Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ মার্চ ২০২১

তথ্যবিবরণী ৭ মার্চ ২০২১

Handout                                                                                                                      Number : 1119

 

Bangladesh elected as the member of the Council of the International Seabed Authority

 

Dhaka, 7 March 2021:

 

            Bangladesh has been elected as the member of the Council of the International Seabed Authority (ISA) for a four-year term from 1 January 2021 to 31 December 2024. Bangladesh has active participation in ISA activities as member state as well as a member of Council. Bangladesh has been Council member for consecutive three 4-year terms; 2009-12, 2013-16 and 2017-2020.

            ISA was established in 1994, pursuant to the United Nations Convention on the Law of the Sea-1982, and is aimed at administering the mineral resources of the deep seabed beyond areas of national jurisdiction. ISA, having its headquarters in Kingston, Jamaica; is the organization through which States Parties to UNCLOS organize and control all mineral-resources-related activities in the Area for the benefit of mankind as a whole. In so doing, ISA has the mandate to ensure the effective protection of the marine environment from harmful effects that may arise from deep-seabed related activities. It has contributed to drafting of international rules and regulations on the exploitation of polymetallic nodules, Ferro manganese crust and polymetallic sulphides.

            As the executive organ of the Authority, the 36-member Council supervises and coordinates implementation of the elaborate regime established by the UNCLOS to promote and regulate exploration for and exploitation of deep-sea minerals by states, corporations and other entities.

            Notably, Secretary (Maritime Affairs Unit) at the Ministry of Foreign Affairs Rear Admiral (Retd) Md Khurshed Alam is the current elected President of the 26th Session of the International Seabed Authority (ISA) Council. He was elected on 1 October 2020 and will act as the President until the next session, to be held tentatively in the end of this year.

            Rear Admiral (Retd) Md Khurshed Alam had also been elected before, as President of the 168-member 22nd Assembly in 2016 which was the first time for Bangladesh to be elected in such a position in the International Seabed Authority (ISA).

#

Khadiza/Nice/Sanjib/Rezaul/2021/2124 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১১১৮

আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি পণ্যের সঠিক প্রদর্শন করতে হবে

                                                                                     -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

          শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, আমাদের রপ্তানিযোগ্য অনেক পণ্য আছে যার সঠিক প্রদর্শন  প্রয়োজন। চীন একটি বড় বাজার, এ বাজারে প্রবেশ করতে হলে সঠিকমানের পণ্য উৎপাদন করে তা সঠিকভাবে ক্রেতাদের কাছে তুলে ধরতে হবে। আমাদেরকে চামড়াজাত পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ও ফুড প্রসেসিং শিল্পের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পণ্য উৎপাদনে যেতে হবে। বর্তমান বিশ্বে এ শিল্পের চাহিদা অনেক বেশি। তিনি আরো বলেন, যে কোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ এখন ভালো। বিশ্বের অনেক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ এখানে বিনিয়োগ করছে। বিনিয়োগের জন্য সরকার সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান করছে।

          আজ শিল্পমন্ত্রীর অফিস কক্ষে বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিসিআই) এর একটি প্রতিনিধিদলের সাথে সাক্ষাৎকালে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বিসিসিসিআই’র সভাপতি গাজী গোলাম মুর্তজা। এতে বিসিসিসিআই এর সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মৃধা বেনুসহ সিনিয়র সহসভাপতি, সহসভাপতি ও পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

          সাক্ষাৎকালে বিসিসিসিআই’র প্রতিনিধিবৃন্দ বলেন, সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা প্রদান করলে এদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশা করা যায়। বিসিসিসিআই’র প্রতিনিধিদল শিল্পমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশ-চায়না ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন। শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশ-চায়না ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শিল্প মন্ত্রণালয় সম্ভব সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

#

জাহাঙ্গীর/রোকসানা/মাসুম/নাইচ/রেজুয়ান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১৩৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                            Number : 1117

Tashkent observed the historic 7th March

Tashkent, 7 March :

Bangladesh Embassy in Tashkent, Uzbekistan observed the Historic 7th March Speech of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in Sunday with due solemnity and respect at the Chancery of the Embassy.

Program started with playing National Anthem and hoisting of National Flag by Bangladesh Ambassador Mr. Md. Zahangir Alam.

At the beginning message from the President Md. Abdul Hamid was read out by Ambassador Md. Zahangir Alam and message of Prime Minister Sheikh Hasina by Mr. Nripendra Chandra Debnath, Minister and Deputy Chief of Mission.

Second part of the event was a special online webinar to commemorate the Historic 7th March Speech of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

Webinar started with screening of documentary films on the Historic Speech of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. Also UNESCO representative in Uzbekistan Jan Hladik sent a video message paying rich tribute to the Father of the Nation of Bangladesh.

Bangladesh Ambassador Md. Zahangir Alam delivered opening speech for all participants and speakers who took part in special webinar.

Minister of State of Ministry of Public Administration of Bangladesh Farhad Hossain was the chief guest of the event and delivered his speech highlighting the historic importance of Bangabandhu`s 7th  March Speech.

            Among others, Indian Ambassador to Uzbekistan Manish Prabhat, Prof. Dr. Md. Sazzad Hossain, Member of University Grants Commission of Bangladesh, Dr. Farzana Islam, Vice Chancellor of Jahangirnagar University, Dhaka, Prof. Dr. Obidjon Khamidov Khafizovich, Rector of Bukhara State University of Uzbekistan, Dr. H. M. Jahirul Haque Vice Chancellor of University of Liberal Arts Bangladesh, Dr. Gulom Ismailov Mirzaevich, Award Winner of International Mother Language International Award 2021, Dhaka, Prof. Begoyim Kholbekova, Prof. Muhibova Ulfat Uchqunovna, Tashkent State University of Oriental Studies, Dr. André Nel, Principal of British International School, Tashkent, Gulam Nobi, Bangladesh Community Leader and Valiant Freedom Fighter delivered speech on this  occasion. 

#

Nripen/Roksana/Masum/Nice/Sanjib/Joynul/2021/2150Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ১১১৬

এনপিওকে আরো আধুনিক ও শক্তিশালী সংস্থায় রূপান্তরিত হতে হবে

                                                                                                -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

          শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের ফলে সারা বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে, পণ্যের গুণগত মান ও পরিমাণ বৃদ্ধির উপর সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করতে হবে। এ লক্ষ্যে ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও)কে আরো আধুনিক ও শক্তিশালী সংস্থায় রূপান্তরিত হতে হবে এবং ভবিষ্যতে এনপিও’র পরিধি আরও বাড়াতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নত মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। উন্নয়নের এ ধারাকে অব্যাহত রাখতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিকল্পে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, মার্চ মাস আবেগ ও অঙ্গীকারের মাস। এ মাসে আমাদেরকে অঙ্গীকার করতে হবে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের যে গতি এসেছে, সেই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। 

          জাতীয় উৎপাদনশীলতা পরিষদ (এনপিসি)-এর ১৬তম সভায় সভাপতিত্বকালে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এনপিও’র পরিচালক ও পরিষদের সদস্য সচিব নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দারের পরিচালনায় কামাল আহমেদ মজুমদার এতে সহসভাপতি এবং শিল্পসচিব কে এম আলী আজম সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

          এনপিসি সভার সহসভাপতি কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সরকার গৃহীত পদক্ষেপের সাথে জাতীয় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি যেমন প্রয়োজন, তেমনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নে যুব সমাজকে কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ মানব সম্পদে পরিণত করতে হবে। এর জন্য দেশের অর্থনীতিকে স্বনির্ভর ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে শ্রমিক-মালিকসহ সর্বস্তরের জনগণের দায়িত্বশীল ভূমিকা থাকা প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জাতীয় উৎপাদনশীলতা মাস্টার প্ল্যান ২০২১ থেকে ২০৩০ এর প্রস্তাবিত এজেন্ডাসমূহ যথাযথভাবে পালন সংশ্লিষ্টদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

          সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা কারিকুলামে উৎপাদনশীলতা বিষয়ক কন্টেন্টটি শিক্ষাবর্ষ ২০২২ সালে পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্তকরণের লক্ষ্যে প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম প্রণয়নের কাজ চলমান রয়েছে; এনপিও পেশাজীবী কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং দেশব্যাপী উৎপাদনশীলতা বিষয়ক অবহিতকরণ শীর্ষক প্রকল্পের বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে পাঁচ জেলায় সেমিনার কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে; এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি মাস্টার প্ল্যানটি সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, সে অনুযায়ী সরকারের মিশন ও ভিশন বাস্তবায়নে যুযোপেযোগী পরিকল্পনা প্রণয়নের সাথে সমন্বয় করার লক্ষ্যে এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এপিও) জাপান হতে বিশেষজ্ঞদের মতামত ও পরামর্শ সেবা গ্রহণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

          সভায় শিল্প, বাণিজ্য, পাট ও বস্ত্র, তথ্য, কৃষি এবং  শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, বিদ্যুৎ ও সড়ক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, এফবিসিসিআই, জাতীয় শ্রমিকলীগ ও নাসিবের প্রেসিডেন্ট, ডিসিসিআই, এমসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি, আইইবি, বাংলাদেশ জুট মিলস্ অ্যাসোসিয়েশন, এপিও সোসাইটি ফর বাংলাদেশ, এনপিও, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিসহ কমিটির সংশ্লিষ্ট সদস্যরা ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।

#

জাহাঙ্গীর/রোকসানা/মাসুম/নাইচ/রেজুয়ান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১১১৫

৭ মার্চেই কার্যত স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু

                            ---শ ম রেজাউল করিম

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চেই বঙ্গবন্ধু লাখ লাখ মানুষের সামনে কার্যত স্বাধীনতার ঘোষণা এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার দ্ব্যর্থহীন সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন। যদিও ২৬ মার্চে পরিপূর্ণভাবে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে জাতিকে প্রস্তুত হতে বলেছিলেন। তিনি ভাষণে বলিছেলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। একটি জাতির অতীত ইতিহাস, বর্তমান প্রেক্ষাপট আর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এত চমৎকারভাবে বিশ্বের কোন জাতীয়তাবাদী নেতা তাঁর স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে এভাবে করতে পারেননি, যেটা বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণে করে দেখিয়েছেন। এজন্য বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের বিস্ময়।

          আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে পিরোজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় সচিবালয়ে নিজ দপ্তর থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে পিরোজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোল্লা আজাদ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেবেকা খান, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ হাকিম হাওলাদার, পিরোজপুর জেলা যুবলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান ফুলু ও সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজী, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার গৌতম নারায়ণ রায় চৌধুরী, পিরোজপুর জেলা পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক গোপাল বসু, পিরোজপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদ খান টিটু, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামরুজ্জামান শামীম, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী ওলামা লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আব্দুল্লাহ প্রমুখ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, এবছর  বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পঞ্চাশতম বছরে আমরা পদার্পণ করেছি। এ ভাষণ ইউনেস্কো বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে তালিকাভুক্ত করে সংরক্ষণ করেছে। জাতিসংঘের সকল দাপ্তরিক ভাষায় অনূদিত হয়ে সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এ ভাষণ আজ শুধু বাঙালির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ পৃথিবীর বিস্ময়কর ও কল্পনাতীত এমন একটি সৃষ্টি যে এর ভেতর অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক-নির্দেশনা নিহিত ছিলো। তাই এটি ইতিহাসের মহাকাব্য। এটি একটি দর্শন।  যে কারণে এ ভাষণ বারবার গবেষণার দাবি রাখে।

          বাংলাদেশের আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা কোন ক্ষেত্রেই আমরা পিছিয়ে নেই উল্লেখ করে শ ম রেজাউল করিম আরো বলেন, সম্প্রতি কমনওয়েলথ বিশ্বের যে তিনজন নারী নেতাকে করোনা পরিস্থতি মোকাবিলায় সাহসী সাফল্যের জন্য স্বীকৃতি দিয়েছে তার অন্যতম বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। জাতিসংঘ বিশ্বখ্যাত নেতৃত্বের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিবেচনা করে। বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধু কন্যাকে বিশ্বের অন্যতম সৎ ও পরিশ্রমী প্রধানমন্ত্রী বলছে। বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথেই শেখ হাসিনা আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এ কারণে আজ বাংলাদেশ বিশ্বের বিস্ময়। বাংলাদেশের সরকার প্রধানকে বলা হয় উন্নয়নের জাদুকর।

          জাতীয় ঐক্যের প্রশ্নে দল-মত নির্বিশেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধা রাখার জন্য এসময় সকলকে আহ্বান জানান মন্ত্রী। বিভ্রান্ত না হয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও প্রতিক্রিয়াশীলদের রাষ্ট্র ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত না করারও অনুরোধ জানান তিনি।

#

ইফতেখার/রোকসানা/রেজুয়ান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১১১৪

 

কৃষি গবেষণায় পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে সরকার

                                   ---কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

 

            কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, এক সময় দেশে গবেষণার প্রায় পুরোটাই ছিল বিদেশি সাহায্যনির্ভর। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার কৃষি গবেষণায় ও কৃষির উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে উদারভাবে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। সেজন্য, প্রযুক্তিতে বিদেশ নির্ভরতা অনেকাংশে কমেছে। গবেষণা সম্প্রসারণের মাধ্যমে লাগসই দেশীয় প্রযুক্তি উদ্ভাবনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। চাষাবাদ, উপকরণ ব্যবহার ও অর্গানিক পদ্ধতিতে উৎপাদনসহ সকল কৃষিপ্রযুক্তি নিজেদেরকে আরো বেশি উদ্ভাবন ও তা দ্রুততার সাথে সম্প্রসারণ করতে হবে।

 

কৃষিমন্ত্রী আজ রাজধানীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন (কেজিএফ) আয়োজিত সংস্থাটির ‘সার্বিক অগ্রগতি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম।

 

এসময় কেজিএফকে বরাদ্দপ্রাপ্ত অর্থের যথাযথ ও সুষ্ঠু ব্যবহারের নির্দেশ দেন কৃষিমন্ত্রী ড. রাজ্জাক। তিনি বলেন, সরকার কেজিএফকে যে উদ্দেশ্যে অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে-সে লক্ষ্য অর্জনে অর্থের যথাযথ ও সুষ্ঠু ব্যবহার করতে হবে। প্রকল্প গ্রহণে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে এবং চরাঞ্চল, উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকা, পাহাড় বা হাওরের প্রতিকূল এলাকায় কীভাবে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যনির্ধারণী ও ফলাফল নির্দিষ্ট করে গবেষণা করতে হবে। একই সাথে, প্রকল্প বাস্তবায়ন, মূল্যায়ন  ও মনিটরিং কার্যক্রমকেও শক্তিশালী করতে হবে। কেজিএফের গবেষণা থেকে বা উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে  কৃষি উৎপাদন বা ফলন বৃদ্ধি কতটুকু হয়েছে, তার যথাযথ মূল্যায়ন করতে হবে।

 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কেজিএফের চেয়ারম্যান ও বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেজিএফের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট (হর্টিকালচার) ড. শাহাবুদ্দীন আহমদ। কেজিএফের সার্বিক অগ্রগতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার উপর উপস্থাপনা করেন কেজিএফের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ড. ওয়ায়েস কবীর এবং বর্তমান নির্বাহী পরিচালক ড. জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস।

 

 

#

কামরুল/রোকসানা/রেজুয়ান/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২০৫১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১১১৩

ড্যাপ বাস্তবায়নে রিহ্যাব ও বিএলডিএ-এর সুপারিশ পর্যালোচনায় ওয়ার্কিং কমিটি গঠন

                                                                                                        -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ড্যাপ রিভিউ কমিটির আহ্বায়ক মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রিহ্যাব ও বিএলডিএ কর্তৃক প্রস্তাবিত মতামত ও সুপারিশসমূহ পর্যালোচনা করার জন্য একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ড্যাপ বাস্তবায়নের বিষয়ে রিয়েল এস্টেট এন্ড হাউজিং এসোসিয়েশন (রিহ্যাব) ও বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভলপারস এসোসিয়েশন (বিএলডিএ) এর প্রতিনিধিবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন।

          মন্ত্রী জানান, ড্যাপ বাস্তবায়নে রিহ্যাব এবং বিএলডিএ-এর পক্ষ থেকে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ ও মতামত তুলে ধরা হয়েছে। এসব মতামত ও সুপারিশ পর্যালোচনার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে একটি ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে সারসংক্ষেপ ড্যাপের আহ্বায়কের নিকট উপস্থাপন করবেন।

          সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ড্যাপের রিভিউ কমিটির আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন সময়ে ঢাকা নগরীতে অপরিকল্পিতভাবে অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। এতে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। আর যাতে অপরিকল্পিতভাবে অবকাঠামো নির্মাণ না হয় সে জন্য ড্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি। আইন লঙ্ঘন করে কেউ কোনো কিছু তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

          এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, যেখানে বহুতল ভবন নির্মাণের সুযোগ রয়েছে সেখানে তা নির্মাণ করা হবে। আর যেখানে সকল নাগরিক সেবা প্রদান করা সম্ভব না সেখানে সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করতে দেয়া হবে না। এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, মানুষ যদি চলাচলের জন্য রাস্তা না পায়, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে সেবার সুযোগ না থাকে, ছেলে-মেয়েদের খেলাধুলার মাঠ এবং ওয়াটার বডিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা না থাকে তাহলে সেখানে বড় বড় বিল্ডিং করা ঠিক হবে না। তাই সার্বিক দিক বিবেচনায় নিয়ে এ ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

          সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লাহ খন্দকার,  রাজউকের চেয়ারম্যান ড. সাঈদ হাসান শিকদার, ড্যাপের প্রকল্প পরিচালক মোঃ আশরাফুল ইসলাম, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএলডিএর সভাপতি আহমেদ আকবর সোবহান এবং রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিনসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

#

হায়দার/রোকসানা/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১১১২

 

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের চার নারী বিচারকের অংশগ্রহণ

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

 

          জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের চার নারী বিচারক অংশ নিতে যাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন দক্ষিণ সুদানে অবস্থিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে (ইউএনএমআইএসএস) এবং অন্যজন সোমালিয়ায় অবস্থিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে (ইউএনএসওএম) যোগ দিবেন। চার বিচারকের মধ্যে মুন্সীগঞ্জের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আফসানা আবেদীন ও টাংগাইলের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নওরিন মাহবুবা আগামীকাল ৮ মার্চ দক্ষিণ সুদানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। এ উপলক্ষে আজ সচিবালয়ে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার তাঁদের বিদায়ি শুভেচ্ছা জানান। এ সময় বিভাগের যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহাসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 

          কক্সবাজার জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক (জেলা জজ) জেবুন্নাহার আয়শা আগামী ১৯ মার্চ দক্ষিণ সুদানের উদ্দেশ্যে এবং জামালপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ লুবনা জাহান ১৫ মার্চ সোমালিয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন।

          তাঁরা সেখানে রুল অভ ল‘ অ্যাডভাইজরি শাখায় এক বছর প্রেষণে জাস্টিস এডভাইজার হিসেবে বিচার ব্যবস্থা পুনর্গঠন ও উন্নয়নে কাজ করবেন। এজন্য বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে আইন ও বিচার বিভাগ থেকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ তারিখে পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত চারজন বিচারককে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে।

          এ বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তথা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নারী বিচারকগণের এ অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ বিচার বিভাগের জন্য একটি মাইলফলক। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বিশ্ব শান্তি ও মানবাধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশের নারী বিচারকগণ তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে বাংলাদেশের সুনাম বয়ে আনবেন।

          অন্যদিকে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার বলেন, ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। এ দিবসে দু’জন নারী বিচারকের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যোগদান বাংলাদেশের বিচার বিভাগের জন্য বিশাল প্রাপ্তি। তিনি আশা প্রকাশ করেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি নারী বিচারকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বশান্তি রক্ষা কার্যক্রম আরো মজবুত হবে।

#

রেজাউল/রোকসানা/রেজুয়ান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০৫২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১১১১

 বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যসচিবের বৈঠক

স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে দু’দেশের বাণিজ্যে নতুন দ্বার খুলে যাবার প্রত্যাশা

ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশের  স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে দু’দেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রে নতুন দ্বার খুলে যাবার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। রেলপথ চালুর ফলে উভয় দেশের বাণিজ্য সহজ হয়েছে। তিনি বলেন, চলমান বর্ডার হাটগুলো উভয় দেশের মানুষের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। এ বর্ডার হাটের সংখ্যা আরো বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, যে সকল পণ্যের ওপর এ্যান্টি ডাম্পিং আরোপ করা আছে, আলোচনার মাধমে সেগুলোর বিষয়ে যৌক্তিক সমাধান করা হবে। ভাতর-বাংলাদেশের ফুড প্রসেসিং এবং মোটর ভেহিকেল নির্মাণ শিল্পে বিনিয়োগ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। 

          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে সফররত ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য বিভাগের সচিব অনুপওয়াধাওয়ান এর সাথে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদেরকে ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

          সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সাথে পিটিএ এবং এফটিএ  স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাণিজ্য সুবিধা সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের সাথে বাংলাদেশ কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সিইপিএ) স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাণিজ্য সুবিধা সৃষ্টির জন্য কাজ করছে। এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর বাণিজ্য ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। ফলে এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর বাংলাদেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হবে না।

          সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, আসন্ন পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত মজুত সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বেসরকারি পর্যায়ের পাশাপাশি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) এর মাধ্যমে প্রয়োজনের দ্বিগুণ পণ্য সরবরাহ করা হবে। ফলে পবিত্র রমজান মাসে কোন পণ্যের ঘাটতি হবে না এবং মূল্য বৃদ্ধি হবে না।

          ভারতের বাণিজ্য সচিবের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস¦ামী (Vikram Doraiswami), ভারতীয় হাইকমিশনের কমর্শিয়াল রিপ্রেজেনটেটিভ Pramyosh Basall, এছাড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মোঃ মহিদুল ইসলাম, ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ হাফিজুর রহমান সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

বকসী/রোকসানা/মাসুম/নাইচ/রেজুয়ান/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ১১০৯

 

বঙ্গবন্ধুর জন্যই স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছিল

                         -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

মেহেরপুর, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

 

          জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর জন্যই এদেশের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছিল।

আজ মেহেরপুর  জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন হলো স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর মতো এত বড় মাপের, এত উচ্চ গুণসম্পন্ন নেতা না থাকলে আমরা এই স্বাধীনতা পেতাম না। তিনি আরো বলেন, এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে                    ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত ভাষণের ভূমিকা অপরিসীম। তাঁর সেই ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়েই বাঙালি মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই ভাষণটি শুধু এদেশের জন্যই নয়, সারা বিশ্বের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ।

 

          প্রতিমন্ত্রী এসময় তরুণ প্রজন্মকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সকলে বঙ্গবন্ধুর নীতি-আদর্শগুলো ধারণ করে দেশের জন্য কাজ করলে এদেশকে খুব দ্রুতই উন্নত-সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করা সম্ভব।

 

          মেহেরপুর জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলীসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

 

          এর আগে প্রতিমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়াও তিনি ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।

 

#

 

শিবলী/রোকসানা/রেজুয়ান/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/২১০০ ঘণ্টা

 

  

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ১১১০

 

   বঙ্গবন্ধু আমাদের মুক্তি ও স্বাধীনতার প্রতীক

                              ---পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

 

হবিগঞ্জ, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :

 

            বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মুক্তি ও স্বাধীনতার প্রতীক। বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের প্রধান শক্তি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পরাধীনতার দাসত্ব থেকে মুক্তির লক্ষ্যে বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করে দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু।

2021-03-07-22-23-027cabe3c75ec9cef53d8907421e2907.docx 2021-03-07-22-23-027cabe3c75ec9cef53d8907421e2907.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon