Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ৩৬২১

 

প্রকল্প কাজে সময় ক্ষেপণ নয়

             --- পরিকল্পনা মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :

          শুন্য অগ্রগতি সম্পন্ন প্রকল্পকে দুর্বল প্রকল্প হিসেবে অভিহিত করে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, দুর্বল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হওয়া সম্মানের বিষয় নয়। তিনি বলেন, মান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রকল্প কাজে গাফিলতি বা সময় ক্ষেপণ করা যাবে না।

          মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত চট্টগ্রাম বিভাগে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, সময়মত প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। আবার শেষ সময়ে তাড়াহুড়া করে মান ক্ষুণœ করা যাবে না। তিনি বলেন, প্রকল্প কাজে কেন দেরি হয় তার সমাধান বের করতে হবে। যারা দক্ষতার সাথে প্রকল্পের কাজ করছেন তাদের ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী। তিনি আরো বলেন, একনেক সভায় প্রকল্প বাস্তবায়ন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা বই আকারে ছাপিয়ে প্রকল্প পরিচালকদের কাছে পাঠানো হবে।

          উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিভাগে মোট প্রকল্প সংখ্যা ১৯৩টি। এসব প্রকল্পের মোট ব্যয় ২১ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা প্রায় যা মোট এডিপি’র বরাদ্দের ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ। আজকের সভায় ১০৪টি প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যলোচনা করা হয়েছে। এর মধ্যে শুন্য অগ্রগতিসম্পন্ন প্রকল্প ১২টি, ধীর অগ্রগতিসম্পন্ন প্রকল্প ৩১টি এবং তুলনামূলকভাবে ভাল অগ্রগতি সম্পন্ন প্রকল্প ৬১টি। আগস্ট পর্যন্ত প্রকল্পের ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৬৫৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা যা মোট এডিপি’র বরাদ্দের ৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।  

          চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে হুইপ শামসুল হক চৌধুরী, সাবেক গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, রেল মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী, সংসদ সদস্য ওয়াসেকা আয়শা খান, বাস্তবায়ন পরীবিক্ষণ ও মূল্যয়ন বিভাগের সচিব আবুল মনসুর মোঃ ফয়েজউল্লা, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সাবিক) শংকর রঞ্জন সাহা-সহ প্রকল্প পরিচালকগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

#

শাহেদ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/২০২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৩৬২৪

প্রকল্প বাস্তবায়নে মানের ব্যাপারে আপস নয়

                                 -- কৃষিমন্ত্রী
         

ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর): 

          কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন,  নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে।  প্রকল্প বাস্তবায়নে  সময়  ও মান ঠিক রাখা গুরুত্বপূর্ণ। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে আরো অনেক উন্নয়ন জড়িত। মানের ব্যাপারে কোনো আপস নয়।

          আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়ন সপ্তাহ ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারের প্যানেল ডিসকাশনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এর এই সেমিনারের প্রতিপাদ্য ‘দ্রুত, উত্তম, শক্তিশালী উন্নয়নের সুফল প্রদান’।

          প্যানেল ডিসকাশনে ব্রিফ উপস্থাপনা করেন এডিবি এর বাংলাদেশে নিযুক্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ। আলোচনা করেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদা নাসরিন, স্পেনের রাষ্ট্রদূত আলভারো সালাস ও জাইকা এর চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ হিতোশী হিরাতা ।


          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। দেশে বিনিয়োগ উপযোগী পরিবেশ রয়েছে। এ সময় বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। দেশের দুর্নীতি নির্মূল ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বনের কথাও জানান।

          এডিবি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ ভারতের চেয়েও অনেক ভালো করছে।

#

গিয়াস/ইসরাত/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২১৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬২৩ 
 
কৃষিমন্ত্রীর সাথে লেবাননের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টার বৈঠক
 
ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বাংলাদেশের কৃষির সাফল্য বিশ্ব স্বীকৃত। আমরা শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্র্ণ নই, আমাদের খাদ্যে উদ্বৃত্তও থাকে। এছাড়া দেশে বিনিয়োগ উপযোগী পরিবেশ বিরাজমান, যেকোনো ধরনের শিল্প কারখানা স্থাপনের আদর্শ স্থান বাংলাদেশ।  
 
কৃষিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে লেবাননের প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা ড. হাসান আল আলী’র সাথে বৈঠককালে এসব কথা বলেন। 
 
ড. হাসান আলী বলেন, লেবানন সরকার তাদের দেশে কাজ করে এমন বিভিন্ন বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশে নিয়ে আসতে চায় বিনিয়োগের জন্য। এছাড়া লেবানন বাংলাদেশের কৃষি প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানিতে বিনিয়োগ করতে চায়। লেবাননের আবহাওয়া ভালো, সেখানে প্রচুর ফল উৎপন্ন হয় এবং প্রক্রিয়াজাত করা হয়। লেবাননে কাজ করে এমন ইতালিয়ান প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে তাদের অর্থায়নে সাইলো নির্মাণ করে দিতে চায়, এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠাবেন বাংলাদেশ সরকারকে। এছাড়া কাতারের বিনিয়োগকারীদেরকেও বাংলাদেশে একক আথবা যৌথ বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করবেন।
 
কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা সামনের দিনগুলোতে একসাথে কাজ করতে চাই। বাংলাদেশ হতে লেবাননের চাহিদা অনুযায়ী যেকোনো পণ্য রপ্তানি করা হবে।
 
#
 
গিয়াস/ইসরাত/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২১৪১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                  নম্বর : ৩৬২২
 
মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের জবাবে তথ্যমন্ত্রী
সমালোচনা করার আগে আয়নায় নিজের মুখ দেখেন
 
ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :
‘আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জুয়াড়ি সরকার’ মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও তথ্য মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, দেশে মদ, জুয়া, হাউজি, উদাম নৃত্যের চালু কে করেছে ? তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবর এসেছে লন্ডনে তারেক জিয়া যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন, সেখানে ক্যাসিনো থেকেও আয় দেখানো হয়েছে। তাই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে বলবো, সমালোচনা করার আগে আয়নায় নিজের মুখ দেখার জন্য।
আজ ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের প্রচার উপ-কমিটির সভার শুরুতে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মদ, জুয়াকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। মির্জা আব্বাস, ফালুরাই ক্যাসিনোর সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’ এটা দেশে অনেকদিন ধরেই ছিল। হঠাৎ করেই হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চলছে।
বৈঠকে আলোচ্য সূচিতে তিনটি এজেন্ডার কথা জানান ড. হাছান। তিনি বলেন, ২০ ও ২১ ডিসেম্বর জাতীয় সম্মেলন, ২৪ সেপ্টেম্বর ‘তরুণদের ভাবনায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক রাজশাহীর ওয়ার্কশপ ও শেখ হাসিনার ৭৩তম জন্মদিনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
বৈঠকে প্রচার ও প্রচারণা বিষয়ক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জাব্বার, আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সংসদ সদস্য শেখ সারহান নাসের তন্ময়, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব মুহাম্মদ আশরাফ সিদ্দিকী বিটু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আকরাম/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১০০ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                               নম্বর : ৩৬২০
 
বিএনপি’র অজগর সাপ সব গিলে খেয়ে ফেলে 
     -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তো বড় অজগর সাপ, সব গিলে খেয়ে ফেলে’।
আজ সচিবালয়ে ‘বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন শিল্পী সংস্থা’র সাথে বৈঠকে সাংবাদিকরা বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘কেঁচো খুঁড়তে আওয়ামী লীগের সাপ বেরিয়ে আসছে’ এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন। 
ড. হাছান বলেন, ‘উনাদের (বিএনপি’র) যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান উনি তো বড় অজগর সাপ, সব গিলে খেয়ে ফেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজের দলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন। এটির জন্য বিএনপি’র উচিত সরকারকে সাধুবাদ জানানো। যেখানেই মাদক, ক্যাসিনো বা অনিয়ম, সেখানেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেখানে কে কোন মতের সেটি দেখা হচ্ছে না’।
‘বিএনপির আমলেই এসবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি, বরং তারা দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘হাওয়া ভবন বানিয়ে প্রত্যেক ব্যবসায় ১০% কমিশন বসানো হয়েছিল। খোয়াব ভবন বানিয়ে আমোদ-ফুর্তি করা হয়েছিল।’
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘সেই জায়গায় প্রধানমন্ত্রী এখন এই সমস্ত অনিয়ম, মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে অগ্রসর হচ্ছেন। এই ক্ষেত্রে তো বিএনপির খুশি হওয়ার কথা, সাধুবাদ দেয়ার কথা। তাদের ব্যর্থতার জন্য লজ্জা পাওয়ার কথা। সেটি না বলে মির্জা ফখরুল সাহেব যা বলছেন, সেজন্য তাকে বলবো, নিজেদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হচ্ছেন বড় অজগর সাপ, যেটি গিলে সব খেয়ে ফেলে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সেখানে রেখে, নিজেরা বাংলাদেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছিল। তাদের এই নিয়ে কথা বলার কোনো নৈতিক অধিকার নাই। 
‘দলের এমপি-মন্ত্রী এ ধরনের কাজে মদদদাতা হলে কী হবে’- এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে অনিয়ম পাওয়া যাচ্ছে সেখানেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। আমরা পর পর তৃতীয়বার রাষ্ট্রক্ষমতায়। তৃতীয়বার রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকার কারণে অনেক অনুপ্রবেশকারী আমাদের সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ে ঢুকেছে, তাদেরকে চিহ্নিত করার কাজ চলছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তারা যে কথাগুলো বলেছে আমি পত্র-পত্রিকা দু’এক জায়গায় দেখেছি, এই কথাগুলো ‘স্টিল নট ভেলিডেটেড’। তবে তাদের সাথে যাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।’ 
‘শিল্পী সম্মানী বৃদ্ধি প্রয়োজন’
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান এ সময় বলেন, ‘শিল্পীরা সবাই না হলেও অনেকেই তাদের অভাব অভিযোগ কাউকে জানতে দেয় না। এবং জানতে না দিয়েই তারা নিজের বেদনা, নিজের যাতনা গোপন করে অন্যকে আনন্দ দেয়। সমাজকে তারা সঠিক খাতে প্রবাহিত করার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এই জন্য আপনাদের যে দাবি আমরা সেটি বিস্তারিত আলোচনা করবো। তবে একটি দাবির সাথে আমি পুরোপুরি একমত যে, শিল্পী সম্মানী বাড়াতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আজকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা জাতিকে দু’টি স্বপ্নের কথা বলেছি- ২০২১ সাল নাগাদ পুরোপুরি মধ্যমআয়ের দেশ ও ২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে রূপান্তরিত করার জন্য। এজন্য প্রয়োজন, রাষ্ট্রের বস্তুগত উন্নয়নের পাশাপাশি একটি উন্নত জাতি গঠন করা। এই উন্নত জাতি এবং মানবিক রাষ্ট্র গঠন করার ক্ষেত্রে আমি মনে করি শিল্পীদের একটি বিরাট ভূমিকা পালন করার সুযোগ রয়েছে।’
পরবর্তী পাতা-২
‘নতুন রূপে বিটিভি’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিটিভি ১৯৬৪ সালে যাত্রা শুরু করে। এরপর বহু বছর কেটে গেছে, কিন্তু ভারতে বাংলাদেশ টেলিভিশন দেখা যেতো না, সীমান্তবর্তী এলাকায় যেটুকু দেখা যেতো, সেটি কোনো কনভেনশনাল চ্যানেলে নয়, এমনিতেই দেখা যেতো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বের কারণে ইতিমধ্যে ভারতে ডিটিএইচ ফ্রি ডিশের মাধ্যমে পুরো ভারতবর্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন বিনামূল্যে দেখানো শুরু হয়ে গেছে। আমি ক’দিন আগে ত্রিপুরা গেছি, ত্রিপুরাতে বাংলাদেশ টেলিভিশন-সহ বাংলাদেশের অনেকগুলো চ্যানেল দেখা যায়, আমি নিজে দেখেছি।’
মন্ত্রী বলেন, “বিটিভিতে অডিশন বন্ধ ছিল অনেক বছর, সেগুলো চালু করা হয়েছে। ঢাকা এবং চট্টগ্রাম কেন্দ্রে জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা চালু করা হয়েছে। ‘নতুন কুঁড়ি’ পুনরায় চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।” 
‘সুস্থ জীবনের জন্য সংস্কৃতি চর্চার কোনো বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে মন্ত্রী শিল্পীদের বলেন, ‘আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাই, আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে আমরা শুধু বেতার টেলিভিশন নয়, পুরো সাংস্কৃতিক অঙ্গনটাকে আরো শক্তিশালী করতে চাই। কারণ মানুষ যাতে মাদকাসক্তির বাইরে থাকে, যাতে জঙ্গিবাদে কেউ উদ্বুদ্ধ না হয়, এতে সংস্কৃতির চর্চার কোনো বিকল্প নেই। যেখানে সংস্কৃতি চর্চা বেশি, সেখানে কিন্তু মাদক এবং জঙ্গিবাদ বাসা বাঁধতে পারে না। সুতরাং এক্ষেত্রে আমি মনে করি যে সংস্কৃতি চর্চার কোনো বিকল্প নেই।’
‘ত্রিপুরা-মেঘালয়ের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি’
সম্প্রতি কলকাতা-আগরতলা-শিলং সফর প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কলকাতা গিয়েছিলাম কলকাতা প্রেসক্লাবের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ: কলকাতার সাংবাদিকরা ও প্রেসক্লাব কলকাতা’ শিরোনামে পুস্তকের ওপর আলোচনায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় বইটির মোড়ক উন্মোচন করেছিলেন। যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘ওয়ার করসপন্ডেন্ট’ হিসেবে কাজ করেছে তাদের ৬ থেকে ৭ জন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা তাদের অনুভূতির কথা ব্যক্ত করেছেন। গ্রন্থটি একটি অনন্য দলিল।’ 
মন্ত্রী বলেন, ‘এর পর আমি ত্রিপুরা গিয়েছিলাম। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর সাথে ‘কানেকটিভিটি’ নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং আগামী বছর নাগাদ ত্রিপুরার সাথে আমাদের রেল-যোগাযোগ স্থাপিত হবে। রেল-যোগাযোগ স্থাপনে ভারতের অংশে যে কাজ হয়েছে সেটিও দেখেছি আমাদের অংশে যে কাজ হয়েছে সেটিও দেখেছি। সেখানে আমরা গিয়েছিলাম মূলত আগরতলায় বাংলা চলচ্চিত্র উৎসবের জন্য। কারণ ত্রিপুরা রাজ্যে ৭০ ভাগ মানুষ বাংলা ভাষাভাষি। তাদের দাবি ছিল সেখানে একটা চলচ্চিত্র উৎসব করা। আগামী বছর ১৭ মার্চ যে মুজিববর্ষ শুরু হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু স্মরণে ত্রিপুরায় একটি রাস্তার নামকরণ অথবা একটি ভাস্কর্য নির্মাণের জন্য ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী সম্মত হয়েছেন।’ 
‘এর পর আমরা মেঘালয়ে গিয়েছিলাম, সেখানেও মুজিববর্ষ নিয়ে আলোচনা হয়েছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী, গভর্নর, স্পিকারের সঙ্গেও কথা হয়েছে। ‘কানেকটিভিটি’ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। আমাদের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে মেঘালয় সরকারও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর একটি প্রতিকৃতি সেখানে স্থাপন করার সিদ্ধান্তের কথা বলেছে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান-উল-আলম, শিল্পী সংস্থার সভাপতি ড. ইনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আজম বাশার ও সদস্যদের মধ্যে এস এম মহসিন, মোঃ খালেকুজ্জামান, বুলবুল মহলানবিশ, ইফ্ফাত আরা নার্গিস, আজিজুর রহমান, কবি রবীন্দ্র গোপ, সিবু রায়, সহিদুল আলম সাচ্চু, মুনমুন আহমেদ, হাসান মতিউর রহমান, সমীর বাউল, নিলুফার বেগম নীলা, জিনিয়া জোৎস্না, নিলুফার বানু নিলা, সফি আহমদ সেলিম, রাজিয়া সুলতানা মুন্নি, সীমা চৌধুরী, শিরীন শিলা, বর্ণালী সরকার, অধ্যক্ষ শিউলি মালা, পারভিন শিলা, আজমা সুরাইয়া, সাহানা চৌধুরী নূরুন নাহার, যাদুকর এস এ রানা প্রমুখ সভায় অংশ নেন। 
#
 
আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২০০৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩৬১৯ 

গুণগত মান ঠিক রেখে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে

                                                  -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) : 

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, গুণগত মান ঠিক রেখে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। তবে প্রকল্প নেয়ার সময় এর প্রয়োজনীয়তা বা অর্থনীতিতে কী অবদান রাখবে - এ বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।

          আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে “দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়ন সপ্তাহ ২০১৯” উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

          এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ‘দ্রুত, উত্তম, শক্তিশালী উন্নয়নের সুফল প্রদান’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট দেশি-বিদেশি পেশাজীবীরা এতে অংশগ্রহণ করছে।

          সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন এডিবি’র বাংলাদেশে নিযুক্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব ও এডিবি উইং প্রধান ফরিদা নাসরিন।

          বাংলাদেশে এডিবিকে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে বিনিয়োগকারীরা যেমন লাভবান হবে তেমনি দেশও লাভবান হবে। এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশের প্রশংসা করে বলেন, গত ১০ বছরে বাংলাদেশের দ্রুত অগ্রগতি হয়েছে। এ সময় এভারেজ গ্রোথ রেট ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। গ্রোথের দিক থেকে বাংলাদেশ একটি মডেল বলে তিনি উল্লেখ করেন।

#

হাসান/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৯৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                নম্বর : ৩৬১৮
 
সরকারের স্বার্থ বিনষ্ট করা হলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে
            --- গণপূর্ত মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার কোনো কর্মকা-ে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না। নিয়মের বাইরে কোনো নথি উপস্থাপন করা যাবে না। ব্যত্যয় হলে যে কর্মকর্তার মাধ্যমে নথি এসেছে, তিনি এর জন্য দায়ী হবেন। এ ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন থাকতে হবে। প্রত্যেকটি নথি যত্ন নিয়ে দেখতে হবে। আইন ও নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে সরকারের স্বার্থ বিনষ্ট করা হলে সংশ্লিষ্ট সকলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের অগ্রগতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রণালয় এবং আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘কোনো অজুহাতে কোনো কাজ আটকে রাখা যাবে না। নিয়ম ও বিধি কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। গতানুগতিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। মন্ত্রণালয়ের ইমেজ পুনরুদ্ধারে যা যা করা লাগে, সবকিছু করতে হবে। সকল কর্মকা-ের ভেতরে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং নিয়মানুবর্তিতাকে শতভাগ অনুসরণ করতে হবে’।
রেজাউল করিম আরো বলেন, ‘নিজেদের দপ্তরকে দক্ষতার সাথে ব্যবস্থাপনা করতে হবে। কোনভাবে নিজ প্রতিষ্ঠান, দপ্তর-সংস্থা ও মন্ত্রণালয়কে হেয় প্রতিপন্ন করা যাবে না’।
পরবর্তী এডিপি সভার পূর্বে দপ্তর ও সংস্থার বিভিন্ন ব্যবস্থাগ্রহণমূলক কার্যক্রম লিখিতভাবে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য মন্ত্রী দপ্তর ও সংস্থা প্রধানদের নির্দেশ দেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ আফজাল হোসেন ও মোঃ ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী-সহ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থা প্রধান, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এবং পরিকল্পনা কমিশন ও আইএমইডি’র প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
ইফতেখার/নাইচ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯৩০ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩৬১৭
 
 দেশের উন্নয়ন কর্মকা-ে সরকার আলেম সমাজকে আরো বেশি সম্পৃক্ত করতে চায় 
                 --- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ¦ এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেছেন, বাংলাদেশের বিরাট সংখ্যক জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত। সরকার দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকা-ে আলেম সমাজকে আরো বেশি সম্পৃক্ত করতে চায়। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক ইসলামিক শিক্ষায় শিক্ষিত প্রবাসী রয়েছেন যারা খতিব, ইমাম, মুয়াজ্জিন, অনুবাদক, খাদেম হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদিআরব, কুয়েত, কাতার-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত এবং বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে প্রেরণ করে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। 
গতকাল শনিবার আল-আইন শহরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-আইন প্রদেশের বিভিন্ন মসজিদের বাংলাদেশি ইমাম, খতিব এবং অন্যান্য পেশায় কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশি ওলামা মাশায়েখগণের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছিলেন, টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার জায়গা দেওয়া-সহ মুসলমানদের উন্নয়নে তাঁর গৃহীত নানা পদক্ষেপ তুলে ধরেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে ইমামরা কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদ মাস্টার্স ডিগ্রির সমমান প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। 
উল্লেখ্য, ওলামা মাশায়েখগণ বাংলাদেশের সব মসজিদে জুমার দিনে বিষয় নির্ধারণ করে একই খুতবা সারা দেশের মসজিদে প্রদান করা, সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোরান তেলাওয়াতের বেতার চ্যানেল চালু করা, প্রবাসীদের কল্যাণে আমিরাত সরকারের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধি করে আরো বাংলাদেশি ইমাম আনার ব্যবস্থা করার প্রস্তাব করেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল-আইন প্রদেশের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মোহাম্মদ আলী পরিচালিত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মীর কামাল, মাওলানা নুরুল কবির, হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ, মাওলানা আব্দুশ শহীদ, মাওলানা জহির উদ্দিন, মাওলানা আজিজুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল হালিম প্রমুখ।
#
 
আনোয়ার/নাইচ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩৬১৬

দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে “হাসিনা: এ ডটার’স টেল” ডকুড্রামা প্রদর্শিত

ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :

        দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে ১১তম ডিএমজেড আন্তর্জাতিক ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে গতকাল “হাসিনা: এ ডটার’স টেল” ডকুড্রামা প্রথম প্রদর্শনী হয়েছে এবং দ্বিতীয়বার প্রদর্শিত হবে আগামীকাল। আজ দূতাবাসের উদ্যোগে সিউলে বসবাসরত কূটনীতিকদের জন্য এ ডকুড্রামাটি প্রদর্শিত হয়েছে।

          ৭২ মিনিট দৈর্ঘ্যের এ ডকুড্রামাটিতে ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার নৃশংস হত্যাকাণ্ড পরবর্তী প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংগ্রামী জীবন ও আত্মত্যাগের চিত্র ফুটে উঠেছে।

          প্রদর্শনীর প্রাক্কালে সূচনা বক্তব্যে এ ডকুড্রামা নির্মাণ প্রযোজনার সাথে সম্পৃক্ত বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবকিছু হারিয়ে জনগণের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। বাংলাদেশের জনগণের ভালোবাসাই তাঁকে নেতৃত্বে নিয়ে এসেছে। তাঁর আত্মত্যাগ আগামী প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয় এবং তাদেরকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে।

          এ সময় অন্যান্যের মাঝে দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

          উল্লেখ্য ১১তম ডিএমজেড আন্তর্জাতিক ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল গত ২০ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে এবং আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।

#

আসলাম/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৮০৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩৬১৫ 

প্রয়োজনীয়তার আলোকে প্রকল্প প্রণয়ন করতে হবে

                       -- পাবর্ত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :   

          পাবর্ত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, স্থানীয় প্রয়োজনীয়তার আলোকে পাবর্ত্য চট্টগ্রামের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করতে হবে। তিনি আরো বলেন, মাঠ পযার্য়ে পরিদর্শন করে সঠিকতা ও যৌক্তিকতা বিবেচনা করে প্রকল্প নিতে হবে।

          মন্ত্রী আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের অগ্রগতির পযার্লোচনা সভায় দিকনির্দেশনামূলক বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীর জীবনমান উন্নয়নে বতর্মান সরকার ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করছে। এ সকল উন্নয়ন কাজ যাতে টেকসই হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট সবাইকে দৃষ্টি রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন কাজগুলো কৃষি উপযোগী করে করতে হবে যাতে এ অঞ্চলে পানির সঠিক ব্যবহার করে কৃষি ও ফলজ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। তিনি এ সময় মন্ত্রণালয়ের ন্যস্ত বিভাগসমূহের সবাইকে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে আরো দায়িত্বশীল হওয়ার নির্দেশ দেন।

          পাবর্ত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী ও পার্বত্য জেলা পরিষদসমূহের প্রধান নির্বাহী কমর্কর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

নাছির/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৭৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৬১৪

কক্সবাজারে মহাসড়ক ও সেতু উদ্বোধন করলেন ওবায়দুল কাদের

কক্সবাজার, ৭ আশ্বিন (২২ সেপ্টেম্বর) :  

          সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ কক্সবাজারের কুতুবদিয়া-আজম ও পেকুয়া বাজার-মগনামাঘাট জেলা মহাসড়ক এবং আনোয়ারা-বাঁশখালী-চকরিয়া আঞ্চলিক মহাসড়ক এর টৈটং সেতু উদ্বোধন করেছেন।  

          ২৮ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০.২৭ কিমি. দীর্ঘ কুতুবদিয়া-আজম জেলা মহাসড়ক (জেড-১০৭৬), ১৪ কোটি ২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭.৭০ কিমি. দীর্ঘ পেকুয়া বাজার-মগনামাঘাট জেলা মহাসড়ক (জেড-১১২৫) এবং ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে আনোয়ারা-বাঁশখালী-চকরিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে ৩৬.৬০ মিটার দীর্ঘ টৈটং সেতু নির্মাণ করা হয়।

          পাশাপাশি তিনি কক্সবাজার সড়ক বিভাগের অধীনে পাঁচটি সড়ক নির্মাণকাজের সূচনা করেন। সড়কগুলো হলো- এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের জরুরি সহায়তা প্রকল্পের আওতায় ৪৫৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮০ কিমি. দীর্ঘ কক্সবাজার-টেকনাফ জাতীয় মহাসড়ক (এন-১) উন্নয়ন প্রকল্প, ৩৭ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৮ কিমি. দীর্ঘ খুরুস্কুল-চৌফলদন্ডী-ঈদগাঁও জেলা মহাসড়ক (জেড-১১৩২) উন্নীতকরণ কাজ, ৫৮ কোটি ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৪.২৩ কিমি. দীর্ঘ জনতাবাজার-গোরকঘাটা জেলা মহাসড়ক (জেড-১০০৪) উন্নীতকরণ কাজ, ৫৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা ব্যয়ে সাড়ে ১৯ কিমি. দীর্ঘ ইয়াংচা-মানিকপুর-শান্তিবাজার জেলা মহাসড়ক (জেড-১১২৬) উন্নীতকরণ কাজ এবং ২২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯.৬৪ কিমি. দীর্ঘ কক্সবাজার জেলার লিংক রোড-লাবণী মোড় সড়ক (এন-১১০) ৪-লেনে উন্নীতকরণ কাজ।

          এ দিন তিনি কক্সবাজারে ৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়ক ভবন উদ্বোধন করেন।

#

ওয়ালিদ/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০১৯/১৬১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                           &n

Todays handout (12) (2).docx Todays handout (12) (2).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon