Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০২২

তথ্যবিবরণী ৮ জুন ২০২২

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২৩৫২

 

ই-কমার্স স্ট্যাটআপদের সুবিধাভোগী বানানোর জন্য ভবিষ্যতে

আইসিটি বিভাগ ও ই-ক্যাব একযোগে কাজ করবে

                                     -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ই-কমার্স স্টার্টআপদের জন্য কো-ওয়ার্কিং স্পেস দেয়া হবে উল্লেখ করে বলেছেন, ই-কমার্স ইকো সিস্টেমের সাথে ক্ষুদ্র ও নারী উদ্যোক্তাদের যুক্ত করে এই খাতের উদ্যোগগুলোর সুবিধাভোগী বানানোর জন্য ভবিষ্যতে আইসিটি বিভাগ ও ই-ক্যাব একযোগে কাজ করবে।

 

আজ আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর সাথে আগারগাঁওয়ে তাঁর দফতরে ই-ক্যাবের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ই-ক্যাব শমী কায়সারের নেতৃত্বে বিগত সাড়ে ৪ বছর ধরে সফলতার সাথে কাজ করে বেশকিছু সফল উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে লকডাউনে ব্যবসা সচল রাখা, ডিজিটাল হাট, মানবসেবা, টিসিবি পণ্য অনলাইনে বিক্রি, অনলাইন আমমেলা ইত্যাদি। আইসিটি বিভাগ ই-ক্যাবের বিভিন্ন কার্যক্রমের সাথে সহযোগিতা করেছে ভবিষ্যতেও করবে বলে তিনি জানান।

 

 ই-ক্যাব থেকে এসওপি তৈরি, এছাড়া বর্তমানে ডিবিআইডি বাস্তবায়ন এবং সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরিতে আইসিটি বিভাগ কারিগরি সহযোগিতা দিচ্ছে বলেও তিনি জানান। ই-ক্যাব প্রতিনিধিদল ভবিষ্যতেও এ সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।

 

ভবিষ্যতে আইসিটি বিভাগ ই-ক্যাব, উই এবং আরো কয়েকটি সংগঠনের প্রাথমিকভাবে ৬শ’ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সিডফান্ড চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এর সাথে যুক্ত হবে স্টার্টআপদের জন্য কো-ওয়ার্কিং স্পেস।

 

 সাক্ষাৎকালে শমী কায়সারসহ ই-ক্যাবের অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শহিদুল/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২৩৫১

 

দেশের মেধাবী তরুণদের মাধ্যমেই বিশ্বে ব্লকচেইনের হাব হিসেবে পরিচিত হবে বাংলাদেশ

                                                                          -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ব্লকচেইনকে আধুনিক সময়ের অভিনব প্রযুক্তি এবং নতুন ধারার ইন্টারনেট সৃষ্টির বাহন। এ ধরনের বিষয় শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য সনদমুখী না হয়ে দক্ষতামুখীতাকে গুরুত্ব দিয়ে দেশজুড়ে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।

 

আজ রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে তিন দিনের ‘বাংলাদেশ ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড ২০২২’ এর সমাপনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব তথ্য দেন জুনাইদ আহমেদ পলক।

 

তরুণদের ব্লকচেইন সল্যুশনে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আগামীতে ব্লকচেইন স্টার্টআপগুলোকে আর্থিক অনুদান, সহায়তা, মেন্টরিং করার পাশাপাশি এবং হাইটেক পার্কগুলোতে কো-স্পেসের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, দেশের মেধাবী তরুণদের মাধ্যমেই বিশ্বে ব্লকচেইনের হাব হিসেবে পরিচিত হবে বাংলাদেশ। তাদের তৈরি সল্যুশনগুলো শিগগিরই পোশাক শিল্প কারখানা, পুঁজিবাজার, ভূমি রেকর্ড সংরক্ষণ এবং বিচারিক কাজে ব্যবহার করা হবে বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।

 

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবায়েত উল ইসলাম, এফবিসিসিআই পরিচালক এম এ মোমেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানীয় অধ্যাপক প্রফেসর ড. মোঃ কায়কোবাদ ও বেসিস সভাপতি রাসেল টি. আহমেদ।

 

অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অভ্‌ টেকনোলজি (এমআইটি) প্রফেসর অ্যালান এডেলম্যান এবং ম্যাককিনসে অ্যান্ড কোম্পানির সিনিয়র ইন্ডাস্ট্রি নলেজ এক্সপার্ট স্যাম জি সামদানি। স্বাগত বক্তব্য দেন টেকনো হ্যাভেন কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং বিসিওএলবিডি সমন্বয়কারী হাবিবুল্লাহ এন করিম।

 

অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। তৃতীয় ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে জামিলুর রেজা চৌধুরী চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড জয় করে নিয়েছে ফেসবুক। সিলভার ও ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে ব্লু-কৃস্টাল ও টিম স্পন্দন দল। প্রফেশনাল ক্যাটেগরিতে লেভার গোল্ড, ইউনিভার্সেল মেশিন সিলভার ও ইউএপি ব্লকচেইন অ্যাপলিকেশন রিসার্চ জিতেছে ব্রোঞ্জ পদক। স্টুডেন্ট ক্যাটেগরিতে বিভিন্ন বিষয়ে বিজয়ী অন্য দলগুলো হলো লরেন ইপ্সান, ক্রিপ্টো গিক, ব্লক চার্জ, বাইটচেইনার, ব্রেক দি কোড, ইয়েট অ্যানাদার, ফর টু জিরো এবং ব্লকবাস্টার্স।

 

#

 

শহিদুল/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২২২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ২৩৫০

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজের সংরক্ষণাগার জাতীয় আরকাইভস

                                                                                            -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজের সংরক্ষণাগার জাতীয় আরকাইভস। আর এসব নথিপত্র ও দলিল-দস্তাবেজ ইতিহাসের আকর উপাদান। দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে এবং সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আরকাইভসের গুরুত্ব অপরিসীম। সেটি বিবেচনায় নিয়ে বর্তমান সরকার পুরনো জাতীয় আরকাইভস অধ্যাদেশ ১৯৮৩ রহিতক্রমে সময়োপযোগী ‘বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস আইন ২০২১’ প্রণয়ন করেছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের জাতীয় গ্রন্থাগার মিলনায়তনে আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর আয়োজিত ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট ও আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক দশ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রধান অতিথি বলেন, ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’ বিষয়ে দুই মাসের সার্টিফিকেট কোর্স চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে এ সেক্টরে প্রশিক্ষিত আর্কিভিস্ট তৈরি হবে ও জনবল সংকট দূর হবে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং প্রশিক্ষণ ভাতা সময়োপযোগী করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

          আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন অধিদপ্তরের পরিচালক এস এম আরশাদ ইমাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের উপপরিচালক তাহমিনা আক্তার। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন ‘আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’ কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী তামান্না আফরিন ও ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’ কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী ইমরান হোসেন।

          উল্লেখ্য, ‘আধুনিক গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা’ প্রশিক্ষণ কোর্সে ২৫ জন ও ‘অ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট’ কোর্সে ২১ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।

#

ফয়সল/পাশা/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৩৪৯

ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক

ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে ফিনিস চেম্বার গঠন করার আগ্রহ

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ফিনল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা বাণিজ্য দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের টেলিকম সেক্টর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত, ডিজিটাল হেলথ সেক্টর,  ইন্টারনেট কমিউনিকেশন টেকনোলজি সেক্টরে বিনিয়োগ ফিনল্যান্ডের জন্য লাভজনক হবে। বাংলাদেশ ফিনল্যান্ডের বিনিয়োগ প্রত্যাশা করছে। ফিনল্যান্ডের সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি হতে পাবে। বাংলাদেশ এজন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করতে প্রস্তুত। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এখন ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রয়োজন।  এজন্য দেশের স্পেশাল ইকনোমিক জোনগুলোতে বিনিয়োগে বিশেষ সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। ফিনল্যান্ড এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে ফিনিস চেম্বার গঠনে বাংলাদেশ সহযোগিতা প্রদান করবে।

          আজ ঢাকায় সরকারি বাসভনের অফিস কক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত (নন-রেসিডেন্স, নিউ দিল্লিভিত্তিক) ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিতা কউককু রোনডে (জরঃধ কড়ঁশশঁ-জড়হফব) এর সাথে বৈঠকের সময় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          ঢাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত নন-রেসিডেন্স, নিউ দিল্লিভিত্তিক ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রিতা কউককু রোনডে বাংলাদেশের দ্রুত উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত উন্নতি করছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে ফিনল্যান্ড খুশি। বাংলাদেশ দক্ষতার সাথে সফলভাবে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। বাংলাদেশের সাথে ফিনল্যান্ড ব্যবসা বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বাড়াতে চায়। এজন্য ব্যবসায়ীদের একটি ফিনিস চেম্বার গঠন করা প্রয়োজন। যার মাধ্যমে উভয় দেশের ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি করা সহজ হবে। বাংলাদেশের টেলিকম সেক্টর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত, ডিজিটাল হেলথ সেক্টর,  ইন্টারনেট কমিউনিকেশন টেকনোলজি সেক্টরে বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে। ফিনল্যান্ড এ সকল সেক্টরে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।

#

বকসী/পাশা/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৩৪৮

সীতাকুণ্ডের দুর্ঘটনায় আহত শতাধিক শ্রমিককে চিকিৎসা সহায়তা শ্রম মন্ত্রণালয়ের

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

          শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে সীতাকুণ্ডে বি এম কন্টেইনার ডিপোর ভয়াবহ অগ্নি-দুর্ঘটনায় আহত ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আজ পর্যন্ত একশ’ ৪ জন শ্রমিককে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ৫২ লাখ টাকা চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। 

  শ্রম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাসুদ করিম ৬ জুন চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬৩ শ্রমিকের প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চিকিৎসা সহায়তার চেক তুলে দেন। গতকাল এবং আজ আরো প্রায় ৩৪ জন শ্রমিককে এ সহায়তার চেক প্রদান করা হয়। এছাড়া আজ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক গোপাল কৃষ্ণ ঘোষ শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে এ দুর্ঘটনায় আহত ৭ শ্রমিককে এ সহায়তা প্রদান করেন। দুর্ঘটনায় আহত চিকিৎসাধীন সকল শ্রমিক পর্যায়ক্রমে এ সহায়তা পাবেন।

          এর আগে শ্রম প্রতিমন্ত্রী দুর্ঘটনায় যেসকল শ্রমিক নিহত হয়েছেন তাদের প্রত্যেক পরিবারকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে ২ লাখ টাকা এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রত্যেককে চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ৫০ হাজার টাকা করে সহায়তার ঘোষণা দেন।

#

আকতারুল/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৩৪৭

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে আজ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিনল্যান্ডের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত রিতভা কাউক্কু রুনদি (Ritva Kuokku Ronde)। এ সময় তাঁরা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 

প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের নবায়নযোগ্য জ্বালানি, স্মার্ট
গ্রিড, মিনিগ্রিড, বায়ু হতে বিদ্যুৎ, চার্জিং স্টেশন, আধুনিক প্রযুক্তির সন্নিবেশ প্রভৃতি খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। মানব সম্পদ উন্নয়ন ও গবেষণায় একসাথে কাজ করা যেতে পারে। বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণায় প্রণোদনা ও অর্থায়ন করে থাকে। এর সক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ফিনল্যান্ড সহযোগিতা করতে পারে। একটি ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে বিদ্যমান সম্পর্ক আরো জোরদার করা যেতে পারে।

রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে বাণিজ্যিক কার্যকলাপ বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করে বলেন, প্রযুক্তির বিভিন্ন খাতে ফিনল্যান্ডের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহে ফিনল্যান্ড বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে পারে। নরডিক রিসার্চ কাউন্সিলের সাথে যৌথভাবে গবেষণার কাজও করা যেতে পারে।   

এ সময় অন্যান্যের মাঝে নয়াদিল্লিস্থ ফিনল্যান্ড দূতাবাসের ড্রেট এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কনস্যুলার কিমো সিরা (Kimmo Siira) ও নয়াদিল্লিস্থ ফিনল্যান্ড দূতাবাসের ইকনোমি এন্ড কমার্শিয়াল ম্যাটার্স রায় চক্রবর্তী (Rai Chakrabarti) উপস্থিত ছিলেন। 

#

আসলাম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২০৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২৩৪৬

 

পাঁচ শতাংশের মালিককে ডিপোর মালিক বলা কোনোভাবেই সমীচীন নয়

                                                        -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

 

‘সীতাকুন্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর পাঁচ শতাংশের মালিক আওয়ামী লীগ নেতা মজিবুর রহমানকে পুরো ডিপোর মালিক বানিয়ে দেয়া বিশাল ভুল এবং কোনোভাবেই সমীচীন নয়’ বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

আজ সচিবালয়ে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে আওয়ামী লীগ নেতা মজিবুর রহমানের মালিকানা মাত্র পাঁচ শতাংশ আর  ৯৫ শতাংশ হচ্ছে অন্যদের। সেখানে প্রায় ৬০ শতাংশ নেদারল্যান্ডসের, মুজিবুর রহমানের মাত্র ৫ শতাংশ এবং বাকিটা আরেকজনের। এই ৫ শতাংশ মালিকানার সূত্র ধরে মুজিবুর রহমানকে ডিপোর মালিক বানিয়ে দেয়া বিশাল ভুল।’

 

মন্ত্রী বলেন, ‘এক্ষেত্রে প্রথম ভুলটা হয়েছে গণমাধ্যমের, যারা এই ভুলভাবে জিনিসটাকে উপস্থাপন করেছিলো তাদের। সেটির সূত্র ধরে বিএনপি মিথ্যাচার করা শুরু করেছে। সাংবাদিকরা মিসলিডিং প্রশ্ন করলে অনেক সময় সমাজ ভুল তথ্য পায়। আর যে সমস্ত রাজনৈতিক দল গুজব আর মিথ্যাচারের ওপর ভর করে রাজনীতি করে, তারাও সুযোগ পায়। সুতরাং মাত্র ৫ শতাংশের মালিককে প্রতিষ্ঠানের মালিক দেখানো কোনোভাবেই সমীচীন হয়নি।’

 

এসময় পদ্মা সেতু উদ্বোধন নিয়ে গুজব বিষয়ক প্রশ্নে হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ২৫ জুন অবশ্যই পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হবে। কেউ গুজবে কান দেবেন না। পদ্মা সেতু শুধু আমাদের স্বপ্নের সেতুই নয়, বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতীক। সমস্ত সমালোচনাকে উপড়ে ফেলে বিশ্ববেনিয়াদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শেখ হাসিনা যে মহাযজ্ঞ সমাধান করতে পারেন, সেটার প্রতীক হচ্ছে পদ্মা সেতু।

 

আজ সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসোসিয়েশন অভ্‌ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এটকো) নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মকবুল হোসেন, এটকোর সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং পরিচালকদের মধ্যে আব্দুল হক, কাজী জাহেদুল হাসান, লিয়াকত আলী খান মুকুল, আহমেদ জুবায়ের, নাভিদুল হক, মোঃ আশফাক উদ্দীন আহমেদ, আব্দুস সামাদ লাবু, অতিরিক্ত সচিব খাদিজা বেগম ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

পদ্মা সেতু নিয়ে ড. হাছান বলেন, যে গোষ্ঠী পদ্মা সেতু নির্মাণ শুরুর সময় নরবলি দিতে হবে বলে গুজব রটিয়েছিলো ও তৎপ্রেক্ষিতে সারা দেশে ছেলেধরা গুজব রটিয়ে দেয়ায় বহু নিরীহ মানুষ হামলার শিকার হয়েছিলো, অনেকে মৃত্যুবরণও করেছিলো, সেই একই গোষ্ঠী এখনও গুজব রটানোর কাজগুলো করছে। যারা ভদ্র মানুষ কিন্তু অবলীলায় মিথ্যা কথা বলে তারাই এই গুজব রটানোর পেছনে আছে, নিজেরাও রটাচ্ছে।

 

‘মির্জা ফখরুল সাহেব জ্যেষ্ঠ মানুষ, তার সম্পর্কে বেশি বলতে চাই না’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘তিনি হঠাৎ স্বপ্নে দেখে পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন কি না আমি জানি না। ২০০১ সালের ৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। সে নিয়ে স্মরণিকা প্রকাশ পেয়েছিলো। প্রধানমন্ত্রী এবং তৎকালীন যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী আনিছুর রহমান সাহেব বাণী দিয়েছিলেন। সেটির ছবি আমার কাছেও আছে। আর উনি এক কাল্পনিক কথা বলে বসলেন।’

 

চলমান পাতা/২

 

--০২--

 

দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে এ ধরনের মিথ্যাচার ও বিভিন্ন সময় গুজব রটানোর আসলে দৃষ্টান্তমূলক বিচার হওয়া দরকার, তাহলে এগুলো বন্ধ হবে, বলেন হাছান মাহ্‌মুদ।

 

এ সময় রাঙামাটিতে একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার বিষয়ে প্রশ্ন করলে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘এ আইনে অনেক সাংবাদিকও বিভিন্ন সময় মামলা করেছেন। রাঙামাটির এ মামলার বিস্তারিত আমার জানা নেই, তবে একজন ব্যক্তি মামলা করেছেন এবং অভিযুক্ত সাংবাদিকের জামিনও হয়েছে। কেউ অপরাধ করলে বিচার হওয়া প্রয়োজন রয়েছে। তবে সাংবাদিক বা অন্য কারো অযথা হয়রানির শিকার হওয়া উচিত নয়, সে বিষয়টি আমরা অবশ্যই দেখবো।’

 

এর আগে বৈঠকে এটকোর সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং পরিচালকবৃন্দ তাদের মতামত তুলে ধরেন। তারা বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ ও সম্প্রচারের ক্ষেত্রে ধার্য্য বিশেষ কর, ক্লিনফিড এবং দ্রুত টিআরপি শুরু করা নিয়ে আলোচনা করেন এবং দৈনিক পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে ‘টক শো’সহ নানা ধরনের ভিডিও প্রদর্শন এবং আইপি টিভিতে সংবাদ প্রচার বন্ধে আইন প্রয়োগের দাবি জানান। অনিবন্ধিত আইপি টিভি বন্ধেরও দাবি জানান তারা। সচিব মোঃ মকবুল হোসেন এসময় সার্বিকভাবে সম্প্রচার সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে আলোকপাত করেন।

 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এটকোর সাথে পূর্বের আলোচনার প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট কোম্পনি টিভি ও বেতারের টিআরপি নিরূপণের কাজটি দ্রুত শুরু করবে। ক্লিনফিড ছাড়া বিদেশি চ্যানেল পরিবেশন করছে এমন যাকে পাওয়া যাবে, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে, প্রয়োজনে কেবল অপারেটর লাইসেন্স বাতিল করা হবে, আমরা সেটি করবো এবং আমরা মাঠ পর্যায় থেকে এটা মনিটর করছি, মোবাইল কোর্ট চলছে। আর পত্রিকার ডিক্লারেশনে তাদেরকে ‘টক শো’ করা, ভিডিও দেখানোর অনুমতি দেয়া হয়নি। আইপি টিভিতে সংবাদ প্রচারও সরকারের নীতিমালার পরিপন্থী। তাদের বিরুদ্ধে আমরা খুব সহসা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।’

 

বিদেশি শিল্পী দিয়ে বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ ও সম্প্রচারের ক্ষেত্রে ধার্য্য বিশেষ করের বিষয়ে সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘দেশের স্বার্থে দেশের শিল্পীদের স্বার্থে আমরা এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আপনারা দেশের স্বার্থেই কাজ করছেন। আমি মনে করি শিল্প এবং শিল্পী দুটোকে বাঁচানোর সম্মিলিত দায়িত্ববোধ থেকেই আমরা সেটি করেছি। জুলাই থেকে এটি কার্যকর হবে, সে জন্য আমরা পত্র দিয়েছি।’

 

#

 

আকরাম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৩৪৫

 

ইকনোমিক জোনে বিনিয়োগের আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

 

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, অষ্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র। অষ্ট্রেলিয়ার সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। উভয় দেশের বাণিজ্য ক্রমেই বাড়ছে। অষ্ট্রেলিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, কৃষি ও বিভিন্ন খাদ্য পণ্যের অনেক চাহিদা রয়েছে। এ বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানোর সুযোগও রয়েছে। এ সুযোগকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। কোভিড-১৯ সময়ে বাংলাদেশ ২০২০-২০২১ অর্থবছরে অষ্ট্রেলিয়ায় ৮৩৪ দশমিক ০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে, একই সময়ে বাংলাদেশ আমদানি করেছে ৭৫০ দশমিক ২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। অষ্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি  আরো বাড়ানো সম্ভব।

 

আজ ঢাকায় সরকারি বাসভবনের অফিস কক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত অষ্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমে ব্রুয়ার (Jeremy Bruer) এর সাথে বৈঠকের সময় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এ মুহুর্তে বিনিয়োগের জন্য খুবই আকর্ষণীয় স্থান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে একশতটি স্পেশাল ইকনোমিক জোন গড়ে তোলার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। অনেকগুলোর কাজ এখন শেষ পর্যায়ে। এখানে বিনিয়োগ করলে অষ্ট্রেলিয়ার বিনিয়োগকারীগণ লাভবান হবেন। বাংলাদেশ সরকার এ মুহুর্তে বিনিয়োগকারীদের বিশেষ সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে। অষ্ট্রেলিয়া এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারে।

 

ঢাকায় নিযুক্ত অষ্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমে ব্রুয়ার বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান। বাংলাদেশের সাথে অষ্ট্রেলিয়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। বাংলাদেশে এনার্জি এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। তৈরি পোশাক সেক্টরে বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের সাথে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বাড়াতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের আগ্রহী করে তুলতে হবে। ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীগণ উভয় দেশ সফর করে বিনিয়োগের সেক্টর নির্বাচন করতে পারে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে অনেক শিক্ষার্থী অষ্ট্রেলিয়ায় শিক্ষা গ্রহণ করছে। তাদের বিষয়ে অষ্ট্রেলিয়া সরকার দায়িত্বশীল।

 

#

 

বকসী/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/সেলিম/২০২২/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৩৪৪

চায়নার সাথে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই

                                                           ---বাণিজ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, চায়নার সাথে বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। চীন পণ্যের একটি বিশাল বাজার। চীনের বাজারে বাংলাদেশের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, আমাদের এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ যে সকল দেশে তৈরিপোশাক রপ্তানি করছে, চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। আমাদের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয় কিন্তু আমরা সে পরিমাণ পণ্য চীনে রপ্তানি করতে পারি না। সে কারণেই চীনের সাথে আমাদের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। আমাদের শুধু তৈরিপোশাকের ওপর নির্ভর করে থাকলে চলবে না। অন্যান্য রপ্তানি পণ্য উৎপাদন করে চীনে তা রপ্তানি করেই বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে হবে। বিগত ২০২০-২০২১ অর্থবছরে আমরা চীনে রপ্তানি করেছি ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে চীন থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে রিসার্চ এন্ড পলিসি ইনট্রিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট (রেপিড) এবং বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অভ্‌ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত "মেকিং দ্য মোস্ট অভ্‌ মার্কেট এক্সেস ইন চায়না হোয়াট নিডস টু বি ডান" শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সেমিনারে বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।

মন্ত্রী বলেন, চীনের অনেক বিনিয়োগ বাংলাদেশে আছে, এ বিনিয়োগ আরো বাড়াতে পারে। বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। চায়না শিল্প কলকারখানা বাংলাদেশে রিলোকেট করে কম খরচে পণ্য উৎপাদন করে অন্য দেশে রপ্তানি করতে পারে। বাংলাদেশের স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ তৈরিপোশাকের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, আইসিটি পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এ সকল সেক্টরের রপ্তানি বাড়ছে। এ সকল সেক্টরে রপ্তানি বৃদ্ধি পেলে দেশের রপ্তানি আয় যেমন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি চীনের সাথে বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য আমরা প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। চায়না আমাদের প্রায় ৯৮ ভাগ পণ্য রপ্তানির ওপর ডিউটি ফ্রি সুবিধা প্রদান করছে। বাংলাদেশ আগামী ২০২৬ সাল থেকে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করছে। বাংলাদেশ আশা করছে চীন আরো তিন বছর বাড়িয়ে আগামী ২০২৯ সাল পর্যন্ত এ বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখেবে। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ বাণিজ্য সুবিধা পেতে বিভিন্ন দেশের সাথে এফটিএ বা পিটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে সুবিধা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে চীনের সাথে এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়েই চীনের সাথে আমাদের বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে।

বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অভ্‌ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিসিআই) এর প্রেসিডেন্ট গাজী গোলাম মুরতজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং,  রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিসিসিআই এর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল আল মামুন মৃধা ।

#

 

বকসী/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                                       Number : 2343

Non-Resident Finnish Ambassador calls on State Minister for Foreign Affairs

Dhaka, 8 June 2022:

            The Non-Resident Ambassador of Finland to Bangladesh Ritva Koukku-Ronde called on the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at his office in Dhaka yesterday. Both of them noted the friendly ties between Bangladesh and Finland and discussed ways to expand the relations across sectors, especially in the areas of trade and investment, climate action, SDG, migration and mobility, education and research, renewable energy and digital cooperation. Both sides also exchanged views on regional and multilateral issues including the Ukraine conflict and its implications. 

            The State Minister encouraged the Finnish companies to benefit from the attractive business opportunities existing in Bangladesh and discussed possible economic engagements between the two countries. He also advised the Ambassador about Bangladesh’s desire to work together in the areas of migration and mobility.

            The Finnish Ambassador appreciated Bangladesh’s role in maintaining regional stability by hosting 1.1 million Forcibly Displaced Myanmar Nationals and providing them with sustainable livelihood and education. She also praised Bangladesh’s well recognised role in peacekeeping and peacebuilding.

            The Ambassador expressed interest in establishing cooperation in the areas of smart city and smart port constructions. She also conveyed the interest of the Finnish energy companies to collaborate with Bangladesh.

            The State Minister sought for Finland’s support to Bangladesh’s United Nations Security Council candidature. 

            The Finnish Ambassador indicated to give due consideration to Ban

2022-06-08-16-51-60341fd712a6585fad60698b8546b748.doc 2022-06-08-16-51-60341fd712a6585fad60698b8546b748.doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon