Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 25/12/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৩৪৩৩
   
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা

ঢাকা, ১১ পৌষ (২৫ ডিসেম্বর) :
১৯৮৩ সালের মোটর ভেহিক্যালস অধ্যাদেশ (১৯৮৩ সালের ৫৫ নম্বর অধ্যাদেশ)-এর ৮৮ ধারা অনুযায়ী ঢাকা জেলার পাঁচটি নির্বাচনি এলাকায় (১৭৪ ঢাকা-১, ১৭৫ ঢাকা-২, ১৭৬ ঢাকা-৩, ১৯২ ঢাকা-১৯ এবং ১৯৩ ঢাকা-২০) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২৯ ডিসেম্বর দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৩০ ডিসেম্বর দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত বেশ কিছু যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যানবাহনগুলো হলো : বেবি ট্যাক্সি, অটোরিক্সা, ইজি বাইক, ট্যাক্সি ক্যাব, মাইক্রোবাস, জিপ, পিক-আপ, কার, বাস, ট্রাক, টেম্পো, ইজিবাইক এবং স্থানীয় পর্যায়ের বিভিন্ন যন্ত্রচালিত যানবাহন।
২৮ ডিসেম্বর দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ১ জানুয়ারি ২০১৯ মধ্যরাত পর্যন্ত মোটর সাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
ঢাকা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান স¦াক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাঁদের নির্বাচনি এজেন্ট, 
দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। তাছাড়া নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত 
কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজে যেমন : এম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য যানবাহনের চলাচলের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। এছাড়া জাতীয় মহাসড়ক (ঐরমযধিুং), বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হয়েছে।
#


ছালেহ/নাইচ/মাছুম/সঞ্জীব/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৯৫০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ৩৪৩২
 
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌযান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা
 
ঢাকা, ১১ পৌষ (২৫ ডিসেম্বর) :
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখ দিবাগত মধ্যরাত ১২টা হতে ৩০ ডিসেম্বর দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত বেশ কিছু নৌযান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা নৌযানগুলো হলো : লঞ্চ, ইঞ্জিন চালিত সকল ধরনের নৌযান (ইঞ্জিন চালিত ক্ষুদ্র নৌযান বা জনগণ তথা ভোটারদের চলাচলের জন্য ব্যবহৃত ক্ষুদ্র নৌযান ব্যতীত) ও স্পিড বোট।
ঢাকা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তাঁদের নির্বাচনি এজেন্ট,             দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। সেই সাথে নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি-বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজে যেমন- এম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না। তাছাড়া প্রধান প্রধান নৌপথে বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এরূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। সেই সাথে ভোটার ও জনসাধারণের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে সকল নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে ও দূরপাল্লার নৌযান চলাচলের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
#
ছালেহ/নাইচ/মাসুম /সঞ্জীব/পারভেজ/রেজাউল/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                নম্বর : ৩৪৩১ 
 
ভারত হয়ে প্রতিবেশী দেশসমূহ হতে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারবে বাংলাদেশ
 
ঢাকা, ১১ পৌষ (২৫ ডিসেম্বর) :
ভারত, বিদ্যুৎ আমদানি/রপ্তানি (ক্রস বর্ডার) নির্দেশিকা-২০১৮ গত ১৮ ডিসেম্বরে প্রকাশ করায় এবং নতুন এ নির্দেশিকা অনুমোদিত হওয়ায় ভারত হয়ে প্রতিবেশী দেশসমূহ হতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারবে।
ভারতের ‘ক্রস বর্ডার ট্রেড অভ্ ইলেকট্রিসিটি’ (৫ ডিসেম্বর ২০১৬)-এর নির্দেশিকার ৩.১ ধারায় বলা ছিল, ভারত ও প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে যে কোন ক্রস বর্ডার লেনদেন ভারতীয় সত্তা (ওহফরধহ ঊহঃরঃু)/সংস্থা এবং সংশ্লিষ্ট দেশের কোন সত্তা/সংস্থার সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে অনুমোদিত হবে যা দেশগুলোর মধ্যে সামগ্রিক কাঠামোর অধীনে চুক্তি দ্বারা স্বাক্ষরিত। সম্প্রতি সংশোধন করে প্রকাশিত নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, দুটি আলাদা দেশ নিজেদের মধ্যেও বিদ্যুৎ কেনাবেচা করতে পারবে যেখানে ভারত ত্রিপাক্ষিক চুক্তি দ্বারা তাতে অংশগ্রহণ বা অনুমোদন করবে । 
আঞ্চলিক সহযোগিতার কাঠামোর মধ্যে বিদ্যুৎখাতে পারস্পরিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঠিত জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটির সভায় নেপাল, ভুটান (বা প্রতিবেশী দেশ) থেকে ভারত হয়ে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয় আলোচনা হয়। আলোচনার প্রেক্ষিতে প্রণীত ভারতের নতুন এ নির্দেশিকা প্রতিবেশী দেশ হতে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আমদানির পথ প্রশস্ত করবে।
ইতিমধ্যে নেপালের সাথে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ আমদানি সংক্রান্ত সমঝোতাস্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। 
৩ থেকে ৪ ডিসেম্বর ২০১৮ প্রথম জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ ও জয়েন্ট স্টিয়ারিং কমিটির সভা কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত হয়। 
 
#
আসলাম/নাইচ/মাসুম/জসীম/সঞ্জীব/শামীম/২০১৮/১৫৫২ ঘণ্টা 
Todays handout (3).docx Todays handout (3).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon