Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ August ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 6/8/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৯১৯

 

জাপান বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু

-- সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

 

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাপান বাংলাদেশের বৃহত্তম উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন-সহ অবকাঠামোগত উন্নয়নে তারা সবসময় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। হলি আর্টিজানের ঘটনার পরও তারা বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়নি।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে হিরোশিমা দিবস ২০১৯পালন উপলক্ষে নাট্য সংগঠন স্বপ্নদল আয়োজিত হিরোশিমা-নাগাসাকির বিয়োগান্ত ঘটনাভিত্তিক নাটক ত্রিংশ শতাব্দীএর প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর আণবিক বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করা মানব ইতিহাসের অন্যতম বর্বর ও ন্যাক্কারজনক ঘটনা। শুধু হত্যাযজ্ঞ নয়, পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপের ফলে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তা জাপানিরা আজো বহন করে চলেছে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমায় নিহত জাপানিদের স্মরণ করেন এবং তাঁদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

 

বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সভাপতিম-লীর সদস্য লাকী ইনামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোইয়াসু ইজুমি (Hiroyasu Izumi)। স্বাগত বক্তব্য রাখেন নাট্য সংগঠন স্বপ্নদলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সম্পাদক জাহিদ রিপন।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২১৪৫ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯১৮

গুজব ও ডেঙ্গু মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রশংসা তথ্যমন্ত্রীর

সম্প্রচার খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

          গুজব এবং ডেঙ্গু মোকাবিলায় সক্রিয় ভূমিকার জন্য দেশের গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, সম্প্রচার খাতে দেশের আইন অনুযায়ী পরিপূর্ণ শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই কাজ করছে সরকার।

          আজ রাজধানীর সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসোসিয়েশন অভ্ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এটকো) এর সাথে বৈঠকের শুরুতে সাংবাদিকদের উদ্দেশে বক্তব্যদানকালে মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ও তথ্যসচিব আবদুল মালেকের সঞ্চালনায় এটকো’র সহ-সভাপতি মোজাম্মেল হক বাবু, এটকোর কার্যনির্বাহী সদস্য ও প্রতিনিধিদের মধ্যে ইকবাল সোবহান চৌধুরি, আরিফ হাসান, আব্দুল হক, আহমেদ জোবায়ের, কাজী জাহিন এস হাসান, জ ই মামুন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহজাহান মাহমুদ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ সভায় অংশ নেন।

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সম্প্রচারের ক্ষেত্রে অনেক শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে। বিদেশি চ্যানেলের মাধ্যমে যে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয় সেটি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কেব্ল অপারেটররা নিজস্ব চ্যানেলের মতো করে যে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতো সেটি বন্ধ হয়েছে।

          বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিটিভি’র সম্প্রচার নির্বিঘ্ন এবং সুচারু হচ্ছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট এক বছর আগেই উৎক্ষেপন হয়েছে। ইতোমধ্যেই বেশ কয়েকটি চ্যানেল বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সেবা গ্রহণের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এখন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে শুধু বিটিভি সম্প্রচার হচ্ছে। এ পর্যন্ত যে ফলাফল তাতে বিটিভি’র ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা পরিলক্ষিত হয়নি। সবাই অত্যন্ত স্বচ্ছন্দে বিটিভি দেখতে পাচ্ছে।

          গুজব এবং ডেঙ্গু মোকাবিলায় গণমাধ্যমের ভূমিকার প্রশংসা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে কিছুদিন ধরে যে গুজব তৈরি করার চেষ্টা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে গণমাধ্যম অত্যন্ত জোরালো ভূমিকা রেখেছে। ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলা ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতেও দেশের সকল টিভি চ্যানেল ও পত্র-পত্রিকা অত্যন্ত ভালো প্রচার চালাচ্ছে।

#

আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৯১৭

কোরবানির পশু নির্দিষ্ট স্থানে জবাই এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ করতে হবে

                                                           -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনগণ আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে প্রতিবছর ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি করে থাকেন। কিন্তু যত্রতত্র পশু কোরবানির ফলে পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি হয়। কাজেই কোরবানির পশু নির্দিষ্ট স্থানে জবাই নিশ্চিত করতে হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে বর্জ্য আপসারণ করতে হবে। পরিবেশ দূষণ রোধ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এটা জরুরি।

 

আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা-সহ সারা দেশে কোরবানির পশু নির্দিষ্ট স্থানে জবাই ও দ্রুত বর্জ্য অপসারণ সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী জানান, এ বছর ১২টি সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৯৬টি পশুর হাট এবং ২৯৪১টি স্থান পশু জবাইয়ের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, কোন ব্যক্তি বা জনপ্রতিনিধি অনুমতি ব্যতীত কোন জায়গায় হাট বসালে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি কোরবানির দিন রাত ৯টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ এবং আগে থেকেই বর্জ্য সংগ্রহের ব্যাগেজ সরবরাহের নির্দেশনাও প্রদান করেন।

 

সভায় জানানো হয়, ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে পশু কোরবানির জন্য নির্ধারিত স্থানসমূহে প্যান্ডেল তৈরি করা হবে। পর্যাপ্ত ইমাম এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মাংস প্রস্তুতকারী থাকবে। বর্জ্য অপসারণের জন্য পর্যাপ্ত ভ্যান থাকবে। স্যাভলন ও ফিনাইল মিশ্রিত পানি ছিটানোর ব্যবস্থা রাখা হবে। প্রতিটি পশুর হাটে উন্নতমানের বর্জ্যবাহী ব্যাগ সরবরাহ করা হবে। বর্জ্য অপসারণে কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করা হবে। সিটি কর্পোরেশনের পানিবাহী গাড়ি ছাড়াও ঢাকা ওয়াসা, বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সৌজন্যে পর্যাপ্ত গাড়ি নিয়োজিত হবে।

 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সকল সিটি কর্পোরেশন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও  বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

 

উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, মশক নিধন অভিযান যথাযথ বাস্তবায়ন, সমন্বয় সাধন ও নিবিড় তদারকির জন্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫৪টি ওয়ার্ড ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ড অর্থাৎ মোট ১২৯ টি ওয়ার্ডের প্রতিটিতে ১ জন করে ১২৯ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এছাড়া অঞ্চলভিত্তিক কার্যক্রম সমন্বয় ও তদারকির জন্য সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

 

#

 

হাসান/মাহমুদ/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৯১৬

 

জাতিসংঘের নির্যাতন বিরোধী কনভেনশন বাংলাদেশের রিপোর্টে সন্তুষ্ট

                                                                -- আইনমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে শিশু আইন প্রণয়ন ও তা কার্যকরের মাধ্যমে বাংলাদেশে শিশু সুরক্ষার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ধাপে ধাপে শিশুদের সুরক্ষার অধিকার নিশ্চিত করছে।

 

আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশে শিশু সুরক্ষায় বিচার ব্যবস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় শিশু আইন বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জেনেভা সম্মেলনের ইতিবাচক দিকগুলোর বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবারের মত ক্ষমতায় আসার পর ১৯৯৮ সালে জাতিসংঘের নির্যাতন বিরোধী  কনভেনশনে স্টেট পার্টি হিসেবে বাংলাদেশ স্বাক্ষর করে। ২০০১ সালের পর ওই কনভেনশনে এবার রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। এই রিপোর্টে তারা সন্তুষ্ট। বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা করার পর কী কী হয়েছে সেসবও ওই রিপোর্টে তুলে ধরা হয়েছে।

 

আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি  Tomoo Hozumi এবং প্রকল্প পরিচালক গোলাম সারোয়ার বক্তৃতা করেন।

 

#

 

রেজাউল/মাহমুদ/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ২৯১৫
 
                                    প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার বৈশিষ্ট্য বিসর্জন দেওয়া যাবে না
                                                                                  --- মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলা ভাষার প্রমিত মান নিয়ে কোনো আপস নয়। কোনো অবস্থাতেই ডোমেইনে নাম লেখার ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বিসর্জন দেওয়া যাবে না। তিনি বাংলা ডোমেইনের নামে বিদ্যমান জটিলতা নিরসনে আন্তর্জাতিক ডোমেইন ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ সংস্থা আইক্যান এর পূর্ণ সহযোগিতা আদায়ে জোরালো উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে বাংলা ভাষায় ডোমেইনে বাংলা নাম লিখার বিষয়ে আইক্যান বিষয়ক গভর্নমেন্টাল এডভাইজারি কমিটির আইক্যান প্রস্তাব পর্যালোচনা সংক্রান্ত বৈঠকে সংশ্লিষ্টদের এই নির্দেশ প্রদান করেন। মন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে বিটিআরসি মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহফুজুল করিম মজুমদার, বিসিসি পরিচালক মোঃ এনামুল কবির এবং বাংলা ভাষা উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ জিয়াউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আমরা বুকের রক্ত দিয়েছি। অথচ দুঃখজনক হলেও সত্য ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম বাংলা লিপি উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতামতকে অনেক ক্ষেত্রেই গৌণভাবে দেখছে। ফলে প্রযু্িক্তগত ক্ষেত্রে অক্ষর ব্যবহারে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। অনেক ক্ষেত্রেই বাংলা ভাষাকে দেবনাগরীর মতো করে দেখা হয়েছে। বাংলাদেশের ভাষাবজ্ঞিানী-সহ সাধারণ ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা ও মতামতকে বাংলা ইউনিকোড লিপি উন্নয়নে বিবেচনায় রাখা অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেন তিনি। 
মন্ত্রী বাংলা ভাষাকে তথ্যপ্রযুক্তিতে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন, বাংলা ভাষায় যখন ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম হয়, তখন বাংলাদেশ থেকে কোনো মতামত না নেওয়ায় বাংলা ইউনিকোডে ত্রুটি রয়ে গেছে। বাংলা ভাষায় অস্তিত্বহীন অনেক অক্ষর ইউনিকোডে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আবার বাংলা ভাষায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এমন অক্ষরকে প্রথমে বাদ ও পরে বিযুক্ত করা হয়েছে। তিনি জানান, ২০১০ সাল থেকে সরকার ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম সদস্য। সরকার ডোমেইন সংস্থা আইক্যান এরও সদস্য। উভয় ক্ষেত্রেই বাংলা ভাষা বিষয়ক জটিলতা বিরাজ করছে যা নিরসনে তিনি নিজে এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দু‘টি বিভাগ সমন্বিতভাবে কাজ করছে। 
                                                                  #
শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯১৪

 

পিতৃত্বকালীন ছুটির উদ্যোগ নেয়া হবে

                               --স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, গর্ভবতী মায়েরা প্রসূতিকালীন ছুটি পেলেও তাঁদের স্বামীদের সার্বক্ষণিক সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত হয়। অন্যদিকে, পিতৃত্বকালীন সময়ে প্রতিটি পিতাও অনাগত সন্তান ও স্ত্রীর পাশে থাকতে উদগ্রিব থাকে। এ কারণে গর্ভে থাকা সন্তানের মায়ের পাশাপাশি পিতার জন্যও ছুটির ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নেয়া হবে।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ব্রেস্ট ফিডিং ফাউন্ডেশন ও জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান আয়োজিত ‘বিশ মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০১৯’  উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব শেখ ইউসুফ হারুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী আ খ ম মহিউল ইসলাম-সহ মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।

          অনুষ্ঠানে মাতৃদুগ্ধ ক্ষেত্রে অবদান রাখায় বিভিন্ন সেক্টরের পরিচালক ও নির্বাহী পরিচালকদের পুরস্কৃত করা হয়।

#

মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৯২৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর :  ২৯১৩

সাব-রেজিস্ট্রার নুশরাত জাহানের মৃত্যুতে আইনমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

 

কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার সাব-রেজিস্ট্রার নুশরাত জাহান (৩৫) এর মৃত্যুতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

 

মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

উল্লেখ্য সাব-রেজিস্ট্রার নুশরাত জাহান আজ তাঁর কর্মস্থল রাজারহাট থেকে মাইক্রোবাসে ঢাকায় আসার পথে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় নিহত হন। তাঁর গ্রামের বাড়ি  পিরোজপুর জেলার সদর উপজেলায়। তিনি ২০১৭ সালে সাব-রেজিস্ট্রার পদে যোগদান করেন। দুর্ঘটনার সময় তাঁর সঙ্গে থাকা দুই পুত্র সন্তান সুস্থ আছেন।

         

#

 

রেজাউল/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৯১২

 

ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজ করার আহ্বান শিক্ষা উপমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :

 

আলোচনা, সমালোচনা আর আনুষ্ঠানিকতার ভেতর নিজেকে আবদ্ধ না রেখে  ডেঙ্গু প্রতিরোধে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। তিনি আজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গু বিষয়ক সচেতনা সৃষ্টি ও মশক নিধন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।

 

উপমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যেমন কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে, ঠিক তেমনি সকলের সহযোগিতায় ডেঙ্গুর প্রকোপও নির্মূল করতে সক্ষম হবে। ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে সরকার ইতোমধ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোঃ ওহিদুজ্জামানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন ট্রেজারার অধ্যাপক মোঃ সেলিম ভূঁইয়া। এছাড়া লাইফ এন্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দীন, ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবু জাফর মোহাম্মদ রুহুল মোমেন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল আলীম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নূর মোহাম্মদ, প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের কনসালটেন্ট ড. মিজানুর রহমান কল্লোল প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন।

 

এরপর ডেঙ্গু সচেতনতা উপলক্ষে একটি র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি ভাষা শহীদ রফিক ভবন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালিতে উপমন্ত্রী, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুর রহমান মিয়াজী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ডেঙ্গু বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্যাম্পাসে মশক নিধন কর্মসূচি ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালিত হয়। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী-সহ সকলেই অংশগ্রহণ করেন।

 

#

 

খায়ের/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ২৯১১
 
                          জুট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ তৈরিতে সহায়তা করবে দক্ষিণ কোরিয়া
 
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :
বাংলাদেশে ‘জুট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিলেজ’ তৈরির জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে কোরিয়া টেক্সটাইল মেশিনারি কনভারজেন্স রিসার্র্চ ইনস্টিটিউট (কঙঞগও)। এ ভিলেজে বহুমুখী পাটপণ্যের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য জুট টেকনোলজি রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ভিসকোস পাইলট প্রজেক্ট, বহুমুখী পাটপণ্য কারখানা, জুট এক্সপোর্ট ইন্সপেকশন সেন্টার, জুট এক্সিবিশন হল ও আমদানি-রপ্তানি সাপোর্ট সেন্টার প্রতিষ্ঠা করারও প্রস্তাব করেছে প্রতিষ্ঠানটি। 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আজ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীককে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল এ প্রস্তাব দিয়েছে।
প্রতিনিধিদলের এ প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশের পাটশিল্পের উন্নয়নে এ প্রস্তাব খুবই ইতিবাচক। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে প্রস্তাবটির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 
  বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, সরকার বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে। বিজেএমসি’র পাট কলসমূহে গতানুগতিক বস্তা উৎপাদনের পাশাপাশি বহুমুখী পাটপণ্যের উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের পাশাপাশি বৈদেশিক অর্থায়নে ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরির পদক্ষেপ ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করবে সরকার। বতর্মানে বিজেএমসির ২৬টি মিল চালু আছে, বন্ধ পাটকল পুনরুজ্জীবিত করার জন্য পুরাতন মেশিনের পরিবর্তে আধুনিক মেশিন সংযুক্তকরণে কাজ দ্রুত করা হবে। 
চীনের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, কোরিয়া টেক্সটাইল মেশিনারি কনভারজেন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সেন্টার ম্যানেজার লি ঝুন হো, সিনিয়র রিসার্চার উন ইয়াঙ ঝুন, রিসার্চার ঝি ঝুঙ্গমিন। এছাড়া বৈঠকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব রীনা পারভীন, বিজেএমসি’র চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাসিম, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শামসুল আলম, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবু বকর সিদ্দিক-সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
                                                                         #
সৈকত/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৯৩০ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ২৯১০
        
                                          রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি সরবরাহে চুক্তি সই
 
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) :
বাংলাদেশ ও রাশিয়ান ফেডারেশনের মধ্যে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সহযোগিতা চুক্তির আওতায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ঘঁপষবধৎ ঋঁবষ ঝঁঢ়ঢ়ষু ঈড়হঃৎধপঃ স্বাক্ষরের জন্য রাশিয়ার পারমাণবিক জ্বালানি প্রস্তুত ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান টিভিএল জয়েন্ট স্টক কোম্পানি এবং বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক এবং রাশিয়ার পক্ষে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান রাশিয়ান নিউক্লিয়ার ফুয়েল সাপ্লাই কোম্পানির (টিভিএল) কমার্শিয়াল ডিরেক্টর ফেদর শকোলভ চুক্তিতে স¦াক্ষর করেন। 
আজ রাজধানীর এক হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসডিজির মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। 
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করে। 
উল্লেখ্য, এই চুক্তি অনুযায়ী রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি যত দিন উৎপাদনে থাকবে, তত দিন রাশিয়া এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের জ্বালানি ইউরেনিয়াম সরবরাহ করবে। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন-রোসাটম এই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। দুই ইউনিট বিশিষ্ট এই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৩+ প্রজন্মের রিঅ্যাক্টর ভিভিইআর-১২০০ স্থাপন করা হবে। এর প্রথম ইউনিটের কাজ শেষ হবে ২০২৩ ও দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৪ সালে।
অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর, ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্দর আই ইগনাতভ, রোসাটম ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থাপ্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।
                                                             #
 
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ২৯০৯

 
                                                      সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি
ঢাকা, ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট) : 
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেল্থ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন অনুযায়ী গত পয়লা জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ২৯ হাজার ৯ শত ১২ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ২১ হাজার ৯ শত ২১ জন। এ পর্যন্ত ২৩ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। 
বর্তমানে ঢাকায় ৪০টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৫ হাজার ১শত ৮২ জন এবং ঢাকার বাইরে অন্যান্য বিভাগে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৭ শত ৮৬ জন। দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৩ শত ৪৮ জন। 
                                                                    #
মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯০৮

সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি সরবরাহের চ্যালেঞ্জে সরকার সফল

                                             

Todays handout (13).docx Todays handout (13).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon