Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী 26.04.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৩৫
 
      সৈয়দ শামসুল হক ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী
                                     --- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, কবি-সব্যসাচী সৈয়দ শামসুল হক একজন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ব্যক্তি ছিলেন। গান, কবিতা ও উপন্যাসসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় পদচারণার পাশাপাশি তিনি সাংবাদিকতা করেছেন, চলচ্চিত্র বিষয়ক পত্রিকায় কাজ করেছেন, এমনকি চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্যও লিখেছেন। আধুনিকতার দিক দিয়ে তিনি ছিলেন অন্য সবার চেয়ে এগিয়ে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী কক্ষে কবি-সব্যসাচী সৈয়দ শামসুল হকের সর্বশেষ দু’টি গ্রন্থ যথাক্রমে কাব্যগ্রন্থ ‘উৎকট তন্দ্রার নিচে’ এবং উপন্যাস ‘নদী কারো নয়’ এর প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক হাসনাত আবদুল হাইয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রকাশিত গ্রন্থ সম্পর্কে আলোচনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ও প্রাবন্ধিক-অনুবাদক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী, গবেষক-প্রাবন্ধিক মফিদুল হক ও কবি সাজ্জাদ শরীফ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইমেরিটাস অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। আরো বক্তব্য রাখেন খ্যাতিমান কথাসাহিত্যিক এবং সৈয়দ হকের স্ত্রী আনোয়ারা সৈয়দ হক। স্বাগত বক্তব্য রাখেন অন্য প্রকাশের প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, হক ভাইকে আমি প্রবলভাবে অনুভব করি একজন অভিনয় শিল্পী হিসেবে বিশেষ করে মঞ্চ অভিনেতা হিসেবে। আমি তাঁর রচিত নুরলদীনের সারাজীবন, ঠাট্টা তামাশা ও মুখোশ নাটকে অভিনয় করেছিলাম। তিনি বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সৈয়দ শামসুল হকের জন্মস্থান কুড়িগ্রামের জলেশ্বরীতে তাঁর নামে একটি স্মৃতিকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। স্মৃতিকেন্দ্রটির নকশা সম্পন্ন হয়েছে এবং নকশার কাজ সম্পাদন করেছেন রবিউল হোসেন।
#
ফয়সল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৩৩৪  
 
 
জনবল স¦ল্পতার অজুহাতে প্রকল্পের গতি বাধাগ্রস্ত করা যাবে না
    ---প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ  
 
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
 
পল্লী উন্নয়ন  ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ জনবল শূন্যতার অজুহাতে প্রকল্প কাজের স্বাভাবিক গতি যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। এজন্য তিনি প্রকল্প শুরুর পূর্বেই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান। জনবল স্বল্পতার কারণে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প কাক্সিক্ষত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
 
জনাব রাঙ্গাঁ আজ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং এর অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থার প্রকল্পসমূহের পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় বিভাগের সচিব এস. এম. গোলাম ফারুকসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পল্লী জনপদ প্রকল্প কাজের টেন্ডার প্রক্রিয়া ধীরগতি ও সমন্বয়হীন। এ প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ, গতিশীল ও জনকল্যাণমুখী করতে হবে। তিনি পল্লী জনপদ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ দৃশ্যমান করা, কাজের স্বচ্ছতা ও অপচয় রোধে ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থা বজায় রাখা, শূন্য পদ দ্রুত পূরণ ও সমধর্মী এক বা একাধিক প্রকল্প গ্রহণ না করার নির্দেশনা দেন। 
#
 
আহসান/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৯২৬ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৩৩
 
চট্টগ্রাম-কুনমিং রুটে ফ্লাইট চালু করতে চীনের আগ্রহ
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
চীনের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় ও ফলপ্রসূ করতে  চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইন্স চট্টগ্রাম-কুনমিং রুটে ফ্লাইট চালু করতে আগ্রহী। 
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামালের সাথে আজ সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত তযধহম তঁড় সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা জানান। এছাড়াও রাষ্ট্রদূত সময়ের প্রয়োজনে ঢাকা-কুনমিং, ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট বৃদ্ধির প্রস্তাব দেন। মন্ত্রী জানান, এ ব্যাপারে কাজ করতে সিভিল এভিয়েশনের একটি দল চীনে অবস্থান করছে। তাদের পরামর্শ মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন। 
এছাড়াও রাষ্ট্রদূত ক্রমবর্ধিষ্ণু বাংলাদেশের পর্যটন খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং উভয় দেশের মধ্যে পর্যটন সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। মন্ত্রী বলেন, কক্সবাজার, সিলেটসহ বাংলাদেশের ট্যুরিস্ট স্পটগুলোতে চীনা বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ। 
এ সময় সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম নাইম হাসান ও মন্ত্রীর একান্ত সচিব মফিজুল ইসলাম পাটওয়ারী উপস্থিত ছিলেন।
#
তুহিন/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯২০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৩২
 
মতলব উন্নত এলাকায় পরিণত হবে
                     --- মায়া চৌধুরী
                                          
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, অর্থনৈতিক জোন ও আইসিটি পার্ক হয়ে গেলে মতলব একটি উন্নত এলাকায় পরিণত হবে। তখন এ এলাকার মানুষকে কাজের জন্য বিদেশ যেতে হবে না, বিদেশের মানুষ মতলব এসে কাজ করবে।
মন্ত্রী আজ মতলব উত্তর উপজেলার এখলাশপুর ইউনিয়নে সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- নিয়ে আয়োজিত উন্নয়ন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
ত্রাণ মন্ত্রী এ সময় মতলবের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের বিবরণ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, মতলবের সকল ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে, সকল রাস্তা পাকা হয়েছে, সকল খালে ব্রিজ হয়েছে, নদীভাঙন রোধ হয়েছে, সকল স্কুলে নতুন ভবন হয়েছে, ডিজিটাল ল্যাব করা হয়েছে। মতলবের সামাজিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, মতলবে বাল্যবিবাহ দূর হয়েছে, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি হয়েছে, মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। মতলবের এক সময়ের অন্ধকার ঘুটঘুটে রাস্তাঘাট এখন সৌরবিদ্যুতের আলোয় ঝলমল করছে।
এখলাশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী মোসাদ্দেক হোসেন মুরাদের সভাপতিত্বে এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রেহান উদ্দিন ও সেক্রেটারি শাহাদাত হোসেন বেপারীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওসমান গণি পাটোয়ারী, মতলব উত্তর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট রুহুল আমিন, সেক্রেটারি এম এ কুদ্দুস, প্রবীণ নেতা রিয়াজ উদ্দিন মানিক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাজেদুল হোসেন দীপু চৌধুরী, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনজুর আহমদ মঞ্জু, ছেংগারচর পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম জজ, মতলব দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি বিএইচএম কবিরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
#
ওমর ফারুক/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৯১০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৩১
 
নারী কর্মীদের নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকল্পে সরকার কোনো আপস করবে না
                                                                  --- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী                                             
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
বিদেশগামী নারী কর্মীদের নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতকল্পে সরকার কোনো আপস করবে না। বিদেশে কর্মরত নারী কর্মী অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিতকরণে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। বিদেশগামী নারী কর্মী কোনো প্রতারণা বা হয়রানির শিকার হলে সঙ্গে সঙ্গে তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
আজ ঢাকা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘টেকসই উন্নয়নে নিরাপদ নারী অভিবাসন’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্য দূরীকরণে বিদেশে নারীর কর্মসংস্থানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। রেমিটেন্স অর্জনে নারী কর্মীরা ব্যাপক অবদান রাখছে। নারী কর্মীদের বিদেশে কাজ করতে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়। এক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিবর্গকেও এগিয়ে আসতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নমিতা হালদার এনডিসি’র সভাপতিত্বে কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (অর্থ ও প্রশাসন) মোঃ আমিনুল ইসলাম। কর্মশালায় ‘টেকসই উন্নয়ন ও নিরাপদ নারী অভিবাসন’ বিষয়ে একটি উপস্থাপনা করেন জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজা। বাংলাদেশ নিরাপদ নারী অভিবাসনের বিষয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ এর সভাপতি বেনজির আহমেদ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বোয়েসেল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মরণ কুমার চক্রবর্তী, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড এর মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস, এনডিসি। 
মন্ত্রণালয় এবং দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রশিক্ষকবৃন্দ, সিভিল সোসাইটির সদস্যবৃন্দ এবং এনজিও এর প্রতিনিধিবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে। 
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩৩০
 
এলএনজি সংযোগ মে মাসের শেষ দিকে
                         --- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
                                   
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, শিল্পকারখানায় পাইপলাইনের মাধ্যমে এলএনজি সংযোগ মে মাসের শেষ দিক থেকে দেওয়া শুরু হবে। এতে প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। 
প্রতিমন্ত্রী গতকাল ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে শেভরনের সহায়তায় সুইস কন্ট্রাক্ট কর্তৃক বাস্তবায়িত ‘উন্নত জীবনের জন্য কারিগরি দক্ষতা : উত্তরণ প্রকল্পের অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, উন্নত দেশ গড়তে দক্ষ ও নিবেদিতপ্রাণ কর্মী দরকার; তাদের নেতৃত্বগুণে প্রকাশ পাবে দেশপ্রেম ও কর্মনিষ্ঠা। এই নিষ্ঠাবান তরুণরাই আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।
উত্তরণ - উন্নত জীবনের লক্ষ্যে তিন বছর মেয়াদি একটি দক্ষতা উন্নয়নমূলক কার্যক্রম যা সিলেট, মৌলভীবাজার এবং হবিগঞ্জ জেলার মোট ১৪০০ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২০১৬ সালের আগস্ট মাস থেকে কাজ করছে। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মোঃ ফয়জুল্লাহ, শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট কেভিন নালয়ন ও সুইস কন্ট্রাক্ট বাংলাদেশ-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর অনির্বাণ ভৌমিক বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩২৯
 
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ ৩০ এপ্রিল
 
                                        
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজ বন্ডের ৯১তম ‘ড্র’ আগামী ৩০ এপ্রিল সোমবার সকাল ১১টায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।
সিঙ্গেল কমন ‘ড্র’ পদ্ধতিতে ৬ লাখ টাকার ১টি, ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার ১টি, এক লাখ টাকার ২টি, ৫০ হাজার টাকার ২টি এবং ১০ হাজার টাকার ৪০টিসহ মোট ৪৬টি পুরস্কার প্রদান করা হবে। ১ মে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘ড্র’ এর ফলাফল প্রকাশিত হবে।
#
রাজিয়া/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৭৫৫ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩২৮
 
বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ আইনটিকে সুষম আইনে পরিণত করতে হবে
                                             --- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী 
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, দেশে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে দীর্ঘদিন ধরেই আইন রয়েছে, তবুও বাল্যবিবাহ পুরোপুরি বন্ধ হচ্ছে না। এ আইন নিয়ে সংসদে ও মন্ত্রিসভায় অনেক আলাপ-আলোচনা হয়েছে। এটিকে একটি সুষম আইনে পরিণত করতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) মিলনায়তনে পিকেএসএফ আয়োজিত ‘বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সমন্বিত উদ্যোগ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সভাপতি ড. কাজী খলীকুজ্জামান আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক নাসরীন আহমেদ। স্বাগত বক্তৃতা করেন পিকেএসএফ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আবদুল করিম। ‘বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে পিকেএসএফ’ শীর্ষক উপস্থাপনা প্রদান করেন পিকেএসএফ এর উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (অর্থ) গোলাম তৌহিদ।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের একটি সংস্কৃতিমনা মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে এবং এটি করতে পারলে সমাজ থেকে বাল্যবিবাহ নির্মূল হবে। আর এজন্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন শিক্ষার সঙ্গে সংস্কৃতিচর্চার সমন্বয় সাধন।
অনুষ্ঠানে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বিশেষ অবদানের জন্য ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস) এর নির্বাহী পরিচালক হোসনে আরা বেগমকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। এছাড়া ‘হোক স্বপ্নের জয়’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
#
ফয়সল/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩২৭  
 
 
বাংলাদেশ থেকে কমদামে বিশ্বমানের পণ্য আমদানির আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর  
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 
 
কম্বোডিয়ায় সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশ বিশ^বাজারে উন্নতমানের পণ্য তুলনামূলক কমদামে রপ্তানি করছে। কম্বোডিয়া বাংলাদেশ থেকে ঔষধ, তৈরিপোশাক, প্লাষ্টিকপণ্য, চামড়া ও পাটজাতপণ্য এবং তামাকসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করলে লাভবান হবে। বিশ^বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের চাহিদা বেড়েই চলছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ^ অর্থনীতি ও ফাইনানশিয়াল সিসটেম-এ এশিয়ার দেশগুলোর শক্তিশালী অবস্থান থাকা প্রয়োজন। সদস্য দেশগুলোর অর্থনৈতিক অসমতা দূর করতে দৃশ্যমান কিছু পরিবর্তন প্রয়োজন। এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতি শক্তিশালী করতে নীতিগত ও রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি থাকা একান্ত দরকার।
২৫ এপ্রিল কম্বোডিয়ার ফোম প্যান হোটেলে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড, ফাইনান্স এ ডেভেলপমেন্ট অভ্ গ্লোবাল ভেল্যু চেইন শীর্ষক তিনদিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
তোফায়েল আহমেদ বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭২-৭৩ সালে ২৫টি পণ্য ৬৮টি দেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ আয় করতো ৩৪৮ দশমিক ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আজ বিশে^র প্রায় ১৯৯টি দেশে ৭৪৪টি পণ্য রপ্তানি করে আয় করছে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে বাংলাদেশ হবে ডিজিটাল মধ্যআয়ের দেশ। এ সময় রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়াবে ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এরমধ্যে তৈরিপোশাক রপ্তানি করে আয় হবে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি, রেমিটেন্স আসছে প্রায় ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। দেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বড় বড় প্রকল্প বাংলাদেশ সরকার নিজ অর্থে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবার প্রথম ধাপ সফলভাবে অতিক্রম করেছে। 
কম্বোডিয়ার ন্যাশনাল ব্যাংক এর ডেপুটি গভর্নর আয়োক মালি কর্মশালায় বৈদেশিক বাণিজ্য 
এবং এসএমই বিষয়ে কী নোট উপস্থাপন করেন। কর্মশালায় বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, মায়ানমার, থাইল্যান্ড এর ১৪০ জন ব্যাংকার্স ও ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেন।
কম্বোডিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী প্যান সোরাসাক, স্ক্যাপের মাইক্রোপলিসি এন্ড ফাইন্যান্সিং ফর ডেভেলপমেন্ট ডিভিশন এর আলবাতো ইসগুট, সিইও কা কি ম্যান, এবং ভিনসেন্ট ও’ব্রেইন এবং কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসনিম কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন।   
#
 
লতিফ/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৫৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর ঃ ১৩২৬
 
মেধাসম্পদের সুরক্ষায় জাতীয় মেধাসম্পদনীতি চূড়ান্ত হচ্ছে
                                                      -শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ ( ২৬ এপ্রিল ) :
মেধাসম্পদ সৃষ্টি ও সুরক্ষায় খুব শীঘ্রই জাতীয় মেধাসম্পদনীতি চূড়ান্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় শিল্প মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে জাতীয় মেধাসম্পদনীতির খসড়া তৈরি করেছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সাথে আলোচনা করে এটি চূড়ান্ত করা হবে। এ নীতিতে সৃজনশীল উদ্ভাবনে নারীদের অংশগ্রহণ ও সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা বাড়ানোর বিষয়টি অধিক  গুরুত্ব পাবে।  
শিল্পমন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ক্ষমতায়নের পরিবর্তন: উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতায় নারী শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস্ অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এ সেমিনারের আয়োজন করে। 
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্র সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ট্রিম ট্রেক্স বাংলাদেশ লিমিটেডের স্বত্ত্বাধিকারী সাহিদা পারভীন। অনুষ্ঠানে ডিপিডিটি’র রেজিস্ট্রার মো. সানোয়ার হোসেন স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এতে সৃজনশীল নারী উদ্যোক্তা ও পেশাজীবী, সংস্কৃতিসেবী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক, শিক্ষাবিদ, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী নেতারা আলোচনায় অংশ নেন।   
আমির হোসেন আমু বলেন, জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি ও আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে বর্তমান সরকার সৃজনশীল মেধাসম্পদের সুরক্ষা ও পৃষ্ঠপোষকতার নীতি গ্রহণ করেছে। জাতীয় শিল্পনীতি-২০১৬তে নতুন উদ্ভাবন ও বুদ্ধিভিত্তিক সম্পদের সুরক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এর আলোকে মেধাসম্পদ সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সংগতি রেখে বাংলাদেশের ট্রেডমার্কস আইন, কপিরাইট আইন ইত্যাদি আধুনিক ও যুগোপযোগী করা হয়েছে। পেটেন্ট ও ডিজাইন আইন আধুনিক করা হচ্ছে। বিশেষ ভৌগলিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী পণ্যের মালিকানা সুরক্ষায় জিআই ‘ল’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর আওতায় জাতীয় মাছ ইলিশ এবং ঐতিহ্যবাহী জামদানিকে জিআই সনদ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।  
শিল্পমন্ত্রী বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের অনুকরণীয় মডেল। বাংলাদেশের সরকার, রাজনীতি, জাতীয় সংসদ, সিভিল প্রশাসন, বিচার বিভাগসহ রাষ্ট্রীয় প্রায় সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে নারীরা মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। 
কৃষিমন্ত্রী বলেন, সভ্যতার শুরু থেকেই কৃষি উৎপাদনে নারীরা অবদান রেখে আসছে। নারীর মমতা ও সৃষ্টিশীলতা সভ্যতার বিকাশে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। অতীতে কোনো সরকার মেধাসম্পদের মালিকানা স্বত্ত্ব (আইপিআর) সুরক্ষায় চিন্তা না করলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ফলে ঢাকাই জামদানির পর পাটের জেনম সিকুয়েন্স উদ্ভাবনের মালিকানা বাংলাদেশের হতে চলেছে। সুযোগের দরজা খুলে দিলে নারীরাও সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
#
জলিল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫২১ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩২৫
 
বিজ্ঞানী ও গবেষকদেরকে  বাস্তবমুখী গবেষণাকর্মে এগিয়ে আসতে হবে 
                                                 - স্থপতি ইয়াফেস ওসমান
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (১৬ এপ্রিল) :        
                                                          
বাংলাদেশ ন্যাশনাল সায়েন্টিফিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল ডকুমেন্টেশন সেন্টার (ব্যান্সডক) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্ভাবনা এবং ব্যান্সডকের তথ্যসেবা’ শীর্ষক কর্মশালা আজ ঢাকার আগারগাঁওস্থ ব্যান্সডকের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।  
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটে গেছে। যা আজ সারা বিশে^ রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। মন্ত্রী আরো বলেন, এ সরকারের আমলে গবেষণাখাতে অর্থের কোন ঘাটতি নেই, প্রয়োজন  শুধু গবেষণা উদ্যোগের। সার্বিক উন্নয়ন ঘটিয়ে দেশকে উন্নতসমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত করতে হলে বিজ্ঞানশিক্ষা ও গবেষণা বাড়াতে হবে। বিজ্ঞানী ও গবেষকদেরকে দেশের স্বার্থে বাস্তবমুখী গবেষণাকর্মে এগিয়ে আসতে হবে। 
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সচিব বলেন, কৃষি ও প্রযুক্তির উন্নয়ন ছাড়া এদেশের সার্বিক উন্ন্য়ন সম্ভব নয়। এদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গবেষণার কোন বিকল্প নেই। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকার গবেষণাখাতে পর্যাপ্ত অর্থবরাদ্দ দিয়ে যাচ্ছে। সামনের বছরগুলোতে এ খাতে বাজেট আরো বৃদ্ধি পাবে।
সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌলিতত্ত্ব ও কৃষি প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। ব্যান্সডকের মহাপরিচালক জেসমীন আক্তার এর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ এবং ব্যান্সডকের সিনিয়র রিপ্রোগ্রাফিক কর্মকর্তা  মোঃ আসলাম আলী খন্দকার।  
#
 
কামরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল//আসমা/২০১৮/১৫১৫ ঘণ্টা 
তথ্যববিরণী                                                                                                               নম্বর : ১৩২৪ 
 
জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার ২০১৬ এর শ্রষ্ঠে নৃত্য পরচিালক মনোনয়ন প্রসঙ্গে
 বাংলাদশে চলচ্চত্রি সন্সের র্বোডরে বক্তব্য
 
ঢাকা, ১৩ বশৈাখ (২৬ এপ্রলি) :
   
জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার ২০১৬ এর শ্রষ্ঠে নৃত্য পরচিালক মনোনয়ন প্রসঙ্গে সম্প্রতি বভিন্নি গণমাধ্যমে প্রচারতি সংবাদরে প্রতি বাংলাদশে চলচ্চত্রি সন্সের র্বোডরে দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়ছে।ে এ বষিয়ে র্বোডরে বক্তব্য তুলে ধরা হলো :   
জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার ২০১৬ এর জন্য ২০১৭ সালরে সপ্টেম্বের মাসে জাতীয় পত্রকিায় বজ্ঞিপ্তি প্রকাশতি হলে মোট ২৫টি র্পূণদর্ঘ্যৈ চলচ্চত্রি, ৪টি স্বল্পদর্ঘ্যৈ চলচ্চত্রি এবং ১টি প্রামাণ্যচত্রি জমা পড়।ে জুরি র্বোডরে সদস্যগণ মোট ২৮টি ক্যাটাগরতিে পুরস্কার প্রদানরে জন্য প্রতটিি চলচ্চত্রি পৃথক পৃথকভাবে র্দশন করে পুরস্কাররে জন্য মনোনীত ব্যক্তর্বিগরে নাম সুপারশি করনে। যার মধ্যে আনসিুর রহমান প্রযোজতি 'নয়িত'ি নামক চলচ্চত্রিে নৃত্য পরচিালকরে জন্য শ্রষ্ঠে নৃত্য পরচিালক হসিবেে মোঃ হাববি এর নাম সুপারশি করা হয়। জাতীয় চলচ্চত্রি পুরস্কার ২০১৬ ঘোষণার পর সংবাদ প্রকাশতি হয় য,ে নৃত্য পরচিালক মোঃ হাববি 'নয়িত'ি চলচ্চত্রিে কোনো কাজ করনে নাই। এ প্রসঙ্গে চলচ্চত্রি সন্সের র্বোডরে বক্তব্য হলো : চলচ্চত্রিে বভিন্নি ক্যাটাগরতিে পুরস্কাররে জন্য সংশ্লষ্টি চলচ্চত্রিরে প্রযোজক আবদেন করে থাকনে। অনুরূপভাবে 'নয়িত'ি চলচ্চত্রিে বভিন্নি ক্যাটাগরতিে পুরস্কাররে জন্য এর প্রযোজক আনসিুর রহমান নৃত্য পরচিালক হসিবেে মোঃ হাববিরে নামসহ আবদেনপত্র জমা দয়িছেনে। ‌
'নয়িত'ি চলচ্চত্রিটরি জন্য যখন সন্সের র্বোডে সন্সেররে জন্য আবদেন করা হয় সখোনওে নৃত্য পরচিালক হসিবেে মোঃ হাববিরে নাম উল্লখে আছ।ে এছাড়া চলচ্চত্রিটরি টাইটলেওে নৃত্য পরচিালক হসিবেে মোঃ হাববিরে নাম মুদ্রতি রয়ছে।ে এ সকল প্রামাণাদি ববিচেনা করইে জুরি র্বোডরে সদস্যগণ র্সবসম্মত সদ্ধিান্তরে পরপ্রিক্ষেতিে শ্রষ্ঠে নৃত্য পরচিালক হসিবেে মোঃ হাববিরে নাম সুপারশি করনে।   
#
 
আজজিুর/অনসূয়া/রজ্জোকুল/আসমা/২০১৮/১৪৩০ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩২৩  
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ (২৬ এপ্রিল) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
“অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবং বাংলার কৃষক ও মেহনতি মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক-এর ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। 
শেরে বাংলা এদেশের কৃষকসমাজের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে আজীবন কাজ করে গেছেন। কৃষকদের অধিকার আদায়ে তিনি সবসময় সোচ্চার ছিলেন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে আবুল কাশেম ফজলুল হক দরিদ্রকৃষক এবং প্রজাদের স্বার্থরক্ষার জন্য কৃষি ঋণ আইন প্রজাস্বত্ব (সংশোধনী) আইনসহ বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেন।
জমিদারগণ রায়তদের ওপর যে আবওয়াব ও সেলামি ধার্য করতেন, তিনি তার বিলোপ সাধন করেন। তাঁর সাহসী নেতৃত্ব, উদার ও পরোপকারী স্বভাবের জন্য জনগণ তাঁকে ‘শেরে বাংলা’ বা ‘বাংলার বাঘ’ খেতাবে ভূষিত করেন। 
বাংলার গরিব-দুঃখী মানুষের জন্য তাঁর অসীম মমত্ববোধ ও ভালোবাসা এদেশের মানুষকে চিরদিন অনুপ্রাণিত করবে।
আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১০০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর ঃ ১৩২২
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতির বাণী 
 
ঢাকা, ১৩ বৈশাখ ( ২৬ এপ্রিল ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি এই মহান নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ছিলেন উপমহাদেশের এক অনন্যসাধারণ প্রজ্ঞাবান ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর তৎকালীন বাকেরগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া গ্রামে মাতুলালয়ে তাঁর জন্ম। শৈশব থেকে তিনি ছিলেন অসাধারণ মেধার অধিকারী। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি কলকাতার মেয়র (১৯৩৫), অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৩৭-১৯৪৩), পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (১৯৫৪), পূর্ব বাংলার গভর্নরের (১৯৫৬-১৯৫৮) পদসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি ছিলেন অসাধারণ মেধাবী ও বাগ্মী। তিনি একাধারে বাংলা, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় অনর্গল বক্তৃতা করতে পারতেন। দক্ষ রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক হিসেবে প্রায় অর্ধশতাব্দীর অধিককাল তিনি গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন।
অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শেরে বাংলা এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজসংস্কারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত রেখে গেছ
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx