Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৩২

বদরুন্নেসা মহিলা কলেজে পাঠাগার উদ্বোধন

ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর) :
    
    আজ ঢাকায় বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের হোস্টেলে নবনির্মিত পাঠাগার “আকাশলীনা‘ উদ্বোধন করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্রধান অতিথি হিসেবে এই পাঠাগারের উদ্বোধন করেন। বেসরকারি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের আর্থিক সহায়তায় পাঠাগারটি নির্মিত হয়েছে।
 
    উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষার্থী এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বিশাল। সীমিত সম্পদের মধ্যে তাদের সকল চাহিদা পূরণ করতে হয়। এখাতে বেসরকারি ব্যাক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠান সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে আরো দ্রুত শিক্ষাখাতের উন্নয়ন সম্ভব। তিনি বলেন, শিক্ষার উন্নয়নে বিত্তশালী ব্যক্তিবর্গের সাহায্য বৃথা যাচ্ছে না। যারা সহযোগিতা করছেন, তারা তাদের সম্পদ দেশের কল্যাণে ব্যয় করছেন, সম্পদের সার্থকতা অনুভব করছেন। তিনি এমন একটি মহৎ উদ্যোগ গ্রহন করার জন্য ব্যাংক এশিয়াকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

    তিনি ব্যাংক এশিয়ার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে দেশের ধনাঢ্য ব্যক্তিবর্গ এবং বেসরকারি উদ্যোক্তাদের শিক্ষার উন্নয়নে আরো এগিয়ে আসার আহবান জানান।

    বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মাহবুবা রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী, কলেজের উপাধ্যক্ষ বি এম মাকসুদা আখতার, শিক্ষক পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন, হোস্টেল সুপার ড. মুশফেকা খাতুন এবং কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাবিনা আখতার শিউলি বক্তব্য রাখেন।

    এর আগে শিক্ষামন্ত্রী কলেজ ক্যাম্পাসে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের এটিএম ও কালেকশন বুথের উদ্বোধন করেন। এসময় ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরফান আলী, কলেজের অধ্যক্ষ মাহবুবা রহমান এবং উপাধ্যক্ষ বি এম মাকসুদা আখতার উপস্থিত ছিলেন।
#

আফরাজ/সেলিম/আব্বাস/২০১৬/১৯৪৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৩১

শীত শুরুর পূর্বেই কম্বল বিতরণ করতে হবে
                                -- ত্রাণ মন্ত্রী

মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর) :

    শীত শুরুর পূর্বেই দরিদ্র মানুষের মধ্যে বরাদ্দকৃত সকল কম্বল বিতরণের নির্দেশ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী  মোফাজ্জল  হোসেন  চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম।

    মন্ত্রী আজ চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তরে দরিদ্র নারী-পুরুষের মধ্যে কম্বল বিতরণকালে এ নির্দেশ দেন।
    
    দরিদ্র মানুষ যাতে শীতে কষ্ট না পায়, এর জন্য প্রয়োজনে চাহিদামত আরো কম্বল পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

    মন্ত্রী বলেন, গ্রামীণ কর্মসংসংস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে গ্রামের সকল দরিদ্র মানুষকে কাজ দেয়া হবে। এসব কাজের অর্থ সরাসরি দরিদ্রদের কাছে  পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা  নেবে সরকার।

    তিনি এ সময় সহ¯্রাধিক দরিদ্র  লোকের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।

    উল্লেখ্য, এ বছর প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে শীতার্থ দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য ১০ লাখ কম্বল মাঠ পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়  থেকে আরো ৮ লাখ কম্বল পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক  জেলায় কম্বল বিতরণ হয়েছে। কিছু কিছু জেলায় বিতরণ চলছে।

#

দেওয়ান/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯৩০

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের “শান্তির সংস্কৃতি” প্রস্তাব গৃহীত

নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র), ২৪ ডিসেম্বর :

    প্রতিবছরের মত এবারও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের ‘‘শান্তির সংস্কৃতি’’ প্রস্তাবনা সর্ব সম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে।

    গতকাল সাধারণ পরিষদের এক সভায় উপস্থিত সকল সদস্য রাষ্ট্রের সমর্থনে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।  বাংলাদেশের পক্ষে স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন প্রস্তাবনাটি সকল কো-স্পন্সর দেশের পক্ষ থেকে উপস্থাপন করেন।
    
    প্রস্তাব উপস্থাপনকালে মাসুদ বিন মোমেন বলেন, মানুষের জন্য স্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য ধর্ম, বর্ণ, জাতি ও গোষ্ঠী নির্বিশেষে সকলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়াতে হবে। শিক্ষার প্রসার এবং একদর্শী চিন্তাধারার পরিবর্তন করে মানুষের সামগ্রিক উন্নয়ন, স্থিতিশীলতা ও শান্তি নিশ্চিত করা সম্ভব।

    তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে শান্তির সংস্কৃতি বিকাশে বদ্ধ পরিকর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রদত্ত শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান, সামাজিক ন্যায়বিচার, দারিদ্র্য, ক্ষুধা, বঞ্চনা ও আগ্রাসনমুক্ত একটি বিশ্ব ব্যবস্থা গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জাতীয়ভাবে এ লক্ষ্য অর্জনে সরকার সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে।
    
    উল্লেখ্য, “শান্তির সংস্কৃতি” প্রস্তাবটি ১৯৯৭ সালে প্রথম উপস্থাপিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে “শান্তির সংস্কৃতি দশক” বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয়। ২০০১ থেকে প্রতি বছর জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন এ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করে আসছে এবং তা প্রতিবছরই সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়ে আসছে।
    
#

সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯২৯

বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনে সরকার কাজ করছে
            ---ইয়াফেস ওসমান
ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর) :

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশে বিজ্ঞানের উন্নয়ন ও বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। বিশ্বমানের সর্বাধুনিক এবং দৃষ্টিনন্দন জাদুঘর  নির্মাণ করে দেশে বিজ্ঞানমনস্কতা বৃদ্ধি করা হবে।

    মন্ত্রী আজ ঢাকার আগারগাঁওয়ে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর আয়োজিত ‘বিশ্বমানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ ও আমাদের প্রত্যাশা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন।

    মন্ত্রী আরো বলেন, ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের স্থলে নির্মাণ করা হবে বিশ্বমানের সর্বাধুনিক এবং দৃষ্টিনন্দন জাদুঘর। এ জাদুঘরে বিজ্ঞানের  বিষয়ভিত্তিক গ্যালারির পাশাপাশি কৃষি, হেরিটেজ, মেরিটাইম, মিউজিক এন্ড স্পোর্টসসহ প্রায় ৩০টি গ্যালারি স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে। গ্যালারির প্রদর্শনীবস্তু হবে ইন্টারএকটিভ। ভার্চুয়াল আকারে জাদুঘরের কার্যক্রম উপস্থাপন করা হবে। এছাড়াও ভবনের ছাদে অবজারভেটরি, বিশেষ পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, দর্শনার্থীদের জন্য থাকার ডরমেটরি, গবেষণাগার ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র, লেকচার থিয়েটার, লাইব্রেরি এবং বহুমাত্রিক সিনেমা হলের ব্যবস্থা থাকবে ।

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সিরাজুল হক খান এবং  বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক
মোঃ আমিনুল ইসলাম।

#

কামরুল/সেলিম/আব্বাস/২০১৬/১৭৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯২৮

আমাদের মেয়েরা অনেক এগিয়ে গেছে
            ---শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর) :

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আমাদের মেয়েরা এখন আর পিছিয়ে নেই। তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে এবং মেধার স্বাক্ষর রাখছে। মেয়েদেরকে দেশের দক্ষ ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় ধানমন্ডিতে সুলতানা কামাল মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে স্বর্ণকিশোরী নেটওয়ার্ক ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘স্বর্ণকিশোরী জাতীয় কনভেনশন-২০১৬’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় একথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় মেয়েরা এগিয়ে আছে। প্রতিবছর ১২ জন সেরা মেধাবী শিক্ষার্থীর মধ্যে মেয়েদের সংখ্যাই বেশি। তিনি বলেন, মেয়েদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করে আমরা প্রমাণ করেছি, ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও সব ধরনের চ্যালেঞ্জিং কাজে সমান পারদর্শিতা দেখাতে সক্ষম। আজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতকরা ৫১ ভাগ, মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫৩ ভাগ এবং উচ্চ শিক্ষায় ৪৫ ভাগ মেয়ে ।

    স্বর্ণকিশোরী নেটওয়ার্ক ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, মেয়েদেরকে আরো সামনে এগিয়ে নেয়ার যেকোনো উদ্যোগকে সরকার সহযোগিতা দিয়ে যাবে। ফাউন্ডেশনের সদস্যদের সৎ, যোগ্য ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কারন, তারাই ভবিষ্যত বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে। তিনি বলেন, আমাদের শিক্ষার মান আরো বাড়াতে হবে। এ জন্য শিক্ষক ও শিক্ষার পরিবেশের মান উন্নয়ন করতে হবে।

    অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন এবং স্বর্ণকিশোরী নেটওয়ার্ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ফারজানা ব্রাউনিয়া বক্তব্য রাখেন।

    উল্লেখ্য, দেশের ৪৯১ উপজেলা থেকে ফাউন্ডেশনের কিশোরী শিক্ষার্থীরা এ কনভেনশনে অংশগ্রহণ করে। কিশোরী স্বাস্থ্য উন্নয়ন ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে ফাউন্ডেশনটি কাজ করছে। দেশের ৬০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এর সদস্য রয়েছে।
#

আফরাজ/সেলিম/আব্বাস/২০১৬/১৭২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯২৭

চিকিৎসা সেবার উন্নয়নে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে
                    ---নৌপরিবহণ মন্ত্রী
ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর) :

    চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নের মাধ্যমে দরিদ্র মানুষের দোরগোঁড়ায় স্বাস্থসেবা পৌঁছে দিতে সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। চিকিৎসাসেবার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
    নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন।
    কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ হাজার ঠোঁট ও তালু কাটা শিশুদের সফল অস্ত্রোপচার উদ্যাপন উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্মাইল ট্রেন (হাসির ট্রেন), কেয়ার মেডিকেল হাসপাতাল ও চাইল্ড হেলথ্ অ্যাত্তয়ারনেস ফাউন্ডেশন আলোচনা সভার আয়োজন করে।
    কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি প্রফেসর ডাঃ পারভিন ফাতিমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী, সাবেক সচিব সুহরাব হোসাইন, শিশু বিশেষজ্ঞ মোঃ জাকির হোসাইন খান, প্রফেসর ডা. বিজয় কৃষ্ণ দাস ও স্মাইল ট্রেন এর কান্ট্রি ডাইরেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান।
    মন্ত্রী বলেন, হাসি মানুষকে উৎফুল্ল করে তোলে, হাসি মাখা সুন্দর মুখ মানুষের জীবন পাল্টে দেয়। মুখম-লে ঠোঁট ও তালু কাটা থাকলে খারাপ দেখা দেয়, মানুষ তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। তিনি বলেন, ঠোঁট ও তালু কাটা রোগিদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান কেয়ার হাসপাতালের একটি জনহিতকর ও কল্যানমূলক ব্যবস্থা- যা সত্যিই প্রশংসারযোগ্য।
    অনুষ্ঠানে ঠোঁট ও তালু কাটা রোগী সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কুসংস্কার রোধে ‘স্মাইল বিয়ন্ড দ্যা স্কাই’ নামক একটি ডকুমেন্ট প্রদর্শিত হয়।
    কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ হাজার ঠোঁট ও তালু কাটা শিশুদের সফল অস্ত্রোপচার উদ্যাপন উপলক্ষে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়। র‌্যালি কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ফার্মগেটস্থ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে এসে শেষ হয়।
#

জাহাঙ্গীর/সেলিম/আব্বাস/২০১৬/১৭৩৩ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯২৬

শুভ বড়দিন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর)

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুভ ‘বড়দিন’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

    ‘‘খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ‘বড়দিন’ উপলক্ষে আমি এ সম্প্রদায়ের সকল সদস্যকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

    খ্রিস্টান ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট এদিনে বেথেলহেমে জন্মগ্রহণ করেন। শোষণমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য পৃথিবীতে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই ছিল যিশুখ্রিস্টের অন্যতম ব্রত। বিপন্ন ও অনাহারক্লিষ্ট মানুষের জন্য মহামতি যিশু নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর জীবনাচারণ ও দৃঢ় চারিত্রিক গুণাবলির জন্য মানব ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে আছেন।

    বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির  দেশ। আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। এখানে রয়েছে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের নিজস¦ ধর্ম পালনের পূর্ণ স¦াধীনতা।

    এ পুণ্যদিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়সহ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে আমি মানবতার মহান ব্রতে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।

    আমি আশা করি, বড়দিন  দেশের খ্রিস্টান ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মধ্যকার বিরাজমান  সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতিকে আরো সুদৃঢ় করবে।

    আনন্দময় ও উৎসবমুখর বড়দিনে আমি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী জনসাধারণের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
      বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

নজরুল/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০১ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯২৫

শুভ বড়দিন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১০ পৌষ (২৪ ডিসেম্বর)

    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শুভ ‘বড়দিন’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :


    ‘‘শুভ ‘বড়দিন’ উপলক্ষে দেশের খ্রিস্টধর্মাবলম্বীসহ বিশ্ববাসীকে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

    মানবজাতির মুক্তির লক্ষ্যে এ পৃথিবীতে মহামতি যিশুখ্রিস্টের আবির্ভাব ছিল এক অবিস্মরণীয় ঘটনা। তিনি ছিলেন মুক্তির দূত, আলোর দিশারী। পৃথিবীকে শান্তির আবাসভূমিতে পরিণত করতে বহু ত্যাগ-তিতীক্ষা সহ্য করে যিশুখ্রিস্ট সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচারসহ খ্রিস্টধর্মের সুমহান বাণী প্রচার করেন। তিনি পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথে আহ্বান জানান। যিশুখ্রিস্টের মতে মানুষের পরিত্রাণের উপায় হলো জগতের মাঝে ভালোবাসা, সেবা, ক্ষমা, মমত্ববোধ, সহানুভূতি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠাসহ শান্তিপূর্ণ অবস্থান। পূর্ণ অন্তর, মন ও শক্তি দিয়ে তিনি ঈশ্বর ও সকল মানুষকে ভালোবাসতে বলেছেন। জাগতিক সুখের পরিবর্তে যিশুখ্রিস্ট ত্যাগ, সংযম ও দানের মাধ্যমে পরমার্থিক সুখ অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। জাতিতে জাতিতে সম্প্রীতি ও ঐক্য স্থাপনসহ সমস্যাসংকুল বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যিশুখ্রিস্টের শিক্ষা ও আদর্শ খুবই প্রাসঙ্গিক বলে আমি মনে করি।

    সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশ। এ সম্প্রীতি আমাদের আবহমান কাল ধরে। এখানে সব ধর্মের মানুষ পারস্পরিক ভালোবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ। দেশে বিদ্যমান সম্প্রীতির এই সুমহান ঐতিহ্যকে আরও সুদৃঢ় করতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখতে হবে। যারা হীনস্বার্থ চরিতার্থ করতে এই ঐতিহ্যকে বিনষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমি একটি সুখী-সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানাই।

    শুভ ‘বড় দিন’ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীসহ সকলের জন্য আনন্দ ও উৎসবমুখর হয়ে উঠুকÑএ কামনা করি।

    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#

আজাদ/সেলিম/আব্বাস/২০১৬/১৭০০ ঘন্টা

 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon