Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st সেপ্টেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 1/9/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪২০
 
শুরু হলো অনূর্ধ্ব - ১৭ বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল  টুর্নামেন্ট
 
নেত্রকোণা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
দেশব্যাপী ফুটবলের জাগরণ সৃষ্টি, ফুটবলের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনা এবং নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো সারা দেশে একযোগে শুরু হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল (অনূর্ধ্ব - ১৭) টুর্নামেন্ট।
 
আজ নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার এ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী খেলায় বারহাট্টা সদর ইউনিয়ন এবং বাউশী ইউনিয়ন ফুটবল দল অংশগ্রহণ করে। 
 
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়ার মধ্য দিয়ে জাতি পরিচিত হয়। পৃথিবীর কাছে দেশকে পরিচিত করতে ক্রীড়া বড় অবদান রাখে। তিনি বলেন, পৃথিবীর সামনে বাংলাদেশের ফুটবলকে তুলে ধরতে বারহাট্টা থেকে যাত্রা শুরু হলো ঐতিহাসিক এ টুর্নামেন্টের। 
 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহের বিভাগীয় কমিশনার মাহমুদ হাসানের সভাপতিত্বে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল, মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, ময়মনসিংহ রেঞ্জের পুলিশের ডিআইজি নিবাস চন্দ্র মাঝি বক্তৃতা করেন। 
 
ইউনিয়ন পর্যায়ের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে উপজেলা দল, উপজেলা পর্যায়ের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে জেলা দল, জেলা পর্যায়ের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে বিভাগীয় দল এবং বিভাগীয় পর্যায়ের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে দল গঠন করা হবে। এ টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। সারা দেশের মোট পাঁচ হাজার পাঁচশ’ দলে মোট এক লাখ ২৫ হাজার খেলোয়াড় এ খেলায় অংশগ্রহণ করবেন। এদের মধ্য থেকে ৪০ জনকে সেরা খেলোয়াড় বাছাই করে জাতীয় দলের জন্য বিকেএসপিতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। এখন থেকে প্রতিবছর এ টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হবে।
#
 
আকতার/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৮/১৯১৭ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪১৯
 
অপরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়ন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রদানে অন্যতম প্রতিবন্ধক
                                                                ----বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, অপরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়ন নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রদানে অন্যতম প্রতিবন্ধক। ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান করে সারাদেশে নগরায়ন ও শিল্পায়ন করা প্রয়োজন। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ সহজতর হবে। জোন বা নির্ধারিত স্থান ব্যতীত শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ সংযোগ না দেয়ার জন্য বিতরণ সংস্থাগুলোকে নির্দেশ প্রদান করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী আজ  ইস্ট-ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের সম্মেলন কক্ষে ডেইলি সান প্রত্রিকার উদ্যোগে আয়োজিত  
“ চড়বিৎ জড়ধফসধঢ়: ঞধৎমবঃ ২০২১”  শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। তিনি বলেন, ৯২ শতাংশ এলাকা বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। বর্তমানে বার্ষিক ৪৬৪ কিলোওয়াট - ঘণ্টা বিদ্যুৎ জনপ্রতি ব্যবহার করলেও মধ্যম আয়ের দেশে যেতে হলে ১২০০ থেকে ১৫০০  কিলোওয়াট - ঘণ্টা বিদ্যুৎ জনপ্রতি ব্যবহার করতে হবে। 
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আলোচনাকালে বলেন, পিক - অফপিক আওয়ারে বিদ্যুতের চাহিদার গ্যাপ হ্রাসে বিশেষজ্ঞদের সুচিন্তিত মতামত প্রয়োজন। দিনের আলো বা সূর্যের আলো কীভাবে আরো ব্যবহার করা যায় তার সমন্বিত পরিকল্পনা করতেও সহযোগিতা প্রয়োজন। তিনি বিতরণ ও সঞ্চালন ব্যবস্থার  উন্নয়নের মাধ্যমে অচিরেই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ প্রদান সম্ভব হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন। তিনি বিদ্যুৎ খাতের অর্জন, সম্ভাবনা, ভবিষ্যৎ  ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন।
আলোচনাকালে বুয়েটের অধ্যাপক ম তামিম বলেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমানো গেলে উৎপাদন খরচ কমবে। এলএনজি ব্যবহারের সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, প্রকল্প ব্যবস্থাপকদের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে এবং স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল দ্রুত করতে হবে। এ সময় তিনি বলেন, অফিস টাইম পরিবর্তন করে সূর্যের আলো আরো ব্যবহার করা যেতে পারে।
 
ডেইলি সান প্রত্রিকার সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ সচিব ডঃ আহম্মদ কায়কাউস, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈনউদ্দিন (অবঃ), সামিট পাওয়ার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক লেঃ জেঃ আব্দুল ওয়াদুদ (অবঃ), বিজিএমইএ-এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান, বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৮/১৮৫৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪১৮
 
ঢাবির সাবেক ভিসি ড. এ কে এম সিদ্দিকের মৃত্যুতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ও বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এ কে এম সিদ্দিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 
আজ এক শোকবার্তায় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 
#
 
মাসুম/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৯১৮ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪১৬
 
উন্নয়নের মহাসড়কে ধাবমান বাংলাদেশ 
---ত্রাণমন্ত্রী
 
মতলব (চাঁদপুর), ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম বলেছেন, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে ধাবমান। 
মন্ত্রী আজ মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলায় দশ দিনব্যাপী ফলদ বৃক্ষমেলার উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি করে ফলদ গাছের চারা লাগাতে হবে। দেশের প্রতি ইঞ্চি ভূমিকে ফল-ফসল উৎপাদনে কাজে লাগাতে হবে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রত্যেক ক্ষেত্রে উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখতে হবে।
#
 
ওমর/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৮২৭ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪১৭
 
সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে
---জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক বলেছেন, সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ যশোরের কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এ এস এইচ কে সাদেকের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এ সকল উন্নয়নের সুবিধা যাতে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছায় সে জন্য তৎপর থাকতে প্রতিমন্ত্রী নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান জনবান্ধব সরকার মানুষের দুঃখ দুর্দশা লাঘবে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোলমডেল। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বে সমুদ্রে আমাদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নাম মহাকাশেও পৌঁছে গেছে। 
 
 
#
 
মাসুম/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৪১৪
 
 
শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
 
ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২ সেপ্টেম্বর শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মদিবস ‘শুভ জন্মাষ্টমী’ উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
 
প্রচলিত বিশ্বাস মতে দ্বাপর যুগের শ্রাবণ মতান্তরে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেন। সমাজ থেকে অন্যায়-অত্যাচার, নিপীড়ন ও হানাহানি দূর করে মানুষে মানুষে অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলাই ছিল শ্রীকৃষ্ণের মূল দর্শন। যেখানে অন্যায় অবিচার ও ধরাধামকে গ্রাস করেছে সেখানেই শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হয়েছেন আপন মহিমায়। সনাতন ধর্ম মতে, অধর্ম ও দুর্জনের বিনাশ এবং ধর্ম ও সুজনের রক্ষায় তিনি যুগে যুগে পৃথিবীতে আগমন করেন। অপশক্তির হাত থেকে শুভশক্তিকে রক্ষার জন্য কৃষ্ণ বৎসাসুর, অঘাসুর, বকাসুর প্রভৃতি অপশক্তিকে বিনাশ করেন। মথুরার অত্যাচারী রাজা কংসকে হত্যা করে মথুরায় শান্তি স্থাপন করেন। তিনি ছিলেন পরোপকারী, প্রেমিক ও সমাজসংস্কারক। কৃষ্ণের প্রেমিকরূপের পরিচয় পাওয়া যায় তাঁর বৃন্দাবন লীলায়, যা বৈষ্ণব সাহিত্যের মূল প্রেরণা।
 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে এ দেশে সকল ধর্মের অনুসারীরা পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য বজায় রেখে নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আসছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তাই আমাদের মহান ঐতিহ্য। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই ঐতিহ্য অব্যাহত রেখে পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি অটুট রাখতে হবে। মানবকল্যাণ সব ধর্মের মূল বাণী। সমাজে বিদ্যমান সম্প্রীতি ও মৈত্রীর বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে তা জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জনে কাজে লাগানোর জন্য আমি দেশের সকল ধর্মাবলম্বীদের প্রতি আহ্বান জানাই।
 
আমি  শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ‘শ্রী শ্রী জন্মাষ্টমী’ উৎসবের সাফল্য কামনা করি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
 
হাসান/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৪১৫ 
 
শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ সেপ্টেম্বর শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মদিন জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
 
শ্রীকৃষ্ণ আজীবন শান্তি, মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছেন। মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন এবং সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠাই ছিল তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। শ্রীকৃষ্ণ তাঁর জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে মানুষের আরাধনা করেছেন। 
 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এদেশে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ যুগ যুগ ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছে। আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।
 
বর্তমান সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর। শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ ও শিক্ষা বাঙালির হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে বলে আমার বিশ্বাস।
 
আমি আশা করি, এই জন্মাষ্টমী উৎসব শ্রীকৃষ্ণের ভক্তগণকে তাঁর জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে আরও অনুপ্রাণিত করবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
 
আমি জন্মাষ্টমী উপলক্ষে দেশের সকল নাগরিকের সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করছি।
 
                                                                                             জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
 
 
#
 
ইমরুল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০৫ ঘণ্টা 
Todays handout (5).docx