Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ জুন ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৫ জুন ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                          নম্বর : ২০৬২
 
বিশ্ববিদ্যালয় হতে হবে মুক্তবুদ্ধি ও জ্ঞান সৃষ্টির কেন্দ্র
                 --- শিক্ষামন্ত্রী 
ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় হতে হবে মুক্তবুদ্ধি চর্চার কেন্দ্র এবং একই সঙ্গে জ্ঞান সৃষ্টিরও কেন্দ্র। নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করতে হলে গবেষণার প্রয়োজন। আমরা বার বার বলছি গবেষণা করতে হবে। অনেকেই গবেষণা করছেন, কিন্তু গবেষণাকে ইনকিউবেট করা এবং উদ্ভাবনকে কমার্শিয়ালাইজ করা এই পুরো পথটা সম্পন্ন করা হচ্ছে না। তার ফলে গবেষণা করার যৌক্তিকতা থাকছে না।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ইউনিভার্সিটি অভ্ ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ (ইউডা) -এর সপ্তম সমাবর্তনে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মুক্তবুদ্ধি চর্চার কেন্দ্র হবে। একইসঙ্গে সেখানে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। আশা করি সকল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের উন্নয়ন ও সফলতা নিশ্চিত করার স্বার্থে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ সঠিকভাবে মেনে চলবেন। শিক্ষাকে বাণিজ্যিকীকরণের কোনো ধরনের অসৎ উদ্দেশ্য পরিহার করবেন। শিক্ষা খাতের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে উদার এবং মানবিক নীতি মেনে শিক্ষাকে মানব সম্পদ উন্নয়নের সহায়ক ভূমিকায় রূপ দিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করবেন। তিনি এ সময় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এক্রিডিটেশন কাউন্সিলের সঙ্গে ঘনিষ্টভাবে কাজ করবে এবং তাদের প্রতিটি প্রোগ্রাম, ডিগ্রি এক্রিডেট করার ক্ষেত্রে উদ্যোগী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু বিষয় অবশ্য পাঠ্য হওয়া উচিত। এছাড়া, টেকনিক্যাল এডুকেশনে আরো বেশি জোর দিতে হবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
শিক্ষায় রূপান্তর জরুরি উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রি-প্রাইমারি থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও বিশ্বের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য নিজেদেরকে রূপান্তরিত করতে হবে। এখানে মাইন্ডসেটের পরিবর্তন প্রয়োজন, সেটি অ্যাকাডেমিয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, শিক্ষকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, অভিভাবকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। 
সমাবর্তন বক্তা ছিলেন কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র, ইউনিভার্সিটি অভ্ অল্টারনেটিভ এর উপ-উপাচার্য রওনক জাহান এবং ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুজিব খান।
#
 
খায়ের/পাশা/আরমান/রাহাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২২২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২০৬১

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পরিবেশমন্ত্রী

নিজেদের জন্য সুস্থ সুন্দর পৃথিবী গড়ি

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, মানুষের জন্য ক্ষতিকর প্লাস্টিক ও পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের উৎপাদন, পরিবহন, বাজারজাত ও সংরক্ষণের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ব্যবস্থা গ্রহণের এ ধারা আগামী দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে।

          বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ’ সেøাগানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা ২০২৩ এবং ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্যে ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০২৩’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোঃ সাবের হোসেন চৌধুরী, স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ।

          এ সময় জনগণের উদ্দেশে বনমন্ত্রী বলেন, আসুন আমরা সবাই চারা সংগ্রহ করি, পতিত ও আশপাশের অব্যবহৃত খালি জায়গায় গাছ লাগাই ও পরিচর্যা করি। নিজেদের জন্য সুস্থ সুন্দর পৃথিবী গড়ি। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও সারাদেশে তিন মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান ও জাতীয়, বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বৃক্ষমেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এসকল মেলা হতে চারা সংগ্রহ করা যাবে।

           অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু এওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন ২০২২; জাতীয় পরিবেশ পদক-২০২২ এবং বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার-২০২১ প্রদান করা হয়।

          এছাড়া অনুষ্ঠানে সামাজিক বনায়নে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রাপ্ত ৫ জন পুরুষ উপকারভোগীকে ৫৬ লাখ ২৮ হাজার ৭২৭ টাকা ও ৫ জন মহিলা উপকারভোগীকে ১৮ লাখ ৬৯ হাজার ১১৬ টাকা প্রদান করা হয়।

          উদ্বোধন অনুষ্ঠানের পর শেরেবাংলা নগরে মেলা মাঠ পরিদর্শন করেন অতিথিবৃন্দ। পরিবেশ মেলা চলবে ৫ জুন থেকে ১১ জুন পর্যন্ত । ২৭ থেকে ৩০ জুন ঈদুল আজহার সরকারি ছুটি থাকায় বৃক্ষমেলা চলবে ৫ থেকে ২৬ জুন এবং ১ থেকে ১২ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত। প্রতিদিন মেলা চলবে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা

৮টা পর্যন্ত।

#

দীপংকর/পাশা/আরমান/রাহাত/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/২০৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২০৬০

বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের গুরুত্ব অনেক বেড়েছে

                                                         --- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের ফলে বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের গুরুত্ব অনেক বেড়েছে। তিনি গতকাল কেনিয়ার নাইরোবিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। ড. মোমেন দ্বিতীয় ইউএন-হ্যাবিটেট সম্মেলনে যোগ দিতে বর্তমানে কেনিয়ার নাইরোবিতে রয়েছেন।

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অগ্রগতি এবং ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশকে এখন অনেক দেশ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। এক্ষেত্রে আমরা বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত ‘সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ এই পররাষ্ট্র নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছি।

          বাংলাদেশের উন্নয়ন যারা পছন্দ করে না তাদের অনেকেই দেশে-বিদেশে অপপ্রচার ও গুজব রটাচ্ছে উল্লেখ করে এ ব্যাপারে সজাগ থাকতে মন্ত্রী প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে মানুষ এখন অনেক ভালো আছে। খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। আমরা স্বাস্থ্য খাতেও অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেছেন যেখানে বিনামূল্যে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এ কারণে শিশুমৃত্যু, মাতৃমৃত্যু অনেক কমে গেছে, মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। এছাড়া এখন শিক্ষার হার অনেক বেড়েছে।’

          ড. মোমেন বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী সময়ে এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বের সব দেশেই মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, আমাদের দেশেও কিছুটা বেড়েছে। তবে আমরা ধনী দেশ না হলেও, করোনাকালে গরিব মানুষের যাতে অসুবিধা না হয়, সে জন্য বিনামূল্যে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে। এছাড়া ১ কোটি পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে খাদ্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে।’

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, ‘সরকারের এসব অর্জন ধরে রাখতে হলে আমাদের দেশে স্থিতিশীলতা খুব প্রয়োজন। আমরা যদি স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে পারি তাহলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে।’ রূপকল্প ২০৪১ এর লক্ষ্য অর্জনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রবাসী বাংলাদেশিরা প্রতি মাসে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন, ফলে আমরা অনেক বড় বড় প্রকল্প গ্রহণ করতে পারছি।’

          অনুষ্ঠানে কেনিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক মুহাম্মদ, নাইরোবিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কেনিয়াতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

মোহসিন/পাশা/আরমান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২০৩০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২০৫৯

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

 

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন):

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী রবিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ২৮৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।               

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ২ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৫০ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৩৯৫ জন।

 

#

 

সুলতানা/পাশা/আরমান/সঞ্জীব/মোশারফ/রফিকুল/আব্বাস/২০২৩/১৯৫৫ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২০৫৮

 

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা দিতে মুক্তিযুদ্ধ

বিষয়ক মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

 

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন) :

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও  স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে  বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা প্রদান সংক্রান্ত  সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত  হয়েছে। 

 

আজ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। 

 

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সিনিয়র  সচিব খাজা মিয়া  এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সমঝোতা স্মারকে  স্বাক্ষর করেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ  এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আন্তরিকতার সাথে চিকিৎসা সেবা দেয়ার জন্য চিকিৎসকদের প্রতি  আহ্বান জানান।

 

উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে  সরকারি হাট-বাজারসমূহের ইজারালব্ধ আয়ের ৪ শতাংশ অর্থ ব্যয় নীতিমালা ২০২২ জারি করা হয়েছে। এ  নীতিমালার আওতায় মন্ত্রণালয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালসহ মেডিকেল কলেজ ও ২৪টি বিশেষায়িত হাসপাতালে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিনামূল্যে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত চিকিৎসাসেবা দিতে পারবে। এছাড়া মুমূর্ষ রোগীর অপারেশন ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিবেচনা অনুযায়ী ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করা যাবে। এর মধ্যে ঔষধ,  বেড, পথ্য এবং নার্সিং সেবাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

 

বিশেষায়িত হাসপাতালগুলো হচ্ছে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর), জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল, গোপালগঞ্জের শেখ ফজিলাতুন নেছা  মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী  মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল-সিলেট, শের-ই- বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল-বরিশাল, জাতীয় হৃদরোগ ফাউন্ডেশন হাসপাতাল-ঢাকা , বারডেম জেনারেল হাসপাতাল-ঢাকা, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট- ঢাকা এবং হাসপাতাল ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট-ঢাকা।

 

#

মারুফ/পাশা/মোশারফ/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৭০৯ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ২০৫৭

 

পরিবেশ-প্রকৃতি রক্ষায় ব্যর্থ হলে পরের প্রজন্মের কাছে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে

                                                                               --তথ্য ও  সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন) :

তথ্য ও  সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘আমাদের দেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে রক্ষা করতে হলে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও প্রয়াস দরকার। পরিবেশ, প্রকৃতি সংরক্ষণ, বন সৃজন অন্য কারো জন্য নয়, নিজেদের ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যই করা প্রয়োজন। অন্যথায় ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমাদেরকে আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।'

 

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ  সব কথা বলেন।

 

পরিবেশ মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী বিশেষ অতিথি এবং সচিব ড. ফারহিনা আহমদ স্বাগত বক্তা হিসেবে বক্তৃতা করেন।

 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত আমাদের নিত্য সঙ্গী। জলবায়ু পরিবর্তনের সমস্ত বিরূপ প্রভাব আমাদের দেশে দৃশ্যমান। সেই প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশে পরিবেশ সংরক্ষণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু  প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে আমাদের সরকার পরিবেশ  মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় সেই দুরূহ কাজ করতে গিয়ে অনেক সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছে। তার প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০১৫ সালে পরিবেশ সংরক্ষণে বিশ্বের সর্বোচ্চ পদক ‘চ্যাম্পিয়ন অভ্ দ্য আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে, যা জাতির জন্য বিপুল সম্মান ও স্বীকৃতির পরিচায়ক। 

 

পরিবেশবিদ ড. হাছান বলেন, প্রধানমন্ত্রী কিভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা  করেছেন সে উদাহরণ হচ্ছে, বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচাইতে ঘনবসতিপূর্ণ, মাথাপিছু সর্বনিম্ন কৃষি জমি এবং আয়তনের দিক দিয়ে  পৃথিবীর ৯২তম দেশ হওয়া সত্ত্বেও ধান ও মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়, সবজি উৎপাদনে চতুর্থ, আলু উৎপাদনে সপ্তম এবং খাদ্যশস্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ছোট্ট একটি দেশে প্রধানমন্ত্রীর অনন্য ব্যবস্থাপনাতেই এটি সম্ভবপর হয়েছে।

 

২০০২ সাল থেকে দশ বছর আওয়ামী লীগের প্রথম পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বপালনকারী হাছান মাহ্‌মুদ এ বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য 'বিট প্লাস্টিক পলুশন, ইকোসিস্টেম রিস্টোরেশন' অনুসারে  প্লাস্টিক দূষণ সমাধানে ব্রতী হওয়ার আহ্বান জানান। 

 

মন্ত্রী বলেন, বছরে পৃথিবীতে ৪শ’ মিলিয়ন টন এবং এর মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ৩ হাজার টন প্লাস্টিক উৎপাদন হয় এবং বিশ্বব্যাপী ১১ মিলিয়ন টন প্লাস্টিক বর্জ্য সমুদ্রে নিক্ষেপ করা হয়। এ অবস্থা চললে বিশেষজ্ঞদের মতে ৫০ বছরে অনেক জায়গা মৎস্যশূন্য হয়ে যাবে,  থাইল্যান্ডের সমুদ্র অনেকটা মৎস্যশূন্য হয়ে গেছে। আবার প্রতিদিন দেড়শ' থেকে দুইশ' প্রজাতির প্রাণী প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, এর মধ্যে প্রায় ১৩৭টি প্রজাতি বিলুপ্ত হচ্ছে বনভূমি উজাড় হওয়ার কারণে।

 

পরিবেশের এসব বিপর্যয় রোধে সম্প্রচারমন্ত্রী সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, 'আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত পরিবেশ সচেতন। আসুন সবাই মিলে দেশ গড়ি, পরিবেশ রক্ষা করি এবং প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করি।'  

 

পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন প্লাস্টিক ব্যবহারের বিরুদ্ধে সতর্ক করে জানান, প্লাস্টিক দূষণ রোধে দশ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ২০৩০ সাল নাগাদ দেশে বৃক্ষাচ্ছাদিত ভূমির পরিমাণ বর্তমান ২২ দশমিক ৩৭ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশে এবং বনভূমির পরিমাণ ১৪ দশমিক ১ শতাংশ থেকে ১৬ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার পরিবেশ সংরক্ষণে সরকারের উদ্যোগের সাথে দেশব্যাপী সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

 

অনুষ্ঠানে সিলেটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আমিনুজ্জামান মোঃ সালেহ রেজা ও বগুড়ার বাংলাদেশ বায়োডাইভার্সিটি কনজারভেশন ফেডারেশন সভাপতি ড. এস এম ইকবালকে বঙ্গবন্ধু এওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন এওয়ার্ড ২০২২ দেওয়া হয়। 

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জীবানন্দ রায়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এস এম মফিজুল ইসলাম, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ও বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটিকে (বেডস) দেওয়া হয় জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২২। পাশাপাশি ৬টি শ্রেণিতে নির্বাচিত ১৮ জনকে বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০২১ এবং সামাজিক বনায়নে অংশগ্রহণকারী সর্বোচ্চ লভ্যাংশপ্রাপ্ত ৫ জন মহিলা ও ৫ জন পুরুষকে পুরস্কৃত করেন প্রধান অতিথি পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

সভা শেষে তথ্যমন্ত্রী কনভেনশন সেন্টার সংলগ্ন শেরেবাংলা নগরে পরিবেশ মেলা, জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলা উদ্বোধন করেন এবং অতিথিবৃন্দকে নিয়ে বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। পরিবেশ মেলা ১১ জুন পর্যন্ত এবং বৃক্ষমেলা প্রথমে ২৬ জুন পর্যন্ত এবং ঈদের পর ১ থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত সকাল নয়টা থেকে সন্ধ্যা আটটা অবধি উন্মুক্ত থাকছে।

#

 

আকরাম/পাশা/মোশারফ/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৭০৯ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ২০৫৬

ভূমি মন্ত্রণালয়ে সার্ভেয়ার পদে চাকরি

প্রতারক হতে সাবধান

ঢাকা, ২২ জ্যৈষ্ঠ (৫ জুন) :

সার্ভেয়ার পদে চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে অর্থ দাবি করা হচ্ছে, এই তথ্য জানিয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে আজ একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভূমি মন্ত্রণালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১৪তম গ্রেডের সার্ভেয়ার পদে ২ জুন অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের কাছ থেকে বর্ণিত পদে চাকরির নিশ্চয়তা দিয়ে অর্থ দাবি করা হচ্ছে। ভূমি মন্ত্রণালয় হতে সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্যতা বিবেচনা করে শূন্য পদে নিয়োগ প্রদান করা হবে। কাজেই প্রার্থীদের কারো সাথে আর্থিক লেনদেন না করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।

কেউ অর্থ দাবি করলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস, মোবাইল নম্বর : ০১৮১৯৬৯৮১২৮ এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অনুরোধ জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

#

নাহিয়ান/মেহেদী/পরীক্ষিৎ/সাঈদা/রাসেল/আসমা/২০২৩/১৪০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২০৫৫

ইতালিতে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু

রোম (ইতালি), ৫ জুন :

রোমে বাংলাদেশ দূতাবাস এর উদ্যোগে ইতালি প্রবাসী আগ্রহী বাংলাদেশিদের জন্য বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিশ-২ শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে গত ১ জুন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ প্রান্তে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার, প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরীনসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও রেজিস্ট্রার উপস্থিত ছিলেন। ইতালি প্রান্তে বাংলাদেশ দূতাবাসে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রদূত মোঃ শামীম আহসানসহ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। 

এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি) পরিচালিত বহিঃবাংলাদেশ (নিশ-২) এসএসসি, এইচএসসি ও বিএ/বিএসএস প্রোগ্রামসমূহের কার্যক্রম অচিরেই ইতালিতে চালু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ দূতাবাস, রোমের তত্ত্বাবধানে এ কার্যক্রমগুলোতে ইতালিতে বসবাসরত বাংলাদেশি অথবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইতালি প্রবাসীগণ অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে প্রোগ্রামসমূহ পরিচালিত হবে। এসকল প্রোগ্রামে মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ভর্তির সু্যোগ প্রদান করা হবে। ইতালির সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনলাইনে টিউটোরিয়াল ক্লাস এবং পরীক্ষা অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হবে। এসকল প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীর ইন্টারনেট সংযোগসহ ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার প্রয়োজন হবে।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান জানান, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হতে সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত ও দক্ষিণ কোরিয়ার পর ইতালির বাংলাদেশ দূতাবাসের আগ্রহের কারণে ইউরোপের দেশসমূহের মধ্যে ইতালিতে সর্বপ্রথম এই কার্যক্রম পরিচালিত হতে যাচ্ছে। রাষ্ট্রদূত উক্ত কার্যক্রমকে প্রবাসীদের জন্য একটি পরিষেবা হিসেবে বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘প্রবাসী বান্ধব’ নীতি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশনের সাথেও সংগতিপূর্ণ বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। দূতাবাস সম্পর্কে সাধারণ মানুষের প্রচলিত ধারণা পরিবর্তনেও এই সেবাধর্মী উদ্যোগটি ভূমিকা রাখবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রোগ্রাম প্রবাসী বাংলাদেশিদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যায় সহায়ক হবে। আর্ন্তজাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে শিক্ষা কার্যক্রমের প্রসার প্রয়োজন এবং প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন পরিকল্পনা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এ কার্যক্রম ভূমিকা রাখবে মর্মে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

শীঘ্রই বিস্তারিত তথ্যসহ ভর্তি ফরমের লিংক দূতাবাসের ভেরিফাইড পেইজে উন্মুক্ত করা হবে।

#

মেহেদী/পরীক্ষিৎ/সাঈদা/রাসেল/আসমা/২০২৩/১২০৫ ঘণ্টা

2023-06-05-16-37-c723e1c94fba94d1584cc6dccf6ebbc0.docx 2023-06-05-16-37-c723e1c94fba94d1584cc6dccf6ebbc0.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon