Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩১st August ২০১৮

তথ্যবিবরণী 31/8/2018

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪১৩
 
স্বাধীনতা বিরোধীদের অপচেষ্টা সফল হয়নি 
                         -- নৌপরিবহন মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা একটি মানুষ বা পরিবারকে নয় এটা বাংলাদেশকে হত্যাকা-ের শামিল। স্বাধীনতা বিরোধী দেশি-বিদেশি গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে তাঁর আদর্শ ও দর্শনকে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে অপচেষ্টা সফল হয়নি। মন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
 
বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের সভাপতি হারিছুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পিপলস ডেমোক্রেটিক এলাইয়েন্সের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী, কাজী মাসুদ আহমেদ, গোলাম মোস্তফা, হুমায়ুন কবির এবং রফিকুল ইসলাম।
 
শাজাহান খান বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষকে ভালবাসতেন। বঙ্গবন্ধু একটি শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ভিত্তিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি। 
 
#
 
জাহাঙ্গীর/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪১২
 
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনায় শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষার মান  উন্নয়নে সবাইকে ভূমিকা রাখতে হবে
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করতে হবে। বাংলার মানুষের মুক্তিই ছিল জাতির পিতার জীবনের মূল লক্ষ্য ও আদর্শ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই তাঁর প্রতি  প্রকৃত শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।  
 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট অডিটোরিয়ামে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।  বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।  
 
বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম।
 
  শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, নিপীড়ন-শোষণমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু যারা তাঁর আদর্শের শত্রু ছিল, তারা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাঁকে  সপরিবারে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এবং মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য যাতে সফল না হয়, সেজন্য তাঁকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। গত নয় বছরে শিক্ষা ক্ষেত্রে অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। সবাইকে শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। প্রায় ৩৩-৩৪ লাখ শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষা লাভ করছে। 
 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনশক্তি গড়ার লক্ষ্যে সরকার কারিগরি শিক্ষার ওপর জোর দিচ্ছে। এজন্য শিক্ষার মান উন্নয়ন জরুরি। উচ্চ শিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে  সরকার শতাধিক বেসরকারি বিশ্বদ্যিালয় স্থাপন ও পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে। শুধু জ্ঞান-প্রযুক্তি আমদানি নয়, রপ্তানির যোগ্যতাও অর্জন করতে হবে। উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এজন্য মান উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নতুন জ্ঞান সৃষ্টি ও শিক্ষার উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে হবে।
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪১১
 
সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছে 
                        -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক  বলেছেন, সরকার দেশ ও জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছে। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সুখী ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ যশোরের কেশবপুরে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প পরিদর্শনকালে এ সব কথা বলেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার ধারাবাহিকভাবে দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে রূপকল্প ২০২১ এবং রূপকল্প ২০৪১ গ্রহণ করেছে। তিনি চলমান উন্নয়ন কার্যক্রমসমূহের অগ্রগতির খোঁজ-খবর নেন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
 
#
 
মাসুম/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪১০
 
চলচ্চিত্রের নিজস্ব ভাষা ও শক্তি রয়েছে
                -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী                                                                 
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, চলচ্চিত্রের নিজস্ব ভাষা ও শক্তি রয়েছে। এ শক্তি আর কোন শিল্প মাধ্যমের নেই। উপরন্তু ডকুমেন্টারি ফিল্মের নিজস্ব স্বকীয়তা আছে। কল্পনার জগতে না গিয়ে সত্যকে নিরেটভাবে উপস্থাপনই ডকুমেন্টারি ফিল্ম বা ডকুফিল্মের মূল বৈশিষ্ট্য। এতে সত্যকে দিনের আলোর মত পরিষ্কার করে উপস্থাপন করা হয়। ডকুফিল্ম সাধারণভাবে সকলের হৃদয়কে স্পর্শ করে।
 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে ‘প্রামাণ্যচিত্রের যৌথ প্রযোজনার কলাকৌশল ও যৌথ প্রযোজনার বাজার’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। 
 
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে তুলে ধরতে এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের কলাকৌশল প্রশিক্ষণ দিতে দ্বিতীয় বারের মত এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হল। 
 
ঢাকা ডকল্যাবের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জর্জিয়ার চলচ্চিত্র নির্মাতা ও শিক্ষাবিদ সালম যোশী, ডকুমেন্টারি রিসার্চ ইনিসিয়েটিভ কলকাতার প্রতিষ্ঠাতা নিলোৎপল মজুমদার, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক এবং ঢাকা ডকল্যাবের পরিচালক তারেক আহমেদ। 
 
উল্লেখ্য, কর্মশালাটি আজ ৩১ আগস্ট শুরু হয়ে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত চলবে। 
 
#
 
ফয়সল/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪০৯
 
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতা বিরোধীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করতে চেয়েছিল
                                                                      -- নৌপরিবহন মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতা বিরোধীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। যারা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের দোসররাই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সাথে জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীতে স্বাধীনতা বিরোধীদের বয়কট করতে হবে।
 
মন্ত্রী গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের অডিটরিয়ামে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন।
 
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক আশিবুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, বীর মুক্তিযোদ্ধা হেলাল মোর্শদ খান, নৌপরিবহন মন্ত্রীর সহধর্মিনী সৈয়দা রোকেয়া বেগম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, এ বি এম সুলতান আহমেদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শমী কায়সার, রোকেয়া প্রাচী ও মনির হোসেন মোল্লা।
 
শাজাহান খান বলেন, বঙ্গবন্ধু সাধারণ মানুষ ছিলেন না, তিনি ছিলেন মহামানব। একজন মহামানবের সকল গুণাবলী তার মধ্যে ছিল। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতা ও বিচক্ষণতা অন্য কারো সাথে তুলনা হয় না।
 
  আলোচনা সভা শেষে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। দোয়া মাহফিলে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টে শাহাদাত বরণকারীদের রুহের মাগফিরাত এবং দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪০৮ 
 
শান্তি, উন্নয়ন, সুশাসনের জন্য জঙ্গি-রাজাকার-পৃষ্ঠপোষকদের বিদায় দিন
-- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
'নির্বাচন-গণতন্ত্রের নামে কোনো দর কষাকষি নয়,  দেশের শান্তি, উন্নয়ন, সুশাসনের জন্য জঙ্গি-রাজাকার ও এদের পৃষ্ঠপোষকদের বিদায় দিতেই হবে', বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু। সেই সাথে তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনেই এ সিদ্ধান্ত নিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোটের ঐক্য বজায় রাখতে হবে।
 
আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)-এর জাতীয় পর্ষদের সভায়  সভাপতির প্রারম্ভিক বক্তৃতায়  মন্ত্রী এ সব কথা বলেন।
 
ইনু বলেন, '২০১৮ সালের নির্বাচনের পর দেশকে যদি শান্তি, উন্নয়ন, সুশাসনের ধারায় রাখতে হয়, তবে জঙ্গি-রাজাকারের সরকার আসতে দেয়া যাবে না। ১৯৭৫ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত অপরাজনীতির ধারার ছেদ ঘটাতে ২০১৮ সালের নির্বাচনেই  রাজাকার-জঙ্গি ও তাদের লালনকারীদেরকে রাজনীতি থেকে চিরতরে বাদ দিতে হবে।’
 
জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি,  কার্যকরি সভাপতি রবিউল আলম, মীর হোসাইন আখতার, আব্দুল হাই তালুকদার, এডভোকেট হাবিবুর রহমান শওকত, নাদের চৌধুরী, নুরুল আখতার, আফরোজা হক রীনা, শফি উদ্দিন মোল্লা, শহীদুল ইসলাম, মোহর আলী চৌধুরী, লোকমান আহমেদ, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, শওকত রায়হান, ফজলুর রহমান বাবুলসহ দলীয় শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও জেলা কমিটির প্রতিনিধিবৃন্দ দিনব্যাপী সভায় আলোচনায় অংশ নেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৪০৭
 
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকার সহায়তা করবে
                                            -- তথ্য প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) : 
 
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বাংলাদেশের যে কোনো পরিচালক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যদি মানসম্মত চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে চান তাহলে তথ্য মন্ত্রণালয় এবং সরকার তাকে সর্বপ্রকার সহায়তা করবে।
 
প্রতিমন্ত্রী গতকাল বিএফডিসিতে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র লীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
 
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র লীগের উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, চলচ্চিত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক  মোহাম্মদ  হোসেন জেমি, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক সমিতির সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব দিলারা জামান বক্তৃতা করেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন  পৃথিবীর  শ্রেষ্ঠ একজন রাজনীতিবিদ, যিনি ১১০৫ শব্দের ১৮ মিনিটের বক্তৃতায় একটি জাতির ২৭ বছরের বঞ্চনার ইতিহাস তুলে ধরেছিলেন। এ দেশের জনগণের জন্য তিন হাজারের বেশি দিন তিনি কারাগারে কাটিয়েছেন। ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর তিনি এ দেশের নাম দিয়েছিলেন বাংলাদেশ। কাজেই আমাদের সম্পূর্ণ অস্তিত্ব জুড়ে যা আছে  সে অস্তিত্বের ভিত্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচনা করে গেছেন।
 
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি  দেশকে পুনগঠন করেছিলেন। স¦াধীনতার ১১ মাসের মধ্যে তিনি জাতিকে একটি সংবিধান উপহার দিয়েছিলেন। ১১৬টি দেশের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক করেছিলেন। তিনি আরো বলেন, আমরা যদি  দেখি আমাদের সর্বপ্রকার অর্জনের মূল ভিত্তি কি তাহলে বলতে হবে জাতির পিতা মূল ভিত্তি স্থাপন করে গিয়েছিলেন। জাতির পিতা  বেতবুনিয়া ভূউপগ্রহ  কেন্দ্র উপস্থাপন করেছেন বলেই আজকে আমরা স¦প্নের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উদক্ষেপণ করতে সক্ষম হয়েছি।
 
#
 
এনায়েত/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ২৪০৩
 
 
১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ‘১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি মাসব্যাপী ‘দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮’ আয়োজন করছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী দেশ-বিদেশের শিল্পী, ভাস্কর, দর্শক, সমালোচক, বিচারক, সংগ্রাহক ও তত্ত্বাবধায়কসহ আয়োজক কর্তৃপক্ষকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
 
সুজলা-সুফলা অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ বাংলাদেশ। ঐতিহ্যগতভাবেই এ দেশের মানুষ শিল্প ও সংস্কৃতিমনা। এ  দেশের কবি, গায়ক ও শিল্পীরা অনেকেই দীক্ষা লাভ করেছেন বাংলার অপরূপ প্রকৃতি ও উদার সাংস্কৃতিক চেতনা থেকে এবং আমাদের শিল্প-সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছেন বহির্বিশ্বে। দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী এ অঞ্চলের অন্যতম মানসম্পন্ন চারুকলা, ভাস্কর্য ও স্থাপনাশিল্পের প্রদর্শনী হিসেবে স্বীকৃত। ১৯৮১ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ঢাকায় এবারের দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর আয়োজন আমাদের সংস্কৃতির পাশাপাশি এ অঞ্চলের শিল্পকলার কৃষ্টি, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে আরো সমৃদ্ধ করবে - এ প্রত্যাশা করি।
 
নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের মেধা, মনন ও সৃজনশীলতার বিকাশে দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। বাংলাদেশের ১২৩ জন এবং ৬৭টি দেশের ২৬০ জন শিল্পী এ প্রদর্শনীতে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা ও মতবিনিময়ের সুযোগ পাবে, যা এশীয় অঞ্চলে চারুকলাসহ শিল্প-সংস্কৃতির উন্নয়নে ইতিবাচক অবদান রাখবে। আমি আশা করি প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী নবীন-প্রবীণ শিল্পীরা তাদের সৃষ্টিকর্মের মাধ্যমে শিল্পকলার সৌন্দর্য, শান্তি ও নান্দনিকতা বিশ্বের প্রতিটি জায়গায় ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবেন।
 
১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী সবার মাঝে শান্তি, আনন্দ ও ভালোবাসাবোধকে জাগ্রত করবে এ কামনা করি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
হাসান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০০ ঘণ্টা 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :২৪০৪  
 
 
১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
 
ঢাকা, ১৬ ভাদ্র (৩১ আগস্ট) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ‘১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে মাসব্যাপী ‘দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮’-এর ১৮তম আসর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
 
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের ঐতিহ্যবাহী দেশজ সংস্কৃতির চর্চা, বিকাশ, প্রসার ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিল্প-সংস্কৃতির বিকাশে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।
 
আমরা ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে শিল্পকলা একাডেমিতে জাতীয় নাট্যশালা ও জাতীয় চিত্রশালা প্রতিষ্ঠা করেছি, যা দেশের নাট্য ও চিত্রকলা আন্দোলনে প্রাণ সঞ্চার করেছে। এরপর আমরা সংগীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেই। সকল উদ্যোগ আজ সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। আমরা ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে দেশের শিল্পকলা ও সংস্কৃতি উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছি। শিল্পকলা একাডেমি শিল্পকলা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য চর্চার প্রগতিশীল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে।
 
আমি আশা করি, ১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮-তে দেশি-বিদেশি শিল্পী, শিল্পবোদ্ধা ও সংস্কৃতিকর্মীদের জন্য একটি বৃহৎ সম্মিলনে পরিণত হবে। দেশের সাধারণ শিল্পপ্রেমীদের সামনে শিল্পকর্ম তুলে ধরার পাশাপাশি দেশি-বিদেশি শিল্পীদের মধ্যে চিন্তার আদান-প্রদানের সুযোগ করে দেবে এই আয়োজন। এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ও সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে বলে আমি মনে করি।
 
আমি ১৮তম দ্বিবার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনী বাংলাদেশ ২০১৮-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।  
 
                                                                                             জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
 
#
ইমরুল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০৫ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                      Number : 2406

 

Prime Minister’s message on the 18th Asian Art Biennale Bangladesh

 

Dhaka, 31 August : 

 

 

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the '18th  Asian Art Biennale Bangladesh 2018' Starting from 1 September 2018 :   

            "I am happy to know that a month-long '18th Asian Art Biennale Bangladesh 2018' is going to be organized by Bangladesh Shilpakala Academy.

            The greatest Bangalee of all time, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman founded Shilpakala Academy in 1974 with a view to exercising, rearing and preserving our indigenous culture. Bangladesh Shilpakala Academy is playing a vital role to flourish our art & culture since its establishing.

            We built National Theatre Hall and National Art Gallery at Shilpakala Academy during our 1996-2001 tenure. The initiatives have revitalized theatre and painting movements in the country. After establishing the National Theatre Hall and the National Art Gallery, we took the initiative to build Music and Dance Centre. After assuming Power in 2009, we have been implementing various programs to develop our art & cultural sector. All of our initiatives are materialized today. Shilpakala Academy has turned into a progressive center of our art and cultural heritage.

            I hope, this month-long 18th Asian Art Biennale becomes a larger conference for local and foreign art-appraisers and cultural workers. In addition to exhibiting artworks, this exhibition will provide the opportunity to exchange thoughts. 1 believe that it will strengthen the collaboration and cultural unity in Asia and the Asia-Pacific region by providing the cultural practice.

            I wish the month-long 18th Asian Art Biennale Bangladesh 2018 all the success.

Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever."

#

 

Shahana/Mahmud/Pervez/Abbas/2018/1701 Hours

 

 

 

 

Handout                                                                                                Number : 2405

 

President's message on the 18th Asian Art Biennale Bangladesh

 

Dhaka, 31 August :

 

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the 18th Asian Art Biennale Bangladesh 2018 starting from 1 September 2018 :

            "I am glad to know that Bangladesh Shilpakala Academy is organising month-long '18th Asian Art Biennale Bangladesh 2018' in Dhaka. On this auspicious occasion, I extend my sincere thanks to the local and foreign artists, sculptors, observers, critics, judges, collectors, curators and organising authority as well.

            Bangladesh is a land of natural beauty with diverse flora and fauna. Traditionally, the people of this country are ardent lovers of artistic maneuvers and cultural mindsets. Many poets, singers and artists of this land had been inspired by rich natural beauty and liberal cultural values of the Bengle and highlighted our art and culture to the outside world. Asian Art Biennale is recognized as one of the most prestigious showcase of painting, sculpture and installation arts in this part of the world. This colourful gala exhibition has been taking place since 1981 successively on a regular basis. I hope, in addition to our culture, the Asian Art Biennale in Dhaka will also enrich the artistry, history, heritage and culture of the region.

            Biennial Asian Fine Art exhibition is a potential platform for the development of talent and creativity of young artists. Through this exhibition 123 artists of Bangladesh and 260 artists from 67 countries will get opportunity to exchange their views and experiences which will contribute to the development of arts and culture in the Asian region. I hope the participating artists will be able to promote beauty, peace and aesthetics of art in every corner of the world.

            I wish the '18th Asian Art Biennale Bangladesh 2018' will revive peace, joy and love among us.

               Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."

#

 

Hasan/Mahmud/Mosharaf/Abbas//2018/1700 Hours

Todays handout (5).docx Todays handout (5).docx