Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ নভেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৭ নভেম্বর ২০১৬

Handout                                                                                                         Number :  3548

Bangladesh extends unequivocal support for the Rome Statute

The Hague (Netherlands), 17 November :

            Bangladesh has expressed unequivocal support for the Rome Statute and to the International Criminal Court (ICC) to bring an end of the impunity to the crimes against humanity and war crimes. State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam,  MP expressed this support at the 15th Assembly of States Parties to the Rome Statute in The Hague yesterday.

            Mr. Alam informed the Assembly of States Parties of the ICC about Bangladesh’s ongoing efforts to bring to justice those who committed war crimes and crimes against humanity during our War of Liberation in 1971 to end the culture of impunity to crimes against humanity. He stressed that this effort has created a new paradigm in international criminal justice by allowing purely domestic courts the mandate to hold trials for the internationally defined crimes in full conformity with the ‘complementarity’ principle of the Rome Statute.

            Expressing Bangladesh’s commitment to work towards preventing sexual and gender based violence during armed conflicts, State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam reaffirmed Bangladesh’s readiness to share national experience in ensuring justice for victims of sexual and gender-based violence, and the judicial and administrative efforts taken to promote due recognition and reparation for such victims. In this regard, he highlighted the government’s decision to recognize the women and girls who were violated and tortured during our War of Liberation in 1971.

        On the sidelines, Mr. Alam exchanged views with the President of the International Criminal Court, President of the Assembly of States Parties and the Prosecutor of the International Criminal Court on issues of mutual interest. He also joined the official launching event of the Office of the Prosecutor’s Policy Paper on Children and urged the ICC to make complete use of the regulatory framework to address the crimes against children and issues relating to children for their best interests within the jurisdiction of the ICC.

#

Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Selimuzzaman/2016/2030 Hrs.

Handout                                                                                                        Number : 3547

EU delegation members call on H. T. Imam

 

Dhaka, November 17 :  

            A fifteen member delegation of EU Parliament, led by Chair of the International Trade Committee of EU Parliament Bernd Lange called on H.T. Imam, Political Advisor to Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina at the State Guest House Padma this afternoon.

            During the meeting H.T. Imam mentioned that European Union is not only our trade partner but also an important development partner. He appraised the delegation about different initiatives undertaken by the government of Sheikh Hasina to curb extremism and terrorism. He added that government’s stance of ‘Zero Tolerance’ against terrorism received the full and active support from the people of Bangladesh and there is no place for extremists and terrorists on this land.

            Regarding national election, the Political Advisor informed the delegation that the next election will be held in due time according to the constitution of Bangladesh and it will be done in a transparent manner.

#

Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Joynul /2016/1955hours

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ৩৫৪৬

উত্তরা তৃতীয় পর্ব ২০১৭ ও পূর্বাচলের কাজ ২০১৮ সালে শেষ হবে
                                          --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

পূর্বাচল (ঢাকা), ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :
    উত্তরা তৃতীয় পর্বের ভূমি, জলাশয় ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ ২০১৭ সালের জুন মাসের মধ্যে শেষ হবে। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের মধ্যে। এখানে উন্নয়ন কাজের প্রায় ৭০ ভাগ শেষ হয়েছে। উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরে এপার্টমেন্ট প্রকল্পের ছয় হাজার ৬৩৬টি ফ্ল্যাটের মধ্যে অধিকাংশই বিক্রি হয়ে গেছে। আগামী মাসে ৮৪০টি ফ্ল্যাট ক্রেতাদের মাঝে বুঝে দেওয়া হবে।
    আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্প, উত্তরা তৃতীয় পর্ব এবং পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন। এ সময়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপড়্গ (রাজউক) এর চেয়ারম্যান এম বজলুল করিম চৌধুরী, সদস্য (উন্নয়ন) আব্দুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপসি'ত ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, পূর্বাচল হবে দেশের প্রথম স্মার্ট সিটি। এখানে আবাসিক পস্নট ছাড়াও ২৫০ একর জমিতে সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট গড়ে তোলা হচ্ছে। এরমধ্যে ৫০ একর জমিতে একটি আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। যদি দুইটি টাওয়ার নির্মাণ করা সম্ভব হয় তবে জমির পরিমাণ বাড়ানো হবে। সে ড়্গেত্রে একটি টাওয়ার হবে আমাদের স্বাধীনতার স্মারক হিসেবে ৭১ তলা বিশিষ্ট। এ জন্য আনত্মর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হচ্ছে। এখানে পর্যাপ্ত খোলা স'ান রাখা হয়েছে যা সবুজায়ন করা হবে। এছাড়াও ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ লেক রয়েছে পূর্বাচলে। এ শহরের বিদ্যুৎ, পানি, টেলিফোনসহ অন্যান্য সেবাধর্মী সংযোগ মাটির নিচে রাখা হচ্ছে। বর্জ্য ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস'া সবই নিজস্ব ব্যবস'াপনায় গড়ে তোলা হবে। 
    তিনি বলেন, সরকার জনগণের আবাসন সমস্যার সমাধানে রাজউকের এপার্টমেন্ট প্রকল্প গ্রহণ করেছে। উত্তরা, পূর্বাচল ও ঝিলমিল আবাসিক এলাকায় প্রায় এক লাখ ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে। উত্তরা ১৮নম্বর সেক্টরে রাজউকের নিজস্ব অর্থে ১৭৯টি ভবনে মোট ১৫ হাজার ৩৬টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। বর্তমানে ৭৯টি ভবনে ছয় হাজার ৬৩৬টি ফস্ন্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে। এসব ফ্ল্যাট অত্যনত্ম কম মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতি বর্গফুটের মূল্য পুনর্নির্ধারণ করে ৪৫০০ টাকা করা হয়েছে। এ ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করছে। সাড়ে আট ভাগ সুদে এ ঋণ ২৫ বছরে পরিশোধ করা যাবে। এখানে ৪৫ শতাংশ জায়গা সবুজ বেষ্টনী, স্কুল, খেলার মাঠ, মসজিদ, শপিংমল ইত্যাদি রাখা হচ্ছে। এছাড়াও বেসমেন্ট ও নিচতলায় গড়ি পার্কিং ও দৃষ্টিনন্দন লেক থাকবে এ প্রকল্প এলাকায়। এখানে অবশিষ্ট ১০০টি ভবন নির্মাণ করবে মালয়েশিয়া সরকার। 
    পরিদর্শনকালে মন্ত্রী কাজের অগ্রগতি দেখে সনেত্মাষ প্রকাশ করেন। 
#
কিবরিয়া/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫৪৫

প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিড়্গা সমাপনী পরীড়্গা ২০ নভেম্বর শুরম্ন

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :

    ৮ম বারের মতো ৩২ লাখের বেশি পরীড়্গার্থী নিয়ে প্রাথমিক শিড়্গা ও ইবতেদায়ী শিড়্গা সমাপনী পরীড়্গা ২০১৬ আগামী ২০ নভেম্বর শুরম্ন হচ্ছে এবং শেষ হবে ২৭ নভেম্বর। প্রাথমিক শিড়্গা সমাপনী পরীড়্গায় ২ হাজার ৮৫৭ জন এবং ইবতেদায়ী শিড়্গা সমাপনী পরীড়্গায় ৯০ জন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীড়্গার্থী অংশগ্রহণ করবে। এ পরীড়্গা প্রতিদিন সকাল ১১.০০ টায় শুরম্ন হয়ে চলবে দুপুর দেড়টা পর্যনত্ম। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন পরীড়্গার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। এটি হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বৃহত্তর পরীড়্গা। 

প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রী মোসত্মাফিজুর রহমান এম.পি পরীড়্গা শুরম্নর দিন রাজধানীর লালবাগের অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। এ সময় মন্ত্রী'র সাথে উপসি'ত থাকবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আসিফ-উজ-জামান, অতিরিক্ত সচিব মোঃ নজরম্নল ইসলাম খান এবং প্রাথমিক শিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর।    

মোট ৭ হাজার ১৯৪টি কেন্দ্রে পরীড়্গা অনুষ্ঠিত হবে। তন্মধ্যে দেশে ৭ হাজার ১৮৩টি এবং দেশের বাইরে রয়েছে ১১টি কেন্দ্র। প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিড়্গা অধিদপ্তরে পরীড়্গা নিয়ন্ত্রণ কড়্গ খোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের পরীড়্গা নিয়ন্ত্রণ কড়্গের টেলিফোন নম্বর ৯৫১৫৯৭৭ এবং অধিদপ্তরের পরীড়্গা নিয়ন্ত্রণ কড়্গের টেলিফোন নম্বর ০২-৫৫০৭৪৯৩৯, ০১৯৭৯০৮৮৭১৯, ০১৭১২৪১৩১০০, ইমেইল: ফফবংঃধনফঢ়ব@মসধরষ.পড়স। সমাপনী পরীড়্গা সংক্রানত্ম সকল তথ্য এ নিয়ন্ত্রণ কড়্গ থেকে জানা যাবে।

#

রবীন্দ্রনাথ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                             নম্বর : ৩৫৪৪
ঢাকা-মাওয়া ও পাচ্চর-ভাঙ্গা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজ শুরু

ঢাকা, (কেরানীগঞ্জ) ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর):
    প্রায় ছয় হাজার দুই’শ বায়ান্ন কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা থেকে মাওয়া এবং পাচ্চর থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়েছে। এটি হবে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে।
    সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ ঢাকা-মাওয়া সড়কের কেরানীগঞ্জ এলাকায় নবনির্মিত কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন স্থানে নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার-ইন-চিফ মেজর জেনারেল ছিদ্দিকুর রহমান সরকার উপস্থিত ছিলেন।
    নির্মাণ কাজের সূচনা করে মন্ত্রী সমবেত সাংবাদিকদের বলেন, পদ্মা সেতু এবং এক্সপ্রেসওয়েটির নির্মাণকাজ একই সময়ে শেষ হবে। এ প্রকল্পটির আওতায় মহাসড়কে ৪টি ফ্লাইওভার, ৪টি রেলওয়ে ওভারপাস এবং ২১টি আন্ডারপাস নির্মাণ করা হবে। সড়কের মাঝখানে পাঁচ মিটার প্রশস্ত মিডিয়ান থাকবে। ভবিষ্যতে এ মিডিয়ান ব্যবহার করে মেট্রোরেল নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
    মন্ত্রী বলেন, এ মহাসড়কের দু’পাশে ধীরগতির যানবাহনের জন্য থাকবে পৃথক লেন। মহাসড়কে কোন ট্রাফিক ক্রসিং থাকবে না। এতে যানবাহনসমূহ নিরবচ্ছিন্ন চলাচল করতে পারবে।
    এ সময় মন্ত্রী বলেন, দেশের মহাসড়কগুলো এখন সকাল, সন্ধ্যা এবং রাতে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে। সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে তিনি গাড়ি চালকদের সতর্কতার সাথে এবং নিয়ন্ত্রিত গতিতে গাড়ি চালনার অনুরোধ জানান।
    উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন এক্সপ্রেসওয়েটির নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করছে।
    এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন (পশ্চিম) এর মহাপরিচালক ব্রি.জে. মো. আহসানুল কবির, প্রকল্প পরিচালক কর্নেল ইফতেখার আনিছ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর ঢাকা জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আব্দুস সালাম, কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শাহীনসহ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
নাছের/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫৪৩

স্পিকারের সাথে ইইউ সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :
         
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক কমিটি (আইএনটিএ) এর  সদস্য  ইবৎহফ খধহমব গঊচ এর নেতৃত্বে একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদল আজ তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করে।

প্রতিনিধিদলে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্য ঔবধহ খধসনবৎঃ, অহমবং ঔড়হমবৎরঁং, ঐধহহঁ ঞধশশঁষধ, অফধস ঝুবলহভবষফ এবং ইড়ষবংষধি চরবপযধ সহ অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, সংসদীয় কার্যক্রম, নারীর ক্ষমতায়ন, শ্রম আইন, শ্রম অধিকার, বাণিজ্য ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

ইইউ প্রতিনিধিদল  বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ দ্রুত উন্নয়ন ও অগ্রগতি এবং বিগত কয়েক বছর থেকে ধারাবাহিকভাবে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে।

স্পিকার বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে চলেছে এবং নি¤œমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে । তিনি বলেন, সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

#

কামাল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৩৫৪২

সব হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :

     দেশের মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে সব হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ডিজিটাল ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।

    আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্যখাতের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ নির্দেশ দেন।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যখাতের ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাকে সবচেয়ে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। জনগণ যেন উন্নত ও আধুনিক চিকিৎসা পায় তা নিশ্চিত করতে হলে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার মান বাড়ানোর দিকে সবাইকে নজর দিতে হবে। তিনি যথাসময়ে স্বচ্ছতার সাথে স্বাস্থ্যখাতের সকল কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দেন।

    সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্যসচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৫০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৫৪১

বাণিজ্যমন্ত্রীর সাথে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :

    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশের দ্রুত উন্নয়নের প্রশংসা এবং বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিটির চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আগত প্রতিনিধিদল। মন্ত্রী বলেন, তৈরিপোশাক শিল্পে শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা, শ্রম আইন সংশোধন, নিরাপদ ও কর্মবান্ধব কাজের পরিবেশে প্রতিনিধিদল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করলে বাণিজ্য ক্ষেত্রে জিএসপি প্লাস প্রদানের বিষয়ে আশ^াস দিয়েছে প্রতিনিধিদল।

    বাণিজ্যমন্ত্রী আজ রাষ্ট্রীয় আতিথি ভবন মেঘনায়  বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লােেমন্টের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিটির চেয়ারম্যান ইবৎহফ খধহমব গঊচ এর নেতৃত্বে ১৭ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের উদ্দেশে এ সব কথা বলেন।

    ইউরোপীয় পার্লামেন্টের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিটির চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের বলেন, এলডিসিভুক্ত ৪৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। বাংলাদেশ তৈরিপোশাক খাতে বড় ধরনের উন্নতি করেছে। কারখানার নিরাপত্তা, শ্রমিকদের অধিকার, নিরাপদ কাজের পরিবেশের অনেক উন্নতি হয়েছে।

    আগত প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন সাউথ এশিয়া  ইউরোপীয় পার্লামেন্টের চেয়ারম্যান ঔবধহ খধসনবৎঃ গঊচ, অমহবং ঔড়হমবৎরঁং গঊচ, ঐধহহঁ ঞধশশঁষধ গঊচ, অফধস ঝুবলহভবষফ গঊচ,  ইড়ষবংষধি চরবপযধ গঊচ  এবং ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ও হেড অভ্ ডেলিগেশন চরবৎৎব গধুধঁফড়হ সহ প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ।

    এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) জহির উদ্দিন আহমেদ, ডিজি, ডব্লিউটিও (অতিরিক্ত সচিব) শুভাশীষ বসু, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শফিকুল ইসলাম, যুগ্মসচিব (এফটিএ) মুনির চৌধুরীসহ বাংলাদেশের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

#

বকসী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ৩৫৪০

বাংলাদেশ ২০১৮ সালের মধ্যে গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শনে সক্ষমতা অর্জন করবে
                                                                     -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর):
    শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক বলেছেন, তৈরিপোশাক শিল্পের কারখানা পরিদর্শন, ঝুঁকি নিরূপণ, কারখানা নিরাপত্তা দেখাশোনার বিষয়ে ২০১৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ সক্ষমতা অর্জন করবে। এ লক্ষ্যে রেমিডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেল (আর সি সি) কাজ করে যাচ্ছে।
    তিনি আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপীয় সংসদীয়  প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠক শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ২৬৪ জন কলকারখানা পরিদর্শক রয়েছে। ৮৯ জন পরিদর্শক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন, ২০১৮ সালের মধ্যে চাহিদা মতো জনবল নিয়োগ সম্পন্ন করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কলকারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিরূপনে সক্ষমতা অর্জন করবে। ২০১৮ সালের পরে এর্কড-এলায়েন্সের আর প্রয়োজন পড়বে না বলে মন্ত্রী আশা করেন।
    শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিনিধি দলের প্রশ্ন ছিল শ্রম আইন পরিবর্তন করা হবে কিনা, শ্রমিক অধিকার বাস্তবায়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নে কি কি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এসব প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ মুহূর্তে শ্রম আইন সংশোধনের প্রয়োজন নেই, রানা প্লাজা দুর্ঘটনা পরবর্তী সময়ে আইএলও’র ৮৯ কনভেনশন মেনেই শ্রম আইন সংশোধন করা হয়েছে। শিশুশ্রম নিরসন নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।  শ্রমিকদের পেশাগত অসুখের চিকিৎসায় চট্টগ্রাম ও নারায়নগঞ্জে দু’টি হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।  গত বছর প্রথম বারের মতো পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস পালন করা হয়েছে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরও নিয়মিত কারখানা পরিদর্শন করছে। তিনি বলেন, ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন সহজ করা হয়েছে। গত বছর চার’শ ট্রেড ইউনিয়নের রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের কল্যাণে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল এবং শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকদের জন্য কেন্দ্রীয় তহবিল গঠন করা হয়েছে। শ্রমিকের অধিকার সংরক্ষণে যা কিছু প্রয়োজন সরকার তা করেছে। ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
    ইউরোপীয় সংসদীয় ১৭ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক কমিটির প্রধান ইবৎহফ খধহমব। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চরবৎৎব গধুধঁফড়হ, ঔবধহ খধসনবৎঃ, মিনিস্টার কনস্যুলার কনসট্যান্টিয়স ভারদাকিস, বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক সৈয়দ আহমদ, যুগ্ম-সচিব খোন্দকার মোস্তান হোসেন এবং মো. আমিনুল ইসলাম।
#
আকতারুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                            নম্বর : ৩৫৩৯
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রীর সাথে ব্রিটিশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর):
    যুক্তরাজ্যের ফরেন ও কমনওয়েলথ ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের ডিজি জনাথন এলেন’র নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আজ সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সাথে সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিদলে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার এলিসন ব্ল্যাক।
    এ সময় মন্ত্রী চলতি বছরের মার্চে যুক্তরাজ্যের ট্রান্সপোর্ট ডিপার্টমেন্ট আরোপিত হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সরাসরি কার্গো পণ্য পরিবহণে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে ভূমিকা রাখতে হাইকমিশনারের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রতিনিধিদলকে জানান, হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিশ্বের উন্নত দেশসমূহের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সমপর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নে যুক্তরাজ্যের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ‘রেড লাইন সিকিউরিটিজ’ চলতি বছরের মার্চ থেকে কাজ করছে।
    হাইকমিশনার জানান, যুক্তরাজ্য সরকার বিমান বন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বদলে যাওয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং এ ব্যাপারে দু’দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও কাজ করছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে কার্গো পরিবহণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হয়ে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
    এ সময় সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গনি চৌধুরী ও মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এএইচ এম জিয়াউল হক উপস্থিত ছিলেন।
#
তুহিন/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৭২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                            নম্বর : ৩৫৩৮
ক্রীড়াঙ্গনে ডোপিং এক মারাত্মক ব্যাধি
               -- যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর):
‘ক্রীড়াঙ্গনে ডোপিং এক মারাত্মক ব্যাধি। ডোপমুক্ত ক্রীড়াঙ্গন গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশ্ব অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির সাথে বাংলাদেশও দায়িত্ব নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ডোপিং বিরোধী শিক্ষা এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে আমাদের ক্রীড়াঙ্গনের খেলোয়াড়, কোচ ও কর্মকর্তারা ডোপিং এবং অ্যান্টি ডোপিং সম্পর্কে সচেতন হবেন।’
আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সম্মেলন কক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের যৌথভাবে আয়োজিত অ্যান্টি ডোপিং বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির ওপর এক সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী আখতার উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সচিব ওমর ফারুক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাসসহ বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
    সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ইউনেস্কোর সহযোগিতায় বাংলাদেশের ৩টি ভেন্যুতে ডোপিং বিরোধী শিক্ষা এবং সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই কার্যক্রমের আওতায় ১৯ নভেম্বর বিকেএসপিতে, ২২ নভেম্বর ঢাকা এবং ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। এই কর্মশালায় ক্রীড়াঙ্গনের খেলোয়াড়, কোচ, সংগঠক  ও কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।
#
শফিকুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৬৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৫৩৭

মালয়েশিয়ার উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রীর সাথে শিক্ষামন্ত্রীর বেঠক
কলেজ পর্যায়ে উচ্চ শিক্ষার উন্নয়নে মালয়েশিয়ার সাথে পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :

    ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম মালয়েশিয়া ক্যাম্পাস (ইউএনএমসি) এবং বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১৬ নভেম্বর মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে একটি পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (পিএ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (সিইডিপি)-এর মাধ্যমে এ চুক্তি বাস্তবায়িত হবে। কলেজ পর্যায়ে উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এই পিএ স্বাক্ষরিত হল।
    বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিতে স¦াক্ষর করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড.হারুন-অর-রশীদ, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম এ মান্নান, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হেলাল উদ্দিন এবং জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম)-এর মহাপরিচালক মো.হামিদুল হক। ইউএনএমসি’র প্রভোস্ট ও সিইও প্রফেসর ড. গ্রাহাম কেন্ডাল  চুক্তিতে স¦াক্ষর করেন ।
    এ চুক্তির আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, নায়েম এবং ইউএনএমসি একটি ট্রেনিং কনসোর্টিয়াম হিসেবে কাজ করবে। সিইডিপি প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশের কলেজগুলোতে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে টিচিং ও ম্যানেজমেন্ট ক্যাপাসিটি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এ কনসোর্টিয়াম কাজ করবে।
    এ পার্টনারশিপ চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে সিইডিপি প্রকল্পের আওতায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি প্রদানকারী ৭শ’  কলেজের ৭ হাজার শিক্ষক, ৩ শ’ মাস্টার ট্রেইনার, ৭ শ’ জন অধ্যক্ষ, ৫ শ’ একাডেমিক স্টাফ এবং ৭৫ জন নীতি নির্ধারকসহ মোট  ৮ হাজার ৫৭৫ জনকে দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম মালয়েশিয়া ক্যাম্পাস (ইউএনএমসি) এ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে।
    সিইডিপি প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংক ১০০ মিলিয়ন ডলার এবং বাংলাদেশ  সরকার ৩০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করবে। প্রকল্পের মেয়াদকাল ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল। বাংলাদেশের কলেজ শিক্ষক ও অধ্যক্ষদের  পেশাগত দক্ষতা এবং আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার এ প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
    চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম ইউকে’র ভাইস চ্যান্সেলর চৎড়ভ. ঝরৎ উধারফ এৎববহধধিু, মালয়েশিয়ার উচ্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক উৎ. ঝরঃর ঐধসরংধয ঞধঢ়ংরৎ, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম এবং সিইডিপি প্রকল্প পরিচালক মো. জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন ।

দুই মন্ত্রীর বৈঠক

শিক্ষামন্ত্রী  নুরুল ইসলাম নাহিদ ১৬ নভেম্বর মালয়েশিয়ার  পুত্রাজায়ায় সেদেশের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী  উধঃড় ঝবৎর ওফৎরং ঔঁংড়য এর  সাথে তার কার্যালয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে আন্তরিক পরিবেশে দুই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং শিক্ষাক্ষেত্রে দু’দেশের পারস্পরিক সহয়োগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়। শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা আরো প্রসারের ব্যাপারে তারা একমত হন।
     শিক্ষামন্ত্রীর অনুরোধে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষকদের পিএইচডি ও গবেষণাসহ উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির আশ্বাস দেন।
    এ সময় অন্যান্যের  মধ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শহিদুর ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. হারুন-অর-রশিদ, ইউনিভার্সিটি অভ্ নটিংহাম-এর  ভাইস চ্যান্সেলর চৎড়ভ. ঝরৎ উধারফ এৎববহধধিু এবং মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রনালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#

আফরাজুর/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩৫৩৬

দেশের প্রথম জিআই নিবন্ধন সনদ পেল জামদানি

ঢাকা, ৩ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর) :  

বাংলাদেশের প্রথম ভৌগলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধন পেল জামদানি। আজ শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বিসিক চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখারের হাতে এ নিবন্ধন সনদ তুলে দেন। বিসিকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস্ অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) জামদানিকে এ নিবন্ধন দিল।
এ উপলক্ষে আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ে এক অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথি ছিলেন। পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস্ অধিদপ্তরের রেজিস্ট্রার মো. সানোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সিনিয়র সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং বিসিক চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখার বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশের যে কয়টি পণ্য সুপরিচিত, জামদানি এর অন্যতম। এটি বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পণ্য মসলিনের পঞ্চম সংস্করণ। একে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের মাধ্যমে দেশীয় ঐতিহ্যগত সুরক্ষার পথে বাংলাদেশ একধাপ এগিয়ে গেল। পর্যায়ক্রমে জাতীয় মাছ ‘ইলিশ’সহ অন্য ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যকেও নিবন্ধন দেয়া হবে। এর ফলে অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি দেশীয় ঐতিহ্যগত সম্পদ সুরক্ষা করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বিদায়ি অর্থবছরে ৭ শতাংশেরও বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসেছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ শীঘ্রই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। তিনি বাঙালি জাতিকে ঐতিহ্যবাহী জাতি হিসেবে উল্লেখ করে এর সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও ঐতিহ্যগত সম্পদের সুরক্ষায় সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, জামদানির পর বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ‘ইলিশ’কে ভৌগলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য সম্প্রতি মৎস্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ডিপিডিটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করা হয়েছে। বর্তমানে এটি প্রক্রিয়াধীন। খুব শীঘ্রই সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ইলিশ মাছও জিআই নিবন্ধন লাভ করবে।
এর আগে শিল্পমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে হস্ত ও কারু শিল্পনীতিমালার ওপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সিনিয়র শিল্প সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি, বিসিক, নাসিব এবং হস্ত ও কারুশিল্প সংশ্লিষ্ট সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় হস্ত ও কারুশিল্পের উন্নয়নে একটি সমন্বিত প্রকল্প গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
#
জলিল/নুসরাত/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৫২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                      &n

Todays handout (12).docx Todays handout (12).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon