Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd August ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৩ আগস্ট ২০২৩

Handout                                                                                                              Number :  648

State Minister for Foreign Affairs holds meeting

with Saudi Minister for Hajj and Umrah

Dhaka, August 23 :

State Minister for Foreign Affairs, Md. Shahriar Alam held a bilateral meeting with Saudi delegation led by Dr. Tawfig bin Fawzan Al-Rabiah, Saudi Minister for Hajj and Umrah, at the State Guest House Padma in Dhaka today. Both sides exchanged views on various aspects of the bilateral relations while appreciating the existing brotherly and warm relations between the countries. 

Welcoming the Minister and his delegation, the State Minister stated that this was the third consecutive visit from the Kingdom to Dhaka this year which reflected the ever-deepening mark of the bilateral engagement in recent times. He apprised the meeting on Bangladesh’s recent development and socio-economic progress under the dynamic leadership of the Prime Minister Sheikh Hasina and sought more Saudi investment in various sectors in Bangladesh. 

Appreciating Bangladesh’s recent economic gains as the top in South Asia, Saudi Minister informed the meeting about new initiatives undertaken by the Saudi government to facilitate and ease the performance of the Hajj and Umrah issues including the program of Road to Makkah, issuing four day transit visa for Bangladeshi passengers travelling through Saudi Arabia via Saudi national carriers including Saudia and NAS, withdrawing restrictions on single female travellers performing Umrah etc. He further apprised that the signing of the MoU on Air Services between the two countries would lead to the reduction of cost for the passengers from Bangladesh to Saudi Arabia. The Saudi side further elaborated on their plans on future Hajj and Umrah cooperation and expressed the desire to promote Bangladesh as a tourist destination for the Saudis. 

The State Minister recalled the high-level visits by the Prime Minister and Saudi support in hosting the largest diaspora in Saudi Arabia from Bangladesh. He also touched on various sectoral collaboration areas including trade and investment, connectivity, defence etc. and proposed new avenues of cooperation in food security through contract farming and reiterated Bangladesh's offer to contribute to the implementation of the Saudi Green Initiative under Saudi Vision 2030. The Saudi Minister appreciated the role of Bangladeshi workers in the economic development of both Bangladesh and Saudi Arabia.

The State Minister sought Saudi Arabia’s support for a viable solution to this Rohingya crisis. The Minister greatly appreciated Bangladesh’s humanitarian gesture and assistance for the displaced Rohingyas. 

The State Minister commended Saudi Arabia for the implementation of it Vision 2030 under the visionary leadership of Crown Prince and Prime Minister Mohammed bin Salman and hoped that the Crown Prince would undertake the much-awaited state visit to Bangladesh soon. 

Earlier, the Saudi Hajj and Umrah Minister, paid a courtesy call to the Honourable President and held a bilateral meeting with the Ministry of Religious Affairs. Later in the afternoon, the delegation had a bilateral meeting with the Minister for Civil Aviation & Tourism. During the meeting, a  MoU on Air Services between Bangladesh and Saudi Arabia was inked. 

The 150-member Saudi delegation included President of the General Authority of Civil Aviation, President of Saudia Airlines, Chief Executive of Saudi Tourism Authority,  Deputy Minister for International Cooperation of the Ministry of Hajj and Umrah and CEO of Pilgrim Experience Program. From Bangladesh side, Secretary (Maritime Affairs Unit), Director Generals of West Asia and Myanmar Wings of the Ministry of Foreign Affairs, Additional Secretary of the Ministry of Religious Affairs, Counsellor of Bangladesh Hajj office in Jeddah, and other officials were present during the meeting.

The Saudi delegation arrived Dhaka on 22 August on a three day official visit to Bangladesh. The delegation was received by the State Minister for Religious Affairs and senior officials of the Ministry of Foreign Affairs, and Ministry of Civil Aviation and Tourism.

#

Mohsin/Enayet/Sanjib/Salim/2023/20.55 Hrs.

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৬৪৭

 

বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব

                                                              -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব। উভয় দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

 

গত ২১ আগস্ট অস্ট্রেলিয়ার সিডনির ক্যাম্পবেল টাউনস্থ রিজেস হোটেলে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সাথে অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের সম্ভাবনা নিয়ে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

এ সময় মন্ত্রী বলেন, অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের পাট, তৈরি পোশাক, তুলা, হিমায়িত মাছ, মশলা ও ঔষধ রপ্তানির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণের জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতসহ সার্বিক কৃষিখাতে পণ্যের বহুমুখীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বাংলাদেশ সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।

 

অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সদস্যরা বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের একত্র করে সুদৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নতুন ব্যবসার সুযোগ অন্বেষণের বিষয়ে তাদের পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

 

এ সময় মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আনা সম্ভব হবে এতে উভয় দেশের মধ্যে নতুন নতুন ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে উঠবে।

 

অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস ফোরামের সভাপতি আব্দুল খান রতনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ব্রায়ান লালের সঞ্চালনায় মতবিনিময় অনুষ্ঠানে ফোরামের উপদেষ্টা পরিষদ ও কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

ইফতেখার/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২০৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৬৪৬

বাংলাদেশ - সৌদি আরব বিমান চলাচল সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

বাংলাদেশ পক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী এবং সৌদি আরবের পক্ষে সৌদি জেনারেল অথরিটি অব সিভিল এভিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আজিজ আল দুয়াইলেজ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী ড. তৌফিক বিন ফাজওয়ান আল রাবিয়াহ, বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল দুলাইহান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান সহ দুই দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

বিমান চলাচল সংক্রান্ত নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে বাংলাদেশের মনোনীত বিমান সংস্থা বাংলাদেশের যেকোনো পয়েন্ট হতে সৌদি আরবের যেকোনো আন্তর্জাতিক পয়েন্টে ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারবে। উল্লেখ্য ২০১২ সালের সম্পাদিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশী বিমান সংস্থা সৌদি আরবের শুধু জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মাম ও মদিনা এই চারটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করার সুযোগ পাচ্ছে ।

এছাড়াও, নতুন স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাংলাদেশ হতে সৌদি আরবে পরিচালিত ফ্লাইট এর ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি পাবে। বর্তমানে নির্ধারিত ৪৯ টি যাত্রী ও কার্গো ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সির পরিবর্তে ৪৯ টি যাত্রী ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি এবং নতুন করে ২১ টি কার্গো ফ্লাইটের ফ্রিকোয়েন্সি সুবিধা পাবে বাংলাদেশের বিমান সংস্থাগুলো। ২১ টি কার্গো ফ্রিকোয়েন্সির ক্ষেত্রে ফিফথ ফ্রিডম ট্রাফিক রাইটস এর আওতায় চারটি মধ্যবর্তী অথবা দূরবর্তী পয়েন্ট ব্যবহার করে ফ্লাইট পরিচালনা করা যাবে। এ চারটি পয়েন্ট পরবর্তীতে নির্ধারণ করা হবে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় দেশের এভিয়েশন শিল্প বিকশিত হয়ে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হচ্ছে। গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে সারাদেশে বিমান পরিবহন অবকাঠামোর যুগোপযোগী উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা বৃদ্ধি, কারিগরি ও জন দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের এভিয়েশন খাত উন্নত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার বাংলাদেশকে অন্যতম এভিয়েশন হবে রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছে। বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের ফলে দুই দেশের এভিয়েশন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র আরো বৃদ্ধি পাবে। এটি দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সহযোগিতার সকল ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশের পর্যটনের পরিকল্পিত উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী পর্যটন মহা-পরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পন্ন হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সম্ভাবনা কে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের পর্যটন খাতে দুই দেশের সহযোগিতার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে সৌদি আরব বাংলাদেশের পর্যটন খাতে বিনিয়োগ করলে তাকে আমরা স্বাগত জানাবো।

সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের সাথে সৌদি আরবের বন্ধুত্ব অত্যন্ত দৃঢ়। সৌদি আরবে একটি বড় বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে যারা দুই দেশের উন্নয়নেই ভূমিকা রাখছেন। নতুন সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বিমান চলাচলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই দেশই এর সুফল পাবে।

সৌদি আরবের মন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথেয়তা এবং চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে বাংলাদেশের পর্যটনের বিকশিত হওয়ার বড় সুযোগ রয়েছে। যেকোনো পর্যটক বাংলাদেশের আতিথেয়তাকে আজীবন মনে রাখবে। সৌদি আরব ভবিষ্যতে বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নে সহায়তা করবে।

#

তানভীর/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৬৪৫

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে জনপ্রতিনিধিদের সরকারের সেতু বন্ধন হিসেবে কাজ করতে হবে

                                                                               -আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, বর্তমান সরকারের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠন প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়ন এবং অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সরকারের সেতু বন্ধন হিসেবে কাজ করতে হবে। তিনি নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দলমতের ঊর্ধ্বে ওঠে সর্বস্তরের জনগণের সার্বিক কল্যাণে সমন্বিত ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এ সময় জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি গ্রাম শহরের উন্নতি। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার এ দর্শনকে ধারণ করে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক অধিকার সমুন্নত রাখতে সক্ষম হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সারা দেশে পরিকল্পিত গণমুখী ও বাসযোগ্য টেকসই গ্রামীণ সমাজ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সুষম উন্নয়ন নীতিতে বিশ্বাস করে। এ নীতিতে সারাদেশে সমন্বিত উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সরকারের মুখাপেক্ষী না থেকে স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মসূচি গ্রহণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনসেবা সুনিশ্চিত করার পরামর্শ দেন।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বরিশাল জেলার প্রতিটি উপজেলায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামো খাতে রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন কাজ সফলভাবে চলছে। তিনি এসব কর্মসূচির সুফল বরিশালবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে জনপ্রতিনিধিগণকে অধিকতর সমন্বিত ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। তিনি বরিশালের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দেন।

#

আহসান/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৬৪৪

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে ছাত্রলীগ

                                                            --- এনামুল হক শামীম

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

          পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলা গড়তে ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তাই বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ ও আদর্শের নীতি ধারণ করে সততা, নিষ্ঠা ও নীতি নিয়ে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে। ছাত্রলীগের দীর্ঘ ঐতিহ্য ও গৌরব ধারণ করে সততা ও আদর্শ নিয়ে প্রজন্মের পর প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে।

          জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          জাকসু’র সাবেক ভিপি শামীম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না। তার নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় আমাদের মহান স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধু মানে একটি ইতিহাস, একটি দেশ ও একটি পতাকা। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু মানেই আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি। তাই বঙ্গবন্ধুকে কখনো বাংলাদেশ থেকে কেউ মুছে ফেলতে পারবে না।

          এনামুল হক শামীম আরও বলেন, যে সংগঠন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গড়ে তুলেছিলেন মাতৃভাষা আদায়ের জন্য; যে সংগঠন এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখে গেছে; যে সংগঠন এদেশের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে; সেই সংগঠনের নামই বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। যারাই অগ্নিসন্ত্রাস করে দেশকে উত্তপ্ত করার চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। আগামী নির্বাচনেও জননেত্রী শেখ হাসিনার নিরঙ্কুশ বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।

          শামীম বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিশ্বমানের করতে কাজ করে চলছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে একটি যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষানীতি করেছেন। দেশে নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছেন। শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব করছেন। গত১৪ বছরে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি নেই, অস্ত্রের মহড়া নেই, সেশন জট নেই। এখন বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া শেখ হাসিনার সরকারের অনন্য কৃতিত্ব।

          শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শাহরিয়ার রাহাত মোড়লের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম আশিকের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ড. সিদ্দিকুর রহমান। বিশেষ আলোচক ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোঃ মোহসিন কবীর।

          বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসাইন, সহ-সভাপতি নুর এ আলম আশিক, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি আরিফ হোসেন ছোটন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল রানা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ খাঁন শুভ প্রমুখ।

#

গিয়াস/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৬৪৩

প্রতিকূল এলাকার কৃষির উন্নয়নে আরো বেশি সহযোগিতা দরকার

                                                                  - কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

দেশের উপকূলীয়, হাওর, চরাঞ্চল, পাহাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিকূল এলাকার কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে জাতিসংঘের সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট (ইফাদ)-কে আরো বেশি সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।

আজ রাজধানীর গুলশানে হোটেল ওয়েস্টিনে ইফাদ আয়োজিত ইফাদ-বাংলাদেশের সম্পর্কের ৪৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

মন্ত্রী বলেন, ইফাদের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই নিবিড়। ইফাদ এদেশের কৃষিখাতের উন্নয়নে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এর মধ্যে উপকূলের কৃষির উন্নয়নে স্মলহোল্ডার এগ্রিকালচারাল কম্পিটিটিভনেস প্রকল্পটি খুবই সফল। উপকূলের পাশাপাশি হাওর, চরাঞ্চল, পাহাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিকূল এলাকায় এ প্রকল্পের সম্প্রসারণ প্রয়োজন।

ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সম্প্রতি আমরা ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার পার্টনার প্রকল্প নিয়েছি। এতে বিশ্বব্যাংকের সাথে ইফাদেরও অর্থায়ন রয়েছে। এই প্রকল্পটি কৃষির উন্নয়ন ও রূপান্তরে বিরাট ভূমিকা রাখবে ও এটি একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, অনেক উন্নয়ন সহযোগী ও দাতা সংস্থার মধ্যে আমলাতান্ত্রিক মানসিকতা রয়েছে। ইফাদ এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম।

অনুষ্ঠানে ইফাদের এসোসিয়েট ভাইস প্রেসিডেন্ট ডোনাল ব্রাউন, কান্ট্রি ডিরেক্টর আর্নো হামিলিয়ার্স প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ইফাদ বাংলাদেশে ১৯৭৮ সাল থেকে কাজ করছে। বিগত ৪৫ বছরে সংস্থাটি বিভিন্ন খাতে ঋণ ও অনুদান হিসাবে ২ হাজার ৬২৬ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।

#

কামরুল/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৬৪২

সংবিধানের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করার ক্ষমতা কারো নেই

                                                           -কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

দেশে অস্থিতিশীলতা ও নৈরাজ্যকর অবস্থা সৃষ্টির জন্য বিএনপি অস্থির ও পাগল হয়ে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, বিএনপির নেতা তারেক রহমান লন্ডনে বসে রিমোট কন্ট্রোলে দল চালাচ্ছে। সেখান থেকে আন্দোলন আর সন্ত্রাসের জন্য নেতাকর্মীদের উস্কানি দিচ্ছে। লন্ডনে নিরাপদে থেকে দেশে বিএনপির কর্মীদের ও এদেশের মানুষকে ঝুঁকিতে ফেলছে।

আজ ঢাকার শাহবাগে শিশু পার্কের সামনে ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সংবিধানের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করার ক্ষমতা কারো নেই। বিএনপির আন্দোলনের কোন ভিত্তি নেই। তাদের আন্দোলনে কিছু কর্মী যোগ দিলেও, সাধারণ জনগণ এসব আন্দোলনের সাথে নেই। ক্ষমতায় থাকতে বিএনপি যেসব অপকর্ম করেছিল, সেজন্য তারা এখনো জনবিচ্ছিন্ন। কাজেই, বিএনপি আন্দোলন করে কখনো সফল হতে পারবে না।

মন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি এখন বিদেশে ধরনা দিচ্ছে, বিদেশিদের হাতে-পায়ে ধরছে আর দেশের বিরুদ্ধে নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে। বিএনপি মনে করছে, আন্দোলন-সন্ত্রাস করে সরকারের পতন ঘটাবে। কিন্তু সেটি তারা পারবে না; কারণ আওয়ামী লীগের ক্ষমতার উৎস এদেশের জনগণ। জনগণ আওয়ামী লীগের সাথে আছে।

সারা বছর ফুল উৎপাদন করে দেশের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বিদেশেও যাতে রপ্তানি করা যায়, সেলক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় নানান রকম উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ফুল খুবই সম্ভাবনাময় ফসল। এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফুলের চাষ বাড়ছে। সেজন্য, ফুল চাষিদের স্বার্থ রক্ষায় কৃত্রিম বা সিনথেটিক ফুলের ব্যবহার কমাতে হবে। কৃত্রিম ফুল আমদানিতে অচিরেই উচ্চহারে শুল্কারোপ করা হবে, যাতে করে আমদানি না হয়।

অনুষ্ঠানে ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি সভাপতি বাবুল প্রসাদ, সাধারণ সম্পাদক রাজীব শেখ মেরিন, উপদেষ্টা মোস্তফা জামান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ফুল ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে দেশে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার রয়েছে।

#

কামরুল/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৭৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৬৪১

জঙ্গি আটক করলেই বিএনপির গাত্রদাহ কেন : প্রশ্ন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর

 

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):  

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘জঙ্গি ধরলেই বা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করলেই দেখি মির্জা ফখরুল সাহেব কিংবা বিএনপি নেতারা সেটির বিরুদ্ধে কথা বলে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে- জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করলে তাদের গাত্রদাহ হয় কেন।’ 

 

আজ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর সম্মেলন কক্ষে ‘শেখ মুজিবুর রহমান থেকে জাতির পিতা’ আলোকচিত্র সংকলন এবং ‘রক্তাক্ত মাগুরা : প্রেক্ষিত-মুক্তিযুদ্ধ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধান তথ্য অফিসার মো. শাহেনুর মিয়া, সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার খালেদা বেগম, গ্রন্থকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুন নাহার, মোহাম্মদ নাছিমুল কামাল, প্রকাশক আবু হাশেম প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 

 

বিএনপি মহাসচিবের সাম্প্রতিক মন্তব্য ‘দেশে জঙ্গি নেই, আওয়ামী লীগ সাজানো জঙ্গি নাটক করছে’ এ নিয়ে সাংবাদিকদের প্র্রশ্নে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘যেমন চেয়ারম্যান, তেমন মহাসচিব। আগে বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন যে, দেশে কোনো জঙ্গি নাই, কিছু মানুষকে ধরে এনে আটক করে রাখা হয়, তারপর চুল-দাড়ি লম্বা হলে জঙ্গি আখ্যা দেওয়া হয়। আর গতকাল ফখরুল সাহেব বলেছেন, কিছু ধার্মিক লোককে ধরে নিয়ে গিয়ে জঙ্গি আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। চেয়ারম্যান যে লাইনে কথা বলেছেন, মহাসচিব যদি সেই লাইনে কথা না বলেন তাহলে তো মহাসচিবের দায়িত্ব থাকবে না। এই সমস্ত বক্তব্যের মাধ্যমে এটিই প্রমাণিত হয়- এই দেশে জঙ্গিদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে বিএনপি এবং বিএনপির নেতৃত্ব, যেটি আমরা আগে থেকে বলে এসেছি।’

 

‘বিএনপি যদি জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা না করতো, আমরা জঙ্গি নির্মূল করতে পারতাম’ উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘কারণ বিএনপির যে জোট, সেই জোটের মধ্যেই জঙ্গিরা আছে। এবং বিএনপি নিজেই একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে কানাডার আদালত কর্তৃক পরপর পাঁচবার রায় পেয়েছে। আমেরিকার হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিএনপিকে টায়ার-ফোর সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে। সুতরাং তারা নিজেরা যেহেতু সন্ত্রাসী, সে জন্য কোনো জঙ্গি ধরলে তাদের গাত্রদাহ হয়।’ 

 

২৫ ও ২৬ আগস্ট বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের গণ-মিছিল, হাঁটা-মিছিল, দৌড়ানো-মিছিল, বসা-কর্মসূচি শুধু তাদের কর্মীদেরকে চাঙ্গা রাখার জন্য। জিও-পলিটিক্স বা ভূ-রাজনীতির যেসব খবর পত্র-পত্রিকায় এসেছে সেগুলোর কারণে তাদের মধ্যে হতাশা- অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, সে জন্য তারা রাত তিনটার সময়ও সংবাদ সম্মেলন ডাকছে। এ সব কারণে তাদের হতাশ কর্মীদেরকে চাঙ্গা রাখার জন্যই গতানুগতিক কর্মসূচি, অন্য কোনো কিছু নয়।’ 

 

বিএনপির দু’টি টেলিভিশনের ‘টক-শো’ বর্জনের ঘোষণা নিয়ে প্রশ্নে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘এতে তারা সেখানে গিয়ে কথা বলার সুযোগটা হারাচ্ছে। এখন দু’টি বর্জন করেছে, ক’দিন পর আরো চারটি বর্জন করে কি না, আরো ক’দিন পরে বলে কি না গণমাধ্যমই বর্জন করলাম, সেটিই আমার আশঙ্কা।’ 

 

ব্রিকস সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর যোগদান সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ব্রিকস উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট। সেখানে আমন্ত্রণ জানানোর মানেই হচ্ছে বাংলাদেশ যে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ সেটিকে স্বীকার করে নেওয়া। এই জোটে যোগ দিলে আমাদের অর্থনীতি আরো চাঙ্গা হবে এটিই স্বাভাবিক।’

 

 

 

-২-

 

এর আগে ‘রক্তাক্ত মাগুরা : প্রেক্ষিত-মুক্তিযুদ্ধ’ গ্রন্থের লেখিকা বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুন নাহারকে ধন্যবাদ জানান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী। তিনি বলেন, জেলাভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এক অনন্য দলিল। শামসুন নাহারের লেখা গ্রন্থটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে । সে জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই। পাশাপাশি  ‘শেখ মুজিবুর রহমান থেকে জাতির পিতা’ গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর দুর্লভ কিছু আলোকচিত্র সংকলনের জন্য নাছিমুল কামালকেও ধন্যবাদ জানাই।

 

শত ব্যস্ততার মধ্যেও শিক্ষকতা অব্যাহত রেখেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

রাজনৈতিক, রাষ্ট্রীয় ও নিজ এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব পালনের শত ব্যস্ততার মাঝেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়া অব্যাহত রেখেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহ্‌মুদ। আজ বিকালে মন্ত্রণালয় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিতে যান তিনি। 

 

বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাম থেকে পরিবেশ রসায়নে ডক্টরেট এবং বিশ্ব পরিবেশ আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকার জন্য ২০১৫ সালে গ্রিন ক্রস ইন্টারন্যাশনাল সম্মাননায় ভূষিত ড. হাছান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগে খণ্ডকালীন অধ্যাপক হিসেবে এখন সম্মান শ্রেণির অষ্টম সেমিস্টারে আর্থ বায়োস্ফিয়ার বা পৃথিবীর জীবমন্ডল বিষয়ে ক্লাস নিচ্ছেন। 

 

করোনা মহামারির মধ্যেও তিনি অনলাইনে পাঠদান করেছেন, মহামারির প্রকোপ কমে এলে আবার শ্রেণিকক্ষে ফিরেছেন, দিনে দিনে বেড়ে যাওয়া ব্যস্ততার মধ্যেও অধ্যাপনা অব্যাহত রেখেছেন।

 

উল্লেখ্য, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান এর আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ ও ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ও কর্নেল ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্যের সিটি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, দেশের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজসহ (এনডিসি) দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে বিভিন্ন সময়ে বিশেষ লেকচার দিয়েছেন।

 

#

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭৫৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৬৪০

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):  

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৩৩২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।                     

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১২ হাজার ৬৩২ জন।

 

#

 

সুলতানা/পাশা/ সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭৪০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৬৩৯

 

আগামী ৫০ বছরে দেশকে ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে

                                                                            --- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, আগামী ৫০ বছরে পুরো দেশকে ভূমিকম্প সহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে।

          আজ রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে ‘সুপার-সমকাল আর্থকোয়েক অ্যান্ড ফায়ার প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যাওয়ার্ড ২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্

2023-08-23-15-18-4463d894fd4e3bc6140c9759e3910de6.docx 2023-08-23-15-18-4463d894fd4e3bc6140c9759e3910de6.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon