Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 19/2/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৭০৭
 
আইন কর্মকর্তাদের জন্য নতুন বেতন কাঠামো করা হবে
                                            -- আইনমন্ত্রী
   
মৌলভীবাজার, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, চলতি অর্থ বছর থেকেই অধস্তন আদালতে কর্মরত সরকারি আইন কর্মকর্তাদের (পিপি, জিপি) জন্য নতুন বেতন কাঠামো করা হবে। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বেতন হবে ৩৫ হাজার এবং সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা। 
 
মন্ত্রী আজ মৌলভীবাজারে জেলা আইনজীবী সমিতি আয়োজিত বার্ষিক নৈশ ভোজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। বিচারক ও আইনজীবীদের মধ্যে সুসম্পর্ক  থাকলে এটি কেউ ব্যাহত করতে পারবে না। তিনি বলেন,  বর্তমান সরকারের লক্ষ্য বিচার কাজ শুরুর পর অল্প সময়ের মধ্যে ন্যায় বিচার প্রদান করা। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে  অবকাঠামো নির্মাণ, বিচারক নিয়োগ, আদালত সংখ্যা বৃদ্ধি, বিচারকদের দেশে ও বিদেশে প্রশিক্ষণসহ  বিভিন্ন পদক্ষেপ  এবং দুই হাজার দুইশ’ কোটি টাকা ব্যয়ে ই-জুডিসিয়ারি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। 
 
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট রমাকান্ত দাশ গুপ্তের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য নেছার আহমদ, আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হক, জেলা ও দায়রা জজ শেখ আবু তাহের  প্রমুখ বক্তৃতা করেন। 
 
#
 
রেজাউল/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২৩০০ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                           Number :  706

 

Japan to support Bangladesh in repatriating Rohingyas to Myanmar

 

Dhaka, February 19 :                                                             

 

Japan will continue its support to Bangladesh in its bilateral efforts to repatriate Rohingyas to Myanmar, said Japanese State Minister for Foreign Affairs Toshiko Abe during official talks with Bangladesh State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam in Dhaka today. Japanese State Minister is paying a two day visit to Bangladesh to reiterate Japan’s efforts in resolving Rohingya crisis.

 

Issues of bilateral relations between Bangladesh and Japan came up in the discussion. Shahriar Alam expressed hope that Bay of Bengal Industrial Growth Belt (Big-B) Initiative will accelerate cooperation for development of quality infrastructure and the investment environment in Bangladesh and will strengthen regional connectivity. He requested to include Bangladesh as a source country for recruitment of workersunder   Japan’s New Immigration Law. Toshiko Abe sought a safe and conducive investment environment in Bangladesh and requested to continue to secure the safety of Japanese people in Bangladesh. Shariar Alam narrated security measures undertaken by the Law Enforcement Agencies in Bangladesh to protect Japanese Project sites and personnel.

 

Toshiko Abe reiterated commitment of Japanese humanitarian assistance for temporary sheltering of Rohingyas in Bangladesh and continued support for safe and voluntary repatriation of Rohingyas to Myanmar and their resettlement. Shahriar Alam underscored the need of practical steps from Myanmar authorities so that Rohingyas feel safe to return to their homeland.

 

#

 

Tohidul/Mahmud/Parvez/Salim/2019/2200 Hrs.

 

 

Handout                                                                                              Number : 705

 

British DFID Secretary of State meets Shahriar Alam

 

Dhaka, February 19 :                                                             

 

            United Kingdom (UK) is committed to remain steadfast partner to Bangladesh both in Prime Minister Sheikh Hasina’s ambition for a prosperous Bangladesh following her re-appointment as Prime Minister for the third consecutive term and in response to the Rohingya crisis including their safe and dignified return to their own country Myanmar. Meanwhile, the British government has pledged to continue its support for the displaced Rohingya people in Bangladesh as well as the host community. This came when the visiting UK Secretary of State for Development Cooperation Penelope Mary Mordaunt had a meeting today with State  Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at State Guest House Padma.   State Minister Shahriar Alam welcomed British commitment and emphasized the need for early repatriation of Rohingyas. Various bilateral issues, Brexit etc. were also briefly touched upon in the meeting.

 

            State Minister for Disaster Management and Relief    Dr. Md. Enamur Rahman and senior officials from the Foreign Ministry including Director General (West Europe & EU) Mohammad Khorshed Alam Khastagir joined State Minister Alam in the meeting.

 

            On the British side, British High Commissioner in Dhaka Alison Blake was present in the meeting. 

 

            British Secretary of State’s delegation also included Lynn Davidson, Special Advisor to Secretary of State, Evelyn N A Griffiths, Private Secretary to Secretary of State and Department for International Development of UK’s Director Peter Vowels and Head of News Tanya Catherine Holden, Jim McAlpine, Head of DFID in Bangladesh, and Abu Zaki, Head of Political Section in British High Commission in Dhaka.

 

            State Minister Shahriar Alam also hosted a luncheon in honor of the visiting British Secretary of State and her delegation at the same venue that saw Education Minister Dr. Dipu Moni attending.

 

            Yesterday the British delegation visited Kutupalong Camps in Cox’s Bazar to review the DFID funded projects for the Rohingya refugees and host community. They also held meetings with RRRC and Cox’s Bazar district administration and discussed overall situation of Rohingya camps there.  The DFID Secretary of State will fly back to London this evening. 

 

#

 

Marzuk/Mahmud/Sanjib/Salim/2019/2040 Hrs.

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ৭০৪
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাদের বৈঠক
 
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে নৌ ও স্থলপথে আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে রিজিওনাল কানেক্টিভিটি প্রজেক্টগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংকের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার আঞ্চলিক যোগাযোগের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের  সভাকক্ষে ‘বাংলাদেশ রিজিওনাল ওয়াটারওয়ে ট্রান্সপোর্ট প্রকল্প-১’ এবং ‘বাংলাদেশ রিজিওনাল কানেক্টিভিটি প্রকল্প-১’ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে এসব কথা বলেন। 
বাংলাদেশস্থ বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর রোবার্ট জে সান (জঙইঊজঞ ঔ ঝঅটঘ) প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন প্রাকটিস ম্যানেজার সোমিক রাজ মেহেনদিরাত্তা (ঝঐঙগওক জঅঔ গঊঐঘউওজঅঞঞঅ), প্রোগ্রাম লিডার সঞ্জয় শ্রীভাসতাভা (ঝঅঘঔঅণ ঝজওঠঅঝঞঅঠঅ), লিড ট্রান্সপোর্ট ইকনোমিস্ট রিচার্ড মার্টিন হামফ্রিজ (জওঈঐঅজউ গঅজঞওঘ ঐটগচঐজঊণঝ), সিনিয়র ট্রান্সপোর্ট স্পেশালিস্ট রাজেশ রোহাতগি (জঅঔঊঝ জঙঐঅঞএও) এবং প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর দিলশাদ এস দোসানি (উওখঝঐঅউ ঝ. উঙঝঝঅঘও)।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে নৌপথের উন্নয়ন অনস্বীকার্য। তিনি আশা করেন, নৌপথের খনন ও স্থল বন্দরগুলোর উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক সব সময় সরকারের পাশে থাকবে। তিনি বলেন, দীর্ঘদিনের অযতœ ও অবহেলায় হারিয়ে যাওয়া নৌপথ উদ্ধারে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে সরকার অনেক মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় নৌপথ ও স্থলবন্দরগুলো আরো বেশি গতিশীল হবে। 
উল্লেখ্য, যাত্রী এবং মালামাল সহজে ও নিরাপদে পরিবহনের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ নৌপথের  জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিআইডব্লিউটিএ বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ‘বাংলাদেশ রিজিওনাল ওয়াটারওয়ে ট্রান্সপোর্ট প্রকল্পটি’ বাস্তবায়ন করবে। ২০২৫ সাল নাগাদ সমাপ্ত এ প্রকল্পে প্রায় তিন হাজার ২শত কোটি টাকা ব্যয় হবে। উক্ত পথে সংরক্ষণ ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি, ৬টি জাহাজ শেল্টার নির্মাণ, ৪টি প্যাসেঞ্জার ও দু’টি কার্গো টার্মিনাল নির্মাণ ও উন্নয়ন, ১৪টি লঞ্চঘাট নির্মাণ ও দু’টি মাল্টিপারপাস ভেসেল সংগ্রহ এ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে। 
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ৬৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সিলেটের শ্যাওলা, সাতক্ষীরার ভোমরা, খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের উন্নয়ন এবং যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরের নিরাপত্তা সিস্টেমের আপ-গ্রেডেশনের ‘বাংলাদেশ রিজিওনাল কানেক্টিভিটি’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। 
বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ভোলা নাথ দে, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর এম মোজাম্মেল হক, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের যুগ্মসচিব আবদুল বাকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান রফিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং প্রকল্প পরিচালক সেলিম হাসান  উপস্থিত ছিলেন। 
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২০৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৭০৩
 
সারাদেশে অ্যাক্রোবেটিক চর্চা ছড়িয়ে দেয়া হবে
                     -- সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
   
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ‘শিল্পকলা একাডেমির ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিল্পের বিভিন্ন কলাকৌশল যথা - অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী, নৃত্য ও গান আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিশেষ করে যেটি না বললেই নয়, সেটি হল অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী যেটি আমার মুগ্ধতার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি শারীরিক কসরত ও শিল্পের নান্দনিক শৈলীর অপূর্ব একটি সমন্বয়। ক্রমান্বয়ে অ্যাক্রোবেটিক চর্চাকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া হবে।’
 
প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকার হাতিরঝিলে ২১ একর জায়গার উপর অনিন্দ্য সুন্দর স্থাপত্যশৈলীতে ঢাকা অপেরা হাউস কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করা হবে। বর্তমান সরকারের মেয়াদেই প্রকল্পটির কাজ সমাপ্তকরণের চেষ্টা করা হবে।
 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী ও ঢাকা অপেরা হাউস (ঢাকা সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স) প্রকল্পের পরিচালক মেজর জেনারেল আবু সাঈদ।
 
#
 
ফয়সল/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭০২
 
দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে কারিগরি শিক্ষাকে জনপ্রিয় করতে হবে
                                                  -- শিক্ষা উপমন্ত্রী
    
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
শিক্ষা উপমন্ত্রী  মহিবুল হাসান চৌধুরীর সাথে আজ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি  এডোয়ার্ড বেইগবেদার (ঊফড়ঁধৎফ ইবরমনবফবৎ)  সাক্ষাৎ করেন। এ সময় ইউনিসেফ শিক্ষা বিভাগের প্রধান পাওয়ান কুচিটা (চধধিহ কঁপরঃধ) উপস্থিত ছিলেন। 
 
সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে ইউনিসেফের বিভিন্ন সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী বেসরকারি শিল্প ও সেবা খাতের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা এবং নবীশ শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সার্টিফিকেট প্রদানের ক্ষেত্রে ইউনিসেফ বাংলাদেশকে  সহযোগিতা করার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে কারিগরি শিক্ষাকে জনপ্রিয় করতে হবে। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে উচ্চ শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ে প্রশিক্ষণ এবং ডিপ্লোমা প্রদানের ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নিতে হবে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। 
 
ইউনিসেফ প্রতিনিধি বাংলাদেশের শ্রমবাজারের চাহিদা মোতাবেক দক্ষ জনবল তৈরিতে সরকার এবং শিল্প ও সেবা খাতের মধ্যে সমন্বয় জোরদার করতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। তিনি বলেন, সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি)-এর আওতায় ইউনিসেফ বাংলাদেশে জাতীয় শিক্ষাক্রম সংস্কার এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে ঝরে পড়া কমিয়ে আনতে কাজ করছে। কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণেও বাংলাদেশকে সহযোগিতা প্রদান করবে ইউনিসেফ।
 
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৭০১
৬৩ তম সিএসডব্লিউ সম্মেলনের প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
আগামী ১১ থেকে ২২ মার্চ নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য কমিশন অন দ্য স্ট্যাটাস অভ্ ইউমেন (সিএস ডব্লিউ) এর ৬৩ তম সম্মেলন উপলক্ষে ইউএন ইউমেন বাংলাদেশ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ আয়োজনে আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় নারী উন্নয়নে বেইজিং প্লাটফরম ফর অ্যাকশন এবং সিডো ডিক্লারেশন বাস্তবায়নে সমস্যা ও সম্ভাবনা চিহ্নিত করে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করার বিষয়ে অভিমত ব্যক্ত করেছেন বক্তারা। ৬৩ তম সিএসডব্লিউ সম্মেলনে সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা, সরকারি সেবা প্রাপ্তি, জেন্ডার সমতা, নারীর ক্ষমতায়ন প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হবে। এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি প্রতিবেদন পেশ করতে হবে।   
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুন নাহারের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউএন ইউমেন বাংলাদেশের স্থানীয় প্রতিনিধি সুকো ইশিকাওয়া (ঝযড়শড় ওংযরশধধি), মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব ড. মোঃ শামসুল আরেফিন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালায়াধীন বাস্তবায়িত নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টি সেক্টোরাল প্রোগ্রাম প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা কমিশনের জেনারেল ইকোনমিক ডিভিশনের জয়েন্ট চিফ ফায়জুল ইসলাম। সভায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিবৃন্দ, সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধি, উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। 
 
কামরুন নাহার বলেন, নারী উন্নয়নে সরকার নানামুখী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। নারী নীতি, ডমেস্টিক ভায়োলেন্স আইন, নারী উন্নয়ন বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা, ডিএনএ আইনসহ অনেক আইন প্রয়ণ করছে। দেশের ২ কোটি  নারীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্ষমতায়িত করার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। নির্যাতিত নারীদের সহায়তায় ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার ও ১০৯ হেল্প লাইন চালু করেছে। 
 
সুকো ইশিকাওয়া বলেন, বেইজিং ডিক্লারেশন ও সিডো সনদ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি করেছে। কিন্তু  এখনও কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের অংশগ্রহণে সমতার সৃষ্ঠি হয়নি।  সড়ক নারীদের জন্য এখনও নিরাপদ নয়। নারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশকে আরো অনেক কাজ করতে হবে। 
#
খায়ের/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৭০০
 
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীর পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন
 
সাভার (ঢাকা), ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
আজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান সাভারস্থ পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (এইআরই) পরিদর্শন করেছেন। এ সময় পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
 
পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি ও নির্দেশনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে। সেই ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য তিনি আহ্বান জানান। 
 
মন্ত্রী পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক উদ্বোধনকৃত ছয়টি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি করা ল্যাবসহ অন্যান্য ল্যাব পরিদর্শন করেন। এর পর তিনি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিজ্ঞানী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে মিলিত হন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাসহ সকল নিরাপত্তা মানদ- ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করে। সে অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সুষ্ঠুভাবে কাজ করে যাওয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
 
#
 
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৬৯৯
 
স¦চ্ছতার প্রশ্নে কোনো আপোস নয়
                      -- শিক্ষামন্ত্রী
    
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামী দিনে জাতিকে নেতৃত্ব দেবে। তাদেরকে শিক্ষার মাধ্যমে সঠিকভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার সব ধরনের প্রদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।  দেশে গত ১০ বছরে শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। এ ভিতের উপর দাঁড়িয়ে সবাইকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। 
 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর টিকাটুলিতে সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজে নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন ও বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজের একটি ঐতিহ্য রয়েছে। এর নামের সাথে বিরূপ ও অন্যায় কোন কিছু যাতে যুক্ত না হয়। অন্যায় কিছু হলে স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। স¦চ্ছতার প্রশ্নে কখনও আপোস করা হবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
 
অনুষ্ঠানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ, সাবেক সচিব মাহমুদা শারমীন বেনু এবং কলেজের উপাধ্যক্ষ আফরোজা আক্তার বক্তৃতা করেন।
 
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৬৯৮
 
কালাজ্বর নির্মূল টেকসই করতে হবে
    -- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
 
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে দৃশ্যত কালাজ্বর নির্মূল হয়েছে। এ পরিস্থিতি  টেকসই করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যেতে হবে। গত দশ বছরে সরকারের বাস্তবায়িত কর্মসূচি এবং নজরদারির কারণে জাতীয় কালাজ¦র নির্মূল কার্যক্রম সফলভাবে কাজ করেছে। ফলে ২০১৭ সালের আগেই দেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে কালাজ¦র রোগীর সংখ্যা ১০ হাজারে একজন নামিয়ে আনার  লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে বাংলাদেশ। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে কালাজ¦র রোগীর সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রাও নির্দিষ্ট সময়ের আগেই অর্জন করা সম্ভব বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
 
আজ ঢাকায় হোটেল সোনাগাঁওয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় কালাজ¦রের টেকসই নির্মূল সংক্রান্ত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণের পরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বক্তৃতা করেন।
 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার দেশ থেকে পোলিও ও ধনুষ্টংকার নির্মূল করেছে। শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যুর হার কমিয়ে এমডিজি পুরস্কার অর্জন করেছে। কালাজ¦র নির্মূলেও সরকার সফলতার দ্বারপ্রান্তে। সীমাবদ্ধ সম্পদের দেশ হওয়া সত্ত্বেও এ অর্জনগুলোর জন্যে বাংলাদেশ অনেক দেশের কাছে রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় কালাজ¦র সম্পূর্ণ নির্মূলে অচিরেই সরকার সফল হবে। বর্তমান সফলতা ধরে রেখে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা আরো নিবিড়ভাবে কাজ করলে শীঘ্রই এ দেশে একজনও কালাজ¦রের রোগী থাকবে না। তিনি বলেন, এ দেশে সাধারণত অতি দরিদ্রদের মধ্যে এ ধরনের রোগ দেখা যায়।  বিশেষ করে পাশ^বর্তী দেশের সীমান্ত এলাকায় এ ভাইরাসজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। তাই সীমান্তবর্তী এলাকায় বিশেষ সতকর্তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণের পাশাপাশি অতি দরিদ্র রোগীদের মাঝে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের নিরলস কাজ করে যেতে হবে। 
 
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৬৯৭
বিশ্বের অনেক দেশের চাইতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম বেশি স্বাধীন
                                                       --- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিশ্বের বহু দেশের চাইতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম অনেক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করে এবং বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে গণমাধ্যম স্মরণকালে সবচেয়ে বেশি বিকাশ লাভ করছে।
আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রেস কাউন্সিলের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্যসচিব আবদুল মালেক, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, কাউন্সিল সচিব শাহ আলম, সদস্য মনজুরুল আহসান বুলবুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্যের উদাহরণ উল্লেখ করে বলেন, ‘যুক্তরাজ্যে ভুল তথ্য পরিবেশনের জন্য শত বছরের পুরোনো পত্রিকার নিবন্ধনও বাতিল হয়ে যায়। সেখানকার হাউজ অভ্ কমন্সের প্রতিনিধিকে নিয়ে ভুল তথ্য উপস্থাপনের জন্য বিবিসি’র নির্বাহী কর্মকর্তাদের পদত্যাগ পর্যন্ত করতে হয়েছে। বাংলাদেশে এমন কোনো ঘটনা কখনো ঘটেনি।’
‘আমরা বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই এবং সেই সাথে গণমাধ্যমের দায়িত্বশীলতাও সেই পর্যায়ে যাবে বলে আশা করি’, বলেন ড. হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রী এসময় ভারত, ভূটান, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, নেপাল ও তুরস্ক থেকে আগত প্রেস কাউন্সিল প্রতিনিধিদের উদ্দেশে রাখা বক্তব্যে বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল গঠন করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারে প্রেস কাউন্সিল ক্রমেই সংবাদপত্র জগতে স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে অধিক কার্যকর ভূমিকা রাখছে।’
সাংবাদিকদের কল্যাণে সরকারের যুগান্তকারী পদপে হিসেবে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন, জাতীয় সপ্রচার নীতিমালা, অনলাইন গলমাধ্যম নীতিমালাসহ গণমাধ্যমকে বিকশিত করার বিভিন্ন কার্যকর প্রক্রিয়ার কথাও তুলে ধরেন তথ্যমন্ত্রী। 
প্রেস কাউন্সিল প্রতিনিধিবৃন্দের মধ্যে ছিলেন ভারতের প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান বিচারপতি চন্দ্রমাওলি কুমার প্রসাদ, ভারতের প্রেস কাউন্সিল সচিব অনুপমা ভাটনগর, সদস্য সি কে নাইক, সুষমা যাদব, সৈয়দ রেজা হোসাইন রিজভী, জয়সংকর গুপ্ত, শ্রীলঙ্কার প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান কুজগালা ওয়েলা বানদুলা, সদস্য এ কাঞ্চনা কুমারা এরিয়াদাসা, বি গামিনী পুষ্পকুমারা জয়ারত, নেপালের প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান কিশোর শ্রীথা, সদস্য শারাজওয়াতি শ্রীথা, পরিচালক বিন্দু তালাদার, সাবিতা ধকাল, মালদ্বীপের মিডিয়া কাউন্সিল সদস্য আজমি আলী, আলী রিফসান, তুরস্ক থেকে আগত বিশ্ব প্রেস কাউন্সিল সচিব আলী হেনচারলি, ভূটানের রিনজিন ওয়াংচুক, জিগমি ওয়াংচুক।
উল্লেখ্য, ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস উপলক্ষে সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত প্রেস কাউন্সিল পদক প্রদান অনুষ্ঠানে যোগদান করতে ছয়টি দেশের প্রেস কাউন্সিল প্রতিনিধিরা বাংলাদেশ সফর করছেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৬৯৬
শিল্পমন্ত্রীর সাথে শিপার্স কাউন্সিলের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
 
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
আসন্ন বাজেটে জাহাজ নির্মাণ শিল্পখাতে বিদ্যমান ৩৫ শতাংশ কর্পোরেট ট্যাক্স তুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছে শিপার্স কাউন্সিল অভ্ বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে এখাতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) তুলে দেয়ায় দেশীয় জাহাজ নির্মাণখাতে উদ্যোক্তাদের আগ্রহ বেড়েছে। কর্পোরেট ট্যাক্স তুলে দিলে দ্রুত এ শিল্পখাতের বিকাশ ঘটবে। এর ফলে সমুদ্র পথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজের অংশগ্রহণ বাড়বে।
শিপার্স কাউন্সিল অভ্ বাংলাদেশের এক প্রতিনিধিদল শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সাথে বৈঠককালে এ দাবি জানান। ঢাকায় শিল্প মন্ত্রণালয়ে আজ এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সংগঠনের চেয়ারম্যান মোঃ রেজাউল করিম, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুল আহসান, পরিচালক আরজু রহমান ভূঁইয়া, আফসার উদ্দিন আহমেদ, এ কে এম আমিনুল মান্নান (খোকন), সৈয়দ মোঃ বখতিয়ার, জিয়াউল ইসলামসহ  অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 
বৈঠকে শিপার্স কাউন্সিলের সদস্যদের কার্যক্রম সম্পর্কে শিল্পমন্ত্রীকে অবহিত করা হয়। এ সময় জানানো হয়, ১৯৭৭ সাল থেকে পেশাদার এ সংগঠনের সদস্যরা শিল্পপণ্যের বাজার সম্প্রসারণ ও বাণিজ্য বৃদ্ধিতে ইতিবাচক অবদান রেখে আসছে। সমুদ্র পথে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণ, কন্টেইনারের ওপর অতিরিক্ত সারচার্জসহ শিপিং এজেন্টদের বিভিন্ন ধরণের বাড়তি চার্জ আরোপ সংক্রান্ত সমস্যা নিষ্পত্তি এবং পচনশীল পণ্য দ্রুত জাহাজীকরণে এ সংগঠনের কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। তারা বিএসটিআই কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে এ সংগঠনকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জাহাজ নির্মাণ শিল্পের বিকাশে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এ শিল্পকে অগ্রাধিকার শিল্পখাতের তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার চরনিশানবাড়িয়া ও মধুপাড়া মৌজা এবং বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার ছোটনিশানবাড়িয়া মৌজায় পরিবেশবান্ধব শিপ বিল্ডিং ও রিসাইক্লিং জোন গড়ে তোলা হচ্ছে। তিনি এ শিল্পে বিদ্যমান কর্পোরেট ট্যাক্স তুলে দেয়ার বিষয়ে একটি বাস্তবসম্মত প্রস্তাব শিল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের পরামর্শ দেন। এর ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সংগঠনটিকে বিএসটিআই কাউন্সিলের সদস্যভুক্ত করার বিষয়ে তিনি ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন।  
এর আগে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিবারের এক প্রতিনিধিদল শিল্পমন্ত্রীর সাথে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তারা শিল্প হিসেবে ঘোষিত চলচ্চিত্রের অনুকূলে প্রয়োজনীয় সুবিধা দেয়ার দাবি জানান। একই সাথে তারা চলচ্চিত্র শিল্পের আধুনিকায়নে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা বাড়ানোর তাগিদ দেন। তারা দেশীয় চলচ্চিত্রের সুরক্ষায় সিনেপ্লেক্স, মিনিপ্লেক্স ও উপজেলা শহরে অবস্থিত সিনেমা হলগুলোতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ও আসন ব্যবস্থা স্থাপনে শিল্পমন্ত্রীর  সহায়তা কামনা করেন। 
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিবারের যুগ্ম আহ্বায়ক মুশফিকুর রহমান গুলজার, সদস্য সচিব বদিউল আলম খোকনসহ সংগঠনের অন্য নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৬৯৫
সড়ক নির্মাণে গুণগতমানকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
                                        --- ওবায়দুল কাদের
 
ঢাকা, ৭ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :
সড়ক নির্মাণকাজের গুণগতমান নিয়ে জনমনে প্রশ্ন আছে উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কিছু কিছু সড়ক নির্মাণের তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। তিনি বলেন, সড়ক নির্মাণে গুণগতমান সুরক্ষার বিষয়টি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। প্রকল্প দলিল অনুযায়ী যথাযথ মান ও গুণের উপকরণ ব্যবহার করতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সড়ক ভবনে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প প্রধানদের সাথে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে নবনির্মিত সড়ক ভবনে স্বল্পতম সময়ে অধিদপ্তরের দাপ্তরিক কাজ শুরুর নির্দেশ দেন। 
মন্ত্রী বলেন, দেশে এ মুহুর্তে বেহাল সড়কের সংখ্যা অনেক কমে এলেও কিছু জেলা সড়কে সমস্যা আছে। এ সকল সড়ক বর্ষার আগেই যান চলাচলের উপযোগী করতে হবে। প্রয়োজনে রাতেও কাজ করতে হবে। আগামী মার্চ মাসের প্রথমার্ধে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নবনির্মিত ২য় কাঁচপুর সেতু চালু হতে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঈদুল-ফিতরে জনগণের ঘরে ফেরা স্বস্তিদায়ক করতে ঈদের আগেই ২য় মেঘনা ও ২য় গোমতি সেতুর নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর হতে এলেঙ্গা পর্যন্ত মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ কাজ প্রায় শেষ প্রান্তে। ঈদের আগেই চালু হবে এ মহাসড়কে নবনির্মিত কোনাবাড়ি, চন্দ্রা ফ্লাইওভারসহ দুটি রেলওয়ে ওভারপাস এবং চারটি আন্ডারপাস।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা-সিলেট এবং চট্টগ্রাম-কক্স
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx