তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ৩৬৭

পরিবারপ্রতি গাড়ির সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে 
                                               -- সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রম্নয়ারি) :   

    যানজট কমিয়ে আনতে সরকার পরিবারপ্রতি গাড়ির সংখ্যা নির্দিষ্ট করে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। সড়ক পরিবহণ আইনের খসড়ায় এ প্রসত্মাব রাখা হয়েছে। এছাড়া, যে সকল মালিক অটোরিক্সার ভাড়া বা জমা বেশি আদায় করছেন তাদের বিরম্নদ্ধে অভিযান শুরম্ন হয়েছে। পাশাপাশি যারা মিটার টেম্পারিং করছে তাদেরকেও চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউতে সিএনজিচালিত অটোরিক্সা মিটারে চলাচল নিশ্চিতকরণে বিআরটিএ’র মোবাইল কোর্টের কার্যক্রম পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের একথা জানান।

    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, পরিবহণখাতে শৃঙ্খলা বিধানের পাশাপাশি ফুটপাত দখলমুক্ত করা গেলে ঢাকা মহানগরীর যানজট অনেকটাই কমানো সম্ভব। তিনি মহানগরীর গুরম্নত্বপূর্ণ স'ানগুলোর ফুটপাত পুনরম্নদ্ধারে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তর ও দড়্গিণের মেয়রদের অনুরোধ জানান।

    অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এখনও কিছু কিছু অটোরিক্সা চুক্তিতে চলাচল করছে। চুক্তিতে চলাচলকারী অটোরিক্সার সংখ্যা সীমিত হলেও অভিযান অব্যাহত থাকবে। মিটারে চলাচল নিশ্চিতকরণে আইনগত উদ্যোগের পাশাপাশি যাত্রীদের সচেতনতাও জরম্নরি বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। মিটারে না চললে যাত্রীগণ যাতে সহজে অভিযোগ করতে পারেন সে লড়্গ্যে শীঘ্রই বিআরটিএ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মোবাইল নম্বর জানিয়ে দেয়া হবে বলে তিনি জানান।
 
    মন্ত্রী জানান, জানুয়ারি মাসে বিআরটিএ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন যানবাহনের বিরম্নদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে ১ হাজার ২০৫টি মামলা করেছে। দুইশ’ ৮৮টি যানবাহন ডাম্পিং করা ছাড়াও ৯০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রাম মহানগরীতেও অভিযান চলছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

    সড়ক নিরাপত্তা সম্পর্কিত উপকমিটির সদস্য কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. নজরম্নল ইসলাম এবং পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) বিজয় ভূষণ পালসহ বিআরটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপসি'ত ছিলেন।
#
নাছের/আফরাজ/মিজান/রফিকুল/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৬৬

ড. মো. গোলাম রহমান প্রধান তথ্য কমিশনার নিযুক্ত

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য অধিকার আইন -২০০৯ এর ১৫(১) ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রহমানকে প্রধান তথ্য কমিশনার হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেছেন।
আজ তথ্য মন্ত্রণালয় এ নিয়োগ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
#
নাজনীন/আফরাজ/মিজান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৬৫
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর সাথে কাতারের শ্রমসমাজ বিষয়ক মন্ত্রীর বৈঠক

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :

আজ কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন ও শ্রমসমাজ বিষয়ক মন্ত্রী ড. ইসা সাদ আল-ফাফালি আল-নুয়াইমি’র সাথে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি’র নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ২০১৫ সালে বাংলাদেশ থেকে
১ লাখ ২৩ হাজার কর্মী কাতারে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়ায় কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

২০২২ সালে কাতারে অনুষ্ঠেয় ফুটবল বিশ্বকাপকে ঘিরে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ চলছে উল্লেখ করে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী বলেন, কাতারে ব্যাপক কর্মীর চাহিদা রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মী নেয়ার জন্য তিনি কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন ও শ্রমসমাজ বিষয়ক মন্ত্রীকে অনুরোধ জানান। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে যথেষ্ট প্রশিক্ষিত ও দক্ষ কর্মী রয়েছে। তিনি কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন ও শ্রমসমাজ বিষয়ক মন্ত্রীকে বাংলাদেশে সফরের আমন্ত্রণ জানান।

কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন ও শ্রমসমাজ বিষয়ক মন্ত্রী বাংলাদেশি কর্মীদের দক্ষতা ও কর্মনিষ্ঠার প্রশংসা করেন। তিনি আগামী ২ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩ লক্ষাধিক কর্মী নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ লক্ষ্যে আগামী মার্চের ১ম সপ্তাহে ঢাকায় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে কাতারে বাংলাদেশি কর্মীরা নির্মাণ শ্রমিক ও পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কাতার বাংলাদেশ থেকে সেলসম্যান, নার্স, ডাক্তার, প্রকৌশলী ও অফিস কর্মচারী নিতে চায়।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ৩ দিনের এক সরকারি সফরে কাতারে অবস্থান করছেন। মন্ত্রী কাতার সফরশেষে ৬ ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

#

জাহাঙ্গীর/আফরাজ/মিজান/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮০৫ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৬৪

ইরানী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক
বাংলাদেশে এলপিজি রপ্তানিসহ বাণিজ্য বৃদ্ধির প্রস্তাব

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :
    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ইরান বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। ইরান বাংলাদেশে খরয়ঁবভরবফ চবঃৎড়ষবঁস এধং ড়ৎ খরয়ঁরফ চবঃৎড়ষবঁস এধং (খচএ) রপ্তানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইরানে বাংলাদেশের তৈরিপোশাক, ঔষধ, পাটজাত পণ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের মাধ্যমে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এমুহুর্তে ইরানের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য সামান্য।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সফররত ইরানের শিল্প, খনি এবং বাণিজ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা মোহা. রেজা মওদোদীর নেতৃত্বে ইরানী বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, এখন উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির সময় এসেছে। বাংলাদেশ এবং ইরানের ব্যবসায়ীদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি করা হবে। উভয় দেশে অনুষ্ঠিত বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ করে পণ্যের সাথে পরিচয় ও গুণগত মান পরীক্ষা করার সুযোগ রয়েছে। আগামীতে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বড় পরিসরে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইরান।
    তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, এমুহুর্তে দেশের মোট চাহিদার ৫০ ভাগ জ্বালানি তেল আন্তর্জাতিক টেন্ডারের মাধ্যমে এবং ৫০ ভাগ ব্যবসায়ী  টু ব্যবসায়ী (বি টু বি) সংগ্রহ করা হচ্ছে। ইরান চায় উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে বাণিজ্য কৌশল, পণ্য ও পরিমাণ নির্ধারণ করা হোক। এতে করে উভয় দেশ লাভবান হবে। উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন পরিবেশ ও উদ্যোগে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি করা সম্ভব।
    এসময় বাংলাদেশে ইরানের রাষ্ট্রদূত অননধংং ঠধবুর উবযহধার এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সালাহ উদ্দিন আকবর ও জহির উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/আফরাজ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৬/১৮৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬৩

মাস্টার্স ১ম পর্ব ভর্তির রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা প্রকাশ ৪ ফেব্রুয়ারি  

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স ১ম পর্ব (নিয়মিত) কোর্সে ভর্তির রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
    উক্ত ফল ঝগঝ এর মাধ্যমে বিকেল ৪ টা থেকে যে কোন মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে (ঘট<ংঢ়ধপব>অঞগচ<ংঢ়ধপব>জড়ষষ ঘড় লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করে এবং রাত ৯টায় ওয়েবসাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং  অথবা ধফসরংংরড়হং.হঁ.বফঁ.নফ থেকে ফল পাওয়া যাবে।
#
 
ফয়জুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬২

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :  

জাতীয় সংসদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১১তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সভাপতি টিপু মুন্শি’র সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, মো. শামসুল হক টুকু, মো. ফরিদুল হক খান, আবুল কালাম আজাদ, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ফখরুল ইমাম এবং কামরুন নাহার চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
    বৈঠকে ‘বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বিল, ২০১৬’ এর ওপর আলোচনা করা হয়। এছাড়া বিলটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষানিরীক্ষা করা হয় এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংযোজনসহ সংসদে উপস্থাপনের জন্য রিপোর্ট চূড়ান্ত করা হয়।  
কমিটি ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে রোডের নিরাপত্তায় পুলিশের পাশাপাশি পরিবহণ মালিক কর্তৃপক্ষকে এগিয়ে আসার এবং ড্রাইভার নিয়োগে পুলিশের সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণের সুপারিশ করে।  
বৈঠকে সারা দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং কমিউনিটি পুলিশিং এর মাধ্যমে পুলিশকে আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে পুলিশের আইজিপি, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের মহাপরিচালক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধŸতন কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।  
#

ইনামুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৫০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬১

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠান ৪ ফেব্রুয়ারি

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :

    জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠান ৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১০.৩০ টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ৪-১০ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্যাপন করা হবে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত শিক্ষা, জাতির প্রতিজ্ঞা’।
    প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে অসমান্য অবদান, খেলাধুলা, সংগীত, বিদ্যালয় পরিচালনা, প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি এবং ছাত্রছাত্রীকে সম্মানিত করা জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্যে।
    উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. মোতাহার হোসেন এমপি। সভাপতিত্ব করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এমপি। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন খালিদ।
#

রবীন্দ্রনাথ/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১৩০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৬০

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :   

    চলমান এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ২০১৬ উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
    কন্ট্রোল রুমের ফোন নং-৯৫৪০৩০২, ০১৭৭৭-৭০৭৭০৫, ০১৭৭৭-৭০৭৭০৬
    কন্ট্রোল রুমের ইমেইল : বীধসপড়হঃৎড়ষৎড়ড়স@সড়বফঁ.মড়া.নফ

#

সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৫৯
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
    “সবার জন্য মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ-২০১৬’ উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
    একবিংশ শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার লক্ষ্যে সুশিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে আমাদের সরকার দেশের শিক্ষাখাত বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষার ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করেছে। ইতোমধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গমনোপযোগী প্রায় শতভাগ শিশুর ভর্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। সমাপনী পরীক্ষায় প্রায় শতভাগ উত্তীর্ণ হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে লিঙ্গ সমতা অর্জিত হয়েছে এবং তা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। শিক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করে লিঙ্গ সমতা আনার স্বীকৃতিস্বরূপ আমরা ইউনেস্কো ‘শান্তিবৃক্ষ’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছি। এ সাফল্য সুসংহত করার পাশাপাশি সকল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে দারিদ্র্যপীড়িত, অনগ্রসর, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।
    এ বছরের পয়লা জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায় ৩৩ কোটি ৩৭ লাখ ৬২ হাজার ৭ শত ৭২টি বই বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। প্রাথমিক থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত ১ কোটি ২৮ লাখ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি ও উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। বিনামূল্যে রঙিন পাঠ্যপুস্তক প্রদান, বিদ্যালয়ের ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষার্থীদের জন্য বিশুদ্ধ পানীয়জল সরবরাহ, ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের পৃথক ওয়াশ ব্লক নির্মাণ অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি স্কুল ফিডিং কর্মসূচিতে অভিভাবক ও স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। শিশুদের মধ্যে নেতৃত্ববোধ জাগ্রত করার জন্য স্টুডেন্টস কাউন্সিল গঠন ও পাঠ্যপুস্তক সহজলভ্য করার জন্য ই-বুক চালু করার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে।
    আমি আশা করি, সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমে আমরা শিক্ষাখাতে সরকারের ‘রূপকল্প-২০২১’ বাস্তবায়ন করে জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বাংলাদেশকে বিশ্বসভায় মর্যাদার আসনে তুলে ধরতে পারব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমানের ক্ষুধা, দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বিনির্মাণ করতে সক্ষম হব।
    আমি ‘জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ-২০১৬’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/অনসূয়া/আলী/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১২০০ ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৫৮
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২১ মাঘ (৩ ফেব্রুয়ারি) :

    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
    “প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জাতীয় ‘প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৬’ উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
    টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য মানসম্মত ও জীবনমুখী শিক্ষার বিকল্প নেই। মানসম্মত শিক্ষার আলোকধারায় দেশের মানুষকে আলোকিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় মানসম্মত ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘মানসম্মত শিক্ষা, আমাদের অঙ্গীকার’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।   
    সবার জন্য সমতাভিত্তিক মানসম্মত শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে জীবন আর চেতনায় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে বর্তমান সরকার নিরলস প্রয়াস চালাচ্ছে। এ লক্ষ্যে নতুন বছরের শুরুতেই কোমলমতি শিক্ষার্র্থীদের মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম তৈরি, বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ সরবরাহ, ডিজিটাল লার্নিং সহায়ক কন্টেন্ট তৈরি, শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি ও স্কুল ফিডিং কার্যক্রমসহ নানাবিধ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আজীবন স্বপ্ন দেখতেন স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি একটি সুখীসমৃদ্ধ বাংলাদেশের। একটি সুশিক্ষিত, মেধাভিত্তিক ও বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনের মাধ্যমে জাতির পিতার সেই স্বপ্ন পূরণ সম্ভব হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আমি আশা করি সকলের সম্মিলিত অংশগ্রহণের মাধ্যমে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জিত হবে এবং প্রাচুর্য আর সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে মানুষের জীবন।
    আমি ‘জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০১৬’র সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
মাহমুদুল/অনসূয়া/আলী/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১২০০ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৫৭  

বাংলাদেশ জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য সংস্থার নির্বাহী বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত

নিউইয়র্ক, ৩ ফেব্রুয়ারি :   

    
    বাংলাদেশ এখন থেকে তিন বছরের (২০১৬-১৮) জন্য জাতিসংঘের ‘বিশ্ব খাদ্য সংস্থা (ডব্লিউএফপি)’র নির্বাহী বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। গতকাল জাতিসংঘ সদরদপ্তরে এই ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশকে নির্বাচিত করে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নে বিশ্বের আস্থা সুদৃঢ় হয়েছে।
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিগত সাতবছরে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। ২০০৯ সাল থেকে কৃষি উন্নয়নমুখী ব্যাপক কর্মকা- বাস্তবায়নের ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও কৃষিজমি হ্রাসসত্ত্বেও বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশ চাল রপ্তানি শুরু করেছে। অন্যান্য কৃষিপণ্য রপ্তানি প্রতিবছরই বাড়ছে। কৃষিভিত্তিক শিল্প গড়ে উঠেছে। খাদ্যশস্য উৎপাদন প্রায় ৪ কোটি টনে পৌঁছেছে। জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। গ্রামীণ দারিদ্র্য ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।
    বিগত সাতবছরে মৎস্য, পোলট্রি ও দুধ উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়েছে। জনগণের পুষ্টি গ্রহণের হার বেড়েছে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা উন্নয়নে কৃষি ও খাদ্যে অগ্রগতির ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। আর্থসামাজিক অন্যান্য খাতেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।
#
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৬/১১০০ ঘণ্টা