Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী 28/5/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ২০৯৭
পরিবেশ দূষণের দায়ে গাজীপুর  ও নরসিংদীর ৫টি কারখানাকে জরিমানা 
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :
পরিবেশ দূষণের দায়ে গাজীপুর ও নরসিংদীর ৫ টি কারখানাকে ১৩ লাখ ১ হাজার ৯২৪ টাকা ক্ষতিপূরণ ধার্য করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইং। 
পরিবেশ দূষণবিরোধী অভিযান ও পরিবেশ সংরক্ষণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইংয়ের পরিচালক রুবিনা ফেরদৌসী আজ এক শুনানিতে কারখানার তরল বর্জ্য পরিশোধানাগার (ইটিপি) এর আউটলেট হতে নির্গত তরল বর্জ্যরে নমুনার ফলাফল বিশ্লেষণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য মানমাত্রা বর্হিভূত হওয়ায় গাজীপুর ও নরসিংদীর ৫টি কারখানাকে এ ক্ষতিপূরণ ধার্য করেন।  
#
পাশা/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৮/২০৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর :  ২০৯৬
 
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
 ৫৯০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ৩৬ লাখ আট হাজার টাকার পণ্য নিলাম
 
নারায়ণগঞ্জ, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 
 
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদীর তীর দখলমুক্ত করতে আজ  নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের আওতাধীন  সোনারগাঁও এলাকায়  একটি চারতলা ভবন,  চারটি ডকইয়ার্ড, ১২টি ড্রেজার পাইপ, দু’টি বাউন্ডারি ওয়াল, একটি পাইলিং জেটি, পাঁচটি টিনের শেডসহ মোট ২৫টি অবৈধ স্থ্াপনা উচ্ছেদ এবং দু’ একর তীর ভূমি অবমুক্ত করেছে। এছাড়া ২০ লাখ আট হাজার টাকার পণ্য নিলাম এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।
 
বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের আওতাধীন এলাকায় ১৬ জানুয়ারি থেকে ২৮ মে  মেয়াদে  ১৯ কার্যদিবসে ৫৯০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ২৭ দশমিক ১ একর তীর ভূমি অবমুক্ত, ৩৬ লাখ আট হাজার টাকার পণ্য নিলাম এবং এক কোটি এক লাখ ১৮ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।
 
উল্লেখ্য, নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ২০৯৫
 
শ্রম প্রতিমন্ত্রীর সাথে নরওয়ে রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 
 
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ানের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন (ঝরফংবষ ইষবশবহ)।
 
আজ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রীর অফিস কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
 
সাক্ষাৎকালে প্রতিমন্ত্রী রাষ্টদূতকে জানান, গার্মেন্টস শিল্পে কারখানা সংস্কার কার্যক্রম চালানোর জন্য সরকার যে আরসিসি (রেমেডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেল) বা সংস্কার সমন্বয় সেল গঠন করেছে তা পুরোদমে কাজ শুরু করেছে। একর্ড-এলায়েন্স যাবার পর আরসিসি’র প্রকৌশলীরা তাদের কাজটি ভালোভাবে চালিয়ে নিতে পারবে। ইতোমধ্যে একশ’ ২০ জন প্রকৌশলীকে নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। সরকার গত বছর বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন করেছে আগে যেখানে ৩০ শতাংশ শ্রমিকের সমর্থনে ট্রেড ইউনিয়ন করতে পারলেও এখন ২০ শতাংশ শ্রমিকের সমর্থনে ট্রেড ইউনিয়ন করতে পারবে।
 
 সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত গ্রামীণফোনের ব্লু কালার ক্যাটেগোরিতে কর্মরতদের ট্রেড ইউনিয়ন করার বিষয়ে জানতে চান। এ বিষয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা কোন প্রতিষ্ঠানে চাকুরী দিতে পারেন এবং যারা কাউকে চাকুরী থেকে অব্যহতি দেবার ক্ষমতা রাখেন এক কথায় যার প্রশাসনিক ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত তারা ম্যানেজমেন্ট, তাদের ট্রেড করার সুযোগ নেই। তারা বাদে যারা প্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিক তারা সবাই ট্রেড ইউনিয়ন করতে পারেন। এছাড়া আউটসোর্সিংয়ে কর্মরতদের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজ পর্যন্ত তাদের কোনো ট্রেড ইউনিয়ন গঠিত হয়নি। তিনি বলেন, কারা শ্রমিক আর কারা শ্রমিক নয়, কারা ইউনিয়ন করতে পারবেন আর কারা পারবেন না তা বাংলাদেশ শ্রম আইনে স্পষ্ট বলা আছে। এ বিষয়ে কোনো অস্পষ্টতা নেই। 
 
সাক্ষাতে কল-কারখানায় শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে দু’পক্ষই সামাজিক সংলাপের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। সামাজিক সংলাপের ওপর নরওয়ে সরকার আরো কাজ করতে আগ্রহী বলে রাষ্টদূত জানান। আলোচনায় বাংলাদেশের শিল্প উন্নয়ন বিশেষ করে গামের্ন্টস শিল্পের কর্মপরিবেশের উন্নয়নে নরওয়ে  সরকারের সহযোগিতার বিষয়টি উঠে আসে। বন্ধুপ্রতিম দু’দেশের সম্পর্ক আরো জোরদার হবে বলে উভয় পক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
 
সাক্ষাৎকালে মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব কে এম আলী আজম, অতিরিক্ত সচিব (আইও) সৈয়দ আহম্মদ এবং শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একেএম মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
আকতার/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৯৪
 
ঢাকা উত্তরের মেয়রকে মন্ত্রীর এবং
রাজশাহী ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা প্রদান
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :
সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে, নিজ নিজ পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালীন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম মন্ত্রীর এবং রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান (লিটন) ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য হবেন। 
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ হতে আজ এ বিষয়ে এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
#
শফিউল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ২০৯৩
নদী রক্ষায় অবদানের জন্য  ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক’ প্রদান করা হবে
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 
নদীকে পরিচ্ছন্ন রাখা, নদী দখল রোধ, শিল্প কারখানা কর্তৃক সৃষ্ট দূষণ রোধ, নদীর তীরে ও অভ্যন্তরে অবৈধ কাঠামো নির্মাণসহ নদী ভরাট রোধ, নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ রক্ষায় সহায়তা দান, নদীকে নৌচলাচলে উপযোগী করে নদীর বহুমাত্রিক ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং নদীকে  দূষণ-দখল-ভরাটমুক্ত করে স্বাভাবিক রূপে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আগ্রহী এবং এসব কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে পদক প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহিত করার জন্য ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক’ প্রদান করা হবে। এসব কাজে বিশেষ অবদানের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারী বা প্রতিষ্ঠানকে এ পদক প্রদানে বাধা থাকবে না।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক নীতিমালা ২০১৯’ সংক্রান্ত একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। 
জেলা পর্যায়ে একটি এবং জাতীয় পর্যায়ে তিনটি ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক’ প্রদান করা হবে। জেলা পর্যায়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাকে বিশেষ অবদানের জন্য ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, নগদ ৩০ হাজার টাকা ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। জাতীয় পর্যায়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাকে বিশেষ অবদানের জন্য ১৮ ক্যারেট মানের ২৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, নগদ ৫০ হাজার টাকা ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে। 
পদক প্রদান সংক্রান্ত  নীতিমালা অনুসারে উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় এবং জাতীয়/কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে ‘বিশ্ব নৌ দিবস’-এ অথবা  প্রধানমন্ত্রীর সুবিধাজনক সময়ে এ পদক প্রদান করা যেতে পারে।  নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় পুরস্কারের সংখ্যা ও মূল্যমান বাস্তবতার নিরিখে পরিবর্তন করতে পারবে। 
প্রতিবছর আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা (আইএমও) সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী সামুদ্রিক পরিবেশ, নৌযানের নিরাপত্তা এবং চলাচলের পথ  সুগম করার লক্ষ্যে ‘বিশ্ব নৌ দিবস’ (ডড়ৎষফ গধৎরঃরসব উধু) উদ্যাপন করে থাকে। এ বছর ২৬ সেপ্টেম্বর আইএমও কর্তৃক ‘বিশ্ব নৌ দিবস’ পালনের জন্য নির্ধারিত হয়েছে। 
নদীরক্ষা কার্যক্রমে সরকারের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সারা দেশে বিশ্ব নৌ দিবস উদ্যাপন এবং ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক’ প্রদানের মাধ্যমে নদী রক্ষায় সকলের ব্যাপক অংশগ্রহণ ও অংশীদারিত্ব সৃষ্টি করা অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে এ বছরই ‘বিশ্ব নৌ দিবসে’ ‘বঙ্গবন্ধু নদী পদক’ প্রদানের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। ‘ঊসঢ়ড়বিৎরহম ডড়সবহ রহ ঃযব গধৎরঃরসব ঈড়সসঁহরঃু’ এ প্রতিপাদ্যকে উপজীব্য করে আগামী সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ অথবা অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে যে কেনো দিন বাংলাদেশে ‘বিশ্ব নৌ দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। 
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ২০৯২

তথ্য প্রতিমন্ত্রীর চাচার মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 

তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসানের চাচা মোঃ মাহবুবুর রহমান তালুকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 

আজ সকালে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাহবুবুর রহমান তালুকদার মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। তিনি এক কন্যা ও তিন পুত্রসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

মন্ত্রী তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৭৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ২০৯১
শেখ হাসিনার স¦দেশ প্রত্যাবর্তন এ দেশের পুনর্জন্মস্বরূপ
                                               -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 
১৯৮১ সালের ১৭ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স¦দেশ প্রত্যাবর্তনকে এ দেশের পুনর্জন্মস্বরূপ উলে¬খ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগান্তকারী নেতৃত্বে বাংলাদেশের যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে, পাকিস্তান সে জন্য আফসোস করে আর ভারতের নেতৃবৃন্দ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘের মহাসচিব, বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান অর্থনীতিবিদ তাঁর প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ  যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এটি একটি উদাহরণ। বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশকে নিয়ে নিবন্ধ লেখা হয়।’ 
আজ দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সেমিনার হলে হাসুমণি’র পাঠশালা আয়োজিত ‘দেশরত্ম শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন, বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় উপস্থিত ছিলেন।
‘শুধু বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ এবং জ্ঞানী বলে পরিচিত কয়েকজন এগুলোর কিছুই দেখতে পায় না’ উলে¬খ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সমস্ত পৃথিবী প্রশংসা করছে, কিন্তু তারা প্রশংসা করতে পারছেন না। আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু তারা যখন নেতা ছিলেন তারা করতে পারেনি কেন? দেশের অগ্রগতিকে তারা পরিণত করেছিল ঘূর্ণায়মান চাকায় আর জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই চাকাকে নেতৃত্ব ও কর্মনিষ্ঠা দিয়ে ধাবমান চাকায় রূপান্তরিত করেছেন। দেশের উন্নয়ন আজ ধাবমান গতিতে এগিয়ে চলেছে।’ 
মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির এখনকার দাবি মধ্যবর্তী নির্বাচন। আমি বিএনপিকে অনুরোধ করে বলবো বাংলাদেশের নির্বাচন হয় সংবিধান অনুযায়ী ৫ বছর পর। আজ থেকে সাড়ে চার বছর পর বাংলাদেশে যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গত দু’টি নির্বাচন আপনাদের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আপনারা জনগণ থেকে যোজন যোজন দূরে চলে গেছেন। আমি আপনাদের অনুরোধ জানাবো আগামী সাড়ে চার বছর ধরে আপনাদের দলকে সংগঠিত করুন। যারা দুর্নীতির দায়ে, সন্ত্রাসের দায়ে শাস্তিপ্রাপ্ত তাদেরকে আপনাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ করে দলের নেতৃত্বে তৈরি করুন আর অপরাজনীতি পরিহার করুন। তাহলে বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবে বলে আমি আশা করি। দেশের স্বার্থে, দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির স্বার্থে একসাথে কাজ করুন। অবশ্যই আপনারা সমালোচনা করবেন। আমরা চাই আমাদের সমালোচনা করুন। সমালোচনা কাজকে পরিশীলিত করে।’ 
‘গত ৩৮ বছরে শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে’ স্মরণ করে ড. হাছান বলেন, তিনি বারবার মৃত্যুর কোল থেকে, মৃত্যু উপত্যকা থেকে আলোর দীপ্ত পথধারীর মতো ভয়কে জয় করে বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে ফিরে এসেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা একটি প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছেন। তিনি শুধুমাত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি কিংবা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই নন, তিনি বিশ্বসভায় একজন অতুলনীয় প্রধানমন্ত্রী।’ 
তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন ছিল মুক্তিযুদ্ধের ও গণতন্ত্রের চেতনার প্রত্যাবর্তন। তাঁর এ প্রত্যাবর্তনই এ দেশকে গণতন্ত্র আর উন্নয়নের পথ দেখিয়েছে। এই  পথে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলতে সকল ষড়যন্ত্র ও অন্যায়কে রুখে দিতে হবে।’
হাসুমণি’র পাঠশালা’র সভাপতি মারুফা আক্তার পপির সভাপতিত্বে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান ও দৈনিক সমকালের সহযোগী সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় দাশগুপ্ত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলচ্চিত্র ও টিভি বিভাগের অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম ও প্রগতিশীল শিক্ষার্থীবৃন্দ সভায় বক্তব্য রাখেন। 
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৭৫০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৯০
ফলাফল বিবেচনা করে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে
         --- কৃষিমন্ত্রী  
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) : 
‘প্রকল্পের  মাঠ পর্যায়ে কৃষকের মঙ্গল, টেকসই প্রভাব, প্রত্যাশা ও  ফলাফল বিবেচনা করে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। একটি কৃষি প্রকল্প একটি চিন্তা অনেক স্বপ্ন। কৃষি যান্ত্রিকীকরণকে অগ্রাধিকার খাত হিসেবে বিবেচনা করে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও সততার সাথে বাস্তবায়ন করতে হবে।’  
আজ কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে মাসিক এডিপি সভায় এসব কথা বলেন। 
  কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা মাথায় রেখে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। এছাড়া প্রকল্প গ্রহণের ফলে কী কী পরিবর্তন এসেছে তার তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরতে হবে। যে কারণে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে তা কতটুকু পূরণ হয়েছে এবং আরো কী কী প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত তা উল্লেখ করতে হবে।  
উল্লেখ্য, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৭২টি প্রকল্পে ১ হাজার ৮ শত ১২৬ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দের বিপরীতে ১ হাজার ৩ শ’ ৫৭ দশমিক ৫১ কোটি টাকা অবমুক্ত করা হয়েছে। বৃহৎ বরাদ্দপ্রাপ্ত ৩৩টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট ১ হাজার ৪শ’ ৫০ দশমিক ২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়, এপ্রিল-২০১৯ পর্যন্ত মোট ব্যয় হয়েছে ৯শ’ ৬ দশমিক ৫২ কোটি টাকা। এপ্রিল-২০১৯ পর্যন্ত প্রকল্পের মোট জাতীয় গড় অগ্রগতি ৫৫ শতাংশ। 
বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৪শ’ কেজি কাজুবাদামের বীজ আমদানির জন্য ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও ভারত থেকে ভালো বীজ সংগ্রহের কথা বলেন মন্ত্রী। সরাসরি কৃষির সাথে সম্পৃক্ত নয় এমন কোনো প্রকল্প যাতে গ্রহণ করা না হয় সে বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেন তিনি।
কৃষি সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান সভার সঞ্চালনা করেন। সভায় মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক  এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#
গিয়াস/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৮৯
মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা স্থগিতকরণ 
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য
 
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :
মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা স্থগিত করার বিষয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, নি¤œলিখিত গেজেট তালিকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী ভাতা বহাল থাকবে :
১। ভারতীয় তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা; ২। লাল মুক্তিবার্তা তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা (যাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই); ৩। বেসামরিক গেজেট: (ক) বেসামরিক গেজেট; (খ) মুজিবনগর গেজেট; (গ) বিসিএস ধারণাগত জ্যেষ্ঠতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গেজেট; (ঘ) বিসিএস গেজেট; (ঙ) স্বাধীন বাংলা বেতার শব্দ সৈনিক গেজেট; (চ) বীরাঙ্গনা গেজেট; (ছ) স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল গেজেট; (জ) ন্যাপ কমিউনিস্ট পার্টি ছাত্র ইউনিয়ন বিশেষ গেরিলা বাহিনী গেজেট; (ঝ) বিশ্রামগঞ্জ হাসপাতালে নিয়োজিত বা দায়িত্বপালনকারী মুক্তিযোদ্ধা গেজেট; ৪। বাহিনী গেজেট: (ক) সেনাবাহিনী গেজেট; (খ) বিমানবাহিনী গেজেট; (গ) নৌবাহিনী গেজেট; (ঘ) নৌ-কমান্ডো গেজেট; (ঙ) বিজিবি গেজেট; (চ) পুলিশবাহিনী গেজেট ও (ছ) আনসার বাহিনী।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ২৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখের ৪৮.০০.০০০০.০০৬.০২০.০৩১.০১৯.১৭-১০০ নম্বর পরিপত্রের আলোকে মহানগর ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কমিটি কর্তৃক (‘গ’ তালিকার) ‘না মঞ্জুরকৃত’ ব্যক্তিদের মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা স্থগিত করা হয়েছে। যাদের সম্মানী ভাতা স্থগিত করা হয়েছে তাঁরা বা তাঁদের উত্তরাধিকারীরা মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা সচল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তর থেকে অথবা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট িি.িসড়ষধি.মড়া.নফ থেকে নির্ধারিত আপিল আবেদন ফরম সংগ্রহ করে আগামী ৩০ জুন ২০১৯ তারিখের মধ্যে আবশ্যিকভাবে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। বিস্তারিত জানতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণায়ের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
 
#
দীপংকর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২০৮৮
লাঙ্গলবন্দ সেতুর জরুরি মেরামত কাজ 
বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
 
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :
আসন্ন ঈদুল ফিতরের দিন রাত ৮টা থেকে পরদিন সকাল ৮টা পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর ও মেঘনা সেতুর মাঝামাঝি অবস্থিত লাঙ্গলবন্দ সেতুর জরুরি মেরামত কাজ করা হবে।
এ সময়ে এ মহাসড়কে চলাচলকারী হালকা যানবাহনকে বিকল্প রুট হিসেবে মোগড়াপাড়া-কাইকারটেক 
ব্রিজ-নবীগঞ্জ-মদনপুর সড়ক এবং ভারী যানবাহনকে কাঁচপুর-ভুলতা-নরসিংদী-ভৈরব ব্রিজ-সরাইল-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-কুমিল্লা সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। 
 
#
নাছের/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৬২০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                           নম্বর : ২০৮৭
অনলাইন সংবাদপোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদনের সময়সীমা ৩০ জুন
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :
বিদ্যমান অনলাইন সংবাদপোর্টালগুলো সরকারি নিবন্ধনের জন্য ৩০ জুন ২০১৯ পর্যন্ত আবেদনপত্র জমা নেবে তথ্য অধিদফতর। তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে গতকাল এ সংক্রান্ত একটি সরকারিপত্র জারি হয়।
তথ্য অধিদফতরের ওয়েবসাইট িি.িঢ়ৎবংংরহভড়ৎস.মড়া.নফ-এ দেয়া নির্ধারিত ফরমে এ আবেদন করতে হবে। ফরমে উল্লিখিত বিবরণ অনুযায়ী সকল প্রমাণকসহ এ আবেদন ডাকযোগেও গ্রহণ করা হবে। ইতিপূর্বে যাদের আবেদন সঠিকভাবে গৃহীত হয়েছে, তাদের পুনরায় আবেদনের প্রয়োজন নেই। 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৫৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০৮৬ 
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
 
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে) :  
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৯ মে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০১৯’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত সকল বাংলাদেশি সদস্যকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। সেই সঙ্গে গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যাঁরা শহীদ হয়েছেন। আমি তাঁদের আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করছি এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। 
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষী প্রেরণে বাংলাদেশ বর্তমানে অন্যতম শীর্ষস্থানীয় দেশ। শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশের সদস্যগণ বিপদসংকুল এবং সংঘাতপূর্ণ এলাকায় নিয়োজিত থাকেন। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের পেশাদারিত্ব, আন্তরিক সেবা, কঠোর পরিশ্রম, আত্মত্যাগ, নিঃস্বার্থ মনোভাব ও সাহসিকতা আজ সারাবিশ্বে ব্যাপক প্রশংসিত হচ্ছে। 
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের প্রতি আমি আমার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছি। আমি আশা করি, শান্তিরক্ষী সদস্যগণ তাঁদের দক্ষতা, পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতা দ্বারা সারাবিশ্বে শান্তিরক্ষায় আরো কার্যকর ভূমিকা রাখবেন এবং বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করবেন।  
আমি ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০১৯’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
জাহিদ/অনসূয়া/রবি/জসীম/আসমা/২০১৯/১০০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                          নম্বর: ২০৮৪
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৪ জ্যৈষ্ঠ (২৮ মে): 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আব্দুল হামিদ ২৯ মে ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০১৯’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। এ উপলক্ষে আমি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কর্মরত বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের সকল শান্তিরক্ষীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বিশ্বশান্তি রক্ষার মহান দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আত্মোৎসর্গকারী বীর শান্তিরক্ষী সদস্যদের আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’- জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর এ আদর্শ অনুসরণে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালিত হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে শান্তি ও সম্প্রীতির এক উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে ১৯৮৮ সাল থেকে অংশগ্রহণ করে অদ্যাবধি বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সদস্যরা সর্বোচ্চ পেশাদারি মনোভাব, আনুগত্য ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন। তাদের অনন্য অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক পরিম-লে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল হয়েছে এবং আমাদের শান্তিরক্ষীরা শান্তিরক্ষা মিশনে একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অন্যতম শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। পেশাদারিত্বের পাশাপাশি অর্পিত দায়িত্বের প্রতি একনিষ্ঠতা বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের এই সাফল্য অর্জনে ভূমিকা রেখেছে। সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে আমাদের শান্তিরক্ষী সদস্যরা আগামী দিনগুলোতেও বিশ্বশান্তি, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠার এই ধারা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে - এ প্রত্যাশা করি।
আমি ‘আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/নাছির/রবি/শামীম/২০১৯/১০.১২ ঘণ্টা 
 
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon