Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 21.02.2019

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭৩৫
 
চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় নৌপরিবহন ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
রাজধানীর চকবাজারে গতকাল রাতে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ।
এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রীদ্বয় নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ও আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।
#
 
জাহাঙ্গীর/আনোয়ার/এনায়েত/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২২২০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৭৩৪
 
সিউলে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহিদ দিবস পালিত
 
সিউল, ২১ ফেব্রুয়ারি :
বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউলে যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদায় মহান শহিদ দিবস ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ পালিত হয়েছে। পূর্ণ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য দূতাবাস বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আনসান সিটির মাল্টিকালচারাল সার্পোট সেন্টারে ২০ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে দশটায় সমবেত কন্ঠে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙনো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা ঘটে। সমবেত কন্ঠে গানটি পরিবেশন করেন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারবর্গ। এ সময় আনসান সিটি মেয়রের প্রতিনিধি ও কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। এর পরে ভাষা শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরবর্তীতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয় এবং ভাষা আন্দোলনের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। 
পরে রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম, আনসান সিটির মেয়র হিউন সন লিম, দূতাবাসরে সকল র্কমর্কতা-র্কমচারী ও বাংলাদিেশ কমউিনটিরি সদস্যরা র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন এবং পায়ে হেঁটে শহিদ মিনারে যান। প্রথমে রাষ্ট্রদূত ও পরে সটিি ময়েররে পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা এবং কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা শহিদ মনিারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। 
২১শে ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে দশটায় রাষ্ট্রদূত কর্তৃক দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্যে দিয়ে তৃতীয় পর্বের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এর পরে উন্মুক্ত আলোচনা র্পবে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এবং কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরনে। 
একই দিন বিকাল তিনটায় কোরিয়ান ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কো-এর সেমিনার হলে দবিসটি উপলক্ষে চতুর্থ ও সর্বশেষ পর্বের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এতে ওমান, আজারবাইজান, কনেয়িা, সয়িরোলয়িন, লবোনন, শ্রীলঙ্কা, রুয়ান্ডা, কাতার, জাম্বয়িা, কোস্টারকিার রাষ্টদূতবৃন্দ সংযুক্ত আরব আমরিাত, ইকুয়ডের, ইন্দোনশেয়িা অ্যাঙ্গোলা, মরক্কো আইভরি কোস্টরে কূটনতৈকিরা এবং ভাষাতাত্ত্বকি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপকরা উপস্থতি ছলিনে।
রাষ্ট্রদূত আবদিা ইসলাম তার স্বাগত বক্তব্যে র্সবকালরে র্সবশ্রষ্ঠে বাঙালি বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান এবং ভাষা আন্দোলনরে শহিদদের  প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করনে। ভাষা আন্দোলনরে ৬৭তম র্বাষকিী উদযাপন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ইউনস্কেো র্কতৃক আর্ন্তজাতকি মাতৃভাষা দবিস ঘোষণার ২০তম র্বাষকিী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজতি অনুষ্ঠানে উপস্থতি হওয়ার জন্য অতথিেিদরকে ধন্যবাদ জানান। 
#
 
সিউল দূতাবাস/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                            Number : 733

 

 New Delhi mission pays homage to language martyrs

New Delhi, 21 February :

 

            Bangladesh High Commission in New Delhi today paid tribute to the martyrs of the 1952 language movement with a resolve to uphold the spirit for which the heroes laid down their lives. 

            The national flag was lowered to half mast at the chancery premises by High Commissioner Syed Muazzem Ali in observance of the Language Martyrs’ Day of Bangladesh and International Mother Language Day. Officers and officials of the mission were present.

            Amar Ekushey messages from President Md. Abdul Hamid, Prime Minister Sheikh Hasina, Foreign Minister Dr. AK Abdul Momen and State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were read out.

            Special prayer was offered seeking divine blessings for the language heroes and Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

            One minute silence was observed in mourning the death of about 70 people in a devastating fire in Dhaka’s Chowkbazar on Wednesday night.

            Message from Ms Audrey Azoulay, Director General of UNESCO on the occasion of International Mother Language Day was read out.

            Syed Muazzem Ali later moderated a panel discussion highlighting the importance of teaching the indigenous people in their mother languages. The discussion was participated by Jawaharlal Nehru University teacher Syed Anwar Hossain and Director General of Indian Institute of Mass Communication (IIMC)K G Suresh.

            The day’s programme was rounded off with rendering of patriotic and language movement songs.

#

Mehboob/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2019/2107 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৭৩২
 
 
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে 
মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত
 
 
নিউইয়র্ক, ২১ ফেব্রুয়ারি :
আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ও নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের যৌথ উদ্যোগে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করা হয়। ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা ৩০ মিনিট থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রহর পর্যন্ত মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান শুরু হয় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। এর পর শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল জেনারেল মিজ সাদিয়া ফয়জুননেসা। অত:পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক পর্ব। একুশের কবিতা আবৃত্তি, গান, গানের সাথে একক ও দলীয় নৃত্য এবং সমবেত সংগীত দিয়ে সাজানো সাংস্কৃতিক পর্বটি পরিচালনা করেন প্রবাসী নাট্যশিল্পী টনি ডায়েস এবং তার সহধর্মিণী প্রিয়া ডায়েস।
সাংস্কৃতিক পর্ব শেষে রাত দশটায় শুরু হয় আলোচনা অনুষ্ঠান। আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই ভাষা শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অতঃপর দিবসটি উপলক্ষে দেওয়া রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
জাতিসংঘে ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) এর বার্ষিক শুনানিতে যোগদান উপলক্ষে নিউইয়র্ক সফররত বাংলাদেশের সংসদ সদস্য ডা. এ এফ এম রুহুল হক, মোঃ আবু জহির, বেনজীর আহমেদ ও আহসান আদেলুর রহমান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার বাঙালির উপস্থিতিতে নিউইয়র্ক সময়ে ২১শে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে মিশনস্থ অস্থায়ী শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করে ভাষা শহিদদের প্রতি সম্মান জানানো হয়। আমার ভাইয়ের রক্ত রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সাথে রাত ১২টা এক মিনিটে মিশনে স্থাপিত শহিদ মিনারে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এবং নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল জেনারেল মিজ সাদিয়া ফয়জুননেসার নেতৃত্বে কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। একে একে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, যুক্তরাষ্ট্র সেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, যুব লীগ, ছাত্রলীগ, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ স্পোর্টস্্ কাউন্সিল ও সোনালী এক্সচেঞ্জসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাঙালিরা।
সংসদ সদস্যসহ সকল বক্তা মহান ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অব্যাহতভাবে পরপর তিনবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের হাতকে আরো শক্তিশালী করতে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান এবং সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার অনুরোধ জানান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন স্থায়ী মিশনের হেড অভ্ চেন্সারি নিরুপম দেব নাথ।
#
স্থায়ী মিশন/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০৩৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ৭৩১
 
ভিয়েতনামে মহান শহিদ দিবস ও অন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ উদযাপন
হ্যানয়, ভিয়েতনাম, ২১ ফেব্রুয়ারি : 
কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি :হ্যানয়, ভিয়েতনাম ২১ ে বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়, ভিয়েতনামে মহান শহিদ দিবস ও অন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং  উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রদূত কর্তৃক জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিত করা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বিশে^র বিভিন্ন জ্ঞানী-গুণী কবিদের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এক বিশেষ কবিতা পাঠের আসর আয়োজন করা হয়।
ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ সকালে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। দূতাবাসের কর্মচারীরা এবং ভিয়েতনামে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা এবং স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
দুপুরে স্থানীয় অভিজাত মিলিয়া হোটেলে শহিদ দিবসের তাৎপর্য্য উল্লেখ করে এক বিশেষ কবিতা পাঠের আসর ও মধ্যহু ভোজের আয়োজন করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিরা, ভিয়েতনামের ডিপ্লোমেটিক কোরের ভাইস-ডিন (প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদূত), ভারত, শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সুইজারল্যান্ড এবং ইতালির রাষ্ট্রদূত/প্রতিনিধিবৃন্দ, ভিয়েতনাম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরর উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তা, ভিয়েতনামের একমাত্র ইংরেজি দৈনিক ভিয়েতনাম  নিউজের প্রতিনিধি, ভিয়েতনাম টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ও অন্যান্য মিডিয়া,  ব্যবসায়ী প্রতিনিধিবৃন্দসহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে রাষ্ট্রদূত আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। বক্তব্যের শুরুতে তিনি ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে মহান ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা এবং ইউনেস্কো কর্তৃক মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভের ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা পালনের জন্য প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অগ্রগতির কথা উল্লেখ করেন। তিনি বিশে^র সকল ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করে এসডিজি বাস্তবায়নে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানান।
ডিপ্লোমেটিক কোরের ভাইস ডিন তাঁর বক্তব্যে মাতৃভাষার জন্য বাংলাদেশের অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং এ বিষয়ে বিভিন্ন তাৎপর্য তুলে ধরেন। ভাষা শহিদদের ওপর নির্মিত দু’টি প্রামাণ্য চিত্র এ সময় প্রদর্শন করা হয়।
পরিশেষে, কবিতা পাঠ আসরে বিশে^র বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নয়জন কবি (গধহভৎবফ ঈযড়নড়ঃ (অষ্ট্রিয়া), উৎ. ঝঁফরঢ়ঃড় ঈযধঃঃবৎলবব (ভারত), ইবহমঃ ইবৎম (সুইডেন), এধনৎরবষ ঋৎধহপড় (কলমম্বিয়া), ঝধঃশধহর এযড়ংয (ইন্ডিয়া), ঔড়ংব গঁপযহরশ (ফ্রান্স), ইরঢ়ষধন গধলবব (ভারত), ঋবৎহধহফড় জধহফড়হ (কলোম্ভিয়া) ও অসরহঁৎ জধযসধহ (বাংলাদেশ) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে তাঁদের নিজ নিজ ভাষায় কবিতা আবৃত্তি করেন।
অনুষ্ঠান শেষে আমন্ত্রিত অতিথিদেরকে বাংলাদেশি খাবার সহকারে মধ্যাহু ভোজে আপ্যায়িত করা হয় ।
#
সামিনা/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৯৫৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ৭৩০
 
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে
শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন
 
কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি :
কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আজ পালিত হলো মহান শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
একুশের শুরুতে উপ-হাইকমিশন চত্বরে ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতীয় সংগীতের সাথে পতাকা অর্ধনমিত করার মাধ্যমে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। পতাকা অর্ধনমিত করেন উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান। এর পর ভাষা শহিদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এর পর বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন আয়োজিত প্রভাত ফেরি শুরু হয়। এটি সোহরাওয়ার্দী এভেনিউয়ে ‘বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ও তথ্যকেন্দ্র’ থেকে শুরু হয়ে উপ-হাইকমিশন চত্বরে এসে শেষ হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন কলকাতার কবি, সাহিত্যিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ও বুদ্ধিজীবী, বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা, কলকাতায় অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিকবৃন্দ, কলকাতার ভাষাপ্রেমী, কলকাতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এবং বিভিন্ন নাট্য সংগঠনের সভ্যবৃন্দ। 
প্রভাত ফেরি শেষে উপ-হাইকমিশন চত্বরে অবস্থিত শহিদ মিনারে ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। এর পর মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।  
২১শে ফেব্রুয়ারি মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরতে বিকেলে কলা মন্দিরের কলাকুঞ্জ সভাগৃহে (৪৮, শেক্সপীয়র সরণি, কলকাতা-৭০০০১৭) এক বহুভাষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কলকাতায় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট প্রতিনিধিরা এতে নিজ নিজ ভাষায় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা উপস্থাপন করেন। এদের মধ্যে ছিল নেপাল, রাশিয়া, জার্মানি, থাইল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেট। অনুষ্ঠানে কলকাতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন করে দর্শক শ্রোতাদের মুগ্ধ করেন।
#
 
মোফাকখারুল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৯২৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৭২৯
 
চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের শোক
 
ঢাকা, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) : 
 
রাজধানীর চকবাজারে গতকাল রাতে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, শ্রম ও কর্মসংস্থান  প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী।   
শোকবার্তায় মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ও আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।  
#
শাহেদ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯১৬ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number : 728

 

Bangladesh Embassy in Tokyo observed International Mother Language Day

 

Tokyo, 21 February :

 

            Bangladesh Embassy in Tokyo Today observed 'Shaheed Dibosh and International Mother Language Day-2019' in a befitting manner through hoisting the national flag at half-mast at the embassy premises. This was followed by one-minute silence and special prayer to pay deep respect to the language martyrs. Later, Rabab Fatima, Ambassador of Bangladesh to Japan, led the embassy officials and community members to place floral wreath at the altar of the Shaheed Minar at Bangabandhu Auditorium of the Embassy. Different political, socio-cultural organizations also placed their floral wreaths on behalf their respective organizations. The messages of  President, Prime Minister, Foreign Minister and  State Minister for Foreign Affairs were read out.

 

            The Ambassador in her welcome remarks paid deep tribute to the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and the language martyrs for their supreme sacrifices and assured that Bangladesh Embassy in Tokyo will always continue its efforts to publicize the significance of Shaheed Dibosh and International Mother Language Day in Tokyo. President of Japan-Bangladesh Society, Ambassador Matsushiro Horiguchi (former Ambassador of Japan to Bangladesh) also spoke at the occasion as a special guest and Kazuhiro Watanabe, Translator of Bangabandhu’s Unfinished Memoirs in Japanese presented his key note speech highlighting the significance of the Day. Expatriate Bangladesh community members also took part in the discussion and paid their tribute to the language martyrs.

            The programme was attended by, among others Shohei Hara, Director General of JICA, Professor Yuka Okuda from Tokyo University of Foreign Studies, Akiko Nara, Machiko Kono-Whiting, Director of The Asia Pacific Ladies Friendship Society (ALFS), Japanese business leaders, government officials and many expatriate Bangladesh community members.

 

#

Shiplu/Mahmud/Parvez/Abbas/2019/1905 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ৭২৭
 
মুম্বাইয়ে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন
মুম্বাই, ২১ ফেব্রুয়ারি :
বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, মুম্বাই যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশে মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ ভাস্তু সংগ্রহশালা (সিএসএমভিএস মিউজিয়াম) এর অডিটোরিয়ামে অমর একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহারাষ্ট্র সরকারের প্রিন্সিপাল  সেক্রেটারি (অর্থ বিষয়ক) রাজাগোপাল দেভারা। অন্যান্য বক্তাদের মধ্যে ছিলেন ড. সত্ত্যেন্দ্র উপাধ্যায়, পরিচালক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, সোমাইয়া বিদ্যাবিহার; মোহাম্মদ সোয়েব ইমরান, জেনারেল ম্যানেজার, এবি ব্যাংক, মুম্বাই শাখা; সুজন সাহা, সিইও, বিএএসএফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা এবং ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এর পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। আলোচকদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আলোচনাপর্ব অনুষ্ঠিত হয়। আলোচকরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ মাতৃভাষার সংরক্ষণ এবং প্রচারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন। মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার মোঃ লুৎফর রহমান তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের মহান শহিদ দিবসের তাৎপর্য ও জাতীয় জীবনে এর গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। এ সময় তিনি  আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে অমর একুশের স্বীকৃতির পটভূমি ব্যাখ্যা করেন। এর পর স্থানীয় কবিতাপ্রেমী ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা কবিতা আবৃত্তি করেন। 
আলোচনা পর্ব শেষে স্থানীয় মাতৃভাষাপ্রেমী একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আনাম প্রেম’ এর সদস্যদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঞ্চালন করা হয়। শিল্পীরা তাঁদের বিভিন্ন পরিবেশনার মাধ্যমে মাতৃভাষা সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। মুম্বাইস্থ কূটনৈতিক কোরের সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, প্রবাসী বাংলাদেশি, উপ-হাইকমিশনের সদস্যবৃন্দ এবং স্থানীয় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া প্রতিনিধি এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শেষে সকলকে আপ্যায়িত করা হয়। 
#
 
নাফিসা/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৯২০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭২৬
 
অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্ত চকবাজার এলাকা পরিদর্শন করেছেন শিল্পমন্ত্রী
দুর্ঘটনা তদন্তে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন
 
ঢাকা, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
গতরাতে (২০ ফেব্রুয়ারি) গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজধানীর চকবাজার এলাকা পরিদর্শন করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। আজ দুপুরে তিনি দুর্ঘটনা কবলিত ভবন সরেজমিনে ঘুরে দেখেন। এ সময় শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মফিজুল হক ও মিজানুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনসহ শিল্প মন্ত্রণালয়, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ এবং বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 
শিল্পমন্ত্রী পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুর্ঘটনায় আহতদের দেখতে যান। তিনি সেখানে তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুল হালিম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাছির উদ্দিন, বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: রোকেয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন। 
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিল্পমন্ত্রী সাংবাদিকদেরকে বলেন, চকবাজার এলাকার রাজ্জাক ভবনে সংঘটিত অগ্নিকা-ের ঘটনা গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ থেকে সংঘটিত হয়েছে। এরপরও এ দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান, প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং অগ্নি দুর্ঘটনা পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ প্রদানের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে ১২ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এ কমিটি আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করবে। এর আলোকে শিল্প মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রাজধানীর পুরান ঢাকায় অবস্থিত কেমিকেল ও প্লাস্টিক কারখানাগুলো পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ জায়গায় স্থানান্তরের লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে দু’টি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে কেমিকেল কারখানা স্থানান্তরের জন্য কেরানীগঞ্জে ‘বিসিক কেমিকেল পল্লী প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৫০ একর জমির ওপর গড়ে তোলা এ প্রকল্পে ৯শ’ ৩৬টি প্লট থাকছে। প্রকল্পটি জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২১ সময়ে বাস্তবায়িত হবে। এর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২০১ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এছাড়া, প্লাস্টিক শিল্পের উন্নয়নে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার বরবর্তা মৌজায় ‘বিসিক প্লাস্টিক শিল্পনগরী প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৫০ একর জমির ওপর স্থাপিত এ নগরীতে ৩শ’ ৬০টি প্লট থাকবে। দ্রুত প্রকল্প দু’টি বাস্তবায়ন করা হবে বলে তিনি জানান। 
এদিকে অগ্নি দুর্ঘটনা তদন্তে আজ ১২ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মফিজুল হককে কমিটির আহ্বায়ক এবং বিসিকের পরিচালক (প্রকল্প) মোঃ আব্দুল মান্ননকে এর সদস্য সচিব করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, কল-কারখানা অধিদপ্তর, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, ঢাকা মেট্রো পলিটন পুলিশ এবং ঢাকা জেলা প্রশাসকের একজন করে উপযুক্ত প্রতিনিধি, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর, বাংলাদেশ কেমিকেল অ্যান্ড পারফিউমারি মার্চেন্ট এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ এসিড মার্চেন্ট এসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ পেইন্টস্, ডাইজ এন্ড কেমিকেল মার্চেন্টস্ এসোসিয়েশনের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অভ্ কেমিকেল সায়েন্টিস্টের সাধারণ সম্পাদক কমিটিতে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। এ কমিটি আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাখিল করবে। তদন্ত প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ ও প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে অগ্নি দুর্ঘটনা পুনরাবৃত্তি রোধে সুপারিশ করতে বলা হয়েছে। 
#
জলিল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৭২৫
 
বাংলা হোক জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা
                           --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিশ্বে ত্রিশ কোটিরও বেশি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা ভাষাভাষীর সংখ্যার দিক দিয়ে ৭ম। রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ মাতৃভাষা বাংলা জাতিসংঘের দাপ্তরিক ৬টি ভাষার সাথে ৭ম ভাষা হিসেবে যুক্ত হোক এটি আমাদের দাবি ও প্রত্যাশা।
একুশে ফেব্রুয়ারি সকালে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
ভাষা শহীদ ও ভাষা সংগ্রামীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এ সময় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মাতৃভাষা চর্চা ও এর প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখতে বিজাতীয় কায়দায় বাংলা উচ্চারণ থেকে বিরত থাকা আমাদের সকলের পবিত্র দায়িত্ব।
#
 
 
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৭৩৫ঘণ্টা 
Todays handout (11).docx Todays handout (11).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon