Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৮ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ১৩৫৭
 
জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদ্যাপিত
 
ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :     
 
দেশে তৃতীয় বারের মতো জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। 
 
রাজধানীর কৃষিবিদ ইনিস্টিটিউশন মিলনায়তনে আজ জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 
 
আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প আরো দ্রুত এগিয়ে যাবে। জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি বিষয়ে শ্রমিক মালিকের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সরকার এ দিবসটি উদ্যাপন করছে। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালিক শ্রমিকের অসচেতনতা ও অবহেলার কারণে অনেক সময় শিল্প কারখানায় দূর্ঘটনা ঘটে থাকে। কারখানার নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারের সাথে মালিক শ্রমিককে সম্মিলিত ভাবে কাজ করতে হবে। কারখানার নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থা ২০০৩ সাল থেকে এ দিবসটি উদ্যাপন করে আসছে। শিল্পক্ষেত্রে বিষয়টির গুরুত্ব বিবেচনায় বাংলাদেশ ২০১৬ সাল থেকে এ দিবসটি পালন করছে। 
 
অনুষ্ঠানে এ বছর প্রথম বারের মতো ১০টি গার্মেন্টস কারখানাকে ‘পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি’ উত্তম চর্চা পুরস্কার প্রদান করা হয়। কারখানাগুলো হলো- স্কয়ার ফ্যাশন লিমিটেড, রোয়েট্রেক্স আউটার ওয়্যার লিমিটেড, ইকোট্রেক্স লিমিটেড, তারাসিমা এপ্যারেলস লিমিটেড, ভিয়েলাট্রেক্স লিমিটেড, একেএইচ ইকো এপ্যারেলস লিমিটেড, নিট কনর্সান লিমিটেড, উইজডম এ্যাটায়ার্স লিমিটেড, হুপ লুন এ্যাপারেলস লিমিটেড,  ও ফকির ফ্যাশন লিমিটেড। 
 
অনুষ্ঠানে জানানো হয় বর্তমানে বাংলাদেশ পোষাক রপ্তানি ক্ষেত্রে বিশ্ব রপ্তানির ছয় শতাংশ রপ্তানি করে থাকে। পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি নিশ্চিত করতে পারলে বাংলাদেশ ২০২১ সালে বিশ্বে গার্মেন্টস রপ্তানির ২৫ শতাংশ রপ্তানি করতে পারবে বলে আশা করা যায়। 
 
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খানের সভাপতিত্বে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ শামসুজ্জামান ভূঁইয়া, বিজিএমইএ এর সভাপতি মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, বিকেএমইএ এর সভাপতি ও সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান, বাংলাদেশ এমপ্লোয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি কামরান টি রহমান, বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনোয়া প্রিপন্টেইন (ইবহড়রঃ চৎবভড়হঃধরহব), আইএলও এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি গগন রাজভান্ডারী এবং জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বক্তৃতা করেন।            
#
 
আকতারুল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৩৫৬

বাবা মায়ের কাছে প্রতিটি সন্তান একই রকম
                         -- সমাজকল্যাণমন্ত্রী
 
ঝালকাঠি, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল): 

সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বাবা মায়ের কাছে প্রতিটি সন্তান একই রকম। সন্তান প্রতিবন্ধী হলে বাবা মায়ের কষ্ট লাগে ঠিকই কিন্তু মায়া কমে যায় না। প্রতিটি বাবা মাকেই তাদের সন্তানদের আচার ব্যবহার থেকে শুরু করে কাদের সাথে সন্তান চলাফেরা করছে এগুলো লক্ষ্য রাখতে হবে ও সতর্ক থাকতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঝালকাঠিতে সেন্টারহাট স্বাধীন বাংলা প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন। 
মাদকের ভয়াল থাবা যুবসমাজকে ধ্বংস করছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদকের ব্যবহার দেশের যুবসমাজকে গ্রাস করতে যাচ্ছে। স্কুলের ছোট শিশুরা পর্যন্ত মাদকে আসক্ত হচ্ছে যা খুবই উদ্বেগজনক। এক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি সকলেরই দায়িত্ব এই যুবসমাজকে মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে সরিয়ে রাখা।
মন্ত্রী দেশের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এখন যুবসমাজকে যদি এই উন্নয়নের অংশীদার করতে ব্যর্থ হই তাহলে আমাদের সকল অর্জনই ম্লান হয়ে যাবে।
#
মাইদুল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯১৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ১৩৫৫

সরকার প্রবাসীদের বিনিয়োগে উৎসাহ প্রদান করছে
                              -- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :     

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি বলেছেন, বর্তমান সরকার প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিনিয়োগে উৎসাহ প্রদান করছে। দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিনিয়োগ সৃষ্টিতে ব্যাপক কাজ হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে নিরাপদ, সুষ্ঠু ও নিয়মতান্ত্রিক অভিবাসন ব্যবস্থা তৈরি করা। যা প্রবাসী বাংলাদেশি অভিবাসীদের কল্যাণ ও অধিকার রক্ষা করবে। 

মন্ত্রী আজ ঢাকার একটি হোটেলে সেন্টার ফর নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশিস (এনআরবি) আয়োজিত ‘‘এসো গড়ি মাতৃভূমি’’ শীর্ষক ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজ ২০১৮ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির  বক্তব্যে এসব কথা বলেন।  

পরে মন্ত্রী প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয় দেশে আনতে ভূমিকা রাখার জন্য দশটি ব্যাংককে (ইসলামী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং দি সিটি ব্যাংক) পুরস্কার প্রদান করেন। এছাড়াও দেশে রেমিটেন্স আনার জন্য ব্র্যান্ডি অ্যাওয়ার্ডে  সাতটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে (ব্যাংক এশিয়া, প্রাইম ব্যাংক, এবি ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক এবং টিসিবিএল গ্রুপ) পুরস্কার প্রদান করেন। 

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেইন জিল্লুর রহমান, নির্বাচন কমিশন সচিব হেলাল উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর অবু হেনা রেজা হাসান এবং এফবিসিসিআই এর সভাপতি মোঃ শফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন)। 

#

জাহাঙ্গীর/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৩৫৪

হাজিদের হয়রানি করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে
                                     -- বিমান মন্ত্রী
লক্ষ্মীপুর, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) : 
    
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহাজাহান কামাল বলেছেন, হজযাত্রীদের জন্য বিমান রেডি করা হয়েছে, হাজিদের যারা হয়রানি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। 
আজ জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী আরো বলেন, অধিকারবঞ্চিত করার নামই অবিচার। অনেক গরিব দুঃখী মানুষ আর্থিক সুবিধা না থাকায় বিচার পায় না। আর্থিক সহযোগিতা না থাকায় গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বিচার পায় না। সরকার অসহায় ও দরিদ্র বিচারপ্রার্থীদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আইনগত সহায়তা প্রদান আইন প্রণয়ন করে। 
জেলা লিগ্যাল এইড এর সভাপতি ও জেলা দায়রা জজ ড. এ কে এম আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি) আসনের এমপি মোঃ আবদুল্লাহ ও লক্ষ্মীপুর-২ (রায়পুর) আসনের এমপি মোঃ নোমান।
#
মামুনুর/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৮/১৭৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৩৫৩
আইনি সহায়তা কার্যক্রমের সাফল্য নির্ভর করছে জনসচেতনতার উপর
                                                           -- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল):     

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমের সাফল্য নির্ভর করছে জনসচেতনতার ওপর। কারণ এখনও এদেশের জনগণের একটি অংশ দরিদ্র ও নিরক্ষর। এই দরিদ্র ও নিরক্ষর জনগণ তাদের আইনগত অধিকার সম্পর্কে ততটা সচেতন নয়। তাই ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে এ বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এছাড়া দেশের সকল বিচারক, আইনজীবী, এনজিওকর্মী ও সুশীল সমাজকে সরকারের  আইনগত সেবা প্রদান কার্যক্রমের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করতে হবে। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবার সরকার গঠনের পর আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার পেতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে সরকারি খরচে আইনগত সহায়তা প্রদানের জন্য ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০ প্রণয়ন করেন এবং সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জাতীয় আইনগত সহায়তা  প্রদান সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।  কিন্তু ২০০১ সালে সরকার পরিবর্তনের পর এই আইনের বাস্তবায়ন স্থবির হয়ে যায়। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনরায় সরকার গঠন করলে উক্ত আইনের বাস্তবায়ন কার্যক্রমকে বেগবান ও ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে গ্রহণ করা হয় কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। কার্যকর করা হয় জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থাকে। উক্ত সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য দেশের ৬৪টি জেলায় জেলা ও দায়রা জজের নেতৃত্বে গঠন করা হয় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি। জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির পাশাপাশি  উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে এবং চৌকি আদালত,  শ্রম আদালত ও সুপ্রিম কোর্টে লিগ্যাল এইড কমিটি গঠন করে সেখানে সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা  করা হচ্ছে। 
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে এসিডদগ্ধ নারী-পুরুষ, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্ত মহিলা, বিনাবিচারে আটক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, পাচারকৃত নারী বা শিশুসহ নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার পেতে অক্ষম যেকোনো নাগরিককে সম্পূর্ণ সরকারি অর্থ ব্যয়ে আইনগত সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এজন্য প্রত্যেক জেলায় লিগ্যাল এইড অফিস স্থাপন করে সেখানে একজন করে বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তারা আইনগত সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি বিনামূল্যে আইনগত পরামর্শ প্রদান এবং পক্ষগণের মধ্যকার বিরোধ বা মামলা বিকল্প বিরোধ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করছেন। 
মন্ত্রী বলেন, সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে এখন বিশ্বের উন্নত দেশের মতোই অফিস চলাকালীন আইনি পরামর্শের জন্য দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে যে কেউ জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থায় স্থাপিত টোলফ্রি জাতীয় হেল্পলাইন কল সেন্টারে ১৬৪৩০ নম্বরে ফোন করে আইনি সেবা নিতে পারছেন। 
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার পরিচালক মোঃ জাফরুল হাসান স্বাগত বক্তৃতা করেন।
#

রেজাউল করিম/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                        নম্বর : ১৩৫২       

 

সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে ব্যবসা করা উচিত

                 -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল):

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা ধারণ করে জনবান্ধব ব্যবসা করা উচিত। এলপিজি-এর মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার উদ্যোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের সাথে নিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে এলপিজি-এর গ্রাহক পর্যায়ে মূল্য নির্ধারণ করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে পেট্রোম্যাক্স এলপিজি-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, এলপিজি সংরক্ষণ করে লাইনের মাধ্যমে এপার্টমেন্টগুলোতে বা কমিউনিটিভিত্তিতে বাড়িতে বাড়িতে দেয়া যেতে পারে। প্রাকৃতিক গ্যাসের অপরচুনিটি কস্ট যেহেতু শিল্প কারখানায় বেশি সেহেতু শিল্পেই প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি মিশ্রিত প্রাকৃতিক গ্যাস দেয়া হবে।

এলপিজি বাজারজাত করার জন্য এ পর্যন্ত ৫৫টি কোম্পানিকে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তাদের মোট বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ২৩ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন। অন্যদিকে দেশে এলপিজির বার্ষিক চাহিদা ৩০ লাখ মেট্রিক টন। প্রতিমন্ত্রী এসময় বলেন, এলপিজি ব্যবহার নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে সরকারের পাশাপাশি এলপিজি কোম্পানিগুলোকেও অবদান রাখতে হবে। নিরাপত্তার বিষয়টি অগ্রাধিকার দেয়া উচিত।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে সংসদ সদস্য ডাঃ মোঃ হাবিবে মিল্লাত ও মাহফুজুর রহমান এবং ইয়ুথ গ্রুপের চেয়ারম্যান রেজাকুল হায়দার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ আলম বক্তব্য রাখেন।

#

 

আসলাম/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭৩৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৩৫১

সেপ্টেম্বরে বিএসসিতে আসছে ‘জয়যাত্রা’ ও ‘সমৃদ্ধি’ 
                                -- নৌপরিবহন মন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :     

এবছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) বহরে যুক্ত হচ্ছে নতুন দু’টি জাহাজ ‘বাংলার জয়যাত্রা’ এবং ‘বাংলার সমৃদ্ধি’। এছাড়া ডিসেম্বরে যুক্ত হচ্ছে নতুন তিনটি জাহাজ ‘বাংলার অর্জন’  ‘বাংলার অগ্রযাত্রা’ ও ‘বাংলার অগ্রদূত’। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে আসবে ‘বাংলার অগ্রগতি’।

নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান গতকাল শুক্রবার চীন থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে এসব তথ্য জানান।

চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট করপোরেশন (সিএমসি) ৩৯ হাজার ডেড ওয়েট টনেজ (ডিডব্লিউটি) ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ৬টি জাহাজ নির্মাণ করছে। এজন্য ব্যয় হবে ১ হাজার ৮৪৩ কোটি টাকা। চীন সরকার দিবে ১ হাজার ৪৪৮ কোটি এবং বিএসসি দিবে ৩৯৫ কোটি টাকা। ছয়টি জাহাজের মধ্যে তিনটি অয়েল ট্যাংকার ও তিনটি বাল্ক ক্যরিয়ার।

#

জাহাঙ্গীর/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭৩২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৫০
 
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :     
 
      প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৯ এপ্রিল শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
 
“মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, মৃত্যু ও বোধিজ্ঞান লাভের স্মৃতিবিজড়িত  শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে আমি বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
 
মহামতি  গৌতম বুদ্ধ আজীবন মানুষের কল্যাণে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংসা, সাম্য ও  মৈত্রীর বাণী প্রচার করেছেন। শান্তি ও সম্প্রীতির মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনই ছিল তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। বুদ্ধ সত্য ও সুন্দরের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে মানবজগতকে আলোকিত করতে কাজ করে  গেছেন। মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁর জীবনাদর্শ ও শিক্ষা অনুসরণ করা  প্রয়োজন।
 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এদেশে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করে আসছেন। এই সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির বন্ধনকে সমুন্নত রাখতে  বৌদ্ধ ধর্মের নেতাদের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
 
আমি আশা করি,  গৌতম বুদ্ধের আদর্শ ধারণ ও লালন করে সকলে বাংলাদেশকে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবেন।
 
বুদ্ধ পূর্ণিমা বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মানুষের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক- এ কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
 
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৬৩৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ১৩৪৯   
 
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১৫ বৈশাখ (২৮ এপ্রিল) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
‘‘শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা  উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমার সাথে মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বুদ্ধত্ব লাভ ও মহাপরিনির্বাণ গভীরভাবে সম্পৃক্ত। মহামতি বুদ্ধ ছিলেন জীবের মঙ্গল কামনায় সত্যসন্ধ। পৃথিবীকে সুখী ও শান্তিপূর্ণ করে গড়ে তোলার জন্য তিনি নিরন্তর প্রয়াস চালান। বুদ্ধের চেতনায় ছিল দুঃখ জয়ের মাধ্যমে জীবের মুক্তি কামনা। ‘চতুরার্য সত্য’ তত্ত্বে তিনি জীবনে দুঃখ, দুঃখের উৎপত্তি, দুঃখ ভোগের কারণ এবং তা থেকে মুক্তির পথ দেখান। তাঁর মতে ‘নির্বাণ’ লাভের মাধ্যমে মানুষ জীবনের পরমার্থ অর্জন এবং সকল প্রকার দুঃখ থেকে পরিত্রাণ লাভ করতে পারে। এজন্য তিনি অষ্টমার্গ তথা প্রজ্ঞা, শীল ও সমাধি চর্চার উপদেশ দেন। তিনি স্থান-কাল-পাত্রের ঊর্ধ্বে ওঠে পৃথিবীর সকল জীবের কল্যাণ ও সুখ কামনা করেন। ‘সব্বে সত্তা সুখীতা হোন্তু’-পৃথিবীর সকল প্রাণী সুখী হোক, এ ছিল বুদ্ধের শাশ্বত দর্শন। 
মহামতি বুদ্ধ একটি সৌহার্দ্য ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব প্রতিষ্ঠায় আজীবন সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করে গেছেন। ‘অহিংস পরম ধর্ম’ বুদ্ধের এই অমিয় বাণী আজও সমাজে শান্তির জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। আজকের এই সংঘাতময়, অশান্ত ও অসহিষ্ণু বিশ্বে মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ ও সমাজে শান্তি  প্রতিষ্ঠায় মহামতি বুদ্ধের দর্শন ও জীবনাদর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এ দেশের সকল ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম ও আচার অনুষ্ঠানাদি অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে পালন করে আসছে। বিশেষ করে বাংলার জনপদের সাথে প্রাচীনকাল থেকেই বৌদ্ধ সভ্যতার ইতিহাস ও কৃষ্টি গভীরভাবে মিশে আছে। পাহাড়পুর ও ময়নামতি শালবন বিহার এ সম্প্রীতি ও ঐতিহ্যের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এই ঐতিহ্যের চর্চা ও বুদ্ধের মহান আদর্শকে ধারণ করে বৌদ্ধ সম্প্রদায় দেশের উন্নয়নে তাদের কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন-এ প্রত্যাশা করি।  
শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা সবার জন্য বয়ে আনুক অনাবিল শান্তি ও সমৃদ্ধি। 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
 
ইমরানুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা 
Todays handout (7).docx Todays handout (7).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon