Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st August ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 20/8/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩১০৬  

           

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে হাল ছাড়েনি সরকার

                                                          -- আইনমন্ত্রী

                                   

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার বিষয়ে হাল ছাড়েনি সরকার। এ বিষয়ে কূটনৈতিক ও আইনি প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, সে দেশে কোনো ক্রিমিনাল রাখবেন না। তার এই নীতি ঠিক থাকলে সে দেশে অবস্থানকারী রাশেদ চৌধুরীকে ফিরিয়ে আনা সহজ হবে। এ সময় তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে রাশেদ চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানান।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীতে ঢাকা আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, এই হত্যাকা-ের নেপথ্যের নায়কদের ধরার জন্য অবশ্যই কমিশন গঠন করা হবে। তবে এই কমিশনের কাজ অতটা সহজ হবে না। কারণ হত্যাকা-ের প্রায় ৪৪ বছর পর এই কমিশন গঠন হবে।

 

সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট গাজী মোঃ শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন এমপি, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী মোঃ কামরুল ইসলাম এমপি, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এমপি, ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ হেলাল চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান প্রমুখ বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের নিষ্ঠুরতার কথা তুলে ধরেন এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন আলেখ্য নিয়ে আলোচনা করেন। সভা শেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সঙ্গে নিহত পরিবারের সদস্যদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

 

#

 

রেজাউল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২২৩০ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                                                       নম্বর : ৩১০৫
 
উত্তম জীবন গঠনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সহায়ক
          --- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, উত্তম জীবন গঠনে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শকে অনুসরণ করার চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। বঙ্গবন্ধু প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদেরকে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহসীন আলম এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আজিজুল ইসলাম বক্তৃতা করেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্যলাভের স্মৃতি রোমন্থন করে বলেন, বঙ্গবন্ধু এই বাঙালি জাতির জন্য জীবনে যে চড়াই - উৎরাই অতিক্রম করেছেন তা তুলনা করে খুঁজে বের করা কঠিন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা মানে একটা মানুষকে হত্যা করা কিংবা একজন রাষ্ট্রনায়ককে হত্যা করা নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রচলিত যে সাম্প্রদায়িকতা ছিল সেটার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে একটি ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র তৈরি করেছেন। তিনি বলেন, এই দেশ সকল ধর্মের সকল বর্ণের সকল মানুষের মিলিত মাতৃভূমি। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের অহংকার। সম্প্রীতির এই বন্ধন অটুট আছে বলেই বাংলাদেশ প্রতিটি সূচকে পাকিস্তানের চেয়ে অনেক অনেক এগিয়েই নয় জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান আজ শীর্ষস্থানে উপনীত হয়েছে।
পরে মন্ত্রী আজ গুলশানে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। টেলিটক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস এবং ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে ১৫ আগস্ট শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
#
 
শেফায়েত/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩১০৪              

পরাজয়ের গ্লানি মোচনের জন্য বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়

                          -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

 

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, একটি দেশের মানুষের মুক্তির পূর্বশর্ত হল স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা অর্জন করে যখন অর্থনৈতিক মুক্তি ও সবুজ বিপ্লবের ডাক দিলেন তখনই তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, বিজয়ের আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। কিন্তু পরাজয়ের গ্লানি চিরস্থায়ী। পরাজয়ের গ্লানি মোচন করার জন্য যারা এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, যারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল তারাই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।

           

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইস্কাটন রোডে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘১২ আগস্ট ১৯৭৫ সাল। সকালে আমি ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে যাই শেখ কামাল ভাইয়ের সাথে দেখা করতে। ৩২ নম্বরের বাসার কাছেই যেতে দেখি বঙ্গবন্ধু গাড়িতে অফিসের উদ্দেশে রওনা করেছেন। আমি বাসার ভিতরে প্রবেশ করে জানতে পারলাম কামাল ভাই আবাহনী মাঠে প্রাকটিস করতে গেছে। আমি বাড়ির বাইরে এসে দেখি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যাওয়া গাড়িটা গেটের সামনে। গাড়ি থেকে চিফ সিকিউরিটি অফিসার নেমে আমাকে বললেন, ইন্দিরা দ্রুত এদিকে এস। আমি গাড়ির কাছে যেতেই বঙ্গবন্ধু আমাকে বললেন, তুমি কি আমার সাথে দেখা করতে এসেছ? একজন রাষ্ট্রপতি, একজন প্রধানমন্ত্রী, স্বাধীনতার মহান স্থপতি ও জাতির পিতা  রাস্তা থেকে গাড়ি ঘুরিয়ে আমার মতো একজন সাধারণ কর্মীর সাথে দেখা করার জন্য ফিরে এসেছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ থেকেই বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু কতটা কর্মীবান্ধব ছিলেন। এজন্যই তিনি ছিলেন গণমানুষের নেতা’।

 

প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ১৫ আগস্টের হত্যাকারী ও পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করা ও এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে যারা ছিল তাদের খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনার জোর  দাবি জানান। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুই প্রথম বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন করেন। জাতির পিতা স্বাধীনতার পরপরই নারীদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেন। তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা শিশুদের খুব ভালবাসতেন। সময় পেলেই শিশুদের সাথে খেলাধুলায় মেতে উঠতেন। শিশুদের জন্য বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক শিক্ষার ব্যবস্থা করেন।  

 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুন নেসার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহার। এ সময় মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

 

প্রতিমন্ত্রী জাতীয় শোক দিবস ২০১৯ উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানে ১৫ আগস্টের সকল শহিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

                                                                           #

 

আলমগীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর : ৩১০৩
 
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসারে চললে শোক দিবসের আলোচনা সফল হবে
                                                                     --- কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের মূল দায়িত্ব বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে ধারণ করে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নের জন্য একাগ্রতা, নিষ্ঠা ও সততার সাথে কাজ করা এবং কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণ ও যান্ত্রিকীকরণ করা। কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণ করা গেলে আমার গ্রাম আমার শহর বাস্তবায়ন সহজ হয়ে যাবে। এছাড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য সর্বাত্মক কাজ করতে হবে যাতে রপ্তানি বাড়ানো যায়। শোক দিবসের আলোচনা তখনই সফল হবে যখন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসারে তাঁর দেখানো পথে আমরা চলবো।
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মীর নূরুল আলম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আরিফুর রহমান অপু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আব্দুল মান্নান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমেরিটাস প্রফেসর ড. সাত্তার মন্ডল।
#
 
গিয়াস/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩১০২

কেউ বাংলাদেশকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারবে না

                                        -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারকে হত্যার মাধ্যমে ৭৫ এর ঘাতকরা গোটা বাঙালি জাতীয়তাবাদকেই নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। তারা ভেবেছিল এর ফলে বাংলাদেশ একদিন পাকিস্তানের তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত হবে। কিন্তু তাদের সে ষড়যন্ত্রকে দুরাশায় পরিণত করে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ দেশের জনগণ বাংলাদেশকে পাকিস্তানের থেকে অনেক বেশি উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে। কেউ বাংলাদেশকে নিয়ে এখন ছিনিমিনি খেলতে পারবে না।

          আজ দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওস্থ নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের অডিটোরিয়াম হলে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          প্রফেসর ডা. দীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে শোক সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ইকবাল আরসালান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, অধ্যাপক এম এ আজিজ, প্রফেসর ডা. বদরুল আলম, ডা. জহিরুল হক চৌধুরী প্রমুখ।

#

মাইদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩১০০

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুপুরের খাবার চালুর নীতিমালা মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

          ২০২৩ সালের মধ্যে সারা দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘মিড ডে মিল’ (দুপুরের খাবার) চালুর লক্ষ্য নিয়ে গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ‘জাতীয় স্কুল মিল নীতি-২০১৯’-এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

          প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পর সচিবালয়ে এ সংক্রান্ত বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি জানান, বিভিন্ন স্থানে যে ‘মিড ডে মিল’ চালু হয়েছে পাইলটভিত্তিতে, তাকে কিভাবে সমন্বিতভাবে সারা দেশে ছড়ানো যায় তার জন্য এই নীতিমালাটি করা হয়েছে।

          নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরির ন্যূনতম ৩০ ভাগ স্কুল মিল থেকে আসা নিশ্চিত করা হবে যা প্রাথমিক এবং প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ৩ থেকে ১২ বছর বয়সী ছেলে ও মেয়ে শিশুদের জন্য প্রযোজ্য হবে। এই বয়সী স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য ন্যূনতম মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট এর ৫০ শতাংশ স্কুল মিল থেকে নিশ্চিত করা হবে। খাদ্যের বৈচিত্র্য নিশ্চিত করার জন্য ১০টি খাদ্যগোষ্ঠী বিবেচনায় নিয়ে তার মধ্যে ৪টি খাদ্যগোষ্ঠী নির্বাচন করা হবে।

          কর্মসূচির আওতায় দুর্গম চর, হাওর, উপকূলীয় অঞ্চল, পার্বত্য এলাকা, চা বাগান-সহ সব পিছিয়ে পড়া এলাকাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

          এই নীতিমালার খসড়া ২ এর (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় স্কুল মিল কর্মসূচি বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষ নামে একটি কর্তৃপক্ষ থাকবে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে একটি সেল বা ইউনিট কাজ করবে। নীতিতে আরো বলা হয়েছে, সরকার মনোনীত উপযুক্ত ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে ‘স্কুল মিল উপদেষ্টা কমিটি’ থাকবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তির সভাপতিত্বে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য এই কমিটিকে নিয়োগ প্রদান করবে। স্কুল মিল কমিটির প্রধান নির্বাহী এই কমিটির সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

          উল্লেখ্য, মিড ডে মিলের আওতায় বর্তমানে সরকার তিনটি উপজেলায় রান্না করে খাবার পরিবেশন করছে। দুপুরে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয় বরগুনার বামনা, জামালপুরের ইসলামপুর ও বান্দরবানের লামা উপজেলায়। শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে পাঁচ দিন খিচুড়ি ও একদিন উন্নত পুষ্টিসম্পন্ন বিস্কুট দেয়া হয়। এছাড়া ১০৪টি উপজেলায় ১৫ হাজার ৮০টি বিদ্যালয়ে স্কুল মিল চালু আছে। যার মধ্যে ৯৩টি উপজেলায় সরকার অর্থায়ন করছে। এসব স্কুলে শিশুদের উচ্চ পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট দেয়া হয়। 

#

মেহেদী/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                               নম্বর : ৩০৯৯
 
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাঙালি জাতিকে ধ্বংস করা হয়েছিলো
           --- বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :
বন্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক বলেছেন, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালে নির্মমভাবে হত্যা করে বাঙালি জাতিকে ধ্বংস করা হয়েছিলো। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা না হলে বাংলাদেশ উন্নয়নে এতোদিন মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যেত।
  আজ পাট অধিদপ্তরে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত এক শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশে উন্নয়নের যাত্রা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ যে এগিয়ে যাচ্ছে তা এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। বিশেষ করে সামাজিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি এখন অনেক দেশের জন্যই উদাহরণ। 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মকবুল হোসেন, আবু বক্কর সিদ্দিক, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শামসুল আলম, বিজেএমসি’র চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাসিম, বিটিএমসি’র চেয়ারম্যান ব্রি: জেনারেল মোহাম্মদ কামরুজ্জামান-সহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
সৈকত/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩০৯৮

                  

অর্পিত দায়িত্ব পালন করলে বঙ্গবন্ধুর আত্মা শান্তি পাবে

                              -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

                  

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ দিয়ে গেছেন। আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে দেশের মানুষ ভালো থাকবে। আর দেশের মানুষ ভালো থাকলে তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।

 

আজ রাজধানীর কাকরাইলে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ভবনের অডিটোরিয়ামে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বুভুক্ষু ও দরিদ্র মানুষের জন্য আন্দোলন করেছেন। জেল, জুলুম, নির্যাতন উপেক্ষা করে জাতিকে সংগঠিত করেছেন। মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করেছেন। বৈশি^ক যড়যন্ত্রের মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট তাঁকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে ইতিহাস থেকে তাঁর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু তা সফল হয়নি। বরং ইতিহাসে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন ও থাকবেন।

 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় সচিব মোঃ কামাল উদ্দিন তালুকদার। এছাড়াও স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ খলিলুর রহমান প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেন, ১৯৭১ সালের ১৫ই আগস্ট দুষ্কৃতকারীরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেই হত্যা করেছে। একটি জাতির ভবিষ্যৎ উন্নয়ন, আশা-আকাক্সক্ষাকে বাধাগ্রস্ত করেছে।

 

এ সময় জাতির পিতা ও তাঁর সাথে শাহাদত বরণকারী পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া, ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

হাসান/মাহমুদ/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর : ৩০৯৭
 
মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সৌদি আরবকে সমর্থন জানাবে বাংলাদেশ
                                                                      --- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ এডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবের সাথেও তিনি সুসম্পর্ক বজায় রাখছেন। তিনি আরো বলেন, মুসলিম বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সৌদি আরবকে সমর্থন জানাবে বাংলাদেশ।
আজ সকালে মদিনায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে ৫৮ সদস্যের ওলামা মাশায়েখ দল মদিনা শরীফে মসজিদে নববী পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় মসজিদ কর্তৃপক্ষ তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। 
মসজিদে নববীর প্রধান কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল খুদায়েরী বলেন, অতীতে বাংলাদেশের এতো বড় আলেম প্রতিনিধিদল এখানে আসেনি। বাংলাদেশের শীর্ষ আলেমদের কাছে পেয়ে তাঁরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশের আলেম ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ সময় মহানবী হযরত মুহম্মদ (স.) এর রওজা মোবারক জিয়ারত করেন।
#
 
আনোয়ার/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                              নম্বর : ৩০৯৬

 
বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের আইনের আওতায় আনতে হবে
                                              --- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনিদের বিচার হয়েছে, পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে এনে তাদের বিচারের রায় অবিলম্বে কার্যকর করা হবে। এখন সময় এসেছে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনায়ও যারা ছিলো, সেই সকল ষড়যন্ত্রকারীকে খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার। 
আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান শুধু জাতির পিতা নন, তিনি একটি প্রতীক। দেশের সার্বভৌমত্বের, স্বাধীনতার, অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে বন্দি অবস্থায় মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও বঙ্গবন্ধু আপস করেননি। দেশের প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব ড. জাফর উদ্দীন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ঢাকা মহানগরীর সভাপতি মোঃ সামসুল আলম বকুল প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন।
#
 
আরিফ/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩০৯৫

                       

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা দিল ইউনিলিভার এবং বিএসআরএম

                       

ঢাকা, ৫ ভাদ্র (২০ আগস্ট) :

         

            ইউনিলিভার বাংলাদেশ এবং বিএসআরএম বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা প্রদান করেছে।

 

            আজ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের হাতে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিঃ এর সিইও এবং এমডি কেদার লেলে (Kedar Lele) এবং বিএসআরএম এর ডিএমডি তপন সেনগুপ্ত (Tapan Sengupta) নিজ নিজ কোম্পানির পক্ষে মোট ৯ কোটি ৪৫ লাখ ২৬ হাজার ৪ শত ৮৪ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।

 

            ইউনিলিভার গত অর্থ বছরের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ ৬ কোটি ১৯ লাখ ২৫ হাজার ৪৮৪ টাকা এবং বিএসআরএম ৩ কোটি ২৬ লাখ এক হাজার টাকার চেক প্রদান করেছে।

 

            বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির নিট লাভের শতকরা পাঁচ ভাগের এক দশমাংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা প্রদানের বিধান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ১৪০টি কোম্পানি এ তহবিলে অর্থ প্রদান করছে। এ তহবিলে আজ পর্যন্ত জমার পরিমাণ প্রায় ৩শ৭০ কোটি টাকা। অন্যদিকে এ তহবিল হতে প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৯ হাজার শ্রমিককে প্রায় ৩০ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

 

            চেক প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আলী আজম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. আনিসুল আওয়াল, ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিঃ এর ফাইন্যান্স ডিরেক্টর জাহিদুল ইসললাম মালিথা, লিগ্যাল ডিরেক্টর রাশেদুল কাইয়ুম, হেড অভ্ কর্পোরেট এফেয়ার্স শামীমা আক্তার এবং বিএসআরএম এর জেনারেল ম্যানেজার (এইচআর) জেনারেল ম্যানেজার কর্পোরেট এফেয়ার্স কাজী আনোয়ার আহমেদ এবং ম্যানেজার (আইআর) মোঃ ইসমাইল উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আকতারুল/মাহমুদ/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা

              

Handout                                                                                                          Number : 3094

                  Expert team to visit Bangladesh for long-term solution to Aedes mosquito

                                             

Dhaka, 20 August 2019:

To tackle the diseases caused by Aedes mosquito in Bangladesh, a joint IAEA-FAO-WHO expert team will visit Bangladesh from 21 to 23 August 2019. The main objective of the team will be to assess the feasibility of Sterile Insect Technique (SIT) in controlling Aedes mosquito in Bangladesh. The sterile insect technique is an environmentally-friendly insect pest control method involving the mass-rearing and sterilization, using radiation, of a target pest, followed by the systematic area-wide release of the sterile males by air over defined areas, where they mate with wild females resulting in no offspring and a declining pest population.

 

IAEA has approved the expert mission due to an initiative taken by Bangladesh Embassy & Permanent Mission in Vienna, with the support of the Health Services Division, Ministry of Health & Family Welfare, and the Ministry of Science & Technology, after the dengue fever outbreak in the country.

 

The work of the expert team - consisting of Rafael Argilés Herrero and Danilo de Oliveira Carvalho, Technical Officers of the Insect Pest Control Section at the Joint FAO/IAEA Division of Nuclear Techniques in Food and Agriculture and Rajpal Yadav, Scientist, Vector Ecology and Management, Department of Control of Neglected Tropical Diseases, WHO – is expected to help Bangladesh in successfully tackling the diseases caused by the Aedes mosquito population in the country.

 

‘We are trying to avail best possible scientific know-how to tackle the Aedes mosquito. We thank IAEA for prompt response to support Bangladesh in this time of need,’ says M. Abu Zafar, Ambassador & Permanent Representative of Bangladesh in Vienna.

 

#

 

Marzuk/Mahmud/Rafiq/Salim/2019/1830 Hrs

 

 

Handout                                                                                                          Number : 3093

Bilateral meeting held between Dr. Momen  and Dr. Jaishankar

Dhaka, 20 August 2019:

Foreign Minister of Bangladesh, Dr. A K Abdul Momen and External Affairs Minister (EAM) of India, Dr. Subrahmanyam Jaishankar met in a bilateral meeting at the State Guest House, Jamuna today in a warm and cordial environment. 

At the beginning, Bangladesh Foreign Minister congratulated the visiting dignitary on his appointment as the External Affairs Minister of India and welcomed his first visit to Bangladesh in this capacity. The two Ministers reaffirmed that the relationship between India and Bangladesh, forged in the 1971 Liberation War, goes far beyond a strategic partnership. Today it is anchored in history, culture, language and shared values of democracy, secularism, development cooperation and countless other commonalities.

During the meeting, the Ministers expressed satisfaction at the excellent state of bilateral relations existing between the two countries. They discussed the entire gamut of bilateral issues of mutual interest. They reviewed ongoing cooperation including the implementation of decisions taken during the last meeting of the Joint Consultative Commission (JCC) in February 2019 in New Delhi. The Ministers expressed satisfaction that both countries are working closer than ever before in every sector, from security and border management, including reducing untoward border incidents, to mutually-beneficial trade and investment, power and energy, river water sharing, including that of the Teesta, development partnership, transport connectivity, culture and consular issues. They reviewed progress of the projects under the Indian Lines of Credit.

They also discussed the preparatory measures in relation to the visit of Prime Minister Sheikh Hasina to India in October 2019, during which a number of MoUs are expected to be signed.

Both ministers expressed satisfaction that Bangladesh and India are enjoying traditionally close cooperation in multilateral and regional forums such as the UN, Commonwealth, BIMSTEC and others.

The EAM expressed appreciation for the humanitarian gesture of Bangladesh in supporting a large number of displaced persons from the Rakhine region of Myanmar and assured India’s continued support for safe, speedy and sustainable return of the Rohingyas to Myanmar.

Minister Jaishankaris scheduled to call on the Prime Minister at Ganabhaban later today. Earlier in the morning, the EAM visited the Bangabandhu Memorial Museum and paid his respects to Father of the Nation.

External Affairs Minister of India is on a 3-day visit to Bangladesh and will leave for India on 21 August 2019.

#

Tohidul/Mahmud/Rafiq/Salim/2019/1820 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                                        নম্বর : ৩০৯২
 
 শোক দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তারা</<
Todays handout (20).docx Todays handout (20).docx