Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৫৯৭

জয়িতারা বাধা পেরিয়ে স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে

                      - মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, জয়িতারা বাধা পেরিয়ে নিজের চেষ্টায় স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজ তারা সমাজে অনুকরণীয় এবং সরকার তাদের কাজের যোগ্য স্বীকৃতি প্রদান করছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইস্কাটনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের সভাকক্ষ থেকে অনলাইনে রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

 

ফজিলাতুন নেসা বলেন, জয়িতারা নিজেদের ক্ষমতায়ন করেছে। তারা উদ্যোক্তা হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং অন্য নারীদেরকে সফল ও উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য উৎসাহ এবং সহযোগিতা করছে। সরকার নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছে। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে রোল মডেল।

 

রংপুর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: হাসানুজ্জামান কল্লোল, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদা পারভীন ও ডিআইজি রংপুর রেঞ্জ মোহা: আব্দুল আলীম মাহমুদ।

 

অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত থেকে প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার নিকট থেকে শিক্ষা ও চাকুরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী রংপুর জেলার মোছা: সাহিনা সুলতানা সম্মাননা স্মারক, নগদ অর্থ ও সনদ গ্রহণ করেন।

 

রংপুর বিভাগের সম্মাননা প্রাপ্ত নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ পাঁচ জয়িতা হলেন-অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী ক্যাটাগরীতে লালমনিরহাট জেলার মোছাঃ রাশেদা খাতুন, শিক্ষা ও চাকুরি ক্ষেত্রে রংপুরের মোছা: সাহিনা সুলতানা, সফল জননী ক্যাটাগরীতে কুড়িগ্রামের মোছাঃ আমেনা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যোমে জীবন শুরু করা লালমনিরহাট জেলার মোছাঃ আকলিমা খাতুন মুক্তা এবং সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় কুড়িগ্রাম জেলার মোছাঃ রওশন আরা বেগম।

 

#

আলমগীর/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/রবি/মাসুম/২০২৩/১৪১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৫৯৬

চীন বাংলাদেশের পরীক্ষিত ও বিশ্বস্ত বন্ধু

-ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি):

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে চীন পরীক্ষিত ও বিশ্বস্ত বন্ধু । দেশে সেতু ও অবকাঠামো নির্মাণে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে চীন আমাদের পাশে রয়েছে । বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনে চীন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমরা আশাবাদী।

প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত Yao Wen এর সাথে বৈঠককালে  এসব কথা বলেন। এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন ।

এনামুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বড় ধরনের দুর্যোগে অনুসন্ধান ও উদ্ধারে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে উচ্চমাত্রার ভূমিকম্প সহনশীল একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ National Emergency Operation Centre (NEOC) প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে । চীন সরকারের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় এটির কার্যক্রম শুরু হবে । এ লক্ষ্যে চীন সরকারের সাথে শীঘ্রই বাংলাদেশ সরকারের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে বলে প্রতিমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন ।

#

সেলিম/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/রবি/মাসুম/২০২৩/১৪১০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ৫৯৫

বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আরেফ আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 

ঢাকা, ২ ফাল্গুন (১৫ ফেব্রুয়ারি) :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ১৬ ফেব্রুয়ারি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আরেফ আহমেদের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আরেফ আহমেদ-এর ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং স্বাধীন বাংলাদেশে সকল স্বৈরাচার বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কাজী আরেফ আহমেদ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৬৬ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা আন্দোলনকে বেগবান করতে ঢাকা নগর ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

কাজী আরেফ ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিএলএফ বা মুজিব বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান ও ছাত্রলীগের সমন্বয়কারীর দায়িত্ব পালন করেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ হত্যার পর অবৈধ ক্ষমতা দখল, সামরিক স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শ বাস্তবায়ন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং দেশে গণতন্ত্র, ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজী আরেফ আহমেদ আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন। আমি আশা করি, নতুন প্রজন্ম তাঁর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশ ও মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করবে।     

আমি তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক ।”                  

#

শাহানা/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/রবি/আসমা/২০২৩/১২২০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

2023-02-15-09-29-537ef05d797f08bfc41d31a64af2d5c7.docx 2023-02-15-09-29-537ef05d797f08bfc41d31a64af2d5c7.docx