Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী 20.04.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১২৫৮ 
 
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের শিক্ষাদানে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে
                                                                       -- প্রাথামকি ও গণশিক্ষা মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ বৈশাখ (২০ এপ্রিল ) :
 
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, অটিজম ও নিউরো ডেভলেপমেন্টাল ডিজঅর্ডার আক্রান্ত শিশুদের প্রতি জনসচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। একসময় প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী সমাজে অবেহেলিত জীবনযাপন করত, আজ এ অবস্থার অনেকটাই নিরসন হয়েছে। মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে রাষ্ট্রকে আরো বেশি দায়িত্ব নিতে হবে। 
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ১১তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০১৮ উপলক্ষে  সোসাইটি ফর দি ওয়েলফেয়ার অভ্ অটিস্টিক চিলড্রেন (সোয়াক) আয়োজিত আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দীন আহম্মদ চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, নিউরোডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন প্রফেসর ডাঃ মোঃ গোলাম রব্বানী, চট্টগ্রাম বোর্ড অভ্ ট্রাস্টি, সি, আই, ইউ আমিন হেলালি। সোয়াকের চেয়ারপার্সন সুবর্ণা চাকমা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।  
 
মন্ত্রী বলেন, ৬৫ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের উপস্থিতি চিহ্নিতকরণ ও তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় শিক্ষা প্রদানের জন্য প্রত্যেক বিদ্যালয় থেকে একজন করে শিক্ষককে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, সোয়াক অটিস্টিক শিশুর জীবন মানোন্নয়নে এবং অভিভাবকদের দুঃখ কষ্ট লাঘব করার জন্য অটিজম নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি সোয়াকের পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও বিত্তবানদের এ ধরনের শিশুদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
 
 মন্ত্রী আরো বলেন, সরকার সকল উন্নয়ন প্রচেষ্টায় এসব বিশেষ শিশু বা ব্যক্তিদের উন্নয়নে সমান অংশগ্রহণ ও সম-অধিকার নিশ্চিত করেছেন। এসব পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে  স্বাভাবিক সমাজে পুনর্বাসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেনের কার্যকর ভূমিকা বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দিয়েছে এক অনন্য স্বীকৃতি। 
 
পরে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের পরিবেশনায় এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
 
#
 
রবীন্দ্র/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ১২৫৭
 
পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং উন্নয়ন এক ও অভিন্ন
                   -- বীর বাহাদুর উশৈসিং
 
থানচি (বান্দরবান), ৭ বৈশাখ (২০ এপ্রিল ) :
 
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হয়েছিলো বলেই পার্বত্য এলাকার উন্নয়নের পথ প্রশস্ত হয়। এ এলাকার মানুষ এখন শান্তিতে বসবাস করছে ও উন্নয়নের মূল¯্রােতেও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছে। তাই পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং উন্নয়ন এক ও অভিন্ন।
 
বান্দরবানের থানচি উপজেলার বলিপাড়া ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধনকালে প্রতিমন্ত্রী আজ এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বর্তমান  সরকার পাহাড়ের মানুষকে শুধু স্বপ্ন দেখায় না, তা বাস্তবায়নও করে। যার ফলে দুর্গম পাহাড়ি এলাকা আজ সবক্ষেত্রেই আলোকিত।
 
থানচি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামসুল ইসলামের সভাপতিত্বে  উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবানের পুলিশ সুপার মোঃ জাকির হোসেন মজুমদার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ শফিউল আলম, ৩৮ ব্যাটালিয়ানের জোনাল কমাল্ডিং অফিসার লেঃ কর্ণেল হাবিবুর হোসেন, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ক্যা সা প্রু, থানচি উপজেলা চেয়ারম্যান ক্য হ্লা চিং মার্মা প্রমুখ।
 
  বান্দরবানের থানচি উপজেলার বলিপাড়া ইউনিয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ের করুণা শিশু সদন অনাথালয় ভবন ও ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ের আইল মারাপাড়া বৌদ্ধ বিহারের দ্বিতীয় তলা উদ্বোধন করা হয়।
 
#
 
জুলফিকার/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা
  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১২৫৬
 
শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আগামী নির্বাচন 
                     -- মায়া চৌধুরী
 
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ৭ বৈশাখ (২০ এপ্রিল ) :
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকলে উন্নয়ন হয়, মানুষ পেট ভরে খেতে পারে। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই যেমন উন্নয়ন, স্বপ্ন ও অর্থনৈতিক মুক্তি, তেমনি তাঁর নেতৃত্বেই আগামী নির্বাচন।
 
  মন্ত্রী আজ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার গজরা ইউনিয়নে সরকারের বিগত চার বছরের উন্নয়ন কর্মকা- নিয়ে আয়োজিত উন্নয়ন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
 
গজরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব  হানিফ দরজির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চাঁদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ওচমান গণি পাটোয়ারি, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাজেদুল হোসেন দীপু, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনজুর আহমদ মঞ্জু, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুল হক ইমন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি এম এ কুদ্দুস, গজরা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি সানাউল্লাহ মোল্লাসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
 
ত্রাণ মন্ত্রী বলেন, একটি দল বিভিন্ন অপপ্রচার ও ভিত্তিহীন ইস্যু তুলে আগামী নির্বাচন বয়কট করে তা বানচালের চেষ্টা করতে পারে। নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। আমরা অতি দ্রুত উন্নত দেশের স্বপ্ন দেখছি। তাই নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের কাছে সালিশ দিয়ে কাজ হবে না। বাংলাদেশের মানুষ তাদের জনপ্রতিনিধি বেছে নেওয়ার সামর্থ অর্জন করেছে। তাই জনপ্রতিনিধি হতে হলে জনগণের কাছেই যেতে হবে, দেশের উন্নয়নের ইশতিহার নিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে।
 
দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে মায়া চৌধুরী বলেন, দেশব্যাপী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভবন নির্মাণ, উপজেলা পর্যায়ে স্কুল কলেজ সরকারিকরণ, প্রত্যেক ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন ও ভূমিহীনদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প সরকারের জনবান্ধবনীতির প্রকাশ। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী দলকে সমর্থন দেওয়ার আহ্বান জানান মায়া চৌধুরী।
 
#
 
দেওয়ান/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৫৫

অর্থনীতিতে নারীর ভূমিকা অব্যাহত রাখতে নারীর শত্রু দমন করুন 
-- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ বৈশাখ (২০ এপ্রিল ) :

অর্থনীতিতে নারীর ভূমিকা অব্যাহত রাখতে নারীর শত্রু দমন করার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

আজ সকালে  রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে দিনব্যাপী পোশাকশিল্প বিষয়ক প্রথম জাতীয় কমপ্লায়েন্স  কার্নিভাল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'শিল্পকারখানাসহ অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতে নারীর মহাশত্রু সাম্প্রদায়িক অপশক্তি, তেঁতুলহুজুর,  রাজাকার ও এদের লালনকারীদের দমন ও বর্জনের কোনো বিকল্প নেই।'

কলকারখানায় সুস্থ ও নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য মালিক, শ্রমিক, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, সরকার ও ক্রেতা- এই পাঁচ অংশের সমন্বয়কে  একান্ত জরুরি বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের বিস্ময়কর  উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে ও রূপকল্প-২০২১, ২০৩০ এর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য  এবং রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করতেই হবে। আর সেজন্য  তৈরিপোশাকের ক্ষেত্রে দেশি ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সকল 'কমপ্লায়েন্স' মেনে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি নিশ্চিত করতে কমপ্লায়েন্স সচেতনতা আবশ্যক।

সমসাময়িক রাজনীতি প্রসঙ্গে হাসানুল হক ইনু বলেন, 'গণতন্ত্রের জন্য রাজনৈতিক যুদ্ধ আর বৈষম্যহীন সমৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক যুদ্ধে জিততে হলে সঠিক সময়ে নির্বাচন করতে হবে এবং জঙ্গি, রাজাকার ও তাদের দোসরদের রাজনীতির বাইরেই রাখতে হবে।'

ইনস্টিটিউট অভ কমপ্লায়েন্স প্রফেশনালস আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের উপপ্রধান মাইকেল শুলথিস (গরপযধবষ ঝপযঁষঃযবরংং), বিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান, কার্নিভালের আহ্বায়ক শায়লা আশরাফ।

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৫৫

অর্থনীতিতে নারীর ভূমিকা অব্যাহত রাখতে নারীর শত্রু দমন করুন 
-- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ বৈশাখ (২০ এপ্রিল ) :

অর্থনীতিতে নারীর ভূমিকা অব্যাহত রাখতে নারীর শত্রু দমন করার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

আজ সকালে  রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে দিনব্যাপী পোশাকশিল্প বিষয়ক প্রথম জাতীয় কমপ্লায়েন্স  কার্নিভাল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'শিল্পকারখানাসহ অর্থনীতির সকল ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখতে নারীর মহাশত্রু সাম্প্রদায়িক অপশক্তি, তেঁতুলহুজুর,  রাজাকার ও এদের লালনকারীদের দমন ও বর্জনের কোনো বিকল্প নেই।'

কলকারখানায় সুস্থ ও নিরাপদ কর্মপরিবেশের জন্য মালিক, শ্রমিক, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, সরকার ও ক্রেতা- এই পাঁচ অংশের সমন্বয়কে  একান্ত জরুরি বলে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের বিস্ময়কর  উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে ও রূপকল্প-২০২১, ২০৩০ এর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য  এবং রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন করতেই হবে। আর সেজন্য  তৈরিপোশাকের ক্ষেত্রে দেশি ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সকল 'কমপ্লায়েন্স' মেনে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানি নিশ্চিত করতে কমপ্লায়েন্স সচেতনতা আবশ্যক।

সমসাময়িক রাজনীতি প্রসঙ্গে হাসানুল হক ইনু বলেন, 'গণতন্ত্রের জন্য রাজনৈতিক যুদ্ধ আর বৈষম্যহীন সমৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক যুদ্ধে জিততে হলে সঠিক সময়ে নির্বাচন করতে হবে এবং জঙ্গি, রাজাকার ও তাদের দোসরদের রাজনীতির বাইরেই রাখতে হবে।'

ইনস্টিটিউট অভ কমপ্লায়েন্স প্রফেশনালস আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের উপপ্রধান মাইকেল শুলথিস (গরপযধবষ ঝপযঁষঃযবরংং), বিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান, কার্নিভালের আহ্বায়ক শায়লা আশরাফ।

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা

Todays handout (3).docx Todays handout (3).docx