Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী ০৩/০৩/২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৮৫৬
 
রেজিস্ট্রি অফিসে দুর্নীতির দুষ্ট চক্র ভেঙে ফেলার নির্দেশ
                                           --- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
সাবরেজিস্ট্রি ও জেলা রেজিস্ট্রি অফিসগুলোতে দুর্নীতির দুষ্ট চক্র ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। সাবরেজিস্ট্রিার ও জেলা রেজিস্ট্রিারদের এ নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেছেন, এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কোন ছাড় দেওয়া হবে না। 
আজ ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে নিবন্ধন অধিদপ্তরে স্বচ্ছতা ও জনবান্ধব পরিসেবা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। 
আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা নিজেরা মাঠ পর্যায়ে চাকরি করেন। তাই দুর্নীতির সিন্ডিকেট ভাঙতে অবশ্যই আপনাদেরকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে প্রতিবন্ধকতা এলে আমি সহযোগিতা করবো। তিনি বলেন, জনগণকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। সুস্থ সমাজের পূর্বশর্ত দুর্নীতিমুক্ত সমাজ। 
মন্ত্রী বলেন, আপনাদের সম্মান যত বৃদ্ধি করা হবে মানুষের চাহিদা কিন্তু ততই বাড়বে। এই চাহিদা পূরণ করা এবং এই সম্মান বজায় রাখতে গেলে আপনাদের সকলকে দুর্নীতিমুক্ত হতেই হবে। এটা আপনাদের যদি মাইন্ড সেটে থাকে তাহলে অনেক সমস্যাই সমাধান হবে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্নীতির ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করতে সহজ হবে। 
তিনি বলেন, নিবন্ধন পরিদপ্তরকে অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়েছে। জেলা রেজিস্ট্রারদের গাড়ি প্রদানের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, নতুন সাবরেজিস্ট্রি অফিস ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। অফিসগুলোর ক্যাটাগরি পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। বদলির ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হয়েছে। কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রায় একশভাগ বৃদ্ধি করা হয়েছে। নকল নবীসদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হয়েছে প্রয়োজনে আরো বৃদ্ধি করা হবে। তারা যাতে প্রতিমাসে পারিশ্রমিক পান সে ব্যবস্থাও করা হয়েছে। শূন্যপদে ১৫০ জন সাবরেজিস্ট্রার নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এ সময় তিনি নিবন্ধন কর্মকর্তাদের যুক্তিসঙ্গত দাবি পূরণ করার আশ^াস দেন। কিন্তু অযৌক্তিক দাবি পূরণ করবেন না বলে জানান। 
নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক খান মোঃ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হক, যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা বক্তৃতা করেন। 
#
 
রেজাউল/মমিনুল/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২১৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৮৫৫

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রকৌশলীদের সহযোগিতা অপরিহার্য

                                                -- পরিকল্পনামন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ ২০১৯) :

          বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের অবদানের প্রশংসা করে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সরকার অবকাঠামো উন্নয়নে যে বিশাল কর্মযজ্ঞে হাত দিয়েছে তার সাফল্য পেতে প্রকৌশলীদের সহযোগিতা অপরিহার্য।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৫৯তম কনভেনশন উপলক্ষে ‘প্রকৌশলী এম এ জব্বার  স্মারক বক্তৃতা’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

          পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে যে বিশাল পরিবর্তনের হাওয়া বইছে তার অগ্রভাগে রয়েছেন প্রকৌশলীরা। এই পরিবর্তনের বিশাল অংশে আছে অবকাঠামোগত উন্নয়ন যা সম্পাদন করেন আপনারা। কেননা এর পরিকল্পনা, নকশা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও মূল্যায়ন সব কাজে আপনারা জড়িত।

          তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি বাড়ছে, রাজস্ব আহরণ বাড়ছে । এভাবে প্রতি বছর, প্রতি দশকে আমাদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে। আমরা বাড়তি রাজস্ব পাব, বাড়তি অর্থ পাব, সেটা দিয়ে পর্যায়ক্রমে আমাদের  বদ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ (ডেল্টা প্লান )বাস্তবায়ন করতে পারব । এ ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে আপনাদের ।

          বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০-এ দেশকে ছয়টি হটস্পটে বিভক্ত করা হয়েছে। এর একটি উপকূলীয় অঞ্চল। এই অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন ও ডেল্টা প্লান বাস্তবায়নে বেশকিছু সমস্যা ও করণীয় তুলে ধরে অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইইবি’র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান।

          আইইবি’র সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন  আইইবি’র প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর ও সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মনজুর মোর্শেদ ।

#

শাহেদ/মমিনুল/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৮৫৪

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে সবাইকে যত্নশীল হতে হবে

                                  -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ ২০১৯):

          গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে সমন্বিত একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থায় দায়িত্বশীলতা, মানবিকতা, নৈতিকতা ও মূল্যবোধকে জাগ্রত করতে হবে। সে বিষয়ে সবাইকে যত্নশীল হতে হবে

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের ৫৯তম কনভেনশন উপলক্ষে ড. প্রকৌশলী এম এ রশীদ স্মারক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।

          প্রকৌশলীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের নাগরিকরা দেশের বাইরে, নাসা থেকে শুরু করে অন্যান্য জায়গায় যে ভূমিকা রাখছে, সে ভূমিকায় তাঁরা বাংলাদেশকে উজ্জীবিত করছে। তাঁরা সেখানে বাংলাদেশের অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করছেন, বাংলাদেশের পরিসর, পরিধিকে তারা উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

          মন্ত্রী বলেন, ‘গ্রামের প্রত্যন্ত ও তৃণমূল মানুষ তথ্যপ্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে প্রযুক্তির বিকাশের ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের অবদান অনন্য। প্রতিটি সেক্টরে প্রকৌশলীদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থাপনার উন্নয়নের যে সূচক, এই সূচকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অনেক প্রকৌশলীই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে টিমওয়ার্কে কাজ করছেন। এ কাজের গতিকে বৃদ্ধি করতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে সকল প্রকার সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত আছি।’

          অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার শামীস জেড বসুনিয়া এবং অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের সভাপতি প্রকৌশলী আবদুস সবুর এবং সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ।

#

 

ইফতেখার/মমিনুল/ফারহানা/সঞ্জীব/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৮৫৩
 
আন্তর্জাতিকভাবে পাটপণ্যের বাজার তৈরির প্রত্যাশা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীর
 
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
বিশ্ববাজারে জায়গা করে নিতে বহুমুখী পাটপণ্যের আরো বেশি প্রসার ঘটাতে হবে বলে মনে করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনি বলেন, এজন্য  সরকারের পক্ষ থেকে দেশীয় উদ্যোক্তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করা হবে। উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করা হলে তারা আরো নতুন নতুন বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ হবেন। সঠিকভাবে কাজ করলে আন্তর্জাতিকভাবে বহুমুখী পাটপণ্যের বাজার তৈরি করা সম্ভব।
আজ রাজধানীর মনিপুরী পাড়ায় জুট ডাইভারসিফিকেশন প্রমোশন সেন্টারে (জেডিপিসি) এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পাটমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্ব এখন প্লাস্টিককে বর্জন করছে। ধীরে ধীরে বিশ্বব্যাপী পাটের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। জেডিপিসি’র উদ্যোক্তাদের ওপর বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আস্থা আছে। পাট দিয়ে এখন সব রকমের পণ্য তৈরি হচ্ছে। পাটের বাজার ধরতে হলে বহুমুখী পাটপণ্যকে কাজে লাগতে হবে। প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার বর্জন করে পাটপণ্যের দিকে যেতে হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পাটপণ্য ব্যবহার করলেই পরিবেশ সুরক্ষিত থাকবে।
মন্ত্রী বলেন, পাটপণ্য প্রদর্শনের জন্য স্থায়ীভাবে জায়গা দিলে ক্রেতা বা সাধারণ মানুষ বহুমুখী পাটপণ্য সম্পর্কে জানতে পারবে। এভাবে অভ্যন্তরীণ বাজার বাড়বে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, পাটপণ্য ভ্যাটমুক্ত রয়েছে। ভবিষ্যতেও যাতে ভ্যাটমুক্ত থাকে সে লক্ষ্যে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবে।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মিজানুর রহমান, বহুমুখী পাটপণ্যের উদ্যোক্তা ও জেডিপিসির শীর্ষ কর্মকর্তারা মতবিনিময়ে অংশ নেন।
মতবিনিময় সভা শেষে মন্ত্রী জেডিপিসি সেন্টারে অবস্থিত বহুমুখী পাটপণ্যের বিক্রয় কেন্দ্র ঘুরে দেখেন। 
#
 
সৈকত/মমিনুল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২০৫৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৮৫২
 
অদূর ভবিষ্যতে রাজউক হবে সমৃদ্ধ ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠান
                                 --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘অদূর ভবিষ্যতে রাজউক হবে সমৃদ্ধ ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠান, যেখানে কেউ কোনো রকম হয়রানির শিকার হবেন না, কেউ কোনো রকম অভিযোগ করবে না’। আজ ঢাকায় রাজউক অডিটোরিয়ামে উত্তরা ১৮ নং সেক্টর উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্পের ‘এ’ ব্লকে ফ্ল্যাট বরাদ্দ প্রাপকদের আইডি প্রদান সংক্রান্ত ৩য় লটারি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে উত্তরা এপার্টমেন্ট প্রকল্পের বরাদ্দপ্রাপ্ত ৭৯৭ জনকে ফ্ল্যাট আইডি প্রদান করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় সরকারি উদ্যোগে আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। যাতে কোন মানুষ আর আবাসনহীন না থাকে। প্রান্তিক, নিম্ন-মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত সকলের জন্য আবাসনের ব্যবস্থা করা আমাদের অঙ্গীকার। সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা অবিরাম কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশের ইতিহাসে আবাসন খাতে এত বড় প্রকল্প আর কেউ কখনো গ্রহণ করেনি।
মন্ত্রী বলেন, আবাসন হবে পরিকল্পিত ও পরিবেশবান্ধব। তিনি মন্ত্রণালয়ের সকল দপ্তর/সংস্থাকে দায়িত্বশীল ও সচ্ছতার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, কোনভাবেই কোনো নাগরিক যেন অনিয়ম বা হয়রানির শিকার না হয়, এটা নিশ্চিত করতে হবে। 
তিনি আরো বলেন, আমরা সেবা সহজীকরণ করছি, যাতে দীর্ঘসূত্রিতা থেকে বেরিয়ে আসা যায়। আশা করি ১ মে থেকে আমরা সম্পূর্ণ অটোমেশন অর্থাৎ অনলাইন পদ্ধতিতে চলে যাবো। ডিজিটাল পদ্ধতিতে সকল সেবা পাওয়া যাবে। 
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মোঃ আবদুর রহমান এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আখতার হোসেন। এছাড়া রাজউকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বরাদ্দপ্রাপ্ত ফ্ল্যাট প্রাপকগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
 
ইফতেখার/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৮৫১
 
বাউল গানের মূলমন্ত্র অসাম্প্রদায়কি চেতনা 
                              --- তথ্যমন্ত্রী 
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাউল গানের মূলমন্ত্র অসাম্প্রদায়কি চেতনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন এবং তিনি বাউল গান পছন্দ করতেন, সম্মান করতেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বাউল গানকে সম্মান করেন। রাষ্ট্র এবং জনগণের কাছেও বাউল গান একইভাবে সমাধৃত।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক বাউল উৎসবের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বক্তৃতার শুরুতেই তথ্যমন্ত্রী চিকিৎসাধীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের জন্য সকলের দোয়া প্রার্থনা করেন। 
উৎসব আয়োজক সংস্থা বাউল তরীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু ও সাবেক সংসদ সদস্য কাজী রোজী বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
আকাশ সংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে নিজস্ব সংস্কৃতিকে রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করে মন্ত্রী বলেন, বাউল গান আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ। এ গান জীবনের কথা বলে, হৃদয়ের গভীরের কথা বলে, অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বলে।
এ সময় বাউল গানের প্রসারে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান মন্ত্রী।
উল্লেখ্য, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের আকস্মিক অসুস্থতার খবরে সকালেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটে যান তথ্যমন্ত্রী। 
#
 
আকরাম/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর :  ৮৫০
 
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের মধ্যমে পরিবেশের সুরক্ষা করতে হবে 
                                            --- পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের মধ্য দিয়েই পরিবেশের সুরক্ষা করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন। বিশ^ বন্যপ্রাণী দিবস-২০১৯ উপলক্ষে বন বিভাগের উদ্যোগে আগারগাঁও বন ভবনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন। বিশে^র বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জাতিসংঘ ৩ মার্চকে বিশ^ বন্যপ্রাণী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘খরভব নবষড়ি ধিঃবৎ : ভড়ৎ ঢ়বড়ঢ়ষব ধহফ ঢ়ষধহঃ’ যার ভাবার্থ করা হয়েছে ‘মানুষ ও ধরিত্রীর প্রয়োজনে জলজ প্রাণী সংরক্ষণে এগিয়ে আসুন।’
মন্ত্রী বলেন, সারাবিশে^ জনসংখ্যাবৃদ্ধি, নগরায়ণ, বন্যপ্রাণী শিকার ও পাচার, বন্যপ্রাণীর অবৈধ ব্যবসা, বন ও বনভূমি হ্রাস এবং পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বন্যপ্রাণীর সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। বাংলাদেশে এক সময় প্রচুর বন্যপ্রাণী ছিল। গত কয়েক দশকের ব্যবধানে দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে একশিঙা, গন্ডার, বারশিঙা, প্যারাহরিণ, রাজশকুন, বাদিহাঁস, গোলাপীশির হাঁস, ময়ূর, মিঠাপানির কুমির ইত্যাদি।
বিশ^ বন্যপ্রাণী দিবসের মূল উদ্দেশ্য বিভিন্ন ধরণের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা। এই দিনটি বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত অপরাধ দমনের জন্য সকলকে অনুপ্রেরণা যোগাবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বন বিভাগ সুন্দরবন সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতরে ৩টি এবং পদ্মা নদীর নগরবাড়ী আরিচা এলাকায় ৩টিসহ মোট ৬টি ডলফিন প্রবণ এলাকা চিহ্নিত করে অভয়ারণ্য ঘোষণা করেছে। এছাড়া কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন ও সোনাদিয়া দ্বীপে সামুদ্রিক কাছিম ও পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে বনবিভাগ কাজ করে যাচ্ছে। পরিযায়ী পাখির সংরক্ষণের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের ভিত্তিতে ঊধংঃ অংরধহ অঁংঃৎধষধংরধহ ঋষুধিু ঘবঃড়িৎশ চধৎঃহবৎংযরঢ় এর সম্মতিক্রমে বাংলাদেশে ২০১১ সালে টাঙ্গুয়ার হাওড়, হাকালুকি হাওড়, হাইল হাওড়, নিঝুম দ্বীপ ও সোনাদিয়া দ্বীপকে ঋষুধিু ংরঃব ঘোষণা করা হয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন বনাঞ্চলে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনাকে অধিকতর গুরুত্ব প্রদান করে ৪১ টি এলাকাকে চৎড়ঃবপঃবফ অৎবধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৭টি জাতীয় উদ্যান, ২০টি  অভয়ারণ্য, ১টি ইকোপার্ক, ২টি বিশেষ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এলাকা ও ১টি মেরিন প্রটেক্টেড এলাকা। ওহ-ংরঃঁ এবং বী-ংরঃঁ অবস্থায় বন্যপ্রাণীর বংশ বিস্তার ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে কক্সবাজার ও গাজীপুরে ২টি সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়েছে। 
প্রধান বন সংরক্ষক শফিউল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী। 
#
 
পাশা/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/ ১৯৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪৯
 
জাতীয় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের তারিখ পরিবর্তন
সপ্তাহ পালিত হবে ১৬ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত
 
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
অনিবার্য কারণে পূর্বঘোষিত ‘জাতীয় জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০১৯’ এর তারিখ পরিবর্তিত হয়েছে। আগামী ১০ থেকে ১৬ মার্চের পরিবর্তে ইলিশ-অধ্যুষিত ৩৬টি জেলায় এ সপ্তাহ পালিত হবে আগামী ১৬ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত। 
সপ্তাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠান হবে আগামী ১৬ মার্চ ভোলা জেলার চরফ্যাশনে। উদ্বোধনের পর সেখানে মৎস্য প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরুর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হবে বর্ণাঢ্য নৌ-র‌্যালি। 
এর আগে আগামী ১৫ মার্চ সপ্তাহের কর্মসূচি তুলে ধরে মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে মৎস্য প্রতিমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করবেন। জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের এবছরের শ্লোগান নির্ধারিত হয়েছে ‘কোনো জাল ফেলবো না, জাটকা-ইলিশ ধরবো না।’ 
সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির মধ্যে সংশ্লিষ্ট ৩৬টি জেলা-উপজেলায় সচেতনতামূলক ভিডিও চিত্র প্রদর্শন, টিভি-রেডিও মোবাইলে প্রচারণা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ঢাকার বিভিন্ন স্থানে জাটকা সংরক্ষণ আইনের প্রচারের পাশাপাশি জালসহ জাটকা ক্রয়-বিক্রয়, বাজারজাতের বিরুদ্ধে ব্যাপক পুলিশি অভিযানসহ সংশ্লিষ্ট এলাকাতে ব্যাপক ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হবে। 
সপ্তাহ পালনের আওতাভুক্ত জাটকা সমৃদ্ধ ৩৬টি জেলা হচ্ছে- ঢাকা, মানিকগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ফরিদপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ভোলা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, বরগুনা, ঝালকাঠি, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খুলনা, কুষ্টিয়া, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, জামালপুর, পাবনা, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা।  
#
 
শাহ আলম/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯২০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৮৪৮
 
সবার জন্য সাশ্রয়ী জ¦ালানি সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে
                                             ---বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এলপি গ্যাস (তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস)-এর মূল্য অনতিবিলম্বে কমাতে হবে। যাতে মধ্যবিত্ত বা নিম্ন-মধ্যবিত্তরা এলপিজি ব্যবহার করেন। সবার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি সরবরাহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।  বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মনোপলি ব্যবসা রোধ করতে সরকারি খাতের কোম্পানি এলপি গ্যাস লিমিটেডকে আরো শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ‘ঝড়ঁঃয অংরধ খচএ ঝঁসসরঃ ২০১৯’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিগত বছরগুলোতে এলপি গ্যাসের ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। পাইপ লাইনে প্রাকৃতিক গ্যাস আবাসিক খাতে ব্যবহারের জন্য আর দেয়া হচ্ছে না। ৬০টি কোম্পানিকে প্রাথমিক এলপিজি আমদানি ও বটলিং করার অনুমতি দেয়া হলেও ২২টি কোম্পানি এলিপিজি বিপণন কাজে নিয়োজিত থেকে বার্ষিক ৭ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টন এলপিজি সরবরাহ করছে।  
এলপি গ্যাস সিলিন্ডারে দুর্ঘটনা হচ্ছে সচেতনতার অভাবে। গ্রাহকদের সচেতন করার উদ্যোগ সমন্বিতভাবে করতে হবে। সিলিন্ডারগুলোতে ট্র্যাকিং করার উদ্যোগ নিলে কার সিলিন্ডার কোথায় কি অবস্থায় আছে তা জানা যাবে। সরকার গভীর সমুদ্রে এলপিজি টার্মিনাল করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় এলপিজি নিয়ে আরো সেমিনার আয়োজন করার আহ্বান জানান। 
এবারের সামিটে মোট ৮০টি কোম্পানি/সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে। ১৮টি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো ৪২টি দেশ হতে এ সামিটে অংশগ্রহণ করেছে। 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিপিসির চেয়ারম্যান মোঃ শামসুর রহমান, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিজে আলী আহমেদ খান, এলপিজি অপারেটস্ এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট আজম জে চৌধুরী, এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মোঃ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ও ওয়ার্ল্ড এলপিজি এসোশিয়েশনের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিখায়েল কেল্লী (গরপযধবষ কবষষু) উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আসলাম/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৮৪৭ 
 
উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে
                                             --- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৯ ফাল্গুন (৩ মার্চ) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, সকলের জন্য আরো উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে। তিনি বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে বাংলাদেশের উন্নতি গর্ব করার মতো। সকলের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। জনগণকে উন্নততর সেবা প্রদান করতে আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার আরো বৃদ্ধি করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মিলিটারি ইনস্টিটিউট অভ্ সাইয়েন্স এন্ড টেকনোলজির বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট আয়োজিত ‘ড়িৎষফ ইরৎঃয উবভবপঃং উধু : ঝড়পরধষ অধিৎবহবংং ধহফ চৎবাবহঃরড়হ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এমআইএসটি’র বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি তৈরির যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। জনগণকে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চিকিৎসাক্ষেত্রে আরো দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। কমোডর এম মুনির হাসান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকা সিএমএইচ’র পেডিয়াট্রিকস বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নুরুন নাহার ফাতেমা বেগম, ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিওনেটাল সার্জারি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. আব্দুল হানিফ, শিশু বিশেষজ্ঞ কর্নেল আন্জুমান আরা বিউটি, ঢাকা শিশু হাসপাতালের নিওনেটোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক প্রফেসর 
ডা. মাকসুদুর রহমান সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। 
সেমিনার শেষে প্রতিমন্ত্রী একটি ‘জব ফেয়ার’ এর উদ্বোধন করেন এবং মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন। 
এছাড়া ওয়ার্ল্ড বার্থ ডিফেক্ট ডে উপলক্ষে এমআইএসটি’র বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট আয়োজিত একটি র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। 
#
 
শিবলী/মমিনুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯০০ঘণ্টা
Todays handout (7).docx Todays handout (7).docx