Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ August ২০১৮

তথ্যবিবরণী - ২৮ আগস্ট

তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ২৩৮১
 
বঙ্গবন্ধু ছিলেন দূরদর্শী নেতা
       --- এলজিআরডি মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন দূরদর্শী নেতা। রাজনীতির ক্ষেত্রে দুইজন দিকপাল বঙ্গবন্ধু ও পরবর্তীতে তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশন আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মনিয়োগ করেছেন। তিনি দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গঠনের কাজ যেভাবে এগিয়ে চলছে তাতে ২০২১ সালের আগে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। 
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মাত্র তিন বছরে একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে যে অবস্থায় নিয়ে গিয়েছিলেন, পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রনায়ক তা পারেননি। একটি দেশের কাঠামো তৈরিতে যা প্রয়োজন তার সবই তিনি তৈরি করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এমডিজি অর্জনে সফল হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হতে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক, উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুর রহমান পাটোয়ারী। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর ওপর বিশেষ নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত।
#
 
জাকির/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৩৮০ 
 
রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিন
            -- মিয়ানমারকে ত্রাণমন্ত্রী
কক্সবাজার, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট): 
দলে দলে রোহিঙ্গা নাগরিকদের বাংলাদেশে আসার এক বছর পূর্ণ হয়েছে ২৫ আগস্ট। এ পর্যন্ত দশ লাখের অধিক রোহিঙ্গা নাগরিক বাংলাদেশে এসেছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন, বাংলাদেশে আসার পথে অবর্ণনীয় দুর্যোগ আর বাংলাদেশে আসার পর পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া-এক বছরের এ পরিক্রমার ওপর ভিত্তি করে আজ কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। 
রোহিঙ্গা ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয় ও ইন্টার-সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপ রোহিঙ্গা সংকটের এক বছরের বিভিন্ন পর্যায় ও কর্মকা-ের আলোকচিত্র নিয়ে এই প্রদশর্নীর আয়োজন করে।  
অনুষ্ঠানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণায়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ফয়জুর রহমান,  ইউএন রেসিডেন্সিয়াল কো-অর্ডিনেটর মিয়া সাপ্পো, রোহিঙ্গা ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোঃ আবুল কালাম, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের নিয়ে প্রদর্শিত একেকটি ছবি যেন তাদের দুঃখ-দুর্দশার মহাকাব্য। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকৃষ্ট হবে বলে মন্ত্রী মনে করেন। এভাবে একটি দেশের ব্যাপকসংখ্যক লোককে নির্যাতন করে জোরপূর্বক অন্য দেশে পাঠিয়ে দেওয়াকে সমসাময়িক বিশ্বে মানবিক বিপর্যয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন,  ওই সময়ে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় না দিলে এ অঞ্চলে এক বিরাট মানবিক বিপর্যয় সংঘটিত হতে পারতো। রোহিঙ্গা নাগরিকরা বাংলাদেশে আর্থিক ও সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারকে অবিলম্বে তার নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে হবে। এক বছরের পরিক্রমায় বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোয় মন্ত্রী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক, বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, সরকার সাধ্যমতো রোহিঙ্গাদের সকল মানবিক সুবিধা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা যাতে কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হতে না পারে সেদিকে সকলের সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
#
 
ফারুক/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ২৩৭৯
 
দু’টি আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের লক্ষ্যে সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
আগামী ৪ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর ‘সাফ সুজুকি কাপ ফুটবল ২০১৮’ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকায় এবং ১৫ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর ‘এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল ২০১৯ (কোয়ালিফায়ার্স)’ এর খেলা কমলাপুরস্থ বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। 
টুর্নামেন্ট দুটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় যুব ও ক্রীড়া সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ  সভাপতিত্ব করেন। 
‘সাফ সুজুকি কাপ ফুটবল ২০১৮’ টুর্নামেন্টে স্বাগতিক বাংলাদেশসহ ভূটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলংকা এবং ‘এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ ওমেন্স চ্যাম্পিয়নশি ফুটবল ২০১৯ (কোয়ালিফায়ার্স)’-এ বাংলাদেশসহ ভিয়েতনাম, আরব আমিরাত, বাহারাইন ও লেবানন দল অংশগ্রহণ করবে। 
সভায় দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়, কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বাংলাদেশে অবস্থানকালীন সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় জানানো হয়, আন্তর্জাতিক এ টুর্নামেন্ট দু’টিকে সুষ্ঠু ও সফলভাবে আয়োজনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। 
সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবিএম রুহল আজাদ, মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মোঃ মাসুদ করিম, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু নাইম সোহাগ এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আকতারুল/মাহমুদ/ফারহানা/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৩৭৮ 
 
ওষুধ সেক্টরে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দেবে
                          -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) : 
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, সেদিন বেশি দূরে নয়, যেদিন ওষুধ সেক্টরে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দেবে। এখান থেকে উৎপাদিত ওষুধ সারা দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা হবে। 
আজ গোপালগঞ্জে এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (তৃতীয় প্রকল্প) এর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। 
তিনি বলেন, আগামী মাসের যে কোন দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রতিষ্ঠান উদ্বোধন করবেন। ২০১৫ সালে এটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ সরকারি এই ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ৭শ’কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এই পুরো ব্যয় বহন করা হচ্ছে সরকারি অর্থায়নে।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, এই প্রকল্পের চারটি ইউনিটের মধ্যে পেনিসিলিন ইউনিটটি সেপ্টেম্বরে ট্রায়াল উৎপাদনে যাবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে এটি পূর্ণমাত্রায় উৎপাদনে যাবে। তাছাড়া অন্য ইউনিটগুলোর পূর্ণ উৎপাদনে যেতে আগামী বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লাগবে। এই ইউনিটে পেনিসিলিন জাতীয় ১২ ধরনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ উৎপাদন করা হবে। ইডিসিএল’র নতুন এই কারখানায় ৭৭৮ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে। 
তিনি বলেন, বর্তমানে ইডিসিএল সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের মোট ওষুধের চাহিদার ৭২ শতাংশ সরবরাহ করে থাকে। গোপালগঞ্জের এই কারাখানা উৎপাদন প্রক্রিয়া পূর্ণমাত্রায় শুরু হলে শতভাগ ওষুধ সরবরাহ ইডিসিএল থেকে সম্ভব হবে।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, আগামীকাল গোপালগঞ্জে নবনির্মিত শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় পার্শ্ববর্তী ৮টি জেলার ২০ উপজেলায় নির্মিত ভিশন সেন্টার ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত থাকবে। 
মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়–য়া, ইডিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ডা. এহসানুল কবির জগলুলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বিকালে গোপালগঞ্জের সার্কিট হাউসে পাঁচ জেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বৈঠকে করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী ও শরীয়তপুর জেলায় কর্মরত স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠককালে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, বর্তমান সরকারের সময় স্বাস্থ্য সেবার ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে। তৃণমূলে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে হেলথ কমিউনিটি ক্লিনিক এখন বিশ্বে মডেলে পরিণত হয়েছে।   
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮৫৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৩৭৭
 
সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সভাপতিত্বে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের ৪২তম সভা গতকাল মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ, পুলিশের আইজি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাস, ট্র্যাক, কাভার্ড ভ্যানের অবৈধ এঙ্গেল, হুক এবং বাম্পার অপসারণের কাজ চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে ৯০ ভাগ অপসারণ করা হয়েছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী গাড়ি চালকদের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনা, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের জগদীশপুর, সিরাজগঞ্জের হাটিকমরুল, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সড়ক বিশ্রামাগার স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পরিষদের সভায়।
সভা শেষে ব্রিফিং-এ মন্ত্রী জানান, জাতীয় মহাসড়কে ধীর গতির গাড়ি চলতে দেওয়া হবে না। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী মহাসড়কে ইজি বাইক, লেগুনা, নছিমন-করিমন জাতীয় ছোট যান চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। 
ঢাকায় আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা চালুর বিষয়ে তথা বাসসমূহ ছয়টি কোম্পানির আওতায় পরিচালনার জন্য প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তা বাস্তবায়নে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মেয়র সাঈদ খোকনকে পরিষদের সভায় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান। 
এছাড়া দেশের যে সকল জেলায় আঞ্চলিক ট্রান্সপোর্ট কমিটি বা আরটিসি নেই, সেসব জেলায় দ্রুত আরটিসি গঠন এবং নিয়মিত সভা অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা পরিষদ গুরুত্বারোপ করে।
মন্ত্রী জানান, বাস-ট্রাকসহ গণপরিবহনের ইকোনমিক লাইফ নির্ধারণে বিআরটিএ এবং বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা ইন্সটিটিউট (এআরআই) যৌথভাবে কাজ করছে। দ্রুততম সময়ে এ কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিআরটিএ’র চলমান বিশেষ সেবা প্রদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 
তিনি বলেন, উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ইতিপূর্বে দেওয়া মহাসড়কে যানবাহনের সর্বোচ্চ আশি কিলোমিটার গতিসীমা কঠোরভাবে বাস্তবায়নে হাইওয়ে পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ঢাকা মহানগরীর যানবাহনের প্রতিযোগিতা বন্ধে চুক্তিতে গাড়ি চালনা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। পাশাপাশি আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বাস মালিকদের রং-চটা বাসসমূহ রং করে সৌন্দর্য বর্ধনের সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মোঃ নজরুল ইসলামসহ জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিবগণ, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি, ঢাকা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার, বিকেএমইএ, বিজিএমইএ, পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এবং  উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যগণ অংশ নেন।
#
 
নাছের/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৯১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ২৩৭৬
গোটা বিশ^ অবাক বিস্ময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকে তাকিয়ে আছে
                                                                 --- আমু
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে সরকার গৃহীত ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচির ফলে বাঙালি জাতির মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। গোটা বিশ^ এখন অবাক বিস্ময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নের দিকে তাকিয়ে আছে। বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাশা অনুযায়ী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ^ দরবারে একটি মর্যাদাশালী রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত বিএসইসি ভবন চত্ত্বরে বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশন আজ এ অনুষ্ঠানে আয়োজন করে। 
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম, প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আনিস-উল-হক ভূঁইয়া এবং জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খান সিরাজুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। এতে বিএসইসি’র পরিচালক নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ বঙ্গবন্ধুর ওপর স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন। 
 আমির হোসেন আমু বলেন, স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে গড়ে তুলেছিলেন। তিনি স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ, শিক্ষকদের স্থায়ী নিয়োগ, কল-কারখানা চালু এবং অতিরিক্ত শ্রমিক নিয়োগের ব্যবস্থা করেছিলেন। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে তিনি যখন দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে হত্যার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল বলে তিনি মন্তব্য করেন। ১৫ আগস্টের হত্যাকা-ের পরবর্তী আড়াই মাসের মাথায় জাতীয় চার নেতা হত্যা, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার রোধ, সংবিধান থেকে চার মূলনীতি ছেঁটে ফেলার মত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী ধারাবাহিক কর্মকা-ে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। 
শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, একাত্তরের প্রেতাত্মারা বার বার দানবীয় শক্তিতে আবির্ভূত হলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তায় তাদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। তাঁর বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত থাকার পাশাপাশি আর্থসামাজিক উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। বিশ^ব্যাংকের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করছেন। আন্দোলন ও গণতন্ত্রের নামে ২০১৪ সালে পেট্রোল বোমা মেরে যারা একাত্তরের মত গণহত্যা চালিয়েছিল, জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশের চলমান অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন।  
ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধু শ্রমিক, কর্মচারী ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য স্বাধীনতার পর শিল্প-কারখানা জাতীয়করণ করেছিলেন। তাঁর আদর্শকে সত্যিকার অর্থে হৃদয়ে ধারণ করে থাকলে এ সব শিল্প কারখানা লাভজনক করতে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কারখানাগুলোকে লাভজনক করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালবাসার প্রতিদান দিতে সবাইকে পরামর্শ দেন। 
#
জলিল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৮৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ২৩৭৫
 
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজকে পরিকল্পনামন্ত্রী 
ভারতের সাথে সম্পর্কের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে বাংলাদেশ 
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল গতকাল ভিয়েতনামের হ্যানয়ে দু’দিনব্যাপী ভারতীয় মহাসাগর সম্মেলন, ২০১৮-এর প্রথম দিনে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সাথে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। ভিয়েতনামের হ্যানয়ের শেরাটন হ্যানয় হোটেলের সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরের (২৫-২৬ মে, ২০১৮) কথা উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ভারতের সাথে বহুবিধ সম্পর্ক গড়ে তুলতে বিভিন্ন নীতি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ ভারতের সাথে সম্পর্কের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারতের অকৃত্রিম বন্ধুসুলভ  সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে তিনি ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের গভীরতম সময়কে স্মরণ করেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী জ¦ালানি খাতে সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন এবং আশা ব্যক্ত করেন, ভারত বাংলাদেশের জ¦ালানি নিরাপত্তা অর্জনে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। নতুন বিদুৎ উৎপাদন প্রকল্পগুলোর জন্য পশ্চিমবঙ্গ ও ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় অংশ থেকে বিদ্যুৎ রপ্তানির বিষয়ে চলমান আলোচনার বিষয়ে আলোকপাত করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ভারতের সহযোগিতায় নেপাল ও ভূটানের সাথেও বিদ্যুৎ খাতে সম্পর্ক গড়তে যাচ্ছে। তিনি আরো আশা ব্যক্ত করেন বাংলাদেশ ভারত ও ভূটানের মধ্যে জলবিদুৎ খাতে যে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে শীঘ্রই সেটা চুক্তিতে পরিণত হবে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশের পাশাপাশি ট্যারিফ নন-ট্যারিফ ব্যারিয়ার যে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানিকে বাধাগ্রস্ত করছে সে বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি সুষমা স্বরাজকে দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরো বেশি ফলপ্রসূ করার জন্য সকল প্রকার বাধামুক্ত করার অনুরোধ করেন এবং অসম বাণিজ্য ঘাটতি ও শুল্ক বাধা দূর করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ একটি সুষম পদ্ধতিতে বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন যাতে দু’দেশই লাভবান হবে। 
পরিকল্পনামন্ত্রী ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের আলোচনায় রোহিঙ্গা সমস্যাটিও স্থান পায়। ভারত এই দীর্ঘমেয়াদি রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশের পাশে থেকে সহযোগিতা করবে এবং এই সমস্যা সমাধান করতে মিয়ানমারের প্রতি কার্যকর চাপ প্রয়োগ করে দ্রুত শর্তহীন প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে নিরাপদ, টেকসই ও মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে পরিকল্পনামন্ত্রী দৃঢ় বিশ^াসের সাথে আশা ব্যক্ত করেন।
#
 
তৌহিদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ২৩৭৪
 
জঙ্গি-রাজাকারমুক্ত রাজনীতির সংগ্রামে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্য
                                                         --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ ভাদ্র (২৮ আগস্ট) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘জঙ্গি-রাজাকার ও এদের পৃষ্ঠপোষকমুক্ত রাজনীতির চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও মহাজোটের ঐক্য বজায় রাখতেই হবে।’
আজ দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে ১৪ দলের শ্রদ্ধা নিবেদনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিমের নেতৃত্বে অংশ নিয়ে পুষ্পস্তবক ও ফাতেহা পাঠ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাসদ সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন।
ইনু বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনটি এ কারণেই গুরুত্বপূর্ণ যে, এ নির্বাচনের মাধ্যমেই রাজাকার ও রাজাকারদের পৃৃষ্ঠপোষকদেরকে রাজনীতি থেকে চিরতরে বিয়োগ করতে হবে। তবেই বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে, আর বিপদে পড়বে না। 
ইতিহাসের দিকে দৃষ্টিপাত করে মন্ত্রী বলেন, ‘একাত্তরে যে রাজাকার-সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে ‘মাইনাস’ বা বিয়োগ করা হয়েছিল, পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা সেই অপশক্তিকে রাজনীতিতে ‘প্লাস’ বা যোগ করে। এটি একটি জাতীয় দুর্ঘটনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আবার এদেরকে রাজনীতি থেকে ‘মাইনাস’ করার সংগ্রাম করছি।’ 
‘এখানে মিটমাটের কোনো সুযোগ নেই, যারা এদের সাথে মিটমাটের কথা বলেন, তারা নির্বাচন ও গণতন্ত্রের নামে খুনি ও অপরাধীদের  হালাল করতে চান’, বলেন তথ্যমন্ত্রী।  
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৬০০ঘণ্টা
Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon