Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১৮ এপ্রিল ২০১৯

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৮১
 
অর্থনীতিতে কৃষির অবদান অনেক বেশি
                             --- কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
‘জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান ৭০ শতাংশ থেকে কমে ১৪ শতাংশে নেমে আসলেও দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে কৃষিখাতের অবদান এখনো অনেক বেশি। সোনালি আঁশ ও সোনার বাংলা একে অপরের পরিপূরক। সোনালী আঁশের সম্ভাবনাতেই বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন।’ 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) এর সম্মেলন কক্ষে ‘পাট গবেষণার অর্জিত সাফল্য ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সেমিনারে এসব কথা বলেন।
  মন্ত্রী উন্নত কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের অগ্রযাত্রার কথা তুলে ধরে বলেন, যে প্রযুক্তি এসেছে তা সঠিকভাবে কাজে লাগানো গেলে অবশ্যই মানুষের খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে দেশকে সমৃদ্ধশালী করা যাবে। রফতানি বহুমুখীকরণেও কৃষিখাত বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।
  বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, উদ্ভাবিত পাট পণ্যের বাণিজ্যিকীকরণে বিশেষ তহবিল গঠন করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে দিয়ে একটি বড় কর্মশালা আয়োজন করা দরকার। এতে পাটজাত দ্রব্যের অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো যাবে। আধুনিক ও বাণিজ্যিক উৎপাদনের মাধ্যমে বিজেআরআইয়ের উদ্ভাবিত পাটপণ্যের দাম কমিয়ে রফতানিমুখী করতে পারলে পাটের সুদিন ফিরে আসবে।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করনে কৃষি সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন আব্দুর মান্নান এমপি। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) মহাপরিচালক  ড. মোঃ আসাদুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্য দেন বিজেআরআইয়ের জেটিপিডিসি উইংয়ের পরিচালক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
#
গিয়াস/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮০ 
 
২১ ও ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে আন্তর্জাতিক বিপিও সামিট
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
‘ঞৎধহংভড়ৎসরহম ঝবৎারপব ঞড় উরমরঃধষ’ এই থিম নিয়ে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) খাতে দেশের অবস্থানকে তুলে ধরার লক্ষ্যে আগামী ২১ ও ২২ এপ্রিল চতুর্থ বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০১৯। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ কলসেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য) যৌথভাবে এ সামিটের আয়োজন করবে। 
আজ আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের সভা কক্ষে বিপিও সামিট-২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম এ তথ্য জানান। 
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত দুই দিনের এ সামিট উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদ। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও আইসিটি বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম।
এবারের সামিটে ৪০ জন স্থানীয় প্রতিনিধি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্ডিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বিপিও কর্মকা-ের সাথে সংশ্লিষ্ট ২০ জন বিদেশি প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন এবং ১২টি সেমিনার ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম আরশাদ হোসেন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অভ্ কলসেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিংয়ের (বাক্য) এর সভাপতি ওয়াহিদ শরীফ ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন। 
এ উপলক্ষে আইসিটি সচিব বলেন, ২০১৫ সালে বিপিও সেক্টর সম্পর্কে জনগণের তেমন কোনো ধারণা ছিল না। তিন বারের বিপিও সামিট আয়োজনের ফলে এখন সবাই এ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত। বিপিও খাতে উন্নয়নের জন্য এ সামিট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাপ্রকাশ করেন।
#
শহিদুল/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১৫৭৯
সরকারের দৃষ্টি গ্রামের উন্নয়নে
                    --- কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
‘নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণ করা হবে। উন্নয়ন চিন্তার মধ্যে গ্রামকে স্থান দেওয়া হবে এবং নাগরিক আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা এবং নাগরিক অধিকার গ্রামেও নিশ্চিত করা হবে। শীঘ্রই দেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে সকল গ্রামকে জেলা-উপজেলা শহরের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। কর্মসংস্থানের জন্য জেলা-উপজেলায় কলকারখানা গড়ে তোলা হবে।’ 
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ রাজধানীর একটি হোটেলে এষড়নধষ ঋড়ড়ফ চড়ষরপু জবঢ়ড়ৎঃ ২০১৯ খধঁহপযরহম অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে, কৃষক বাঁচাতে হলে কৃষিপণ্যের সঠিক মূল্য নিশ্চিত করতে হবে, এ খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। বর্তমান সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার খাত হচ্ছে আধুনিক ও বাণিজ্যিক কৃষি, সে লক্ষ্য অর্জনে কাজ করছে সরকার। উন্নত বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে কৃষিকে অবশ্যই বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর করে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। 
প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে, বর্তমানে বিশ্বে গ্রামীণ দারিদ্র্যের হার ১৭ শতাংশ এবং শহরে এ হার ৭ শতাংশ। গ্রামীণ পরিবেশ হুমকির মুখে রয়েছে : যেমন জলবায়ু পরিবর্তন, বনাঞ্চল ধ্বংস, ভূমিধ্বস এবং পরিবেশ দূষণ। প্রতিবেদনে মূল ফোকাস ছিল গ্রামের পুনরুজ্জীবনের ত্বরান্বিত করা। এখানে বলা ২০৩০ সালের মধ্যে গ্রামের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন করা। যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন। কৃষির যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিক-বাণিজ্যিক কৃষি, নারীর ক্ষমতায়ন এবং সর্বোপরি গ্রামে কর্মসংস্থান সৃর্ষ্টির মাধ্যমে গ্রামের মানুষের আয়ের সংস্থান করা।  
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইফরির প্রতনিধি ড. আক্তার আহমেদ, মূল প্রবন্ধ উপস্থান (ইফরি) করেন আন্তর্জাতিক খাদ্য নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. সিনজেন ফ্যান, আলোচক ছিলেন পিপিআরসি’র নির্বাহী চেয়াম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যামিরটার্স প্রফেসর ড. সাত্তার মন্ডল।
#
গিয়াস/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৭৮
 
বেসরকারি হাসপাতালে দুঃস্থদের শয্যা কোটা নিশ্চিত করতে হবে
                                                        --- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
দরিদ্র ও দুঃস্থদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক শয্যা কোটা নিশ্চিত করতে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, দেশের স্বাস্থ্যখাতের অগ্রগতিতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থারও অবদান রয়েছে। দেশের বিপুল সংখ্যক দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সার্বজনীন আধুনিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে বিনামূল্যে চিকিৎসা কোটা নিশ্চিত করতে হবে।
আজ রাজধানীর টিএন্ডটি মহিলা কলেজ মাঠে বাংলাদেশ বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এসোসিয়েশন আয়োজিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে বহুমুখী বিশেষায়িত স্বাস্থ্যক্যাম্প উদ্বোধনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহ-২০১৯ উপলক্ষে এই ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়।
এসোসিয়েশনের সভাপতি এম এ মুবিন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান, ত্রাণ ও দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বক্তব্য রাখেন।
 দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরো ঊর্ধ্ব তুলে ধরতে হলে বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের কিছু বেসরকারি মেডিকেল কলেজ আছে যেখানে চিকিৎসা শিক্ষার যথাযথ পরিবেশ ও ভালো অবকাঠামো নেই এবং হাসপাতালও থাকে না কিছু কলেজের। ফলে শিক্ষার্থীরা হাসপাতাল থেকে সরাসরি ব্যবহারিক শিক্ষাও নিতে পারে না। সরকার এ ধরনের মানহীন বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোকে নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে। তিনি বলেন, মানুষ অসুস্থ হলে আশ্রয়স্থল হিসেবে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। সেই চিকিৎসক যদি মানসম্মত শিক্ষা না পায় তবে যথাযথ চিকিৎসা দিতে ব্যর্থ হবে। সরকার তাই চিকিৎসা শিক্ষার মান নিয়ে কোনো আপস করবে না। 
মন্ত্রী বলেন, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সাথে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়ানোর লক্ষ্যে জাতীয়ভাবে স্বাস্থ্যসেবা সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে। দেশের মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানোও এই সপ্তাহ পালনের উদ্দেশ্য। জনগণ যদি সঠিক পুষ্টিমানে সমৃদ্ধ খাবার খায় তবেই রোগমুক্ত জীবন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
গত ১৬ এপ্রিল শুরু হয়ে জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা সপ্তাহ আগামী ২০ এপ্রিল শেষ হবে। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১৫৭৭
 
তুরাগ তীরে বিআইডব্লিউটিএ’র অভিযান
৯৮টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ প্রায় ৭৫ লাখ টাকার পণ্য নিলাম
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
 
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) নদী তীর দখলমুক্ত করতে আজ ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টরের নিকট সাহেব আলী মাদ্রাসা এলাকায় ১১টি একতলা ভবন, ১০টি আধাপাকা ভবন, ২০টি টিনশেড,  পাঁচটি ওয়্যার হাউজ, সাতটি বাউন্ডারি ওয়াল, ৪৫টি টিনের ঘরসহ মোট ৯৮টি অবৈধ স্থ্াপনা উচ্ছেদ, ছয়টি বালুর গদি অপসারণ এবং চার একর তীরভূমি অবমুক্ত করেছে। এছাড়া ৭৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকার পণ্য নিলাম করেছে।
 
নদীর তীরে অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭৬
 
বাংলাদেশ ও ইউনস্কোর মধ্যে দু’টি প্রকল্প দলিল স¦াক্ষরিত
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
বৌদ্ধ পুরাকীর্তির নির্দশনসমৃদ্ধ স্থানসমূহে পর্যটনের গুরুত্ব বৃদ্ধির জন্য দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের মধ্য আন্তঃসীমান্ত অনলাইন রুটের প্রবর্তন ও উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘ইঁফফযরংঃ ঐবৎরঃধমব জড়ঁঃব ভড়ৎ ঝঁংঃধরহধনষব ঞড়ঁৎরংস উবাবষড়ঢ়সবহঃ রহ ঝড়ঁঃয অংরধ’ এবং সার্বভৌম দেশসমূহের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের বিকাশ ও সুরক্ষার জন্য টঘঊঝঈঙ ঈড়হাবহঃরড়হ এর ধারাবাহিকতায় সৃজনশীল আলোকচিত্র শিল্পের বিকাশে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অন্তভুক্তিমূলক টেকসই উন্নয়ন ত্বরানি¦তকরণের লক্ষ্যে ‘ঝঃৎবহমঃযবহরহম ঘধঃরড়হধষ ঈধঢ়ধপরঃরবং ঃড় উবাবষড়ঢ় ধহফ চৎড়সড়ঃব ঠরংঁধষ অৎঃং (চযড়ঃড়মৎধঢ়যু) রহ ইধহমষধফবংয: ঈড়হঃৎরনঁঃরহম ঃড় ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ’ শীর্ষক দু’টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্পের প্রকল্প দলিল আজ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে স¦াক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুলতানা আফরোজ এবং টঘঊঝঈঙ-এর পক্ষে টঘঊঝঈঙ-এর অফিসার-ইনচার্জ সুন লি প্রকল্প দলিলে স¦াক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে টঘঊঝঈঙ-এর সহায়তাপুষ্ট আলোচ্য ১ম প্রকল্পের অনুকূলে ৩০ হাজার মার্কিন ডলার এবং ২য় প্রকেল্পর অনুকূলে ৮৮ হাজার ৪৯৫ মার্কিন ডলার অনুদান সহায়তা পাওয়া যাবে। দু’টি প্রকল্পই চলমান ২০১৯ সালের মধ্যে সমাপ্তির জন্য নির্ধাতি রয়েছে।
#
শাহীনূর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭৫
 
নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত
                                   --- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বের কাছে একটি জীবন্ত উদাহরণ। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রশাসনে, ব্যবসায় বা রাজনীতিতে সকল ক্ষেত্রেই নারীর ক্ষমতায়ন সুস্পষ্ট হয়েছে। দেশের নারীরা এখন কেবল সরকারি চাকুরিতেই নয়, ব্যবসা বাণিজ্যেও নিজদেরকে সক্ষম করে গড়ে তুলছে। ঘরে বসেও নারীরা আজকাল ফ্রি-ল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করছে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর গুলশানের তাহের টাওয়ারে দুঃস্থ, অসহায় নারীদের কর্মসংস্থান সহায়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিএইচডিএস হেড সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
পুলিশের গুলশান জোনের উপকমিশনার, থানার পরিদর্শকসহ সিএইচডিএস’র প্রধান নির্বাহী মিয়া মোহাম্মদ ইসহাক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১৫৭৪
 
সংস্কৃতির বিকাশে সরকার বিভিন্ন কর্মকা- পরিচালনা করছে 
                                   -- সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
 
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি আমাদের অমূল্য সম্পদ। বাঙালি জাতির এ বৈচিত্র্যম-িত ও ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির যথাযথ পরিচর্যা, লালন, উন্নয়ন ও সাবলীল বিকাশে সরকার বিভিন্ন কর্মকা- পরিচালনা করছে। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ‘জাতীয় সংস্কৃতি বিকাশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য সংরক্ষণের গুরুত্ব ও প্রতিবন্ধকতা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম আব্দুর রহমান সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ্ প্রফেশনালস এর বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. প্রদানেন্দু বিকাশ চাকমা ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম প্রমুখ।
 
প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকা- তুলে ধরে বলেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জনগণকে জাতীয় সংস্কৃতির মূল স্রোতধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন জাতীয় দিবস ও উৎসব উদযাপন, স্থানীয় শিল্পীদের রাষ্টীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার সুযোগ করা হয়েছে। সমন্বিত সংস্কৃতি বিকাশের লক্ষ্যে তিনটি পার্বত্য জেলায় একটি করে কালচারাল কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে।
 
#
 
রবীন্দ্রনাথ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭৩
 
প্রকল্পের কাজে অস্বচ্ছতায় মৎস্য ও প্রানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর অসন্তোষ প্রকাশ 
 
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
মৎস্য ও প্রানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু কাজের নিম্নমান, টেন্ডারের শর্তানুযায়ী ঠিকাদারদের নির্ধারিত সময়ে কাজ সমাপ্তিতে ব্যর্থতা ও প্রকল্পের কাজে অস্বচ্ছতার ব্যাপারে চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মৎস্য উপখাতের ২২টি চলমান প্রকল্পের জুলাই-মার্চ মাস পর্যন্ত ৯ মাসের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এ  অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি চুক্তি মোতাবেক ১০০ কাজ আদায়ের স্বার্থে ঠিকাদারদের অগ্রিম বিল প্রদান বন্ধসহ টেন্ডারের চুক্তিতে তিনবার কাজের ব্যর্থতার দায়ে ঠিকারদারদের কালোতালিকা ভুক্তির শর্তযুক্ত করতে প্রকল্প পরিচালকদের নির্দেশ দেন। দুর্বল ও গদবাধা চুক্তির কারণে প্রায়ই লিজদানকৃত সরকারি সম্পত্তি বেহাত হয়ে যায়- উল্লেখ করে বলেন, তা আর হতে দেয়া যাবে না। 
তিনি অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের কার্যক্রমের অগ্রগতির তুলনায় এই মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের কাজের নিম্নগতি এবং প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থফেরত দেয়ার বিরুদ্ধেও হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, অন্যান্য মন্ত্রণালয় যখন প্রকল্পের বাড়তি অর্থবরাদ্দের জন্য মরিয়া হয়ে থাকে, তখন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ ফেরত যাওয়াটা মন্ত্রণালয়ের জন্য অত্যন্ত লজ্জাকর।
মৎস্য উপখাতের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এ পর্যালোচনা সভায় বিভিন্ন দফতরের মহাপরিচালক, প্রকল্পের পরিচালকসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
শাহ আলম/অনসূয়া/রবি/শামীম/২০১৯/১৫৩১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭২
 
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট এ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
 
নিউইয়র্ক, ১৮ এপ্রিল :  
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল ১৭ই এপ্রিল যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস’ পালন করে। দিবসটি উপলক্ষে এ দিন কনস্যুলেট জেনারেল এর অফিসে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনপূর্বক এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং তাঁদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। 
কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে মুজিবনগর সরকারের ঐতিহাসিক ভূমিকা তুলে ধরেন। তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনন্য অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। এসময় তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত মুজিবনগর সরকার গঠনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। 
কনসাল জেনারেল প্রবাসে বসবাসরত নতুন প্রজন্মের মাঝে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জানানোর আহ্বান জানান। এ সময় তিনি স্বাধীনতার চেতনাকে ধারণ করে জাতির পিতার স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসাধারণ নেতৃত্ব কিভাবে বাংলাদেশকে আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছে, কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে সেটি তুলে ধরেন।   
কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
#
অনসূয়া/নাছির/জসীম/শামীম/২০১৯/১৫২৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭১
প্রচলিত ধ্যান ধারণা পরিবর্তন করে উৎপাদনশীলতা ও স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি করা সম্ভব
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
শিল্প কারখানায় প্রচলিত ধ্যান-ধারণা ও বিজনেস প্রাকটিস পরিবর্তন করে কোনো ধরণের খরচ ছাড়াই উৎপাদনশীলতা এবং স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি করা সম্ভব। বাংলাদেশের শিল্পায়নে স্থায়ীত্ব এবং ব্যবসায়ে নৈতিকতার চর্চা জোরদারে শিল্প মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ‘ন্যাশনাল সাসটেইনিবিলিটি রিপোর্টিং’ চালুর পরামর্শ দিয়েছেন টেকসই উন্নয়ন বিশেষজ্ঞরা। এ লক্ষ্যে তারা সরকারি পৃষ্ঠাপোষকতায় শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ আবাসন, স্বাস্থ্য সেবা এবং শিশুদের শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ার তাগিদ দেন।   
আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘আজকের স্থায়িত্ব, আগামী দিনের উন্নত ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ পরামর্শ দেন। বাংলাদেশে অবস্থিত নরওয়ে, সুইডেন এবং ডেনমার্ক দূতাবাসের সহায়তায় নরডিক চেম্বার অভ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এনসিসিআই) এ সেমিনার এর আয়োজন করে। শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। 
এনসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে বাংলাদেশে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত চারলোটা স্কালাইটার (ঈযধৎষড়ঃঃধ ঝপযষুঃবৎ), ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসেন (ডরহহষব ঊংঃৎঁঢ় চবঃবৎংবহ) এবং নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন (ঝরফংবষ ইষবশবহ) বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। অনুষ্ঠানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পানি পরিশোধন ও ব্যবস্থাপনা, বর্জ্য পুনঃপ্রক্রিজাতকরণ এবং অনলাইন সেফটি বিশেষজ্ঞরা আলোচনায় অংশ নেন।  
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী বলেন, নরডিক অঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর সাথে বাংলাদেশের চমৎকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক ক্রমেই উন্নয়ন সহযোগী থেকে বাণিজ্যিক অংশীদারিত্বে রূপ নিচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে নরডিকভুক্ত দেশগুলোতে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি কৃষিপণ্য, হাইটেক সামগ্রী আইটি পণ্য ও সেবা রপ্তানি হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রায় ১৭ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের পণ্য রপ্তানি করছে বলে তিনি জানান।   
সেমিনারে বক্তারা বলেন, তৈরি পোশাকখাতে বাংলাদেশের ৬৮টি কারখানা ইতোমধ্যে গ্রিন ফ্যাক্টরির স্বীকৃতি পেয়েছে। আরও ৩শ’টি কারখানা এ স্বীকৃতির তালিকায় রয়েছে। সরকার, উন্নয়ন সহযোগী এবং উদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে তৈরি পোশাক শিল্পে পরিবেশ, শ্রমিকের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও ব্যবসায়িক নৈতিকতার ক্ষেত্রে ব্যাপক গুণগত পরিবর্তন এসেছে। তারা নরডিক অঞ্চলের দেশগুলোর পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশের অন্যান্য শিল্পখাতে গুণগত পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেন। 
#
 
জলিল/অনসূয়া/নাছির/শামীম/২০১৯/১৫২৯ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৭০
 
বহির্বিশ্বে কলকাতায় বাংলাদেশের প্রথম পতাকা উত্তোলন দিবস পালিত 
কলকাতা, ১৮ এপ্রিল:
বাংলাদেশের পতাকা কলকাতা মিশনে প্রথম উত্তোলিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল । ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়ার বৈদ্যনাথ তলায় (বর্তমান মুজিবনগর) বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নেয়ার পরদিনই কলকাতায় পাকিস্তানের মিশন বাংলাদেশ মিশন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বহির্বিশ্বে কলকাতায় বাংলাদেশের প্রথম পতাকা উত্তোলন দিবস উপলক্ষে কলকাতাস্থ উপ-হাইকমিশনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 
পতাকা উত্তোলনের নিয়ম যথাযথভাবে মেনে জাতীয় সংগীতের সাথে সাথে উত্তোলন করা হয়। কলকাতায় নিযুক্ত 
উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান পতাকা উত্তোলন করেন। 
পতাকা উত্তোলন শেষে তৌফিক হাসান বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর দিক নির্দেশনায় দেশের মানুষ এক হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্যদিয়ে দেশকে স্বাধীন করে। এর ফলে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম স্বাধীন দেশ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। 
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল কলকাতায় পাকিস্তানের উপ-দূতাবাসে কর্মরত ৭০ জন বাঙালি কর্মকর্তা-কর্মচারী বাংলাদেশের আনুগত্য ঘোষণা করে পাকিস্তানের পতাকা নামিয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। 
#
 
মোফাকখারুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৪৪৫ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৬৯
 
২২ এপ্রিল সরকারি ছুটি
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
 
পবিত্র শব-ই-বরাত উদ্যাপন উপলক্ষে পূর্ব ঘোষিত ২১ এপ্রিল ২০১৯ এর পরিবর্তে ২২ এপ্রিল ২০১৯ তারিখ নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ১৭ এপ্রিল এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। 
 
#
শাহীন/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৪৩০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৫৬৮
কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল) :  
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯ এপ্রিল কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বাংলাদেশ কৃষক লীগের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ সংগঠনের নেতাকর্মীসহ দেশের কৃষক সমাজকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১৯ এ এপ্রিল বাংলাদেশ কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ সংগঠন কৃষকদের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষকদের দাবি আদায়সহ দেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কৃষক লীগ গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করে আসছে।
এ দিনে আমি স্মরণ করছি ১৯৯৫ সালে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সারসহ কৃষি উপকরণ বিতরণে অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে নিহত ১৮ জন কৃষক ও কৃষক পরিবারের সদস্যদের।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কৃষির উন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। জাতির পিতা কৃষকদের কল্যাণে পঁচিশ বিঘা পর্যন্ত জমির মালিকদের খাজনা মওকুফ করে দিয়েছিলেন। তিনি উন্নত পদ্ধতিতে চাষাবাদ, উন্নত বীজ, সেচ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ সরবরাহ করে কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে কৃষিক্ষেত্রে অবদানের জন্য ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার’ প্রবর্তন করেন।
বর্তমান সরকার একটি উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সার, বীজসহ সকল কৃষি উপকরণের মূল্যহ্রাস, কৃষকদের সহজশর্তে ও স্বল্পসুদে ঋণ সুবিধা প্রদান, ১০ টাকায় ব্যাংক একাউন্ট খোলার সুযোগসহ তাঁদের নগদ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। আমরা কৃষকদের মধ্যে কৃষি উপকরণ কার্ড বিতরণ করেছি। কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি বন্যা, খরা ও লবণাক্ততা সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ভাসমান চাষ, বৈচিত্র্যময় ফসল উৎপাদন, ট্রান্সজেনিক জাত উদ্ভাবন, পাটের জেনোম সিকুয়েন্স উন্মোচন ও মেধাসত্ত্ব অর্জন করা হয়েছে। আমরা কৃষির যান্ত্রিকীকরণ ও বহুমুখীকরণ, বাজার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করেছি।
কৃষিতে আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা হয়েছে। খামার যান্ত্রিকীকরণের জন্য বর্তমানে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দিয়ে কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হচ্ছে। ফলে কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রত্যেক কৃষকের দোরগোড়ায় কৃষিস
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon