Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২০ জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৮৫
 
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে এর অধীনস্থ দপ্তরসমূহের এপিএ স¦াক্ষর
 
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থাসমূহের ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) আজ ঢাকায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে স¦াক্ষরিত হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আসিফ-উজ-জামান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক তপন কুমার ঘোষ, জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলম, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরীবিক্ষণ ইউনিটের মহাপরিচালক এ কে এম আনোয়ার হোসেন ও শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের পরিচালক সৈয়দ মোঃ তাজুল ইসলাম বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স¦াক্ষর করেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
রবীন্দ্রনাথ/সেলিম/সঞ্জীব/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২০১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৮৪
 
সুপারশপে ফরমালিনমুক্ত মাছ সরবরাহ এবং বিক্রির পদক্ষেপ নিতে হবে
                                                            --- মৎস্য মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) কর্তৃক উপকূলীয় অঞ্চলে স্বাস্থ্য ও মানসম্মত শুটকিপল্লী স্থাপন, নদী ও সমুদ্রে মৎস্য-আহরণকারী মৎস্যজীবীদের নিজস্ব জাল ও নৌকার অধিকারী করার মাধ্যমে মহাজনদের কবল থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন এবং মৎস্যোৎপাদন বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি ব্যাঙের ছাতার  মতোন গড়ে ওঠা অস্বাস্থ্যকর প্রাইভেট মৎস্য-অবতরণকেন্দ্রগুলোর কুপ্রভাবের কথা উল্লেখ করে বলেন, জনস্বার্থে বিএফডিসিকেই অস্বাস্থ্যকর প্রাইভেট মৎস্য-অবতরণকেন্দ্র নিয়ন্ত্রণসহ দেশের সুপারশপে ফরমালিনমুক্ত মাছ সরবরাহ এবং বিক্রির পদক্ষেপ নিতে হবে। 
মন্ত্রী মতিঝিলের অস্থায়ী দফতর থেকে কাওরান বাজারের নিজস্ব বহুতল ভবনে স্থানান্তরিত মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের কার্যক্রম পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।  
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিষ্ঠিত বিএফডিসিকে আরো শক্তিশালী করে দেশের মৎস্যসম্পদ ও মৎস্যশিল্পের উন্নয়ন, মৎস্যশিল্প স্থাপন, মৎস্য আহরণ, মৎস্যজাত পণ্য সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ ও বিতরণসহ বাজারজাতকরণ এবং স্বাস্থ্যসম্মত মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্যরপ্তানির জন্য নির্দেশ দেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর সেøাগান ‘জাল যার জলা তার’ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অমৎস্যজীবীদের কাছে জলাশয় লিজ দেয়ার বিরোধিতা করে বলেন, সারাদেশের পুকুর-জলাশয়সমূহ পাঁচবছর মেয়াদে স্থানীয় মৎস্যজীবী সমিতিকে লিজ দিয়ে মৎস্যজীবীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা উচিত। এতে দেশের মৎস্যোৎপাদনও ত্বরান্বিত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
#
 
শাহ আলম/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৭৮৩
 
প্রতি জেলায় একটি করে জয়িতা ভবন হবে
                --- মেহের আফরোজ চুমকি
 
কুমারখালী, কুষ্টিয়া, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, দেশের দুই কোটি নারীকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় নারীদের ফ্যাশন ডিজাইন, মোবাইল সার্ভিসিং, বিউটিফিকেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করছে এবং এই উদ্যোক্তা নারীদের জন্য প্রতি জেলায় জয়িতা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। তিনি আজ কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলায় কুমারখালী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৫৫ বৎসর পূর্তি ও প্রাক্তন ছাত্রীদের পুনর্মিলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। উল্লেখ্য এই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি বাংলাদেশের প্রথম বালিকা বিদ্যালয় এবং অবিভক্ত বাংলার তৃতীয় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। বাংলাদেশে এখন চতুর্মুখী উন্নয়ন হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তির এলিট ক্লাবে পদার্পণ করেছে বাংলাদেশ। আর এই সব কিছুই সম্ভব হচ্ছে নারী শিক্ষার প্রসারের কারণে। শিক্ষিত নারী ঘরে বাইরে সবখানেই উন্নয়নে অবদান রাখে; সুস্থ ও মেধাবী জাতি গঠনে ভূমিকা রাখে। 
 
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য আব্দুর রউফ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ডা. নাসরিন আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুলতানা আফরোজ, কুষ্টিয়ার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি রবিউল ইসলাম, জেলা প্রশাসক জহির রায়হান এবং কুষ্টিয়ার মেয়র শামসুজ্জামান তরুন।
#
 
খায়ের/সেলিম/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৮১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৭৮২
 স্বাস্থ্য খাতের লক্ষ্য অর্জনে সরকার কাজ করছে 
                 -- স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) : 
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এসডিজির স্বাস্থ্যখাতের লক্ষ্য অর্জনে সরকার তার অঙ্গীকার অনুযায়ী কাজ করছে। আজ ঢাকায় সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্য মন্ত্রালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের সাথে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। 
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি দেশ ও জনগণের কাছে এক ধরনের অঙ্গীকারনামা। জনগণের জন্য স্বাস্থ্য সেবার মান বাড়াতে এই চুক্তি অনুযায়ী আগামী এক বছরে নিষ্ঠার সাথে কাজ করার জন্য সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, গত ৯ বছরে সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় এ দেশের মানুষের স্বাস্থ্যমান অনেক উন্নত হয়েছে। শিশু ও মাতৃ মৃত্যু হার কমেছে। বিশেষ করে শিশু মৃত্যু হার কমিয়ে এমডিজি অর্জনে বাংলাদেশ সফল হয়েছে। এই সাফল্যকে আরো ঊর্ধ্বে নিয়ে গিয়ে জনগণের জন্য আধুনিক স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে ডাক্তার, নার্সসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করে যেতে হবে। 
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব এবং চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিবের সাথে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালকগণ এবং স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট, স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্ত, নিপোর্ট, নিমিউ এন্ড টিসি, ট্রান্সপোর্ট এন্ড ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স অর্গানাইজেশন এর প্রধানগণ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। 
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব সিরাজুল হক খান, চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ফয়েজ আহম্মদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী মোস্তফা সারোয়ার, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তন্দ্রা শিকদার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ এনায়েত হোসেনসহ মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।  
#
 
পরীক্ষিৎ/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮০৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৮১
 
প্রসারমান পরিধির কর্মসম্পাদনে প্রস্তুত তথ্য মন্ত্রণালয়
                                         ---তথ্যসচিব
 
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
বর্তমান যুগকে তথ্যের যুগ বলে অভিহিত করে তথ্যসচিব আবদুল মালেক বলেছেন, যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মপরিধি বেড়ে চলেছে এবং তা সম্পাদনে মন্ত্রণালয় প্রস্তুতও রয়েছে। 
আজ রাজধানীর সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর সম্মেলন কক্ষে সংস্থার চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী আঞ্চলিক দপ্তরপ্রধানদের সাথে প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহারের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সচিব একথা বলেন।
প্রধান তথ্য অফিসারের সভাপতিত্বে অধিদফতরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফজলে রাব্বী।
তথ্যসচিব বলেন, তথ্য প্রবাহ অবাধ রাখা, সরকারের উন্নয়নমূলক কাজসমূহ জনগণকে অবগত করা, জনগণকল্যাণমূলক প্রচার অব্যাহত রাখাসহ সরকারি-বেসরকারি সকল প্রচার মাধ্যমের সমন্বয়ের কাজ ঢাকাসহ তথ্য অধিদফতরের আঞ্চলিক দপ্তরগুলো একযোগে সফলভাবে পরিচালনা করছে। তথ্য অধিদফতরের এ কর্মযজ্ঞ জনগণের প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ ও বিতরণের কাজে নিয়োজিত তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বের একটি অন্যতম প্রধান অংশ, বলেন আবদুল মালেক। তিনি বলেন, ক্রমবর্ধমান দায়িত্ব পালনে যে দক্ষতা ও পদ্ধতি প্রয়োজন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সংস্থাগুলো তার প্রমাণ রাখবে। 
প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার এসময় তথ্যসচিবকে ধন্যবাদ জানান এবং তথ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির শতভাগ বাস্তবায়িত হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন। চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী আঞ্চলিক দপ্তর প্রধানদের মধ্যে যথাক্রমে মোঃ আজিজুল হক, মোঃ জাভেদ ইকবাল ও ফারুক মোহাম্মদ আব্দুল মুনিম অনুষ্ঠানে প্রধান তথ্য অফিসারের সাথে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের পর অধিদফতরের আর্কাইভ শাখায় নতুন স্থাপিত ডিজিটাল স্ক্যানিং মেশিনের কাজ এবং সংবাদকক্ষ পরিদর্শন করেন তথ্যসচিব।
#
 
আকরাম/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১৭৮০
 কর্মক্ষেত্রে সৃষ্টিশীলতার পরিচয় দিতে হবে 
             -- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) : 
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক প্রশিক্ষণার্থী বিচারকদের উদ্দেশে বলেছেন, বিচারপ্রার্থী জনগণের অল্প সময়ে, অল্প ব্যয়ে ও সহজে ন্যায় বিচারপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। দায়সারা ভাব পরিহার করে কর্মক্ষেত্রে সৃষ্টিশীলতার পরিচয় দিতে হবে বলেন তিনি। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজদের জন্য আয়োজিত ৩৭তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। চারমাস মেয়াদী এ প্রশিক্ষণে ৪৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশ নিয়েছে।
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বিচারক হয়ে ওঠার পেছনে দেশের গরিব-দুঃখী-মেহনতি মানুষের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ অবদান রয়েছে। বিচারকদের কর্মক্ষেত্রই হল বিচারপ্রার্থী ওইসব সাধারণ মানুষের শেষ ভরসাস্থল। তাই বিচারিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণ বিচার বিভাগকে কোন্ দৃষ্টিতে দেখছেন কিংবা তাদের চোখে ন্যায়বিচারের ধারণাই বা কেমন সেটিকে বিবেচনায় নিয়ে কাজ করতে হবে। বিচারকদের বিন্দুমাত্র লোভ কিংবা অসততার কারণে বিচার বিভাগ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মাঝে যাতে কোনো হতাশা বা বিরূপ ধারণার সৃষ্টি না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। পেশার গুরুত্ব যথাযথভাবে অনুধাবন করেই বর্তমান সরকার বিচারকদের বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করেছে।
মন্ত্রী বলেন, সমাজে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় পেশাগত জীবনে অন্যের অনুসরণীয়- এমন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিচারকদের এগিয়ে যেতে হবে। ভবিষ্যৎ কর্মজীবন যাতে কোনভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সার্ভিস ডেলিভারির ক্ষেত্রে সততার ভিত্তিতে চারিত্রিক দৃঢ়তা বা স্বচ্ছতাই হবে বিচারকদের কর্মজীবনের মূলমন্ত্র বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিচারকদের ভূমিকা অগ্রগণ্য। কেবল আইনের শাসনই নয়, আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, গণতন্ত্র সুসংহতকরণ এবং দারিদ্র্য দূরীকরণেও জুডিশিয়ারি বিশেষ করে কোয়ালিটি জুডিশিয়ারির ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই জনগণকে কোয়ালিটি জুডিশিয়ারি উপহার দেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিচার বিভাগকে সবধরণের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। 
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি খোন্দকার মূসা খালেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হকও বক্তৃতা করেন।
#
 
রেজাউল করিম/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭৭৯
 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর
 
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :  
  বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের উপস্থিতিতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরীর সাথে এ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ আগামী ১ জুলাই ২০১৮ থেকে ৩০ জুন ২০১৯ অর্থবছরের  জন্য বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেন।
বস্ত্র ও পাট  মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দসহ দপ্তর ও সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় সভায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য  হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিদের্শনা বাস্তবায়ন এবং এর মাধ্যমে সফলতার সাথে দ্রুতগতিতে রূপকল্প ২০২১ এবং রূপকল্প ২০৪১ অর্জন। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রত্যেককে কর্মমুখী সংস্কৃতির দিকে ধাবিত করবে। যার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয় ও উন্নত দেশে পরিণত হতে সাহায্য করবে। এতে আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার কাজ আরো বেগবান হবে।  
প্রতিমন্ত্রী বস্ত্র ও পাট খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব দপ্তর ও সংস্থা প্রধানকে চাহিদাভিত্তিক প্রকল্প প্রণয়নের পরামর্শ দেন। এছাড়াও তিনি প্রত্যেককে তার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম আরো গতিশীল করে বস্ত্র, রেশম, তাঁত ও পাট শিল্পের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
#
 
সৈকত/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                Number: 1778

Ambassador of the Czech Republic to Bangladesh

calls on the State Minister for Foreign Affairs

 

Dhaka, 20 June:  

            Ambassador of the Czech Republic to Bangladesh Milan Hovorka, resident in New Delhi, calls on State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at the latter’s office at Dhaka today.

            State Minister for Foreign Affairs recalled with appreciation the recognition of Bangladesh by the then Czechoslovakia soon after the independence. He also expressed satisfaction over the existing bilateral ties between the two friendly countries and noted that there were ample scopes for more bilateral interactions to utilize the potentials of the two countries. He stressed on the intensive interaction both at governmental and private sector levels to explore full potential in economic, commercial and technical arena. Mentioning Bangladesh’s investment-friendly environment, he invited the Czech Republic to invest more in the country.

            The Czech Ambassador thanked the Minister for the warm reception and expressed his happiness over the bilateral relations between the two countries and agreed to the need for establishment of closer commercial and trade ties between the two friendly countries. He lauded the impressive progress of Bangladesh in economic and other sectors, particularly the elevation of Bangladesh to the developing country status under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. He also expressed the readiness of the Czech Republic to invest in different sectors in Bangladesh. Both the dignitaries discussed the progress of the ongoing instruments and expressed their determination to follow them up in order to conclude and operationalise them at the soonest.

            Apart from the bilateral issues, both the interlocutors discussed international issues of common interest and emphasized the support of each other in the multilateral fora.

#

Tohidul/Selim/Sanjib/Rezaul/2018/1712 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৭৭৭
জাতীয় পর্যায়ে ই-নথি ব্যবস্থাপনায় এনপিও শীর্ষস্থানে 
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :  
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ-টু-আই (ধ২র) প্রকল্পের মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি ১ থেকে ১৫ জুন মেয়াদে দেশের ২শ’ ৩টি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও দপ্তরের মধ্যে ই-নথি ব্যবস্থাপনায় শীর্ষস্থানে অবস্থান করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)। এর পাশাপাশি খোদ শিল্প মন্ত্রণালয় ৫৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে ই-নথি ব্যবস্থাপনায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ধারাবাহিক মনিটরিংয়ের ও মানসিক প্রণোদনার ফলে মন্ত্রণালয়ের ই-নথি ব্যবস্থাপনায় এ সাফল্য এসেছে। এর ফলে মন্ত্রণালয়ের সেবাদান প্রক্রিয়া গতিশীল হয়েছে এবং কাজের পরিমাণ বেড়েছে।  
শিল্প মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (অচঅ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আজ এ তথ্য জানানো হয়। মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথি ছিলেন। 
শিল্পসচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রতিনিধি হিসেবে সাবেক শিল্পসচিব কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী ও সাবেক রেলসচিব মনসুর আলী সিকদারসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল কর্পোরেশন ও সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। 
 অনুষ্ঠানে জানানো হয়, শিল্পমন্ত্রীর নির্দেশনায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে দ্রুত ও জবাবদিহিমূলক সেবা দিতে কাজ করছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে শিল্পসচিবের তত্ত্বাবধানে মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন সকল প্রতিষ্ঠানকে ই-নথির আওতায় আনা হয়েছে। এর ফলে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম’ এর নামে অতীতে সেবাদানের ক্ষেত্রে যে ধরনের দীর্ঘসূত্রিতা ও হয়রানি ছিল, এখন তার কোনো প্রভাব নেই।  বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে শিল্প মন্ত্রণালয় আরো গতিশীল ভূমিকা রাখবে বলে সভায় আশা প্রকাশ করা হয়।  
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিকে প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি অঙ্গীকারনামা হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এতে স্বাক্ষরের ফলে সংশ্লিষ্ট সকলে নির্দিষ্ট কর্মসূচি বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। এর মাধ্যমে সকলের মধ্যে দায়বদ্ধতা তৈরি হবে এবং আগামী এক বছরে শিল্প মন্ত্রণালয় কর্মকা-ে আশাতীত সাফল্য আসবে।  
শিল্পমন্ত্রী বলেন, উৎপাদনমুখী কর্মকা-ের পাশাপাশি মানুষের জীবনরক্ষা ও মানব সেবামূলক কার্যক্রমের সাথে শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠানগুলো জড়িত। বিসিআইসি যেমন সার ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে, তেমনি বিএসটিআই নির্মাণ সামগ্রী ও খাদ্য পণ্যের গুণগতমান রক্ষা করে মানুষের জীবনের সুরক্ষা দিচ্ছে। তিনি বিএসটিআই এর মান নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম জরিমানা আদায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে মানুষের সুরক্ষা ও মানবসেবার দিকগুলোর প্রতি অগ্রাধিকার দেয়ার পরামর্শ দেন। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির আওতায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিনি সরকারের শিল্পায়ন ও সামাজিক উন্নয়ন অভিযাত্রাকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।
পরে শিল্পমন্ত্রীর উপস্থিতিতে শিল্পসচিবের সাথে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিসিক, বিএসটিআই, বিসিআইসি, বিএসইসি, বিএসএফআইসি, বিআইএম, ডিপিডিটি, বিটাক, এনপিও, বিএবি, প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয় ও এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রধানরা পৃথকভাবে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।  
#
জলিল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১৫৩০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৭৭৬
প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতির জাতীয় লটারি-২০১৮ উদ্বোধন করলেন খাদ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) : 
খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধীদের প্রতি যতোটা সহানুভূতিশীল ও নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করছে, অতীতের কোন সরকার তা করেনি। বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টির লক্ষ্যে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে প্রতিবন্ধীদের ওপর বেশি জোর দেয়া হয়েছে। 
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি (বিপিকেএস) কর্তৃক জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত 'বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি জাতীয় লটারি-২০১৮' এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দেশের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নয়নে দেশের প্রতিটি জনগণ ১টি করে লটারির টিকিট ক্রয় করে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবেন। বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি (বিপিকেএস) প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের একটি সংগঠন। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অবস্থার উন্নয়ন ও অধিকার নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক পরিম-লসহ জাতীয় পর্যায়ে সুপরিচিত সংগঠন যা ১৯৮৫ সাল থেকে তৃণমূল পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছে। এর ধারাবাহিকতায় বিপিকেএস প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে তহবিল সংগ্রহ করার জন্য ২০/- টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি (বিপিকেএস) এর নামে জাতীয় লটারি দেশব্যাপী বিক্রির জন্য সরকার আগামী ২০ জুন হতে ১০ আগস্ট ২০১৮ এবং ড্র ১৮ আগস্ট নির্ধারণ করে অনুমতি প্রদান করেছে।
বিপিকেএস এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক মো. আবদুস সাত্তার দুলাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত মেয়র ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন মো. ওসমান গণি, উপাচার্য, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর অধ্যক্ষ ড. নাজমুল আহ্সান কলিম উল্লাহ ও কন্সালটেন্ট এডিটর, দি এশিয়ান এজ মোস্তফা কামাল মজুমদারসহ বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি (বিপিকেএস) এর সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও লটারি টিকিট বিক্রয় এজেন্টগণ।   
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি জাতীয় লটারির প্রথম পুরস্কার ৩০(ত্রিশ) লক্ষ টাকাসহ মোট ৫০ লক্ষ টাকার ৬৬৬টি আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হবে। ড্র অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান গ্রাহকদের জন্য টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে সরাসরি প্রদর্শন করবেন বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি।
#
সুমন/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১৫৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৭৭৫
আইনগতভাবে হাউজিং প্রকল্পগুলোকে জমি ক্রয়ের উদ্যোগ নিতে হবে
                                                                                --ভূমি মন্ত্রী
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
ভূমি মন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, সরকারের পূর্বানুমতি নিয়ে আইনগতভাবে হাউজিং প্রকল্পগুলোকে জমি ক্রয় করার উদ্যোগ নিতে হবে।
আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন হাউজিং প্রকল্পের অভ্যন্তরে থাকা সরকারি জমি উদ্ধার সংক্রান্ত সভায় হাউজিং প্রকল্পের প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়কালে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের নির্ধারিত সিলিং এর বাইরে জমি ক্রয় করা যাবে না।  সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, সরকারি জমি জবর দখল বা অপব্যবহার না করে সেগুলোকে জনস্বার্থে সরকারকে উদ্ধার কাজে সহায়তা করতে হবে। মন্ত্রী জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে সারাদেশের হালনাগাদ খাস জমির তথ্য নিয়ে হাউজিং প্রকল্পের অভ্যন্তরে থাকা সরকারি জমির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আহ্বানের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।  
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল জলিল, অতিরিক্ত সচিব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ ও আকরাম হোসেন, বসুন্ধরা গ্রুপ, রূপায়ণ গ্রুপ, নাভানা রিয়াল এস্টেট, ইউনাইটেড ল্যান্ড পূর্বাচল সিটি, বিশ্বাস বিল্ডার্স এর প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
রেজুয়ান/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১৫১৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৭৭৪
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৬ আষাঢ় (২০ জুন) :
দশম জাতীয় সংসদের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৫৫তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান ও এম আব্দুল লতিফ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি) এর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।  
ভোজ্য তেল খালাস করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্মিত হয়েছে নতুন জেটি ডলফিন অয়েল জেটি-৩ (ডিওজে-৩)। এতে করে তেল খালাস সহজতর হয়েছে বলে রমজান মাসে তেল এর দাম স্থিতিশীল ছিল বলে বৈঠকে উল্লেখ করা হয় । এছাড়াও কমিটি চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা ও নিরাপত্তা বাড়াতে এবং ঝুঁকি হ্রাস করতে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ গ্রহণপূর্বক প্রয়োজনীয় ইক্যুইপমেন্ট সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১৫১০ ঘণ্টা  
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon