Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ নভেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী -২৪/১১/১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৪৩০ 

বাংলাদেশে উন্নত সাংস্কৃতিক ধারা বহমান
                        -- ডেপুটি স্পিকার

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
         জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যে ধারা অব্যাহত রয়েছে তা পৃথিবীর যেকোনো দেশের চেয়ে  উন্নত।
    ডেপুটি স্পিকার আজ জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে আর্টিস্ট জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন অভ্ বাংলাদেশ (এজেএফবি) এর অষ্টম বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এজেএফবি অ্যাওয়ার্ড-২০১৫ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।   
          তিনি বলেন, শিল্পী, লেখক, সাহিত্যিকগণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে এগিয়ে নিতে যে অবদান রেখেছেন, তা আমাদের ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশে এমন একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, যার মাধ্যমে অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশকে প্রতিহত করা সম্ভব হবে। সাংস্কৃতিক কর্মীরা সামাজিক অবক্ষয় দূর করতে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে পারেন। 
    এছাড়া, তিনি বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং তাদেরকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানান। তিনি জনপ্রিয় অভিনেতা প্রবীর মিত্র এবং সংগীত শিল্পী ফকির আলমগীরকে আজীবন সম¥াননা পুরস্কার প্রদান করেন।
    এজেএফবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বিনোদনধারার সম্পাদক আবুল হোসেন মজুমদারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট আবদুল মান্নান ভূইয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/আফরাজ/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৫/২২০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৪২৯ 


ভাষাসৈনিক গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, ভাষাসৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। 
    শিক্ষামন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। 
#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৫/২০৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর : ৩৪২৮
৩০ ডিসেম্বর ২৩৪টি পৌরসভায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
 মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩ ডিসেম্বর
ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 
    আগামী ৩০ ডিসেম্বর সারাদেশে ২৩৪টি  পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী বছরের  ফেব্রুয়ারিতে এসব  পৌরসভার  মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে। আজ নির্বাচন কমিশন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে  পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল  ঘোষণা করেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তফসিল  ঘোষণা করেন।  ঘোষণা অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের নিকট মনোনয়নপত্র দাখিলের  শেষ তারিখ ৩ ডিসেম্বর, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ ৫ ও ৬ ডিসেম্বর এবং প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৩ ডিসেম্বর।
    পৌরসভা নির্বাচন পরিচালনার জন্য  জেলা সদরের  পৌরসভার জন্য সংশ্লিষ্ট অতিরিক্ত  জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা পর্যায়ের  পৌরসভার জন্য সংশ্লিষ্ট  জেলার  জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট  জেলা প্রশাসককে আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে  নিয়োগ  দেয়া হয়েছে।
    পৌরসভা নির্বাচনে এবারই প্রথম  মেয়র পদে দলীয়ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এলক্ষ্যে  স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন ২০০৯, স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) নির্বাচন বিধিমালা ২০১০ সংশোধন করা হয়েছে। এছাড়া,  পৌরসভা (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। সংশোধিত আইন অনুযায়ী  মেয়র পদে দলীয় এবং স¦তন্ত্র প্রার্থীগণ নির্বাচন করতে পারবেন। এছাড়া, সাধারণ আসনে কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে নির্দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।
    রাজনৈতিক দলের  মেয়র প্রার্থীর ক্ষেত্রে প্রার্থীকে দল হতে মনোনয়ন  দেয়া হয়েছে মর্মে সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী বা তাদের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স¦াক্ষরিত একটি প্রত্যয়নপত্র থাকতে হবে। কোন রাজনৈতিক দল  কোনো পৌরসভায় একাধিক ব্যক্তিকে  মেয়রপদে মনোনয়ন প্রদান করতে পারবে না, একাধিক ব্যক্তিকে মনোনয়ন প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট পৌরসভায় উক্ত দলের সকল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল বলে গণ্য হবে।
    নির্বাচনে অংশগ্রহণেচ্ছুক সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলকে তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম, পদবি, নমুনা স¦াক্ষরসহ একটি পত্র নির্বাচনের তফসিল  ঘোষণার ৫ দিনের মধ্যে রিটার্নিং অফিসারের নিকট এবং উক্ত পত্রের একটি অনুলিপি নির্বাচন কমিশনে  প্রেরণ করতে হবে।
    মেয়রপদে স¦তন্ত্র প্রার্থীতার জন্য সংশ্লিষ্ট  পৌরসভার একশ’ জন  ভোটারের স¦াক্ষরযুক্ত তালিকা মনোনয়নপত্রের সাথে দাখিল করতে হবে। তবে  কোনো স¦তন্ত্র  মেয়র প্রার্থী  পৌরসভার মেয়রপদে ইতঃপূর্বে নির্বাচিত হয় থাকলে তাঁকে  ভোটারের স¦াক্ষরযুক্ত তালিকা দাখিল করার প্রয়োজন নেই।
    পৌরসভা নির্বাচনের আচরণবিধি অনুযায়ী সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং  কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী নির্বাচনপূর্ব সময়ে নির্বাচনি প্রচারণায় বা নির্বাচনি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।
    প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকার, সরকারের মন্ত্রী, চিফ হুইপ, ডেপুটি স্পিকার, বিরোধীদলীয়  নেতা, সংসদ উপনেতা, বিরোধী দলীয় উপনেতা, প্রতিমন্ত্রী, হুইপ, উপমন্ত্রী বা তাদের সমমর্যাদার  কোনো ব্যক্তি, সংসদ সদস্য এবং সিটি কর্পোরেশনের  মেয়র হিসেবে সংজ্ঞায়িত এসব সরকারি সুবিধাভোগী অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিতে পারবেন না।
#
আসাদুজ্জামান/আফরাজ/মিজান/জসীম/সেলিম/২০১৫/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৪২৭ 

রংপুরে পণ্যে পাটজাত মোড়কের 
বাধ্যতামূলক ব্যবহার সংক্রান্ত মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত

রংপুর, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
    রংপুর বিভাগীয় কমিশনার এর সম্মেলনকক্ষে আজ পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন ২০১০ এর বাস্তবায়ন সংক্রান্ত এক মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, পাট বাংলাদেশের এক সময় জাতীয় গর্ব ছিল। এ পাট বিক্রি করেই আমরা ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ, বিয়েশাদি, পোশাকপরিচ্ছদসহ যাবতীয় খরচ মিটাতাম। ভুল নীতির কারণে সোনালী আঁশ পাটের গুরুত্ব হারিয়ে যায়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটকল ‘আদমজী’ বন্ধ হয়ে হাজার হাজার শ্রমিক বেকার হয়েছে। সেই হারানো ঐতিহ্যগুলোকে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০’ পাস হয়েছে।
    তিনি আরো বলেন, পাট শুধু আমাদের অর্থকরী ফসলই নয়, এটি সর্বত্র ব্যবহার করলে আমাদের পরিবেশ ঠিক থাকবে। পাটজাত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করতে পারবো। উক্ত আইন বাস্তবায়নের জন্য তিনি জেলা প্রশাসনকে নির্দেশনা দেন এবং ৩০ নভেম্বরের পরে কোন মিল মালিককে পলিথিন ব্যাগ বা বস্তা ব্যবহার না করার জন্য নির্দেশ দেন। যে সমস্ত মিল মালিক এ নির্দেশনা মানবেন না তাদের ব্যাংক ঋণ সুবিধা না দেয়ার জন্য ব্যাংকারদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। 
    রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতের সভাপতিত্বে সভায় বস্ত্র ও পাট সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, বিজেএমসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হুমায়ুন খালেদ, পাট অধিদপ্তর মহাপরিচালক মো. মুয়াজ্জেম হোসাইন, রংপুর বিভাগের সকল জেলা প্রশাসকবৃন্দ, চেম্বারের প্রতিনিধি, খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং সাংবাদিকগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। 
#
হুমায়ুন/আফরাজ/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৫/২০০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৪২৫
নারী ক্ষমতায়নে বাধাসমূহ দূর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছার বিকল্প নেই
                                                              -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 

    ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার, পুরুষতান্ত্রিকতা, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাকে নারী ক্ষমতায়নের সবচেয়ে বড় বাধা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, এসকল বাধা দূর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছার কোনো বিকল্প নেই।  

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটে প্রিপ ট্রাস্ট আয়োজিত ‘অপরাজিতা ঃ নারীর রাজনীতির ক্ষমতায়ন’ প্রকল্পের আওতায় ইউনিয়ন পরিষদ স্ট্যান্ডিং কমিটির অন্তরায় ও সম্ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ চারটি যুদ্ধের ভেতর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। দারিদ্র্য, নারী-পুরুষ বৈষম্য, পরিবেশ পরিবর্তনের অভিঘাত ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধে বিজয়ের সাথে নারী ক্ষমতায়ন ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

    স্বাস্থ্য, শিক্ষা, অর্থনীতি ও রাজনীতিতে নারীর অভিগম্যতা বৃদ্ধির ওপর জোরালো গুরুত্বারোপ করে  হাসানুল হক ইনু বলেন, এক্ষেত্রে আইন ও বিধির যথাযথ প্রয়োগ ও প্রয়োজনে হালনাগাদকরণের বিষয়ে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। মন্ত্রী জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, বাল্যবিবাহ ও যৌতুকরোধসহ সামাজিক ক্ষেত্রগুলোতে ইউনিয়ন পরিষদের নারী সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

    চাঁপাইনবাবগঞ্জের ঝিলিম ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত নারী প্রতিনিধি শিরিন আক্তারের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোস্তফা কামাল হায়দার বক্তব্য রাখেন। প্রিপ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক আরমা দত্তের সঞ্চালনায় সভায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন স্থানীয় সরকার বিষয়ক প্রশিক্ষক শেফালী বেগম। দেশের ১৫টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত নারী প্রতিনিধিবৃন্দ এবং খান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক এডভোকেট রোকসানা খন্দকার সভায় মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

#

আকরাম/আফরাজ/জসীম/সেলিম/২০১৫/১৮৩০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৪২৪
একনেক বৈঠকে কর্ণফুলি টানেল প্রকল্পসহ ১২ প্রকল্পের অনুমোদন
ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 
    বহুল প্রত্যাশিত কর্ণফুলি টানেল প্রকল্পটি অনুমোদনের মধ্য দিয়ে দেশের আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার অগ্রগতিতে নতুন মাত্রা সংযোজিত হয়েছে। আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) ত্রয়োদশতম বৈঠকে প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। 
    প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থাপিত ১২টি (নতুন ও সংশোধিত) প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। অনুমোদিত ১২টি প্রকল্পের  মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৯ শত ৭৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে জিওবি ১১ হাজার ৭ শত ২৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব তহবিল ৪ কোটি ৯২ লাখ টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ৫ হাজার ২ শত ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।
    একনেক বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এক প্রেসব্রিফিংয়ে বলেন, কর্ণফুলি টানেল প্রকল্প অনুমোদনের মধ্য দিয়ে  দেশের আধুনিক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের ঐতিহাসিক যাত্রা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালে  চীন সফরকালে কর্ণফুলি টানেল নির্মাণের অনুরোধের প্রেক্ষিতে চীন সরকার টানেল নির্মাণে সম্মত হয়। ২০২০ সালের মধ্যে টানেল নির্মাণ শেষ হলে চট্টগ্রাম একটি অন্যতম আধুনিক শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। কর্ণফুলি টানেল বাস্তবায়নে মোট প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪ শত ৪৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে জিওবি’র ৩ হাজার ৬ শত ৪৭ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ৪ হাজার ৭ শত ৯৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। প্রকল্প সাহায্য প্রদানকারী উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা হচ্ছে চায়না এক্সিম ব্যাংক। 
    পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকলে ২০২১ সালের আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।
    একনেক বৈঠকে অনুমোদিত অন্য প্রকল্পসমূহ হচ্ছে, ৫ শত ২২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে এস্টাবলিশমেন্ট অভ্ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি, ঢাকা শীর্ষক প্রকল্প; ৭৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগের আওতায় ঢাকা -চট্টগ্রাম -কক্সবাজার মহাসড়কের ইন্দ্রপুল হতে চক্রশালা পর্যন্ত বাঁক সরলীকরণ প্রকল্প; ৩৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ‘কনস্ট্রাকশন অভ্ এডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিং এন্ড সেইলর্স ব্যারাক ফর থ্রি কোস্টগার্ড স্টেশন; ৩৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে খুলনা পানি সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প; তথ্যপ্রযুক্তি সহায়তায় শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে নির্বাচিত বেসরকারি কলেজসমূহের উন্নয়ন (১ম সংশোধিত) প্রকল্প; ১ হাজার ৩ শত ৩১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০টি উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও চট্টগ্রামে একটি ইনস্টিটিউট অভ্ মেরিন টেকনোলজি স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প; ১ শত ২২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ব্যয়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো সুবিধাদি উন্নয়ন (১ম সংশোধিত ) প্রকল্প; ১ শত ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়ন প্রকল্প ১ম পর্যায় (১ম সংশোধিত ) শীর্ষক প্রকল্প; ৪ শত ৩৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পল্লি বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমের আওতায় ঢাকা বিভাগীয় অঞ্চলের প্রি-পেমেন্ট ই-মিটার স্থাপন (পর্যায় ১) প্রকল্প; ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত এলাকায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রকল্প  এবং ২ শত ৬৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা ব্যয়ে কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম সম্প্রসারণ  ও ভ্রুণ স্থানান্তর প্রযুক্তি বাস্তবায়ন (৩য় পর্যায় ) প্রকল্প।
    বৈঠকে একনেক সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী, সংশ্লিষ্ট সচিববৃন্দ এবং পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
শেফায়েত/আফরাজ/মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৪২৩ 


সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম আবুল কাসেমের মৃত্যুতে স্পিকারের শোক

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) :
সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম আবুল কাসেমের মৃত্যুতে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবার্তায় স্পিকার বলেন, এ বি এম আবুল কাসেম ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবককে  হারালো। দেশের জন্য তাঁর অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। 
স্পিকার মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক শোকবার্তায় এ বি এম আবুল কাসেমের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এবং চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজও  গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

#

শিবলী/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৫/১৭৩৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৪২২


জাতীয় সংসদ জাদুঘর স্থাপনের লক্ষ্যে সংসদে সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 
‘জাতীয় সংসদ জাদুঘর’ স্থাপনের লক্ষ্যে জাদুঘরের থিম এবং উপস্থাপন কৌশল নির্ধারণের জন্য জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আজ এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
           বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকার অর্জনের সমৃদ্ধ ও সুদীর্ঘ ইতিহাস ধারাবাহিকভাবে সংরক্ষণ এবং আগামী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষ্যে জাতীয় সংসদ জাদুঘর স্থাপন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্তব্য করেন ডেপুটি স্পিকার। তিনি বলেন, যতদ্রুত সম্ভব জাদুঘরের স্থান ও থিম নির্ধারণ করে নির্মাণ কাজ শুরু করা দরকার। স্থান ও থিম নির্ধারণ বিষয়টি যাতে সহজে সমাধান হয় সেজন্য বিশেষজ্ঞের  সমন্বয়ে একটি সাব-কমিটি গঠন করারও পরামর্শ দেন ডেপুটি স্পিকার। 
         সময়ের পরিসর না বাড়িয়ে যতদ্রুত সম্ভব জাদুঘর নির্মাণের কাজ শুরু করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ।
    সভায় আরো বক্তব্য রাখেন হুইপ মো. শাহাব উদ্দিন, হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার, হুইপ মোছা.  মাহবুব আরা বেগম গিনি, হুইপ আতিকুর রহমান আতিক, সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, আব্দুল মান্নান, কাজী রোজী এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আশরাফুল মকবুল, বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ প্রমুখ। এছাড়া সভায় জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন স্থপতিগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
স্বপন/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১৬০০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৪২১


ভূমিকম্প ঝুঁকিতে থাকা ৯ বড় শহরের ঝুঁকি মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে
                                                                 - ত্রাণমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 

    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম, এমপি বলেছেন, সরকার ভূমিকম্প ঝুঁকিতে থাকা নয়টি বড় শহরের ঝুঁকি নিরূপণ ও ঝুঁকি মানচিত্র তৈরি করেছে। শহরগুলো হল-ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, বগুড়া, রংপুর, রাজশাহী ও দিনাজপুর। এসব শহরগুলোর ভূমিকম্প প্রবণতা, মাটির গুণাগুণ, ভবন করার শর্তাবলী, ক্ষমতা ও উপযোগিতা ইত্যাদি পরীক্ষা করা হবে।
    তিনি আজ রাজধানীর খামারবাড়িতে সমন্বিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম (সিডিএমপি) আয়োজিত ‘দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালা ও জ্ঞানমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান।
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নরওয়ে দূতাবাসের উপ-প্রধান হেনরিক উইডথ, ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর পলিন টেমেসিসি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রিয়াজ আহমেদ, সিডিএমপির এনপিডি আব্দুল কাইয়ুম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
    মন্ত্রী বলেন নগর ঝুঁকি মোকাবিলায় সরকার দক্ষ জনবল তৈরিতে ৬২ হাজার নগর স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষণ দিবে। ইতোমধ্যে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। 
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী আরো বলেন, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকল্পে সরকার দেশের ৪০টি জেলার ১০৮টি উপজেলার ৩১২টি ইউনিয়নে বিভিন্ন ঝুঁকি হ্রাস স্কিম বাস্তবায়ন করেছে। এসব স্কিমগুলোর মধ্যে রয়েছে উপকূলীয় এলাকায় মানুষের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও টিউবওয়েল উচুঁকরণ, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থাকরণ ইত্যাদি। বড় ধরনের জলোচ্ছ্বাস বা বন্যার কবল থেকে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে রক্ষার জন্য এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় সচেতনতার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। 
    মন্ত্রী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভিন্ন উপকরণ, পুস্তক ও গবেষণাপত্র নিয়ে সাজানো জ্ঞানমেলার উদ্বোধন করেন ও স্টলগুলো পরিদর্শন করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কর্মকর্তাবৃন্দ, দেশি-বিদেশি এনজিওর প্রতিনিধিগণ ও গবেষকগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৪২০ 


ভাষা সৈনিক গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে এলজিআরডি মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১০ অগ্রহায়ণ (২৪ নভেম্বর) : 

    স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর স্বামী মুক্তিযোদ্ধা গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
    আজ এক শোকবাণীতে মন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে জাতি একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিককে হারালো। তাঁর অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে। তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান এবং বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন।
    বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম আকবর চৌধুরীর মৃত্যুতে অনুরূপ শোকপ্রকাশ করেছেন এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক এবং পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব এম এ কাদের সরকার।
#

শহীদুল/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                                    Number : 3419

 

Rabab Fatima appointed as Ambassador to Japan

 

Dhaka, 24 November : 

 

The Government has decided to appoint Rabab Fatima, currently serving as the Director General (East Asia & Pacific) in the Ministry of Foreign Affairs as the
next Ambassador of Bangladesh to Japan. She will be replacing Ambassador Masud Bin Momen.

            Rabab Fatima, a career diplomat, belongs to the 1986 batch of BCS (FA) cadre. She served in Bangladesh Permanent Mission to the UN in New York, Bangladesh Deputy High Commission in Kolkata, Bangladesh Permanent Mission to the UNOG in Geneva and Bangladesh Embassy, Beijing in different capacities. She also served on lien with two International Organizations, namely, the Commonwealth Secretariat and the International Organization for Migration (IOM) from 2006-15. As a diplomat, she has extensive experience and specialization in human rights and humanitarian issues.

            Rabab Fatima received her Master’s in International Relations and Diplomacy from the Fletcher School of Law and Diplomacy of Tufts University in USA. She is married and blessed with a daughter.

#

 

 

Kamruzzaman/Anasuya/Khadiza/Shukla/Asma/2015/1440 hours

 

Handout                                                                                                                           Number : 3418

 

 

2nd Annual Council Meeting of TICFA Held

Bangladesh urged USA for granting DFQF access to BD products under Bali package

 

Dhaka, 24 November : 

 

            The second annual council meeting of the Bangladesh-US Trade and Investment Cooperation Forum Agreement (TICFA) was held on 23 November in the USTR office in Washington DC. During the meeting, Bangladesh urged USA for granting DFQF access to Bangladeshi products as per Hong Kong Ministerial Declaration and Bali package adopted in Bali WTO Ministerial, and noted that AGOA discriminates between African LDCs and Asian LDCs, including Bangladesh. 

            The meeting discussed wide range of issues including progress on workers’ rights, Sustainability Compact and GSP Action Plan, Investment Climate in Bangladesh, Transformation of Bangladesh, Market Access and Responsible Business Conduct, Istanbul Program of Action, Bali Package Implementation, Fair Pricing, TPP, Blue Economy, Infrastructure, etc.

            During the meeting Bangladesh side mentioned about the progress achieved by Bangladesh in terms of workers’ rights, Sustainability Compact and GSP Action Plan. Making a power-point presentation, the Bangladesh side delineated the huge transformation Bangladesh has undergone over the years making it a coveted destination for foreign investment, highlighted the congenial investment environment in Bangladesh underpinned by macroeconomic stability, increasing purchasing power, burgeoning middle class, fiscal and non-fiscal incentives for FDI , establishment of Special Economic Zones, etc.

            The Bangladesh side also voiced its concern regarding TPP (Trans-Pacific Partnership) that might adversely impact Bangladesh’s export to USA and some other TPP countries.

            The US side appreciated the progress so far made by Bangladesh on Sustainability Compact and GSP Plan of Action. They also recognized the huge potential Bangladesh possess, and expressed optimism that US investors will come forward to explore the potential.

            The meeting decided to hold the next meeting of TICFA in Dhaka at a convenient time next year.

            The Bangladesh delegation led by Hedayetullah Al Mamoon, Senior Secretary of the Ministry of Commerce was consisted of Foreign Secretary Md.  Shahidul Haque, Labour & Employment Secretary Mikail Shiper and other officials from the Ministry of Commerce, Ministry of Foreign affairs and Bangladesh Embassy of Washington DC, while the US side was headed by Michel Delany, Assistant US Trade Representative.

            Earliar on November 25, 2013, Bangladesh and the United States signed the TICFA to establish an annual forum to identify and address obstacles to increasing bilateral trade and investment. 

            The first TICFA meeting was held in Dhaka in 2014.

#

 

Anasuya/Khadiza/Asma/2015/1145 hours

Todays handout (6).doc Todays handout (6).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon