Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২১ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৭৮৩
 
মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ চলছে 
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) : 
 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নলকূপ ও স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করছে। 
 
এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রে ২ হাজার ১ শত ৯০টি নলকূপ এবং ৪ হাজার ৪ শত ২৮টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে। 
উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রগুলোতে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।
 
চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারমূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব রিজার্ভার থেকে মিয়ানমার নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ১০ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১২ লাখ মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশরোধে ইতোমধ্যে ৫১ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে। এগারটি আশ্রয়কেন্দ্রে মহিলাদের জন্য ৪ ইউনিট বিশিষ্ট প্রতি কেন্দ্রে ১০টি করে ১১০টি বা ৪৪০ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ২০০ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ করা হয়েছে।
 
#
 
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/২০৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭৮২
 
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :  
 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
 
উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ৩৮ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৫৫ ট্রাকের মাধ্যমে ২০৪ মেট্রক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার ৯ শত ৬০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ১০ হাজার ৮ শত ২২ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ৩ হাজার ১ শত ৫০ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ২ হাজার ৫ শত পিস পোশাক, ৬ হাজার ৯ শত ৬০ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
 
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজারের ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ৯৩২ মেট্রিক টন চাল, ৮৩ মেট্রিক টন ডাল, ৯৯ হাজার ২৯ লিটার তেল, ৬৭ মেট্রিক টন লবণ, ৮৮ মেট্রিক টন চিনি, ৯ হাজার ৪ শত ৮ কেজি আটা, ৮১ হাজার ৮ শত ৭০ কেজি গুঁড়োদুধ, ২৫ কেজি মুড়ি, ১৪ হাজার ৯ শত পিস ও ৪৮৯ বান্ডেল কম্বল, ৫১১টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।   
 
#
 
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/২০৩০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭৮১
 
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :  
 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
 
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ২২ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ৪৯ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৪ শত ৭১ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ জন পুরুষ, ৯ শত ২৭ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৯ শত ২৮ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ৬২ জন পুরুষ, ৪ শত ৭৮ জন মহিলা মিলে ৯ শত ৪০ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৪ শত ১৪ জন পুরুষ, ১ হাজার ২ শত ৪৬ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৬ শত ৬০ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২৭ জন পুরুষ, ৯ শত ৩৭ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৯ শত ৬৪ জন, লেদা ক্যাম্পে ৭ শত ৬০ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ২৯ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৮ শত ৮৯ জন এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ১১ হাজার ৮ শত ৫২ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ২ লাখ ৪৫ হাজার ৫ শত ৫০ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৫ লাখ ৯১ হাজার। তবে অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
 
#
 
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/২০২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৭৮০
 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ
---সমবায় প্রতিমন্ত্রী 
 
গংগাচড়া (রংপুর), ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :
 
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এই সম্প্রীতি রক্ষায় বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আজ গংগাচড়া উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলার বিভিন্ন পূজাম-পের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্থানীয় জাতীয় পার্টির নেতা মোঃ সামসুল আলম ও মোখলেছারসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ  উপস্থিত ছিলেন। 
প্রতিমন্ত্রী উপজেলার পূজাম-পগুলোতে যাতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় থাকে সে জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেন। তিনি স্থানীয় নেতা-কর্মীদেরকে এ ব্যাপারে সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানান।
পরে প্রতিমন্ত্রী রংপুর জেলার বিভিন্ন পূজাম-প পরিদর্শন ও পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যদের সাথে পৃথক পৃথক সভায় মতবিনিময় করেন।
#
 
আহসান/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২০০১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ২৭৭৯
 
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আবাসস্থল বাংলাদেশ
                      ---পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :
 
পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, হাজার বছর ধরে এ দেশের মানুষ মিলেমিশে নিজ নিজ ধর্ম পালনের পাশাপাশি অন্য ধর্মের প্রতিও শ্রদ্ধা ও সম্প্রীতি প্রদর্শন করে আসছে-এটি আমাদের অহঙ্কার। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শান্তিময় আবাসস্থল এই বাংলাদেশ এবং বর্তমান সরকার এ সম্প্রীতি রক্ষা এবং অসাম্প্রদায়িক ধারা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। 
মন্ত্রী আজ কুমিল্লার ইয়াং ম্যান্স বুদ্ধিস্ট এসোসিয়েশন এবং সংঘরাজ জ্যোতিপাল মহাথেরো ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশ্ব শান্তি প্যাগোডা অনালয়ো-এর শুভ উদ্বোধন এবং কঠিন চীবর দানোৎসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবু তাহের, জেলা প্রশাসক মোঃ জাহাঙ্গীর আলাম, পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন, ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
 
#
 
তৌহিদুল/সেলিম/শেফায়েত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭৫৪ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭৭৮
 
জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) : 
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
 
“দেশে প্রথমবারের মতো ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘সাবধানে চালাবো গাড়ি, নিরাপদে ফিরবো বাড়ি’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ পুনর্গঠনে যুদ্ধবিধ্বস্ত সড়ক অবকাঠামো স্বল্প সময়ের মধ্যে মেরামত ও পুনর্নির্মাণ করে সুষ্ঠু যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী মহাসড়ক অবকাঠামো নির্মাণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। বিভিন্ন মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করা হয়েছে, নতুন নতুন রাস্তা, ব্রিজ-কালভার্ট, ফ্লাইওভার ও ওভারপাস নির্মাণ, পুনর্নির্মাণ ও মেরামত করা হয়েছে। আমরা টেকসই, নিরাপদ ও মানসম্মত সড়ক অবকাঠামো এবং সমন্বিত আধুনিক গণপরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছি।
টহরঃবফ ঘধঃরড়হং উবপধফব ড়ভ অপঃরড়হ ভড়ৎ জড়ধফ ঝধভবঃু ২০১১-২০২০ এবং জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (ঝউএং) ২০৩০-এর অনুসমর্থনকারী হিসাবে এড়ধষ-৩.৬ অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০২০ সালের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতের সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এ লক্ষ্যে অপঃরড়হ চষধহ প্রস্তুত করে বাস্তবায়নাধীন আছে।
জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস, ২০১৭ উদ্যাপন জনগণের মাঝে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করবে বলে আমি মনে করি। এ উপলক্ষে একটি ক্রোড়পত্র প্রকাশের উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
আমি বিশ্বাস করি, সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা এবং পরিবহণ সংশ্লিষ্ট সংগঠনসমূহ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে অচিরেই এ দেশে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। 
আমি দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭৩৮ ঘণ্টা  
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৭৭৭
 
জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
 
ঢাকা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর ) :    
 
 
         রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“সাবধানে চালাবো গাড়ি, নিরাপদে ফিরবো বাড়ি” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশে ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস-২০১৭’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটি উপলক্ষে আমি গাড়ি চালক-মালিক-যাত্রী-পথচারী-শ্রমিক-কর্মচারীসহ সড়ক পরিবহণ ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
উন্নত যোগাযোগ অবকাঠামো এবং পর্যাপ্ত পরিবহণ সেবা টেকসই অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। বর্তমানে সড়কপথে মোটরযানের সংখ্যা, যাত্রী এবং যানবাহনের গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় সড়ক নিরাপত্তার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বলতে গেলে সড়ক দুর্ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন কেউ না কেউ অকালে প্রাণ হারাচ্ছেন সড়কে, মহাসড়কে। সরকার সড়ককে নিরাপদ করতে একমুখী চলাচল, জাতীয় মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ, সড়ক ডিভাইডার নির্মাণ, ঝুঁকিপূর্ণ বাঁককে সরলীকরণ, সতর্কীকরণ সাইনবোর্ড, চালকদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন উদ্যোগ  ও কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তা সত্ত্বেও মহাসড়কে গাড়ি চালকদের প্রতিযোগিতা, অদক্ষতা, ওভারলোডিং, চালকের পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও প্রশিক্ষণের অভাব, পথচারীদের ট্রাফিক আইন না মানা, আইনের যথাযথ প্রয়োগের অভাব ও সামাজিক অসচেতনতাসহ বিভিন্ন কারণে সড়ক দুর্ঘটনা অনেক যাত্রীর জীবন কেড়ে নিচ্ছে। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি গাড়িচালক, মালিক, সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠন, পথচারী, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সকলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে-এ প্রত্যাশা করি।
সময়ের চেয়ে জীবন মূল্যবান। সড়ক দুর্ঘটনায় অকালে মূল্যবান জীবন ঝরে যাক তা কেউ চায় না। তাই সড়ককে নিরাপদ ও আরামদায়ক করার পাশাপাশি বিকল্প যানবাহনের যুৎসই পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
আমি ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস-২০১৭” উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
 
আজাদ/সেলিম/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭৭৬
 
জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা
 
ঢাকা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :  
 
২১শে অক্টোবর জাতীয় বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ২০১৭ সাল প্রতিষ্ঠার ‘রজতজয়ন্তী’ উপলক্ষে আজ সারাদেশে কলেজসমূহে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে ‘শিক্ষা নিয়ে গড়ব দেশ’ এই স্লোগানসহ অভিন্ন ব্যানারে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। 
 
জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ রাজধানীর সিদ্ধেশ^রী গার্লস কলেজ আয়োজিত বর্ণ্যাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রায় যোগ দেন। এতে কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি এ এস মাহমুদ, সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীকসহ বিপুলসংখ্যক শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। শোভাযাত্রাটি বেইলি রোড, অফিসার্স ক্লাব হয়ে পুনরায় সিদ্ধেশ^রী গার্লস কলেজে গিয়ে শেষ হয়। অপরদিকে প্রো-উপাচার্য প্রফেসর ড. মশিউর রহমান রাজধানীর তেজগাঁও কলেজ, প্রফেসর ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু মিরপুর কলেজ, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর নোমান উর রশীদ আলহাজ মকবুল হোসেন কলেজ আয়োজিত শোভাযাত্রায় যোগ দেন। 
 
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও রজতজয়ন্তী উপলক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে ২৫ ও ২৬শে অক্টোবর গাজীপুর ক্যাম্পাসে আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনাসভা, স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
 
#
 
ফয়জুল/সেলিম/শেফায়েত/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭১৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৭৫
 
ফাদার মারিনোর মৃত্যুতে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :
 
বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিক ও মুক্তিযোদ্ধা ফাদার মারিনো রিগনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক।
 
আজ এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, অসুস্থ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা দেওয়ার মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ফাদার মারিনোর অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। এসময় তিনি এদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ফাদার মারিনো রিগনের অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।    
 
ইসমাত আরা সাদেক ফাদার মারিনো রিগনের আত্মার শান্তি কামনা করেন। 
 
#
 
মাসুম/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭১০ ঘণ্টা
  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৭৭৪
 
গুচ্ছগ্রাম তৈরি করে গৃহহীনকে পুনর্বাসন করার নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর 
 
পাবনা, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ গৃহহীনদের জন্য পাবনা জেলার অভ্যন্তরে গুচ্ছগ্রাম নির্মাণের জায়গা নির্বাচন করার জন্য পাবনা জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছেন। পাবনা জেলায় ১ হাজার গৃহহীন পুনর্বাসন করার মতো খাসজমি খুঁজে বের করে গুচ্ছগ্রাম তৈরির নির্দেশ দেন।
ভূমিমন্ত্রী আজ পাবনা সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসক ও জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসককে এ নির্দেশ দেন।   
গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প-২য় পর্যায়ের আওতায় প্রতি গৃহহীন পরিবারের জন্য থাকছে বিনামূল্যে ৩ থেকে ৮ শতাংশ ভূমিসহ ৩০০ বর্গফুটের ফ্লোর স্পেসবিশিষ্ট আরসিসি পিলারসহ দুই কক্ষের ঘর, নিরাপদ সুপেয় পানির জন্য নলকূপ, ৫ রিংবিশিষ্ট স্যানিটারি ল্যাট্রিন ও মাল্টিপারপাস কমিউনিটি হল। 
ভূমিমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে ২০১৪ জানুয়ারি থেকে ২০১৭ জুন পর্যন্ত ৮৪ হাজার ৭৩টি ভূমিহীন পরিবারকে ৪১ হাজার ৭০৫ একর কৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। জনগণ এখন সহজেই নামজারি, জমাভাগ, ভূমি উন্নয়ন কর, জমির নকশা ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে পারছে। সারাদেশে ভূমি অফিসগুলোর আধুনিকায়ন অবকাঠামোর উন্নয়ন কাজ চলছে। কৃষি, অকৃষি, জলাভূমি, বনভূমি, পাহাড়, শিল্পাঞ্চলে ভাগ
করে ল্যান্ড জোনিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে গৃহহীনদের জন্য খাসজমিতে ঘর নির্মাণ করে তাদের পুনর্বাসন ও ভূমিহীনদের খাসজমি প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। গুচ্ছগ্রাম ও চর উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় বরাদ্দকৃত সুবিধাভোগী ভূমিহীনের আয়বর্ধক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ এবং ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদানে সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক থাকার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
 
#
 
রেজুয়ান/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭১০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৭৩
 
                   বধ্যভূমিতে একই রকম স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে
    ---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
 
নীলফামারী, ৬ কার্তিক (২১ অক্টোবর) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, সারাদেশে সব বধ্যভূমিতে একই রকম স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে যাতে মানুষ দেখে সহজে চিনতে ও বুঝতে পারে। ইতোমধ্যে ৩৬০টি বধ্যভূমির তালিকা করা হয়েছে। মন্ত্রী আজ নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ভবন উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে নিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্রয়োজন। তাই মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এবং পরিবারকেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন,  মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়া হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের উপজেলা সদরের ব্যাংকে গিয়ে কষ্ট করে টাকা তুলতে হবে না। এলক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
সভায় সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার, ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মোঃ শাহীনুর আলম,  উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল হাকিম ও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় প্রায় ২ কোটি তেইশ লাখ টাকা ব্যয়ে ভবনটি নির্মাণ করা হয়। পরে মন্ত্রী একই জেলার জলঢাকা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনও  উদ্বোধন করেন। ১ কোটি একাশি লাখ টাকা ব্যয়ে এ কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়।
 
#
মারুফ/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭৫৮ ঘণ্টা
 
 

 

 

 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon