Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ মে ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৬ মে ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৭৬৬  

আজাদ রহমানের মৃত্যুতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

          বরেণ্য সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও  দুঃখ প্রকাশ করেছেন ডাক ও  টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, আজাদ রহমান ছিলেন সংগীত ভূবনের এক আলোকবর্তিকা। বাংলাদেশে সংগীত বিশেষ করে খেয়াল সংগীত জনপ্রিয় করার পেছনে তাঁর অবদান চির অম্লান হয়ে থাকবে। চলচ্চিত্র সংগীত শিল্পী ও সংগীত পরিচালক হিসেবে তাঁর প্রতিভা সংগীত ভূবনে তাঁকে চির জাগরূক করে রাখবে। তাঁর মৃত্যুতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।

          মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

শেফায়েত/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/২০৫৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৭৬৫  

বরেণ্য সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমানের মৃত্যুতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

          বরেণ্য সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ তাঁর শোকবার্তায় বলেন, 'আজাদ রহমানের মৃত্যুতে আমরা এক অনন্য সংগীত প্রতিভাকে হারালাম।' মন্ত্রী এ সময় চলচ্চিত্রে সংগীত শিল্পী হিসেবে একবার এবং সংগীত পরিচালক হিসেবে দুইবার আজাদ রহমানের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন ও 'খেয়াল'-সহ সংগীতের নানা ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের কথা স্মরণ করেন।

          তথ্যমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন ও শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 

          এছাড়া আজাদ রহমানের মৃত্যুতে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান পৃথকভাবে শোক প্রকাশ করেছেন। প্রতিমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। 

#

আকরাম/মাহবুবুর/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/২০৩৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ১৭৬৪

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবসের বিবৃতিতে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা বেড়েছে

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

            আগামীকাল ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস। ‘কানেক্ট ২০৩০: আইসিটি ফর দ্য সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট গোলস ( এসডিজি)’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এ বছর দিবসটি পালিত হচ্ছে। বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ এর কারণে দিবসটি প্রতিবছরের ন্যায় উৎসবমুখর পরিবেশে পালন করা সম্ভব না হলেও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদা ও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। প্রথম আন্তর্জাতিক টেলিগ্রাফ কনভেনশন এবং আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (ITU) প্রতিষ্ঠার স্মারক হিসেবে ১৯৬৯ সালের ১৭ মে হতে প্রতি বছর বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস পালিত হয়ে আসছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিপুল সম্ভাবনা এবং একে সমাজ ও অর্থনীতির কল্যাণে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে সকলকে সচেতন করাই দিবসটি উদ্‌যাপনের মূল লক্ষ্য।

            ১৯৭৩ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন বা ITU এর সদস্যপদ লাভ করে। পরবর্তী সময়ে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের ধারাবাহিকতায় ২০০৬ সাল হতে ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

            বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস উপলক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার আজ এক বিবৃতিতে বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) এর মূল উদ্দেশ্য প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই উৎপাদন ও ব্যবহারের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ জীবন ও পরিবেশ সুনিশ্চিত করা। সর্বস্তরের মানুষের কাছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল পৌঁছে দিতে সংযুক্তির কোন বিকল্প নেই। টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত এই সংযুক্তির মূল চালিকা শক্তি। বর্তমান বিশ্বে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও ডিজিটাল ব্যবধান হ্রাসে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির অবদান অনস্বীকার্য। ক্ষুধা ও দারিদ্র থেকে মুক্তি, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসেবা, টেকসই অবকাঠামো, সুপেয় পানি, নবায়নযোগ্য জ্বালানী, নারীর ক্ষমতায়ন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সম্পদের সঠিক ব্যবহার, টেকসই নগর ব্যবস্থাপনা, শান্তি, ন্যয়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান, সর্বোপরি টেকসই উন্নয়নের জন্য অংশীদারিত্ব সুনিশ্চিত করা তথা এসডিজি এর ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তথ্যপ্রযুক্তি সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।

            মন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস  কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষকে সংযুক্ত রাখার প্রয়োজনীয়তাও বেড়েছে। বিশ্বব্যাপী লকডাউনে আবাসিক ইন্টারনেট এর চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নিত্যব্যবহার্য পণ্যের হোম ডেলিভারি , কোভিড-১৯ ও সাধারণ স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য টেলিমেডিসিন সেবা, ওয়ার্ক-ফ্রম-হোম, ভিডিও কনফারেন্স, অনলাইন প্রশিক্ষণ, দূর-শিক্ষণ কার্যক্রম, ভিডিও  স্ট্রিমিং ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণেই-কমার্স, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষাখাত ও আবাসিক ব্যবহারকারীদের জন্য পারস্পরিক সংযুক্তি অপরিহার্য হয়ে ঊঠেছে। এ কারণে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথের চাহিদা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছ। তিনি বলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও এর আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমুহ সফলভাবে এ চাহিদা পূরণ করছে। দেশব্যাপী বিস্তৃত শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে এ সংযুক্তি সুনিশ্চিত হয়েছে।

            মন্ত্রী আরো বলেন, আগামী বছরগুলোতে যে কোন মহামারী প্রতিরোধে সংযোগ চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। প্রচলিত প্রযুক্তির পরিবর্তে উচ্চগতির ফাইবার ভিত্তিক কানেকটিভিটি বৃদ্ধি করতে হবে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে টেলিমেডিসিন সেবা, দূরশিক্ষণ, অনলাইন প্রশিক্ষণ, মহামারী আক্রান্ত এলাকা নির্ধারণ, সামাজিক সুরক্ষা প্রাপ্তির তালিকা তৈরী প্রভৃতি খাতে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ও বিগডাটা প্রয়োগ বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও
ই-কমার্স, আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যান্সিং, ভিডিও স্ট্রিমিং,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বর্ধিত চাহিদা পূরণ করতে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক এর ধারণ ক্ষমতা ও সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে ৫-জি নেটওয়ার্ক এখন সময়ের দাবি। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে ৫-জি প্রযুক্তি চালুর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ৫-জি এর জন্য টেলিকম কর্মকর্তাদের দক্ষ ও সক্ষম করে গড়ে তুলতে হবে। সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবর্তিত জীবন ব্যবস্থার মধ্যে এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অগ্রগামী হবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

#

শেফায়েত/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৯৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ১৭৬৩

বরেণ্য সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের মৃত্যুতে

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের শোক

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

          জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত বরেণ্য সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। 

          শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জানান, 'আজাদ রহমান ছিলেন একাধারে সুরকার, সংগীত শিল্পী, গীতিকবি ও সংগীত পরিচালক। তিনি ছিলেন বাংলাদেশে খেয়াল গানের পুরোধা ব্যক্তিত্ব। 'জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো' সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের সুরকার আজাদ রহমানের মৃত্যুতে দেশ একজন সময়ের শ্রেষ্ঠ সংগীতজ্ঞকে হারালো। তাঁর মৃত্যু দেশ ও জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।'

          অন্য এক শোকবার্তায় সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

          উল্লেখ্য, সংগীত পরিচালক আজাদ রহমান (৭৬) আজ বিকালে রাজধানীর শ্যামলীস্থ বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছিলেন।

#

ফয়সল/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৯২২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর :  ১৭৬২

জাতীয় হকি দলের সাবেক অধিনায়ক কামালের বাবার মৃত্যুতে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

          জাতীয় হকি দলের এবং প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব উষা ক্রীড়া চক্রের সাবেক অধিনায়ক রফিকুল ইসলাম কামালের পিতা হাজী মোঃ নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। 

          প্রতিমন্ত্রী এক শোক বার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 

#

আরিফ/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ১৭৬১

২৭ মে পর্যন্ত বাড়লো মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমের সময়

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে):

          করোনা পরিস্থিতিতে মৎস্য, পোল্ট্রি ও ডেইরি খাতের সংকট মোকাবেলায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমের (টেলিফোন নম্বর-০২ ৯১২২৫৫৭) সময় ৫ম ধাপে বাড়িয়ে আগামী ২৭ মে পর্যন্ত করা হয়েছে।

          আজ কন্ট্রোল রুমের সময় বৃদ্ধি সংক্রান্ত অফিস আদেশ জারী করেছে মন্ত্রণালয়।

          অফিস আদেশে কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত থেকে দায়িত্ব পালন-সহ প্রধান সমন্বয়কের ভূমিকা  পালনের  জন্য প্রতিদিন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব  প্রদান করা হয়েছে। একই আদেশে  মৎস্য  অধিদপ্তর  ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের একজন করে কর্মকর্তাকে দৈনিক কন্ট্রোল রুমে দায়িত্ব প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আর এ কাজে সার্বিক সহযোগিতার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালককে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

          উল্লেখ্য, করোনা সংকটে গত ৪ এপ্রিল থেকে মৎস্য, পোল্ট্রি, ডেইরি খাতের সংকট মোকাবিলা এবং প্রাণিজ আমিষের সরবরাহ সচল রাখার লক্ষ্যে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম-সহ পোল্ট্রি, পশু ও মৎস্য খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ উৎপাদন, পরিবহন এবং বিপণনে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে কন্ট্রোল রুম চালু করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

          করোনা পরিস্থিতিতে কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে সাপ্তাহিক ও সাধারণ ছুটির দিনে মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা, মাঠ পর্যায়ের অফিস এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের সাথে সমন্বয় করা হচ্ছে। প্রতিদিন টেলিফোনে প্রাপ্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উদ্যোক্তা ও খামারীদের বিভিন্ন অভিযোগ ও সমস্যা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর-সংস্থার সাথে যোগাযোগ করে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করা হচ্ছে এবং তা মন্ত্রণালয়েকে অবহিত করা হচ্ছে। এতে করে উদ্যোক্তা ও খামারীরা উপকৃত হচ্ছেন। তাছাড়া সারাদেশে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে দুধ, ডিম, পোল্ট্রি ও মাছ বিক্রির তথ্য প্রতিদিন কন্ট্রোল রুম থেকে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হচ্ছে। 

#

ইফতেখার/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৯১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর :  ১৭৬০

ঢাকায় দুইশ’ শয্যার কোভিড-১৯ প্রাইভেট হাসপাতাল উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

            আজ রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে হাসপাতালটির নবনির্মিত কোভিড ডেডিকেটেড ২০০ শয্যার আইসোলেশন ভবনটি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক। আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান ড. আনোয়ার হোসেন খান, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খান উদ্বোধনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।

            অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ ২’শ বেডের আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজটি দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এই হাসপাতালে সম্পুর্ণ নতুন ২০০টি বেড, ১০টি আইসিইউ, ১০টি এইসডিও ও ৫টি ভেণ্টিলেটর রয়েছে। এর পাশাপাশি কোভিড-১৯ টেস্টের জন্য এখানে পিসিআর মেশিনেরও ব্যাবস্থা করা হয়েছে। মাত্র ১৯ দিনে হাসপাতালটি প্রস্তুত করে দিয়ে কর্তৃপক্ষ সরকারের কাজ সহজ করে দিয়েছে। এটি নিয়ে ঢাকায় এখন ১৪টি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল স্থাপন করা হলো। এই হাসপাতালগুলির মাধ্যমে ঢাকায় বর্তমানে অন্তত ১৫-২০ হাজার মানুষের চিকিৎসার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। এর পরও প্রয়োজন হলে সরকারের আরো বেডসংখ্যা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনাও হাতে আছে।’

            দেশে কোভিড নিয়ন্ত্রণে সরকার সাধ্যমতো সবরকমের কাজই করে যাচ্ছে। পরীক্ষার সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে, ৪২টি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে, ২০ লাখেরও বেশি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, এক লাখেরও বেশি টেস্টিং কিটস সংগ্রহে রাখা আছে,মাত্র ১০ দিনেই নতুন ৭০০০ হাজার চিকিৎসক-নার্স নিয়োগ দেয়া হয়েছে, বেশকিছু টেকনোলজিস্ট নিয়োগের কাজ চলমান রয়েছে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিকিৎসক, নার্স-সহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে বলেও স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে জানান। এর পাশাপাশি দেশে প্লাজমা থেরাপি-সহ উন্নত বিশ্বের কোভিড ওষুধ রেমিডিসিনও দ্রুত প্রয়োগের চিন্তাভাবনা সরকারের মাথায় নেয়া আছে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

            অনুষ্ঠান শুরুর আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঘুরে ঘুরে হাসপাতালটির বিভিন্ন কোভিড ইউনিট পরিদর্শন করেন ও সন্তোষ প্রকাশ করেন।

            আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর, বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশনের সভাপতি মুবিন খান ও আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এখলাসুর রহমান প্রমুখ।

#

মাইদুল/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৮২৮ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                                        নম্বর : ১৭৫৯

আম, লিচু ও অন্যান্য মৌসুমি ফল বিপণনে মতবিনিময় সভা

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বর্তমানে বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রভাবে বাংলাদেশের শাকসবজি ও মৌসুমি ফলসহ কৃষিপণ্যের পরিবহন এবং বাজারজাতকরণে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এসব বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

কৃষিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে করোনা উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আম, লিচু-সহ মৌসুমি ফল এবং কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে অনলাইনে (জুম প্ল্যাটফর্মে) মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

            এ সভায় কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্‌রিয়ার আলম, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনা‌ইদ আহ্‌মেদ পলক, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. আ ফ ম রুহুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সংসদ সদস্য ডা. সামিল উদ্দিন আহম্মেদ শিমুল, কৃষি ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ এবং জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন। সভাটি সঞ্চালনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান।

কৃষিমন্ত্রী জানান, আজকের সভায় পাওয়া সুপারিশ অনুযায়ী:

  • হাওরে ধান কাটা শ্রমিকদের যেভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পাঠানো হয়েছে, তেমনি অন্যান্য জেলা হতে ব্যবসায়ী, আড়তদার ও ফড়িয়াদের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করা, প্রয়োজনে তাদেরকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রত্যয়নপত্র প্রদান ও নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
  • মৌসুমি ফল এবং কৃষিপণ্য পরিবহণে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ট্রাক ও অন্যান্য পরিবহনের অবাধে যাতায়াত নির্বিঘ্ন করা, পরিবহণের সময় যাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর  মাধ্যমে কোনরূপ হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
  • বিআরটিসির ট্রাক ব্যবহারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
  • স্থানীয়ভাবে ব্যাংকের লেনদেনের সময়সীমা বাড়ানোর অনুরোধ করা হবে।
  • পার্সেল ট্রেনে মৌসুমি ফল এবং কৃষিপণ্য পরিবহণের আওতা বাড়ানো, হিমায়িত ওয়াগন ব্যহার করা যায় কি না তা বিবেচনা করা হবে।
  • ফিরতি ট্রাকের বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল হ্রাসের অনুরোধ করা হবে।
  • ত্রাণ হিসেবে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীতে আম, লিচুসহ মৌসুমি ফল অন্তর্ভুক্ত করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়-সহ সংশ্লিষ্টদের নিকট অনুরোধ জানানো হবে।
  • অনলাইনে এবং ভ্যানযোগে ছোট ছোট পরিসরে কেনাবেচার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
  • প্রাণ, একমি, ব্র্যাক-সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় প্রতিষ্ঠান যারা কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত করে জুস, ম্যাঙ্গোবার, আচার, চাটনি প্রভৃতি তৈরি করে, তাদেরকে এ বছর বেশি বেশি আম-লিচু কেনার অনুরোধ জানানো হয়েছে। তারা এ বছর বেশি করে আম কিনবেন বলে জানিয়েছেন।
  • মৌসুমি ফলে যেন কেমিকেল ব্যবহার করা না হয় সেজন্য জেলা প্রশাসন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সমন্বিতভাবে মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করাসহ ‌সুপারিশগুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।  

এছাড়া এ সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংস্থা প্রধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, দিনাজপুর ও সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক, দেশের শাকসবজি ও ফলমূল রপ্তানিকারক সমিতি, সুপারশপ মালিক সমিতি, আম-লিচু চাষি, ব্যবসায়ী ও আড়তদার এবং সংশ্লিষ্ট এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ সংযুক্ত ছিলেন।

#

কামরুল/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৮১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৫৮

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় আজ পর্যন্ত ১ লাখ ৬২ হাজার ৮১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৯১ কোটি ৪৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে । ‌

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৯৩০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০ হাজার ৯৯৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৩১৪ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ৭৮২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২২ লাখ ১৭ হাজার ৩৩৯টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, তার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত  মোট বিতরণ করা হয়েছে ১৮ লাখ ৭১ হাজার ৬৬টি এবং মজুত আছে ৩ লাখ ৪৬ হাজার ২৭৩টি।

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬১৭টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ১৬৫ জনকে।

          আশকোনা হজ ক্যাম্পে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় ৪০০ জন এবং BRAC Learning Center এ ৬০০ জন, উত্তরা দিয়াবাড়ীতে ১২০০ জন, সাভারের BPATC তে ৩০০ জন এবং যশোর গাজীর দরগা মাদ্রাসায় ৫৫৩ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বর্তমানে আশকোনা হজ ক্যাম্পে মোট ১০১ জন, BRAC Learning Center এ ৩ জন এবং যশোর গাজীর দরগা মাদ্রাসায় ২৬১ জন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ।

#

তাসমীন/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৭৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৫৭

নির্বাচনী এলাকায় ১০ হাজার মানুষকে ঈদ উপহার দিচ্ছেন আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

          ব্যক্তিগত টাকায় নিজ সংসদীয় এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা ও আখাউড়া উপজেলার ১০ হাজার মানুষকে  ঈদ উপহার হিসেবে কাপড় দিচ্ছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।


          গতকাল (শুক্রবার) কসবা উপজেলার কসবা পশ্চিম ইউনিয়নে এ ঈদ উপহার বিতরণের কাজ শুরু করা হয় এবং আজ উপজেলার বায়েক ইউনিয়ন ও বিনাউটি ইউনিয়নে তা বিতরণ করা হচ্ছে।


          আইনমন্ত্রীর পক্ষে কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট রাশেদুল কাওছার ভূঁইয়া জীবন স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে এসব ঈদ উপহার বিতরণ করছেন।


          ঈদ উপলক্ষে মন্ত্রী ব্যক্তিগত টাকায় শাড়ি, লুঙ্গি-সহ অন্যান্য পোশাক বিতরণ করছেন। কসবা ও আখাউড়ার ১০ হাজার মানুষ এ উপহার পাবেন। প্রায় ৪১ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব পোশাক ইতিমধ্যেই কেনা হয়েছে। কসবা উপজেলায় ২৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং আখাউড়া উপজেলায় ১৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার পোশাক বিতরণ করা হবে।


#

রেজাউল/মাহমুদ/মাহফুজ/রেজাউল/২০২০/১৭৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৭৫৬

সরকারের যথোপযুক্ত ব্যবস্থাতেই দেশে করোনায় মৃত্যুহার অনেক দেশের চেয়ে কম

                                                                           -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

            ‘শেখ হাসিনার সরকারের যথোপযুক্ত ব্যবস্থাতেই বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুহার বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে কম, যা তথ্য-উপাত্তই বলে দেয়’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

            ওয়ার্ল্ডোমিটার উপাত্ত উদ্ধৃত করে তিনি এসময় বলেন, 'বাংলাদেশে করোনাশনাক্ত রোগীদের ১.৪৮ শতাংশ মৃত্যুবরণ করেছে, যা ভারতে ৩.২ এবং পাকিস্তানে ২.১৪ শতাংশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ মৃত্যুহার শতকরা ৫.৯৬, যুক্তরাজ্যে ১৪.৩৬, স্পেনে ১০ এবং ইটালিতে ১৪.১১ শতাংশ। এ তথ্য-উপাত্তই বলে দেয়, দেশে করোনায় মৃত্যুহার প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে তো বটেই, ইউরোপ- আমেরিকার দেশগুলো থেকেও অনেক কম।'

            আজ ঢাকায় তথ্যমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবদানকালে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী'র 'সরকার মানুষ বাঁচাতে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি' মন্তব্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এ পরিসংখ্যান তুলে ধরে তার জবাব দেন। ড. হাছান বলেন, 'বিশ্বব্যাপী সরকারের প্রশংসা হলেও বিএনপি শুধু সরকারের পদক্ষেপগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করা ও প্রশংসার বদলে সমালোচনায় প্রতিদিন মিথ্যাচারে ব্যস্ত।'

            এ সময় 'গবেষণা সংস্থার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্যপ্রচার হচ্ছে'- এ বিষয়ে মন্তব্য চাইলে তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, 'আমরা দেখতে পাই, যখন দেশে কোনো দুর্যোগ দেখা দেয় বা মানুষ কোনো বিপদে পড়ে, কিছু নিয়ে শংকা-আশংকায় থাকে, তখন কিছু নতুন নতুন গবেষণা সংস্থা গজিয়ে ওঠে।'

            ‘এগুলোকে অন্য সময় আর দেখা যায় না বা এরা কোনো গবেষণাও করে না’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সরকারের সমালোচনা করার জন্য ও বিরোধীদের হাতে সমালোচনার অস্ত্র তুলে দেবার জন্যই এরা মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করে। এ ধরনের মনগড়া রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ গুজব রটনার শামিল এবং আমি আশা করবো,  গুজব রটনার অপরাধ সংঘটন থেকে সবাই বিরত থাকবে,’ বলেন তথ্যমন্ত্রী। 

সেবার মন নিয়ে এগিয়ে আসুন- বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে ড. হাছান

            'বেসরকারি হাসপাতালগুলো এই করোনা মহামারিতে সেবা না দিয়ে বরং বাণিজ্যমুখী আচরণ করছে'- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, 'কিছু কিছু বেসরকারি হাসপাতাল মানুষের সেবায় এগিয়ে এসেছে, তাদেরকে আমি ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই। সেইসাথে এটাও খুব দুঃখজনক যে, অন্য বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল করোনারোগীদের সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে যেভাবে এগিয়ে আসা প্রয়োজন ছিলো, সেভাবে আসেনি।'

            মন্ত্রী বলেন, 'অনেকগুলো হাসপাতাল নিজেরাই অনেকটা বন্ধ রেখেছে। সেখানে কোনো করোনারোগী গেলে সেবা দেয়া তো দূরের কথা, তাকে অন্য কোথাও ঠেলে দেবার চেষ্টা চলছে, যা আমরা প্রতিনিয়ত পত্রিকায় দেখতে পাচ্ছি। এ আচরণ অত্যন্ত অমানবিক, কারণ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয় মানুষকে সেবা দেয়ার জন্য, হাসপাতালের উদ্দেশ্য যদি বাণিজ্য হয়, তাহলে তাকে হাসপাতাল বলা কঠিন।'

            এছাড়াও আমরা দেখছি, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো হাসপাতালকে যখন ভাড়া নেবার কথা বলা হয়, তখন অস্বাভাবিক অর্থ দাবি করা হয়, বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, ২০০ বেডের একটি হাসপাতাল মাসে ১৭ কোটি টাকা দাবি করেছে, এবং একইসাথে ডাক্তার-নার্সদের থ

2020-05-16-21-07-6711f7f2c6265217c4000957618ec694.docx 2020-05-16-21-07-6711f7f2c6265217c4000957618ec694.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon