Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৭ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১২৭৭

 

খুলনায় শতাধিক শ্রমিককে ৩২ লাখ টাকা সহায়তা দিলেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী

 

খুলনা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) : 

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে খুলনা জেলার সাতটি থানার প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ১০৮ শ্রমিককে চিকিৎসা সহায়তা হিসেবে প্রায় ৩২ লাখ ৪০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।

 

আজ খুলনা মহানগরীর দৌলতপুর শেখ মতিয়ার রহমান মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রতিমন্ত্রী এসকল শ্রমিক ও তাদের সন্তান-পরিজনদের হাতে আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কলকারখানা, ক্ষেত-খামারে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য শ্রমিকদের সুস্থতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকার শ্রমিকদের পাশে আছে। শেখ হাসিনার সরকারের সময় কোনো শ্রমিক অসহায় থাকবে না। সকল শ্রমজীবী মানুষের জন্য শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা পরবর্তী প্রজন্মকে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দেব।

 

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আমি ৫০ বছর ধরে শ্রমিকদের পাশে আছি। জীবনের বাকি দিনগুলো এদেশের শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের জন্য কাজ করে যাব। তেমনি বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ তহবিল নিয়ে শ্রম মন্ত্রণালয়ও শ্রমিকের পাশে আছে। শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন শ্রমিক কল্যাণ তহবিল থেকে শ্রমিকদের আরো বেশি বেশি সহায়তা প্রদান করা হবে বলে তিনি শ্রমিকদের আশ্বাস দেন।

 

এসময় খুলনা বিভাগীয় শ্রম দপ্তরের পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বিজেএ এর চেয়ারম্যান শেখ সৈয়দ আলী, ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলী, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি সানাউল্লাহ নান্নু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

#

আকতারুল/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১২৭৬  

 

টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ

                                                       ---জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) : 

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ। গবেষক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবীদের কাজের সমন্বয় থাকা জরুরি। ভবিষ্যতের চাহিদা প্রাক্কলন করে পরিকল্পনা ও কার্যক্রম চালালে অবশ্যই সাফল্য পাওয়া যাবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ বুয়েটে হাইড্রোকার্বন ইউনিট এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জ্বালানি গবেষণা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি’ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে Cost and Pricing আমাদের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। আগামী দিনের সিদ্ধান্ত নিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতেই হবে। আমাদের দেশের পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমাদেরকেই সমাধান বের করতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের কারিগরি সংস্থা হাইড্রোকার্বন ইউনিট তেল ও গ্যাসের মজুত ও সম্ভাব্য উৎস নিরূপণ ও হালনাগাদকরণ; জ্বালানি সংক্রান্ত ডাটাবেসের হালনাগাদকরণ ও সম্প্রসারণ; উৎপাদন বণ্টন চুক্তি এবং যৌথ উদ্যোগ চুক্তি বিষয়ে মতামত প্রদান; জ্বালানির অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক বাজার পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ; তেল ও গ্যাসের অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও উৎপাদনের পরিকল্পনা ও পর্যালোচনা; জ্বালানি খাতের সংস্কার বিষয়ে সুপারিশ করে । এসব খাতে সত্যিকারের গবেষণা বাড়ানো প্রয়োজন।  তিনি আরো বলেন, হাইড্রোকার্বন ইউনিটের  সাথে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সমঝোতা গবেষণার ক্ষেত্রকে আরো সম্প্রসারিত করবে।

প্রতিমন্ত্রী এসময় বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির অবস্থা, ভর্তুকি, সেচ, হাইড্রোজেন ফুয়েল, ফসিল ফুয়েল, নাবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি ইকোনমিক্স ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন।

বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব ড. মোঃ খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুল জব্বার খান, জ্বালানি ও টেকসই গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ফারসীম মান্নান মোহাম্মেদি ও হাইড্রোকার্বন ইউনিটের মহাপরিচালক মিজ তাহমিনা ইয়াসমিন বক্তব্য রাখেন।

#

আসলাম/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ১২৭৫

সিলেটের খাদিমপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) :

          সিলেটের খাদিমপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ৪ নং খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বিলালের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুম নজরুল ইসলাম বিলালের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

           শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নজরুল ইসলাম বিলাল সিলেটের একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ ছিলেন। খাদিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি এলাকার উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সবসময় কাজ করেছেন।

#

 মোহসিন/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২০৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১২৭৪

নতুন শিক্ষাক্রমের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনে ৫ দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন

আশুলিয়া, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) :

          আজ আশুলিয়ার ব্রাক সিডিএম সেন্টারে নতুন শিক্ষাক্রমের ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনে লেখকদের নিয়ে ৫ দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। কর্মশালা চলবে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত।

          শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা পেছনে ফেরত যাবো না। সামনে যাবো। তিনি বলেন, দুইশ বছর ধরে আমরা প্রশ্ন ও উত্তর প্রদান নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায় অভ্যস্ত হয়েছিলাম। যার ফলে মুখস্থবিদ্যার প্রচলন হয়েছে।

মুখস্থবিদ্যা মনে থাকে না। আমাদের শিক্ষাকে আনন্দময় করা এবং শিক্ষার্থীদের ভাবতে শেখানো, বিশ্লেষণ করতে শেখানো, সবাই মিলে করা এই সমস্ত কিছু নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শেখানো হবে। শিক্ষার্থীরা এই ব্যবস্থায় ভীষণ খুশি। শিক্ষকদের একটা বড় সংখ্যা খুশি। কেউ কেউ বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করছে।  এর মধ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দল, কিছু ধর্মীয় দল, কোচিং ব্যবসায় জড়িত, নোট বই, গাইড বই ব্যবসায় জড়িত এবং কিছু শিক্ষক যারা কোচিং করায় তারা নিজেদের স্বার্থহানির আশঙ্কায় এই কারিকুলামের বিরোধিতা করছে।

          বৈঠকে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন। অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ ফাহাদুল ইসলাম, ডক্টর জাফর ইকবাল, আবুল মোমেন, ডক্টর স্বরোচিষ সরকার, ডক্টর নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাসসহ সংশ্লিষ্ট লেখকবৃন্দ।

#

খায়ের/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২০৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১২৭৩

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে  কাজ করতে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রীর আহ্বান

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) :

          মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে সরকারি কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

          আজ রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস - ২০২৩ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

           নৌপরিবহন সচিব ও এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। এছাড়া এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের মহাসচিব এস এম আলম বক্তব্য রাখেন।

          মন্ত্রী  এ সময় পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের প্রতি বিভিন্ন বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে বলেন, পাকিস্তান আমলে কোনো বাঙালি কর্মকর্তাকে সচিব, রাষ্ট্রদূত  বা উচ্চ কোনো পদে পদায়িত করা হয়নি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে  দেশ স্বাধীন না হলে আমরা কেউই  বর্তমান অবস্থানে আসতে পারতাম না। তিনি বলেন, বিএনপি নেতারা দাবি করছে পাকিস্তান আমলে নাকি আমরা ভালো ছিলাম। পাকিস্তান আমল কোন সূচকে বর্তমান বাংলাদেশের চেয়ে ভালো ছিল তথ্য-উপাত্তসহ প্রমাণ করতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

          মন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানি জেনারেলরা পরাজিত হয়ে চলে গেছে কিন্তু তাদের প্রেতাত্মা স্বাধীনতাবিরোধীরা এদেশে এখনো  রয়ে গেছে। স্বাধীনতাবিরোধীরা পরাজয়ের গ্লানি এখনো ভুলতে পারেনি। তাই সুযোগ পেলেই পাকিস্তানের প্রশংসা করতে কার্পণ্য করে না।

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জনগণ যেন যথাযথ সেবা পায়, সেদিকে সরকারি কর্মচারীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। এজন্য তাদেরকে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।

#

মারুফ/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২০২৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১২৭২

৩০ মার্চ থেকে সরকারি হাসপাতালেই বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা শুরু হবে

                                                                                   --- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) :

            স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘সরকারি হাসপাতালে সকাল ৮টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চিকিৎসকরা বিনামূল্যে রোগী দেখেন। এতে বিকেলে বহু মানুষ চিকিৎসা নিতে না পেরে বাইরে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে দেখান। প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের ‘ফি’ বেশি হওয়ায় দেশের মানুষের চিকিৎসা ব্যয় বহুগুণ বৃৃদ্ধি পায়। এজন্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ৩০ মার্চ, ২০২৩ থেকে পাইলটিং প্রক্রিয়ায় দেশের ১০টি জেলা ও ২০টি উপজেলা হাসপাতালে সরকারি চিকিৎসকদের বিকেল ৩টা থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত কিছু সম্মানী ফি প্রদানের মাধ্যমে মানুষ চিকিৎসা নিতে পারবে। এর সাথে একই সময়ে বিভিন্ন রকম স্বাস্থ্য পরীক্ষাসমূহও করা যাবে।’

            আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ইনস্টিটিউশনাল প্রাকটিস নীতিমালা-২০২৩ চূড়ান্তকরণ সংক্রান্ত একটি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

            সভায় মন্ত্রী জানান, মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কেন বৃদ্ধি পাচ্ছে সেসব বিষয় নিয়ে দফায় দফায় আলোচনা করা হয়েছে। দেশের সব বিভাগে গিয়ে জেলা, উপজেলা হাসপাতালে সেবার মান যাচাই করা হয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে দেশের চিকিৎসক নেতাকর্মীদের সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ), স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পর্যায়ে কথা হয়েছে। দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা বৃদ্ধির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাও রয়েছে। সব বিষয় মিলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবার মান বৃদ্ধির বিভিন্ন উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই বৈকালিক ইনস্টিউশনাল প্রাকটিস আপাতত ছোট আকারে শুরু করা হচ্ছে। এই কাজের সুফলতা দেখে খুব দ্রুতই দেশের সকল জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা চালু করা হবে।

            সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক স্বাস্থ্য সেবায় চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের সম্মানী ফি নির্ধারণ বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, অধ্যাপক পর্যায়ে ফি ৪০০ টাকা তাঁর সাথে সহযোগী ২ জন পাবে পঞ্চাশ টাকা করে। সহযোগী অধ্যাপক বা সিনিয়র কনসালটেন্টরা পাবেন ৩০০ টাকা, সহকারী অধ্যাপক বা জুনিয়র কনসালটেন্ট বা সমপর্যায়ের চিকিৎসকগণ পাবেন ২০০ টাকা করে যাঁদের সহযোগী ২ জন পাবেন ৫০ টাকা করে। এর পাশাপাশি হাসপাতালে রোগীদের সার্জারি, ডায়াগনস্টিক, ক্লিনিক্যাল, প্যারা-ক্লিনিক্যাল টেস্টসহ বিভিন্ন রকম পরীক্ষার জন্যও বৈকালিক ফি নির্ধারণ করে দেওয়ার কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি চিকিৎসকদের সপ্তাহে কয়দিন করে ডিউটি থাকবে সে প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, একজন চিকিৎসককে সপ্তাহে মাত্র ২দিন অতিরিক্ত ৩ ঘণ্টা করে সেবা দিতে হবে। তবে, এই সেবা যাতে মানুষ সপ্তাহে অন্তত ৬ দিন নিশ্চিত করে পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

            চিকিৎসকরা অতিরিক্ত ৩ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করবেন কি না সে প্রসঙ্গে সভায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, চিকিৎসকরাসহ সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সরকারি সেবা দানের জন্য সরকারের প্রয়োজন হলে ২৪ ঘণ্টা সেবা দিতে হবে। এটিই নিয়ম। সেক্ষেত্রে সকল পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সরকারের নির্দেশনা মেনে চলতে বাধ্য থাকবে।

            স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোঃ টিটো মিঞা, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ)’র মহাসচিব ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষসহ অন্য ব্যক্তিবর্গ।

#

মাইদুল/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২০২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১২৭১

বাংলার সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে

                          --ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) : 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলার সার্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার উন্নয়নের দায়িত্ব আমাদের। পৃথিবীতে বাংলা ভাষাভিত্তিক একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকেই তা করতে হবে। আমাদের দুর্ভাগ‌্য যে ইউনিকোডে বাংলা এনকোডিং করার সময় আমরা তার সদস্য ছিলাম না। প্রতিবেশী দেশের বাংলাভাষাভাষীরা বাংলাকে দেবনাগরীর মতো করে এনকোডিং করে আমাদের ভাষার স্বাতন্ত্রকে সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছে। আমরা দীর্ঘদিন যুদ্ধ করেও এর সমাধান করতে পারছি না। ইতোমধ‌্যে বাংলার প্রমিত মান তৈরি করা হয়েছে। বাংলার জাতীয় মান ইউনিকোডের মান হিসেবে নিশ্চিত করতে ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামে তা পেশ করতে হবে। মন্ত্রী এ বিষয়ক গঠিত কারিগরি কমিটিতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চত করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিটিআরসি মিলনায়তনে বিটিআরসি ও বিআইজিএফ এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার স্বার্বজনীন গ্রহণযোগ‌্যতা এবং বাংলাদেশের পর্যবেক্ষণ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

বিটিআরসি চেয়ারম‌্যান শ‌্যাম সুন্দর সিকদার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তথ‌্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, বিআইজিএফ সভাপতি হাসানুল হক ইনু সম্মানিত অতিথি, সংসদ সদস‌্য আফরোজা হক রীনা এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নিবাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার বক্তব‌্য রাখেন।

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনাই বাংলার ১৬টি টুলস উন্নয়নে ১৫৯ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করেছেন যার কাজ চলমান। বাংলাদেশে প্রকাশনার জন্য বস্তুত একটিই কিবোর্ড ও সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়। আমাদের ভাষাকে একটি স্বতন্ত্র্য ভাষা হিসেবে গণ্য না করে আমাদেরকে ‘দেবনাগরীর’ অনুসারী করে প্রচণ্ড রকম ক্ষতি করা হয়েছে। এজন্যই এখনো আমাদেরকে নোক্তা নিয়ে যুদ্ধ করে বেড়াতে হচ্ছে। অথচ বাংলা বর্ণে কোনে নোক্তা নেই। ইউনিকোড যদি বাংলাকে বাংলার মতো দেখে এই সমস্যাগুলো সমাধান করে ফেলতো তাহলে যে সমস্যাগুলো এখন মোকাবিলা করতে হচ্ছে তা আমরা করতাম না। দেরি করে হলেও বাংলাদেশ ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামে যোগ দিয়েছে ২০১০ সালে উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, তার আগে ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামে ভারতীয় ভাষা পরিবারের যে এনকোডিংগুলো করা হয় তখন বাংলাভাষাভাষীরা ভূমিকা নিতে পারলে সংকট অনেকটাই উত্তরণ সম্ভব ছিল। তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা ব্যবহারে আসকি, ইউনিকোড এবং প্রমিতের নির্দিষ্ট মান থাকলেও তার প্রয়োগ না থাকায় স্পেল চেকার, অভিধান, ওসিআর ইত্যাদিসহ বাংলা এনএলপি ব্যবহার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই এর প্রয়োগের বিষয়ে সংশ্লিষ্টদেরকে আরো সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

মন্ত্রী ইউনিকোডে বাংলা লিপি ঢ-ঢ়, ড-ড়, য-য়-তে সমস্যা থাকাতে বড় তথ্য বিশ্লেষণ, সার্চ ইঞ্জিন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় এবং ইন্টারনেট অব থিংসে বেশ সংকট দেখা দিচ্ছে উল্লেখ করে বলেন, মুদ্রণ জগতে রোমান লিপির সঙ্গে বাংলা লিপির এনকোডিং এর ক্ষেত্রে তারতম্য আছে।

উল্লেখ্য ইউনিকোডের শুরু ১৯৮৭ সালে অ্যাপল কম্পিউটারের উদ্যোগে। পরে মাইক্রোসফটসহ বড় বড় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এ উদ্যোগে যুক্ত হয়ে ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম গঠন করে। ১৯৮৮ সালে থাইল্যান্ডে অ্যাপলের একটি সম্মেলনে অংশ নেন আনন্দ কম্পিউটার্সের প্রধান নির্বাহী এবং বর্তমানে ডাক, টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা জব্বার। ইউনিকোডের বাংলায় সে সময় ড়, ঢ়, য় ও ৎ-এই চারটি বর্ণ ছিলই না। মোস্তাফা জব্বার বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং এগুলো যুক্ত হয়।

#

শেফায়েত/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১২৭০

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশিদের

                                                         -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) : 

‘দ্রুতবর্ধিষ্ণু অর্থনীতির বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির কারণে বাণিজ্য ও বিনিয়োগে বিদেশিদের আগ্রহ বাড়ছে’ বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ রাজধানীর কাওরান বাজারে একটি হোটেলে ‘ইনোভেটিভ বিজনেস অপরচুনিটিজ ফ্রম বেলজিয়াম’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকদের মন্ত্রী এ কথা বলেন। বেলজিয়ামের রপ্তানি উন্নয়ন সংগঠন ওলোনিয়া এক্সপোর্ট-ইনভেস্টমেন্ট এজেন্সি এবং ফ্ল্যান্ডার্স ইনভেস্টমেন্ট এন্ড ট্রেড যৌথভাবে এ সেমিনার আয়োজন করে।

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা যে কোনো বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। আমাদের দেশের অর্থনীতির আকার যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আছে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে ও বাড়ছে, এসব কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এখনই উপযুক্ত সময়।

বাংলাদেশে বিনিয়োগে বেলজিয়ামের স্বতঃপ্রণোদিত এই সেমিনারের বিশেষত্ব চিহ্নিত করে হাছান মাহমুদ বলেন, বিনিয়োগে বিদেশিদের উৎসাহ দেওয়ার জন্য সাধারণত আমরাই বিদেশে গিয়ে সভা-সেমিনার করি, আর আজ বেলজিয়াম কর্তৃপক্ষ বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এসে এখানে সেমিনার করছে। কিন্তু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা যদি বিনষ্ট হয়, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না এবং কোনো দেশ এভাবে এসে সেমিনার করবে না, সতর্কবার্তা দেন তিনি।

সম্প্রচার মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে একশত ইকনোমিক জোন তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছেন। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ইকনোমিক জোন উৎপাদনে গেছে। দেশি, বিদেশি বিনিয়োগ এবং চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা ভাবনায় রেখেই এই অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো তৈরি হচ্ছে। সেজন্য বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগ আমাদের জন্য ভালো।

বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাম থেকে পরিবেশ রসায়নে পিএইচডি অর্জনকারী হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বেলজিয়াম একটি উন্নত দেশ। বেলজিয়াম ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তর, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট সেখানে বসে। সেই দেশ থেকে যদি আমাদের দেশে বিনিয়োগ আসে, বিশেষ করে হাইটেক শিল্প, যে খাতে আমরা এখনো সেভাবে পৌঁছায়নি, সে সব খাতে বিনিয়োগ আমাদেরকেও সে সব ক্ষেত্রে পারদর্শী করে তুলতে পারবে। এই উদ্ভাবনী ব্যবসায়িক সেমিনারে সে ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এতে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ উপকৃত হবে।’

এর আগে সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী দেশের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ বিশ্বে ৬০তম থেকে ৩৫তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। করোনা মহামারিতে যখন সারা বিশ্ব থমকে গিয়েছিল, তখন বিশ্বের যে মাত্র ২০টি দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধনাত্মক হয়েছে, আমাদের দেশ তার মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ। জাপানের নিক্কি গবেষণা সমীক্ষায় করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে পঞ্চম ও এশিয়ায় শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল সমীক্ষায় ২০২১ সালে মাথাপিছু আয়ে আমরা ভারতকে ছাড়িয়ে গেছি।’

ঢাকায় নিযুক্ত বেলজিয়ামের রাষ্ট্রদূত Didier Vanderhasselt ঢাকা চেম্বার অভ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট সামির সাত্তার এবং বাংলাদেশে বেলজিয়ামের কনসাল ড. আরিফ দৌলা সেমিনারে বক্তব্য রাখেন। 

বেলজিয়ান সংস্থা ফ্ল্যান্ডার্সের ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কমিশনার Babette Desfossez এবং বেলজিয়ামের কৃষি, চিকিৎসা, নিত্যপণ্য, যানবাহন এবং নির্মাণ প্রযুক্তি বিষয়ক বাণিজ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা সেমিনারে বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগের বিষয়ে উপস্থাপনা তুলে ধরেন। 

উল্লেখ্য, সেমিনার আয়োজক বেলজিয়ান বাণিজ্য প্রতিনিধিদল ২৭ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ সফরে রয়েছেন। 

#

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৮৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১২৬৯  

 

সুন্দরবনে পর্যটকদের সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক নিতে দেয়া হবে না

                                                          -- পরিবেশমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ) : 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সুন্দরবনে গমনকারী পর্যটকদের সাথে করে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী নিতে দেয়া হবে না। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহারের কারণে সেখানকার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুন্দরবনে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মন্ত্রী এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি আরো বলেন, দেশের উপকূলীয় ১২ টি জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৩ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা বিশ্বে বিরল। স্বাধীনতার জন্য তিনি সারাটি জীবন উৎসর্গ করেছেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে তিনি একটি পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক দেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছিলেন। নিষ্ঠুর পাকিস্তানিরা তাঁকে হত্যা করতে না পারলেও এদেশের বিপথগামী কিছু লোক তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে। মন্ত্রী বলেন, অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোঁটানোর জন্য জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। সাধারণ মানুষকে সম্মান করতে হবে। দেশের মালিক জনগণের সেবা করতে হবে।

পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কাজী আবু তাহের, পরিচালক মির্জা শওকত আলীসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা বক্তব্য রাখেন।

#

দীপংকর/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৭৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ১২৬৮

 

শিল্প মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

সারসহ বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা, জোগান, সরবরাহ ও মান কেন্দ্রীয়ভাবে দেখভাল করা হবে

                                          -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ চৈত্র (২৭ মার্চ):

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিপণ্য ও বাজারের সাপ্লাইচেইন এবং ফুড সেফটি নিশ্চিত করবে মন্ত্রণালয়। সারসহ বিভিন্ন পণ্যের চাহিদা, জোগান, সরবরাহ ও মান কেন্দ্রীয়ভাবে দেখভাল করা হবে। বাজারে কোনো পণ্যের ঘাটতি নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি বাজারে থরে থরে পণ্য সাজানো দেখা যায়। তার মানে পণ্য উৎপাদনেও কোনো সমস্যা নেই; সমস্যা আছে সরবরাহে। সে জন্য আমরা প্রযুক্তি ব্যবহারে আইসিটি বিভাগের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। এর মাধ্যমেই আমরা দুর্নীতিকেও বিদায় জানাব। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেঁচে থাকলে আমরা মালোয়েশিয়া ও কোরিয়োর কাতারে থাকতাম। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যার দৃঢ় নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ সক্ষমতা অর্জনের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনুকরণীয় হচ্ছে।

শিল্প মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এছা

2023-03-27-15-22-83e2a97d1d18e9305e0c6224edb82b5c.docx 2023-03-27-15-22-83e2a97d1d18e9305e0c6224edb82b5c.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon