Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd জুলাই ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২২ জুলাই ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৮৯২
চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে                                                                           -- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব হ্রাস পাচ্ছে এবং তা অব্যাহত রাখতে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে গড়ে তুলতে হবে সামাজিক বিপ্ল¬ব।
আজ ঢাকায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু সম্পর্কিত বিষয়ে সংশ্লি¬ষ্ট সকলের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা এসব প্রস্তাব দেন। 
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সভাপতিত্বে সভায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ সচিব সিরাজুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বক্তব্য রাখেন। 
বক্তারা বলেন, চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন ভাইরাসজিনত রোগ প্রতিরোধে সমন্বিত উদ্যোগে দীর্ঘমেয়াদি কার্যক্রম চালু করা দরকার। বিভিন্ন প্রকার মশা চিহ্নিত করে তাদের প্রকৃত প্রজনন স্থান ও বাহিত ভাইরাস এবং তাদের দ্বারা সৃষ্ট রোগসমূহ নিয়ে গবেষণা করতে হবে। পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে প্রাদুর্ভাব হওয়া সংক্রামক রোগসমূহ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি থাকতে হবে। 
চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে সকলের অংশগ্রহণ কামনা করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, নতুন নতুন  চিকুনগুনিয়া ও  ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা  হ্রাস পেয়েছে। এই দু’টি রোগের বাহক একই, এডিস মশা। চিকুনগুনিয়া নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই।
 তিনি বলেন, এই রোগে মৃত্যুর ঘটনা নেই। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনসহ বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠান চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। জনসচেতনতা সৃষ্টি হলে এডিস মশা নিধন কার্যক্রম আরো বেশি কার্যকর হবে এবং চিকুনগুনিয়া নিয়ে জনমনে সৃষ্ট আতঙ্ক দূর হবে। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাইরে থেকে বিভিন্ন সংক্রামক রোগ দেশে প্রবেশ করতে পারে। সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সফলতা দেখিয়ে আসছে বাংলাদেশ। বর্তমানে সংক্রামক রোগের চেয়ে অসংক্রামক রোগের দাপট বেড়ে গেছে। নিয়ন্ত্রণে রয়েছে সংক্রামক রোগ। 
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, মশক নিধনসহ চিকুনগুনিয়া বিষয়ে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। নতুন নতুন ভাইরাস ও রোগ  প্রতিরোধে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা দরকার বলে মনে করেন মেয়র। 
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক বলেন, চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ কমেছে। মশক নিধন কার্যক্রম চলছে। বিভিন্ন প্রকার মশা চিহ্নিত করে তাদের প্রকৃত প্রজননস্থান ও বাহিত ভাইরাস এবং তাদের দ্বারা সৃষ্ট রোগসমূহ নিয়ে গবেষণা করতে হবে। 
#
 
পরীক্ষিৎ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৮৯১
 
পর্যটন শিল্প বর্তমান বিশ্বে আয়ের অন্যতম উৎস
-- স্পিকার
 
হ্যানয় (ভিয়েতনাম), ২২ জুলাই:
 
স্পিকার ও সিপিএ চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আজ ভিয়েতনামের কোয়াং নিন (ছঁধহম ঘরহয)  প্রদেশের পর্যটন সিটি হা লং (ঐধ খড়হম ) সিটি পরিদর্শন করেন। কোয়াং নিন প্রদেশের  স্ট্যান্ডিং ডেপুটি সেক্রেটারি দো থি হোয়াং (উড় ঞযর ঐড়ধহম) স্পিকারকে অভ্যর্থনা জানান। পরে তাঁরা দ্বি-পক্ষীয় সভায় মিলিত হন।
 
দ্বি-পক্ষীয় সভায় তাঁরা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন এবং পর্যটন শিল্পে দু’দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও  অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
 
স্পিকার বলেন, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের অবস্থান বাংলাদেশে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনের বড় অংশ বাংলাদেশে। এছাড়াও বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে লীলাভূমি। দেশ বিদেশের পর্যটকদের জন্য সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের প্রসার ঘটানো সম্ভব।
 
স্পিকার বলেন, বর্তমান বিশ্বে পর্যটন একটি অন্যতম আয়ের উৎস। বিশ্বের যে দেশ পর্যটন শিল্পে যত উন্নতি করতে পেরেছে সে দেশ অর্থনৈতিকভাবে তত লাভবান হয়েছে।
 
ভিয়েতনামের কোয়াং নিন প্রদেশের স্ট্যান্ডিং ডেপুটি সেক্রেটারি বলেন, পর্যটন শিল্পে ভিয়েতনামের সাথে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে দু’দেশের পর্যটন শিল্প সমৃদ্ধ হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের সফরের মাধ্যমে দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো সুদৃঢ় হবে।
 
দো থি হোয়াং স্পিকারকে অবহিত করেন, তিনি ইতঃপূর্বে বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পরিদর্শন করেছেন এবং এর অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছেন। তিনি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের ব্যাপক উন্নয়ন সম্ভব বলে উল্লেখ করেন। 
 
এ সময় সংসদ সদস্য ইমরান আহমেদ, পংকজ নাথ, এ এম নাঈমুর রহমান ও বাংলাদেশ সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ আবদুর রব হাওলাদার এবং ভিয়েতনাম ন্যাশনাল এসেম্বলির পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির সদস্যগণ ও কোয়াং নিন প্রদেশের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
 
#
 
কামাল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                নম্বর : ১৮৯০
যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
 
‘যুবরা লড়ছে, লড়বে; জঙ্গিবাদ এর মূলোৎপাটন করবে’ এই প্রতিপাদ্যের ওপর এক যুব সমাবেশ আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
 
শেখ হাসিনা জাতীয় যুব কেন্দ্র আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনোয়ারুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শেখ হাসিনা জাতীয় যুব কেন্দ্রের পরিচালক মোরশেদ উদ্দিন আহমদ। এছাড়া বিষয়ের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন যুব সংগঠক ও সফল আত্মকর্মী কয়েকজন।
 
বক্তরা বলেন, দেশের যুব সমাজকে উন্নয়ন কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে এদেশ থেকে জঙ্গিবাদ মূলোৎপাটন করা সম্ভব। তারা বলেন, এদেশের প্রতিটি আন্দোলন ও অর্জনে যুব সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তাই যুব সমাজকে সঠিক পথ দেখাতে হবে। সঠিক পথে থেকেই তারা জঙ্গিবাদকে রুখে দেবে এবং দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেবে। তাই প্রত্যেককে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
 
#
 
শফিকুল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                          নম্বর :১৮৮৯
 
আইএমও কাউন্সিলে যোগ দিতে নৌমন্ত্রীর লন্ডন যাত্রা
 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
 
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থার (আইএমও) ১১৮ তম কাউন্সিল অধিবেশনে যোগদানের লক্ষ্যে আজ লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। 
 
তিনি পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্য হলেন: নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব এম এম তারিকুল ইসলাম, নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের চিফ  নটিক্যাল সার্ভেয়ার ক্যাপ্টেন কে এম জসীমউদ্দিন সরকার এবং ইঞ্জিনিয়ার ও শিপ সার্ভেয়ার এস এম নাজমুল হক। 
 
আইএমও’র প্রধান কার্যালয় লন্ডনে এ অধিবেশন ২৪ জুলাই শুরু হয়ে ২৮ জুলাই পর্যন্ত চলবে। 
 
কাউন্সিল অধিবেশনে মেরিটাইম সেফটি, প্রশিক্ষণ, নৌ বাণিজ্য, পরিবেশ সংরক্ষণ ও বিধি-বিধান ইত্যাদি বিষয় এবং ইতোপূর্বে আইএমও’র বিভিন্ন সভায় গৃহীত সুপারিশের ওপর আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। 
 
বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশসমূহের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য উক্ত কাউন্সিল অধিবেশনে অংশগ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ আইএমও কাউন্সিল নির্বাচনে (২০১৮-১৯) ‘বি’ ক্যাটাগরিতে পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রার্থিতা দাখিল করেছে। কাউন্সিল সভায় নির্বাচনের ক্যাম্পেইন ও অন্যান্য নৌ-স্বার্থসংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। আইএমও’র ৩০তম নিয়মিত অধিবেশনে  কাউন্সিল সদস্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে; যা এ বছরের নভেম্বরের ২৭ থেকে ৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। 
 
বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা আইএমও’র সদস্যপদ লাভ করে। বিশ্বের মোট ১৭২ টি দেশ আইএমও’র সদস্য। আইএমও’র স্থায়ী সদস্য রয়েছে ১০টি। ‘বি’ ক্যাটাগরি সদস্য রয়েছে ১০টি। এছাড়াও ‘সি’ ক্যাটাগরির ২০টি দেশ রয়েছে। বাংলাদেশ ২০০১ সাল থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরির সদস্য হিসেবে কাজ করছে। 
 
মন্ত্রী ৩০ জুলাই দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। 
 
#
জাহাঙ্গীর/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                নম্বর : ১৮৮৮
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)-এর অধীন প্রতিষ্ঠানসমূহের অধ্যক্ষ ও সহকারী পরিচালকগণের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর সদর দপ্তরের নবনির্মিত ভবনের ৯ম তলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি। 
 
প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, পূর্ব থেকেই বিদেশ গমনেচ্ছুক কর্মীদের দক্ষতা অর্জন, নিরাপদ অভিবাসন ও অভিবাসন ব্যয় সম্পর্কে অবহিত করবেন এবং গ্রাম পর্যায়ে সচেতনতামূলক প্রচার/প্রচারণা চালানোর অনুরোধ জানান তিনি। তিনি সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন এবং সুনামের সাথে মানুষের সেবা প্রদানের আহ্বান জানান। 
 
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (অর্থ ও প্রশাসন) ও দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব জাবেদ আহমেদ। 
 
২৫ জন জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক এবং ৩৫ জন ইনস্টিটিউট অভ্ মেরিন টেকনোলজি (আইএমটি) ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষবৃন্দ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। 
 
উল্লেখ্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঝশরষষং ধহফ ঞৎধরহরহম ঊহযধহপবসবহঃ চৎড়লবপঃ (ঝঞঊচ) প্রকল্পের অর্থায়নে নবনির্মিত ৯ম তলাটি নির্মাণ করা হয়। প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠানে ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত উন্নয়ন মেলায় অংশগ্রহণকারী জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এবং ইনস্টিটিউট অভ্ মেরিন টেকনোলজি (আইএমটি) ও কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) সমূহের মধ্যে যারা ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অধিকার করেন, তাদেরকে বিএমইটি’র পক্ষ থেকে ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
 
#
জাহাঙ্গীর/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৫৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                নম্বর : ১৮৮৭
সাসটেইনেবল ব্লু ইকোনমি বিষয়ক সেমিনার
সামুদ্রিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য দক্ষ জনবল তৈরির ওপর গুরুত্বারোপ শিক্ষামন্ত্রীর
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, সামুদ্রিক সম্পদের অনুসন্ধান, আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহারের জন্য এ বিষয়ে প্রযুক্তি, দক্ষতা ও জ্ঞান আয়ত্ত করতে হবে। সমুদ্র সম্পদের সম্ভাবনা ও সুযোগকে কাজে লাগানোর জন্য দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে হবে। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ‘লিগ্যাল রেজিম এট সি এন্ড গভর্নেন্স অভ্ মেরিটাইম রিসোর্সেস ফর সাসটেইনেবল ব্লু ইকোনমি’ শীর্ষক দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি (বিএসএমআরএমইউ), বাংলাদেশ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্লু ইকোনমি সেল যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মানসম্পন্ন জনবল সৃষ্টির মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে ব্লু ইকোনমির অবদান বাড়াতে হবে। সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে এবং এ সম্পদ রক্ষা ও বিকশিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। সমুদ্র নীতি বিষয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন দিকনির্দেশনার কথা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এর ফলেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক আদালতে বিপুল সমুদ্র এলাকা জয়ের মাধ্যমে প্রতিবেশী বন্ধুপ্রতিম দুটি দেশের সাথে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা চিহ্নিত হয়েছে। আমাদের সমুদ্র এলাকা এখন প্রায় আমাদের স্থলভাগের আয়তনের সমান। তিনি বলেন, এর ফলে সমুদ্র সম্পদ আহরণের  যে বিপুল সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, এ সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে। 
তিনি বলেন, মেরিন সায়েন্সের বিকাশ ও শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে আগ্রহী করে তোলার জন্য সরকার বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। সমুদ্র সম্পদের ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব অনুধাবন করে এবং ভবিষ্যতে সমুদ্র সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য যোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে সমুদ্র বিজ্ঞান বিষয়ে বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ¯œাতক ও ¯œাতকোত্তর পর্যায়ে মেরিটাইম সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে কোর্স চালু করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে আরো কোর্স চালু করা হবে। এছাড়া কক্সবাজার জেলার রামুতে বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফি রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
দেশের অর্জিত সমুদ্র সীমায় খনিজ সম্পদ অনুসন্ধান, উন্নত প্রযুক্তি উদ্ভাবন, সম্পদ আহরণ, দক্ষ জনবল তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এ বিশ্ববিদ্যালয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রিয়ার এডমিরাল এ এস এম আব্দুল বাতেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ভারতের ন্যাশনাল মেরিটাইম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এডমিরাল আর কে ধাওয়ান (অব.) বক্তৃতা করেন।
 
#
আফরাজ/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৪৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৮৮৬ 
জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :   
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে ২৩ জুলাই ২০১৭ ‘জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মচারীকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং দ্বিতীয়বারের মতো ‘জনপ্রশাসন পদক’ প্রদানের উদ্যোগকে স¦াগত জানাচ্ছি।
একটি দক্ষ, কার্যকর, ফলপ্রসূ, আর্থিক সাশ্রয়ী ও সময়োপযোগী প্রশাসনিক ব্যবস্থা  টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি। বাংলাদেশে সিভিল প্রশাসন সরকারের নির্বাহী অঙ্গ হিসেবে দেশের জনগণের  সেবা ও কল্যাণে আন্তরিকভাবে নিয়োজিত।
উন্নত সেবাদানের জন্য উচ্চতর দক্ষতার প্রয়োজনীয়তা অনস¦ীকার্য। জনগণের  দোরগোড়ায়  সেবা পৌঁছে  দেওয়ার কাজে নিয়োজিত সিভিল সার্ভিসের সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে  দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন  মেয়াদি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জনগণকে সহজে ও দ্রুত  সেবা প্রদানের জন্য প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞানের প্রয়োগ, বিভিন্ন সেক্টরে উদ্ভাবনমূলক ও লাগসই প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে আইসিটি কার্যক্রমকে উন্নতকরণ, সহজতরকরণ এবং স¦ল্প খরচে প্রান্তিক জনগণের নিকট  সেবা  পৌঁছানোর জন্য আমাদের সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
জনপ্রশাসন পদক প্রদানের সঙ্গে সরকারি কর্মচারীদের প্রণোদনা দানের বিষয়টিও জড়িত। ইতোমধ্যে সরকারি কর্মচারীদের বেতনভাতা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে যাতে তাঁরা সম্মানের সঙ্গে জীবনধারণ করতে পারেন। আমি মনে করি, এ পুরস্কার প্রবর্তনের ফলে সরকারি কর্মচারীগণ আগামী দিনগুলোতে আরো উৎসাহ নিয়ে কাজ করবেন এবং বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ  মোকাবিলায় নিজেদের আরো দক্ষ ও উপযোগী করে গড়ে তুলবেন।
আগামী ২০২১ সালে আমাদের স¦াধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালিত হবে। এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীগণ সর্বোচ্চ  মেধা, শ্রম ও কর্মতৎপরতার স¦াক্ষর রাখবেন বলে আমি আশা করি।
‘জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’ পদকের জন্য যাঁরা মনোনীত হয়েছেন আমি তাঁদের অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং ‘জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস ২০১৭’-এর সাফল্য কামনা করছি। 
  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                   বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী             নম্বর :১৮৮৫
 
জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে আমি প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মচারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। দিবসটি উপলক্ষে জনপ্রশাসনে উদ্ভাবনী ধারণাকে কাজে লাগিয়ে নাগরিক সেবা সহজীকরণের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘জনপ্রশাসন পদক-২০১৭’ প্রদান করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি পদকপ্রাপ্তদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত সিভিল সার্ভেন্টগণ সরকারি কার্যসম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। সংবিধানের আলোকে সিভিল সার্ভিস মূলত বিবিধ আইন-কানুন, বিধি-বিধান, পরিপত্র, আদেশ-নিষেধ দ্বারা পরিচালিত। ব্রিটিশ আমলের উত্তরাধিকার বতর্মান সিভিল সার্ভিসে যুগের চাহিদা অনুযায়ী গুণগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। প্রশাসন এখন উন্নয়নমুখী, জনকল্যাণমুখী। এখন আর নিজেদেরকে জনগণের শাসক ভাবার কোনো অবকাশ নেই। মানুষ সিভিল সার্ভেন্টদের কাছে সুশাসন ও সেবা আশা করে। সুশাসন নিশ্চিত করতে হলে নাগরিক সেবা সহজ, সুলভ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করতে হবে। যার কাছে যেটুকু সেবা প্রদানের সুযোগ রয়েছে সেটুকু সঠিক  ও সর্বোত্তমভাবে নাগরিকদের প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রদান করাই সিভিল সার্ভেন্টদের লক্ষ্য হওয়া উচিৎ। 
সরকার সিভিল সার্ভিসকে জনবান্ধব ও জনকল্যাণমুখী করতে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন, দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি, যথাসময়ে পদোন্নতি, আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণ, বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। এ উদ্যোগ জনপ্রশাসনে গতিশীলতা বৃদ্ধিসহ জনমুখী প্রশাসন সৃষ্টিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
সরকার দেশকে একটি প্রযুক্তিনির্ভর, আধুনিক ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে ইতোমধ্যে রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ ঘোষণা করেছে। এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হলে সরকারের কার্যক্রম ও অগ্রাধিকার প্রকল্পসমূহ যথাসময়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। এজন্য একটি দক্ষ, তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ও কার্যকর জনপ্রশাসন প্রয়োজন। বর্তমানে নাগরিক সেবায় উদ্ভাবনী সংস্কৃতি চালু হয়েছে। উপজেলা, জেলা, বিভাগ, অধিদপ্তর এবং মন্ত্রণালয়ের উদ্ভাবনী টিমসমূহের নিকট থেকে প্রাপ্ত উদ্ভাবনী ধারণা ও উদ্যোগ দৈনন্দিন কার্যাবলীসহ বিভিন্ন প্রকল্পে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবহারের মাধ্যমে একটি অনুসরণীয় উদ্ভাবনী সেবা ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব বলে আমি মনে করি।
ভবিষ্যতে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ধারণার মাধ্যমে সেবা আরও সহজ ও উন্নয়নমুখী হবে বলে আমার বিশ্বাস। ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করে। আমি আশা করি পদকপ্রাপ্তদের পথ অনুসরণ করে অন্যান্য কর্মচারীরাও জনকল্যাণে এ ধরনের উদ্ভাবনী কাজে এগিয়ে আসবেন এবং জনপ্রত্যাশা পূরণে অবদান রাখবেন। 
আমি ‘জনপ্রশাসন পদক-২০১৭’ প্রদান অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আজাদ/সেলিম/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭১৫ ঘণ্টা 
Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon