Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মার্চ ২০২০

তখ্যবিবরণী ১২ মার্চ ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৯২৭

লবণাক্ততা সহনশীল প্রযুক্তি উদ্ভাবনে উপকূলবর্তী এলাকায় কৃষি বিপ্লব ঘটবে

                                                                              - কৃষিমন্ত্রী

দাকোপ, খুলনা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি বিজ্ঞানীগণ লবণাক্ততা সহিষ্ণু উন্নতজাতের ধান ব্রি ৬৭, ভুট্টা সূর্যমুখী, গম, বার্লি এবং বিনা চাষে আলু, রসুনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন এবং ইতোমধ্যে এসবের পরীক্ষামূলক প্রদর্শনী সম্পন্ন করেছেন। উদ্ভাবিত এসব প্রযুক্তি এবং ফসল চাষিরা চাষ করার সুযোগ পাবেন। এর মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল-সহ উপকূলবর্তী এলাকায় কৃষি বিপ্লব ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।

          মন্ত্রী আজ খুলনার দাকোপ উপজেলার চরডাঙ্গায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী প্লট পরিদর্শন শেষে এ মন্তব্য করেন। দাকোপ উপজেলায় চরডাঙ্গায় প্রায় ১০০ বিঘা প্লট জমির উপর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী প্লট রয়েছে।

          পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী বলেন, যুগযুগ ধরে উপকূলীয় এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এসব জমিতে সারা বছরে একবার ফসল হয়। আমন ধান তোলার পর বছরের বাকি সময়টা মাঠের পর মাঠ জমি অলস পড়ে থাকে। লবণাক্ততার কারণে এসব অঞ্চলে বছরে দুইবার বা তিনবার ফসল চাষ করা যায় না। এসব বিবেচনায় আমাদের লক্ষ্য ছিলো কীভাবে, কী ফসল লাগালে, কীভাবে পরিচর্যা করলে এই প্রতিকূলতার মাঝে ফসল উৎপাদন করা যায়। আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীরা অনেক দিন ধরেই লবণাক্ততা সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনে কাজ করে আসছিলেন। তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে উন্নত মানের এসব জাত উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে।

          বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ইতোমধ্যে নতুন জাতের ব্রি-৬৭ ধান আবিষ্কার করেছে। এটির উপাদনশীলতা অনেক বেশি। মন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে ফসল উৎপাদনের সমস্যা দু’টি : লবণাক্ততা এবং সুপেয় পানির অভাব। যে খালগুলো দিয়ে সুপেয় পানি আসতো সেগুলো পলিজমে ভরাট হয়ে গেছে। সেজন্য খালগুলো পুনঃখননের উদ্যোগ নেয়া হবে। লবণাক্ততা সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনে আমরা সক্ষম হয়েছি। চাষিরা এ সকল ফসলের চাষ করলে জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন হবে, দারিদ্র্য বিমোচন ও অভাব দূর হবে।

#

কামরুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২১২০ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                       নম্বর : ৯২৬

করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকার বিষয়ে জুমাখুতবায়

ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের সতর্ক করার আহ্বান

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :     

করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষা, নিরাপদ ও সতর্ক করার লক্ষ্যে ইসলামের আলোকে করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো আগামীকাল শুক্রবার জুমার খুতবায় দেশের সকল মসজিদে আলোচনা করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

এছাড়া করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধকল্পে আক্রান্ত ব্যক্তির মসজিদে আগমন ও জনসমাগম পরিহার করার বিষয়টি ইসলামের দৃষ্টিতে জুমার খুতবায় তুলে ধরা এবং করোনা ভাইরাস থেকে হেফাজতের জন্য মহান আল্লাহর দয়া, ক্ষমা ও করুণা প্রার্থনা করে বিশেষ দোয়া করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ  থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।

#

নিজাম/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/২০২০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৯২৫

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান আয়োজন বিষয়ে ভিডিও

কনফারেন্সের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের প্রতি নির্দেশনা

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান পরিকল্পনা পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। আজ  আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা  ইনস্টিটিউটে জাতির  পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী  উদ্যাপন  জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।

          জন্মশতবার্ষিকীর  পুনর্বিন্যাসকৃত  উদ্বোধনী  অনুষ্ঠান  সম্পর্কে তিনি জেলা প্রশাসকগণকে ধারনা দিয়ে বলেন, জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে ১৭ই মার্চ যে অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল করোনা ভাইরাসজনিত  কারণে সৃষ্ট বিশ্ব পরিস্থিতিতে  প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী জনসমাগম পরিহারের প্রেক্ষিতে তা আপাতত হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত অনুশাসনের কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, জনসমাগম ব্যতিরেকে দেশ বিদেশের অগণিত মানুষ যেন উদ্বোধনী আয়োজনে সম্পৃক্ত হতে পারেন সে লক্ষ্যে টেলিভিশন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান একযোগে সম্প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। জনসাধারণের স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ১৭ই মার্চের উদ্বোধন অনুষ্ঠান মিডিয়ায় সম্প্রচার-সহ জেলা পর্যায়েও অন্যান্য অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের নিকট প্রেরিত নির্দেশনাগুলো অনুসরণের আহ্বান জানান।

          এ সকল নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে : বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থায় উৎসবমুখর পরিবেশে, তবে জনসমাবেশ পরিহারপূর্বক সীমিত আকারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন; ১৭ই মার্চ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তোপধ্বনি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে); সকল সরকারি, বেসরকারি ভবনে ১৭ই মার্চ জাতীয় পতাকা উত্তোলন; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন; মসজিদ, মন্দির, গির্জা-সহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনার আয়োজন; দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে খাবার/মিষ্টান্ন বিতরণ; হাসপাতাল, কারাগার, শিশু পরিবার ও এতিম খানায় মিষ্টান্ন বিতরণ ও উন্নতমানের খাবার পরিবেশন; স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক গৃহহীনদের মধ্যে গৃহ প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ; জনসমাবেশ ব্যতিরেকে আতশবাজির আয়োজন; মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তর ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক তাদের ভবনে ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি, উদ্ধিৃতি, জন্মশতবার্ষিকীর লোগো সংবলিত সামঞ্জস্যপূর্ণ মাপ অনুযায়ী ড্রপডাউন ব্যানার ব্যবহার ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যানার, ফেস্টুন ইত্যাদির মাধ্যমে সজ্জিতকরণ; সকল সরকারি-বেসরকারি সংস্থা/প্রতিষ্ঠানে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা, সৌন্দর্যবর্ধন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা; বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উৎসবমুখর পরিবেশে নিজস্বভাবে সীমিত আকারে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, যেমন: আলোচনা অনুষ্ঠান, দেয়াল পত্রিকা/স্মরণিকা প্রকাশ, কুইজ, রচনা, বিতর্ক ও চিত্রাঙ্কণ প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃত্তি, মিষ্টান্ন বিতরণ, দুপুরের খাবার ইত্যাদির আয়োজন; ওয়েবসাইটে প্রদত্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর নির্মিত ভিডিও ক্লিপিংস/ফুটেজ প্রচার; স্থানীয়ভাবে স্যুভেনির, গ্রন্থ, স্মরণিকা, দেয়াল পত্রিকা ইত্যাদি প্রকাশ।

          ভিডিও কনফারেন্সে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আ: গাফফার খান, জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন বাস্তবায়ন কমিটির কার্যালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

#

লিপি/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৯২৪

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন

পাবনা, রূপপুর (ঈশ্বরদী), ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান আজ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন। প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর এবং বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          পরিদর্শনকালে মন্ত্রী বলনে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করে। আর এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহ, উদ্যোগ, সাহস এবং দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে, যা আজ দৃশ্যমান।

          মন্ত্রী আরো বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে নিরাপত্তার উপর সর্বোচ্চ জোর দেয়া হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এর সকল নিরাপত্তা মানদন্ড ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। এছাড়াও রাশান ফেডারেশন, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাসহ আন্তর্জাতিক স্থানীয় ও নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সকল রেগুলেটরি ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞ মতামত গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন,  আন্তর্জাতিক রীতি-নীতি মেনে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এই প্রকল্প থেকে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সঞ্চালন হবে বলে তিনি আশা করেন।

          উল্লেখ্য, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ম ইউনিটের ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ২০২৩ সালে এবং ২য় ইউনিটের ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ২০২৪ সালে জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে সংযুক্ত হবে।

#

বিবেকানন্দ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৯২৩

করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক ও পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে

                                                - নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

বিরল (দিনাজপুর), ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সবাইকে সতর্ক ও পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। সরকার রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে মানবতার স্বাক্ষর রেখেছে। ’৯৮ সালের বন্যা মোকাবিলা করেছে। তখন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, বন্যায় দু’কোটি মানুষ মারা যাবে। কিন্তু একজন মানুষও মারা যায়নি। রানা প্লাজার মতো ঘটনাও সরকার মোকাবিলা করেছে। করোনার মতো দুর্যোগ মোকাবিলায়ও সরকার সক্ষম হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিরল উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে দুঃস্থ ও প্রশিক্ষণার্থী মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মানবিক নেত্রী। তিনি বাংলাদেশকে একটি মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। গৃহহীনদের ঘর করে দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন। এ কাজে দলীয় নেতাকর্মী এবং প্রশাসনের লোকজনকে আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করতে তিনি আহ্বান জানান।

          এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মতিউর রহমান, বিরল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিনাত রহমান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সবুজার সিদ্দিক সাগর, সাধারণ সম্পাদক রমাকান্ত রায়।

          প্রতিমন্ত্রী পরে বিরল ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক এডিবি’র অর্থায়নে দুঃস্থ মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন ও কলোনীপাড়া মহিলা উন্নয়ন সমিতি কর্তৃক প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সেলাই মেশিন ও সার্টিফিকেট বিতরণ করেন প্রতিমন্ত্রী। এ ছাড়া তিনি বিরলের শংকরপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও চৌধুরীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় এবং বোচাগঞ্জ উপজেলার মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৯২২

কেটে যাওয়া হাত জোড়া লাগানো চিকিৎসা ক্ষেত্রের একটি বড় সফলতা

                                                                          -স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশ বহুগুণ এগিয়ে গেছে। কেটে যাওয়া হাত জোড়া লাগানোর মতো জটিল একটি কাজও দেশের চিকিৎসকগণ করতে পেরেছেন। বাস দুর্ঘটনায় থেতলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া হাতও যে জোড়া লাগতে পারে তা আজ আমাদের দেশের চিকিৎসকগণ দেখিয়ে দিলেন। এটি গোটা চিকিৎসা ক্ষেত্রেই এক বিরাট সফলতা। এই সফলতা আমাদের সকলকেই গৌরবান্বিত করেছে।

          আজ রাজধানীর শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলের শিক্ষিকা ফাহিমার বাস দুর্ঘটনায় কেটে যাওয়া হাত জোড়া লাগানোর সফল চিকিৎসা ব্যবস্থা পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

          পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলের শিক্ষিকা ফাহিমা যাত্রাপথে দুই বাসের সংঘর্ষে হাত হারান। সেই হাত শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকগণ সফলভাবে জোড়া লাগালেন। এখন হাতে রক্ত সঞ্চালন হচ্ছে এবং তিনি ভালো আছেন।

          করোনা ভাইরাসের চিকিৎসা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ডেঙ্গু চিকিৎসায় স্বাস্থ্যখাত সফল ছিল। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাতেও স্বাস্থ্যখাত সফল হবে। ইতোমধ্যেই চিকিৎসারত তিনজন করোনা রোগীর দুইজনই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন। যে কোনো সময়ই তারা ঘরে ফিরে যেতে পারবেন। করোনা নিয়ে এখন জনসচেতনতাই বেশি প্রয়োজন। করোনা নিয়ে আমাদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রয়েছে।

          পরিদর্শনকালে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সামন্ত লাল সেন-সহ অন্যান্য চিকিৎসক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।

#

মাইদুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/১৭৫০ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                      নম্বর : ৯২১

 

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২০ ঘোষণা

 

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :     

 

          সরকার জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আটজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ২০২০ প্রদানের জন্য আজ এক সংশোধিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।

 

          পুরস্কারপ্রাপ্তরা হচ্ছেন : স্বাধীনতা  ও মুক্তিযুদ্ধে গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি, মরহুম কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ, শহিদ বৃদ্ধিজীবী মুহম্মদ আনোয়ার পাশা ও আজিজুর রহমান; চিকিৎসাবিদ্যায় অধ্যাপক ডা. মোঃ উবায়দুল কবীর চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. এ কে এম এ মুক্‌তাদির; শিক্ষায় ভারতেশ্বরী হোম্স এবং সংস্কৃতিতে কালীপদ দাস ও ফেরদৌসী মজুমদার।  

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ বুধবার সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ২০২০ প্রদান করবেন।  

 

         #

নাসিমা/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা  তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৯২০

সঠিক পরিকল্পনা উন্নয়নের পূর্বশর্ত

                      -পরিকল্পনা মন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ) :

          পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, গণনা নির্ভূলভাবে করতে হবে এবং গণনায়  সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সঠিক পরিকল্পনার জন্য নির্ভূল তথ্য প্রয়োজন কারণ উন্নয়নের পূর্বশর্ত হচ্ছে সঠিক পরিকল্পনা। তাই এই কার্যক্রম হতে কেউ যেন বাদ না পড়েন সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

          আজ রাজশাহীতে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২১’ বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায়  প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি  এসব কথা বলেন।

          গণনার কাজে নিয়োজিত তথ্য সংগ্রহকারীদের সহযোগিতা করার আহবান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আপনারা নিজেরাও গণনার কাজে অংশগ্রহণ করবেন এবং প্রতিবেশীদেরও উদ্বুদ্ধ করবেন । যেন কেউ বাদ না যায়। কেননা এবার জাতির সামনে আমরা এ বিষয়ে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে চাই ।

          মন্ত্রী আশা করেন, এবারের গণনায় মাধ্যমে এ বিভাগের কাজের মানের প্রতি জনগণের আস্থার প্রতিফলন  ঘটবে।

          উল্লেখ্য, ১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন ও দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে দেশের ষষ্ঠ ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’র ক্ষণগণনা (কাউন্ট ডাউন) শুরু হবে আগামী ১৭ মার্চ। দেশব্যাপী জনশুমারির মূল গণনা ২০২১ সালের ২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে চলবে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। এবারেই প্রথম বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের এবং বাংলাদেশে অবস্থানরত  বিদেশিদের জনগণনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

          বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত কমিশনার ড. আব্দুল মান্নানের  সভাপতিত্বে বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

শাহেদ/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/শামীম/২০২০/১৬২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৯১৯

করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে মাস্ক এর ব্যবহার

ঢাকা, ২৮ ফাল্গুন (১২ মার্চ):

          মাস্ক ব্যবহার বিষয়ে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) নিম্নলিখিত পরামর্শ দিয়েছে :

  • সাধারণভাবে সবার মাস্ক পরার প্রয়োজন নেই।
  • করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীরা  অবশ্যই মাস্ক পরবেন।
  • পর্যবেক্ষণে রাখা ও কোয়ারেনটাইনে থাকা ব্যক্তিরা এবং তাদের পরিবার পরিজনরাও মাস্ক পরবেন।
  • সেবা প্রদানকারী ডাক্তার/নার্স/অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী/পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের মাস্ক পরতে হবে।
  • যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম যেমন বয়স্ক ব্যক্তি, লিভার/কিডনি রোগ, ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস, স্ট্রোক অথবা ক্যান্সার রোগে ভুগছেন এ ধরনের ব্যক্তিসহ যারা রেডিওথেরাপি বা কেমোথেরাপি গ্রহণ করছেন তারাও মাস্ক পরিধান করবেন।

#

অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/শামীম/১৬০৪ ঘণ্টা

2020-03-12-21-31-447cd9df1f77cd279471771daff1b203.docx 2020-03-12-21-31-447cd9df1f77cd279471771daff1b203.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon