Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ অক্টোবর ২০১৯

তথ্যবিবরণী 24/10/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪০৭০

 

আধুনিক প্রযুক্তির ‘লোকোমোটিভ সিমুলেটর’ উদ্বোধন করলেন রেলপথ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন আজ কমলাপুরের লোকোসেড কারখানায় বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেন চালকদের উন্নততর প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য প্রথমবারের মতো সংযোজিত আধুনিক প্রযুক্তির ‘লোকোমোটিভ সিমুলেটর’ উদ্বোধন করেন।

 

এ উপলক্ষে কমলাপুরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। রেলওয়ের উন্নয়নে নতুন নতুন প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি বিদ্যমান কাঠামোকে আরো উন্নত করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এই সিমুলেটর বিদেশ থেকে আনা হয়েছে। এতে করে যাত্রীদের নিরাপত্তা আরো সুরক্ষিত হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

মন্ত্রী আরো বলেন, পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার, পদ্মা রেল লিংকে ঢাকা থেকে যশোর, নারায়ণগঞ্জ থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত লাইনে বিদ্যুৎ দ্বারা ট্রেন চালনা করা হবে। এছাড়া অনেক মেগা প্রকল্পের কাজ চলছে।

 

স্পেনের প্রতিষ্ঠান Lander Simulation and Training Solution লোকোমোটিভটি তৈরি ও সরবরাহ করেছে।

 

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত Alvaro de Salas, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ শামসুজ্জামান ও অতিরিক্ত সচিব মোঃ মজিবুর রহমান বক্তব্য রাখেন। এ সময় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ও রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শরিফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪০৬৯

 

সম্প্রচার মাধ্যমের সবার জন্য আইনি সুরক্ষায় একসাথে কাজ করতে হবে

                                                                        -- তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

‘সম্প্রচার মাধ্যমের সবার জন্য আইনি সুরক্ষায় একসাথে কাজ করতে হবে’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে সম্প্রচার নীতিমালা হয়েছে। সম্প্রচার আইন যদি আমরা পাস করতে পারি, সে আলোকে সম্প্রচার মাধ্যমের কর্মীদের চাকুরি সুরক্ষা হবে। এছাড়া নবম ওয়েজবোর্ডে স্পষ্ট বলা আছে, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের জন্য একটি আলাদা নীতিমালা করতে হবে। আমি মনে করি নবম ওয়েজবোর্ডের সুপারিশের আলোকে একটি নীতিমালাও করা প্রয়োজন, যাতে করে  ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার শ্রমিক, কর্মচারী, সাংবাদিক সবার জন্য আইনি সুরক্ষা থাকে। সে লক্ষ্যে আপনাদের সাথে নিয়ে আমি কাজ করবো। সম্প্রচার আইন ও গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। আশা করি, খুব সহসা আইনটি মন্ত্রিসভা হয়ে পার্লামেন্টে নিয়ে যেতে পারবো।’

 

আজ দুপুরে রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) সেমিনার হলে বেসরকারি টেলিভিশন সাংবাদিকদের সংগঠন ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার-বিজেসি আয়োজিত ‘সম্প্রচার মাধ্যমের সংকট’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

 

ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের আহ্বায়ক রেজওয়ানুল হক রাজার সভাপতিত্বে ও মহাসচিব শাকিল আহমেদের সঞ্চালনায় পিআইবি মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে’র প্রেসিডেন্ট মোল্লা জালাল, একাত্তর টিভি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, ডিবিসি২৪ টিভি চ্যানেলের চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, মুন্নী সাহা, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজে’র সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী প্রমুখ খোলামেলা আলোচনায় অংশ নেন।

 

এ সময় তথ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমের মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘সাংবাদিকদের বঞ্চিত করবেন না। সময়মতো বেতন পরিশোধ করবেন। কারণ গণমাধ্যমকর্মীরা অনেক কষ্টে কাজ করেন। তাদের এ কষ্ট সবার অনুধাবন করা প্রয়োজন।’

 

ড. হাছান বলেন, ‘আপনারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিশ্চয়ই সাধুবাদ দেবেন কারণ তাঁর হাত ধরেই এই প্রাইভেট টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৯৬ সালে তিনি যখন সরকার গঠন করেন তখনই তিনি প্রথম প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের লাইসেন্স দেন। সম্প্রচার মাধ্যম অর্থাৎ ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া বাংলাদেশে গত ১১ বছরে তিন গুণের চেয়ে বেশি বেড়েছে। ২০০৯ সালে যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয়বার ক্ষমতা নেন, তখন বাংলাদেশে টেলিভিশন চ্যানেলের সংখ্যা ছিল ১০টি। এখন টেলিভিশনের সংখ্যা সম্প্রচারে আছে প্রায় ৩৪টি, আমরা লাইসেন্স দিয়েছি ৪৫টিকে। অর্থাৎ আরো কিছু সম্প্রচারে আসবে। আমি মন্ত্রণালয়ে যে সমস্যাগুলো উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি সেগুলো সমাধানের জন্য প্রথম থেকেই চেষ্টা করেছি। দীর্ঘদিনের পূঞ্জিভুত সমস্যা হঠাৎ করে সমাধান করে দেয়া যায় না, একটু সময় প্রয়োজন।’

 

‘এরপরও অনেক সমস্যা ইতোমধ্যেই সমাধান হয়েছে’ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘যেমন কেব্‌ল নেটওয়ার্কে টেলিভিশনের ক্রম ঠিক রাখার জন্যে বা উপরে নেওয়ার জন্য কেব্‌ল অপারেটরদের সাথে যে দেন-দরবার করতে হতো এবং দেন-দরবারের সাথে আরো অন্যান্য কিছুও করতে হতো। সেটি করে সিরিয়াল ঠিক করা হলো পরে আবার নামিয়ে দিতো, এখন সেই পরিস্থিতির সারাদেশে অবসান ঘটেছে।’

 

‘দ্বিতীয়ত: টেলিভিশনে বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন বিদেশে চলে যাচ্ছিল; উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বাংলাদেশে বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো আইনসম্মত নয়, আইনবিরোধী। ডাউনলিংকের পারমিশন যারা পেয়েছে, তাদের সবাইকে আমরা চিঠি দিয়েছি, মন্ত্রণালয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে এবং বিদেশি চ্যানেলগুলোকেও তারা জানিয়েছে। এতে যেটি হয়েছে বাংলাদেশের যে বিজ্ঞাপন বিদেশি চ্যানেলে প্রচার হতো সেটি পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে। তবে, বাংলাদেশের কয়েকটি কোম্পানির ভারতেও কারখানা আছে, ভারতে রেজিস্ট্রারপ্রাপ্ত। ভারতের রেজিস্ট্রার্ড কোম্পানি যখন বিজ্ঞাপন দেয়, এটি আমাদের আওতায় পড়ে না। তবুও  এ বিষয়ে আমরা ব্যাখ্যা চেয়েছি।’

 

মন্ত্রী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন চলে যাচ্ছিল, সেটি তো আর যাচ্ছে না। এখন যারা মালিক পক্ষ নিশ্চয় জানেন ছয় মাস আগের তুলনায় টেলিভিশনগুলো অনেক ভালো চলছে। যেটা সিঙ্গাপুরে অন্য কোম্পানির মাধ্যমে চলে যেত, আর হুন্ডি হয়ে টাকা চলে যেত, সেটা বন্ধ হয়েছে। সুতরাং পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। একটি পদক্ষেপ নেওয়ার পর কার্যকর হতে কয়েক মাস সময় লাগে।’

 

‘এখানে একটি বড় সমস্যা হচ্ছে সম্প্রচার মাধ্যমে এখনো ডিজিটাল হয়নি, বেআইনি বিজ্ঞাপন বন্ধ বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে এটি একটি বড় অন্তরায়। আমরা সম্প্রচার মাধ্যমকে ডিজিটাল করার জন্য কাজ করছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই সম্প্রচার মাধ্যমকে ডিজিটাল করা হবে। এর বাইরেও বিদেশি চ্যানেল যাতে ক্লিন ফিড দেয়, সেজন্য আরো সে চিন্তা-ভাবনাও আমাদের আছে। বিদেশি চ্যানেল বন্ধ করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়। বিদেশি এই চ্যানেলগুলোর যেহেতু দর্শক তৈরি হয়েছে, আমরা যখন আইনের কড়াকড়ি করতে যাই, যারা এগুলো ডাউনলিংক করে এখানে সম্প্রচার করে তখন এই দর্শকদের কাজে লাগিয়ে তারা ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করে। কিন্তু দেশের আইন বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর। যাতে দেশের আইন বাস্তবায়িত হয় সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।’

 

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের নাট্যকর্মীরা নাটক পায় না, বাংলাদেশের বিজ্ঞাপনচিত্রে যারা অভিনয় করে তারা ঠিকমতো কাজ পাচ্ছে না, আমাদের দেশে ছেলেমেয়েরা অনেক স্মার্ট এবং তারা ভালো বিজ্ঞাপন বানায়। ইদানীং আমরা দেখতে পাচ্ছি কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেলে বিদেশি সিরিয়াল নিয়ে এসে ডাবিং করে সেগুলো সম্প্রচার করা হচ্ছে, এমনকি ত্রিশ বছরের পুরনো সিরিয়ালও। বাংলাদেশি পণ্যের বিজ্ঞাপন বিদেশে বানিয়ে নেয়া হচ্ছে, অনেক ভালো ভালো শিল্পী থাকা সত্ত্বেও বিদেশে সেকেন্ড গ্রেডের শিল্পী দিয়ে সেগুলো বানিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের ছেলেমেয়েরা বঞ্চিত হচ্ছে। আমাদের ইন্ডাস্ট্রি বঞ্চিত হচ্ছে। আমরা এ ব্যাপারেও উদ্যোগ নিয়েছি, এজন্য ট্যাক্স দিতে হবে। এ উদ্যোগ কেউ নেয়নি।’

 

ড. হাছান বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যেই বিদেশি সিরিয়াল প্রচারের ক্ষেত্রে সরকারের অনুমতি নিয়ে প্রচার করার জন্য পরিপত্র জারি করেছি। এবং যারা চালাচ্ছে তারা অনুমতি নিচ্ছে। যেখানে একটি সিনেমা সেন্সরবোর্ড অনুমতি নিয়ে আসতে হয়, সেখানে একটি সিরিয়াল যেটিতে ৫০ বা ১০০ পর্ব আছে, সেটি কি সরকারের কাছে একটি চিঠি দিলেই কি আমরা অনুমতি দিয়ে দিবো ? সে কিন্তু হওয়া সমীচীন নয়।  সেজন্য আমরা একটি কমিটি করে দিচ্ছি খুব সহসা, সেন্সর বোর্ডে যেমন ছবি প্রদর্শন করতে হয় সেরকম এ কমিটির কাছে উপস্থাপন করতে হবে। কমিটি যদি মনে করে এটি আমার ভাষা, সংস্কৃতি কৃষ্টির সাথে যায়, দেশের জনগোষ্ঠী বিপদে পড়বে না অর্থাৎ সেন্সর বোর্ড যে বিবেচনায় একটি সিনেমা অনুমোদন দেয়, সেই বিবেচনাগুলো এবং রাষ্ট্রস্বার্থ, দেশের স্বার্থ, জনগণের স্বার্থ, জনগণের মনন তৈরি স্বার্থ, জনগণের মানসিকতা তৈরির স্বার্থ এগুলো বিবেচনা করে তারপর অনুমতি দেয়া হবে। এগুলো কিন্তু আগে হয়নি।’

 

মোবাইল অপারেটরদের উদ্দেশে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোকে শুধু কোম্পানি নেটওয়ার্ক পরিচালনা করার জন্য লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে সেটিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অথবা অন্য মাধ্যমে সেটি প্রচার করা আবার সেখানে বিজ্ঞাপন নেওয়ার জন্য আবার টাকা নেওয়ার এই লাইসেন্স তো তাদেরকে দেওয়া হয়নি। এক্ষেত্রে আইন বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছি। এখানেও প্রচুর বিজ্ঞাপন চলে যায়। একজনের ডোমেইনে আরেকজনের আগ্রাসন করা সঠিক নয়। এটি আইন বহির্ভূত। এটি যাতে না হয়, এখানে যাতে একটি পরিপূর্ণ শৃঙ্খলা আসে সেজন্য আমরা কাজ করছি।’

 

‘নবম ওয়েজবোর্ড ঘোষণা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘একটি মামলা হয়েছিল। মামলায় সরকারের ওপর রুল জারি হয়েছিল। এবং আমরা ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করার কারণে আরেকটি মামলা হয়েছে। আইনি প্রতিবন্ধকতার মধ্যেই সমস্ত চ্যালেঞ্জগুলোকে মাথায় নিয়েই এটি ঘোষণা করা হয়েছে।’

 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান বলেন, ‘আমি সবসময় মন্ত্রী থাকবো না, সুতরাং আমি আপনাদের একজন। আমি ছোটবেলা থেকে সংবাদকর্মী। আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি আপনাদের হয়ে, আপনাদের দৃষ্টিতে বিষয়গুলোকে দেখার চেষ্টা করি। এরপরও দায়িত্বে থাকলে সবপক্ষের কথা শুনতে হয়। সেখানে একটি ভারসাম্য তৈরি করতে হয়। এটিও আশা করি আপনারা অনুধাবন করবেন। এই কাজ যত চ্যালেঞ্জই হোক, আপনাদের সাথে নিয়ে এগিয়ে যাব, গণমাধ্যমের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।’

 

#

 

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪০৬৮
 
নুসরাত হত্যাকা-ের বিচার আইনের শাসনের উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত
                                --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘নুসরাত হত্যাকা-ের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে আইনের শাসনের ইতিহাসে উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়েছে। এ হত্যাকা-ে দ্রুততার সাথে তদন্ত ও বিচার শেষ হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় প্রত্যাশিত দ- আরোপ করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ নির্মম হত্যাকা-ের বিচারে আইনজীবীগণ গৌরবময় ভূমিকা পালন করেছেন। এভাবে সমাজ বিনির্মাণে আইনজীবীরা বিশাল ভূমিকা পালন করতে পারেন’।
আজ রাজধানীর সুপ্রীম কোর্ট বার মিলনায়তনে খুলনা বিভাগীয় আইনজীবী সমিতি, ঢাকা-এর কার্যনির্বাহী কমিটি ২০১৯-২০২০ এর অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবিদের ভূমিকা অনেক। আইন অঙ্গনকে নৈতিকতার অবস্থানে ফিরিয়ে আনা দরকার। এ অঙ্গনে পরস্পরের মধ্যে সৌহাদ্য, শ্রদ্ধা ও সম্প্রীতি থাকতে হবে। তা না হলে এখানে শূন্যতা সৃষ্টি হতে পারে। আইন অঙ্গনে সকলের মধ্যে সম্পর্কের যে গৌরব, তা পুনরুদ্ধার করা দরকার। এ জন্য মৌলিক সুকুমার বৃত্তির চর্চা দরকার, আত্মসমালোচনা আর আত্মশুদ্ধি দরকার’।
খুলনা বিভাগীয় আইনজীবী সমিতি, ঢাকা-এর সভাপতি এডভোকেট সৈয়দ আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এডভোকেট ও খুলনা বিভাগীয় আইনজীবী সমিতি, ঢাকা-এর প্রধান উপদেষ্টা ব্যারিস্টার এম আমির-উল-ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সভাপতি এম আমিন উদ্দিন প্রমুখ।
 
#
ইফতেখার/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০৪৫ঘণ্টা
 

Handout                                                                                                          Number :  4067

 

Faruk Khan meets Foreign Minister of Singapore

Singapore’s strong support on the Rohingya issue sought

 

Singapore, October 24 :

 

A delegation from Parliamentary Standing Committee on Foreign Affairs Headed by the Chairman Muhammad Faruk Khan, MP called on the Foreign Minister of Singapore Dr. Vivian Balakrishnan at the Ministry of Foreign Affairs of Singapore today.

 

Faruk Khan was accompanied by other two Parliament members, Nurul Islam Nahid, MP and Kazi Nabil Ahmed, MP. Bangladesh High Commissioner in Singapore was also present there. 

  

In the beginning of the discussion Singapore Foreign Minister appreciated Bangladesh’s efforts for providing best possible humanitarian assistance despite numerous challenges and constraints Bangladesh has. Later, various aspects and challenges concerning the repatriation of the forcibly displaced Myanmar nationals were discussed at length. Bangladesh side sought Singapore’s strong support on the Rohingya issue. Singapore Foreign Minister reiterated that Singapore’s support on this issue will be continued, and also mentioned that he would discuss this issue in the next ASEAN Summit in Bangkok.

 

Members of Parliamentary Standing Committee on Foreign Affairs are now in Singapore on a four-day visit and will leave Singapore on 27 October 2019.

 

#

 

Tohidul/Mahmud/Mosharaf/Salim/2019/1920 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪০৬৬
 
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনে একশ’ দিনের কাউন্টডাউন
 
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদ্যাপন শুরু হবে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ তারিখে। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতিকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য সমগ্র জাতি এই মুহূর্তটির জন্য অপেক্ষা করছে। তাই বঙ্গবন্ধুর একশ’তম জন্মবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদ্যাপন শুরুর একশ’ দিন আগে থেকে শুরু হবে  ক্ষণ গণনার পালা।   
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী আজ কমিটির কার্যালয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ঢাকাসহ সারা দেশে একযোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদযাপনের নানা আয়োজন সংক্রান্ত এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়। তবে আগামী বছর বঙ্গবন্ধুর একশ’তম জন্মবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের আয়োজনও যোগ হতে যাচ্ছে এর সাথে ১৭ মার্চ তারিখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর একশ’তম জন্মবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উদ্যাপনের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শুরুর সাথে সাথে সারা দেশে একযোগে অনুষ্ঠানটির সম্প্রচার করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে ইতিহাসভিত্তিক তথ্য ও ছবির প্রদর্শনী, বাংলাদেশের গর্বের উপাদানমূহের ডিসপ্লে-সহ আকর্ষণীয় আলোকসজ্জা, আতশবাজির আয়োজন থাকবে।     
সভায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের উপস্থিতিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন-সহ সারা দেশের সব সিটি করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়। জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।  
 
#
নাসরীন/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪০৬৫
 
নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে কাজ করছে সরকার
               --- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :
মৎস্য ও প্রাাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু বলেছেন, বর্তমান সরকারের যুগোপযোগী পদক্ষেপ ও কার্যক্রমে ফলে দেশ আজ খাদ্যে স¦য়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে। দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে, এখন শুধু দরকার নিরাপদ খাদ্য। আর এ নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে খাদ্যে মাত্রাতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক ও অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান নিয়ন্ত্রণে সরকার দৃঢ়তার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি সোসাইটি আয়োজিত ‘অপযরবাবসবহঃ ড়ভ ঝউএং ঞযৎড়ঁময খরাবংঃড়পশ উবাবষড়ঢ়সবহঃ : জড়ষব ড়ভ অহরসধষ ঐঁংনধহফৎু’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি সোসাইটির সভাপতি মাহাবুব হাসানের সভাপতিত্বে আরো বক্তৃতা করেন মৎস্য ও প্রাাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হীরেশ রঞ্জন ভৌমিক, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক নাথু রাম সরকার এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফুল হাসান।
 
#
কামরুল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪০৬৪

 

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জনগণকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সরকারের পাশাপাশি জনগণকে আরো সচেতন ও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। 

 

আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার বিভাগ ও জাপানের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের যৌথ আয়োজনে ‘বাংলাদেশ-জাপান বর্জ্য হতে বিদ্যুৎ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

 

জাপান বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তার পাশাপাশি দক্ষতা বৃদ্ধিতে জাপান সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে জাপান। বাংলাদেশ এ বিষয়ে জাপানি প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারে।

 

কর্মশালায় জাপানের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিশেষ করে বর্জ্য হতে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। এতে জানানো হয় জাপানের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট বাস্তবায়ন করেছে। বাংলাদেশে এ খাতে বিনিয়োগের জন্য কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

 

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাপানের বৈশ্বিক পরিবেশ বিষয়ক সাবেক উপমন্ত্রী শিগেমোতো কাজিহারা।  এছাড়া সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাহবুব হোসেন, বাংলাদেশে জাপানি দূতাবাসের কাউন্সিলর ইয়াসুহারু শিন্তো-সহ বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

হাসান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

 

 

  

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ৪০৬৩

 

সব উপজেলায় অ্যান্টি-ভেনম দেয়া হবে

                            -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

           স্বাস্থ্য ও  পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সাপের কামড় থেকে আরোগ্য লাভে খুব দ্রুত দেশের সব উপজেলা হাসপাতালে অ্যান্টি-ভেনম দেয়া হবে।

 

          আজ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে রূপসী বাংলা বলরুমে নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম আয়োজিত ‘সর্প দংশন বিষয়ক সেমিনার’ এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী একথা বলেন ।

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, দেশে প্রতি বছর ৬-৭ হাজার মানুষ সাপের কামড়ে মারা যাচ্ছে। সে হিসেবে প্রতিদিন গড়ে অন্তত ১৬ জন মানুষের মৃত্যু ঘটে সাপের কামড়ে। বর্তমানে দেশের সব জেলা শহরের হাসপাতালে অ্যান্টি-ভেনম দেয়া হচ্ছে কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে অ্যান্টি-ভেনমের অভাব রয়েছে। এ কারণে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

 

          নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের লাইন ডাইরেক্টর ডা. নূর মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, দেশের অ্যান্টি-ভেনম আনা হয় ভারত থেকে। কিন্তু ভারতের সাপের ধরন বাংলাদেশের সাপের ধরন থেকে কিছুটা ভিন্নতর লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ কারণে এখন থেকে বাংলাদেশের সাপের ধরনের কথা ভেবে অ্যান্টি-ভেনম উৎপাদনের উদ্যোগ নিতে হবে।

         

বাংলাদেশে সর্পদংশনে একটিও অকাল মৃত্যু যেন না হয় তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা প্রণীত কৌশলপত্রের আলোকে জরুরিভাবে বাংলাদেশে সর্পদংশনের কৌশলপত্র ও অর্থের ব্যবস্থা-সহ সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের উপর অতিথি ও বক্তারা গুরুত্বারোপ করেন।

 

          সেমিনারে স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন সেক্টরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-সহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এনায়েত হোসেন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম. এ. ফয়েজ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

মাইদুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৪০৬২
 
ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি পুনর্বাসনে সহায়তা করা হবে
                                                                      --- ভূমি সচিব 
 
ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :
ভূমি সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারী বলেছেন, ‘প্রচলিত অধিগ্রহণ আইন ও অধ্যাদেশে জমি-অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনের কোনো আইনি বিধান ছিল না। ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম যুগোপযোগী করা ও আরো গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে প্রণীত‘স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুমদখল আইন, ২০১৭’-এর ৯ ধারার (৪) উপধারা অনুযায়ী জমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের নীতিমালা করছে সরকার’।
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জাতীয় পুনর্বাসন নীতিমালা ২০১৯’ চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে আয়োজিত কর্মশালায় ভূমি সচিব এসব কথা বলেন।
ভূমি সচিব কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের অফিস পরিদর্শন ও পরবর্তীতে অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ, গণশুনানি করা, স্বচ্ছতার সাথে ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান এবং সঠিকভাবে ভূমি রাজস্ব আহরণে আরো ভালোভাবে কাজ করার নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ভূমিসেবা হটলাইন ১৬১২২ এ প্রাপ্ত অভিযোগগুলো ভূমিমন্ত্রী নিয়মিত মনিটরিং করছেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (অধিগ্রহণ) মোঃ সিরাজ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মজিবর রহমান, মোঃ আবদুল হক, আনিস মাহমুদ ও ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ জয়নুল বারী। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে আগত যুগ্মসচিব ও উপসচিব পর্যায়ের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভিন্ন জেলা থেকে আগত জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তাবৃন্দ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। 
#
নাহিয়ান/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮৫৫ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৪০৬১

 

জ্বালানির সহজলভ্যতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে অংশীদারিত্ব বাড়াতে হবে

                                                            -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জ্বালানির সহজলভ্যতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাড়াতে হবে অংশীদারিত্ব। পারস্পরিক সহযোগিতা উন্নয়নে সহায়তা করবে এবং প্রযুক্তির অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করবে।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে আন্তর্জাতিক এনার্জি চার্টার ফোরামের উদ্যোগে আয়োজিত ‘প্রযুক্তি এবং নীতি উদ্ভাবনের মাধ্যমে জ্বালানির রূপান্তর’ শীর্ষক মন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা, সাফল্য ও সম্ভাবনা সম্পর্কে পর্যালোচনা করেন। এ সময় তিনি জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আঞ্চলিক সহযোগিতার গুরুত্ব এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির চ্যালেঞ্জসমূহ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী জ্বালানি বিনিয়োগ,  প্রযুক্তি হস্তান্তর, অভিজ্ঞতা বিনিময় ইত্যাদির মাধ্যমে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এনার্জি চার্টার ফোরামকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানির সহজলভ্যতার জন্য সহযোগিতা করতে বদ্ধপরিকর।

 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে আজারবাইজান, আলবেনিয়া, স্পেন,  মঙ্গোলিয়া ও তুরস্কে জ্বালানি বিষয়ক মন্ত্রী/উপমন্ত্রী এবং  আন্তর্জাতিক এনার্জি চার্টার ফোরামের মহাসচিব বক্তব্য রাখেন।

 

#

 

আসলাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৪০৬০

 

জাতিকে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন করে তৈরি করতে হবে

                                     -- প্রতিমন্ত্রী পলক

 

ঢাকা, ৮ কার্তিক (২৪ অক্টোবর) :

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে জাতিকে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন করে তৈরি করতে হবে। ডিজিটাল  নেতৃত্ব গঠন করতে হলে জাতিকে ডিজিটালি সচেতন হতে হবে।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (এনডিসি)-তে ২০তম এনডিসি কোর্সের প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে অতিথি বক্তা হিসেবে এসব কথা বলেন। তিনি দেশ বিদেশের ৮৪ জন সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তার উদ্দেশে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ : ফিলসফি অভ্ রেভ্যুলেশন’ শীর্ষক এক উপস্থাপনা তুলে ধরেন।

 

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ইনোভেশন বা উদ্ভাবনই হচ্ছে প্রতিটি জাতির মূল শক্তি। উদ্ভাবনী কাজে তরুণ এবং স্টার্টআপদের সরকার এগিয়ে নিতে চায়। আইসিটি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্পের আওতায় এ তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা, প্রণোদনা, মেন্টোরিং-সহ বিভিন্নভাবে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ২০২১ সাল নাগাদ দেশের ৯০ শতাংশ জনগণকে ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসা হবে। আগামী তিন থেকে চার বছরের মধ্যে প্রায় তিন হাজার সরকারি সেবা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার পরিকল্পনা রয়েছে।

 

অনুষ্ঠান শেষে এক্সিম ব্যাংকের সৌজন্যে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদের পক্ষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী এনডিসি কর্তৃপক্ষের কাছে  ৫০টি ল্যাপটপ প্রদান করেন। 

 

অনুষ্ঠানে এনডিসি কমান্ড্যান্ট লে

9762db501c196a9ba9e24cd6720ef196.docx 9762db501c196a9ba9e24cd6720ef196.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon