Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ August ২০১৮

তথ্যবিবরণী - 08.08.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২২১৬
 
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে 
                                                    -- আইনমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট): 
 
উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। বুধবার সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
 
এ সময় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে বিভিন্ন বাধার প্রসঙ্গ ও বিচার বিলম্বিত হওয়ার কারণ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলো দলেরই কিছু কুচক্রি নেতা। তার মানে মীর জাফর আমাদের মধ্যেই ছিলো। সেই মীর জাফর যদি আমাদের মধ্যে না থাকতো তাহলে একাত্তরের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুর গায়ে হাত দেওয়ার সাহস পেতো না। তাই দেশে উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার শপথ নিতে আহ্বান জানান আইনমন্ত্রী।  
 
সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের সঞ্চালনা এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল মতিন খসরু, সংসদ সদস্য সাহারা খাতুন, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সৈয়দ রেজাউর রহমান ও আব্দুল বাসেত মজুমদার, আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক শ ম রেজাউল করিম, নজিবুল্লাহ হিরু এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর মোখলেছুর রহমান বাদল বক্তৃতা করেন।
 
#
 
রেজাউল/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২২১৫
 
অ্যাপলিটিক্যালের ১০০ জনের তালিকা প্রকাশ
ডিজিটাল সরকারে বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট): 
 
বৈশ্বিক নীতি নির্ধারণী সংস্থা ‘অ্যাপলিটিক্যাল’ আজ ডিজিটাল সরকারে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ জন ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে। তার মধ্যে বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক নির্বাচিত হয়েছেন। এ তালিকায় অন্যান্যের মধ্যে আছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের প্রতিষ্ঠাতা টিম বারনার্স লি, ভারতের আইটি মন্ত্রী রব শংকর প্রসাদ ও তাইওয়ানের ডিজিটাল বিষয়ক মন্ত্রী অড্রি ট্যাং। ‘ডড়ৎষফ’ং ১০০ গড়ংঃ ওহভষঁবহপরধষ চবড়ঢ়ষব রহ উরমরঃধষ এড়াবৎহসবহঃ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে অ্যাপলিটিক্যাল জানিয়েছে, এসব ব্যক্তি স্ব স্ব অধিক্ষেত্রে ডিজিটাল সরকার প্রতিষ্ঠায় অভূতপূর্ব সাফল্য দেখিয়েছেন। নির্বাচিত ব্যক্তিরা ডিজিটাল প্রযুক্তির সুফল সাধারণ মানুষের দৌরগোড়ায় পৌঁছে দিতে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।
 
অ্যাপলিটিক্যালের সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষকদের অন্যতম ব্রিটিশ কেবিনেট অফিস, ইউরোপিয়ান কমিশন, কানাডা সরকার এবং ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংস্থাটির কাজের পরিধি বিশ্বের ১২০টির বেশি দেশে বিস্তৃত। এটি একটি নিরপেক্ষ ও স্বাধীন সংস্থা যারা নীতি নির্ধারণের পাশাপাশি জনসেবায় নিয়োজিত নেতৃবৃন্দের বিশ্বব্যাপী পারস্পারিক নেটওয়ার্ক স্থাপনের কাজে নিয়োজিত। প্রথম বারের মতো প্রকাশিত শীর্ষ ১০০ জনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী পলক। এই তালিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল গভার্নমেন্ট বিশেষজ্ঞ প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মনোনয়ন নেওয়া হয় যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-দ্য এলান টিউরিং ইনস্টিটিউট, ওইসিডি, জাতিসংঘ, ফিউচার সিটিস ক্যাটাপুল্ট, ইউএসএইড এবং ওপেন গভার্নমেন্ট পার্টনারশিপ। 
 
এর আগে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম জুনাইদ আহমেদ পলককে ‘ইয়াং গ্লোবাল লিডার-২০১৬’ নির্বাচিত করেছে। সংস্থাটি প্রতি সালে ৪০ বছরের কম বয়সী বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিভাবান তরুণ নেতাদের নাম প্রকাশ করে থাকে। 
 
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং মাননীয় আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের অভিযাত্রায় ডিজিটাল সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তনে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যে অনবদ্য সাফল্য অর্জিত হয়েছে এটি তার বৈশ্বিক স্বীকৃতি।” 
 
#
 
শহিদুল/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২২১৪
 
সাংবাদিক এ এম আহাদের শয্যাপাশে তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট): 
 
নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থী আন্দোলনের খবর সংগ্রহকালে গুরুতর আহত এসোসিয়েটেড প্রেসের সাংবাদিক এ এম আহাদকে দেখতে বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে ইউনাইটেড হাসপাতালে যান তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। 
 
মাথায় ও হাতে গুরুতর জখম নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহাদের পাশে তথ্যমন্ত্রী কিছু সময় কাটান এবং দায়িত্বপালনকারী চিকিৎসকদের কাছে তার চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। হাসপাতালের মেডিকেল সার্ভিসেস ডিরেক্টর ড. মির্জা নাজিম উদ্দিনসহ কর্তব্যরত চিকিৎসকবৃন্দ এ সময় মন্ত্রীকে আহাদের অবস্থার কিছু উন্নতির কথা জানান। 
 
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, ঢাকা  সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু জাফর সূর্য, আহাদের সহকর্মী রাজীব কুমার ধরসহ তার স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
পরে হাসপাতালের লবিতে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে আহাদের চিকিৎসা কাজে সন্তোষ জানিয়ে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘সাংবাদিক আহাদের আহত হওয়ার ঘটনায় আমরা মর্মাহত। আমরা যেমন আশা করি তিনি সুচিকিৎসায় দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন, তেমনি এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার চেষ্টায় সরকার তৎপর। আমি সকলের কাছে তার জন্য দোয়া কামনা করি।’  
 
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের শেষের দিকে কিছু জায়গায় কর্তব্যরত সাংবাদিকদের ওপর যে হামলা হয়েছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক। হামলাকারীদের চিহ্নিত করার জন্য এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধপত্র দেয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মৌখিকভাবে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।’
 
#
 
আকরাম/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২১৩
রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার 
আরো ৯ পণ্যে নগদ আর্থিক সহায়তা
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানি খাতে ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সেবা রপ্তানি খাতে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত বছর পণ্য ও সেবা খাতের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যার প্রায় পুরোটাই অর্জিত হয়েছে। গত বছর পণ্য খাতে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ এবং সেবা খাতে ৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ, মোট রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ। সরকার বর্তমানে ২৭টি পণ্য রপ্তানি খাতে বিভিন্ন হারে নগদ আর্থিক সহায়তা দিয়ে আসছে, এবার আরো ৯টি পণ্য রপ্তানিতে  দশ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পণ্যগুলো হলো- হিমায়িত সফটসেল কাঁকড়া, ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য ও ঔষধের কাঁচামাল, সিরামিক দ্রব্য, গালভানাইজড সিট বা কয়েলস, ফটোভলটাইক মডুল, রেজার ও রেজার ব্রেডস, ক্লোরিন, হাইড্রোক্লোরিক এসিড,  কস্টিক সোডা এবং হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড, মোটর সাইকেল ও টুপি। রপ্তানির এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২১ সালে  দেশের মোট রপ্তানি ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ২০১৮-১৯ অর্থরছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্ব করে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানির সিংহ ভাগ আসে তৈরিপোশাক রপ্তানি থেকে গত অর্থবছর ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, রপ্তানি হয়েছে ৩০ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ বছর তৈরিপোশাক রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২১ সালে এ রপ্তানির পরিমান দাঁড়াবে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তৈরিপোশাক নতুন বাজারে রপ্তানিতে আগে ৩ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হতো, এখন আরো একভাগ বাড়িয়ে ৪ শতাংশ হারে নগদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। আশা করা হচ্ছে, ভবিষ্যতে তৈরিপোশাক রপ্তানিতে ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হবে।
সভায় ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য অবকাঠামোর উন্নয়ন, ব্যবসায়িক জটিলতা নিরসন ও সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং স্থল ও সমুদ্র বন্দরের কার্যক্রম আরো গতিশীল করার দাবি করলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য সরকার পর্যাপ্ত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, এগুলোর কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। চলমান কাজগুলো শেষ হলে রপ্তানি বাণিজ্য সহজ হবে। দেশের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও সহজ করতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে বাংলাদেশ বিগত যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি দক্ষতা অর্জন করেছে।  
বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু, এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএ’র প্রেসিডেন্ট মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র ভাইস চেয়ারম্যান বিজয় ভট্টাচার্য্য, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব  তপন কান্তি ঘোষ, মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তা ও মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২২১২
 
এপিটি পলিসি এন্ড রেগেুলেটরি ফোরামের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মোস্তাফা জব্বার
বাংলাদেশ চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে  নেতৃত্ব প্রদানের যোগ্যতায় উপনীত
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট): 
 
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশ তৃতীয় শিল্প শিল্প বিপ্লবে শরিক হতে পারেনি, তাই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে এ অঞ্চলের দেশসমূহকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, ডিজিটাল এই বিপ্লবে বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকবে না, চতুর্থ এই শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্ব প্রদানের  যোগ্যতায় বাংলাদেশ উপনীত হয়েছে। 
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় তিন দিনব্যাপী এশিয়া প্যাসিফিক টেলিকমিউনিটি (এপিটি) পলিসি এন্ড রেগুলেটরি ফোরামের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। সম্মেলনে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ২৬টি দেশের ১৩০ জন প্রতিনিধি অংশ নেয়। 
 
মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)-এর সদস্যপদ লাভ এবং ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে বৈশ্বিক কানেকটিভিটির মাধ্যমে প্রথম ডিজিটাল যুগের যাত্রার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। আগস্ট মাস বাঙালি জাতির শোকের মাস উল্লেখ করে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে ঘাতকের বুলেটে নিহত বাঙালি জাতির ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন তিনি। 
 
মন্ত্রী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহকে সম্মিলিতভাবে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান। তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলের অবদান তুলে ধরেন তিনি। মোস্তাফা জব্বার  বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের প্রথম সরকার প্রধান যিনি ২০০৮ সালে জাতিকে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে। উন্নয়নে বিশে^ বাংলাদেশ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। গত ৯ বছরে এ লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন্সসহ তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে সম্পৃক্ত সকল প্রকার নীতিমালা করা হয়েছে। বাংলাদেশ সহসাই সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার কেবল প্রযুক্তির বিকাশেই নয় নাগরিক ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিয়েও কাজ করছে। তথ্যপ্রযুক্তির আধুনিক ভার্সন ফাইভ জি প্রযুক্তি বিশ্বকে পাল্টে দিবে। 
 
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, আইটিইউ’র এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক আইওনি করইভউকী (ওঙঘঊ কঙজঙওঠটকও), এপিটি’র সেক্রেটারি আরউইন হাওরাঙফি (অজণডঊঊঘ ঐঅঙজঅঘএঋও) এবং বিটিআরসি চেয়ারম্যান মোঃ জহিরুল হক বক্তৃতা করেন।
 
#
 
শেফায়েত/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৩০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ২২১১
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের সাথে শিক্ষামন্ত্রীর মতবিনিময়
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) : 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আরো সচেতন হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে হবে। অভিভাবকদেরকেও এ প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে হবে। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সাথে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন যৌথভাবে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। 
জনাব নাহিদ বলেন, যখন স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েরা তাদের দাবি পূরণ হওয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফিরে গেছে, তখন কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছে। স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে সচেতন ছিলেন না। এসব শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে সরকার উদ্বিগ্ন। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের ৯টি দাবিই মেনে নিয়েছেন। কিছু দাবি ইতোমধ্যে পূরণ হয়েছে। কিছু বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার নতুন প্রজন্মকে আধুনিক যুগের উপযোগী দক্ষতা দিতে চায়। তাদেরকে ভাল শিক্ষা দিয়ে ভাল মানুষ তৈরি করতে চায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকারীদের উদ্যোক্তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখানে ব্যবসার কোন সুযোগ নেই। দেশের কল্যাণে জাতি গঠনে তারা উচ্চ শিক্ষার সুযোগ করে দিচ্ছেন। সরকার এজন্যই এতগুলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু সবারই জবাবদিহিতা রয়েছে। 
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সভাপতি শেখ কবির হোসেন এবং সেক্রেটারি জেনারেল বেনজির আহমদ। 
সভায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ তাঁদের মতামত, পরামর্শ ও সুপারিশ তুলে ধরেন। 
#
 
আফরাজুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২২১০
 
জাতীয় শোক দিবসে ব্যক্তিগত চেম্বারে 
বিনামূল্যে চিকিৎসা দেবেন চিকিৎসকরা
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের আহ্বানে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ১৫ আগস্ট সকল ব্যক্তিগত চেম্বারে বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন দেশের চিকিৎসকদের বিভিন্ন সমিতির নেতৃবৃন্দ। 
 
আজ ঢাকায় সচিবালয়ে ফেডারেশন অভ্ মেডিকেল সোসাইটিস বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বকালে মন্ত্রীর আহ্বানে চিকিৎসকরা এই ঘোষণা দেন। চিকিৎসকদের বিশেষায়িত পেশাভিত্তিক ২৬টি সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই ফেডারেশনের সদস্য।
 
সভায় বিদেশ থেকে চিকিৎসক এসে বাংলাদেশে রোগী দেখার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) অনুমোদন নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য বিএমডিসিকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।  
 
সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব জিএম সালেহ উদ্দিনসহ ফেডারেশনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. মাকসুদুল আলম, অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, অধ্যাপক ডা. লায়লা আরজুমান্দ, অধ্যাপক ডা. বিল্লাল আলম, অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির, অধ্যাপক ডা. ওয়ালিউল আলম, সহ. অধ্যাপক ডা. শাহাদাৎ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৪৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২২০৯
 
বাংলাদেশ আসিয়ান ও সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের সেতু হতে পারে
                                                               ---  পরিকল্পনামন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) :
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলো শান্তি, নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে হাতে হাত ধরে চলবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলো নিয়ে গঠিত জোট আসিয়ান-এর ৫১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকাস্থ ইন্দোনেশিয়া দূতাবাসে ‘ঢাকা আসিয়ান কমিটি’ (ডাক) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। 
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আঞ্চলিক নিরাপত্তায় গুরুত্ব দিয়ে শান্তিপূর্ণ এশিয়া গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার বিষয়েও বাংলাদেশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। বাংলাদেশ আসিয়ান রিজিওনাল ফোরাম (এআরএফ)-এর সঙ্গেও সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এআরএফ এবং আসিয়ানের পারস্পরিক সম্পর্ক শুধু দুটি ঐতিহাসিক অঞ্চলের মধ্যে শুধু সেতুবন্ধই রচনা করবে না, এর সঙ্গে বিনিয়োগ বাণিজ্য এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়েও অবদান রাখবে। 
মন্ত্রী আরো বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিযার রাষ্ট্রগুলো নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্থা আসিয়ানের প্রবেশদ্বার থাইল্যান্ড। ওদিকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সংস্থা সার্কের শেষ সীমান্তে রয়েছে বাংলাদেশ। তাই বাংলাদেশ আসিয়ান ও সার্কভুক্তদেশগুলোর মাঝে সম্পর্কের সেতু হতে পারে। ফলে, এসব দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও কানেকটিভিটি বাড়াতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি ১০ সদস্যের আসিয়ান জোটে নতুন সদস্য হিসেবে বাংলাদেশেরও অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আসিয়ান দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে চায়। তাই বাংলাদেশ আসিয়ানভুক্ত হওয়ার চেষ্টা করছে যাতে পূর্ব দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরো মজবুত হয়। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত রিনা পৃথিয়াসমিয়ারসি সোমারনোসহ আসিয়ান দেশগুলোর হাইকমিশনার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বিশেষ করে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত লুইন  উ’সহ সকল অতিথিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বর্তমান বিশ্বের অন্যতম একটি আলোচ্য বিষয় হচ্ছে রোহিঙ্গা সমস্যা। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্য একটি অত্যন্ত বিপদাশঙ্কাপূর্ণ সমস্যা। এটি বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ সমস্যা সমাধানে বিশ্ব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে, আসিয়ানের মতো আন্তর্জাতিক জোটের ভূমিকা এক্ষেত্রে অগ্রগণ্য। মিয়ানমারকে এ বিষয়ে আন্তরিক ও বন্ধুসুলভ আচরণের জন্য তিনি আহ্বান জানান।
#
তৌহিদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২২০৮
 
বঙ্গবন্ধুর অনুপ্রেরণার উৎস ছিলেন বঙ্গমাতা 
                              --- খাদ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) : 
খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জনগনের মুজিব ভাই, বঙ্গবন্ধু এবং জাতির পিতা হয়ে ওঠার পেছনে সম্পূর্ণ অবদান ছিল বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের। বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি কাজেই তিনি ছিলেন অনুপ্রেরণার উৎস। আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৮৮ তম জন্মদিন’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এ সব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় যখন বঙ্গবন্ধুর প্যারোলে মুক্তির বিষয় নিয়ে কথাবার্তা চলছিল তখন এই মহীয়সী নারী ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এভাবে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অনেক বিষয়ে তিনি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত নিতেন। 
প্রধান অথিতির বক্তব্যে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, আগস্ট মাস আসলেই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করা হয়। ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা, ১৭ আগস্ট একযোগে সারা দেশে বোমা হামলা এসবই ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। অচিরেই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। 
অরুন সরকার রানার সঞ্চালনায় এবং চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি শাসছুদ্দীন চৌধুরী মানিক, চিত্র নায়িকা অরুণা বিশ্বাস এবং কন্ঠ শিল্পী এস ডি রুবেল প্রমুখ।
#
 
মেহেদী/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২২০৭
 
চট্টগ্রাম বন্দরের জন্য চারটি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ ক্রয়ের চুক্তিপত্র স্বাক্ষর
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) : 
কন্টেইনার জাহাজ হতে  দ্রুততার সাথে কন্টেইনার লোডিং-আনলোডিং এর লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ  চারটি ‘কী গ্যান্ট্রি ক্রেন’ (ছটঅণ এঅঘঞজণ ঈজঅঘঊ) ক্রয় করতে যাচ্ছে। চীনের সাংহাই জেনহুয়া হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি লিমিটেড ক্রেনগুলো সরবরাহ করবে। ৪০ টন ধারণক্ষমতার চারটি ক্রেন সংগ্রহে  ব্যয় হবে ২৩৮ কোটি ৬১ লাখ ৫২ হাজার টাকা। 
আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চারটি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ ক্রয়ের লক্ষ্যে একটি চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়। এতে স্বাক্ষর করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর জুলফিকার আজিজ এবং চীনের সাংহাই জেনহুয়া হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিউ কিজং (খওট ছওতঐঙঘএ)।
 এসময় নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এবং নৌ-সচিব মোঃ আবদুস সামাদ উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ছয়টি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ সংগ্রহের লক্ষ্যে গত বছরের অক্টোবরে ঢাকায় চীনের সাংহাই জেনহুয়া হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ কোম্পানি লিমিটেডের সাথে একটি চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করেছিল, যা এবছরের আগস্ট/সেপ্টেস্বরে পাওয়া যাবে। এ ছয়টি ক্রেন ক্রয়ে প্রায় ৩৪৫ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। উক্ত ছয়টি এবং নতুন চারটি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালে (এনসিটি) সংযোজন করা হবে। এতে করে এক সাথে পাঁচটি গিয়ারলেস জাহাজ থেকে এনসিটি-তে কন্টেইনার উঠানো নামানো যাবে। ঘণ্টায় গড়ে ২৫-৩২টি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং উপযোগী এ ক্রেন বন্দরে জাহাজের টার্ন এরাউন্ড টাইম কমিয়ে আনতে সক্ষম হবে। এতে করে এনসিটি তথা চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনার জন্য শিপ-টু-শোর গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ ৫১টি যন্ত্রপাতি সংগ্রহের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। যন্ত্রপাতির মধ্যে রয়েছে ১০টি গ্যান্ট্রি ক্রেন, ২০টি রাবার টায়ার গ্যান্টি ক্রেন (আরটিজি), ১০টি স্ট্রাডেল ক্যারিয়ার (এসসি), একটি রেল মাউন্টেড ইয়ার্ড ক্রেন, একটি মোবাইল হারবার ক্রেন, পাঁচটি কন্টেইনার মোবার ও চারটি খালি কন্টেইনার হ্যান্ডিলিং রিচ স্টেকার।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তপক্ষ ২০০৫ সালে জাপানের মিতসুবিশি ব্রান্ডের এধরনের চারটি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ ক্রয় করেছিল। সেগুলো চিটাগাং কন্টেইনার টার্মিনালে (সিসিটি) সংযোজন করা হয়েছে। বাংলাদেশের অন্য কোনো বন্দরে এধরনের কোনো ক্রেন নেই।
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮২০ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২২০৬
একুশে পদক ২০১৯ এর জন্য মনোনয়ন/প্রস্তাব আহ্বান 
 
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট): 
অন্যান্য বছরের ন্যায় ২০১৯ সালে সরকার ভাষা আন্দোলন, শিল্পকলা (সংগীত, নৃত্য, অভিনয়, চারুকলাসহ সকলক্ষেত্রে) মুক্তিযুদ্ধ, সাংবাদিকতা, গবেষণা, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, অর্থনীতি, সমাজসেবা, রাজনীতি, ভাষা ও সাহিত্য এবং সরকার নির্ধারিত অন্য কোনো ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় ও গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ব্যক্তি (জীবিত/মৃত), গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাকে একুশে পদক প্রদান করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। 
এ লক্ষ্যে সরকারের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা, সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সকল জেলা প্রশাসক এবং স্বাধীনতা পদক/একুশে পদকে ভূষিত সুধীবৃন্দকে আগামী ১ অক্টোবর ২০১৮ এর মধ্যে মনোনয়ন/প্রস্তাব সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। 
এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাবলী ও একুশে পদক নীতিমালা এবং মনোনয়ন প্রস্তাবের ফরম সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে িি.িসড়পধ.মড়া.নফ এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের িি.িসড়র.মড়া.নফ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। 
#
 
মুছা তালুকদার/অনসূয়া/জসীম/কুতুব/২০১৮/১৫৩৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২২০৫                      
জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি
ঢাকা, ২৪ শ্রাবণ (৮ আগস্ট) : 
১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস। দেশব্যাপী যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্যের সাথে দিবসটি পালনের উদ্দেশ্যে সরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
১৫ই আগস্ট সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন। এসময় সশস্ত্র বাহিনী গার্ড অভ্ অনার প্রদান করবে। এছাড়া ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। 
পরে ঢাকার বনানী কবরস্থানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার পরিবারের শাহাদত বরণকারী সদস্য ও অন্য শহিদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, ফাতেহা পাঠ এবং দোয়া করবেন।
সকাল ১০টায় গোপালগঞ্জ জেলার টুংগীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এছাড়া সেখানে ফাতেহা পাঠ, সশস্ত্র বাহিনীর গার্ড অভ্ অনার প্রদান এবং মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। পাশাপাশি সমাধিস্থলে বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। 
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠন টুংগীপাড়ায় জাতির পিতার স
Todays handout (8).docx