প্রয়োজন। ভূমিসংক্রান্ত আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর প্রশিক্ষণে দেশ পিছিয়ে আছে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতি দূর করা সম্ভব। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ভূমির উন্নয়ন কাজ শুরু হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে এ কাজ চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মানসম্পন্নভাবে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হবে।  
 
ভূমিসচিব এম এ জলিলের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান, ভূমিপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক সাহেদ সবুরসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
 
#
রেজুয়ান/তৌহিদ/জসীম/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম /২০১৭/১৫৩৬ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩০৬৩
 
জাতিসংঘের মিলিটারি অ্যাডভাইজরের সাথে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের বৈঠক 
 
 
নিউইয়র্ক, ১৪ নভেম্বর :
 
জাতিসংঘ সদরদপ্তরে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের মিলিটারি অ্যাডভাইজর লেফটেন্যান্ট জেনারেল কার্লোস হামবার্টো লইটি (খরবঁঃবহধহঃ এবহবৎধষ ঈধৎষড়ং ঐঁসনবৎঃড় খড়রঃবু) এর সাথে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান ১৩ নভেম্বর এক বৈঠকে মিলিত হন।    
 
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থানে উন্নীত হওয়ায় এসময় মিলিটারি অ্যাডভাইজর বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানান। তিনি শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের পেশাগত দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। লইটি আশা করেন আগামী দিনগুলোতেও বাংলাদেশের এই ভূমিকা অব্যাহত থাকবে এবং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। 
 
সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান বিশ্ব শান্তি রক্ষায় বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ সবসময়ই তার অগ্রণী ভূমিকা অব্যাহত রাখবে এবং নিবেদিতভাবে কাজ করে যাবে। বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্বরত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে মিলিটারি অ্যাডভাইজরকে সিনিয়র সচিব অনুরোধ জানান। এসময় সিনিয়র সচিব মিলিটারি অ্যাডভাইজরকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান এবং এ সংক্রান্ত একটি আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করেন। 
 
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো: মোজাম্মেল হক খানের নেতৃত্বে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যসহ পাঁচ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল ইতোমধ্যে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো’তে নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী কন্টিনজেন্ট পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সফরের অংশ হিসেবে তারা গতকাল জাতিসংঘ সদরদপ্তরে শান্তিরক্ষা কার্যক্রম সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে মতবিনিময় করেন। 
 
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জালাল আহমেদ, জাতিসংঘে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের উপস্থায়ী প্রতিনিধি তারেক মো. আরিফুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এয়ার কমোডর মোহাম্মদ বেলাল এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
তৌহিদুল/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২০০ ঘণ্টা 
Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon