Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী 26/3/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২২৩
 
বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন মুম্বাইয়ে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন
 
মুম্বাই (ভারত), ২৬ মার্চ :
আজ বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন, মুম্বাই-এ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে দুটি পৃথক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রথম আয়োজনের অংশ হিসেবে সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে ডেপুটি হাই কমিশনার মোঃ লুৎফর রহমান জাতীয় সংগীতের সাথে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। দেশে ও প্রবাসে সম্মিলিত কণ্ঠে একই সময়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশন কর্মসূচির অংশ হিসেবে উপ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে উপস্থিত সকলের অংশগ্রহণে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। এ সময়ে উপ হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারবর্গ ও প্রবাসী বাংলাদেশিগণ উপস্থিত ছিলেন। এরপর দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। উপ হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে জাতির পিতা ও স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অপরিসীম অবদানের বিষয়টি আলোকপাত করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের বিষয়টি এ সময় তিনি উল্লেখ করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে আহ্বান জানান।  
 
সন্ধ্যায় স্থানীয় হোটেল ”তাজমহল প্যালেস”-এ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে উপ হাইকমিশন একটি অভ্যর্থনা (জবপবঢ়ঃরড়হ) অনুষ্ঠানের আয়োজন  করে। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহারাষ্ট্র সরকারের মুখ্য সচিব এবং চিফ প্রটোকল অফিসার শ্রী নন্দ কুমার। অনুষ্ঠানে ইংরেজি অনুবাদসহ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত উস্থাপন করাসহ বাংলাদেশের সাম্প্রতিক আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয়ে সংক্ষিপ্ত অডিও-ভিজুয়াল প্রদর্শন করা হয়। 
 
#
 
নাফিসা/নাইচ/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২২৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২২২
 
বাংলাদেশ দূতাবাস তাসখন্দে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন 
 
 
তাসখন্দ (উজবেকিস্তান), ২৬ মার্চ :
 
বাংলাদেশ দূতাবাস তাসখন্দে মহান স¦াধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান জাতীয় পতাকা  উত্তোলন করেন। দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। অনুষ্ঠানে ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সমস্ত শহীদদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূতসহ তাসখন্দে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের কূটনীতিক, তাসখন্দে বসবাসরত প্রবাসী বাঙালি ও দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা- কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।    
 
রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান, এনডিসি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন এবং বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবারের সকল সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও ৩০ লাখ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, দুই লাখ বীরঙ্গনা নারী এবং বাংলাদেশের অগণিত মুক্তিকামী মানুষের সহযোগিতা গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে উজবেকিস্তানের জনগণের আন্তরিক সমর্থন ও সহযোগিতা গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে যেতে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ এবং ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করবো। তিনি উজবেকিস্তানের সকল প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের এক সাথে কাজ করে একটি  ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। 
 
#
 
নৃপেন্দ্রনাথ/নাইচ/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/২২৩০ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                          Number :  1221

 

New Delhi mission celebrates Independence Day

 

New Delhi (India), 26 March:

 

            Bangladesh High Commission in New Delhi today celebrated the Independence and National Day with a vow to continue to work for boosting the country’s positive image abroad.

 

            The mission paid homage to father of the nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and the independence martyrs by offering special prayers.

 

            In the morning High Commissioner Syed Muazzem Ali led the flag hoisting ceremony at the mission as a military band played the national anthem. It was followed by the singing of “Amar Sonar Bangla…” which was broadcast live from capital Dhaka and participated simultaneously by Bangladesh missions abroad.

 

            Independence Day messages from President Md. Abdul Hamid, Prime Minister Sheikh Hasina, Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen and State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were read out.

 

            The High Commissioner and his wife Tuhfa Zaman Ali hosted a reception in the evening, where Speaker Shirin Sharmin Chaudhury was the special guest. Gitesh Sharma, Secretary (West), MEA attended as chief guest.

 

            The reception, followed by dinner, was attended by diplomats, high government officials, military attaches, war veterans, elites, journalists, academics and friends of Bangladesh. The chancery and the Bangladesh House, residence of the High Commissioner, were illuminated.

 

#

 

Mehboob/Mahmud/Shahid/Sanjib/Salim/2019/2200 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২২০
নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে
                                --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
 
কুমিল্লা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। 
মন্ত্রী আজ মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, স্বাধীনতা আমাদের অহংকার, স্বাধীনতা আমাদের চেতনা। স্বাধীনতাবিরোধী যারা তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। তাদের বাংলার মাটিতে স্থান হবে না। 
দুই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সকালে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ, কুচকাওয়াজ, ডিসপ্লে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। উভয় উপজেলার নির্বাহী অফিসারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপজেলা চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদের সদস্য, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানগণসহ স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও সরকারি কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
পরে মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদেরকে সংবর্ধনা ও পুরস্কার প্রদান করেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। 
#
 
হাসান/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২২০০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number : 1219

South African Mission in New Delhi to be accredited to Bangladesh

Dhaka, 26 March:

            The South African High Commissioner in Sri Lanka Robina P. Marks, concurrently accredited to Bangladesh, made a farewell call to Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the latter’s office on Monday. During the call, she informed that from 1 April 2019, South Africa will carry out its diplomatic relations with Bangladesh from its Mission in New Delhi.

            During the meeting, Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen, expressed satisfaction at the existing bilateral relations between Bangladesh and South Africa and highlighted the immense potential to further strengthen bilateral ties, especially in trade and investment. Dr. Momen underscored the massive investment opportunities that exist in Bangladesh in different sectors including Ready Made Garments, Pharmaceuticals, Fisheries, Leather products, Tourism etc. He highlighted that under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, Bangladesh is fast moving towards becoming a developed country by 2041 through establishment of a just and inclusive society.  Foreign Minister suggested that a South African business delegation could visit Bangladesh to explore the trade and investment opportunities.

            South African High Commissioner described Bangladesh-South Africa relationship as warm, ancient and pragmatic. Marks appreciated the unprecedented and historic humanitarian gesture shown by Prime Minister Sheikh Hasina for providing shelter to more than one million Rohingyas who have been forcibly displaced from their homeland in Myanmar. She also informed that South Africa is considering the possibility of opening a Consulate in Dhaka in near future.

            Both sides agreed to sustain cooperation in different multilateral platforms. Both sides also discussed about the forthcoming Foreign Office Consultation (FOC) scheduled to be held in May 2019.

#

Tohidul/Mahmud/Shahid/Sanjib/Joynul/2019/2055hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২১৮
বাঙালি ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে
           --- শ ম রেজাউল করিম
 
ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম দেশবাসীকে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, ‘আসুন আমরা সকলে মিলে বাঙালিয়ানাকে আবার উজ্জীবিত করি। আমরা চাই নির্ভেজাল বাঙালিত্ব। আমাদের হাজার বছরের যে ঐতিহ্য, সেই ঐতিহ্যের বাঙালি সংস্কৃতি, চাল-চলন, পোশাক-পরিচ্ছদ, আচার-অনুষ্ঠান সবকিছুকে আমরা ধরে রাখতে চাই’।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ রোইং ফেডারেশেনের ব্যবস্থাপনায় রাজধানীর হাতিরঝিলে আয়োজিত ‘মহান স্বাধীনতা দিবস নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা ২০১৯’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন আপাদমস্তক একজন বাঙালি। তাঁর কথা-বার্তায়, চাল-চলনে, পোশাক-পরিচ্ছদে এবং বাঙালির কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য-সবকিছুতে বাঙালিয়ানা ছিলো বঙ্গবন্ধুর বৈশিষ্ট্যের প্রধানতম দিক।
মন্ত্রী বলেন, ‘বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতির অন্যতম হলো নৌকা বাইচ। গ্রামে-গঞ্জে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে নৌকা বাইচ বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় একটি পর্ব। নৌকা বাইচ বাঙালিদের আলাদা আনন্দ দেয় এবং বাঙালির স্বতন্ত্র পরিচয় বহন করে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এই নৌকা বাইচ বিলুপ্ত হওয়ার পথে। আমি আনন্দিত যে, বাংলাদেশ রোইং ফেডারেশন নৌকা বাইচের ধারাকে ধরে রেখেছে। এ জন্য আমরা বাংলাদেশ রোইং ফেডারেশনকে অভিনন্দন জানাচ্ছি’। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই বাঙালির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য টিকে থাকুক। আমরা চাই পাশ্চাত্য সংস্কৃতি এসে আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে যেনো ধ্বংস করে ফেলতে না পারে। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা চান বাঙালির বাঙালিত্ব টিকে থাকতে হবে। এরপর আমরা অন্য সংস্কৃতির যা কিছু ভালো সেটা গ্রহণ করবো। কিন্তু আমাদের যাত্রাগান, ভাটিয়ালি, জারি গান, কবি গান, নৌকা বাইচ, হা-ডু-ডু, গোল্লাছুট এ সংস্কৃতিগুলো রক্ষা করতে না পারলে আমাদের বাঙালিত্বই হারিয়ে যাবে।’ 
পরে মন্ত্রী মহান স্বাধীনতা দিবস নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা ২০১৯ এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এর আগে বাংলাদেশ রোইং ফেডারেশনের সভাপতি এডভোকেট মোল্লা মোঃ আবু কাওছার স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, এ প্রতিযোগিতায় ১১টি পুরুষ দল ও ৪টি মহিলা দল অংশগ্রহণ করে।
#
 
ইফতেখার/মাহমুদ/এনায়েত/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২১৪০ঘণ্টা

Handout                                                                                                               Number : 1217

Deputy High Commission in Karachi celebrates Independence Day

Karachi (Pakistan), 26 March :

            Bangladesh Deputy High Commission in Karachi celebrated the 48th Anniversary of the Independence and National Day today with appropriate solemnity and zeal. Elaborate program was undertaken to celebrate the august day. The program of the day began with the ceremonial hoisting of the National Flag by the Deputy High Commissioner at the Chancery in presence of the Mission officials and members of the expatriate Bangladesh community including army officers undergoing training in Karachi. The portrait of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was garlanded after the flag hoisting.

            The most significant part of the celebration of the Independence and National Day was 'singing the National Anthem together' by everybody present in the program.

            The discussion meeting started with recitation from the Holy Quran. Messages of the President, the Prime Minister, the Foreign Minister and the State Minister for Foreign Affairs given on the occasion were read out by the Deputy High Commissioner and other officials of the Mission.

            The Deputy High Commissioner in his speech paid deep tribute to the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, other leaders of the liberation war and to all the freedom fighters. He highlighted the historical stages of our great independence movement since 1948 and the leading and decisive role of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in achieving the long-cherished independence. He emphasized on the resolution of the unresolved issues between Bangladesh and Pakistan including the trial of war criminals. Underscoring the sublime necessity of adhering to the core values of the war of liberation, he urged all the expatriate Bangladeshis to take a fresh vow on working to reap the benefit of independence, to establish the 'Sonar Bangla' as dreamt by the Father of the Nation Bangabandhu.

#

Saifur/Mahmud/Shahid/Sanjib/Joynul/2019/1850hours 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১২১৬
জাপানে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন
 
টোকিও (জাপান), ২৬ মার্চ :
যথাযথ মর্যাদায় ও গুরুত্বসহ নানা আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৪৮তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন করেছে জাপানের টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।  
আজ দিবসের প্রথমভাগে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীতের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুরু হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। পরে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন ও তাঁদের আত্মার মাগফিরাত এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া করা হয়। এছাড়া জাপানের স্থানীয় পত্রিকায় দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে। 
দুপুরে টোকিওর এক স্থানীয় হোটেলে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ড. তোশিকো আবে, জাপান বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ লীগের মহাসচিব ও জাপানের ভূমি, অবকাঠামো, যোগাযোগ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী  ইচিরো সুকুদা, ডেপুটি চিফ কেবিনেট সেক্রেটারি ইয়াসুতোশি নিশিমুরা, অলিম্পিক ও প্যারা-অলিম্পিক -২০২০ সংক্রান্ত মন্ত্রী ইয়োশিতাকে সাকুরাদা এবং জাপানের পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী মিনোরু কিউচি। এছাড়া জাপানের উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ, সংসদ সদস্য, জাপানে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, জাপানের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দ এবং প্রবাসী বাংলাদেশি প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। 
অনুষ্ঠানে ভায়োলিনের সুরে জাপান ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। অতিথিদের নিয়ে কেক কেটে রাষ্ট্রদূত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শুরু করেন।
রাষ্ট্রদূত তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাপানের সম্রাট আকিহিতো এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি জাপান-বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে জাপানের সহযোগিতার জন্য জাপান সরকার ও জনগণের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। 
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ধারা ও বাংলাদেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা উল্লেখ করে জাপানি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে আরো বেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত  ‘সোনার বাংলা’ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহীত ‘রূপকল্প ২০২১’ ও ‘রূপকল্প- ২০৪১’ কে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক উন্নয়ন মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ সরকার নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করছে। 
জাপানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ড. তোশিকো আবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণকে আন্তরিক মোবারাকবাদ ও শুভেচ্ছা জানান। তিনি তাঁর বক্তব্যে জাপান -বাংলাদেশের বন্ধুত্বের কথা উল্লেখ করেন এবং রোহিঙ্গা সমস্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনবদ্য ভূমিকা ও নেতৃত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আশা করেন, দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক দিন দিন আরো গভীর হবে।
এছাড়া ইচিরো সুকুদা জাপান বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ লীগের সভাপতি, উপ প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী তারো আসোর শুভেচ্ছা বাণী পাঠ করে শোনান। 
আগত অতিথিদের বাংলাদেশি বিভিন্ন রকমের উপহার প্রদান করা হয় এবং বাংলাদেশি খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।
#
শিপলু/মাহমুদ/রবি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১২১৫
মহান স্বাধীনতা দিবসে তথ্যমন্ত্রী
নেতিবাচক রাজনীতি পরিহার করে স্বাধীনতার চেতনায় দেশ গড়ুন
 
ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
‘স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের ত্যাগ ও স্বপ্নের প্রতি সম্মান না জানিয়ে দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত বেগম জিয়ার মুক্তির দাবিকেই বিএনপি’র অঙ্গীকার হিসেবে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বর্ণনা দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমি আশা করি, বিএনপি’র রাজনীতি বেগম জিয়ার হাঁটুর ব্যাথা, তারেক জিয়ার মামলা - এসব থেকে মুক্তি পাক। শহীদদের ত্যাগ ও স্বপ্নের প্রতি সম্মান জানিয়ে স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়াই স্বাধীনতা দিবসের অঙ্গীকার হওয়া উচিত।’  
আজ ঢাকায় কাকরাইলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর আয়োজিত মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শন এবং আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি তথ্য অধিদফতরের সহযোগিতায় আয়োজক সংস্থার আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন ও মুক্তিযুদ্ধে নারীর অবদান বিষয়ে ‘আমরা তোমাদের ভুলবো না’ শীর্ষক প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি দেখেন।
বক্তব্যের শুরুতেই ড. হাছান হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা, ভাষা সংগ্রামীসহ সকল শহীদের প্রতি গভীর সম্মাননা জানান। মন্ত্রী বলেন, ‘পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর থেকে তাঁর নাম ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চলেছে। কিন্তু সেই অপচেষ্টাকারীরাই ইতিহাস থেকে মুছে গেছে আর বঙ্গবন্ধু রয়েছেন চিরঞ্জীব।’
মন্ত্রী এ সময় একাত্তরের মর্মান্তিক গণহত্যা প্রসঙ্গে বিএনপি’র সমালোচনা করে বলেন, ‘গতকাল পঁচিশে মার্চ ছিলো গণহত্যা দিবস। আওয়ামী লীগ, ১৪ দলসহ দেশের বিভিন্ন সংগঠন দিবসটি পালন করলেও বিএনপি করেনি। বেগম খালেদা জিয়া এবং পাকিস্তান উভয়েই ৩০ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলো।’ ‘যারা শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তারা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে কতটুকু বিশ্বাস করে?’, প্রশ্ন রাখেন তথ্যমন্ত্রী।
‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন আজ বিশ্বে আমাদেরকে সম্মানজনক পরিচিতি দিয়েছে’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের অগ্রগতি আরো ত্বরান্বিত হতো যদি বিএনপি-জামাত নেতিবাচক রাজনীতি না করতো। নেতিবাচক রাজনীতি পরিহার করে দেশের স্বার্থে স্বাধীনতার চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার কাজে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আজহারুল হক, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ জাকির হোসেন। অধিদপ্তরের পরিচালক স ম গোলাম কিবরিয়া সূচনা বক্তব্য দেন।
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রবি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২১৪
ইসলামাবাদে গণহত্যা দিবস পালিত
ইসলামাবাদ, ২৬ মার্চ :
যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে ২৫ মার্চ ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত হয়। 
বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায় দূতাবাসের সকল বাতি এক মিনিটের জন্য নিভিয়ে ‘ব্লাক আউট’ করে গণহত্যা দিবসের কর্মসূচি শুরু করা হয়। এরপর, ২৫ মার্চ কালরাতে শাহাদত বরণকারীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসানের নেতৃত্বে হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করেন। গণহত্যা সম্পর্কিত পোস্টার প্রদর্শন করা হয়।
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনার শুরুতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে বিশেষ করে ২৫ মার্চ কালরাতে যাঁরা হানাদার বাহিনীর হাতে শহিদ হয়েছেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 
হাইকমিশনার তারিক আহসান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে নিরীহ, নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত বাঙালির ওপর বিনা প্ররোচনায় অতর্কিত ও বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এ কাপুরুষোচিত হামলাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার এবং দেশের মাটি থেকে অত্যাচারীদের বিতারিত করতে জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানানোর ক্ষেত্র তৈরি করে দিয়েছিল। তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীশক্তির মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতকরনের বিরূপ প্রভাব থেকে পরবর্তী প্রজন্মকে রক্ষার লক্ষ্যে মহান জাতীয় সংসদে গণহত্যাদিবস পালনের সিদ্ধান্ত  গ্রহণ করা হয়। হাইকমিশনার আরো বলেন, একটি সভ্য সমাজের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সারাবিশ্বে এই বার্তাই ছড়িয়ে দিতে চায় যে, ভবিষ্যতে পৃথিবীর আর কোথাও যেনো এরকম গণহত্যার পুনরাবৃত্তি না হয়।
আলোচনা শেষে জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।
পরিশেষে, ১৯৭১ সালের গণহত্যার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত একটি প্রামাণ্য ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি উপস্থিত ছিলেন। 
#
অনসূয়া/সেলিনা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৩০৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২১৩ 
জাতিসংঘে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আন্তর্জাতিক প্যানেল আলোচনা
নিউইয়র্ক, ২৬ মার্চ :
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন উপলক্ষে ২৫ মার্চ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত ইতিহাসের বর্বরতম গণহত্যার স্মরণে ‘গণহত্যা প্রতিরোধ’ বিষয়ক এক আন্তর্জাতিক প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।   
আন্তর্জাতিক এই প্যানেল আলোচনার শুরুতে বক্তৃতা করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ রাজধানী ঢাকাকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করার সেই নারকীয় হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি বাহিনী বাংলাদেশে জেনোসাইড শুরু করে। তাই এটি শুধু বাংলাদেশের জন্যই নয়, বিশ্ব ইতিহাসের জন্যও এক কালো দিন। একারণে এই দিনটিকেই ২০১৭ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ গণহত্যা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষজ্ঞ, ইতিহাসবিদ, কূটনীতিক ও বিদেশি সাংবাদিকগণ তথ্য-প্রমাণসহ পরিষ্কারভাবে এটিকে গণহত্যা বলে অভিহিত করেছেন। এ কারণে গণহত্যার তথ্য প্রমাণের কোনো অভাব নেই। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যাকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দিতে জাতিসংঘের প্রতি জোর আহ্বান জানান স্থায়ী প্রতিনিধি।
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণীর অংশবিশেষ উপস্থিত বিদেশি অতিথিদের পড়ে শোনান রাষ্ট্রদূত মাসুদ।
জাতিসংঘে নিযুক্ত আর্মেনিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মহের মার্গারিয়ান, কম্বোডিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত সোভান কে, ক্রোয়েশিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত ভøাদিমির দ্রোবনজ্যাক এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ম্যারিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব মোঃ খুরশেদ আলম প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। 
এছাড়া নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুন নেছা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১১০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২১২ 
বাংলাদেশে গণহত্যা জাদুঘর প্রতিষ্ঠার আহ্বান
লন্ডন, ২৬ মার্চ : 
লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাক হানাদার বাহিনী যে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল তার ইতিহাস সম্পর্কে সভায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। সভার শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।    
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসমীন বলেন, বাংলাদেশে সরকারকে গণহত্যা জাদুঘর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি বলেন, জাদুঘর প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি-ব্রিটিশ কমিউনিটি সহযোগিতা করতে পারে।
হাইকমিশনার বলেন, পাক হানাদার বাহিনী যে বর্বর গণহত্যা বাংলাদেশে চালিয়েছিল বিভিন্ন কারণে তার ভয়াবহতা ও নৃশংসতা এখনো বিশ্ববাসীর কাছে সম্পূর্ণরূপে তুলে ধরা যায়নি যেমনটি রোয়ান্ডা ও কাম্বোডিয়ার গণহত্যার ক্ষেত্রে করা হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণহত্যার ওপর বিশ্ববাসীকে আরো সচেতন করে তোলা প্রয়োজন।  
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সুলতান মাহমুদ শরীফ, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আহাদ ও মুক্তিযোদ্ধা সুবিদ আলী টিপু অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। 
আলোচনা শেষে গণহত্যার ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। 
#
নবী/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১১০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২১১
জাতিসংঘে একযোগে একই সময়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশন 
নিউইয়র্ক, ২৬ মার্চ :
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এবং বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের যৌথ উদ্যোগে একযোগে একই সময়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের আয়োজন করা হয়। স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসাসহ বিপুল সংখ্যক প্রবাসী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে জাতীয় সংগীত পরিবেশনকালে বাংলাদেশের সাথে একযোগে একই সময়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়। 
২৫ মার্চ স্থানীয় সময় রাত ১০ ঘটিকায় (বাংলাদেশ সময় ২৬ মার্চ সকাল ৮ ঘটিকা) নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল-এ জাতীয় সংগীত পরিবেশন কার্যক্রমটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। 
মিশন ও কনস্যুলেটের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ ছাড়াও নিউইয়র্কে বসবাসরত শিশু-কিশোর, মুক্তিযোদ্ধাগণ, সাংবাদিকবৃন্দ, কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। 
#
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১২৩১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২১০
নিউইয়র্কে গণহত্যা দিবস পালিত 
নিউইয়র্ক, ২৬ মার্চ :
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে কর্মসূচির অংশ হিসেবে গণহত্যা দিবসে সকল শহিদদের এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মুক্তিযুদ্ধে বীর শহিদদের আত্মার শান্তি কামনা করে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। 
কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা তাঁর বক্তব্যে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশে যে নৃশংসতম গণহত্যা চালিয়েছিল তা বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে লাখ শহিদদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। তিনি সবাইকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে গণতান্ত্রিক এবং উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। 
অনুষ্ঠা
Todays handout (8).docx Todays handout (8).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon