Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী 25/3/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২০৯
 
বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসতে হবে
--বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, ‘বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসতে হবে। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সম্পত্তি না, ছাত্রলীগের সম্পত্তি না। তিনি ১৬ কোটি মানুষের সম্পত্তি।’ আজ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে জানিয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। এ জন্য আমরা স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিকনির্দেশনা দিয়ে আমাদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।’
 
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পাকিস্তানি শাসনামলের কথা বলতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যারা বাঙালি ছিলাম আমাদের আর্থিক অবস্থা তখন ভালো ছিল না। আমি নিজে খালি পায়ে স্কুলে যেতাম। আমার বাবার জুতা কিনে দেওয়ার টাকা ছিল না। আমাদের অনেক বাঙালি উর্দুতে কথা বলতে তখন গর্ববোধ করতো। সেই সময় আমরা কোথাও বাংলায় কথা বলতে পারতাম না। সরকারি অফিসে গেলে উর্দুতে কথা বলতে হতো।’
 
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মোঃ নূরুল আলম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ মোঃ মনজুরুল আলম এবং শিল্পী ফকির আলমগীরকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
 
এর আগে ‘মুক্তি সংগ্রাম সাংস্কৃতিক উৎসব - ২০১৯’ এর উদ্বোধন করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী।
#
 
সৈকত/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২৩১৫ ঘন্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০৮
বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
৫৬টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, এক একর তীরভূমি অবমুক্ত
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদীতীর দখলমুক্ত করতে আজ মিরপুর থানার ছোট দিয়াবাড়ি ও সাভার থানার কাউন্দিয়া এলাকায় তুরাগ নদীর উভয় তীরে  একটি চারতলা, চারটি তিনতলা, সাতটি দোতলা, ১৩টি একতলা ভবন, আটটি আধাপাকা ভবন ও ২৩টি টিনের ঘরসহ মোট ৫৬টি অবৈধ স্থ্পনা উচ্ছেদ এবং এক একর তীরভূমি অবমুক্ত করেছে। 
আগামী ২৭ মার্চ সকাল ৯টা থেকে মিরপুর বেড়িবাঁধের সিন্নিরটেক এলাকায় তুরাগ নদীর উভয় তীরে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হবে।
#
জাহাঙ্গীর/রাহাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২২৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০৭
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে গণহত্যা দিবস পালন
কলকাতা, ভারত, (২৫ মার্চ) :
কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন গভীর ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশে ‘গণহত্যা দিবস ২০১৯’ পালন করেছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে উপ-হাইকমিশন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় হত্যাযজ্ঞের আলোকচিত্র প্রদর্শন করার পাশিপাশি হত্যাকা-ের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ও বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের তথ্যচিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করে। 
‘গণহত্যা দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান বি এম জামাল হোসেন ও কাউন্সিলর (কন্সুলার) মনসুর আহমেদ। এরপর উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননাপ্রাপ্ত বিশিষ্ট সাংবাদিক দিলীপ চক্রবর্তী, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সহায়ক সমিতির সদস্য সরদার আমজাদ আলী, বিশিষ্ট সাংবাদিক শুখরঞ্জন দাস ও বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) মোঃ মোফাকখারুল ইকবাল।
উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নির্মম গণহত্যার স্বীকৃতি খোদ পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রকাশিত দলিলেও রয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানের সংকট সম্পর্কে যে শ্বেতপত্র পাকিস্তানি সরকার মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে প্রকাশ করেছিল, তাতে বলা হয় ‘১৯৭১ সালের পহেলা মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাত পর্যন্ত এক লাখের বেশি মানুষের জীবননাশ হয়েছিল’। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যা গরিষ্ঠ ভোটে জয়লাভ করা সত্ত্বেও আওয়ামী লীগের কাছে পাকিস্তানি জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ফলে সৃষ্ট রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের প্রক্রিয়া চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা কুখ্যাত ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নাম দিয়ে নিরীহ বাঙালি বেসমারিক লোকজনের ওপর গণহত্যা শুরু করে। তাদের এ অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগসহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতাকর্মীসহ সকল সচেতন নাগরিককে নির্বিচারে হত্যা করা। 
আলোচনা শেষে জহীর রায়হানের ‘ঝঃড়ঢ় এবহড়পরফব’ প্রামাণ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়। প্রামাণ্যচিত্রটি দেখে সাধারণ জনগণ আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন। এরপর কলকাতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি নাটিকা পরিবেশন করা হয়।
#
মোফাকখারুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২২১০ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০৬
মুম্বাই উপ-হাইকমিশনে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত
মুম্বাই (ভারত), ২৫ মার্চ :
ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস গণহত্যার ভয়াবহতা স্মরণ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর বিচারের দাবি নিয়ে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, মুম্বাই যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালন করেছে। অনুষ্ঠানে উপ-হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
এ উপলক্ষে উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ, শহীদদের স্মরণে বিশেষ মোনাজাত ও দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পাকিস্তানি হানাদারবাহিনীর গণহত্যার ওপর নির্মিত প্রমাণ্যচিত্র ‘একত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ প্রদর্শিত হয়। 
অনুষ্ঠানে বক্তাগণ বর্বরতম এ হত্যাকা-ে খুনিদের নিন্দা করেন এবং আন্তর্জাতিক বিচারের স¦পক্ষে অভিমত ব্যক্ত করেন। ডেপুটি হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে মহান ২৫ মার্চ গণহত্যার শিকার শহীদদের আত্মত্যাগের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, এ গণহত্যাসহ পৃথিবীর সকল গণহত্যা যেন আমরা ভুলে না যাই। অব্যাহতভাবে এ গণহত্যার স্বীকৃতিস¦রূপ ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণার স¦পক্ষে দাবি জোরদার করতে হবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, উপস্থিত সুধিমন্ডলী এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করে যাবেন। 
#
নাফিসা/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২২১৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                                Number : 1205

 

New Delhi mission observes Genocide Day

 

New Delhi, 25 March :

            Bangladesh High Commission in New Delhi observed Genocide Day in a befitting manner.

            A panel discussion, screening of a documentary on the 1971 Genocide by Pakistan Army and reading out messages from President Md. Abdul Hamid and Prime Minister Sheikh Hasina were the highlights of the programme.

            High Commissioner Syed Muazzem Ali called for the UN to declare March 25 as the Genocide Day. He recalled that three million innocent civilians were killed, 200,000 women was raped and 10 million people were forced to leave their homes by the Pakistani troops during nine-month Bangladesh War of Liberation.

            Moderated by Farid Hossain, Minister (Press) the panel discussion was participated by Durbar Ganguly, Editor-in-chief of the Millennium Post newspaper and Mohua Chatterjee, Assist Political Editor of the Times of India.

            The panelists said, the perpetrators of the 1971 carnage should be tried on charges of crime against humanity.

#

Delhi Mission/Mahmud/Sanjib/Joynul/2019/2150hours 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০৪
প্রযুক্তিই দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশে সহায়তা করবে
                                --- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, প্রযুক্তিই দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশে সহায়তা করবে। নতুন নতুন প্রযুক্তি নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে। প্রযুক্তি কখনোই কর্মসংস্থানের অন্তরায় হতে পারে না বরং দক্ষতা বাড়িয়ে উৎপাদন বা ফলাফল বাড়িয়ে দেয়। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এ ‘রোবটিক্সের ভবিষ্যৎ: বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল  বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। রোবটের সম্ভাবনাও উজ্জ¦ল হচ্ছে।  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের এ সংক্রান্ত গবেষণা কাজকে উৎসাহিত করা উচিত। সরকার সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে। 
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঈজওউ টঝঅ -এর সহ প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মেহেদী শাসম। এ সময় অন্যান্যের মাঝে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর ড. মোঃ শমসের আলী, বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. মোঃ আশরাফ উল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। 
#
আসলাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০৩
 
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের আলোচনা সভায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করবো
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু গণতন্ত্রকে আলিঙ্গন করেছেন, গঠনমূলক বিষয়ে কথা বলেছেন, ন্যায়ের ব্যাপারে কঠোর ছিলেন, তিনি একজন আপসহীন নেতা ছিলেন। জনগণকে সম্পৃক্ত করে বঙ্গবন্ধু রাজনীতি করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বিআইডব্লিউটিএ ভবনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিআইডব্লিউটিএ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।  
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যারা দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেছেন, জীবন দিয়েছেন, তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করবো। বাঙালি বীরের জাতি। এ জাতি যুদ্ধ করে, রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। এ রক্তের ঋণ শোধে দেশের উন্নয়নে কাজ করবো- তা না হলে আমরা ৩০ লাখ শহীদের কাছে অপরাধী হয়ে থাকবো। সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করবো।’
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতি মানুষের আস্থা ও বিশ^াস ছিল বলেই ৩০ লাখ মানুষের রক্তের বিনিময়ে এবং লাখ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে আমরা বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা দু’টিই পেয়েছি। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আস্থা ও বিশ^াসের সংকট দেখা দেয়। সকল ক্ষেত্রে আস্থাহীনতা ও সমাজের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি জড়িয়ে পড়ে। আত্মবিশ^াস ফিরিয়ে আনা এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৮ বছর পরও প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা দেশের মানুষের শান্তি ও সুখের জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।’
বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব-উল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম,  বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া, বিআইডব্লিউটিএ’র সদস্য গোলাম মোস্তফা, নুরুল আলম, দেলোয়ার হোসেন, পরিচালক আব্দুল আউয়াল  ও সিবিএ নেতা আবুল হোসেন।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২০২
২৫ মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে
                                                            --- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ২৫ মার্চের গণহত্যা জাতীয়ভাবে পালিত হলেও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এখনো আমরা পাইনি। ২৫ মার্চের গণহত্যা দিবসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে প্রয়োজনীয় সকল উদ্যোগ নেওয়া হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। স¦ীকৃতি অর্জনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা করা হবে। 
মন্ত্রী আজ জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে গণহত্যা দিবসে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘রক্তাক্ত ২৫ মার্চ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ ৭০ এর নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী হলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। এতে বাঙালিরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। সারা বাংলায় সেøাগান ওঠে  তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি; তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা; বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। তিনি বলেন, স্বাধীনতা কেবল নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের ফসল নয়। ৪৭ এর দেশ ভাগ, ৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে ধারাবাহিক সংগ্রামের চূড়ান্ত পরিণতি মুক্তিযুদ্ধ। 
মন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ছিলো স্বাধীনতা যুদ্ধের পরিপূর্ণ নির্দেশনা। বঙ্গবন্ধু ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন, ‘আমি যদি হুকুম দিতে নাও পারি, তোমরা সবকিছু বন্ধ করে দিবে, যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে’। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জিত হলেও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য আমাদের আরো কাজ করতে হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব এস এম আরিফ-উর-রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আখতারুজ্জামান, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর প্রতীক লেঃ কর্নেল (অবঃ) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, ২৫ মার্চ রাজারবাগে প্রতিরোধযোদ্ধা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান মিয়া প্রমুখ। আলোচনা সভার পূর্বে একাত্তরের গণহত্যা বিষয়ে ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।
#
 
দীপংকর/মাহমুদ/রাহাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২০১
 
সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন
 
সিউল (দক্ষিণ কোরিয়া), ২৫ মার্চ :
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে দূতাবাস প্রাঙ্গণে গণহত্যা দিবস পালন করেছে। 
১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা সম্পর্কে কোরিয়ানদের বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের কোরিয়ানদের সচেতন করার জন্য দূতাবাস এ অনুষ্ঠানে কোরিয়ার শিঙ্গু কলেজের শিক্ষার্থীদের আমন্ত্রণ জানায়। শিক্ষার্থী ছাড়াও এ অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন ।
বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। জাতীয় সঙ্গীতের পর পবিত্র কোরআন, গীতা, বাইবেল ও ত্রিপিটক থেকে পাঠ এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এছাড়া শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ¦লন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর দূতাবাসের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পড়ে শোনান। গণহত্যা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিতে একাত্তরের গণহত্যার ওপর ‘এবহড়পরফব ১৯৭১’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং গণহত্যার ওপর ইধহমষধফবংয এবহড়পরফব জবারংরঃবফ শীর্ষক পুস্তিকা অতিথিদের মাঝে বিতরণ করা হয় ।
আলোচনা পর্বে বক্তারা ১৯৭১ সালের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ওপর আলোকপাত করেন। রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, একাত্তরের গণহত্যার বিষয়টি দক্ষিণ এশিয়া, আন্তর্জাতিক পরিম-ল অথবা জাতিসংঘের কোনো দাপ্তরিক বা ঐতিহাসিক দলিলে উল্লেখ নেই। তাই এই গণহত্যাটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতিপূর্বক নথিভুক্ত করা সম্ভব হলে ভবিষ্যতে কেউ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করার সুযোগ পাবে না। 
এছাড়া শিঙ্গু কলেজের শিক্ষার্থী জাং জে-হী তার বাংলা বক্তৃতায় বাংলাদেশ ও কোরিয়ার ঐতিহাসিক সংগ্রামের সাদৃশ্য তুলে ধরেন এবং মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান ।
আলোচনা পর্ব শেষে মুক্তিযুদ্ধের কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করা হয়। পরিশেষে ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
#
 
সিউল দূতাবাস/মাহমুদ/শহীদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২০০
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরে গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভা
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :
গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে আজ গণযোগাযোগ অধিদপ্তরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেন।
প্রধান অতিথি বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে বাঙালির স্বাধীনতার আকাক্সক্ষাকে নস্যাৎ করার জন্য পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। কিন্তু এ গণহত্যা বাঙালি জনগণকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণে উজ্জীবিত হয়ে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীসহ বাংলার সর্বস্তরের জনগণ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ ডিসেম্বর কাক্সিক্ষত বিজয় অর্জিত হয়। তিনি ২৫ মার্চের গণহত্যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রচার ও সমন্বয়) মোঃ তৈয়ব আলীর সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিচালক (কারিগরি ও প্রশিক্ষণ) মোঃ মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে ‘একাত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন।
#
 
শুকলা/মাহমুদ/রাহাত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১১৯৯
ইউরোপের কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদেরকে বাণিজ্য সচিব
রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করুন
 
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :     
বেলজিয়ামে সফররত বাণিজ্য সচিব মোঃ মফিজুল ইসলাম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের উদ্দেশে বলেছেন, বাংলাদেশের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ রপ্তানি বাণিজ্যে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ^ বাণিজ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বাংলাদেশ পেপারলেস ট্রেড এগ্রিমেন্টে স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশ এখন পেপারলেস ট্রেডে সক্ষমতা অর্জন করেছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। ইউরোপের বাজার বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের তৈরি পণ্য ইউরোপে বেশ জনপ্রিয়। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। বাণিজ্য সচিব বলেন, প্রতিযোগিতামূলক বিশ^ বাণিজ্যে বাংলাদেশ সফলতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাজার সম্প্রসারণের জন্য কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের দায়িত্ব অনেক। 
বাণিজ্য সচিব মোঃ মফিজুল ইসলাম গত রবিবার বেলজিয়ামস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ব্রাসেল্সে ইউরোপে নিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদেরকে ইউরোপের বাজারে ‘ট্রেড স্ট্রাটেজি এন্ড অ্যাকশন প্ল্যান’ বাস্তবায়ন বিষয়ে এক কর্মশালায় সভাপতিত্ব করে এসব কথা বলেন।
বাণিজ্য সচিব বলেন, বহির্বিশে^ বাংলাদেশের রপ্তানি বৃদ্ধিতে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। ইউরোপের আমদানিকারকদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে বাংলাদেশের বিশ^মানের পণ্য সম্পর্কে ব্যাপক ধারনা দিতে হবে। ব্যবসা সহজীকরণে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপ আমদানিকারকদের কাছে তুলে ধরতে হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ খুবই আন্তরিক, কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে  বিশ^ব্যাপী বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে। বাংলাদেশে পুরুষদের পাশাপাশি নারী উদ্যোক্তারাও এগিয়ে এসেছে। ভবিষ্যতে নারীদের বিশ^ বাণিজ্যে সফল ভাবে কাজ করার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশে এখন নারী ব্যবসায়ীর সংখ্যা অনেক। নারী ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা দিলে বাণিজ্যের পরিধি বাড়বে।
বেলজিয়ামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান বিজয় ভট্টাচার্য্য বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় ইউরোপে নিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরগণসহ দূতাবাসের কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
 
বকসী/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১১৯৮
 
তাসখন্দে গণহত্যা দিবস পালিত
 
তাসখন্দ (উজবেকিস্তান), ২৫ মার্চ :
উজবেকিস্তানের তাসখন্দে বাংলাদেশ দূতাবাসে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসের শুরুতে দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও স্থানীয় বাংলাদেশিরা কালো ব্যাচ ধারণ করে। রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান এনডিসি রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান।
১৯৭১ সালের স¦াধীনতা যুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয় এবং তাঁদের সম্মানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গণহত্যার একটি প্রমাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের নিহত সদস্যবর্গ ও মুক্তিযুদ্ধে আত্ম উৎসর্গকারী শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া করা হয়।
রাষ্ট্রদূত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংগঠিত গণহত্যার ইতিহাস নিজেদের ও বিশ্বকে জানানোর গুরুত্বারোপ করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স¦প্নের সোনার বাংলা গড়তে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাসখন্দে বসবাসরত প্রবাসী বাঙালিরা অংশ নেয়।
#
 
আসখন্দ দূতাবাস/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৯৭ 
 
টোকিও দূতাবাসে গণহত্যা দিবস পালন
টোকিও, ২৫ মার্চ :
 
জাপানের টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় আজ ‘গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।
আলোচনা সভায় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে নিহত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্য এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তিনি  বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বিশ্ব ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায়। বাঙালি জাতিকে পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য পাকিস্তানি বর্বর হানাদার বাহিনী সেদিন যে পৈশাচিক নির্যাতন চালিয়েছিল তা বাংলার মুক্তিকামী মানুষকে দমিয়ে রাখতে পারে নাই। তিনি আরো বলেন, ত্রিশ লক্ষ প্রাণ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বীর বাঙালি বিজয় ছিনিয়ে আনে।
রাষ্ট্রদূত জানান, ইতিহাসের জঘন্যতম এই হত্যাযজ্ঞের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায় করার জন্য, সরকার এবং বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসসমূহ কাজ করে যাচ্ছে। আর এ স্বীকৃতি অর্জনের মাধ্যমেই শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন পরিপূর্ণতা পাবে। 
অনুষ্ঠানে গণহত্যা দিবসের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ও উল্লেখযোগ্য প্রবাসী বাংলাদেশি উপস্থিত ছিলেন। 
#
শিপলু/অনসূয়া/সেলিনা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৫৩০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৯৬ 
বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়-এ গণহত্যা দিবস পালন
হ্যানয়, ভিয়েতনাম, ২৫ মার্চ : 
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসে ২৫ মার্চ ‘গণহত্যা দিবস’ পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় ভিয়েতনামের রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ তার বক্তব্যে ২৫ মার্চ গণহত্যায় হানাদার বাহিনীর নিশংসতার চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসরদের দ্বারা ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ কালরাতে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা বিশে^র নৃশংস ও নারকীয় গণহত্যাগুলোর অন্যতম। তিনি বলেন, ২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা করা হয় হাজার হাজার নিরীহ মানুষকে। সেই রাত থেকে পরবর্তী নয় মাস বাংলাদেশে স্বাধীনতা চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের এ দেশীয়দোসর রাজাকার, আলবদর, আলসামস, আলবদর বাহিনীর সদস্যরা সারাদেশে নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ চালায়। হত্যা করা হয় ৩০ লক্ষ মানুষকে-সম্ভ্রম হানি করা হয় ২ লক্ষ মা বোনের। তিনি আরো বলেন, লক্ষ লক্ষ বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করা হয়। বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয় প্রায় এক কোটি মানুষকে।
আলোচনায় শুরুতে রাষ্ট্রদূত শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তিনি আরো স্মরণ করেন জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের এবং নির্যাতিত মা-বোনদের। 
আলোচনা অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মচারীগণ, প্রবাসী বাংলাদেশিগণ এবং ভিয়েতনামের স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
#
সামিনা/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৩৩০ ঘন্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১১৯৫ 
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
সকল সরকারি, বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন             
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :     
আগামীকাল মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন এবং কনস্যুলার অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(১) অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা সবুজ ক্ষেত্রের ওপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত’। পতাকা বিধিতে বলা হয়েছে, পতাকার রং হবে গাঢ় সবুজ এবং সবুজের ভিতরে একটি লাল বৃত্ত থাকবে। জাতীয় পতাকার মাপ হবে ১র্০ীর্৬ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের আয়তাকার ক্ষেত্রের গাঢ় সবুজ রঙের মাঝে লাল বৃত্ত। বৃত্তটি দৈর্ঘ্যরে এক-পঞ্চমাংশ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট হবে। ভবনের আয়তন অনুযায়ী পতাকা ব্যবহারের তিন ধরনের মাপ হচ্ছে ১র্০ীর্৬, র্৫ীর্৩ এবং ২.র্৫ী১.র্৫। 
#
অনসূয়া/সেলিনা/শামীম/২০১৯/১১৫৮ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১১৯৪
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে কর্মসূচি
ঢাকা, ১১ চৈত্র (২৫ মার্চ) :    
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০১৯ উদযাপনের লক্ষ্যে প্রতিবছরের ন্যায় জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ২৬ মার্চ ঢাকাসহ সারাদেশে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিকবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
দিনটি স
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx