Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১৪ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৩৩

গণমাধ্যমের সাথে তথ্যমন্ত্রীর নববর্ষ

ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :

    জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, একুশে টেলিভিশন, মাই টিভি ও বিডিনিউজ বার্তাসংস'ার বর্ষবরণে যোগদানের মধ্যদিয়ে বঙ্গাব্দ ১৪২৪ সালের প্রথম দিনটি গণমাধ্যমের সাথেই উদ্‌যাপন করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

    নববর্ষের প্রথম প্রহরে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত বারোটা এক মিনিটে একুশে টেলিভিশনের ১৮তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে তাদের কার্যালয়ে কেক কাটেন তথ্যমন্ত্রী। পয়লা বৈশাখ সকালে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) নববর্ষ উৎসবে যোগ দিয়ে সাংবাদিকবৃন্দের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের বর্ষবরণ আয়োজনে যান তথ্যমন্ত্রী।

    প্রেসক্লাব সভাপতি শফিকুর রহমান, দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিনসহ বরেণ্য সাংবাদিকবৃন্দ এসময় উপসি'ত ছিলেন। এর আগে ডিআরইউয়ের বর্ণাঢ্য আয়োজনে সংগঠনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন নোমানীসহ বিপুল সংখ্যক গণমাধ্যমকর্মী তথ্যমন্ত্রীর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

    এরপর মহাখালীতে অনলাইন বার্তাসংস'া বিডিনিউজ কার্যালয়ে পৌঁছলে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে স্বাগত জানান সংস'ার প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদীসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাবৃন্দ। সন্ধ্যায় প্রতিবেদন লেখার সময় মন্ত্রী মাই টিভি’র ৮ম বছরে পদার্পণ অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছিলেন।

    অনুষ্ঠানগুলোতে তথ্যমন্ত্রী দেশের গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা মানুষকে শেকড়ের সাথে যুক্ত রাখে, সামনে এগুবার শক্তি যোগায়। বাংলা নববর্ষের আয়োজনে কোটি মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বাঙালির শক্তিরই পরিচায়ক। আর এই মহামিলনের বার্তা সকলের কাছে পৌঁছে গণমাধ্যম যে ভূমিকা রেখে চলেছে, সেজন্য দেশবাসীর পক্ষ থেকে তাদের অনেক ধন্যবাদ।’

#

আকরাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৩২

নববর্ষে আমরা নতুন উদ্যোগে এগিয়ে যাব
                               -- স্পিকার

ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :

    জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, আল্পনা একটি প্রত্যয়। এর মাধ্যমে পুরাতনকে বিদায় দিয়ে নতুন উদ্যোগে এগিয়ে যাওয়ার  মাধ্যমে আমরা জাতি হিসেবে এগিয়ে যাব। নববর্ষ আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণের উৎস। এর মাধ্যমে আমরা সকলে একত্রে মিলিত হই এবং নব অভিযাত্রার শপথ গ্রহণ করি। এটাই আমাদের সংস্কৃতি এবং এটাই আমাদের ঐতিহ্য। তিনি বলেন, নববর্ষে বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণের স্ফুরণ দেখতে পাই আল্পনায়।

    স্পিকার গতরাতে মানিকমিয়া এভিনিউয়ে এশিয়াটিক ইএক্সপি আয়োজিত ‘আল্পনায় বাংলাদেশ ১৪২৪’ শীর্ষক আল্পনা কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন।

    বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সামনে মানিকমিয়া এভিনিউয়ে শিল্পীদের আঁকা আল্পনার মাধ্যমে নববর্ষকে বরণ করে নেয়ার যে অভিযাত্রা চার বছর আগে শুরম্ন হয়েছিল - বাংলা নববর্ষ ১৪২৪ শুরম্নর মাধ্যমে তা পঞ্চমবর্ষে পদার্পণ করলো।  ৩০০ জন শিল্পীর আঁকা  দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ এ আল্পনা  এখন বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম অংশ। গভীর রাতে  হাজার মানুষের কলকাকলিতে ভরে উঠে এ প্রাঙ্গণ।

    স্পিকার আরো বলেন, সকলে একসাথে সামনে পথচলার দীপ্ত প্রত্যয়ে নববর্ষে তুলির আঁচড়ে  রংয়ে রংয়ে  রঙিন করে তুলবো আমরা সমগ্র বাংলাদেশ এবং আমাদের সকলের জীবন ভরে উঠবে রঙে রঙে।  বাংলাদেশের সকলের কাছে সফলভাবে পথচলার এ বার্তা পৌঁছাতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এভাবেই সামনের দিকে এগিয়ে যাবে। সামনে এগিয়ে যাওয়াকে কেউ পিছিয়ে দিতে পারবে না।

    তিনি বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করার মাধ্যমে নববর্ষকে বরণ করে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।   

    অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, এটি সাংস্কৃতিক চেতনায় সমৃদ্ধ একটি অসাম্প্রদায়িক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানটি একটি সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের হাতিয়ার এবং এর সাথে সংগ্রাম জড়িত। যারা সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প  ছড়াতে চায় - এ ধরনের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা  তা প্রতিহত করতে চাই।

#

হুদা/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৩১

ঢাকা-কলকাতা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মৈত্রী  ট্রেন চালু

ঢাকা, ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :

    আজ ঢাকায় ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আনত্মঃদেশীয় মৈত্রী ট্রেন উদ্বোধন করেন রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক।
 
       এ অনষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী এটি দেশবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর আরেকটি নববর্ষের উপহার বলে উলেস্নখ করেন। বিশেষ দিনে যাত্রীদের জন্য আরো আরামদায়ক করে ট্রেনটি চালু করা হলো। মন্ত্রী বলেন, রেল এগিয়ে চলেছে , নতুন নতুন কোচ ইঞ্জিন আনা হয়েছে। ফলে যাত্রীরা অধিক হারে সেবা পাচ্ছেন।

     মন্ত্রী এ সময় বলেন, রেলখাতে আরো অনেক প্রকল্প নেয়া হয়েছে। সব প্রকল্প বাসত্মবায়িত হলে রেলখাতের আমূল পরিবর্তন হবে।

      উলেস্নখ্য, ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মৈত্রী ট্রেন চলাচল করছে। আগে এটি নন এসিসহ চলাচল করত, আজ পয়লা বৈশাখ থেকে সম্পূর্ণ এসি কোচ দ্বারা চলবে। এর আসন সংখ্যা ৪৫৩। ১০টি কোচ দ্বারা সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করবে। বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক বন্ধ।

        অনুষ্ঠানে ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফিরোজ সালাহ উদ্দিন এবং রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আমজাদ হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপসি'ত ছিলেন।

#

শরিফুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৩০

ভৌগোলিক স্বাধীনতার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তি একটি জাতির জন্য অপরিহার্য
                                                                   -- পরিকল্পনা মন্ত্রী


রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ), ১ বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) :

    পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেছেন, ভৌগোলিক স্বাধীনতার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তি একটি জাতির জন্য অপরিহার্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একাত্তরে আমরা ভৌগোলিক স্বাধীনতা পেয়েছি, কিন' দ্বিতীয়টি অর্জনের পথ রম্নদ্ধ করা হয় তাঁকে হত্যার মধ্যদিয়ে । দীর্ঘ পথপরিক্রমার পর তাঁরই উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ক্ষুধা-দারিদ্র্যের দেশের বৃত্ত ভেঙে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩২তম দেশের মর্যাদায় শির উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। ২০২১ সালে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের এবং ২০৩০ সালে বাংলাদেশ হবে দারিদ্র্যমুক্ত এবং জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় ২০৪০ সালে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০তম উন্নত দেশের কাতারে সামিল হবে।

    তিনি আজ সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলা সদরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দুঃস'দের মাঝে ভাতা ও ঢেউটিন  বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি সারাবিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। দেশের সকল মানুষ এর সুফল ভোগ করছেন। উন্নয়নের এই ধারাকে ব্যাহত করার জন্য নানা অশুভ শক্তি একের পর এক ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষকে উন্নয়ন বিরোধী এই সকল অপশক্তি প্রতিহত করতে হবে। মন্ত্রী আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণের সহায়তার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানান।

#

শেফায়েত/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৫০ ঘণ্টা

 

 

Todays handout (2).docx Todays handout (2).docx