তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৩৫
চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় নৌপরিবহন ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
রাজধানীর চকবাজারে গতকাল রাতে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এবং ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ।
এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রীদ্বয় নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান ও আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।
#
জাহাঙ্গীর/আনোয়ার/এনায়েত/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২২২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৩৪
সিউলে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহিদ দিবস পালিত
সিউল, ২১ ফেব্রুয়ারি :
বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউলে যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদায় মহান শহিদ দিবস ও আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ পালিত হয়েছে। পূর্ণ মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য দূতাবাস বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করে।
দক্ষিণ কোরিয়ার আনসান সিটির মাল্টিকালচারাল সার্পোট সেন্টারে ২০ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে দশটায় সমবেত কন্ঠে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙনো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা ঘটে। সমবেত কন্ঠে গানটি পরিবেশন করেন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারবর্গ। এ সময় আনসান সিটি মেয়রের প্রতিনিধি ও কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। এর পরে ভাষা শহিদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরবর্তীতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয় এবং ভাষা আন্দোলনের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
পরে রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম, আনসান সিটির মেয়র হিউন সন লিম, দূতাবাসরে সকল র্কমর্কতা-র্কমচারী ও বাংলাদিেশ কমউিনটিরি সদস্যরা র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন এবং পায়ে হেঁটে শহিদ মিনারে যান। প্রথমে রাষ্ট্রদূত ও পরে সটিি ময়েররে পক্ষ থেকে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা এবং কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা শহিদ মনিারে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন।
২১শে ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে দশটায় রাষ্ট্রদূত কর্তৃক দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্যে দিয়ে তৃতীয় পর্বের অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এর পরে উন্মুক্ত আলোচনা র্পবে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এবং কোরিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরনে।
একই দিন বিকাল তিনটায় কোরিয়ান ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কো-এর সেমিনার হলে দবিসটি উপলক্ষে চতুর্থ ও সর্বশেষ পর্বের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। এতে ওমান, আজারবাইজান, কনেয়িা, সয়িরোলয়িন, লবোনন, শ্রীলঙ্কা, রুয়ান্ডা, কাতার, জাম্বয়িা, কোস্টারকিার রাষ্টদূতবৃন্দ সংযুক্ত আরব আমরিাত, ইকুয়ডের, ইন্দোনশেয়িা অ্যাঙ্গোলা, মরক্কো আইভরি কোস্টরে কূটনতৈকিরা এবং ভাষাতাত্ত্বকি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপকরা উপস্থতি ছলিনে।
রাষ্ট্রদূত আবদিা ইসলাম তার স্বাগত বক্তব্যে র্সবকালরে র্সবশ্রষ্ঠে বাঙালি বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান এবং ভাষা আন্দোলনরে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করনে। ভাষা আন্দোলনরে ৬৭তম র্বাষকিী উদযাপন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ইউনস্কেো র্কতৃক আর্ন্তজাতকি মাতৃভাষা দবিস ঘোষণার ২০তম র্বাষকিী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজতি অনুষ্ঠানে উপস্থতি হওয়ার জন্য অতথিেিদরকে ধন্যবাদ জানান।
#
সিউল দূতাবাস/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা
Handout Number : 733
New Delhi mission pays homage to language martyrs
New Delhi, 21 February :
Bangladesh High Commission in New Delhi today paid tribute to the martyrs of the 1952 language movement with a resolve to uphold the spirit for which the heroes laid down their lives.
The national flag was lowered to half mast at the chancery premises by High Commissioner Syed Muazzem Ali in observance of the Language Martyrs’ Day of Bangladesh and International Mother Language Day. Officers and officials of the mission were present.
Amar Ekushey messages from President Md. Abdul Hamid, Prime Minister Sheikh Hasina, Foreign Minister Dr. AK Abdul Momen and State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were read out.
Special prayer was offered seeking divine blessings for the language heroes and Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
One minute silence was observed in mourning the death of about 70 people in a devastating fire in Dhaka’s Chowkbazar on Wednesday night.
Message from Ms Audrey Azoulay, Director General of UNESCO on the occasion of International Mother Language Day was read out.
Syed Muazzem Ali later moderated a panel discussion highlighting the importance of teaching the indigenous people in their mother languages. The discussion was participated by Jawaharlal Nehru University teacher Syed Anwar Hossain and Director General of Indian Institute of Mass Communication (IIMC)K G Suresh.
The day’s programme was rounded off with rendering of patriotic and language movement songs.
#
Mehboob/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2019/2107 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৩২
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে
মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত
নিউইয়র্ক, ২১ ফেব্রুয়ারি :
আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন ও নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের যৌথ উদ্যোগে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করা হয়। ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টা ৩০ মিনিট থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রহর পর্যন্ত মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান শুরু হয় জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। এর পর শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল জেনারেল মিজ সাদিয়া ফয়জুননেসা। অত:পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক পর্ব। একুশের কবিতা আবৃত্তি, গান, গানের সাথে একক ও দলীয় নৃত্য এবং সমবেত সংগীত দিয়ে সাজানো সাংস্কৃতিক পর্বটি পরিচালনা করেন প্রবাসী নাট্যশিল্পী টনি ডায়েস এবং তার সহধর্মিণী প্রিয়া ডায়েস।
সাংস্কৃতিক পর্ব শেষে রাত দশটায় শুরু হয় আলোচনা অনুষ্ঠান। আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই ভাষা শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অতঃপর দিবসটি উপলক্ষে দেওয়া রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
জাতিসংঘে ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) এর বার্ষিক শুনানিতে যোগদান উপলক্ষে নিউইয়র্ক সফররত বাংলাদেশের সংসদ সদস্য ডা. এ এফ এম রুহুল হক, মোঃ আবু জহির, বেনজীর আহমেদ ও আহসান আদেলুর রহমান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার বাঙালির উপস্থিতিতে নিউইয়র্ক সময়ে ২১শে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে মিশনস্থ অস্থায়ী শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করে ভাষা শহিদদের প্রতি সম্মান জানানো হয়। আমার ভাইয়ের রক্ত রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানের সাথে রাত ১২টা এক মিনিটে মিশনে স্থাপিত শহিদ মিনারে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে স্থায়ী মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এবং নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল জেনারেল মিজ সাদিয়া ফয়জুননেসার নেতৃত্বে কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। একে একে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, যুক্তরাষ্ট্র সেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, যুব লীগ, ছাত্রলীগ, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক স্টেট আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ স্পোর্টস্্ কাউন্সিল ও সোনালী এক্সচেঞ্জসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং উপস্থিত প্রবাসী বাঙালিরা।
সংসদ সদস্যসহ সকল বক্তা মহান ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অব্যাহতভাবে পরপর তিনবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের হাতকে আরো শক্তিশালী করতে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান এবং সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার অনুরোধ জানান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন স্থায়ী মিশনের হেড অভ্ চেন্সারি নিরুপম দেব নাথ।
#
স্থায়ী মিশন/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৩১
কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি :হ্যানয়, ভিয়েতনাম ২১ ে বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়, ভিয়েতনামে মহান শহিদ দিবস ও অন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৯ যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রদূত কর্তৃক জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিত করা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত, আলোচনা অনুষ্ঠান এবং ডকুমেন্টারি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বিশে^র বিভিন্ন জ্ঞানী-গুণী কবিদের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এক বিশেষ কবিতা পাঠের আসর আয়োজন করা হয়।
ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ সকালে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। দূতাবাসের কর্মচারীরা এবং ভিয়েতনামে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা এবং স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
দুপুরে স্থানীয় অভিজাত মিলিয়া হোটেলে শহিদ দিবসের তাৎপর্য্য উল্লেখ করে এক বিশেষ কবিতা পাঠের আসর ও মধ্যহু ভোজের আয়োজন করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিরা, ভিয়েতনামের ডিপ্লোমেটিক কোরের ভাইস-ডিন (প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদূত), ভারত, শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, সুইজারল্যান্ড এবং ইতালির রাষ্ট্রদূত/প্রতিনিধিবৃন্দ, ভিয়েতনাম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরর উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তা, ভিয়েতনামের একমাত্র ইংরেজি দৈনিক ভিয়েতনাম নিউজের প্রতিনিধি, ভিয়েতনাম টিভি চ্যানেলের প্রতিনিধি ও অন্যান্য মিডিয়া, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিবৃন্দসহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে রাষ্ট্রদূত আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। বক্তব্যের শুরুতে তিনি ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে মহান ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা এবং ইউনেস্কো কর্তৃক মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি লাভের ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা পালনের জন্য প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অগ্রগতির কথা উল্লেখ করেন। তিনি বিশে^র সকল ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করে এসডিজি বাস্তবায়নে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানান।
ডিপ্লোমেটিক কোরের ভাইস ডিন তাঁর বক্তব্যে মাতৃভাষার জন্য বাংলাদেশের অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং এ বিষয়ে বিভিন্ন তাৎপর্য তুলে ধরেন। ভাষা শহিদদের ওপর নির্মিত দু’টি প্রামাণ্য চিত্র এ সময় প্রদর্শন করা হয়।
পরিশেষে, কবিতা পাঠ আসরে বিশে^র বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নয়জন কবি (গধহভৎবফ ঈযড়নড়ঃ (অষ্ট্রিয়া), উৎ. ঝঁফরঢ়ঃড় ঈযধঃঃবৎলবব (ভারত), ইবহমঃ ইবৎম (সুইডেন), এধনৎরবষ ঋৎধহপড় (কলমম্বিয়া), ঝধঃশধহর এযড়ংয (ইন্ডিয়া), ঔড়ংব গঁপযহরশ (ফ্রান্স), ইরঢ়ষধন গধলবব (ভারত), ঋবৎহধহফড় জধহফড়হ (কলোম্ভিয়া) ও অসরহঁৎ জধযসধহ (বাংলাদেশ) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে তাঁদের নিজ নিজ ভাষায় কবিতা আবৃত্তি করেন।
অনুষ্ঠান শেষে আমন্ত্রিত অতিথিদেরকে বাংলাদেশি খাবার সহকারে মধ্যাহু ভোজে আপ্যায়িত করা হয় ।